নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শুধু রাজনীতিতে নয়, অর্থনীতিতেও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে বলে মনে করেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের অডিটরিয়ামে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান ১ম বর্ষ: যুগপৎ আন্দোলন শরিক দল’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
আমীর খসরু বলেন, দেশের প্রতিটি নাগরিককে অর্থনীতি ও উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে অংশীদার করতে হবে। কোনো একক গোষ্ঠীকে পৃষ্ঠপোষকতা করে অর্থনীতি চালানো যাবে না। গ্রামের কারিগর থেকে শুরু করে শিক্ষিত মানুষ, নারী থেকে অবসরপ্রাপ্ত প্রবীণ সবাইকে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে যুক্ত করতে হবে।
সাবেক এই বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, প্রত্যেক নাগরিক আয় করবে, ট্যাক্স দেবে, তখনই তারা সুনাগরিক হিসেবে রাষ্ট্রের কাছে জবাবদিহি চাইতে পারবে। আমার ট্যাক্সের টাকা সঠিকভাবে ব্যবহৃত হতে হবে–এই অধিকার তখনই আসবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
২০২৪ সালের আন্দোলনের কৃতিত্ব এককভাবে নেওয়ার প্রয়োজন নেই বলে মন্তব্য করেন বিএনপির এই নেতা। তিনি বলেন, এটি পুরো বাংলাদেশের মানুষের ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টার ফলাফল। এই জনগণই দেশের মালিক, তারাই সিদ্ধান্ত নেবে—এ কথা উল্লেখ করে তিনি রাজনৈতিক দলগুলোকে সহনশীল হতে এবং ভিন্নমতের প্রতি সম্মান দেখাতে আহ্বান জানান।
আলোচনা সভায় আমীর খসরু অভিযোগ করে বলেন, শেখ হাসিনা দেশে কিছু ক্ষুদে স্বৈরাচার রেখে গেছেন। জনগণের সমর্থন নিয়ে সংসদে পাশ করুন, এটাই গণতন্ত্র। কিন্তু যদি কেউ বলে, আমাদের দাবি না মানলে নির্বাচন করব না বা আন্দোলন করব—এটি অগণতান্ত্রিক, শেখ হাসিনার চিন্তার প্রতিফলন।
বিপ্লব-পরবর্তী দেশগুলোর কথা উল্লেখ বিএনপির এই নেতা বলেন, বিপ্লব-পরবর্তী যেসব দেশ দ্রুত নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে পেরেছে, সেসব দেশ ভালো করেছে। আর যেখানে তা হয়নি, সেখানে বিভক্তি, গৃহযুদ্ধ ও অর্থনৈতিক ধ্বংস নেমে এসেছে। বাংলাদেশের জন্যও একমাত্র পথ হলো ধারাবাহিক সুষ্ঠু নির্বাচন।
খসরু বলেন, গণতান্ত্রিক নির্বাচনী প্রক্রিয়াই হলো ‘কারেকশন প্রসেস’ এবং ‘ফিল্টারেশন প্রসেস’ যার মাধ্যমে জনগণের চিন্তার প্রতিফলন ঘটে। নির্বাচনের বাইরে অন্য কোনো পথ চিন্তা করা হলে তা বাংলাদেশের জন্য ভয়াবহ ক্ষতি বয়ে আনবে। আমাদেরকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। গণতন্ত্রের জন্য যে লড়াই হয়েছে সেটি প্রতিষ্ঠা করতে হবে।’
আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য রাখেন বিএনপির স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক ডা. রফিকুল ইসলাম, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলুসহ বিভিন্ন দলের নেতারা।
শুধু রাজনীতিতে নয়, অর্থনীতিতেও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে বলে মনে করেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের অডিটরিয়ামে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান ১ম বর্ষ: যুগপৎ আন্দোলন শরিক দল’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
আমীর খসরু বলেন, দেশের প্রতিটি নাগরিককে অর্থনীতি ও উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে অংশীদার করতে হবে। কোনো একক গোষ্ঠীকে পৃষ্ঠপোষকতা করে অর্থনীতি চালানো যাবে না। গ্রামের কারিগর থেকে শুরু করে শিক্ষিত মানুষ, নারী থেকে অবসরপ্রাপ্ত প্রবীণ সবাইকে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে যুক্ত করতে হবে।
