নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সরকারের পদত্যাগই দেশের বিরাজমান সংকট থেকে উত্তরণের একমাত্র পথ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। দাবি না মানলে আন্দোলনের মাধ্যমে সরকার পরিবর্তনের ঘোষণা দেন তিনি।
আজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে ‘মিট দ্য ওকাব’ অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘এখন তো রাজপথই একমাত্র সমাধান। সরকার যদি নিজেরা উদ্যোগ না নেয়, আমাদের দাবিগুলো মেনে না নেয় তাহলে রাজপথেই সমাধান হবে।’
রাষ্ট্র পরিচালনায় বিএনপির অভিজ্ঞতার কথা জানিয়ে তিনি বলেন, ‘বিএনপি সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক দল। বিএনপি হচ্ছে একমাত্র বিকল্প যারা এই সমস্ত সমস্যা সমাধান করতে পারে।’
সরকার পুরোপুরিভাবে গভীর সংকটের মধ্যে পড়েছে মন্তব্য করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘একদিকে অর্থনৈতিক সংকট তৈরি হয়েছে এবং তারা (সরকার) বিভিন্ন খাতে ব্যর্থ হচ্ছে। দ্রব্যমূল্য আকাশচুম্বী হয়ে গেছে। এই বিষয়গুলোতে সরকার এমনিতেই কোণঠাসা আছে। আমরা আশাবাদী এবং আত্মবিশ্বাসী এবার জনগণের অকুণ্ঠ সমর্থন নিয়ে আমরা সংগ্রামের মধ্য দিয়ে, আন্দোলনের মধ্য দিয়ে এই সরকারকে পরিবর্তন করব।’
রাজনৈতিক সংকট সমাধানে করণীয় কী, এমন প্রশ্নের জবাবে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘বর্তমান সরকারের পদত্যাগ ছাড়া বিএনপি নির্বাচনে যাবে না। সরকারের পদত্যাগই হচ্ছে একমাত্র সমাধান। নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকার ছাড়া সংলাপের কোনো সুযোগ নেই। এ ক্ষেত্রে সরকারকেই উদ্যোগ নিতে হবে। তা না হলে রাজপথে সমাধান হবে।’
বিএনপি কী ধরনের কর্মসূচি নিয়ে আসবে জানতে চাইলে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘২০১৩ সাল থেকেই আমরা আন্দোলন করছি। আমরা জনগণকে সঙ্গে নিয়ে যখন রাস্তায় নামব, তখনই সেটা ঠিক করব। আন্দোলনই বলে দেবে তার ধারা কোন দিকে যাবে।’
দেশের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘জ্বালানি তেলের দাম বেড়েছে। এরই মধ্যে তার প্রভাবও পড়েছে। গ্যাসও পুরোপুরি আমদানিনির্ভর করেছে সরকার। দুর্ভাগ্যক্রমে এই সরকার ১৫ বছর ক্ষমতায় থাকলেও নিজেদের গ্যাস উত্তোলনের কোনো ব্যবস্থা করেনি। ডলারের দাম বেড়ে যাচ্ছে। সে ক্ষেত্রে বড় ধরনের একটি সংকট সৃষ্টি হয়েছে। সার কারখানাগুলো বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। গার্মেন্টস সেক্টর বিপদে পড়েছে। গ্যাস না পাওয়ায় উৎপাদন খরচ বেড়ে যাচ্ছে। সব কল-কারখানা জ্বালানি সংকটে ভুগছে। পরিবহন খরচও বেড়ে যাচ্ছে। অনেক ধরনের বড় সংকট তৈরি হচ্ছে।’
নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকার গঠন না করলে দেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে এমন ইঙ্গিত দিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘যেকোনো রাজনৈতিক সংকট সমাধানে সরকারকে উদ্যোগ নিতে হবে। সরকার যদি দেশে কোনো বিশৃঙ্খলা, মারামারি-কাটাকাটি দেখতে না চায়, তাহলে অবশ্যই সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে। দ্রুত নির্বাচনকালীন নির্দলীয় সরকারের ব্যবস্থা করতে হবে।’
