নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে অনেক রাজনৈতিক দল ধোঁয়াশা সৃষ্টি করছে বলে অভিযোগ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। তিনি বলেছেন, ‘জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দেওয়া হলে, গণপরিষদ নির্বাচনের মাধ্যমে সংবিধানে জুলাই সনদ অন্তর্ভুক্তের প্রস্তাবনা কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো না হলে, সেই সনদ দেশের মানুষের মুক্তির আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করতে ব্যর্থ হবে। ব্যর্থ কোনো সনদে এনসিপির স্বাক্ষর করার কোনো অর্থ থাকে না।’
সংস্কার প্রস্তাবগুলো বিএনপি মন থেকে গ্রহণ করেছে কি না তা নিয়েও সংশয় প্রকাশ করেছেন এনসিপির এ নেতা।
আজ শনিবার (২৩ আগস্ট) রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন আখতার হোসেন। সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন যুগ্ম আহ্বায়ক জাবেদ রাসিন, যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন, জয়নাল আবেদীন শিশির, জহিরুল ইসলাম মুসা, এস এম সাইফ মোস্তাফিজ, কেন্দ্রীয় সংগঠক আরমান হোসেন প্রমুখ।
নতুন শাসনতান্ত্রিক কাঠামোর মাধ্যমে নির্বাচন না হলে, তাতে অংশ নেওয়ার কোনো মানে থাকে না মন্তব্য করে আখতার হোসেন বলেন, ‘আমরা গণপরিষদ নির্বাচনের দাবি জানিয়েছি। রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে আহ্বান করছি। সরকার নতুন সংবিধানের বিষয়ে জুলাই সনদের বিষয়গুলোকে অপরিপূর্ণ রাখলে, সেটাকে বাস্তবায়ন না করে নির্বাচনের দিকে অগ্রসর হলে বাংলাদেশের গণতন্ত্রকে সুরক্ষিত করতে পারবে না। সে নির্বাচনে এনসিপি অংশ নেবে কি না সংশয়ের জায়গা রয়েছে।’
এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেন, ‘আমরা মনে করি, আগামী নির্বাচনের মাধ্যমে দেশের মানুষ নতুন শাসনতান্ত্রিক কাঠামো পাবে। সেটা না হলে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার আদতে কোনো মানে থাকে না।’
মৌলিক সংস্কার ছাড়া নির্বাচন হলে তাতে এনসিপি অংশ নেবে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে আখতার হোসেন, ‘নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে হবে। সেই নির্বাচন যাতে ফ্যাসিবাদবিরোধী সব রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণে স্বচ্ছ, সুন্দর এবং সুষ্ঠু হয়, সে দাবি সরকারের কাছে করছি। নির্বাচন ফেব্রুয়ারির আগে যেকোনো সময়ে অনুষ্ঠিত হতে পারে। কিন্তু নির্বাচনের ধরনটা কী হবে, তা জাতির সামনে পরিষ্কার হওয়া প্রয়োজন। বিদ্যমান সংবিধান বহাল রেখে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করলে বাংলাদেশে ফ্যাসিবাদ ফিরে আসার সমূহ সম্ভাবনা রয়ে যাবে। তাই সামনের নির্বাচন জুলাই সনদের ভিত্তিতে হতে হবে। এ জন্য নতুন করে এলএফও (আইনগত কাঠামো আদেশ) করতে হবে। নতুন সংবিধানের ব্যাপারে ঐকমত্যের ভিত্তিতে নির্বাচন হলে এনসিপি যেকোনো সময়ে সে নির্বাচনে অংশ নিতে প্রস্তুত।’
আখতার হোসেন বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলো শুধু জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দাবির মাধ্যমে সংস্কার প্রস্তাবগুলোকে পরের সংসদের হাতে ছেড়ে দেওয়ার মধ্য দিয়ে বাস্তবায়নের অনিশ্চয়তা তৈরি করেছে, যেটা জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষার বিপরীতমুখী অবস্থান। আমরা এ কারণে নতুন সংবিধানের দাবি করছি। সরকার যেকোনো সময়ে নির্বাচনের আয়োজন করতে পারে, গণপরিষদ নির্বাচন হলে সেটা ডিসেম্বরেও আয়োজন করতে পারে। সে নির্বাচনের মাধ্যমে জাতিকে নতুন সংবিধান উপহার দেওয়া সম্ভব হবে। সত্যিকার অর্থেই গণপরিষদ নির্বাচনের মধ্য দিয়েই নতুন সংবিধানের মাধ্যমে সংস্কার প্রস্তাবগুলোকে সংহত করে টেকসইভাবে বাস্তবয়ন করা সম্ভব।’
এক প্রশ্নের জবাবে আখতার হোসেন অভিযোগ করে বলেন, জুলাই সনদকে আইনি ভিত্তি দেওয়ার ব্যাপারে বিএনপির আপত্তি। সংস্কারের বিষয়গুলো নতুন সংবিধানে যুক্ত করার বিষয়েও আপত্তি দিয়েছে। তিনি বলেন, সংস্কার প্রস্তাবগুলো বিএনপি আসলে কতটা মন থেকে গ্রহণ করে, সে ব্যাপারে প্রশ্ন তৈরি হয়েছে।
জুলাই গণ-অভ্যুথানের মাধ্যমে সংস্কারের অভিপ্রায় ব্যক্ত করা হয়েছে উল্লেখ করে এনসিপির সদস্যসচিব বলেন, ‘সেগুলো সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করা না গেলে, আইনি মারপ্যাঁচ রেখে দিয়ে নোট অব ডিসেন্টের কথা বলে পরবর্তী সময়ে কেউ ক্ষমতায় এসে সংস্কার বাস্তবায়ন না হওয়ার পথ খোলা রাখা হলে, জুলাই সনদের এই অপরিপূর্ণতার কাছে একটা প্রতারণার জায়গা তৈরি করবে। বিএনপি সে প্রতারণার পথে অগ্রসর হচ্ছে কি না, সে প্রশ্নটা রাখতে চাই।’
জুলাই সনদে নোট অব ডিসেন্টের বিষয়ে আখতার হোসেন বলেন, ‘নোট অব ডিসেন্টের অর্থ কমিশন এখনো আমাদের পরিষ্কার করেনি। যার অর্থ এটা নয়, কমিশন যে সিদ্ধান্ত দিয়েছে তার বিপরীত কিছু বাংলাদেশে প্রবর্তন করা হবে। কমিশনের সব সিদ্ধান্তে সব রাজনৈতিক দল একমত হবে, তা নয়; কিন্তু বেশির ভাগ রাজনৈতিক দলের মতের ভিত্তিতে তারা যে সিদ্ধান্ত দিয়েছে, তা যেন দেশে হুবহু বাস্তবায়ন হয়, সে বিষয়ে কমিশনের পক্ষ থেকে স্থির সিদ্ধান্ত জানাতে হবে।’
সংবিধানের ১০৬ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী সুপ্রিম কোর্টের মতামতের ভিত্তিতে জুলাই সনদের বাস্তবায়নের পদ্ধতি টেকসই নয় বলে মনে করেন আখতার হোসেন। তিনি বলেন, ‘কোর্টের মতামত চাওয়া হলে, তাতে মতামত দিতেও পারে, না-ও পারে। এতে জটিলতা সৃষ্টি হতে পারে। এ কারণে আমাদের কাছে মনে হয়েছে, জুলাই সনদ নতুন সংবিধানের মাধ্যমে সংহত করা সম্ভব।’ যার জন্য গণপরিষদ নির্বাচনের দাবি করে এনসিপি, যাতে সাংবিধানিক সংকট থেকে উত্তরণ সম্ভব বলে মনে করেন তিনি।

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে অনেক রাজনৈতিক দল ধোঁয়াশা সৃষ্টি করছে বলে অভিযোগ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। তিনি বলেছেন, ‘জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দেওয়া হলে, গণপরিষদ নির্বাচনের মাধ্যমে সংবিধানে জুলাই সনদ অন্তর্ভুক্তের প্রস্তাবনা কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো না হলে, সেই সনদ দেশের মানুষের মুক্তির আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করতে ব্যর্থ হবে। ব্যর্থ কোনো সনদে এনসিপির স্বাক্ষর করার কোনো অর্থ থাকে না।’
