নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জেতার জন্য ভালো খেলতে তো হয়ই, থাকতে হয় লড়াইয়ের মানসিকতাও। এশিয়া কাপের সুপার ফোরে পরশু পাকিস্তানের বিপক্ষে লড়াইয়ের সেই মানসিকতা কি ছিল বাংলাদেশের? খুব স্বাভাবিকভাবে প্রশ্নটা আসছে। দারুণ ব্যাটিং, বোলিং, ফিল্ডিংয়ের সমন্বয় খুব কম ম্যাচে হয় বাংলাদেশের। একদিন ভালো ব্যাটিং তো বাজে বোলিং ও ফিল্ডিং, আরেক দিন ভালো বোলিং তো বাজে ব্যাটিং-ফিল্ডিং। বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের জন্য সমস্যা নিত্যদিনের। এরপরও যদি লড়াইয়ের মানসিকতা না থাকে, তাহলে বাংলাদেশ ম্যাচ জেতার আশা করে কী করে! পাকিস্তানের বিপক্ষে সেই মানসিকতাই দেখা যায়নি বাংলাদেশ দলে। প্রতিপক্ষ চাপে পড়লে, সেই চাপের ফায়দা নিয়ে আরও চাপে ফেলতে হয়। কিন্তু ৪৯ রানে পাকিস্তানের ৫ উইকেট তুলে নিয়েও চাপটা ধরে রাখতে পারেনি বাংলাদেশ। উল্টো একের পর এক ক্যাচ ছেড়ে তাদের রান তোলার সুযোগ করে দিয়েছে। একসময় যেখানে মনে হয়েছিল পাকিস্তান ১০০ রান করতে পারবে কি না সন্দেহ, সেখানে তারা তুলেছে ১৩৫। এর কৃতিত্ব যতটা না পাকিস্তানি ব্যাটারদের, তার চেয়ে বেশি বাংলাদেশের ফিল্ডারদের। কমপক্ষে তিনটি ক্যাচ ফেলেছেন তাঁরা।
জয়ের জন্য মাঝারি মানের একটা লক্ষ্য তাড়া করতে এসে ‘দ্রুতই খেলা শেষ করে প্লেন ধরতে হবে’ এমন একটা অস্থিরতা ছিল ব্যাটারদের মধ্যে। চার উইকেট পড়ে যাওয়ার পরও উইকেটে যেভাবে ছটফট করছিলেন নুরুল হাসান সোহান, সেটা কারও কাছে স্বাভাবিক মনে হয়নি। ২১ বলে ১৬ রান করেছেন। কিন্তু ছোট এই ইনিংস খেলার পথে দ্রুত ফিরে যাওয়ার সব চেষ্টাই করেছিলেন তিনি। দিনের খেলা শেষে বাংলাদেশ দলের কোচ ফিল সিমন্স পরাজয়ের কারণ নিয়ে বলেছেন, ‘ব্যাটিংয়ের সময় আমরা ভালো সিদ্ধান্ত নিতে পারিনি। শট নির্বাচনও ভালো ছিল না আমাদের।’
জেতার জন্য ভালো খেলতে তো হয়ই, থাকতে হয় লড়াইয়ের মানসিকতাও। এশিয়া কাপের সুপার ফোরে পরশু পাকিস্তানের বিপক্ষে লড়াইয়ের সেই মানসিকতা কি ছিল বাংলাদেশের? খুব স্বাভাবিকভাবে প্রশ্নটা আসছে। দারুণ ব্যাটিং, বোলিং, ফিল্ডিংয়ের সমন্বয় খুব কম ম্যাচে হয় বাংলাদেশের। একদিন ভালো ব্যাটিং তো বাজে বোলিং ও ফিল্ডিং, আরেক দিন ভালো বোলিং তো বাজে ব্যাটিং-ফিল্ডিং। বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের জন্য সমস্যা নিত্যদিনের। এরপরও যদি লড়াইয়ের মানসিকতা না থাকে, তাহলে বাংলাদেশ ম্যাচ জেতার আশা করে কী করে! পাকিস্তানের বিপক্ষে সেই মানসিকতাই দেখা যায়নি