নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শাপলা প্রতীক না দিলে ধানের শীষ প্রতীক বাতিল করতে হবে—জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর এই বক্তব্যের কঠোর সমালোচনা করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
এনসিপি নেতার বক্তব্যের জবাবে তিনি বলেছেন, ‘ভাই, আমরা তো তোমাদের মার্কাতে বাধা দিইনি। কোন মার্কা তোমাদের দেবে, তা নির্বাচন কমিশন সিদ্ধান্ত নেবে। অযথা বিএনপির ধানের শীষকে নিয়ে টানাটানি কেন?’
আজ শুক্রবার দুপুরে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে শহীদ নাজিরউদ্দিন জেহাদের শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে স্মরণসভায় মির্জা ফখরুল এ কথা বলেন। শহীদ জেহাদ স্মৃতি পরিষদ এই সভার আয়োজন করে।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘ধানের শীষ অপ্রতিরোধ্য। সারা দেশে ধানের শীষের স্লোগান উঠেছে। ধানের শীষকে আটকে দেওয়ার চেষ্টা চলছে। ধানের শীষ জিতে গেলে বাংলাদেশ নিয়ে চক্রান্তকারীরা চলে যেতে বাধ্য হবে।’
তিনি বলেন, ‘আজকে কিছু কিছু ব্যক্তি বা দল হুমকি দিচ্ছেন, ধমক দিচ্ছেন তাদের অমুক মার্কা দেওয়া না হলে, আমাদের ধানের শীষ প্রতীকও বাদ দিতে হবে। কাকে কোন মার্কা দেবে—সেটা নির্ভর করবে ইসির সিদ্ধান্তের ওপর। সেখানে বিএনপির তো কিছু করার নেই।’
গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় ফিরে যাওয়ার জন্য একটা সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে মন্তব্য করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় ফিরে যাওয়ার জন্য একমাত্র পথ সুষ্ঠু, অবাধ, নিরপেক্ষ নির্বাচন। গণতন্ত্রের জন্য আর বিকল্প কোনো পথ নেই। কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না। যতই সংস্কার করি, বুদ্ধিজীবী মিলে কৌশল আবিষ্কার করার চেষ্টা করি। নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত সরকার প্রতিষ্ঠা না করা পর্যন্ত গণতন্ত্রে ফিরে যেতে পারব না।’
প্রতিটি আন্দোলন-সংগ্রামে সাধারণ মানুষের অবদানের কথা স্বীকার করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষই গণতন্ত্রকামী, স্বাধীনতাকামী। তারা বারবার লড়াই করেছে, সংগ্রাম করেছে, রক্ত দিয়েছে স্বাধীনতার জন্য। দুর্ভাগ্য হচ্ছে, সেই লড়াইয়ে মানুষ বারবার হোঁচট খেয়েছে। যতবার হোঁচট খেয়েছে, ততবার উঠে দাঁড়িয়েছে এবং আন্দোলন ও সংগ্রামের মধ্যে দিয়ে বিজয় অর্জন করেছে। কিছু কিছু মানুষ বা সংগঠন জুলাই আন্দোলনকে নিজেদের আন্দোলন বলে দাবি করেন। গণতন্ত্রের জন্য বিএনপি সমগ্র সময় ধরে লড়াই করেছে।’
সভাপতির বক্তব্যে শহীদ জেহাদ স্মৃতি পরিষদের সভাপতি ও বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমানউল্লাহ আমান নব্বইয়ের স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনের স্মৃতিচারণা করে বলেন, ‘জিয়া পরিবার তখনো জনগণের পাশে ছিল, এখনো আছে। ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তারেক রহমান সোচ্চার ছিলেন, আছেন। যারা “পিআর” পদ্ধতির কথা বলে, তারা আসলে নির্বাচন চায় না, গণতন্ত্রও চায় না।’
শাপলা প্রতীক না দিলে ধানের শীষ প্রতীক বাতিল করতে হবে—জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর এই বক্তব্যের কঠোর সমালোচনা করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
এনসিপি নেতার বক্তব্যের জবাবে তিনি বলেছেন, ‘ভাই, আমরা তো তোমাদের মার্কাতে বাধা দিইনি। কোন মার্কা তোমাদের দেবে, তা নির্বাচন কমিশন সিদ্ধান্ত নেবে। অযথা বিএনপির ধানের শীষকে নিয়ে টানাটানি কেন?’
