ক্রীড়া ডেস্ক
সংস্করণ বদলাতেই বদলে গেল বাংলাদেশ। টি-টোয়েন্টি সিরিজে আফগানিস্তানকে ধবলধোলাই করলেও ওয়ানডে সিরিজে বাজে শুরু করেছে বাংলাদেশ। মেহেদী হাসান মিরাজের মতে, আরও কিছু রান স্কোর বোর্ডে জমা করতে পারলে ম্যাচের ফল ভিন্ন হতে পারত।
টস জিতে প্রথমে ব্যাটিং নিয়ে ১১.৫ ওভারে ৩ উইকেটে ৫৩ রানে পরিণত হয় বাংলাদেশ। এমন পরিস্থিতিতে দলের হাল ধরেন মেহেদী হাসান মিরাজ ও তাওহীদ হৃদয়। বাউন্ডারি খুব একটা মারতে না পারলেও দুজনই স্ট্রাইক রোটেট করে রানের চাকা সচল রেখেছেন। চতুর্থ উইকেটে ১৪২ বলে ১০১ রানের জুটি গড়েন হৃদয় ও মিরাজ। তবে মিরাজের সঙ্গে ভুল বোঝাবুঝিতে হৃদয় রানআউটের শিকার হলে ভাঙে এই জুটি। একই সঙ্গে ভাঙন ধরে বাংলাদেশের ইনিংসেও। ২৫০-এর কাছাকাছি যে স্কোর হতে পারত, সেখানে বাংলাদেশ ৪৮.৫ ওভারে ২২১ রানে গুটিয়ে যায়।
প্রথম ওয়ানডে শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ অধিনায়ক মিরাজ হুড়মুড়িয়ে ধসে পড়াকেই হারের কারণ হিসেবে দায়ী করেছেন, যেখানে ১৫৪ থেকে ২২১—৬৭ রান তুলতে শেষ ৭ উইকেট হারিয়েছে দলটি। মিরাজ বলেন, ‘শেষের দিকে ভালো জুটি পাইনি। সমস্যাটা সেখানেই হয়েছে। ২৬০ রানের বেশি করতে পারলে ভালো হতো।’ ২২২ রানের লক্ষ্যে নেমে আফগানিস্তানের স্কোর হয়ে যায় ১২.১ ওভারে ২ উইকেটে ৫৮ রান। সেখান থেকে তৃতীয় উইকেটে ৭৮ রানের জুটি গড়েন রহমানউল্লাহ গুরবাজ ও রহমত শাহ। কিন্তু রহমত-গুরবাজ পরপর দুই ওভারে আউট হলে আবার ম্যাচে ফেরে বাংলাদেশ। কারণ, তখন আফগানদের স্কোর হয়ে যায় ৩১.২ ওভারে ৪ উইকেটে ১৩৬ রান।
আস্কিং রেট একটা সময় পাঁচের ওপরে উঠলেও কোনো সমস্যা হয়নি আফগানিস্তানের। ১৭ বল হাতে রেখে ৫ উইকেটে জিতে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল আফগানরা। হারের ব্যাখ্যায় মিরাজ বলেন, ‘ব্যাটিং করা এই উইকেটে কঠিন ছিল। উইকেটে কিছুটা টার্ন ছিল। বোলাররা ভালো বোলিং করেছে। কিন্তু তাদের (আফগানিস্তান) যথেষ্ট লক্ষ্য তুলে দিতে পারিনি।’
অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে ম্যাচ-সেরা হয়েছেন আজমতউল্লাহ ওমরজাই। আফগান এই অলরাউন্ডার ৪৪ বলে ৬ চার ও ১ ছক্কায় করেন ৪০ রান। বোলিংয়ে নিয়েছেন ৩ উইকেট। ৯ ওভারে খরচ করেন ৪০ রান। বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে সেরা বোলিং করেন তানজিম হাসান সাকিব। ৭ ওভারে ৩১ রানে নিয়েছেন ৩ উইকেট। একটি ওভার মেডেনও দিয়েছেন। ১টি করে উইকেট নিয়েছেন মিরাজ ও তানভীর ইসলাম। মিরাজ ৮৭ বলে ১ চার ও ১ ছক্কায় ৬০ রান করেছেন। বাংলাদেশ-আফগানিস্তান সিরিজের দ্বিতীয় ও তৃতীয় ওয়ানডে হবে ১১ ও ১৪ অক্টোবর।
খেলা, ক্রিকেট, বাংলাদেশ ক্রিকেট, ওয়ানডে ক্রিকেট
সংস্করণ বদলাতেই বদলে গেল বাংলাদেশ। টি-টোয়েন্টি সিরিজে আফগানিস্তানকে ধবলধোলাই করলেও ওয়ানডে সিরিজে বাজে শুরু করেছে বাংলাদেশ। মেহেদী হাসান মিরাজের মতে, আরও কিছু রান স্কোর বোর্ডে জমা করতে পারলে ম্যাচের ফল ভিন্ন হতে পারত।
টস জিতে প্রথমে ব্যাটিং নিয়ে ১১.৫ ওভারে ৩ উইকেটে ৫৩ রানে পরিণত হয় বাংলাদেশ। এমন পরিস্থিতিতে দলের হাল ধরেন মেহেদী হাসান মিরাজ ও তাওহীদ হৃদয়। বাউন্ডারি খুব একটা মারতে না পারলেও দুজনই স্ট্রাইক রোটেট করে রানের চাকা সচল রেখেছেন। চতুর্থ উইকেটে ১৪২ বলে ১০১ রানের জুটি গড়েন হৃদয় ও মিরাজ। তবে মিরাজের সঙ্গে ভুল বোঝাবুঝিতে হৃদয় রানআউটের শিকার হলে ভাঙে এই জুটি। একই সঙ্গে ভাঙন ধরে বাংলাদেশের ইনিংসেও। ২৫০-এর কাছাকাছি যে স্কোর হতে পারত, সেখানে বাংলাদেশ ৪৮.৫ ওভারে ২২১ রানে গুটিয়ে যায়।
প্রথম ওয়ানডে শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ অধিনায়ক মিরাজ হুড়মুড়িয়ে ধসে পড়াকেই হারের কারণ হিসেবে দায়ী করেছেন, যেখানে ১৫৪ থেকে ২২১—৬৭ রান তুলতে শেষ ৭ উইকেট হারিয়েছে দলটি। মিরাজ বলেন, ‘শেষের দিকে ভালো জুটি পাইনি। সমস্যাটা সেখানেই হয়েছে। ২৬০ রানের বেশি করতে পারলে ভালো হতো।’ ২২২ রানের লক্ষ্যে নেমে আফগানিস্তানের স্কোর হয়ে যায় ১২.১ ওভারে ২ উইকেটে ৫৮ রান। সেখান থেকে তৃতীয় উইকেটে ৭৮ রানের জুটি গড়েন রহমানউল্লাহ গুরবাজ ও রহমত শাহ। কিন্তু রহমত-গুরবাজ পরপর দুই ওভারে আউট হলে আবার ম্যাচে ফেরে বাংলাদেশ। কারণ, তখন আফগানদের স্কোর হয়ে যায় ৩১.২ ওভারে ৪ উইকেটে ১৩৬ রান।
আস্কিং রেট একটা সময় পাঁচের ওপরে উঠলেও কোনো সমস্যা হয়নি আফগানিস্তানের। ১৭ বল হাতে রেখে ৫ উইকেটে জিতে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল আফগানরা। হারের ব্যাখ্যায় মিরাজ বলেন, ‘ব্যাটিং করা এই উইকেটে কঠিন ছিল। উইকেটে কিছুটা টার্ন ছিল। বোলাররা ভালো বোলিং করেছে। কিন্তু তাদের (আফগানিস্তান) যথেষ্ট লক্ষ্য তুলে দিতে পারিনি।’
অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে ম্যাচ-সেরা হয়েছেন আজমতউল্লাহ ওমরজাই। আফগান এই অলরাউন্ডার ৪৪ বলে ৬ চার ও ১ ছক্কায় করেন ৪০ রান। বোলিংয়ে নিয়েছেন ৩ উইকেট। ৯ ওভারে খরচ করেন ৪০ রান। বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে সেরা বোলিং করেন তানজিম হাসান সাকিব। ৭ ওভারে ৩১ রানে নিয়েছেন ৩ উইকেট। একটি ওভার মেডেনও দিয়েছেন। ১টি করে উইকেট নিয়েছেন মিরাজ ও তানভীর ইসলাম। মিরাজ ৮৭ বলে ১ চার ও ১ ছক্কায় ৬০ রান করেছেন। বাংলাদেশ-আফগানিস্তান সিরিজের দ্বিতীয় ও তৃতীয় ওয়ানডে হবে ১১ ও ১৪ অক্টোবর।
খেলা, ক্রিকেট, বাংলাদেশ ক্রিকেট, ওয়ানডে ক্রিকেট
আগের দিন সংবাদ সম্মেলনে হামজা চৌধুরীকে বেঞ্চের খেলোয়াড় বানিয়ে দেন হংকং কোচ অ্যাশলি ওয়েস্টউড। মাঠে এর জবাব দিতে মাত্র ১৩ মিনিট সময় নিলেন হামজা। তাঁর দুর্দান্ত গোলে হংকংয়ের বিপক্ষে ব্যবধানে এগিয়ে থেকে বিরতিতেই যাচ্ছিল বাংলাদেশ। কিন্তু যোগ করা সময়ে এভেরতনের গোলে সমতা আনে হংকং।
১৫ মিনিট আগেআহমেদ শরিফের হাতে ক্যাচ দিয়ে আফিফ হোসেন ফিরলে ষষ্ঠ উইকেট হারায় খুলনা। তাদের স্কোরবোর্ডে তখন জমা হয়েছে ৩০ রান। এই অবস্থায় বোধহয় জয়ের আশাই ছেড়ে দিয়েছিল দলটি। কিন্তু শেষ পর্যন্ত অভিষেক দাস ও নাহিদুল ইসলামের টর্নেডো ব্যাটিংয়ে বৃষ্টি আইনে ৪ উইকেটে জয় নিয়ে মাঠ ছেড়েছে খুলনা।
১ ঘণ্টা আগেশমিত শোমকে নিয়ে শঙ্কাটা ছিল শুরু থেকেই। ২৭ ঘণ্টার ভ্রমণ শেষে একদিনের অনুশীলনে শুরুর একাদশে সুযোগ পাবেন তো তিনি। সেই শঙ্কাই সত্যি হলো শেষ পর্যন্ত। হংকংয়ের বিপক্ষে ম্যাচে কানাডা প্রবাসী এই মিডফিল্ডারকে শুরুর একাদশে রাখেননি কোচ হাভিয়ের কাবরেরা। সেই সঙ্গে জায়গা দেননি ইতালি প্রবাসী উইঙ্গার ফাহামিদুল ইসলা
২ ঘণ্টা আগেএশিয়ান কাপ বাছাইয়ে সিঙ্গাপুর ম্যাচে অল্প সময়েই পূর্ণ হয়ে উঠেছিল গ্যালারি। আজ হংকংয়ের বিপক্ষে অবশ্য তেমন কিছুর দেখা মেলেনি এখন পর্যন্ত। জাতীয় স্টেডিয়ামে ম্যাচ শুরু হবে রাত ৮টা। স্টেডিয়ামের গেট খোলা থাকবে ৭টা পর্যন্ত। এর আগে বেশ হুংকার দিয়ে গ্যালারিতে হংকংয়ের সমর্থকেরা।
৩ ঘণ্টা আগে