বাংলাদেশ দলে। প্রতিপক্ষ চাপে পড়লে, সেই চাপের ফায়দা নিয়ে আরও চাপে ফেলতে হয়। কিন্তু ৪৯ রানে পাকিস্তানের ৫ উইকেট তুলে নিয়েও চাপটা ধরে রাখতে পারেনি বাংলাদেশ। উল্টো একের পর এক ক্যাচ ছেড়ে তাদের রান তোলার সুযোগ করে দিয়েছে। একসময় যেখানে মনে হয়েছিল পাকিস্তান ১০০ রান করতে পারবে কি না সন্দেহ, সেখানে তারা তুলেছে ১৩৫। এর কৃতিত্ব যতটা না পাকিস্তানি ব্যাটারদের, তার চেয়ে বেশি বাংলাদেশের ফিল্ডারদের। কমপক্ষে তিনটি ক্যাচ ফেলেছেন তাঁরা।
জয়ের জন্য মাঝারি মানের একটা লক্ষ্য তাড়া করতে এসে ‘দ্রুতই খেলা শেষ করে প্লেন ধরতে হবে’ এমন একটা অস্থিরতা ছিল ব্যাটারদের মধ্যে। চার উইকেট পড়ে যাওয়ার পরও উইকেটে যেভাবে ছটফট করছিলেন নুরুল হাসান সোহান, সেটা কারও কাছে স্বাভাবিক মনে হয়নি। ২১ বলে ১৬ রান করেছেন। কিন্তু ছোট এই ইনিংস খেলার পথে দ্রুত ফিরে যাওয়ার সব চেষ্টাই করেছিলেন তিনি। দিনের খেলা শেষে বাংলাদেশ দলের কোচ ফিল সিমন্স পরাজয়ের কারণ নিয়ে বলেছেন, ‘ব্যাটিংয়ের সময় আমরা ভালো সিদ্ধান্ত নিতে পারিনি। শট নির্বাচনও ভালো ছিল না আমাদের।’
পিচ যতই কঠিন হোক, ১৪২ রানের লক্ষ্য টি-টোয়েন্টিতে আহামরি কিছু নয়। কিন্তু নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে এই লক্ষ্যই অনেক সময় হয়ে যায় পাহাড়সম। এনসিএল টি-টোয়েন্টিতে আজ বরিশাল-সিলেট ম্যাচে হয়েছে লো-স্কোরিং থ্রিলার।
১০ মিনিট আগেদেখতে দেখতেই শেষের পথে এশিয়া কাপ। ভারত–পাকিস্তান ফাইনাল দিয়ে আগামীকাল পর্দা নামবে এশিয়ার সবচেয় বড় টুর্নামেন্টটির। চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীদের বিপক্ষে শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচের আগে চোট সমস্যা আছে ভারত শিবিরে।
৩৬ মিনিট আগেএশিয়া কাপে ভারতের বিপক্ষে সুপার ফোরের ম্যাচের আগেই বাঁ পাশের পাঁজরে ব্যথা অনুভব করেছিলেন লিটন দাস। সেই ব্যথার কারণে শেষ পর্যন্ত ভারত ও পাকিস্তানের বিপক্ষে দুটি গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে খেলতে পারেননি তিনি। এবার তাঁর আফগানিস্তান সিরিজে না খেলা নিয়ে শঙ্কা তৈরি হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেসময়ের ব্যবধানে সম্পর্ক কীভাবেই না বদলে যায়! একটা সময় ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো ও করিম বেনজেমা খেলেছিলেন সতীর্থ হিসেবে। রিয়াল মাদ্রিদের হয়ে কত শত জয়ের সাক্ষী ছিলেন এই দুই তারকা। কিন্তু সৌদি প্রো লিগে তাঁরা বনে গেলেন প্রতিপক্ষ।
৩ ঘণ্টা আগে