সংস্কার প্রস্তাবগুলো বিএনপি মন থেকে গ্রহণ করেছে কি না তা নিয়েও সংশয় প্রকাশ করেছেন এনসিপির এ নেতা।
আজ শনিবার (২৩ আগস্ট) রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন আখতার হোসেন। সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন যুগ্ম আহ্বায়ক জাবেদ রাসিন, যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন, জয়নাল আবেদীন শিশির, জহিরুল ইসলাম মুসা, এস এম সাইফ মোস্তাফিজ, কেন্দ্রীয় সংগঠক আরমান হোসেন প্রমুখ।
নতুন শাসনতান্ত্রিক কাঠামোর মাধ্যমে নির্বাচন না হলে, তাতে অংশ নেওয়ার কোনো মানে থাকে না মন্তব্য করে আখতার হোসেন বলেন, ‘আমরা গণপরিষদ নির্বাচনের দাবি জানিয়েছি। রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে আহ্বান করছি। সরকার নতুন সংবিধানের বিষয়ে জুলাই সনদের বিষয়গুলোকে অপরিপূর্ণ রাখলে, সেটাকে বাস্তবায়ন না করে নির্বাচনের দিকে অগ্রসর হলে বাংলাদেশের গণতন্ত্রকে সুরক্ষিত করতে পারবে না। সে নির্বাচনে এনসিপি অংশ নেবে কি না সংশয়ের জায়গা রয়েছে।’
এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেন, ‘আমরা মনে করি, আগামী নির্বাচনের মাধ্যমে দেশের মানুষ নতুন শাসনতান্ত্রিক কাঠামো পাবে। সেটা না হলে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার আদতে কোনো মানে থাকে না।’
মৌলিক সংস্কার ছাড়া নির্বাচন হলে তাতে এনসিপি অংশ নেবে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে আখতার হোসেন, ‘নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে হবে। সেই নির্বাচন যাতে ফ্যাসিবাদবিরোধী সব রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণে স্বচ্ছ, সুন্দর এবং সুষ্ঠু হয়, সে দাবি সরকারের কাছে করছি। নির্বাচন ফেব্রুয়ারির আগে যেকোনো সময়ে অনুষ্ঠিত হতে পারে। কিন্তু নির্বাচনের ধরনটা কী হবে, তা জাতির সামনে পরিষ্কার হওয়া প্রয়োজন। বিদ্যমান সংবিধান বহাল রেখে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করলে বাংলাদেশে ফ্যাসিবাদ ফিরে আসার সমূহ সম্ভাবনা রয়ে যাবে। তাই সামনের নির্বাচন জুলাই সনদের ভিত্তিতে হতে হবে। এ জন্য নতুন করে এলএফও (আইনগত কাঠামো আদেশ) করতে হবে। নতুন সংবিধানের ব্যাপারে ঐকমত্যের ভিত্তিতে নির্বাচন হলে এনসিপি যেকোনো সময়ে সে নির্বাচনে অংশ নিতে প্রস্তুত।’
আখতার হোসেন বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলো শুধু জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দাবির মাধ্যমে সংস্কার প্রস্তাবগুলোকে পরের সংসদের হাতে ছেড়ে দেওয়ার মধ্য দিয়ে বাস্তবায়নের অনিশ্চয়তা তৈরি করেছে, যেটা জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষার বিপরীতমুখী অবস্থান। আমরা এ কারণে নতুন সংবিধানের দাবি করছি। সরকার যেকোনো সময়ে নির্বাচনের আয়োজন করতে পারে, গণপরিষদ নির্বাচন হলে সেটা ডিসেম্বরেও আয়োজন করতে পারে। সে নির্বাচনের মাধ্যমে জাতিকে নতুন সংবিধান উপহার দেওয়া সম্ভব হবে। সত্যিকার অর্থেই গণপরিষদ নির্বাচনের মধ্য দিয়েই নতুন সংবিধানের মাধ্যমে সংস্কার প্রস্তাবগুলোকে সংহত করে টেকসইভাবে বাস্তবয়ন করা সম্ভব।’
এক প্রশ্নের জবাবে আখতার হোসেন অভিযোগ করে বলেন, জুলাই সনদকে আইনি ভিত্তি দেওয়ার ব্যাপারে বিএনপির আপত্তি। সংস্কারের বিষয়গুলো নতুন সংবিধানে যুক্ত করার বিষয়েও আপত্তি দিয়েছে। তিনি বলেন, সংস্কার প্রস্তাবগুলো বিএনপি আসলে কতটা মন থেকে গ্রহণ করে, সে ব্যাপারে প্রশ্ন তৈরি হয়েছে।
জুলাই গণ-অভ্যুথানের মাধ্যমে সংস্কারের অভিপ্রায় ব্যক্ত করা হয়েছে উল্লেখ করে এনসিপির সদস্যসচিব বলেন, ‘সেগুলো সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করা না গেলে, আইনি মারপ্যাঁচ রেখে দিয়ে নোট অব ডিসেন্টের কথা বলে পরবর্তী সময়ে কেউ ক্ষমতায় এসে সংস্কার বাস্তবায়ন না হওয়ার পথ খোলা রাখা হলে, জুলাই সনদের এই অপরিপূর্ণতার কাছে একটা প্রতারণার জায়গা তৈরি করবে। বিএনপি সে প্রতারণার পথে অগ্রসর হচ্ছে কি না, সে প্রশ্নটা রাখতে চাই।’
জুলাই সনদে নোট অব ডিসেন্টের বিষয়ে আখতার হোসেন বলেন, ‘নোট অব ডিসেন্টের অর্থ কমিশন এখনো আমাদের পরিষ্কার করেনি। যার অর্থ এটা নয়, কমিশন যে সিদ্ধান্ত দিয়েছে তার বিপরীত কিছু বাংলাদেশে প্রবর্তন করা হবে। কমিশনের সব সিদ্ধান্তে সব রাজনৈতিক দল একমত হবে, তা নয়; কিন্তু বেশির ভাগ রাজনৈতিক দলের মতের ভিত্তিতে তারা যে সিদ্ধান্ত দিয়েছে, তা যেন দেশে হুবহু বাস্তবায়ন হয়, সে বিষয়ে কমিশনের পক্ষ থেকে স্থির সিদ্ধান্ত জানাতে হবে।’
সংবিধানের ১০৬ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী সুপ্রিম কোর্টের মতামতের ভিত্তিতে জুলাই সনদের বাস্তবায়নের পদ্ধতি টেকসই নয় বলে মনে করেন আখতার হোসেন। তিনি বলেন, ‘কোর্টের মতামত চাওয়া হলে, তাতে মতামত দিতেও পারে, না-ও পারে। এতে জটিলতা সৃষ্টি হতে পারে। এ কারণে আমাদের কাছে মনে হয়েছে, জুলাই সনদ নতুন সংবিধানের মাধ্যমে সংহত করা সম্ভব।’ যার জন্য গণপরিষদ নির্বাচনের দাবি করে এনসিপি, যাতে সাংবিধানিক সংকট থেকে উত্তরণ সম্ভব বলে মনে করেন তিনি।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে অনেক রাজনৈতিক দল ধোঁয়াশা সৃষ্টি করছে বলে অভিযোগ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। তিনি বলেছেন, ‘জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দেওয়া হলে, গণপরিষদ নির্বাচনের মাধ্যমে সংবিধানে জুলাই সনদ অন্তর্ভুক্তের প্রস্তাবনা কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো না হলে, সেই সনদ দেশের মানুষের মুক্তির আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করতে ব্যর্থ হবে। ব্যর্থ কোনো সনদে এনসিপির স্বাক্ষর করার কোনো অর্থ থাকে না।’
সংস্কার প্রস্তাবগুলো বিএনপি মন থেকে গ্রহণ করেছে কি না তা নিয়েও সংশয় প্রকাশ করেছেন এনসিপির এ নেতা।
আজ শনিবার (২৩ আগস্ট) রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন আখতার হোসেন। সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন যুগ্ম আহ্বায়ক জাবেদ রাসিন, যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন, জয়নাল আবেদীন শিশির, জহিরুল ইসলাম মুসা, এস এম সাইফ মোস্তাফিজ, কেন্দ্রীয় সংগঠক আরমান হোসেন প্রমুখ।
