ঢাবি প্রতিনিধি
করোনাভাইরাসের কারণে দীর্ঘ দেড় বছর বন্ধ থাকার পর আজ রোববার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সশরীরে ক্লাস শুরু হয়েছে। সশরীরে ক্লাস শুরুর প্রথম দিনেই বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিনে মুখোমুখি অবস্থান নিয়েছেন ছাত্রলীগ ও ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
এ সময় উভয় পক্ষ মুহুর্মুহু স্লোগান দিতে থাকে। এতে ক্যাম্পাসে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। মধুর ক্যান্টিনে ছাত্রদলের একটি অংশ ঢুকতে পারলেও অপর একটি অংশ ঢুকতে পারেনি। এ সময় ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা '৭১-এর হাতিয়ার, গর্জে উঠুক আরেকবার', 'সন্ত্রাসীদের আস্তানা, বাংলাদেশে হবে না' স্লোগান দিতে থাকেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সকাল ৯টা থেকে বিভিন্ন হল থেকে মিছিল নিয়ে মধুর ক্যান্টিনে আসতে শুরু করেন ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। পরে সেখানে জড়ো হয়ে স্লোগান দিতে থাকেন। সকাল সাড়ে ৯টার দিকে মধুর ক্যান্টিনে প্রবেশ করেন ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় ও বিশ্ববিদ্যালয়ের নেতাকর্মীরা। এ সময় তাঁরাও স্লোগান দিতে শুরু করেন। দুই পক্ষের স্লোগান ও পাল্টা স্লোগানে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে পুরো এলাকায়। তবে বেলা ১১টা নাগাদ দুই সংগঠনেরই নেতাকর্মীরা মধুর ক্যান্টিন ছেড়ে গেলে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়।
এর আগে বেলা ১১টার দিকে মধুর ক্যান্টিন থেকে বেরিয়ে ক্যাম্পাসে মিছিল বের করে ছাত্রদল। সংগঠনটির নেতাকর্মীরা মিছিল নিয়ে টিএসসিতে চলে যান। সেখানে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে ছাত্রদলের সভাপতি ফজলুর রহমান খোকন বক্তব্য দেন।
ছাত্রদলের সভাপতি বলেন, `আমরা এখন থেকে নিয়মিত মধুর ক্যান্টিনে বসব। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে অনুরোধ করব ক্যাম্পাসে শৃঙ্খলা বজায় রাখার জন্য। এ ক্ষেত্রে ছাত্রদল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে সব ধরনের সহযোগিতা করতে প্রস্তুত।'
মধুর ক্যান্টিনে ছাত্রলীগের নেতাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ঢাবি শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসেনসহ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক বরিকুল ইসলাম বাঁধন, সাহিত্য সম্পাদক আসিফ তালুকদার এবং বিশ্ববিদ্যালয় কমিটির নেতারা।
এ ব্যাপারে সাদ্দাম হোসেন বলেন, ক্যাম্পাসে সব ছাত্র সংগঠনের সহাবস্থান আমরা সব সময় প্রত্যাশা করি। গণতান্ত্রিক পরিবেশ বজায় থাকুক এটাই আমাদের চাওয়া। তবে কেউ যদি ক্যাম্পাসে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি করতে চায় এবং জামায়াত-শিবিরের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে চায়, তাহলে সাধারণ শিক্ষার্থীরা তা রুখে দেবে।
ঘটনার সময় ছাত্রদলের নেতাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের কেন্দ্রীয় সভাপতি ফজলুর রহমান খোকন, বিশ্ববিদ্যালয় কমিটির আহ্বায়ক রাকিবুল ইসলাম রাকিব, সদস্যসচিব আমান উল্লাহ আমানসহ তিন শতাধিক নেতাকর্মী।
করোনাভাইরাসের কারণে দীর্ঘ দেড় বছর বন্ধ থাকার পর আজ রোববার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সশরীরে ক্লাস শুরু হয়েছে। সশরীরে ক্লাস শুরুর প্রথম দিনেই বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিনে মুখোমুখি অবস্থান নিয়েছেন ছাত্রলীগ ও ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