আজ শুক্রবার দুপুরে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে শহীদ নাজিরউদ্দিন জেহাদের শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে স্মরণসভায় মির্জা ফখরুল এ কথা বলেন। শহীদ জেহাদ স্মৃতি পরিষদ এই সভার আয়োজন করে।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘ধানের শীষ অপ্রতিরোধ্য। সারা দেশে ধানের শীষের স্লোগান উঠেছে। ধানের শীষকে আটকে দেওয়ার চেষ্টা চলছে। ধানের শীষ জিতে গেলে বাংলাদেশ নিয়ে চক্রান্তকারীরা চলে যেতে বাধ্য হবে।’
তিনি বলেন, ‘আজকে কিছু কিছু ব্যক্তি বা দল হুমকি দিচ্ছেন, ধমক দিচ্ছেন তাদের অমুক মার্কা দেওয়া না হলে, আমাদের ধানের শীষ প্রতীকও বাদ দিতে হবে। কাকে কোন মার্কা দেবে—সেটা নির্ভর করবে ইসির সিদ্ধান্তের ওপর। সেখানে বিএনপির তো কিছু করার নেই।’
গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় ফিরে যাওয়ার জন্য একটা সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে মন্তব্য করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় ফিরে যাওয়ার জন্য একমাত্র পথ সুষ্ঠু, অবাধ, নিরপেক্ষ নির্বাচন। গণতন্ত্রের জন্য আর বিকল্প কোনো পথ নেই। কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না। যতই সংস্কার করি, বুদ্ধিজীবী মিলে কৌশল আবিষ্কার করার চেষ্টা করি। নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত সরকার প্রতিষ্ঠা না করা পর্যন্ত গণতন্ত্রে ফিরে যেতে পারব না।’
প্রতিটি আন্দোলন-সংগ্রামে সাধারণ মানুষের অবদানের কথা স্বীকার করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষই গণতন্ত্রকামী, স্বাধীনতাকামী। তারা বারবার লড়াই করেছে, সংগ্রাম করেছে, রক্ত দিয়েছে স্বাধীনতার জন্য। দুর্ভাগ্য হচ্ছে, সেই লড়াইয়ে মানুষ বারবার হোঁচট খেয়েছে। যতবার হোঁচট খেয়েছে, ততবার উঠে দাঁড়িয়েছে এবং আন্দোলন ও সংগ্রামের মধ্যে দিয়ে বিজয় অর্জন করেছে। কিছু কিছু মানুষ বা সংগঠন জুলাই আন্দোলনকে নিজেদের আন্দোলন বলে দাবি করেন। গণতন্ত্রের জন্য বিএনপি সমগ্র সময় ধরে লড়াই করেছে।’
সভাপতির বক্তব্যে শহীদ জেহাদ স্মৃতি পরিষদের সভাপতি ও বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমানউল্লাহ আমান নব্বইয়ের স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনের স্মৃতিচারণা করে বলেন, ‘জিয়া পরিবার তখনো জনগণের পাশে ছিল, এখনো আছে। ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তারেক রহমান সোচ্চার ছিলেন, আছেন। যারা “পিআর” পদ্ধতির কথা বলে, তারা আসলে নির্বাচন চায় না, গণতন্ত্রও চায় না।’
রেজাউল করীম বলেন, শ্রমিকবান্ধব রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে। বর্তমান সংখ্যাগরিষ্ঠতাভিত্তিক নির্বাচনী পদ্ধতিতে জনগণের প্রকৃত মতামত সংসদে প্রতিফলিত হয় না। এর ফলে জাতীয় রাজনীতিতে বৈষম্য, অস্থিরতা ও অন্যায় প্রভাব বিস্তার করছে। দেশের গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে সুষ্ঠু প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত
১ ঘণ্টা আগেরিজভী বলেন, ‘গণতন্ত্রে বিশ্বাস করলে আলোচনার মাধ্যমে একটি যৌক্তিক সিদ্ধান্তে আসা সম্ভব। আমরা আশাবাদী, জুলাই সনদ নিয়ে একটি ইতিবাচক রাজনৈতিক সমঝোতা হবে।’
২ ঘণ্টা আগেসংবিধান পরিবর্তন ও জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি বাস্তবায়নে জাতীয় নির্বাচনের আগেই ডিসেম্বরের মধ্যে গণভোটের দাবি করেছেন জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির (জাগপা) সহসভাপতি ও দলীয় মুখপাত্র রাশেদ প্রধান। আজ শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এক বিক্ষোভ সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
৩ ঘণ্টা আগেপ্রশাসনে একটি বিশেষ দলের লোককে পদায়ন করে আসন্ন নির্বাচনকে প্রভাবিত করার চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার। আজ শুক্রবার (১০ অক্টোবর) রাজধানীর বায়তুল মোকাররম মসজিদের দক্ষিণ ফটকে আয়োজিত এক বিক্ষোভ সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে
৪ ঘণ্টা আগে