নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সরকারি কর্মকর্তাদের রাজনৈতিক বক্তব্যের সমালোচনা করে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘এমন একটা দেশ আমরা তৈরি করেছি, যেখানে সরকারি কর্মকর্তারা এখন রাজনীতির কথা বলেন।'
এমন সরকারি কর্মকর্তাদের উদ্দেশে মির্জা ফখরুল বলেন, 'রাজনীতি সরাসরি করেন, উর্দিটা খুলে ফেলেন, পোশাকটা খুলে ফেলেন। যে চাকরিটা করেন, সেটা জনগণের ট্যাক্সের টাকায়। কোনো বিশেষ দলের পক্ষে কথা বললে জনগণ সেটা মেনে নেয় না।’
আজ মঙ্গলবার বিকেলে জাতীয় প্রেসক্লাবে এক বিক্ষোভ সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
সাংবাদিক শফিক রেহমান ও আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের সাজার রায়ের প্রতিবাদে সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদ এই সমাবেশের আয়োজন করে।
শফিক রেহমান ও মাহমুদুর রহমানকে সাজা দেওয়ার ঘটনায় মির্জা ফখরুল বলেন, মানুষের শেষ আশ্রয়স্থল হচ্ছে আদালত, বিচার ব্যবস্থা। বিচারকের কাছে যখন বিচার চাইতে যায়, সেখানে যখন অবিচার চলতে থাকে তখন তো আর মানুষের কোথাও যাওয়ার জায়গা থাকে না। এই রাষ্ট্রকে একটা ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করতে আওয়ামী লীগ সরকার সবচেয়ে সফল হয়েছে। এটা এখন একটা ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে।
তিনি বলেন, ‘আজকে তারা বিচার ব্যবস্থাকে ভেঙে দিয়েছে, প্রশাসনকে ভেঙে দিয়েছে, আইনশৃঙ্খলা ব্যবস্থাকে দলীয়করণ করে দিয়েছে, আর আমাদের যে সংবাদমাধ্যম তাকে তারা কবজা করে ধরেছে বিভিন্নভাবে। যার ফলে আজকে মাহমুদুর রহমান, শফিক রেহমান দেশের বাইরে রয়েছেন। আমাদের অসংখ্য সাংবাদিক এখন বেকার হয়ে আছেন, তাঁদের চাকরি নেই এখন।’
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘বর্তমান সরকার বৈধ কথা, ন্যায়ের কথা সহ্য করতে পারে না। যা ফ্যাসিস্টের লক্ষণ। বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন মামলা দেওয়া হয়েছে, রায় ঘোষণা করা হয়েছে এবং এর মাধ্যমে তাঁকে এক প্রকার নির্বাসিত করে রাখা হয়েছে। আমাদের কর্মীদের ওপর অজস্র অত্যাচার নির্যাতন করা হয়েছে। এই সরকার ভয়ভীতি দেখিয়েই টিকে থাকে, এটাই তাদের অস্তিত্বের চাবিকাঠি।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমরা আমাদের অস্তিত্বের লড়াইয়ে সংগ্রামে নেমেছি। এই জাতির অস্তিত্ব, এই দেশের স্বাধীনতার অস্তিত্ব, দেশের সার্বভৌমত্বের অস্তিত্ব এবং বাংলাদেশের দেশপ্রেমিক মানুষের অস্তিত্ব নির্ভর করছে আগামী দিনের সংগ্রামের ওপর। আমরা ইতিমধ্যেই সে সংগ্রাম শুরু করেছি। এক দফা দাবিতে আমরা সংগ্রামে নেমেছি। আমাদের এই সংগ্রামকে বাংলাদেশের মাঠে-ঘাটে-প্রান্তরে ছড়িয়ে দিতে হবে। যাতে কৃষকেরা জেগে ওঠে, শ্রমিকেরা জেগে ওঠে এবং সবদিকে সবখানে যেন একটা নতুন বাংলাদেশ সৃষ্টির জায়গা জেগে ওঠে।’
