নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই সনদের সঙ্গে সাংবিধানিক সংস্কার পরিষদ নিয়ে গণভোটের প্রস্তাব আবার জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কাছে তুলেছে গণসংহতি আন্দোলন। আজ বুধবার জুলাই সনদ নিয়ে কমিশনের সঙ্গে জরুরি সভা থেকে বের হয়ে দলের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি এ তথ্য জানান।
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক সাংবাদিকদের বলেন, ‘জুলাই জাতীয় সনদ ওভার-অল ঐকমত্য, নোট অব ডিসেন্টসহ এর বাস্তবায়নের পদ্ধতিসহ একটা হ্যাঁ বা না ভোটের মধ্য দিয়ে যাবে। তাহলে এই দুটো বিষয়ে গণভোটের রায় হবে। একটা হচ্ছে জুলাই জাতীয় সনদের অনুমোদন, আরেকটা হচ্ছে আগামী আইনসভাকে এই ক্ষমতা দেওয়া, যেখানে তারা কনস্টিটুয়েন্ট পাওয়ার ব্যবহার করে এই জুলাই জাতীয় সনদের মাধ্যমে সংবিধানের মৌলিক সংস্কার করতে পারবে।
তিনি বলেন, ‘জুলাই জাতীয় সনদের অনেকগুলো প্রশ্নে আমাদের পূর্ণ ঐকমত্য আছে, অর্থাৎ রাজনৈতিক দলগুলো সর্বসম্মত ঐকমত্য পোষণ করেছে—এ রকম অসংখ্য পয়েন্ট আছে। বেশ কয়েকটি পয়েন্ট আছে, যেখানে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল তাদের বিভিন্ন অবস্থানের কারণে তারা নোট অব ডিসেন্ট দিয়েছে। এই যে নোট অব ডিসেন্টগুলো, এইটা এবং যে ঐকমত্য অংশ, সবটা মিলেই কিন্তু জুলাই জাতীয় সনদ। যেখানে নোট অব ডিসেন্ট আছে, সেখানে কিন্তু প্রতিটা বিষয়ের নিচেই লেখা আছে কেন, কারা কারা এই নোট অব ডিসেন্ট দিয়েছেন এবং নোট অব ডিসেন্ট কীভাবে বাস্তবায়িত হবে।’
জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘আমরা সব সময় বলেছি যে, এইটা একটা সম্মিলিত অভ্যুত্থান এবং জনগণের এই সম্মিলিত অভ্যুত্থানে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার, বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সংগঠনে ভূমিকা আছে। কাজেই আমাদের অগ্রসর হওয়ার পদ্ধতি হিসেবে গ্রহণ করতে হবে ঐকমত্যকে। ঐকমত্যের বাইরে গিয়ে কোনো কিছু চাপিয়ে দেওয়া যাবে না। সে কারণেই নোট অব ডিসেন্টে যা আছে, সেখানে কিন্তু পরিষ্কারভাবে লেখা থাকবে—কোন দল ও কী কারণে তারা নোট অব ডিসেন্ট দিয়েছে এবং এটার মীমাংসার পদ্ধতি কী।’
এ সমস্যার সমাধান সম্পর্কে জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘এটার মীমাংসার পদ্ধতি হচ্ছে, জাতীয় নির্বাচনে এই যে নোট অব ডিসেন্টগুলো যাঁরা দিয়েছেন, তাঁরা তাঁদের ম্যানিফেস্টোতে উল্লেখ করবেন, যেই দল ম্যান্ডেট পাবে, দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে, তারা এটা তাদের প্রস্তাব অনুযায়ী বাস্তবায়ন করতে পারবে, যদি কোনো দল দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পায়, পরবর্তী আইনসভায় কিংবা সংসদে এটা আলাপ-আলোচনার মধ্য দিয়ে বাস্তবায়িত হবে। তার মানে নোট অব ডিসেন্ট, ঐকমত্য অংশসহ যে জুলাই জাতীয় সনদ, পুরো প্যাকেজ, এইটা গণভোটে যাওয়া মানে নোট অব ডিসেন্ট গণভোটে মীমাংসা হয়ে যাচ্ছে। আমাদের জনগণ এই পুরো জুলাই জাতীয় সনদ ঐকমত্য, নোট অব ডিসেন্টসহ এবং তার বাস্তবায়ন পদ্ধতিসহ পুরোটাকে হ্যাঁ অথবা না বলছে। এই হ্যাঁ বা না ভোটের মধ্য দিয়ে জুলাই জাতীয় সনদের অনুমোদন হবে।’
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক আরও বলেন, ‘দ্বিতীয় প্রসঙ্গ ছিল যে, গণভোটের মধ্য দিয়ে পরবর্তী আইনসভাকে একটা ক্ষমতা অর্পণ করা, যাকে বলে কনস্টিটুয়েন্ট পাওয়ার, অর্থাৎ এই সংবিধান জুলাই জাতীয় সনদের ভিত্তিতে আগামী আইনসভার মৌলিক সংস্কার করতে পারবে। যেটা সংশোধনীর ঊর্ধ্বে। সংশোধনী হলে সেই সংশোধনীকে আদালতে গিয়ে কেউ চ্যালেঞ্জ করতে পারে। আদালত সে বিষয়ে সংবিধানের ধারাবাহিকতা রক্ষিত হলো কি না, সেটা তাঁদের রায় দিতে পারেন। কিন্তু এ ক্ষেত্রে যেটা হচ্ছে, গণভোটের মধ্য দিয়ে আগামী আইনসভাকে একটা কনস্টিটুয়েন্ট পাওয়ার দিচ্ছেন। সে কারণে আগামী সংসদটা হবে সংবিধান সংস্কার পরিষদের সংসদ। অর্থাৎ সংবিধান সংস্কার পরিষদ ও জাতীয় সংসদ। এর মধ্যে এই যে ক্ষমতাটা গণভোটের মধ্য দিয়ে জনগণ দিল, জুলাই জাতীয় সনদের ভিত্তিতে তারা মৌলিক সংস্কার করতে পারবে।’
জোনায়েদ সাকি আরও বলেন, জুলাই জাতীয় সনদ ওভার-অল ঐকমত্য, নোট অব ডিসেন্ট, এর বাস্তবায়নের পদ্ধতিসহ একটা হ্যাঁ বা না ভোটের মধ্য দিয়ে যাবে। তাহলে এই দুটো বিষয়ে গণভোটের রায় হবে। একটা হচ্ছে, জুলাই জাতীয় সনদের অনুমোদন, আরেকটা হচ্ছে আগামী আইনসভাকে এই ক্ষমতা দেওয়া, যেখানে তারা কনস্টিটুয়েন্ট পাওয়ার ব্যবহার করে এই জুলাই জাতীয় সনদের মাধ্যমে সংবিধানের মৌলিক সংস্কার করতে পারবে। দ্বিতীয় বিষয় হচ্ছে, গণভোট কবে হবে? আমরা পরিষ্কারভাবে বলেছি যে, গণভোট ও জাতীয় সংসদ নির্বাচন একই দিনে অনুষ্ঠান হওয়াটাই ভালো।’
জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘গত ১৪ মাস ধরে এই জাতীয় ঐকমত্যকে আমরা একটা দায়িত্ব হিসেবে গ্রহণ করেছি। সেই দায়িত্ব আমরা পালন করার জন্য সকলের প্রতি আহ্বান জানাই—আগামী ১৭ তারিখ এই জুলাই জাতীয় সনদে আমরা সবাই মিলে যেন স্বাক্ষর করতে পারি, সেই আহ্বান অংশগ্রহণকারী প্রতিটি রাজনৈতিক দলের প্রতি আমরা জানাই।’

জুলাই সনদের সঙ্গে সাংবিধানিক সংস্কার পরিষদ নিয়ে গণভোটের প্রস্তাব আবার জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কাছে তুলেছে গণসংহতি আন্দোলন। আজ বুধবার জুলাই সনদ নিয়ে কমিশনের সঙ্গে জরুরি সভা থেকে বের হয়ে দলের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি এ তথ্য জানান।
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক সাংবাদিকদের বলেন, ‘জুলাই জাতীয় সনদ ওভার-অল ঐকমত্য, নোট অব ডিসেন্টসহ এর বাস্তবায়নের পদ্ধতিসহ একটা হ্যাঁ বা না ভোটের মধ্য দিয়ে যাবে। তাহলে এই দুটো বিষয়ে গণভোটের রায় হবে। একটা হচ্ছে জুলাই জাতীয় সনদের অনুমোদন, আরেকটা হচ্ছে আগামী আইনসভাকে এই ক্ষমতা দেওয়া, যেখানে তারা কনস্টিটুয়েন্ট পাওয়ার ব্যবহার করে এই জুলাই জাতীয় সনদের মাধ্যমে সংবিধানের মৌলিক সংস্কার করতে পারবে।
তিনি বলেন, ‘জুলাই জাতীয় সনদের অনেকগুলো প্রশ্নে আমাদের পূর্ণ ঐকমত্য আছে, অর্থাৎ রাজনৈতিক দলগুলো সর্বসম্মত ঐকমত্য পোষণ করেছে—এ রকম অসংখ্য পয়েন্ট আছে। বেশ কয়েকটি পয়েন্ট আছে, যেখানে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল তাদের বিভিন্ন অবস্থানের কারণে তারা নোট অব ডিসেন্ট দিয়েছে। এই যে নোট অব ডিসেন্টগুলো, এইটা এবং যে ঐকমত্য অংশ, সবটা মিলেই কিন্তু জুলাই জাতীয় সনদ। যেখানে নোট অব ডিসেন্ট আছে, সেখানে কিন্তু প্রতিটা বিষয়ের নিচেই লেখা আছে কেন, কারা কারা এই নোট অব ডিসেন্ট দিয়েছেন এবং নোট অব ডিসেন্ট কীভাবে বাস্তবায়িত হবে।’
জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘আমরা সব সময় বলেছি যে, এইটা একটা সম্মিলিত অভ্যুত্থান এবং জনগণের এই সম্মিলিত অভ্যুত্থানে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার, বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সংগঠনে ভূমিকা আছে। কাজেই আমাদের অগ্রসর হওয়ার পদ্ধতি হিসেবে গ্রহণ করতে হবে ঐকমত্যকে। ঐকমত্যের বাইরে গিয়ে কোনো কিছু চাপিয়ে দেওয়া যাবে না। সে কারণেই নোট অব ডিসেন্টে যা আছে, সেখানে কিন্তু পরিষ্কারভাবে লেখা থাকবে—কোন দল ও কী কারণে তারা নোট অব ডিসেন্ট দিয়েছে এবং এটার মীমাংসার পদ্ধতি কী।’
এ সমস্যার সমাধান সম্পর্কে জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘এটার মীমাংসার পদ্ধতি হচ্ছে, জাতীয় নির্বাচনে এই যে নোট অব ডিসেন্টগুলো যাঁরা দিয়েছেন, তাঁরা তাঁদের ম্যানিফেস্টোতে উল্লেখ করবেন, যেই দল ম্যান্ডেট পাবে, দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে, তারা এটা তাদের প্রস্তাব অনুযায়ী বাস্তবায়ন করতে পারবে, যদি কোনো দল দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পায়, পরবর্তী আইনসভায় কিংবা সংসদে এটা আলাপ-আলোচনার মধ্য দিয়ে বাস্তবায়িত হবে। তার মানে নোট অব ডিসেন্ট, ঐকমত্য অংশসহ যে জুলাই জাতীয় সনদ, পুরো প্যাকেজ, এইটা গণভোটে যাওয়া মানে নোট অব ডিসেন্ট গণভোটে মীমাংসা হয়ে যাচ্ছে। আমাদের জনগণ এই পুরো জুলাই জাতীয় সনদ ঐকমত্য, নোট অব ডিসেন্টসহ এবং তার বাস্তবায়ন পদ্ধতিসহ পুরোটাকে হ্যাঁ অথবা না বলছে। এই হ্যাঁ বা না ভোটের মধ্য দিয়ে জুলাই জাতীয় সনদের অনুমোদন হবে।’
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক আরও বলেন, ‘দ্বিতীয় প্রসঙ্গ ছিল যে, গণভোটের মধ্য দিয়ে পরবর্তী আইনসভাকে একটা ক্ষমতা অর্পণ করা, যাকে বলে কনস্টিটুয়েন্ট পাওয়ার, অর্থাৎ এই সংবিধান জুলাই জাতীয় সনদের ভিত্তিতে আগামী আইনসভার মৌলিক সংস্কার করতে পারবে। যেটা সংশোধনীর ঊর্ধ্বে। সংশোধনী হলে সেই সংশোধনীকে আদালতে গিয়ে কেউ চ্যালেঞ্জ করতে পারে। আদালত সে বিষয়ে সংবিধানের ধারাবাহিকতা রক্ষিত হলো কি না, সেটা তাঁদের রায় দিতে পারেন। কিন্তু এ ক্ষেত্রে যেটা হচ্ছে, গণভোটের মধ্য দিয়ে আগামী আইনসভাকে একটা কনস্টিটুয়েন্ট পাওয়ার দিচ্ছেন। সে কারণে আগামী সংসদটা হবে সংবিধান সংস্কার পরিষদের সংসদ। অর্থাৎ সংবিধান সংস্কার পরিষদ ও জাতীয় সংসদ। এর মধ্যে এই যে ক্ষমতাটা গণভোটের মধ্য দিয়ে জনগণ দিল, জুলাই জাতীয় সনদের ভিত্তিতে তারা মৌলিক সংস্কার করতে পারবে।’
জোনায়েদ সাকি আরও বলেন, জুলাই জাতীয় সনদ ওভার-অল ঐকমত্য, নোট অব ডিসেন্ট, এর বাস্তবায়নের পদ্ধতিসহ একটা হ্যাঁ বা না ভোটের মধ্য দিয়ে যাবে। তাহলে এই দুটো বিষয়ে গণভোটের রায় হবে। একটা হচ্ছে, জুলাই জাতীয় সনদের অনুমোদন, আরেকটা হচ্ছে আগামী আইনসভাকে এই ক্ষমতা দেওয়া, যেখানে তারা কনস্টিটুয়েন্ট পাওয়ার ব্যবহার করে এই জুলাই জাতীয় সনদের মাধ্যমে সংবিধানের মৌলিক সংস্কার করতে পারবে। দ্বিতীয় বিষয় হচ্ছে, গণভোট কবে হবে? আমরা পরিষ্কারভাবে বলেছি যে, গণভোট ও জাতীয় সংসদ নির্বাচন একই দিনে অনুষ্ঠান হওয়াটাই ভালো।’
জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘গত ১৪ মাস ধরে এই জাতীয় ঐকমত্যকে আমরা একটা দায়িত্ব হিসেবে গ্রহণ করেছি। সেই দায়িত্ব আমরা পালন করার জন্য সকলের প্রতি আহ্বান জানাই—আগামী ১৭ তারিখ এই জুলাই জাতীয় সনদে আমরা সবাই মিলে যেন স্বাক্ষর করতে পারি, সেই আহ্বান অংশগ্রহণকারী প্রতিটি রাজনৈতিক দলের প্রতি আমরা জানাই।’

প্রথম আলো-ডেইলি স্টারে হামলা, ভাঙচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগের মামলায় গ্রেপ্তার নিরীহ সমালোচনাকারীদের মুক্তি দাবি করেছে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ। আজ মঙ্গলবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক যৌথ বিবৃতিতে এ দাবি করেন হেফাজতের এই দুই নেতা।
২ ঘণ্টা আগে
দলীয় নেতাদের নামে থাকা মামলা প্রত্যাহার করার জন্য সরকারের প্রতি দাবি জানিয়েছেন জাতীয় পার্টি (একাংশ) ও জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্টের (এনডিএফ) চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ। তিনি বলেছেন, ‘আমরা নির্বাচনে যেতে চাই। কিন্তু আমার হাতে-পায়ে শিকল পরিয়ে নির্বাচনে যেতে বলেন, সেটা সম্ভব হবে না। আমি মুক্ত হতে চাই।
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদনের সময় নেতা-কর্মীদের মধ্যে হুড়োহুড়ি ও বিশৃঙ্খলার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। গতকাল সোমবার (২২ ডিসেম্বর) এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক আলোচনা ও সমালোচনার সৃষ্টি হলে রাতেই বিষয়টি নিয়ে দুঃখ প্রকাশ করেছেন ঢাকা
৫ ঘণ্টা আগে
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর অভিযোগ করেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের ব্যর্থতার কারণে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতি ঘটেছে। নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ তৈরিতে অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে আরও কার্যকর ভূমিকা প্রত্যাশা করেন তিনি।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রথম আলো-ডেইলি স্টারে হামলা, ভাঙচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগের মামলায় গ্রেপ্তার নিরীহ সমালোচনাকারীদের মুক্তি দাবি করেছে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ। আজ মঙ্গলবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক যৌথ বিবৃতিতে এ দাবি করেন হেফাজতের এই দুই নেতা।
বিবৃতিতে মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী ও সাজেদুর রহমান বলেন, ‘গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে যারা নিরীহ সমালোচনাকারী, তাদের অবিলম্বে মুক্তি দিতে হবে। অন্যথায় ভারতপন্থী পত্রিকা দুটির ওপর বাংলাদেশপন্থী ছাত্র-জনতার ক্ষোভ বাড়বে বই কমবে না।’