নতুন শাসনতান্ত্রিক কাঠামোর মাধ্যমে নির্বাচন না হলে, তাতে অংশ নেওয়ার কোনো মানে থাকে না মন্তব্য করে আখতার হোসেন বলেন, ‘আমরা গণপরিষদ নির্বাচনের দাবি জানিয়েছি। রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে আহ্বান করছি। সরকার নতুন সংবিধানের বিষয়ে জুলাই সনদের বিষয়গুলোকে অপরিপূর্ণ রাখলে, সেটাকে বাস্তবায়ন না করে নির্বাচনের দিকে অগ্রসর হলে বাংলাদেশের গণতন্ত্রকে সুরক্ষিত করতে পারবে না। সে নির্বাচনে এনসিপি অংশ নেবে কি না সংশয়ের জায়গা রয়েছে।’
এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেন, ‘আমরা মনে করি, আগামী নির্বাচনের মাধ্যমে দেশের মানুষ নতুন শাসনতান্ত্রিক কাঠামো পাবে। সেটা না হলে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার আদতে কোনো মানে থাকে না।’
মৌলিক সংস্কার ছাড়া নির্বাচন হলে তাতে এনসিপি অংশ নেবে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে আখতার হোসেন, ‘নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে হবে। সেই নির্বাচন যাতে ফ্যাসিবাদবিরোধী সব রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণে স্বচ্ছ, সুন্দর এবং সুষ্ঠু হয়, সে দাবি সরকারের কাছে করছি। নির্বাচন ফেব্রুয়ারির আগে যেকোনো সময়ে অনুষ্ঠিত হতে পারে। কিন্তু নির্বাচনের ধরনটা কী হবে, তা জাতির সামনে পরিষ্কার হওয়া প্রয়োজন। বিদ্যমান সংবিধান বহাল রেখে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করলে বাংলাদেশে ফ্যাসিবাদ ফিরে আসার সমূহ সম্ভাবনা রয়ে যাবে। তাই সামনের নির্বাচন জুলাই সনদের ভিত্তিতে হতে হবে। এ জন্য নতুন করে এলএফও (আইনগত কাঠামো আদেশ) করতে হবে। নতুন সংবিধানের ব্যাপারে ঐকমত্যের ভিত্তিতে নির্বাচন হলে এনসিপি যেকোনো সময়ে সে নির্বাচনে অংশ নিতে প্রস্তুত।’
আখতার হোসেন বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলো শুধু জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দাবির মাধ্যমে সংস্কার প্রস্তাবগুলোকে পরের সংসদের হাতে ছেড়ে দেওয়ার মধ্য দিয়ে বাস্তবায়নের অনিশ্চয়তা তৈরি করেছে, যেটা জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষার বিপরীতমুখী অবস্থান। আমরা এ কারণে নতুন সংবিধানের দাবি করছি। সরকার যেকোনো সময়ে নির্বাচনের আয়োজন করতে পারে, গণপরিষদ নির্বাচন হলে সেটা ডিসেম্বরেও আয়োজন করতে পারে। সে নির্বাচনের মাধ্যমে জাতিকে নতুন সংবিধান উপহার দেওয়া সম্ভব হবে। সত্যিকার অর্থেই গণপরিষদ নির্বাচনের মধ্য দিয়েই নতুন সংবিধানের মাধ্যমে সংস্কার প্রস্তাবগুলোকে সংহত করে টেকসইভাবে বাস্তবয়ন করা সম্ভব।’
এক প্রশ্নের জবাবে আখতার হোসেন অভিযোগ করে বলেন, জুলাই সনদকে আইনি ভিত্তি দেওয়ার ব্যাপারে বিএনপির আপত্তি। সংস্কারের বিষয়গুলো নতুন সংবিধানে যুক্ত করার বিষয়েও আপত্তি দিয়েছে। তিনি বলেন, সংস্কার প্রস্তাবগুলো বিএনপি আসলে কতটা মন থেকে গ্রহণ করে, সে ব্যাপারে প্রশ্ন তৈরি হয়েছে।
জুলাই গণ-অভ্যুথানের মাধ্যমে সংস্কারের অভিপ্রায় ব্যক্ত করা হয়েছে উল্লেখ করে এনসিপির সদস্যসচিব বলেন, ‘সেগুলো সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করা না গেলে, আইনি মারপ্যাঁচ রেখে দিয়ে নোট অব ডিসেন্টের কথা বলে পরবর্তী সময়ে কেউ ক্ষমতায় এসে সংস্কার বাস্তবায়ন না হওয়ার পথ খোলা রাখা হলে, জুলাই সনদের এই অপরিপূর্ণতার কাছে একটা প্রতারণার জায়গা তৈরি করবে। বিএনপি সে প্রতারণার পথে অগ্রসর হচ্ছে কি না, সে প্রশ্নটা রাখতে চাই।’
জুলাই সনদে নোট অব ডিসেন্টের বিষয়ে আখতার হোসেন বলেন, ‘নোট অব ডিসেন্টের অর্থ কমিশন এখনো আমাদের পরিষ্কার করেনি। যার অর্থ এটা নয়, কমিশন যে সিদ্ধান্ত দিয়েছে তার বিপরীত কিছু বাংলাদেশে প্রবর্তন করা হবে। কমিশনের সব সিদ্ধান্তে সব রাজনৈতিক দল একমত হবে, তা নয়; কিন্তু বেশির ভাগ রাজনৈতিক দলের মতের ভিত্তিতে তারা যে সিদ্ধান্ত দিয়েছে, তা যেন দেশে হুবহু বাস্তবায়ন হয়, সে বিষয়ে কমিশনের পক্ষ থেকে স্থির সিদ্ধান্ত জানাতে হবে।’
সংবিধানের ১০৬ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী সুপ্রিম কোর্টের মতামতের ভিত্তিতে জুলাই সনদের বাস্তবায়নের পদ্ধতি টেকসই নয় বলে মনে করেন আখতার হোসেন। তিনি বলেন, ‘কোর্টের মতামত চাওয়া হলে, তাতে মতামত দিতেও পারে, না-ও পারে। এতে জটিলতা সৃষ্টি হতে পারে। এ কারণে আমাদের কাছে মনে হয়েছে, জুলাই সনদ নতুন সংবিধানের মাধ্যমে সংহত করা সম্ভব।’ যার জন্য গণপরিষদ নির্বাচনের দাবি করে এনসিপি, যাতে সাংবিধানিক সংকট থেকে উত্তরণ সম্ভব বলে মনে করেন তিনি।

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে অনেক রাজনৈতিক দল ধোঁয়াশা সৃষ্টি করছে বলে অভিযোগ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। তিনি বলেছেন, ‘জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দেওয়া হলে, গণপরিষদ নির্বাচনের মাধ্যমে সংবিধানে জুলাই সনদ অন্তর্ভুক্তের প্রস্তাবনা কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো না হলে, সেই সনদ দেশের মানুষের মুক্তির আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করতে ব্যর্থ হবে। ব্যর্থ কোনো সনদে এনসিপির স্বাক্ষর করার কোনো অর্থ থাকে না।’
সংস্কার প্রস্তাবগুলো বিএনপি মন থেকে গ্রহণ করেছে কি না তা নিয়েও সংশয় প্রকাশ করেছেন এনসিপির এ নেতা।
আজ শনিবার (২৩ আগস্ট) রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন আখতার হোসেন। সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন যুগ্ম আহ্বায়ক জাবেদ রাসিন, যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন, জয়নাল আবেদীন শিশির, জহিরুল ইসলাম মুসা, এস এম সাইফ মোস্তাফিজ, কেন্দ্রীয় সংগঠক আরমান হোসেন প্রমুখ।
নতুন শাসনতান্ত্রিক কাঠামোর মাধ্যমে নির্বাচন না হলে, তাতে অংশ নেওয়ার কোনো মানে থাকে না মন্তব্য করে আখতার হোসেন বলেন, ‘আমরা গণপরিষদ নির্বাচনের দাবি জানিয়েছি। রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে আহ্বান করছি। সরকার নতুন সংবিধানের বিষয়ে জুলাই সনদের বিষয়গুলোকে অপরিপূর্ণ রাখলে, সেটাকে বাস্তবায়ন না করে নির্বাচনের দিকে অগ্রসর হলে বাংলাদেশের গণতন্ত্রকে সুরক্ষিত করতে পারবে না। সে নির্বাচনে এনসিপি অংশ নেবে কি না সংশয়ের জায়গা রয়েছে।’
এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেন, ‘আমরা মনে করি, আগামী নির্বাচনের মাধ্যমে দেশের মানুষ নতুন শাসনতান্ত্রিক কাঠামো পাবে। সেটা না হলে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার আদতে কোনো মানে থাকে না।’