এক প্রশ্নের জবাবে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমরা শ্রীলঙ্কার অর্থনৈতিক অবস্থার সঙ্গে বাংলাদেশের পরিস্থিতিতে মিল দেখছি। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ কমে যাওয়া, বিদ্যুৎ-গ্যাসের সংকট, লোডশেডিংসহ অনেক কিছুই দেউলিয়া হয়ে যাওয়া শ্রীলঙ্কার সঙ্গে মিলে যাচ্ছে। সেটাই আমরা বারবার সতর্ক করে আসছি।’
২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচনে বিএনপির অংশ নেওয়া নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্রতিশ্রুতি ভঙ্গের অভিযোগ আনেন বিএনপির মহাসচিব। তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনার পরে আমরা নির্বাচনে গিয়েছিলাম। সেখানে সেই আলোচনায় প্রধানমন্ত্রী প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন এবং তিনি এ কথাও বলেছিলেন যে, আমি বঙ্গবন্ধুর মেয়ে, আমি আপনাদের কথা দিচ্ছি যে নির্বাচনটি সুষ্ঠু হবে, সেই দিন থেকে কোনো ধরপাকড় হবে না, অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচন হবে, কোনোরকম বাধা দেওয়া হবে না। আমরা গণতন্ত্রের স্বার্থে সেই নির্বাচনে গিয়েছিলাম। কিন্তু শেখ হাসিনা তাঁর সেই প্রতিশ্রুতি রক্ষা করেননি। কয়েক দিন পর থেকেই তিনি ধরপাকড় শুরু করেছিলেন এবং যত রকমের নির্যাতন-নিপীড়ন করা দরকার বিরোধী দলের ওপর তা-ই করেছিলেন।’
বিদেশি গণমাধ্যমে কর্মরত বাংলাদেশি সাংবাদিকদের সংগঠন ওভারসিজ করেসপনডেন্ট অ্যাসোসিয়েশন বাংলাদেশ এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। অনুষ্ঠানে আয়োজক সংগঠনের আহ্বায়ক বিবিসি বাংলার সংবাদদাতা কাদির কল্লোল, সদস্যসচিব জার্মানভিত্তিক সংবাদ সংস্থা ডিপিএর প্রতিনিধি নজরুল ইসলাম মিঠুসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা ও বিদেশি গণমাধ্যমের বাংলাদেশ প্রতিনিধিরা অংশ নেন।

সরকারের পদত্যাগই দেশের বিরাজমান সংকট থেকে উত্তরণের একমাত্র পথ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। দাবি না মানলে আন্দোলনের মাধ্যমে সরকার পরিবর্তনের ঘোষণা দেন তিনি।
আজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে ‘মিট দ্য ওকাব’ অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘এখন তো রাজপথই একমাত্র সমাধান। সরকার যদি নিজেরা উদ্যোগ না নেয়, আমাদের দাবিগুলো মেনে না নেয় তাহলে রাজপথেই সমাধান হবে।’
রাষ্ট্র পরিচালনায় বিএনপির অভিজ্ঞতার কথা জানিয়ে তিনি বলেন, ‘বিএনপি সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক দল। বিএনপি হচ্ছে একমাত্র বিকল্প যারা এই সমস্ত সমস্যা সমাধান করতে পারে।’
সরকার পুরোপুরিভাবে গভীর সংকটের মধ্যে পড়েছে মন্তব্য করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘একদিকে অর্থনৈতিক সংকট তৈরি হয়েছে এবং তারা (সরকার) বিভিন্ন খাতে ব্যর্থ হচ্ছে। দ্রব্যমূল্য আকাশচুম্বী হয়ে গেছে। এই বিষয়গুলোতে সরকার এমনিতেই কোণঠাসা আছে। আমরা আশাবাদী এবং আত্মবিশ্বাসী এবার জনগণের অকুণ্ঠ সমর্থন নিয়ে আমরা সংগ্রামের মধ্য দিয়ে, আন্দোলনের মধ্য দিয়ে এই সরকারকে পরিবর্তন করব।’