বিএসপিপির আহ্বায়ক অধ্যাপক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেনের সভাপতিত্বে এবং সদস্যসচিব কাদের গণি চৌধুরীর পরিচালনায় এতে বক্তব্য দেন সাংবাদিক নেতা এম আব্দুল্লাহ, রুহুল আমিন গাজী, সৈয়দ আবদাল আহমদ, মো. শহীদুল ইসলাম, সাঈদ খান, শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোটের অধ্যক্ষ সেলিম ভুইয়া, জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশনের অধ্যাপক ডা. ফরহাদ হালিম ডোনার, ইউনিভার্সিটি টিচার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ইউট্যাব) অধ্যাপক ড. এবিএম ওবায়দুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. মোর্শেদ হাসান খান, ঢাবি সাদা দলের আহ্বায়ক অধ্যাপক লুৎফর রহমান, অ্যাসোসিয়েশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স- অ্যাব-এর প্রকৌশলী রিয়াজুল ইসলাম রিজু, ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ড্যাব) ডা. পারভেজ রেজা কাকন, জাহাঙ্গীরনগর বিবিদ্যালয়ের অধ্যাপক মো. শামসুল আলম, অধ্যাপক মো. নুরুল ইসলাম, অধ্যাপক মো. কামরুল আহসান, অধ্যাপক মো. নজরুল ইসলাম প্রমুখ।
সরকারি কর্মকর্তাদের রাজনৈতিক বক্তব্যের সমালোচনা করে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘এমন একটা দেশ আমরা তৈরি করেছি, যেখানে সরকারি কর্মকর্তারা এখন রাজনীতির কথা বলেন।'
এমন সরকারি কর্মকর্তাদের উদ্দেশে মির্জা ফখরুল বলেন, 'রাজনীতি সরাসরি করেন, উর্দিটা খুলে ফেলেন, পোশাকটা খুলে ফেলেন। যে চাকরিটা করেন, সেটা জনগণের ট্যাক্সের টাকায়। কোনো বিশেষ দলের পক্ষে কথা বললে জনগণ সেটা মেনে নেয় না।’
আজ মঙ্গলবার বিকেলে জাতীয় প্রেসক্লাবে এক বিক্ষোভ সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
সাংবাদিক শফিক রেহমান ও আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের সাজার রায়ের প্রতিবাদে সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদ এই সমাবেশের আয়োজন করে।
শফিক রেহমান ও মাহমুদুর রহমানকে সাজা দেওয়ার ঘটনায় মির্জা ফখরুল বলেন, মানুষের শেষ আশ্রয়স্থল হচ্ছে আদালত, বিচার ব্যবস্থা। বিচারকের কাছে যখন বিচার চাইতে যায়, সেখানে যখন অবিচার চলতে থাকে তখন তো আর মানুষের কোথাও যাওয়ার জায়গা থাকে না। এই রাষ্ট্রকে একটা ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করতে আওয়ামী লীগ সরকার সবচেয়ে সফল হয়েছে। এটা এখন একটা ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে।
তিনি বলেন, ‘আজকে তারা বিচার ব্যবস্থাকে ভেঙে দিয়েছে, প্রশাসনকে ভেঙে দিয়েছে, আইনশৃঙ্খলা ব্যবস্থাকে দলীয়করণ করে দিয়েছে, আর আমাদের যে সংবাদমাধ্যম তাকে তারা কবজা করে ধরেছে বিভিন্নভাবে। যার ফলে আজকে মাহমুদুর রহমান, শফিক রেহমান দেশের বাইরে রয়েছেন। আমাদের অসংখ্য সাংবাদিক এখন বেকার হয়ে আছেন, তাঁদের চাকরি নেই এখন।’
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘বর্তমান সরকার বৈধ কথা, ন্যায়ের কথা সহ্য করতে পারে না। যা ফ্যাসিস্টের লক্ষণ। বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন মামলা দেওয়া হয়েছে, রায় ঘোষণা করা হয়েছে এবং এর মাধ্যমে তাঁকে এক প্রকার নির্বাসিত করে রাখা হয়েছে। আমাদের কর্মীদের ওপর অজস্র অত্যাচার নির্যাতন করা হয়েছে। এই সরকার ভয়ভীতি দেখিয়েই টিকে থাকে, এটাই তাদের অস্তিত্বের চাবিকাঠি।