নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বুঝে ওঠার আগেই যেন সরাসরি ফ্রিকিক গোল। অবাক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকলেন সমর্থকেরা। কী থেকে কী হয়ে গেল? এনামুল হক বিজয়ের ব্যাপারটিও যেন ওরকমই হয়ে গেল। কোনো আলোচনায় ছিলেন না। উপেক্ষিত এই ক্রিকেটারই হঠাৎ সুযোগ পেলেন বাংলাদেশ দলে। জ্বরে ভোগা লিটন দাস সেরে না ওঠায় এশিয়া কাপ খেলতে শ্রীলঙ্কায় বিজয়কে পাঠাচ্ছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)।
সর্বশেষ ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে (ডিপিএল) ৫৯.৫৭ গড়ে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৮৩৪ রান করেছিলেন বিজয়। ৩ সেঞ্চুরির পাশাপাশি ছিল ৩ ফিফটি, যেখানে ব্যাটিং করেছিলেন ৯৭.৩১ স্ট্রাইক রেটে। এমন দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের পরও এশিয়া কাপ ও বিশ্বকাপ সামনে রেখে এই মাসে হওয়া জাতীয় দলের কন্ডিশনিং ক্যাম্পে রাখা হয়নি তাঁকে। তখন গুঞ্জনের ডালপালা মেলেছিল, শৃঙ্খলাভঙ্গের দায়ে ক্যাম্পে রাখা হয়নি বিজয়কে।
এশিয়া কাপ থেকে তামিম ইকবাল নিজেকে সরিয়ে নিয়েছেন আগেই। দুই ওপেনার ও ব্যাক-আপ হিসেবে লিটন দাস, ডিপিএলের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক মোহাম্মদ নাঈম, ইমার্জিংয়ে উজ্জ্বল পারফরম্যান্স করা তানজিদ হাসান তামিম, সাইফ হাসান ও জাকির হাসান ছিলেন টপ অর্ডারের বিবেচনায়। ৭ নম্বর পজিশনের কথা বলা হলেও সৌম্য সরকারের ওপেনিংয়ে খেলার অভিজ্ঞতা এই তালিকার সবার থেকেই বেশি। তিনিও ছিলেন আলোচনায়।
তামিমের পর এশিয়া কাপ থেকে লিটন ছিটকে গেছেন জ্বরের কারণে। স্বাভাবিকভাবেই জাতীয় দলের ক্যাম্পে যাঁদের এত দিন প্রস্তুত করা হচ্ছিল, তাঁদের থেকেই কেউ উইকেটরক্ষক ব্যাটারের জায়গায় সুযোগ পাওয়ার অগ্রাধিকার রাখেন। ১৭ জনের দলে না থাকলেও জাকির, সাইফ ও সৌম্য নিয়মিত অনুশীলন করে যাচ্ছেন নেটে।
কিন্তু বিসিবির মনও যেন রংধনুর মতো। বোঝা বেশ জটিল। প্রধান নির্বাচক মিনহাজুল আবেদীন নান্নু জানিয়েছেন, তাঁদের একজন টপ অর্ডার ব্যাটার দরকার, যিনি কিনা কিপিংও করতে পারেন। অথচ বিসিবির বিশেষ ক্যাম্পে থাকা জাকির হাসানও একজন টপ অর্ডার ব্যাটার ও কিপার। এখানে জাকিরকে না নেওয়ার একটাই ব্যাখ্যা হতে পারে, যেহেতু এই মুহূর্তে তামিম-নাঈম দুজনই বাঁহাতি, তাঁদের একজন ডানহাতি কিপার ব্যাটার দরকার। আরও মজার বিষয়, হঠাৎ সুযোগ পাওয়া বিজয় ক্যাম্পের শুরুর আগে থেকেই ছিলেন উপেক্ষিত। তিনিই হঠাৎ গুরুত্বপূর্ণ হয়ে গেলেন।
কদিন আগেও বিজয়ের ঘরোয়া লিগের রানটা বেশ মূল্যায়ন পায়নি। কিন্তু আজ সকালে বিসিবির পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে মিনহাজুল আবেদীন বলেছেন, ‘বিজয় আমাদের ঘরোয়া ক্রিকেটে নিয়মিত রান করেছে। আমরা বাংলাদেশ টাইগার্স প্রোগ্রামে তাকে পর্যবেক্ষণে রেখেছি। সে সব সময় আমাদের বিবেচনায় ছিল। লিটনের পরিবর্তনে আমাদের একজন টপ অর্ডার ব্যাটার প্রয়োজন যে উইকেট কিপিং করতে পারে। এ জন্যই বিজয়কে স্কোয়াডে অন্তর্ভুক্ত করেছি।’
সর্বশেষ গত ডিসেম্বরে ভারতের বিপক্ষে ওয়ানডে খেলেছিলেন বিজয়। ৩ ম্যাচে সব মিলিয়ে করেছিলেন ৩০ রান, যার ফলে বাদ পড়েছিলেন দল থেকে। এর আগের সিরিজে অবশ্য জিম্বাবুয়ে সফরে দুটি হাফ সেঞ্চুরি করেছিলেন। তবে ভারতের বিপক্ষে ভালো করতে না পারায় বাদ পড়তে হয়। গত বছর ডিপিএলকে রীতিমতো রানের ফোয়ারায় পরিণত করেছিলেন। ১১৩৮ রান করে লিস্ট ‘এ’ টুর্নামেন্টে এক মৌসুমে সবচেয়ে বেশি রান করার বিশ্ব রেকর্ড গড়েছিলেন বিজয়।