প্রথম আলো-ডেইলি স্টারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশপন্থী ছাত্র-জনতার ‘শান্তিপূর্ণ’ প্রতিবাদ জারি থাকবে বলে মন্তব্য করেছেন হেফাজতে ইসলামের আমির মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী ও মহাসচিব সাজেদুর রহমান। তাঁরা বলেন, ‘প্রথম আলো-ডেইলি স্টার নিছক গণমাধ্যম নয়, বরং এ দেশে দিল্লির সাউথ ব্লকের অ্যাজেন্ডা ও বিশেষ মতাদর্শিক রাজনীতির ফুটসোলজার হিসেবে ভাড়া খাটা প্রতিষ্ঠান। তাদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশপন্থী ছাত্র-জনতার শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ জারি থাকবে।’
উল্লেখ্য, ১৮ ডিসেম্বর ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়ার পর দৈনিক প্রথম আলো ও ইংরেজি দৈনিক ডেইলি স্টার ভবনের সামনে একদল লোক জড়ো হয়ে বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন। একপর্যায়ে তাঁরা ভবন দুটিতে ভাঙচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ করেন।
বিবৃতিতে এই দুই নেতা আরও বলেন, ‘মার্কিন ওয়ার অন টেররের সিপাহি ও ভারতপন্থী পত্রিকা হিসেবে সমালোচিত প্রথম আলো-ডেইলি স্টারে হামলার অভিযোগে কোনো নিরীহ সমালোচনাকারীকে গ্রেপ্তার বা নির্যাতন করা যাবে না।’ তবে প্রথম আলো-ডেইলি স্টারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের ভাষা সহিংস হওয়াও হেফাজতে ইসলাম সমর্থন করে না বলে জানান তাঁরা।
হেফাজতের দুই শীর্ষ নেতা আরও বলেন, ‘এ ছাড়া প্রধান উপদেষ্টার প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে শুধু একজনের পরিচয়ে তাঁর প্রাক্তন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান তথা মাদ্রাসার নাম উল্লেখ করা হয়েছে। এমন উদ্দেশ্যপ্রণোদিত শয়তানির আমরা তীব্র নিন্দা জানাই।’
মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী ও সাজেদুর রহমান বলেন, ‘বাংলাদেশে “জঙ্গি” ন্যারেটিভের গডফাদার প্রথম আলো। আর তার দোসর ডেইলি স্টার সেসব ন্যারেটিভ বিদেশিদের গলাধঃকরণ করিয়েছে। এভাবে পতিত ফ্যাসিস্ট হাসিনার আমলে এ দেশের অগণিত আলেম, মাদ্রাসাছাত্র ও ধর্মপ্রাণ তরুণকে “জঙ্গিবাদের” তকমা দিয়ে জেল-জুলুমের সম্মতি উৎপাদন করা হয়েছিল। এর দায় পত্রিকা দুটি কখনো এড়াতে পারে না।’
মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী ও সাজেদুর রহমান আরও বলেন, ‘এক-এগারোর সময় পত্রিকা দুটির গণবিরোধী ভূমিকা আজও আমাদের জন্য সতর্কতা। প্রথম আলো-ডেইলি স্টার নিছক গণমাধ্যম নয়, বরং এ দেশে দিল্লির সাউথ ব্লকের অ্যাজেন্ডা ও বিশেষ মতাদর্শিক রাজনীতির ফুটসোলজার হিসেবে ভাড়া খাটা প্রতিষ্ঠান। তাদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশপন্থী ছাত্র-জনতার শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ জারি থাকবে।’

প্রথম আলো-ডেইলি স্টারে হামলা, ভাঙচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগের মামলায় গ্রেপ্তার নিরীহ সমালোচনাকারীদের মুক্তি দাবি করেছে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ। আজ মঙ্গলবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক যৌথ বিবৃতিতে এ দাবি করেন হেফাজতের এই দুই নেতা।
বিবৃতিতে মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী ও সাজেদুর রহমান বলেন, ‘গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে যারা নিরীহ সমালোচনাকারী, তাদের অবিলম্বে মুক্তি দিতে হবে। অন্যথায় ভারতপন্থী পত্রিকা দুটির ওপর বাংলাদেশপন্থী ছাত্র-জনতার ক্ষোভ বাড়বে বই কমবে না।’
প্রথম আলো-ডেইলি স্টারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশপন্থী ছাত্র-জনতার ‘শান্তিপূর্ণ’ প্রতিবাদ জারি থাকবে বলে মন্তব্য করেছেন হেফাজতে ইসলামের আমির মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী ও মহাসচিব সাজেদুর রহমান। তাঁরা বলেন, ‘প্রথম আলো-ডেইলি স্টার নিছক গণমাধ্যম নয়, বরং এ দেশে দিল্লির সাউথ ব্লকের অ্যাজেন্ডা ও বিশেষ মতাদর্শিক রাজনীতির ফুটসোলজার হিসেবে ভাড়া খাটা প্রতিষ্ঠান। তাদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশপন্থী ছাত্র-জনতার শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ জারি থাকবে।’
উল্লেখ্য, ১৮ ডিসেম্বর ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়ার পর দৈনিক প্রথম আলো ও ইংরেজি দৈনিক ডেইলি স্টার ভবনের সামনে একদল লোক জড়ো হয়ে বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন। একপর্যায়ে তাঁরা ভবন দুটিতে ভাঙচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ করেন।
বিবৃতিতে এই দুই নেতা আরও বলেন, ‘মার্কিন ওয়ার অন টেররের সিপাহি ও ভারতপন্থী পত্রিকা হিসেবে সমালোচিত প্রথম আলো-ডেইলি স্টারে হামলার অভিযোগে কোনো নিরীহ সমালোচনাকারীকে গ্রেপ্তার বা নির্যাতন করা যাবে না।’ তবে প্রথম আলো-ডেইলি স্টারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের ভাষা সহিংস হওয়াও হেফাজতে ইসলাম সমর্থন করে না বলে জানান তাঁরা।
হেফাজতের দুই শীর্ষ নেতা আরও বলেন, ‘এ ছাড়া প্রধান উপদেষ্টার প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে শুধু একজনের পরিচয়ে তাঁর প্রাক্তন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান তথা মাদ্রাসার নাম উল্লেখ করা হয়েছে। এমন উদ্দেশ্যপ্রণোদিত শয়তানির আমরা তীব্র নিন্দা জানাই।’
মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী ও সাজেদুর রহমান বলেন, ‘বাংলাদেশে “জঙ্গি” ন্যারেটিভের গডফাদার প্রথম আলো। আর তার দোসর ডেইলি স্টার সেসব ন্যারেটিভ বিদেশিদের গলাধঃকরণ করিয়েছে। এভাবে পতিত ফ্যাসিস্ট হাসিনার আমলে এ দেশের অগণিত আলেম, মাদ্রাসাছাত্র ও ধর্মপ্রাণ তরুণকে “জঙ্গিবাদের” তকমা দিয়ে জেল-জুলুমের সম্মতি উৎপাদন করা হয়েছিল। এর দায় পত্রিকা দুটি কখনো এড়াতে পারে না।’
মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী ও সাজেদুর রহমান আরও বলেন, ‘এক-এগারোর সময় পত্রিকা দুটির গণবিরোধী ভূমিকা আজও আমাদের জন্য সতর্কতা। প্রথম আলো-ডেইলি স্টার নিছক গণমাধ্যম নয়, বরং এ দেশে দিল্লির সাউথ ব্লকের অ্যাজেন্ডা ও বিশেষ মতাদর্শিক রাজনীতির ফুটসোলজার হিসেবে ভাড়া খাটা প্রতিষ্ঠান। তাদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশপন্থী ছাত্র-জনতার শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ জারি থাকবে।’

