নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নির্বাহী আদেশে রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ ভয়ংকর চর্চা বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেন, ‘আমরা আগেও এই বিষয়ে আমাদের বক্তব্য পরিষ্কার করেছি—নির্বাহী আদেশে কোনো রাজনৈতিক দলের কর্মকাণ্ড বা কোনো রাজনৈতিক দলকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা আমরা সমর্থন করি না।’
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর গুলশানের নিজ বাসায় সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এ মন্তব্য করেন।
এ সময় নির্বাহী আদেশে রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ চাওয়া ভয়ংকর চর্চা হবে বলেও মন্তব্য করেন সালাহউদ্দিন। তিনি বলেন, ‘আদালতকে সিদ্ধান্ত নিতে দিন। আমরা তো আদালতে যাওয়ার জন্য আইন সংশোধন করেছি। সেই আইন আগে ছিল না। যদিও সংবিধানে উল্লেখ ছিল, কিন্তু সেই বিধান অনুসারে সংশ্লিষ্ট আইনে পরিবর্তনটা আগে আনা হয়নি, পরে আনা হয়েছে। বিচারিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে যদি সেটা নির্ধারিত হয়, সেটা নির্বাচন কমিশন মানতে বাধ্য। এ ছাড়া অন্য যেকোনো প্রক্রিয়ায় নির্বাহী আদেশের মধ্য দিয়ে যদি আমরা রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ চাই, তাহলে সেটা হবে একটা ভয়ংকর চর্চা।’
কিছু আসন বেশি পাওয়ার লোভে কেউ সংখ্যানুপাতিক (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচন চাইলে তা জাতীয় জীবনে ভয়ংকর পরিণতি নিয়ে আসবে বলে মন্তব্য করে সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, প্রত্যক্ষ ভোটের মাধ্যমে সংসদ সদস্য নির্বাচিত করা একটা পরীক্ষিত পদ্ধতি। এর বাইরে কেউ যদি রাজনৈতিক স্বার্থে অথবা কিছু আসন বেশি পাওয়ার লোভে সংখ্যানুপাতিক (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচন চায়, সেটা জাতীয় জীবনের জন্য একটা ভয়ংকর পরিণতি নিয়ে আসবে।
সার্বিক বিবেচনায় নির্বাচন পেছানোর সম্ভাবনা দেখছেন কি না—সাংবাদিকদের এ প্রশ্নের জবাবে সালাহউদ্দিন বলেন, ‘নির্বাচনকে বিলম্বিত করার জন্য অথবা বাধাগ্রস্ত করার জন্য যেকোনো রাজনৈতিক কৌশলকে এ দেশের জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে। এটা আমরা আগেও বলেছি। কারণ, ভোটাধিকার প্রয়োগের দাবি আদায়, গণতন্ত্র ও সাংবিধানিক অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য দেশের মানুষ ১৬ থেকে ১৭ বছর সংগ্রাম করেছে, লড়াই করেছে, রক্ত দিয়েছে এবং শহীদ হয়েছে।’
সালাহউদ্দিন আহমদ আরও বলেন, জুলাই জাতীয় সনদ প্রণীত হয়ে গেছে, এখন তা স্বাক্ষরের অপেক্ষায় রয়েছে। বাস্তবায়ন কীভাবে হবে, তা নিয়ে আলোচনা চলছে। এ নিয়ে আন্দোলন বা রাজপথে নামা অনুচিত।
বিএনপির সিনিয়র এ নেতা বলেন, ‘রাষ্ট্রব্যবস্থা সংস্কারের দাবি পরে গণদাবিতে পরিণত হয়েছে। এই অধিকার তখনই প্রতিষ্ঠা হবে, যখন আমরা অবাধ, সুষ্ঠু ও গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচনের মাধ্যমে জাতীয় সংসদ পাব, সরকার পাব। সুতরাং, যারাই এই পথে বাধা সৃষ্টি করতে চাইবে, তাদের জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে। এসব রাজনৈতিক কর্মসূচির জবাব দেওয়ার জন্য জনগণই বিচারক।’
বিএনপি জাতীয় সংসদের উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতি মেনে নিলে অন্যরা নিম্নকক্ষে প্রচলিত পদ্ধতি মেনে নিতে পারে— এ বিষয়ে বিএনপির অবস্থান জানতে চাইলে সালাহউদ্দিন বলেন, ‘আমরা উচ্চকক্ষ ও নিম্নকক্ষ সব জায়গায় পিআরের বিপক্ষে।’
নির্বাহী আদেশে রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ ভয়ংকর চর্চা বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেন, ‘আমরা আগেও এই বিষয়ে আমাদের বক্তব্য পরিষ্কার করেছি—নির্বাহী আদেশে কোনো রাজনৈতিক দলের কর্মকাণ্ড বা কোনো রাজনৈতিক দলকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা আমরা সমর্থন করি না।’
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর গুলশানের নিজ বাসায় সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এ মন্তব্য করেন।