এ সময় উভয় পক্ষ মুহুর্মুহু স্লোগান দিতে থাকে। এতে ক্যাম্পাসে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। মধুর ক্যান্টিনে ছাত্রদলের একটি অংশ ঢুকতে পারলেও অপর একটি অংশ ঢুকতে পারেনি। এ সময় ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা '৭১-এর হাতিয়ার, গর্জে উঠুক আরেকবার', 'সন্ত্রাসীদের আস্তানা, বাংলাদেশে হবে না' স্লোগান দিতে থাকেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সকাল ৯টা থেকে বিভিন্ন হল থেকে মিছিল নিয়ে মধুর ক্যান্টিনে আসতে শুরু করেন ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। পরে সেখানে জড়ো হয়ে স্লোগান দিতে থাকেন। সকাল সাড়ে ৯টার দিকে মধুর ক্যান্টিনে প্রবেশ করেন ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় ও বিশ্ববিদ্যালয়ের নেতাকর্মীরা। এ সময় তাঁরাও স্লোগান দিতে শুরু করেন। দুই পক্ষের স্লোগান ও পাল্টা স্লোগানে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে পুরো এলাকায়। তবে বেলা ১১টা নাগাদ দুই সংগঠনেরই নেতাকর্মীরা মধুর ক্যান্টিন ছেড়ে গেলে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়।
এর আগে বেলা ১১টার দিকে মধুর ক্যান্টিন থেকে বেরিয়ে ক্যাম্পাসে মিছিল বের করে ছাত্রদল। সংগঠনটির নেতাকর্মীরা মিছিল নিয়ে টিএসসিতে চলে যান। সেখানে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে ছাত্রদলের সভাপতি ফজলুর রহমান খোকন বক্তব্য দেন।
ছাত্রদলের সভাপতি বলেন, `আমরা এখন থেকে নিয়মিত মধুর ক্যান্টিনে বসব। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে অনুরোধ করব ক্যাম্পাসে শৃঙ্খলা বজায় রাখার জন্য। এ ক্ষেত্রে ছাত্রদল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে সব ধরনের সহযোগিতা করতে প্রস্তুত।'
মধুর ক্যান্টিনে ছাত্রলীগের নেতাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ঢাবি শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসেনসহ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক বরিকুল ইসলাম বাঁধন, সাহিত্য সম্পাদক আসিফ তালুকদার এবং বিশ্ববিদ্যালয় কমিটির নেতারা।
এ ব্যাপারে সাদ্দাম হোসেন বলেন, ক্যাম্পাসে সব ছাত্র সংগঠনের সহাবস্থান আমরা সব সময় প্রত্যাশা করি। গণতান্ত্রিক পরিবেশ বজায় থাকুক এটাই আমাদের চাওয়া। তবে কেউ যদি ক্যাম্পাসে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি করতে চায় এবং জামায়াত-শিবিরের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে চায়, তাহলে সাধারণ শিক্ষার্থীরা তা রুখে দেবে।
ঘটনার সময় ছাত্রদলের নেতাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের কেন্দ্রীয় সভাপতি ফজলুর রহমান খোকন, বিশ্ববিদ্যালয় কমিটির আহ্বায়ক রাকিবুল ইসলাম রাকিব, সদস্যসচিব আমান উল্লাহ আমানসহ তিন শতাধিক নেতাকর্মী।
ঘোষণা অনুযায়ী পাঁচ মাস পর আগামী ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি জাতীয় নির্বাচন হওয়ার কথা। সে হিসাবে ভোটের তফসিল ঘোষণার সময় হাতে আছে আর মাত্র তিন-সাড়ে তিন মাস। কিন্তু জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন ও ভোটের পদ্ধতিসহ কিছু বিষয় নিয়ে দেশের প্রধান রাজনৈতিক দলগুলো এখন পরিষ্কার দুই ধারায় বিভক্ত।
৩ ঘণ্টা আগেনির্বাহী আদেশে রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ ভয়ংকর চর্চা বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেন, ‘আমরা আগেও এই বিষয়ে আমাদের বক্তব্য পরিষ্কার করেছি—নির্বাহী আদেশে কোনো রাজনৈতিক দলের কর্মকাণ্ড বা কোনো রাজনৈতিক দলকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা আমরা সমর্থন করি না।’
৭ ঘণ্টা আগেমাসুদ আলম বলেন, ‘ছাত্র অধিকার পরিষদের একজন রমনা থানায় একটি অভিযোগ দিয়েছেন। তবে এখনো মামলা হয়নি। আমরা অভিযোগের বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা করে ব্যবস্থা নিচ্ছি।’
৮ ঘণ্টা আগেনির্বাচনের আগেই জুলাই সনদের আইনি স্বীকৃতি দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতি সৈয়দ রেজাউল করিম (চরমোনাই পীর)। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর বাসাবো খেলার মাঠে ইসলামী আন্দোলন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আয়োজিত ঢাকা-৭ আসনের নির্বাচনী জনসংযোগ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ দাবি জানান।
১০ ঘণ্টা আগে