রাজনৈতিক সংকট সমাধানে করণীয় কী, এমন প্রশ্নের জবাবে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘বর্তমান সরকারের পদত্যাগ ছাড়া বিএনপি নির্বাচনে যাবে না। সরকারের পদত্যাগই হচ্ছে একমাত্র সমাধান। নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকার ছাড়া সংলাপের কোনো সুযোগ নেই। এ ক্ষেত্রে সরকারকেই উদ্যোগ নিতে হবে। তা না হলে রাজপথে সমাধান হবে।’
বিএনপি কী ধরনের কর্মসূচি নিয়ে আসবে জানতে চাইলে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘২০১৩ সাল থেকেই আমরা আন্দোলন করছি। আমরা জনগণকে সঙ্গে নিয়ে যখন রাস্তায় নামব, তখনই সেটা ঠিক করব। আন্দোলনই বলে দেবে তার ধারা কোন দিকে যাবে।’
দেশের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘জ্বালানি তেলের দাম বেড়েছে। এরই মধ্যে তার প্রভাবও পড়েছে। গ্যাসও পুরোপুরি আমদানিনির্ভর করেছে সরকার। দুর্ভাগ্যক্রমে এই সরকার ১৫ বছর ক্ষমতায় থাকলেও নিজেদের গ্যাস উত্তোলনের কোনো ব্যবস্থা করেনি। ডলারের দাম বেড়ে যাচ্ছে। সে ক্ষেত্রে বড় ধরনের একটি সংকট সৃষ্টি হয়েছে। সার কারখানাগুলো বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। গার্মেন্টস সেক্টর বিপদে পড়েছে। গ্যাস না পাওয়ায় উৎপাদন খরচ বেড়ে যাচ্ছে। সব কল-কারখানা জ্বালানি সংকটে ভুগছে। পরিবহন খরচও বেড়ে যাচ্ছে। অনেক ধরনের বড় সংকট তৈরি হচ্ছে।’
নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকার গঠন না করলে দেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে এমন ইঙ্গিত দিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘যেকোনো রাজনৈতিক সংকট সমাধানে সরকারকে উদ্যোগ নিতে হবে। সরকার যদি দেশে কোনো বিশৃঙ্খলা, মারামারি-কাটাকাটি দেখতে না চায়, তাহলে অবশ্যই সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে। দ্রুত নির্বাচনকালীন নির্দলীয় সরকারের ব্যবস্থা করতে হবে।’
এক প্রশ্নের জবাবে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমরা শ্রীলঙ্কার অর্থনৈতিক অবস্থার সঙ্গে বাংলাদেশের পরিস্থিতিতে মিল দেখছি। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ কমে যাওয়া, বিদ্যুৎ-গ্যাসের সংকট, লোডশেডিংসহ অনেক কিছুই দেউলিয়া হয়ে যাওয়া শ্রীলঙ্কার সঙ্গে মিলে যাচ্ছে। সেটাই আমরা বারবার সতর্ক করে আসছি।’
২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচনে বিএনপির অংশ নেওয়া নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্রতিশ্রুতি ভঙ্গের অভিযোগ আনেন বিএনপির মহাসচিব। তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনার পরে আমরা নির্বাচনে গিয়েছিলাম। সেখানে সেই আলোচনায় প্রধানমন্ত্রী প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন এবং তিনি এ কথাও বলেছিলেন যে, আমি বঙ্গবন্ধুর মেয়ে, আমি আপনাদের কথা দিচ্ছি যে নির্বাচনটি সুষ্ঠু হবে, সেই দিন থেকে কোনো ধরপাকড় হবে না, অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচন হবে, কোনোরকম বাধা দেওয়া হবে না। আমরা গণতন্ত্রের স্বার্থে সেই নির্বাচনে গিয়েছিলাম। কিন্তু শেখ হাসিনা তাঁর সেই প্রতিশ্রুতি রক্ষা করেননি। কয়েক দিন পর থেকেই তিনি ধরপাকড় শুরু করেছিলেন এবং যত রকমের নির্যাতন-নিপীড়ন করা দরকার বিরোধী দলের ওপর তা-ই করেছিলেন।’