মৌলিক সংস্কার ছাড়া নির্বাচন হলে তাতে এনসিপি অংশ নেবে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে আখতার হোসেন, ‘নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে হবে। সেই নির্বাচন যাতে ফ্যাসিবাদবিরোধী সব রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণে স্বচ্ছ, সুন্দর এবং সুষ্ঠু হয়, সে দাবি সরকারের কাছে করছি। নির্বাচন ফেব্রুয়ারির আগে যেকোনো সময়ে অনুষ্ঠিত হতে পারে। কিন্তু নির্বাচনের ধরনটা কী হবে, তা জাতির সামনে পরিষ্কার হওয়া প্রয়োজন। বিদ্যমান সংবিধান বহাল রেখে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করলে বাংলাদেশে ফ্যাসিবাদ ফিরে আসার সমূহ সম্ভাবনা রয়ে যাবে। তাই সামনের নির্বাচন জুলাই সনদের ভিত্তিতে হতে হবে। এ জন্য নতুন করে এলএফও (আইনগত কাঠামো আদেশ) করতে হবে। নতুন সংবিধানের ব্যাপারে ঐকমত্যের ভিত্তিতে নির্বাচন হলে এনসিপি যেকোনো সময়ে সে নির্বাচনে অংশ নিতে প্রস্তুত।’
আখতার হোসেন বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলো শুধু জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দাবির মাধ্যমে সংস্কার প্রস্তাবগুলোকে পরের সংসদের হাতে ছেড়ে দেওয়ার মধ্য দিয়ে বাস্তবায়নের অনিশ্চয়তা তৈরি করেছে, যেটা জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষার বিপরীতমুখী অবস্থান। আমরা এ কারণে নতুন সংবিধানের দাবি করছি। সরকার যেকোনো সময়ে নির্বাচনের আয়োজন করতে পারে, গণপরিষদ নির্বাচন হলে সেটা ডিসেম্বরেও আয়োজন করতে পারে। সে নির্বাচনের মাধ্যমে জাতিকে নতুন সংবিধান উপহার দেওয়া সম্ভব হবে। সত্যিকার অর্থেই গণপরিষদ নির্বাচনের মধ্য দিয়েই নতুন সংবিধানের মাধ্যমে সংস্কার প্রস্তাবগুলোকে সংহত করে টেকসইভাবে বাস্তবয়ন করা সম্ভব।’
এক প্রশ্নের জবাবে আখতার হোসেন অভিযোগ করে বলেন, জুলাই সনদকে আইনি ভিত্তি দেওয়ার ব্যাপারে বিএনপির আপত্তি। সংস্কারের বিষয়গুলো নতুন সংবিধানে যুক্ত করার বিষয়েও আপত্তি দিয়েছে। তিনি বলেন, সংস্কার প্রস্তাবগুলো বিএনপি আসলে কতটা মন থেকে গ্রহণ করে, সে ব্যাপারে প্রশ্ন তৈরি হয়েছে।
জুলাই গণ-অভ্যুথানের মাধ্যমে সংস্কারের অভিপ্রায় ব্যক্ত করা হয়েছে উল্লেখ করে এনসিপির সদস্যসচিব বলেন, ‘সেগুলো সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করা না গেলে, আইনি মারপ্যাঁচ রেখে দিয়ে নোট অব ডিসেন্টের কথা বলে পরবর্তী সময়ে কেউ ক্ষমতায় এসে সংস্কার বাস্তবায়ন না হওয়ার পথ খোলা রাখা হলে, জুলাই সনদের এই অপরিপূর্ণতার কাছে একটা প্রতারণার জায়গা তৈরি করবে। বিএনপি সে প্রতারণার পথে অগ্রসর হচ্ছে কি না, সে প্রশ্নটা রাখতে চাই।’
জুলাই সনদে নোট অব ডিসেন্টের বিষয়ে আখতার হোসেন বলেন, ‘নোট অব ডিসেন্টের অর্থ কমিশন এখনো আমাদের পরিষ্কার করেনি। যার অর্থ এটা নয়, কমিশন যে সিদ্ধান্ত দিয়েছে তার বিপরীত কিছু বাংলাদেশে প্রবর্তন করা হবে। কমিশনের সব সিদ্ধান্তে সব রাজনৈতিক দল একমত হবে, তা নয়; কিন্তু বেশির ভাগ রাজনৈতিক দলের মতের ভিত্তিতে তারা যে সিদ্ধান্ত দিয়েছে, তা যেন দেশে হুবহু বাস্তবায়ন হয়, সে বিষয়ে কমিশনের পক্ষ থেকে স্থির সিদ্ধান্ত জানাতে হবে।’
সংবিধানের ১০৬ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী সুপ্রিম কোর্টের মতামতের ভিত্তিতে জুলাই সনদের বাস্তবায়নের পদ্ধতি টেকসই নয় বলে মনে করেন আখতার হোসেন। তিনি বলেন, ‘কোর্টের মতামত চাওয়া হলে, তাতে মতামত দিতেও পারে, না-ও পারে। এতে জটিলতা সৃষ্টি হতে পারে। এ কারণে আমাদের কাছে মনে হয়েছে, জুলাই সনদ নতুন সংবিধানের মাধ্যমে সংহত করা সম্ভব।’ যার জন্য গণপরিষদ নির্বাচনের দাবি করে এনসিপি, যাতে সাংবিধানিক সংকট থেকে উত্তরণ সম্ভব বলে মনে করেন তিনি।

ঔপনিবেশিক শাসনকাঠামো উৎখাত না করায় অভ্যুত্থান বিপ্লবে রূপ নিতে পারেনি বলে মন্তব্য করেছেন জুলাই অভ্যুত্থানের অন্যতম সমন্বয়ক আরিফ সোহেল। আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) রাজধানীর সংস্কৃতি বিকাশ কেন্দ্রে মুক্তিফোরাম আয়োজিত ‘সিপাহি-জনতার অভ্যুত্থান ও সাংবিধানিক ধারাবাহিকতার ভ্রান্তি’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এ মন
৩ ঘণ্টা আগে
জামায়াত নেতাদের বক্তব্যের সমালোচনা করে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি বলেছেন, ‘পক্ষে-বিপক্ষে কঠিন বক্তব্য দিয়ে ঐক্যের মধ্যে ফাটল ধরাবেন না। এই মুহূর্তে ঐক্যে ফাটল ধরলে দেশের জন্য ও নির্বাচনের জন্য বড় ধরনের ক্ষতি হয়ে যাবে। আর এই সুযোগ পাবে ফ্যাসিবাদেরা। তাদের এই সুযোগ দেওয়া হবে না, দ
৫ ঘণ্টা আগে
উপদেষ্টা বলেন, এমন বাস্তবতায় আসলে যাদের কাছে কালো টাকা আছে, তাদেরই সুযোগ থাকে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার। আপনি কারও থেকে টাকা নিয়ে যে নির্বাচন করবেন, নির্বাচিত হয়ে আসার পর আপনাকে তার স্বার্থ বাস্তবায়ন করতে হবে।
৬ ঘণ্টা আগে
ভাঙার কাজটি করলেও গড়ার কাজটি করতে পারেননি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। এ কাজে শিক্ষকদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) দুপুরে বাংলা একাডেমির কবি শামসুর রাহমান সম্মেলনকক্ষে ইউনিভার্সিটি টিচার্স ফোরামের (ইউটিএফ) আত্মপ্রকাশ উপলক্ষে আয়ো
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ঔপনিবেশিক শাসনকাঠামো উৎখাত না করায় অভ্যুত্থান বিপ্লবে রূপ নিতে পারেনি বলে মন্তব্য করেছেন জুলাই অভ্যুত্থানের অন্যতম সমন্বয়ক আরিফ সোহেল। আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) রাজধানীর সংস্কৃতি বিকাশ কেন্দ্রে মুক্তিফোরাম আয়োজিত ‘সিপাহি-জনতার অভ্যুত্থান ও সাংবিধানিক ধারাবাহিকতার ভ্রান্তি’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
আরিফ সোহেল বলেন, ‘১৮৫৭ থেকে ৭১, ৭৫ এমনকি ২৪-এও আমরা সিপাহি-জনতার একটি বিপ্লবী ঐক্য দেখতে পাই; কিন্তু বিদ্যমান কলোনিয়াল শাসন ও শোষণকাঠামোকে পুরোপুরি উৎখাত না করায় এই ঐক্য অভ্যুত্থান থেকে বিপ্লবে রূপ নিতে পারেনি। ৭ নভেম্বরে হাজির হওয়া সিপাহি-জনতার লড়াইকে সত্যিকার বিপ্লবে রূপ দিতে হলে রাজনৈতিক সচেতনতা নির্মাণ জরুরি।’
আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন কবি, চিন্তক ও অ্যাকটিভিস্ট সাঈদ উজ্জ্বল। তিনি বলেন, বাংলাদেশে সাংবিধানিক ধারাবাহিকতাকে রাষ্ট্রীয় স্থিতির প্রতীক হিসেবে দেখানো হলেও বাস্তবে এটি জনগণের সার্বভৌম ক্ষমতার বিকাশকে বাধাগ্রস্ত করেছে। প্রতিটি গণ-অভ্যুত্থানপরবর্তী সময়ে এই ধারাবাহিকতার নামে শাসকগোষ্ঠী পুরোনো রাষ্ট্রকাঠামোই টিকিয়ে রেখেছে। ফলে রাষ্ট্রকাঠামোর মৌলিক পরিবর্তন না হয়ে কেবল মুখোশ পাল্টেছে, গণসার্বভৌমত্ব প্রতিষ্ঠার পথ আটকে গেছে।
সভায় জুলাই যোদ্ধাসহ বিভিন্ন সংগঠনের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

ঔপনিবেশিক শাসনকাঠামো উৎখাত না করায় অভ্যুত্থান বিপ্লবে রূপ নিতে পারেনি বলে মন্তব্য করেছেন জুলাই অভ্যুত্থানের অন্যতম সমন্বয়ক আরিফ সোহেল। আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) রাজধানীর সংস্কৃতি বিকাশ কেন্দ্রে মুক্তিফোরাম আয়োজিত ‘সিপাহি-জনতার অভ্যুত্থান ও সাংবিধানিক ধারাবাহিকতার ভ্রান্তি’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
আরিফ সোহেল বলেন, ‘১৮৫৭ থেকে ৭১, ৭৫ এমনকি ২৪-এও আমরা সিপাহি-জনতার একটি বিপ্লবী ঐক্য দেখতে পাই; কিন্তু বিদ্যমান কলোনিয়াল শাসন ও শোষণকাঠামোকে পুরোপুরি উৎখাত না করায় এই ঐক্য অভ্যুত্থান থেকে বিপ্লবে রূপ নিতে পারেনি। ৭ নভেম্বরে হাজির হওয়া সিপাহি-জনতার লড়াইকে সত্যিকার বিপ্লবে রূপ দিতে হলে রাজনৈতিক সচেতনতা নির্মাণ জরুরি।’
আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন কবি, চিন্তক ও অ্যাকটিভিস্ট সাঈদ উজ্জ্বল। তিনি বলেন, বাংলাদেশে সাংবিধানিক ধারাবাহিকতাকে রাষ্ট্রীয় স্থিতির প্রতীক হিসেবে দেখানো হলেও বাস্তবে এটি জনগণের সার্বভৌম ক্ষমতার বিকাশকে বাধাগ্রস্ত করেছে। প্রতিটি গণ-অভ্যুত্থানপরবর্তী সময়ে এই ধারাবাহিকতার নামে শাসকগোষ্ঠী পুরোনো রাষ্ট্রকাঠামোই টিকিয়ে রেখেছে। ফলে রাষ্ট্রকাঠামোর মৌলিক পরিবর্তন না হয়ে কেবল মুখোশ পাল্টেছে, গণসার্বভৌমত্ব প্রতিষ্ঠার পথ আটকে গেছে।
সভায় জুলাই যোদ্ধাসহ বিভিন্ন সংগঠনের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে অনেক রাজনৈতিক দল ধোঁয়াশা সৃষ্টি করছে বলে অভিযোগ করেছেন এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেন। তিনি বলেছেন, ‘জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দেওয়া হলে, গণপরিষদ নির্বাচনের মাধ্যমে সংবিধানে জুলাই সনদ অন্তর্ভুক্তের প্রস্তাবনা কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো না হলে,
২৩ আগস্ট ২০২৫
জামায়াত নেতাদের বক্তব্যের সমালোচনা করে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি বলেছেন, ‘পক্ষে-বিপক্ষে কঠিন বক্তব্য দিয়ে ঐক্যের মধ্যে ফাটল ধরাবেন না। এই মুহূর্তে ঐক্যে ফাটল ধরলে দেশের জন্য ও নির্বাচনের জন্য বড় ধরনের ক্ষতি হয়ে যাবে। আর এই সুযোগ পাবে ফ্যাসিবাদেরা। তাদের এই সুযোগ দেওয়া হবে না, দ
৫ ঘণ্টা আগে
উপদেষ্টা বলেন, এমন বাস্তবতায় আসলে যাদের কাছে কালো টাকা আছে, তাদেরই সুযোগ থাকে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার। আপনি কারও থেকে টাকা নিয়ে যে নির্বাচন করবেন, নির্বাচিত হয়ে আসার পর আপনাকে তার স্বার্থ বাস্তবায়ন করতে হবে।
৬ ঘণ্টা আগে
ভাঙার কাজটি করলেও গড়ার কাজটি করতে পারেননি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। এ কাজে শিক্ষকদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) দুপুরে বাংলা একাডেমির কবি শামসুর রাহমান সম্মেলনকক্ষে ইউনিভার্সিটি টিচার্স ফোরামের (ইউটিএফ) আত্মপ্রকাশ উপলক্ষে আয়ো
৬ ঘণ্টা আগেলক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি

জামায়াত নেতাদের বক্তব্যের সমালোচনা করে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি বলেছেন, পক্ষে-বিপক্ষে কঠিন বক্তব্য দিয়ে ঐক্যের মধ্যে ফাটল ধরাবেন না। এই মুহূর্তে ঐক্যে ফাটল ধরলে দেশের জন্য ও নির্বাচনের জন্য বড় ধরনের ক্ষতি হয়ে যাবে। আর এই সুযোগ পাবে ফ্যাসিবাদেরা। তাদের এই সুযোগ দেওয়া হবে না, দেওয়া যাবে না।
আজ শুক্রবার শহরের নিজ বাসভবনে জেলা শ্রমিক দলের পরিচিত সভায় যোগ দিয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি বলেন, ‘জাতীয় ঐকমত্যের সরকারের সুযোগ জাতীয় রাজনীতিতে রয়েছে। সবাই মিলে সে সুযোগ নিয়ে কাজ করি। আগামী নির্বাচনকে ভন্ডুল ও প্রশ্নবিদ্ধ করতে নানা ষড়যন্ত্র এখনো চলছে। যেন দেশে নির্বাচন না হয়, সে জন্য হাসিনা ও তার দল দেশে-বিদেশে বসে হাজার হাজার কোটি টাকা ব্যয় করছে। চক্রান্ত করছে। কিন্তু কোনো ষড়যন্ত্র বা চক্রান্ত কাজে আসবে না। সবাইকে সতর্ক ও সজাগ থাকতে হবে। ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।’
এ্যানি আরও বলেন, হাসিনা রাজনীতি করেননি, করেছেন দুর্নীতি ও লুটপাট। তাঁরা হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছেন। হাসিনা ও আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা দুঃশাসনে জড়িত ছিলেন।
দেশের মানুষের ওপর নির্যাতন, গুম ও খুনের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। হাসিনা দেশের মানুষকে জিম্মি করে নির্বাচন করে ক্ষমতা দখল করেছিলেন। এ কারণে দলের শত্রু, জনশত্রু ও গণশত্রুতে পরিণত হতে হয়েছে তাঁদের। এত কিছুর পরও ক্ষমতা ধরে রাখতে পারেননি তাঁরা। দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছেন।
বিএনপির এ যুগ্ম মহাসচিব বলেন, গত ১৭ বছরে স্বৈরাচার শেখ হাসিনার আমলে শ্রমিকেরাও নির্যাতন, গুম ও খুন থেকে বাঁচতে পারেননি। তাঁদের ওপর কঠিন নির্যাতন করা হয়েছে। নতুন একটা বাংলাদেশ গড়তে তারেক রহমান নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন। এ দেশে আওয়ামী লীগ আর রাজনীতি করতে পারবে না। কারণ, তাদের রাজনীতি এখন প্রশ্নবিদ্ধ।
এ্যানি আরও বলেন, ‘ইদানীং বিভিন্ন স্থানে দুই-চারজন মিলে হঠাৎ একটি মিছিল বের করে। আবার মিনিটের মধ্যে উধাও। এটা সাময়িক, এটা হবে না। এদিকে সবাইকে খেয়াল রাখতে হবে। যেন কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা করতে না পারে। সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে।’ আগামী নির্বাচনে সবাইকে মিলে ধানের শীষের প্রার্থীকে ভোট দিয়ে বিজয়ী করতে আহ্বান জানান তিনি।
অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম শাহীনের সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য দেন জেলা বিএনপির সদস্যসচিব সাহাবুদ্দিন সাবু, যুগ্ম আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট হাসিবুর রহমান, বিএনপি নেতা ওয়াহিদ উদ্দীন চৌধুরী হ্যাপী, অ্যাডভোকেট হাফিজুর রহমান, জজকোর্টের প্রসিকিউটর আহমদ ফেরদৌস মানিক, শ্রমিক দলের সাবেক সভাপতি আবুল হাশেম, জেলা যুবদলের সভাপতি আবদুল আলীম হুমায়ুন, সাধারণ সম্পাদক রশিদুল হাসান লিংকন, স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি অ্যাডভোকেট মহসিন কবির স্বপন, সাধারণ সম্পাদক হারুনুর রশিদ প্রমুখ। সঞ্চালনা করেন সোহেল হোসেন।

জামায়াত নেতাদের বক্তব্যের সমালোচনা করে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি বলেছেন, পক্ষে-বিপক্ষে কঠিন বক্তব্য দিয়ে ঐক্যের মধ্যে ফাটল ধরাবেন না। এই মুহূর্তে ঐক্যে ফাটল ধরলে দেশের জন্য ও নির্বাচনের জন্য বড় ধরনের ক্ষতি হয়ে যাবে। আর এই সুযোগ পাবে ফ্যাসিবাদেরা। তাদের এই সুযোগ দেওয়া হবে না, দেওয়া যাবে না।
আজ শুক্রবার শহরের নিজ বাসভবনে জেলা শ্রমিক দলের পরিচিত সভায় যোগ দিয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি বলেন, ‘জাতীয় ঐকমত্যের সরকারের সুযোগ জাতীয় রাজনীতিতে রয়েছে। সবাই মিলে সে সুযোগ নিয়ে কাজ করি। আগামী নির্বাচনকে ভন্ডুল ও প্রশ্নবিদ্ধ করতে নানা ষড়যন্ত্র এখনো চলছে। যেন দেশে নির্বাচন না হয়, সে জন্য হাসিনা ও তার দল দেশে-বিদেশে বসে হাজার হাজার কোটি টাকা ব্যয় করছে। চক্রান্ত করছে। কিন্তু কোনো ষড়যন্ত্র বা চক্রান্ত কাজে আসবে না। সবাইকে সতর্ক ও সজাগ থাকতে হবে। ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।’
এ্যানি আরও বলেন, হাসিনা রাজনীতি করেননি, করেছেন দুর্নীতি ও লুটপাট। তাঁরা হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছেন। হাসিনা ও আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা দুঃশাসনে জড়িত ছিলেন।
দেশের মানুষের ওপর নির্যাতন, গুম ও খুনের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। হাসিনা দেশের মানুষকে জিম্মি করে নির্বাচন করে ক্ষমতা দখল করেছিলেন। এ কারণে দলের শত্রু, জনশত্রু ও গণশত্রুতে পরিণত হতে হয়েছে তাঁদের। এত কিছুর পরও ক্ষমতা ধরে রাখতে পারেননি তাঁরা। দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছেন।
বিএনপির এ যুগ্ম মহাসচিব বলেন, গত ১৭ বছরে স্বৈরাচার শেখ হাসিনার আমলে শ্রমিকেরাও নির্যাতন, গুম ও খুন থেকে বাঁচতে পারেননি। তাঁদের ওপর কঠিন নির্যাতন করা হয়েছে। নতুন একটা বাংলাদেশ গড়তে তারেক রহমান নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন। এ দেশে আওয়ামী লীগ আর রাজনীতি করতে পারবে না। কারণ, তাদের রাজনীতি এখন প্রশ্নবিদ্ধ।
এ্যানি আরও বলেন, ‘ইদানীং বিভিন্ন স্থানে দুই-চারজন মিলে হঠাৎ একটি মিছিল বের করে। আবার মিনিটের মধ্যে উধাও। এটা সাময়িক, এটা হবে না। এদিকে সবাইকে খেয়াল রাখতে হবে। যেন কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা করতে না পারে। সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে।’ আগামী নির্বাচনে সবাইকে মিলে ধানের শীষের প্রার্থীকে ভোট দিয়ে বিজয়ী করতে আহ্বান জানান তিনি।
অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম শাহীনের সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য দেন জেলা বিএনপির সদস্যসচিব সাহাবুদ্দিন সাবু, যুগ্ম আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট হাসিবুর রহমান, বিএনপি নেতা ওয়াহিদ উদ্দীন চৌধুরী হ্যাপী, অ্যাডভোকেট হাফিজুর রহমান, জজকোর্টের প্রসিকিউটর আহমদ ফেরদৌস মানিক, শ্রমিক দলের সাবেক সভাপতি আবুল হাশেম, জেলা যুবদলের সভাপতি আবদুল আলীম হুমায়ুন, সাধারণ সম্পাদক রশিদুল হাসান লিংকন, স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি অ্যাডভোকেট মহসিন কবির স্বপন, সাধারণ সম্পাদক হারুনুর রশিদ প্রমুখ। সঞ্চালনা করেন সোহেল হোসেন।

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে অনেক রাজনৈতিক দল ধোঁয়াশা সৃষ্টি করছে বলে অভিযোগ করেছেন এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেন। তিনি বলেছেন, ‘জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দেওয়া হলে, গণপরিষদ নির্বাচনের মাধ্যমে সংবিধানে জুলাই সনদ অন্তর্ভুক্তের প্রস্তাবনা কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো না হলে,
২৩ আগস্ট ২০২৫
ঔপনিবেশিক শাসনকাঠামো উৎখাত না করায় অভ্যুত্থান বিপ্লবে রূপ নিতে পারেনি বলে মন্তব্য করেছেন জুলাই অভ্যুত্থানের অন্যতম সমন্বয়ক আরিফ সোহেল। আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) রাজধানীর সংস্কৃতি বিকাশ কেন্দ্রে মুক্তিফোরাম আয়োজিত ‘সিপাহি-জনতার অভ্যুত্থান ও সাংবিধানিক ধারাবাহিকতার ভ্রান্তি’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এ মন
৩ ঘণ্টা আগে
উপদেষ্টা বলেন, এমন বাস্তবতায় আসলে যাদের কাছে কালো টাকা আছে, তাদেরই সুযোগ থাকে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার। আপনি কারও থেকে টাকা নিয়ে যে নির্বাচন করবেন, নির্বাচিত হয়ে আসার পর আপনাকে তার স্বার্থ বাস্তবায়ন করতে হবে।
৬ ঘণ্টা আগে
ভাঙার কাজটি করলেও গড়ার কাজটি করতে পারেননি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। এ কাজে শিক্ষকদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) দুপুরে বাংলা একাডেমির কবি শামসুর রাহমান সম্মেলনকক্ষে ইউনিভার্সিটি টিচার্স ফোরামের (ইউটিএফ) আত্মপ্রকাশ উপলক্ষে আয়ো
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

১০-২০ কোটি টাকা না থাকলে বাংলাদেশের বাস্তবতায় কোনো ব্যক্তির নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা ‘কঠিন’ বলে মন্তব্য করেছেন স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। তিনি বলেছেন, ‘২০ কোটি টাকা না থাকলে কেউ নির্বাচন করতে পারবেন না। মানে বাংলাদেশের যে বর্তমান বাস্তবতা, এই বাস্তবতায় অন্তত ১০-২০ কোটি টাকা না থাকলে কারোর আসলে নির্বাচন করা কঠিন।’
রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে আজ শুক্রবার বিকেলে ‘নভেম্বর থেকে জুলাই: বিপ্লব থেকে বিপ্লবে’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টা বলেন, ‘এমন বাস্তবতায় আসলে যাদের কাছে কালো টাকা আছে, তাদেরই সুযোগ থাকে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার। আপনি কারও থেকে টাকা নিয়ে যে নির্বাচন করবেন, নির্বাচিত হয়ে আসার পর আপনাকে তার স্বার্থ বাস্তবায়ন করতে হবে। আজকে যদি কোনো ব্যবসায়ীর কাছ থেকে বা অন্য কারোর কাছ থেকে টাকা নিয়ে আপনি ইলেকশন করেন, তাহলে আপনাকে তার স্বার্থ দেখতে হবে।’