সাবেক এই বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, প্রত্যেক নাগরিক আয় করবে, ট্যাক্স দেবে, তখনই তারা সুনাগরিক হিসেবে রাষ্ট্রের কাছে জবাবদিহি চাইতে পারবে। আমার ট্যাক্সের টাকা সঠিকভাবে ব্যবহৃত হতে হবে–এই অধিকার তখনই আসবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
২০২৪ সালের আন্দোলনের কৃতিত্ব এককভাবে নেওয়ার প্রয়োজন নেই বলে মন্তব্য করেন বিএনপির এই নেতা। তিনি বলেন, এটি পুরো বাংলাদেশের মানুষের ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টার ফলাফল। এই জনগণই দেশের মালিক, তারাই সিদ্ধান্ত নেবে—এ কথা উল্লেখ করে তিনি রাজনৈতিক দলগুলোকে সহনশীল হতে এবং ভিন্নমতের প্রতি সম্মান দেখাতে আহ্বান জানান।
আলোচনা সভায় আমীর খসরু অভিযোগ করে বলেন, শেখ হাসিনা দেশে কিছু ক্ষুদে স্বৈরাচার রেখে গেছেন। জনগণের সমর্থন নিয়ে সংসদে পাশ করুন, এটাই গণতন্ত্র। কিন্তু যদি কেউ বলে, আমাদের দাবি না মানলে নির্বাচন করব না বা আন্দোলন করব—এটি অগণতান্ত্রিক, শেখ হাসিনার চিন্তার প্রতিফলন।
বিপ্লব-পরবর্তী দেশগুলোর কথা উল্লেখ বিএনপির এই নেতা বলেন, বিপ্লব-পরবর্তী যেসব দেশ দ্রুত নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে পেরেছে, সেসব দেশ ভালো করেছে। আর যেখানে তা হয়নি, সেখানে বিভক্তি, গৃহযুদ্ধ ও অর্থনৈতিক ধ্বংস নেমে এসেছে। বাংলাদেশের জন্যও একমাত্র পথ হলো ধারাবাহিক সুষ্ঠু নির্বাচন।
খসরু বলেন, গণতান্ত্রিক নির্বাচনী প্রক্রিয়াই হলো ‘কারেকশন প্রসেস’ এবং ‘ফিল্টারেশন প্রসেস’ যার মাধ্যমে জনগণের চিন্তার প্রতিফলন ঘটে। নির্বাচনের বাইরে অন্য কোনো পথ চিন্তা করা হলে তা বাংলাদেশের জন্য ভয়াবহ ক্ষতি বয়ে আনবে। আমাদেরকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। গণতন্ত্রের জন্য যে লড়াই হয়েছে সেটি প্রতিষ্ঠা করতে হবে।’
আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য রাখেন বিএনপির স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক ডা. রফিকুল ইসলাম, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলুসহ বিভিন্ন দলের নেতারা।
বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক আজিজুর রহমান আজাদ বলেছেন, ‘ছাত্রদল ইতিমধ্যে নারীবিদ্বেষী দলে পরিণত হয়েছে। তাদের কেন্দ্রীয় নেতা-নেত্রীরা অশ্রাব্য ভাষায় নারীদের হেনস্তা করছেন। আমরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।’
১ ঘণ্টা আগেশিবিরের অভিযোগ, ছাত্রদল নিজেদের অপরাধ ঢাকতে ছাত্রলীগের মতো দায় চাপানোর রাজনীতি করছে। পাশাপাশি তারা শিবিরের বিরুদ্ধে মিথ্যাচার চালাচ্ছে। ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদ ইসলাম ও সেক্রেটারি জেনারেল নজরুল ইসলাম সাদ্দাম গণমাধ্যমে পাঠানো এক যৌথ বিবৃতিতে এই অভিযোগ করেছেন।
২ ঘণ্টা আগেরাজাকার নিয়ে কথা বলার পর থেকে তাঁকে হেনস্তা করা শুরু হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন আবদুল কাদের। আজ বৃহস্পতিবার বেলা ৩টা নাগাদ এক ফেসবুক পোস্টে এই অভিযোগ করেন তিনি।
৩ ঘণ্টা আগেএতে বলা হয়, গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সামনের সারির যোদ্ধা হিসেবে অবদান রেখেছেন। জুলাই অভ্যুত্থানের পরও তাঁর মতো নেতার ওপর এমন নির্মম হামলা চালানো হয়েছে, যা ফ্যাসিবাদী শক্তির পুনরুত্থানের ইঙ্গিত দেয়। এটি শুধু গণঅধিকার পরিষদের ওপর নয়, বরং সমগ্র জাতির গণতান্ত্রিক অধিকারে
৩ ঘণ্টা আগে