বুঝে ওঠার আগেই যেন সরাসরি ফ্রিকিক গোল। অবাক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকলেন সমর্থকেরা। কী থেকে কী হয়ে গেল? এনামুল হক বিজয়ের ব্যাপারটিও যেন ওরকমই হয়ে গেল। কোনো আলোচনায় ছিলেন না। উপেক্ষিত এই ক্রিকেটারই হঠাৎ সুযোগ পেলেন বাংলাদেশ দলে। জ্বরে ভোগা লিটন দাস সেরে না ওঠায় এশিয়া কাপ খেলতে শ্রীলঙ্কায় বিজয়কে পাঠাচ্ছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)।
সর্বশেষ ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে (ডিপিএল) ৫৯.৫৭ গড়ে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৮৩৪ রান করেছিলেন বিজয়। ৩ সেঞ্চুরির পাশাপাশি ছিল ৩ ফিফটি, যেখানে ব্যাটিং করেছিলেন ৯৭.৩১ স্ট্রাইক রেটে। এমন দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের পরও এশিয়া কাপ ও বিশ্বকাপ সামনে রেখে এই মাসে হওয়া জাতীয় দলের কন্ডিশনিং ক্যাম্পে রাখা হয়নি তাঁকে। তখন গুঞ্জনের ডালপালা মেলেছিল, শৃঙ্খলাভঙ্গের দায়ে ক্যাম্পে রাখা হয়নি বিজয়কে।
এশিয়া কাপ থেকে তামিম ইকবাল নিজেকে সরিয়ে নিয়েছেন আগেই। দুই ওপেনার ও ব্যাক-আপ হিসেবে লিটন দাস, ডিপিএলের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক মোহাম্মদ নাঈম, ইমার্জিংয়ে উজ্জ্বল পারফরম্যান্স করা তানজিদ হাসান তামিম, সাইফ হাসান ও জাকির হাসান ছিলেন টপ অর্ডারের বিবেচনায়। ৭ নম্বর পজিশনের কথা বলা হলেও সৌম্য সরকারের ওপেনিংয়ে খেলার অভিজ্ঞতা এই তালিকার সবার থেকেই বেশি। তিনিও ছিলেন আলোচনায়।
তামিমের পর এশিয়া কাপ থেকে লিটন ছিটকে গেছেন জ্বরের কারণে। স্বাভাবিকভাবেই জাতীয় দলের ক্যাম্পে যাঁদের এত দিন প্রস্তুত করা হচ্ছিল, তাঁদের থেকেই কেউ উইকেটরক্ষক ব্যাটারের জায়গায় সুযোগ পাওয়ার অগ্রাধিকার রাখেন। ১৭ জনের দলে না থাকলেও জাকির, সাইফ ও সৌম্য নিয়মিত অনুশীলন করে যাচ্ছেন নেটে।
কিন্তু বিসিবির মনও যেন রংধনুর মতো। বোঝা বেশ জটিল। প্রধান নির্বাচক মিনহাজুল আবেদীন নান্নু জানিয়েছেন, তাঁদের একজন টপ অর্ডার ব্যাটার দরকার, যিনি কিনা কিপিংও করতে পারেন। অথচ বিসিবির বিশেষ ক্যাম্পে থাকা জাকির হাসানও একজন টপ অর্ডার ব্যাটার ও কিপার। এখানে জাকিরকে না নেওয়ার একটাই ব্যাখ্যা হতে পারে, যেহেতু এই মুহূর্তে তামিম-নাঈম দুজনই বাঁহাতি, তাঁদের একজন ডানহাতি কিপার ব্যাটার দরকার। আরও মজার বিষয়, হঠাৎ সুযোগ পাওয়া বিজয় ক্যাম্পের শুরুর আগে থেকেই ছিলেন উপেক্ষিত। তিনিই হঠাৎ গুরুত্বপূর্ণ হয়ে গেলেন।
কদিন আগেও বিজয়ের ঘরোয়া লিগের রানটা বেশ মূল্যায়ন পায়নি। কিন্তু আজ সকালে বিসিবির পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে মিনহাজুল আবেদীন বলেছেন, ‘বিজয় আমাদের ঘরোয়া ক্রিকেটে নিয়মিত রান করেছে। আমরা বাংলাদেশ টাইগার্স প্রোগ্রামে তাকে পর্যবেক্ষণে রেখেছি। সে সব সময় আমাদের বিবেচনায় ছিল। লিটনের পরিবর্তনে আমাদের একজন টপ অর্ডার ব্যাটার প্রয়োজন যে উইকেট কিপিং করতে পারে। এ জন্যই বিজয়কে স্কোয়াডে অন্তর্ভুক্ত করেছি।’
সর্বশেষ গত ডিসেম্বরে ভারতের বিপক্ষে ওয়ানডে খেলেছিলেন বিজয়। ৩ ম্যাচে সব মিলিয়ে করেছিলেন ৩০ রান, যার ফলে বাদ পড়েছিলেন দল থেকে। এর আগের সিরিজে অবশ্য জিম্বাবুয়ে সফরে দুটি হাফ সেঞ্চুরি করেছিলেন। তবে ভারতের বিপক্ষে ভালো করতে না পারায় বাদ পড়তে হয়। গত বছর ডিপিএলকে রীতিমতো রানের ফোয়ারায় পরিণত করেছিলেন। ১১৩৮ রান করে লিস্ট ‘এ’ টুর্নামেন্টে এক মৌসুমে সবচেয়ে বেশি রান করার বিশ্ব রেকর্ড গড়েছিলেন বিজয়।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
৬ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
৮ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
৮ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
৯ ঘণ্টা আগে