আসিফ মাহমুদ বলেন, ‘আমাদেরও বারবার চিন্তা করতে হয় যে ইলেকশন করব নাকি করব না। করলে কীভাবে করব; মানুষ কি টাকা ছাড়া ভোট দিবে বা বিদ্যমান যে কাঠামো, এই কাঠামোতে ইলেকশন করা আমাদের জন্য আসলে কতটুকু বাস্তবসম্মত। অনেকে জোহরান মামদানির কথা তুলে বলেন যে এমনটা সম্ভব। কিন্তু এটা এক্সেপশনাল কেস। এক্সেপশনাল কেস তো ৩০০ আসনে ঘটা সম্ভব না।’
আলোচনা সভায় কবি ও রাষ্ট্রচিন্তক ফরহাদ মজহার বলেন, সংবিধান অনুযায়ী অন্তর্বর্তী সরকারের বৈধতা নেই। নতুন রাষ্ট্র বিনির্মাণে গণ-অভ্যুত্থানের পরে গণসার্বভৌমত্বের প্রয়োজন পড়ে; যার মাধ্যমে নতুন রাষ্ট্র কাঠামো বিনির্মাণ হয়।

১০-২০ কোটি টাকা না থাকলে বাংলাদেশের বাস্তবতায় কোনো ব্যক্তির নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা ‘কঠিন’ বলে মন্তব্য করেছেন স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। তিনি বলেছেন, ‘২০ কোটি টাকা না থাকলে কেউ নির্বাচন করতে পারবেন না। মানে বাংলাদেশের যে বর্তমান বাস্তবতা, এই বাস্তবতায় অন্তত ১০-২০ কোটি টাকা না থাকলে কারোর আসলে নির্বাচন করা কঠিন।’
রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে আজ শুক্রবার বিকেলে ‘নভেম্বর থেকে জুলাই: বিপ্লব থেকে বিপ্লবে’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টা বলেন, ‘এমন বাস্তবতায় আসলে যাদের কাছে কালো টাকা আছে, তাদেরই সুযোগ থাকে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার। আপনি কারও থেকে টাকা নিয়ে যে নির্বাচন করবেন, নির্বাচিত হয়ে আসার পর আপনাকে তার স্বার্থ বাস্তবায়ন করতে হবে। আজকে যদি কোনো ব্যবসায়ীর কাছ থেকে বা অন্য কারোর কাছ থেকে টাকা নিয়ে আপনি ইলেকশন করেন, তাহলে আপনাকে তার স্বার্থ দেখতে হবে।’
আসিফ মাহমুদ বলেন, ‘আমাদেরও বারবার চিন্তা করতে হয় যে ইলেকশন করব নাকি করব না। করলে কীভাবে করব; মানুষ কি টাকা ছাড়া ভোট দিবে বা বিদ্যমান যে কাঠামো, এই কাঠামোতে ইলেকশন করা আমাদের জন্য আসলে কতটুকু বাস্তবসম্মত। অনেকে জোহরান মামদানির কথা তুলে বলেন যে এমনটা সম্ভব। কিন্তু এটা এক্সেপশনাল কেস। এক্সেপশনাল কেস তো ৩০০ আসনে ঘটা সম্ভব না।’
আলোচনা সভায় কবি ও রাষ্ট্রচিন্তক ফরহাদ মজহার বলেন, সংবিধান অনুযায়ী অন্তর্বর্তী সরকারের বৈধতা নেই। নতুন রাষ্ট্র বিনির্মাণে গণ-অভ্যুত্থানের পরে গণসার্বভৌমত্বের প্রয়োজন পড়ে; যার মাধ্যমে নতুন রাষ্ট্র কাঠামো বিনির্মাণ হয়।

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে অনেক রাজনৈতিক দল ধোঁয়াশা সৃষ্টি করছে বলে অভিযোগ করেছেন এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেন। তিনি বলেছেন, ‘জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দেওয়া হলে, গণপরিষদ নির্বাচনের মাধ্যমে সংবিধানে জুলাই সনদ অন্তর্ভুক্তের প্রস্তাবনা কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো না হলে,
২৩ আগস্ট ২০২৫
ঔপনিবেশিক শাসনকাঠামো উৎখাত না করায় অভ্যুত্থান বিপ্লবে রূপ নিতে পারেনি বলে মন্তব্য করেছেন জুলাই অভ্যুত্থানের অন্যতম সমন্বয়ক আরিফ সোহেল। আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) রাজধানীর সংস্কৃতি বিকাশ কেন্দ্রে মুক্তিফোরাম আয়োজিত ‘সিপাহি-জনতার অভ্যুত্থান ও সাংবিধানিক ধারাবাহিকতার ভ্রান্তি’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এ মন
৩ ঘণ্টা আগে
জামায়াত নেতাদের বক্তব্যের সমালোচনা করে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি বলেছেন, ‘পক্ষে-বিপক্ষে কঠিন বক্তব্য দিয়ে ঐক্যের মধ্যে ফাটল ধরাবেন না। এই মুহূর্তে ঐক্যে ফাটল ধরলে দেশের জন্য ও নির্বাচনের জন্য বড় ধরনের ক্ষতি হয়ে যাবে। আর এই সুযোগ পাবে ফ্যাসিবাদেরা। তাদের এই সুযোগ দেওয়া হবে না, দ
৫ ঘণ্টা আগে
ভাঙার কাজটি করলেও গড়ার কাজটি করতে পারেননি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। এ কাজে শিক্ষকদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) দুপুরে বাংলা একাডেমির কবি শামসুর রাহমান সম্মেলনকক্ষে ইউনিভার্সিটি টিচার্স ফোরামের (ইউটিএফ) আত্মপ্রকাশ উপলক্ষে আয়ো
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ভাঙার কাজটি করলেও গড়ার কাজটি করতে পারেননি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। এ কাজে শিক্ষকদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) দুপুরে বাংলা একাডেমির কবি শামসুর রাহমান সম্মেলনকক্ষে ইউনিভার্সিটি টিচার্স ফোরামের (ইউটিএফ) আত্মপ্রকাশ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘আমরা রাজনৈতিক ফ্যাসিবাদ দূর করতে পেরেছি বা পরাজিত করতে পেরেছি ৫ আগস্টের মধ্য দিয়ে। এরপর আমরা রাষ্ট্র সংস্কারের মধ্যে ঢুকেছি। কিন্তু ব্যক্তি ও সমাজের পরিবর্তন ছাড়া আপনি রাষ্ট্রের ফ্যাসিবাদ দূর করতে পারবেন না বা দূর করলেও সেটা টিকিয়ে রাখতে পারবেন না।’
এ প্রসঙ্গে নাহিদ ইসলাম আরও বলেন, ‘ব্যক্তির চিন্তার পরিবর্তন প্রয়োজন। আমাদের ওপর রাজনৈতিক ফ্যাসিবাদের পাশাপাশি সাংস্কৃতিক ফ্যাসিবাদ চেপে বসেছে। সামাজিক ফ্যাসিবাদ ও ব্যক্তির চিন্তার ভেতরেও যে ফ্যাসিবাদ রয়ে গেছে, সেটা ভাঙতে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়, আমাদের শিক্ষাব্যবস্থা এবং সাংস্কৃতিক চর্চা। এই লড়াইটা, এই কার্যক্রমটা হচ্ছে দীর্ঘমেয়াদি। আমরা ভাঙার কাজটা করেছি, আমরা গড়ার কাজটা করতে পারিনি। এখন আমাদের এই গড়ার কাজে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে শিক্ষকদের।’
জুলাই সনদের বিষয়ে এনসিপির আহ্বায়ক বলেন, জুলাই সনদে নোট অব ডিসেন্ট বলে কিছু থাকবে না। যা ঐকমত্য হয়েছে, তার বাকিটা ঠিক করবে জনগণ। জনগণ যদি বলে, তাহলে সেগুলো বাস্তবায়িত হবে।
খুব দ্রুত সময়ে জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির মধ্য দিয়ে জাতীয় নির্বাচনের দিকে যাওয়ার আশা প্রকাশ করেন নাহিদ। তিনি বলেন, ‘আমরা গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করে বাংলাদেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাব।’