জুলাই সনদের সঙ্গে সাংবিধানিক সংস্কার পরিষদ নিয়ে প্রস্তাব ফের তুলেছে গণসংহতি আন্দোলন। আজ বুধবার জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভা থেকে বের হয়ে দলটির প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেছেন, জুলাই জাতীয় সনদ ওভার-অল ঐকমত্য, নোট অব ডিসেন্টসহ এর বাস্তবায়নের পদ্ধতিসহ একটা হ্যাঁ বা না ভোটের মধ্য দিয়ে যাবে। তাহলে এই দুটো
১৫ অক্টোবর ২০২৫
দলীয় নেতাদের নামে থাকা মামলা প্রত্যাহার করার জন্য সরকারের প্রতি দাবি জানিয়েছেন জাতীয় পার্টি (একাংশ) ও জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্টের (এনডিএফ) চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ। তিনি বলেছেন, ‘আমরা নির্বাচনে যেতে চাই। কিন্তু আমার হাতে-পায়ে শিকল পরিয়ে নির্বাচনে যেতে বলেন, সেটা সম্ভব হবে না। আমি মুক্ত হতে চাই।
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদনের সময় নেতা-কর্মীদের মধ্যে হুড়োহুড়ি ও বিশৃঙ্খলার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। গতকাল সোমবার (২২ ডিসেম্বর) এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক আলোচনা ও সমালোচনার সৃষ্টি হলে রাতেই বিষয়টি নিয়ে দুঃখ প্রকাশ করেছেন ঢাকা
৫ ঘণ্টা আগে
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর অভিযোগ করেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের ব্যর্থতার কারণে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতি ঘটেছে। নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ তৈরিতে অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে আরও কার্যকর ভূমিকা প্রত্যাশা করেন তিনি।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দলীয় নেতাদের নামে থাকা মামলা প্রত্যাহার করার জন্য সরকারের প্রতি দাবি জানিয়েছেন জাতীয় পার্টি (একাংশ) ও জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্টের (এনডিএফ) চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ। তিনি বলেছেন, ‘আমরা নির্বাচনে যেতে চাই। কিন্তু আমার হাতে-পায়ে শিকল পরিয়ে নির্বাচনে যেতে বলেন, সেটা সম্ভব হবে না। আমি মুক্ত হতে চাই। মুক্ত হয়ে এলাকায় যেতে চাই।’
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর একটি হোটেলে এনডিএফের প্রার্থী ঘোষণা অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন আনিসুল ইসলাম মাহমুদ।
নির্বাচনই সরকার গঠনের একমাত্র পথ উল্লেখ করে আনিসুল ইসলাম বলেন, ‘নির্বাচনের মাধ্যমেই সরকার গঠন বা পরিবর্তন হয়। সেটা করেছি বলে (বিগত তিন নির্বাচনে অংশ) আমরা সহযোগী, অপরাধী এবং আমাদের নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না।’
সরকার ও নির্বাচন কমিশনের সংলাপে জাতীয় পার্টিকে আমন্ত্রণ না জানানোর সমালোচনা করে আনিসুল ইসলাম মাহমুদ বলেন, ‘আমাদের ডাকেন নাই। জাতীয় পার্টির অপরাধটা কী ছিল? আনোয়ার হোসেন মঞ্জু সাহেব বলে গেছেন, আমরা নির্বাচনে যাচ্ছি নির্লজ্জের মতো। আমাদের কেউ ডাকেনি, বলেনি। তারপরও নির্বাচনে যাচ্ছি, কারণ, আমরা নির্বাচনে বিশ্বাসী।’
সরকারের উদ্দেশে আনিসুল ইসলাম বলেন, ‘আপনাদের মবোক্রেসি বন্ধ করুন। সরকারের অনেক পদধারী মানুষ বলছেন, মব কালচার ঠিক আছে। সে জন্য মব দিয়ে প্রথম আলো, ডেইলি স্টারকে আক্রমণ করেছে। উসকানিদাতাদের খোঁজার দরকার নেই, কারণ আপনাদের মধ্যে যাঁরা আছেন, তাঁরাই উসকানি দিচ্ছেন। কারণ, আপনাদের কিছু লোক বলেছেন, মবোক্রেসি ঠিক আছে, মবোক্রেসির মাধ্যমে ক্ষমতায় এসেছি। সুন্দর করে কথা বললে দেশ রক্ষা হবে না, ব্যবস্থা নিতে হবে।’
নির্বাচনের নামে প্রহসন করা হচ্ছে জানিয়ে আনিসুল ইসলাম মাহমুদ বলেন, ‘আপনারা নির্বাচনী লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করছেন না, আইনশৃঙ্খলার উন্নতি করছেন না। আপনারা চান আমরা অস্ত্র নিয়ে জনগণের কাছে ভোট চাইব। কী করে এ কথা বলতে পারেন? আপনারা সেই পরিস্থিতি সৃষ্টি করলেন না, যেখানে আমাকে বন্দুক নিয়ে জনগণের কাছে ভোট চাইতে যেতে হবে।’
সরকারের উদ্দেশে জাপা চেয়ারম্যান বলেন, ‘আপনার (সরকার) বলার দরকার ছিল, আমি পরিবর্তন করে দেব, যাতে নিশ্চিন্তে ভোটারদের কাছে যেতে পারেন। কিন্তু সেটা না করে বলছেন—আপনারা আপনাদের নিরাপত্তার বন্দোবস্ত করুন। পকেটে বন্দুক নিয়ে যান, রিভলবার নিয়ে যান, অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে যান। এ ভোট কি জুলাই আন্দোলনের ফসল? কখনোই না।’
জাতীয় পার্টির (জেপি) চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন মঞ্জু বলেন, ‘নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার মতো পরিবেশ থাকলে, পরিবেশ সৃষ্টি করা হলে এবং ‘‘মিথ্যা মামলা’’ প্রত্যাহার করা হলে... সময়ের ব্যাপার মাত্র। যাদের যাবজ্জীবন জেল হয়েছিল, তারা এখন বড় নেতা হয়ে গেছে। মামলা যারা খায়, তারা পরবর্তীকালে দেশ ও জাতির নেতা হয়। পুনরায় ক্ষমতায় আসে, দেশবাসীকে উপদেশ দেয়।’
সামনে দেশের পরিস্থিতির আরও অবনতি হওয়ার আশঙ্কা করেন মঞ্জু। তিনি বলেন, ‘অবনতি হওয়ার সুনির্দিষ্ট সংকেত পাচ্ছি। কিন্তু তারপরও আমরা উদার রাজনীতিতে বিশ্বাস করি। নির্বাচন বয়কটের কথা চিন্তা করি না। কিন্তু সেটা চাপিয়ে দেওয়া হলে আমাদের কোনো উপায় নেই।’
জেপি চেয়ারম্যান আরও বলেন, ‘যখন কেউ ক্ষমতায় থাকে, তারা সবচেয়ে শক্তিশালী দল। কিন্তু যেদিন তারা ক্ষমতা থেকে নেমে যায়, তখন সবচেয়ে অসহায় দল তারা। এটা বাস্তব। বড় বড় দলের কথা বলছি। তাদের যন্ত্রণায় ঘুমানো যেত না, এখন তারা ঘুমায় কোথায় আল্লাহ ছাড়া কেউ জানে না। এ জন্য সীমা লঙ্ঘন করা যাবে না।’
অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করে জাতীয় পার্টির (একাংশ) মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার বলেন, ‘আমরা আশা করেছিলাম প্রধান উপদেষ্টা একটা ভালো নির্বাচন দিতে পারবেন, তিনি যখন চলে যাবেন, তখন শ্রদ্ধার সঙ্গে মনে রাখব। আমি এ ব্যাপারে সন্দিহান। তিনি পারবেন কি না, বলা কঠিন। আমরা সকলে তাকিয়ে আছি প্রধান উপদেষ্টা কী করেন।’
রুহুল আমিন হাওলাদার বলেন, ‘দেশ এখন অনিরাপদ ও অগ্নিগর্ভ। সঙ্গে চলছে ভয়াবহ সন্ত্রাস। এই অবস্থায় সরকার কীভাবে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ নির্বাচন উপহার দেবে, তা আমাদের জানা নেই।’
রুহুল আমিন হাওলাদার আরও বলেন, তারেক জিয়া দেশে আসলে কী পরিবেশ, তা দেখার অপেক্ষায়। সেটা কি চর দখলের মতো নির্বাচন হবে, না নিরপেক্ষ নির্বাচন এবং দেশে-বিদেশে সমাদৃত হবে এমন নির্বাচন নিয়ে অধিকাংশ মানুষের মনে সংশয় রয়েছে।
নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরে অস্ত্র উদ্ধার, সন্ত্রাসী ও দাগি আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান পরিচালনা করা হয় জানিয়ে জাতীয় পার্টির (একাংশ) নির্বাহী চেয়ারম্যান মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, ‘কিন্তু এবার তফসিল ঘোষণার পরে কোনো শুদ্ধি অভিযান দেখি না। কিন্তু দেখি একটি দলের নিরীহ কর্মীদের গ্রেপ্তার করার জন্য বলা হয়েছে।’
প্রার্থীদের অস্ত্রের লাইসেন্স দেওয়ার সমালোচনা করে চুন্নু বলেন, ‘এমনিতেই এত অস্ত্র। পাঁচ আগস্টের পরে যে অস্ত্র লুটপাট হয়েছে, তা এখনো উদ্ধার হয়নি। এখন যদি প্রার্থীরা অস্ত্র নেন, তাহলে তো এই অস্ত্র, ওই অস্ত্রের সঙ্গে যুদ্ধ হয়ে যাবে। কুরুক্ষেত্র হয়ে যাবে, কী নির্বাচন হবে এখানে! জীবনেও নির্বাচন সম্ভব না।’
দলটির নেতাদের নামে একাধিক ‘মিথ্যা মামলা’ রয়েছে বলে দাবি করেন চুন্নু। এসব মামলায় নির্বাচনের আগে গ্রেপ্তারের আশঙ্কা করে প্রধান উপদেষ্টার উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আপনি সত্যিই যদি নির্বাচন করতে চান, তাহলে দয়া করে আমাদের মতো নির্বাচন পাগল মানুষদের নামে থাকা ‘‘মিথ্যা’’ মামলাগুলো প্রত্যাহার করেন।’
জাতীয় পার্টির (একাংশ) সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান কাজী ফিরোজ রশীদ বলেন, ‘নির্বাচন এমন একটা সময়ে হতে যাচ্ছে, যখন দেশের আইনশৃঙ্খলার চরম অবনতি। দেশে কার্যত কোন সরকার, সেটি নিয়ে জনগণের মনে প্রশ্নে জেগেছে। খোদ ঢাকার বুকে এক ঘণ্টা ধরে দুটো পত্রিকায় প্রথমে ভাঙচুর, লুটপাট ও তছনছ করল এবং অবশেষে অগ্নিসংযোগ করল, একজন পুলিশকে ডেকে পাওয়া গেল না। সাংবাদিকেরা প্রধান উপদেষ্টা হতে শুরু করে প্রত্যেক উপদেষ্টাকে ফোন করেছেন, কিন্তু কেউ সাহায্যের জন্য এগিয়ে আসেননি।’

দলীয় নেতাদের নামে থাকা মামলা প্রত্যাহার করার জন্য সরকারের প্রতি দাবি জানিয়েছেন জাতীয় পার্টি (একাংশ) ও জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্টের (এনডিএফ) চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ। তিনি বলেছেন, ‘আমরা নির্বাচনে যেতে চাই। কিন্তু আমার হাতে-পায়ে শিকল পরিয়ে নির্বাচনে যেতে বলেন, সেটা সম্ভব হবে না। আমি মুক্ত হতে চাই। মুক্ত হয়ে এলাকায় যেতে চাই।’
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর একটি হোটেলে এনডিএফের প্রার্থী ঘোষণা অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন আনিসুল ইসলাম মাহমুদ।
নির্বাচনই সরকার গঠনের একমাত্র পথ উল্লেখ করে আনিসুল ইসলাম বলেন, ‘নির্বাচনের মাধ্যমেই সরকার গঠন বা পরিবর্তন হয়। সেটা করেছি বলে (বিগত তিন নির্বাচনে অংশ) আমরা সহযোগী, অপরাধী এবং আমাদের নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না।’
সরকার ও নির্বাচন কমিশনের সংলাপে জাতীয় পার্টিকে আমন্ত্রণ না জানানোর সমালোচনা করে আনিসুল ইসলাম মাহমুদ বলেন, ‘আমাদের ডাকেন নাই। জাতীয় পার্টির অপরাধটা কী ছিল? আনোয়ার হোসেন মঞ্জু সাহেব বলে গেছেন, আমরা নির্বাচনে যাচ্ছি নির্লজ্জের মতো। আমাদের কেউ ডাকেনি, বলেনি। তারপরও নির্বাচনে যাচ্ছি, কারণ, আমরা নির্বাচনে বিশ্বাসী।’
সরকারের উদ্দেশে আনিসুল ইসলাম বলেন, ‘আপনাদের মবোক্রেসি বন্ধ করুন। সরকারের অনেক পদধারী মানুষ বলছেন, মব কালচার ঠিক আছে। সে জন্য মব দিয়ে প্রথম আলো, ডেইলি স্টারকে আক্রমণ করেছে। উসকানিদাতাদের খোঁজার দরকার নেই, কারণ আপনাদের মধ্যে যাঁরা আছেন, তাঁরাই উসকানি দিচ্ছেন। কারণ, আপনাদের কিছু লোক বলেছেন, মবোক্রেসি ঠিক আছে, মবোক্রেসির মাধ্যমে ক্ষমতায় এসেছি। সুন্দর করে কথা বললে দেশ রক্ষা হবে না, ব্যবস্থা নিতে হবে।’
নির্বাচনের নামে প্রহসন করা হচ্ছে জানিয়ে আনিসুল ইসলাম মাহমুদ বলেন, ‘আপনারা নির্বাচনী লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করছেন না, আইনশৃঙ্খলার উন্নতি করছেন না। আপনারা চান আমরা অস্ত্র নিয়ে জনগণের কাছে ভোট চাইব। কী করে এ কথা বলতে পারেন? আপনারা সেই পরিস্থিতি সৃষ্টি করলেন না, যেখানে আমাকে বন্দুক নিয়ে জনগণের কাছে ভোট চাইতে যেতে হবে।’
সরকারের উদ্দেশে জাপা চেয়ারম্যান বলেন, ‘আপনার (সরকার) বলার দরকার ছিল, আমি পরিবর্তন করে দেব, যাতে নিশ্চিন্তে ভোটারদের কাছে যেতে পারেন। কিন্তু সেটা না করে বলছেন—আপনারা আপনাদের নিরাপত্তার বন্দোবস্ত করুন। পকেটে বন্দুক নিয়ে যান, রিভলবার নিয়ে যান, অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে যান। এ ভোট কি জুলাই আন্দোলনের ফসল? কখনোই না।’
জাতীয় পার্টির (জেপি) চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন মঞ্জু বলেন, ‘নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার মতো পরিবেশ থাকলে, পরিবেশ সৃষ্টি করা হলে এবং ‘‘মিথ্যা মামলা’’ প্রত্যাহার করা হলে... সময়ের ব্যাপার মাত্র। যাদের যাবজ্জীবন জেল হয়েছিল, তারা এখন বড় নেতা হয়ে গেছে। মামলা যারা খায়, তারা পরবর্তীকালে দেশ ও জাতির নেতা হয়। পুনরায় ক্ষমতায় আসে, দেশবাসীকে উপদেশ দেয়।’
সামনে দেশের পরিস্থিতির আরও অবনতি হওয়ার আশঙ্কা করেন মঞ্জু। তিনি বলেন, ‘অবনতি হওয়ার সুনির্দিষ্ট সংকেত পাচ্ছি। কিন্তু তারপরও আমরা উদার রাজনীতিতে বিশ্বাস করি। নির্বাচন বয়কটের কথা চিন্তা করি না। কিন্তু সেটা চাপিয়ে দেওয়া হলে আমাদের কোনো উপায় নেই।’
জেপি চেয়ারম্যান আরও বলেন, ‘যখন কেউ ক্ষমতায় থাকে, তারা সবচেয়ে শক্তিশালী দল। কিন্তু যেদিন তারা ক্ষমতা থেকে নেমে যায়, তখন সবচেয়ে অসহায় দল তারা। এটা বাস্তব। বড় বড় দলের কথা বলছি। তাদের যন্ত্রণায় ঘুমানো যেত না, এখন তারা ঘুমায় কোথায় আল্লাহ ছাড়া কেউ জানে না। এ জন্য সীমা লঙ্ঘন করা যাবে না।’
অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করে জাতীয় পার্টির (একাংশ) মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার বলেন, ‘আমরা আশা করেছিলাম প্রধান উপদেষ্টা একটা ভালো নির্বাচন দিতে পারবেন, তিনি যখন চলে যাবেন, তখন শ্রদ্ধার সঙ্গে মনে রাখব। আমি এ ব্যাপারে সন্দিহান। তিনি পারবেন কি না, বলা কঠিন। আমরা সকলে তাকিয়ে আছি প্রধান উপদেষ্টা কী করেন।’
রুহুল আমিন হাওলাদার বলেন, ‘দেশ এখন অনিরাপদ ও অগ্নিগর্ভ। সঙ্গে চলছে ভয়াবহ সন্ত্রাস। এই অবস্থায় সরকার কীভাবে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ নির্বাচন উপহার দেবে, তা আমাদের জানা নেই।’