এ সময় নির্বাহী আদেশে রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ চাওয়া ভয়ংকর চর্চা হবে বলেও মন্তব্য করেন সালাহউদ্দিন। তিনি বলেন, ‘আদালতকে সিদ্ধান্ত নিতে দিন। আমরা তো আদালতে যাওয়ার জন্য আইন সংশোধন করেছি। সেই আইন আগে ছিল না। যদিও সংবিধানে উল্লেখ ছিল, কিন্তু সেই বিধান অনুসারে সংশ্লিষ্ট আইনে পরিবর্তনটা আগে আনা হয়নি, পরে আনা হয়েছে। বিচারিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে যদি সেটা নির্ধারিত হয়, সেটা নির্বাচন কমিশন মানতে বাধ্য। এ ছাড়া অন্য যেকোনো প্রক্রিয়ায় নির্বাহী আদেশের মধ্য দিয়ে যদি আমরা রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ চাই, তাহলে সেটা হবে একটা ভয়ংকর চর্চা।’
কিছু আসন বেশি পাওয়ার লোভে কেউ সংখ্যানুপাতিক (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচন চাইলে তা জাতীয় জীবনে ভয়ংকর পরিণতি নিয়ে আসবে বলে মন্তব্য করে সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, প্রত্যক্ষ ভোটের মাধ্যমে সংসদ সদস্য নির্বাচিত করা একটা পরীক্ষিত পদ্ধতি। এর বাইরে কেউ যদি রাজনৈতিক স্বার্থে অথবা কিছু আসন বেশি পাওয়ার লোভে সংখ্যানুপাতিক (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচন চায়, সেটা জাতীয় জীবনের জন্য একটা ভয়ংকর পরিণতি নিয়ে আসবে।
সার্বিক বিবেচনায় নির্বাচন পেছানোর সম্ভাবনা দেখছেন কি না—সাংবাদিকদের এ প্রশ্নের জবাবে সালাহউদ্দিন বলেন, ‘নির্বাচনকে বিলম্বিত করার জন্য অথবা বাধাগ্রস্ত করার জন্য যেকোনো রাজনৈতিক কৌশলকে এ দেশের জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে। এটা আমরা আগেও বলেছি। কারণ, ভোটাধিকার প্রয়োগের দাবি আদায়, গণতন্ত্র ও সাংবিধানিক অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য দেশের মানুষ ১৬ থেকে ১৭ বছর সংগ্রাম করেছে, লড়াই করেছে, রক্ত দিয়েছে এবং শহীদ হয়েছে।’
সালাহউদ্দিন আহমদ আরও বলেন, জুলাই জাতীয় সনদ প্রণীত হয়ে গেছে, এখন তা স্বাক্ষরের অপেক্ষায় রয়েছে। বাস্তবায়ন কীভাবে হবে, তা নিয়ে আলোচনা চলছে। এ নিয়ে আন্দোলন বা রাজপথে নামা অনুচিত।
বিএনপির সিনিয়র এ নেতা বলেন, ‘রাষ্ট্রব্যবস্থা সংস্কারের দাবি পরে গণদাবিতে পরিণত হয়েছে। এই অধিকার তখনই প্রতিষ্ঠা হবে, যখন আমরা অবাধ, সুষ্ঠু ও গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচনের মাধ্যমে জাতীয় সংসদ পাব, সরকার পাব। সুতরাং, যারাই এই পথে বাধা সৃষ্টি করতে চাইবে, তাদের জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে। এসব রাজনৈতিক কর্মসূচির জবাব দেওয়ার জন্য জনগণই বিচারক।’
বিএনপি জাতীয় সংসদের উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতি মেনে নিলে অন্যরা নিম্নকক্ষে প্রচলিত পদ্ধতি মেনে নিতে পারে— এ বিষয়ে বিএনপির অবস্থান জানতে চাইলে সালাহউদ্দিন বলেন, ‘আমরা উচ্চকক্ষ ও নিম্নকক্ষ সব জায়গায় পিআরের বিপক্ষে।’
মাসুদ আলম বলেন, ‘ছাত্র অধিকার পরিষদের একজন রমনা থানায় একটি অভিযোগ দিয়েছেন। তবে এখনো মামলা হয়নি। আমরা অভিযোগের বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা করে ব্যবস্থা নিচ্ছি।’
৪ ঘণ্টা আগেনির্বাচনের আগেই জুলাই সনদের আইনি স্বীকৃতি দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতি সৈয়দ রেজাউল করিম (চরমোনাই পীর)। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর বাসাবো খেলার মাঠে ইসলামী আন্দোলন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আয়োজিত ঢাকা-৭ আসনের নির্বাচনী জনসংযোগ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ দাবি জানান।
৬ ঘণ্টা আগেগুলশানে ইউরোপীয় ইউনিয়নের দূতাবাসে ইইউভুক্ত দেশগুলোর রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে বৈঠকে বসেছেন জামায়াতে ইসলামীর নেতারা। আজ মঙ্গলবার বিকেলে বৈঠকে বসেছেন তাঁরা।
৮ ঘণ্টা আগেজাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ বলেছেন, জাতীয় পার্টির কার্যক্রম নিষিদ্ধ করার দাবি কিছু রাজনৈতিক দল তুলেছে। তিনি এ ধরনের দাবিকে অনভিপ্রেত, অগণতান্ত্রিক এবং বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতির জন্য বিপজ্জনক বলে মন্তব্য করেছেন।
৮ ঘণ্টা আগে