বিদেশি গণমাধ্যমে কর্মরত বাংলাদেশি সাংবাদিকদের সংগঠন ওভারসিজ করেসপনডেন্ট অ্যাসোসিয়েশন বাংলাদেশ এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। অনুষ্ঠানে আয়োজক সংগঠনের আহ্বায়ক বিবিসি বাংলার সংবাদদাতা কাদির কল্লোল, সদস্যসচিব জার্মানভিত্তিক সংবাদ সংস্থা ডিপিএর প্রতিনিধি নজরুল ইসলাম মিঠুসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা ও বিদেশি গণমাধ্যমের বাংলাদেশ প্রতিনিধিরা অংশ নেন।

ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার মোহাম্মদপুর ইউনিয়নে এক মতবিনিময় সভায় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগ যেভাবে মামলা করছে, আমরা সেভাবে মামলা করতে চাই না। যদি মামলা হয়ে থাকেও আমি আপনাদের কথা দিচ্ছি, সব মামলা তুলে নেওয়া হবে। আমরা প্রতিহিংসায় বিশ্বাস করব না। আমরা প্রতিশোধ নেব না।
৯ ঘণ্টা আগে
ক্ষমতায় গেলে আওয়ামী লীগের মতো প্রতিহিংসা নয়, বরং আওয়ামী লীগ নেতাদের বিরুদ্ধে করা এমন সব মামলা প্রত্যাহার করে নেওয়া হবে বলে ঘোষণা দিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি স্পষ্ট করে বলেছেন, বিএনপি প্রতিহিংসার রাজনীতিতে বিশ্বাস করে না এবং কারও ওপর প্রতিশোধ নিতে চায় না।
৯ ঘণ্টা আগে
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের বর্তমান সংবিধান অনুযায়ী জুলাই সনদ বাস্তবায়নের জন্য কোনো আদেশ জারির সুযোগ নেই বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেছেন, সরকার চাইলে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করতে পারে। আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে
১১ ঘণ্টা আগে
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া কোনো নির্বাচন হওয়ার সম্ভাবনা নেই বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর পল্টনে যুগপৎ আন্দোলনের শরিকদের আয়োজিত এক সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
১৩ ঘণ্টা আগেঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি

ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার মোহাম্মদপুর ইউনিয়নে এক মতবিনিময় সভায় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগ যেভাবে মামলা করছে, আমরা সেভাবে মামলা করতে চাই না। যদি মামলা হয়ে থাকেও আমি আপনাদের কথা দিচ্ছি, সব মামলা তুলে নেওয়া হবে। আমরা প্রতিহিংসায় বিশ্বাস করব না। আমরা প্রতিশোধ নেব না। যত মামলা আছে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে, আমরা সব মামলা তুলে নেব।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘প্রথম দিন আপনাদের মনে আছে, ৫ আগস্ট যখন আমরা মুক্ত হলাম, তখন আমাদের ম্যাডাম মানে খালেদা জিয়া তিনি একটি বিবৃতি দিয়েছিলেন, স্টেটমেন্ট দিয়েছিলেন, কথা বলেছিলেন। সে কথাটা ছিল যে আমরা প্রতিহিংসায় বিশ্বাস করব না। আমরা প্রতিশোধ নেব না। আমরা ভালোবাসা এবং প্রেমের মধ্যে দিয়ে রাজনীতি করতে চাই।’
মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর) বিকেলে মোহাম্মদপুর ইউনিয়নের শাপলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে এ মতবিনিময় সভা হয়। মোহাম্মদপুর ইউনিয়ন বিএনপির আয়োজনে ওই ইউনিয়নবাসীর সঙ্গে এ মতবিনিয়ম করেন মির্জা ফখরুল।