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমরা আমাদের অস্তিত্বের লড়াইয়ে সংগ্রামে নেমেছি। এই জাতির অস্তিত্ব, এই দেশের স্বাধীনতার অস্তিত্ব, দেশের সার্বভৌমত্বের অস্তিত্ব এবং বাংলাদেশের দেশপ্রেমিক মানুষের অস্তিত্ব নির্ভর করছে আগামী দিনের সংগ্রামের ওপর। আমরা ইতিমধ্যেই সে সংগ্রাম শুরু করেছি। এক দফা দাবিতে আমরা সংগ্রামে নেমেছি। আমাদের এই সংগ্রামকে বাংলাদেশের মাঠে-ঘাটে-প্রান্তরে ছড়িয়ে দিতে হবে। যাতে কৃষকেরা জেগে ওঠে, শ্রমিকেরা জেগে ওঠে এবং সবদিকে সবখানে যেন একটা নতুন বাংলাদেশ সৃষ্টির জায়গা জেগে ওঠে।’
বিএসপিপির আহ্বায়ক অধ্যাপক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেনের সভাপতিত্বে এবং সদস্যসচিব কাদের গণি চৌধুরীর পরিচালনায় এতে বক্তব্য দেন সাংবাদিক নেতা এম আব্দুল্লাহ, রুহুল আমিন গাজী, সৈয়দ আবদাল আহমদ, মো. শহীদুল ইসলাম, সাঈদ খান, শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোটের অধ্যক্ষ সেলিম ভুইয়া, জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশনের অধ্যাপক ডা. ফরহাদ হালিম ডোনার, ইউনিভার্সিটি টিচার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ইউট্যাব) অধ্যাপক ড. এবিএম ওবায়দুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. মোর্শেদ হাসান খান, ঢাবি সাদা দলের আহ্বায়ক অধ্যাপক লুৎফর রহমান, অ্যাসোসিয়েশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স- অ্যাব-এর প্রকৌশলী রিয়াজুল ইসলাম রিজু, ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ড্যাব) ডা. পারভেজ রেজা কাকন, জাহাঙ্গীরনগর বিবিদ্যালয়ের অধ্যাপক মো. শামসুল আলম, অধ্যাপক মো. নুরুল ইসলাম, অধ্যাপক মো. কামরুল আহসান, অধ্যাপক মো. নজরুল ইসলাম প্রমুখ।
ক্ষমতাসীন কমিউনিস্ট পার্টির আমন্ত্রণে চীন সফরে গেছে বিএনপির একটি প্রতিনিধিদল। ৯ সদস্যের এই প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। রোববার রাত ১০টা ১০ মিনিটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে চায়না এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইটে চীনের উদ্দেশে যাত্রা করেছে
৮ ঘণ্টা আগেলন্ডনে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠকের পর দেশ একটি নির্বাচনী টানেলে প্রবেশ করেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। আজ রোববার (২২ জুন) রাতে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে গণতন্ত্র মঞ্চের সঙ্গে এক বৈঠকে এ কথা বলেন তিনি।
১১ ঘণ্টা আগেএনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘এনসিপির পক্ষ থেকে নিবন্ধন শর্তের চেয়েও বেশি কাগজপত্রসহ আবেদন জমা দেওয়া হয়েছে। সব শর্ত পূরণ করে আমরা আবেদন জমা দিয়েছি। ২৫টি জেলা, ১০৫টি উপজেলা কমিটি ও প্রতিটি উপজেলায় ২০০ জন সমর্থক, অফিস চুক্তিসহ গঠনতন্ত্র জমা দিয়েছি। দ্রুত সময়ের মধ্যে নিবন্ধন পাওয়ার বিষয়ে আমরা আশাব
১১ ঘণ্টা আগেগণতন্ত্র মঞ্চের সঙ্গে বৈঠক করেছে বিএনপি। আজ রোববার (২২ জুন) রাতে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
১১ ঘণ্টা আগে