রুহুল আমিন হাওলাদার আরও বলেন, তারেক জিয়া দেশে আসলে কী পরিবেশ, তা দেখার অপেক্ষায়। সেটা কি চর দখলের মতো নির্বাচন হবে, না নিরপেক্ষ নির্বাচন এবং দেশে-বিদেশে সমাদৃত হবে এমন নির্বাচন নিয়ে অধিকাংশ মানুষের মনে সংশয় রয়েছে।
নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরে অস্ত্র উদ্ধার, সন্ত্রাসী ও দাগি আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান পরিচালনা করা হয় জানিয়ে জাতীয় পার্টির (একাংশ) নির্বাহী চেয়ারম্যান মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, ‘কিন্তু এবার তফসিল ঘোষণার পরে কোনো শুদ্ধি অভিযান দেখি না। কিন্তু দেখি একটি দলের নিরীহ কর্মীদের গ্রেপ্তার করার জন্য বলা হয়েছে।’
প্রার্থীদের অস্ত্রের লাইসেন্স দেওয়ার সমালোচনা করে চুন্নু বলেন, ‘এমনিতেই এত অস্ত্র। পাঁচ আগস্টের পরে যে অস্ত্র লুটপাট হয়েছে, তা এখনো উদ্ধার হয়নি। এখন যদি প্রার্থীরা অস্ত্র নেন, তাহলে তো এই অস্ত্র, ওই অস্ত্রের সঙ্গে যুদ্ধ হয়ে যাবে। কুরুক্ষেত্র হয়ে যাবে, কী নির্বাচন হবে এখানে! জীবনেও নির্বাচন সম্ভব না।’
দলটির নেতাদের নামে একাধিক ‘মিথ্যা মামলা’ রয়েছে বলে দাবি করেন চুন্নু। এসব মামলায় নির্বাচনের আগে গ্রেপ্তারের আশঙ্কা করে প্রধান উপদেষ্টার উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আপনি সত্যিই যদি নির্বাচন করতে চান, তাহলে দয়া করে আমাদের মতো নির্বাচন পাগল মানুষদের নামে থাকা ‘‘মিথ্যা’’ মামলাগুলো প্রত্যাহার করেন।’
জাতীয় পার্টির (একাংশ) সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান কাজী ফিরোজ রশীদ বলেন, ‘নির্বাচন এমন একটা সময়ে হতে যাচ্ছে, যখন দেশের আইনশৃঙ্খলার চরম অবনতি। দেশে কার্যত কোন সরকার, সেটি নিয়ে জনগণের মনে প্রশ্নে জেগেছে। খোদ ঢাকার বুকে এক ঘণ্টা ধরে দুটো পত্রিকায় প্রথমে ভাঙচুর, লুটপাট ও তছনছ করল এবং অবশেষে অগ্নিসংযোগ করল, একজন পুলিশকে ডেকে পাওয়া গেল না। সাংবাদিকেরা প্রধান উপদেষ্টা হতে শুরু করে প্রত্যেক উপদেষ্টাকে ফোন করেছেন, কিন্তু কেউ সাহায্যের জন্য এগিয়ে আসেননি।’

জুলাই সনদের সঙ্গে সাংবিধানিক সংস্কার পরিষদ নিয়ে প্রস্তাব ফের তুলেছে গণসংহতি আন্দোলন। আজ বুধবার জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভা থেকে বের হয়ে দলটির প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেছেন, জুলাই জাতীয় সনদ ওভার-অল ঐকমত্য, নোট অব ডিসেন্টসহ এর বাস্তবায়নের পদ্ধতিসহ একটা হ্যাঁ বা না ভোটের মধ্য দিয়ে যাবে। তাহলে এই দুটো
১৫ অক্টোবর ২০২৫
প্রথম আলো-ডেইলি স্টারে হামলা, ভাঙচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগের মামলায় গ্রেপ্তার নিরীহ সমালোচনাকারীদের মুক্তি দাবি করেছে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ। আজ মঙ্গলবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক যৌথ বিবৃতিতে এ দাবি করেন হেফাজতের এই দুই নেতা।
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদনের সময় নেতা-কর্মীদের মধ্যে হুড়োহুড়ি ও বিশৃঙ্খলার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। গতকাল সোমবার (২২ ডিসেম্বর) এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক আলোচনা ও সমালোচনার সৃষ্টি হলে রাতেই বিষয়টি নিয়ে দুঃখ প্রকাশ করেছেন ঢাকা
৫ ঘণ্টা আগে
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর অভিযোগ করেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের ব্যর্থতার কারণে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতি ঘটেছে। নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ তৈরিতে অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে আরও কার্যকর ভূমিকা প্রত্যাশা করেন তিনি।
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদনের সময় নেতা-কর্মীদের মধ্যে হুড়োহুড়ি ও বিশৃঙ্খলার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। গতকাল সোমবার (২২ ডিসেম্বর) এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক আলোচনা ও সমালোচনার সৃষ্টি হলে রাতেই বিষয়টি নিয়ে দুঃখ প্রকাশ করেছেন ঢাকা-৬ আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী ইশরাক হোসেন।
‘বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্ম’-এর নবগঠিত কমিটির নেতৃবৃন্দকে নিয়ে জিয়াউর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন ও ফাতেহা পাঠ করতে গিয়েছিলেন ইশরাক হোসেন। এই কর্মসূচিতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী এবং বিশেষ অতিথি ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি ইশতিয়াক আজিজ উলফাত।
শ্রদ্ধা নিবেদনের সময় ক্যামেরার সামনে দাঁড়ানো এবং প্রোটোকল বজায় রাখা নিয়ে নেতা-কর্মীদের মধ্যে হুড়োহুড়ি শুরু হয়। ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, বেশ কয়েকজনকে ঠেলে সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছেন ইশরাক হোসেন। ঠেলাঠেলি করে শেষ পর্যন্ত তিনি সামনে রিজভীর পাশে গিয়ে দাঁড়ান।
ভিডিওটি ভাইরাল হওয়ার পর সোমবার রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক দীর্ঘ পোস্টে ঘটনার ব্যাখ্যা দেন ইশরাক হোসেন। তিনি লেখেন—
‘নবগঠিত কমিটির সদস্যদের নিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদনের সময় নেতা–কর্মীদের ব্যাপক জনসমাগম ছিল। প্রোটোকল অনুসারে অতিথিদের স্বস্তি ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের নির্দেশনা বাস্তবায়ন করা আহ্বায়ক হিসেবে আমার দায়িত্ব ছিল। সিরিয়াল ঠিক করার সময় আমাকে কিছুটা কঠোর অবস্থান নিতে হয়েছে।’
তিনি আরও যোগ করেন, ‘ঘটনাস্থলে উপস্থিত থাকা বা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিও দেখে কেউ মনঃকষ্ট পেয়ে থাকলে, আমি আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করছি।’
ফেসবুক পোস্টে ইশরাক আরও বলেন, বর্তমান সময়ে ‘মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্ম’ সংগঠনটির ওপর বড় দায়িত্ব রয়েছে। একদিকে নতুন প্রজন্মের কাছে মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস তুলে ধরা, অন্যদিকে যারা আজও বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে মনে-প্রাণে স্বীকার করেনি, তাদের আস্ফালন রুখে দেওয়া। তিনি আশা প্রকাশ করেন যে, কালের পরিক্রমায় সত্য প্রকাশিত হবে এবং ন্যায়বিচার নিশ্চিত হবে।

বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদনের সময় নেতা-কর্মীদের মধ্যে হুড়োহুড়ি ও বিশৃঙ্খলার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। গতকাল সোমবার (২২ ডিসেম্বর) এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক আলোচনা ও সমালোচনার সৃষ্টি হলে রাতেই বিষয়টি নিয়ে দুঃখ প্রকাশ করেছেন ঢাকা-৬ আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী ইশরাক হোসেন।
‘বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্ম’-এর নবগঠিত কমিটির নেতৃবৃন্দকে নিয়ে জিয়াউর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন ও ফাতেহা পাঠ করতে গিয়েছিলেন ইশরাক হোসেন। এই কর্মসূচিতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী এবং বিশেষ অতিথি ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি ইশতিয়াক আজিজ উলফাত।
শ্রদ্ধা নিবেদনের সময় ক্যামেরার সামনে দাঁড়ানো এবং প্রোটোকল বজায় রাখা নিয়ে নেতা-কর্মীদের মধ্যে হুড়োহুড়ি শুরু হয়। ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, বেশ কয়েকজনকে ঠেলে সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছেন ইশরাক হোসেন। ঠেলাঠেলি করে শেষ পর্যন্ত তিনি সামনে রিজভীর পাশে গিয়ে দাঁড়ান।
ভিডিওটি ভাইরাল হওয়ার পর সোমবার রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক দীর্ঘ পোস্টে ঘটনার ব্যাখ্যা দেন ইশরাক হোসেন। তিনি লেখেন—
‘নবগঠিত কমিটির সদস্যদের নিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদনের সময় নেতা–কর্মীদের ব্যাপক জনসমাগম ছিল। প্রোটোকল অনুসারে অতিথিদের স্বস্তি ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের নির্দেশনা বাস্তবায়ন করা আহ্বায়ক হিসেবে আমার দায়িত্ব ছিল। সিরিয়াল ঠিক করার সময় আমাকে কিছুটা কঠোর অবস্থান নিতে হয়েছে।’
তিনি আরও যোগ করেন, ‘ঘটনাস্থলে উপস্থিত থাকা বা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিও দেখে কেউ মনঃকষ্ট পেয়ে থাকলে, আমি আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করছি।’
ফেসবুক পোস্টে ইশরাক আরও বলেন, বর্তমান সময়ে ‘মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্ম’ সংগঠনটির ওপর বড় দায়িত্ব রয়েছে। একদিকে নতুন প্রজন্মের কাছে মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস তুলে ধরা, অন্যদিকে যারা আজও বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে মনে-প্রাণে স্বীকার করেনি, তাদের আস্ফালন রুখে দেওয়া। তিনি আশা প্রকাশ করেন যে, কালের পরিক্রমায় সত্য প্রকাশিত হবে এবং ন্যায়বিচার নিশ্চিত হবে।

জুলাই সনদের সঙ্গে সাংবিধানিক সংস্কার পরিষদ নিয়ে প্রস্তাব ফের তুলেছে গণসংহতি আন্দোলন। আজ বুধবার জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভা থেকে বের হয়ে দলটির প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেছেন, জুলাই জাতীয় সনদ ওভার-অল ঐকমত্য, নোট অব ডিসেন্টসহ এর বাস্তবায়নের পদ্ধতিসহ একটা হ্যাঁ বা না ভোটের মধ্য দিয়ে যাবে। তাহলে এই দুটো
১৫ অক্টোবর ২০২৫
প্রথম আলো-ডেইলি স্টারে হামলা, ভাঙচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগের মামলায় গ্রেপ্তার নিরীহ সমালোচনাকারীদের মুক্তি দাবি করেছে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ। আজ মঙ্গলবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক যৌথ বিবৃতিতে এ দাবি করেন হেফাজতের এই দুই নেতা।
২ ঘণ্টা আগে
দলীয় নেতাদের নামে থাকা মামলা প্রত্যাহার করার জন্য সরকারের প্রতি দাবি জানিয়েছেন জাতীয় পার্টি (একাংশ) ও জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্টের (এনডিএফ) চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ। তিনি বলেছেন, ‘আমরা নির্বাচনে যেতে চাই। কিন্তু আমার হাতে-পায়ে শিকল পরিয়ে নির্বাচনে যেতে বলেন, সেটা সম্ভব হবে না। আমি মুক্ত হতে চাই।
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর অভিযোগ করেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের ব্যর্থতার কারণে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতি ঘটেছে। নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ তৈরিতে অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে আরও কার্যকর ভূমিকা প্রত্যাশা করেন তিনি।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর অভিযোগ করেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের ব্যর্থতার কারণে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতি ঘটেছে। নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ তৈরিতে অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে আরও কার্যকর ভূমিকা প্রত্যাশা করেন তিনি।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে মির্জা ফখরুল এ মন্তব্য করেন। একই সংবাদ সম্মেলনে তিনি ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের সঙ্গে বিএনপির ‘আসন সমঝোতা’র আনুষ্ঠানিক ঘোষণাও দেন।
আসন সমঝোতা অনুযায়ী, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম চারটি সংসদীয় আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে এবং ওই আসনগুলোতে বিএনপি কোনো প্রার্থী দেবে না। আসনগুলো হলো:
১. নীলফামারী-১: মাওলানা মো. মনজুরুল ইসলাম আফেন্দী।
২. নারায়ণগঞ্জ-৪: মুফতি মনির হোসাইন কাসেমী।
৩. সিলেট-৫: মাওলানা মো. উবায়দুল্লাহ ফারুক।
৪. ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২: মাওলানা জুনায়েদ আল হাবীব।
বিএনপি মহাসচিব জানান, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম তাদের নিজস্ব নির্বাচনী প্রতীক ‘খেজুর গাছ’ নিয়ে নির্বাচনে অংশ নেবে। এই চারটি আসন বাদে সারা দেশের অন্য কোনো আসনে তারা প্রার্থী দেবে না।
উল্লেখ্য, জাতীয় সংসদের ৩০০ আসনের মধ্যে বিএনপি ইতিমধ্যে দুই দফায় ২৭২ আসনে প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে। বাকি ২৮ আসনের মধ্যে আজ ৪টি আসনে এই সমঝোতা সম্পন্ন হলো।
নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করার ষড়যন্ত্র চলছে উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘দেশ এখন অন্তর্বর্তীকালে আছে। আমরা এখন একটা নির্বাচনের দিকে যাচ্ছি। এর মধ্যে দেখা যাচ্ছে কিছু ব্যক্তি ও মহল এই প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করতে ভয়ংকর চক্রান্ত করছে।’ তিনি এই চক্রান্ত রুখে দিয়ে নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ তৈরিতে অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে আরও কার্যকর ভূমিকা প্রত্যাশা করেন।
সরকারের সমালোচনা করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘নির্বাচন নিয়ে সরকারের দিক থেকে আরও কার্যকর ভূমিকা রাখা দরকার। নির্বাচনের পরিবেশ তৈরিতে তারা আইনশৃঙ্খলার দিকে পুরোপুরি দৃষ্টি দেবেন বলে আমরা প্রত্যাশা করছি।’ তিনি মনে করেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষা করতে না পারা সরকারের অন্যতম ব্যর্থতা।
সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহ উদ্দিন আহমদ ছাড়াও জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের আমির মাওলানা মো. উবায়দুল্লাহ ফারুক, মহাসচিব মাওলানা মো. মনজুরুল ইসলাম আফেন্দীসহ দলটির শীর্ষস্থানীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলন শেষে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর জমিয়তে উলামায়ে ইসলামকে অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, ‘এই সমঝোতা গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের পথকে আরও সুগম করবে।’

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর অভিযোগ করেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের ব্যর্থতার কারণে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতি ঘটেছে। নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ তৈরিতে অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে আরও কার্যকর ভূমিকা প্রত্যাশা করেন তিনি।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে মির্জা ফখরুল এ মন্তব্য করেন। একই সংবাদ সম্মেলনে তিনি ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের সঙ্গে বিএনপির ‘আসন সমঝোতা’র আনুষ্ঠানিক ঘোষণাও দেন।
আসন সমঝোতা অনুযায়ী, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম চারটি সংসদীয় আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে এবং ওই আসনগুলোতে বিএনপি কোনো প্রার্থী দেবে না। আসনগুলো হলো:
১. নীলফামারী-১: মাওলানা মো. মনজুরুল ইসলাম আফেন্দী।
২. নারায়ণগঞ্জ-৪: মুফতি মনির হোসাইন কাসেমী।
৩. সিলেট-৫: মাওলানা মো. উবায়দুল্লাহ ফারুক।
৪. ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২: মাওলানা জুনায়েদ আল হাবীব।
বিএনপি মহাসচিব জানান, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম তাদের নিজস্ব নির্বাচনী প্রতীক ‘খেজুর গাছ’ নিয়ে নির্বাচনে অংশ নেবে। এই চারটি আসন বাদে সারা দেশের অন্য কোনো আসনে তারা প্রার্থী দেবে না।
উল্লেখ্য, জাতীয় সংসদের ৩০০ আসনের মধ্যে বিএনপি ইতিমধ্যে দুই দফায় ২৭২ আসনে প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে। বাকি ২৮ আসনের মধ্যে আজ ৪টি আসনে এই সমঝোতা সম্পন্ন হলো।
নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করার ষড়যন্ত্র চলছে উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘দেশ এখন অন্তর্বর্তীকালে আছে। আমরা এখন একটা নির্বাচনের দিকে যাচ্ছি। এর মধ্যে দেখা যাচ্ছে কিছু ব্যক্তি ও মহল এই প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করতে ভয়ংকর চক্রান্ত করছে।’ তিনি এই চক্রান্ত রুখে দিয়ে নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ তৈরিতে অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে আরও কার্যকর ভূমিকা প্রত্যাশা করেন।
সরকারের সমালোচনা করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘নির্বাচন নিয়ে সরকারের দিক থেকে আরও কার্যকর ভূমিকা রাখা দরকার। নির্বাচনের পরিবেশ তৈরিতে তারা আইনশৃঙ্খলার দিকে পুরোপুরি দৃষ্টি দেবেন বলে আমরা প্রত্যাশা করছি।’ তিনি মনে করেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষা করতে না পারা সরকারের অন্যতম ব্যর্থতা।
সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহ উদ্দিন আহমদ ছাড়াও জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের আমির মাওলানা মো. উবায়দুল্লাহ ফারুক, মহাসচিব মাওলানা মো. মনজুরুল ইসলাম আফেন্দীসহ দলটির শীর্ষস্থানীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলন শেষে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর জমিয়তে উলামায়ে ইসলামকে অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, ‘এই সমঝোতা গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের পথকে আরও সুগম করবে।’

জুলাই সনদের সঙ্গে সাংবিধানিক সংস্কার পরিষদ নিয়ে প্রস্তাব ফের তুলেছে গণসংহতি আন্দোলন। আজ বুধবার জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভা থেকে বের হয়ে দলটির প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেছেন, জুলাই জাতীয় সনদ ওভার-অল ঐকমত্য, নোট অব ডিসেন্টসহ এর বাস্তবায়নের পদ্ধতিসহ একটা হ্যাঁ বা না ভোটের মধ্য দিয়ে যাবে। তাহলে এই দুটো
১৫ অক্টোবর ২০২৫
প্রথম আলো-ডেইলি স্টারে হামলা, ভাঙচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগের মামলায় গ্রেপ্তার নিরীহ সমালোচনাকারীদের মুক্তি দাবি করেছে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ। আজ মঙ্গলবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক যৌথ বিবৃতিতে এ দাবি করেন হেফাজতের এই দুই নেতা।
২ ঘণ্টা আগে
দলীয় নেতাদের নামে থাকা মামলা প্রত্যাহার করার জন্য সরকারের প্রতি দাবি জানিয়েছেন জাতীয় পার্টি (একাংশ) ও জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্টের (এনডিএফ) চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ। তিনি বলেছেন, ‘আমরা নির্বাচনে যেতে চাই। কিন্তু আমার হাতে-পায়ে শিকল পরিয়ে নির্বাচনে যেতে বলেন, সেটা সম্ভব হবে না। আমি মুক্ত হতে চাই।
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদনের সময় নেতা-কর্মীদের মধ্যে হুড়োহুড়ি ও বিশৃঙ্খলার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। গতকাল সোমবার (২২ ডিসেম্বর) এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক আলোচনা ও সমালোচনার সৃষ্টি হলে রাতেই বিষয়টি নিয়ে দুঃখ প্রকাশ করেছেন ঢাকা
৫ ঘণ্টা আগে