আগামী সংসদ সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে কাজ করবে বলে উল্লেখ করেন তিনি। এ প্রসঙ্গে নাহিদ ইসলাম বলেন, সেই সংসদ নতুন সংবিধানের জন্য কাজ করবে। যাঁরা শিক্ষক আছেন, অবশ্যই তাঁদের সেখানে অংশগ্রহণ প্রয়োজন। এনসিপির পক্ষ থেকে তাঁরা সেটি নিশ্চিত করার চেষ্টা করবেন।
জুলাই সনদের আদেশ অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে দিতে হবে বলে মন্তব্য করেন এনসিপির আহ্বায়ক। তিনি বলেন, আগামী দিনের যে সংসদ ও সংবিধান সংস্কার পরিষদ, সেখানে তরুণ, শিক্ষক, আলেম, নারী, সংখ্যালঘুসহ সমাজের নানা পেশাজীবীসহ সবাই মিলে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করা হবে। এর আগে অবশ্যই তাঁদের এখনকার দাবি গণভোট। জুলাই সনদের আদেশ অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে দিতে হবে।
অনুষ্ঠানে ইউটিএফের কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করা হয়। জুলাই চেতনায় অনুপ্রাণিত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের নিয়ে এই ফোরাম গঠন করা হয়েছে বলে অনুষ্ঠানে জানানো হয়। ইউটিএফের আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মো. সিরাজুল ইসলাম। সদস্যসচিব ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক শামীম হামিদী। অনুষ্ঠানে ইউটিএফের ঘোষণাপত্র পাঠ করেন সিরাজুল ইসলাম। অনুষ্ঠানে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা বক্তব্য দেন।

ভাঙার কাজটি করলেও গড়ার কাজটি করতে পারেননি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। এ কাজে শিক্ষকদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) দুপুরে বাংলা একাডেমির কবি শামসুর রাহমান সম্মেলনকক্ষে ইউনিভার্সিটি টিচার্স ফোরামের (ইউটিএফ) আত্মপ্রকাশ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘আমরা রাজনৈতিক ফ্যাসিবাদ দূর করতে পেরেছি বা পরাজিত করতে পেরেছি ৫ আগস্টের মধ্য দিয়ে। এরপর আমরা রাষ্ট্র সংস্কারের মধ্যে ঢুকেছি। কিন্তু ব্যক্তি ও সমাজের পরিবর্তন ছাড়া আপনি রাষ্ট্রের ফ্যাসিবাদ দূর করতে পারবেন না বা দূর করলেও সেটা টিকিয়ে রাখতে পারবেন না।’
এ প্রসঙ্গে নাহিদ ইসলাম আরও বলেন, ‘ব্যক্তির চিন্তার পরিবর্তন প্রয়োজন। আমাদের ওপর রাজনৈতিক ফ্যাসিবাদের পাশাপাশি সাংস্কৃতিক ফ্যাসিবাদ চেপে বসেছে। সামাজিক ফ্যাসিবাদ ও ব্যক্তির চিন্তার ভেতরেও যে ফ্যাসিবাদ রয়ে গেছে, সেটা ভাঙতে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়, আমাদের শিক্ষাব্যবস্থা এবং সাংস্কৃতিক চর্চা। এই লড়াইটা, এই কার্যক্রমটা হচ্ছে দীর্ঘমেয়াদি। আমরা ভাঙার কাজটা করেছি, আমরা গড়ার কাজটা করতে পারিনি। এখন আমাদের এই গড়ার কাজে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে শিক্ষকদের।’
জুলাই সনদের বিষয়ে এনসিপির আহ্বায়ক বলেন, জুলাই সনদে নোট অব ডিসেন্ট বলে কিছু থাকবে না। যা ঐকমত্য হয়েছে, তার বাকিটা ঠিক করবে জনগণ। জনগণ যদি বলে, তাহলে সেগুলো বাস্তবায়িত হবে।
খুব দ্রুত সময়ে জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির মধ্য দিয়ে জাতীয় নির্বাচনের দিকে যাওয়ার আশা প্রকাশ করেন নাহিদ। তিনি বলেন, ‘আমরা গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করে বাংলাদেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাব।’
আগামী সংসদ সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে কাজ করবে বলে উল্লেখ করেন তিনি। এ প্রসঙ্গে নাহিদ ইসলাম বলেন, সেই সংসদ নতুন সংবিধানের জন্য কাজ করবে। যাঁরা শিক্ষক আছেন, অবশ্যই তাঁদের সেখানে অংশগ্রহণ প্রয়োজন। এনসিপির পক্ষ থেকে তাঁরা সেটি নিশ্চিত করার চেষ্টা করবেন।
জুলাই সনদের আদেশ অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে দিতে হবে বলে মন্তব্য করেন এনসিপির আহ্বায়ক। তিনি বলেন, আগামী দিনের যে সংসদ ও সংবিধান সংস্কার পরিষদ, সেখানে তরুণ, শিক্ষক, আলেম, নারী, সংখ্যালঘুসহ সমাজের নানা পেশাজীবীসহ সবাই মিলে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করা হবে। এর আগে অবশ্যই তাঁদের এখনকার দাবি গণভোট। জুলাই সনদের আদেশ অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে দিতে হবে।
অনুষ্ঠানে ইউটিএফের কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করা হয়। জুলাই চেতনায় অনুপ্রাণিত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের নিয়ে এই ফোরাম গঠন করা হয়েছে বলে অনুষ্ঠানে জানানো হয়। ইউটিএফের আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মো. সিরাজুল ইসলাম। সদস্যসচিব ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক শামীম হামিদী। অনুষ্ঠানে ইউটিএফের ঘোষণাপত্র পাঠ করেন সিরাজুল ইসলাম। অনুষ্ঠানে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা বক্তব্য দেন।

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে অনেক রাজনৈতিক দল ধোঁয়াশা সৃষ্টি করছে বলে অভিযোগ করেছেন এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেন। তিনি বলেছেন, ‘জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দেওয়া হলে, গণপরিষদ নির্বাচনের মাধ্যমে সংবিধানে জুলাই সনদ অন্তর্ভুক্তের প্রস্তাবনা কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো না হলে,
২৩ আগস্ট ২০২৫
ঔপনিবেশিক শাসনকাঠামো উৎখাত না করায় অভ্যুত্থান বিপ্লবে রূপ নিতে পারেনি বলে মন্তব্য করেছেন জুলাই অভ্যুত্থানের অন্যতম সমন্বয়ক আরিফ সোহেল। আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) রাজধানীর সংস্কৃতি বিকাশ কেন্দ্রে মুক্তিফোরাম আয়োজিত ‘সিপাহি-জনতার অভ্যুত্থান ও সাংবিধানিক ধারাবাহিকতার ভ্রান্তি’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এ মন
৩ ঘণ্টা আগে
জামায়াত নেতাদের বক্তব্যের সমালোচনা করে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি বলেছেন, ‘পক্ষে-বিপক্ষে কঠিন বক্তব্য দিয়ে ঐক্যের মধ্যে ফাটল ধরাবেন না। এই মুহূর্তে ঐক্যে ফাটল ধরলে দেশের জন্য ও নির্বাচনের জন্য বড় ধরনের ক্ষতি হয়ে যাবে। আর এই সুযোগ পাবে ফ্যাসিবাদেরা। তাদের এই সুযোগ দেওয়া হবে না, দ
৫ ঘণ্টা আগে
উপদেষ্টা বলেন, এমন বাস্তবতায় আসলে যাদের কাছে কালো টাকা আছে, তাদেরই সুযোগ থাকে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার। আপনি কারও থেকে টাকা নিয়ে যে নির্বাচন করবেন, নির্বাচিত হয়ে আসার পর আপনাকে তার স্বার্থ বাস্তবায়ন করতে হবে।
৬ ঘণ্টা আগে