এদিকে ওই বক্তব্যকে ভুলভাবে প্রচার করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির মহাসচিব। এ বিষয়ে বিভ্রান্ত না হতে দলের নেতা-কর্মী ও জনগণকে আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আজ ১১ নভেম্বর ২০২৫, বিকেলে ঠাকুরগাঁও জেলাধীন সদর উপজেলার মোহাম্মদপুর শাপলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে এক মতবিনিময় সভায় দেওয়া আমার একটি বক্তব্যকে ভুলভাবে ব্যাখ্যা করে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে-যা অত্যন্ত দুঃখজনক।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমি আমার বক্তব্যে বলেছি যে, আমরা প্রতিশোধের রাজনীতি করতে চাই না। আওয়ামী লীগের মতো হয়রানিমূলক মামলা করতে চাই না। আমি আমার দেওয়া বক্তব্যে আরও বলেছি যে, এই ইউনিয়নে হয়রানিমূলক কোনো মামলা হলে আমরা তুলে নিব। কিন্তু দেশব্যাপী হয়রানিমূলক মামলা দায়ের কিংবা মামলা তুলে নেওয়ার বিষয়ে আমি কোনো বক্তব্য প্রদান করিনি।’
ফখরুল বলেন, ‘দেশের জনগণ ও দলের সকল পর্যায়ের নেতাকর্মীকে গণমাধ্যমে প্রকাশিত ভুল বক্তব্যের বিষয়ে বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য আমি আহ্বান জানাচ্ছি।’

ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার মোহাম্মদপুর ইউনিয়নে এক মতবিনিময় সভায় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগ যেভাবে মামলা করছে, আমরা সেভাবে মামলা করতে চাই না। যদি মামলা হয়ে থাকেও আমি আপনাদের কথা দিচ্ছি, সব মামলা তুলে নেওয়া হবে। আমরা প্রতিহিংসায় বিশ্বাস করব না। আমরা প্রতিশোধ নেব না। যত মামলা আছে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে, আমরা সব মামলা তুলে নেব।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘প্রথম দিন আপনাদের মনে আছে, ৫ আগস্ট যখন আমরা মুক্ত হলাম, তখন আমাদের ম্যাডাম মানে খালেদা জিয়া তিনি একটি বিবৃতি দিয়েছিলেন, স্টেটমেন্ট দিয়েছিলেন, কথা বলেছিলেন। সে কথাটা ছিল যে আমরা প্রতিহিংসায় বিশ্বাস করব না। আমরা প্রতিশোধ নেব না। আমরা ভালোবাসা এবং প্রেমের মধ্যে দিয়ে রাজনীতি করতে চাই।’
মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর) বিকেলে মোহাম্মদপুর ইউনিয়নের শাপলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে এ মতবিনিময় সভা হয়। মোহাম্মদপুর ইউনিয়ন বিএনপির আয়োজনে ওই ইউনিয়নবাসীর সঙ্গে এ মতবিনিয়ম করেন মির্জা ফখরুল।
এদিকে ওই বক্তব্যকে ভুলভাবে প্রচার করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির মহাসচিব। এ বিষয়ে বিভ্রান্ত না হতে দলের নেতা-কর্মী ও জনগণকে আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আজ ১১ নভেম্বর ২০২৫, বিকেলে ঠাকুরগাঁও জেলাধীন সদর উপজেলার মোহাম্মদপুর শাপলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে এক মতবিনিময় সভায় দেওয়া আমার একটি বক্তব্যকে ভুলভাবে ব্যাখ্যা করে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে-যা অত্যন্ত দুঃখজনক।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমি আমার বক্তব্যে বলেছি যে, আমরা প্রতিশোধের রাজনীতি করতে চাই না। আওয়ামী লীগের মতো হয়রানিমূলক মামলা করতে চাই না। আমি আমার দেওয়া বক্তব্যে আরও বলেছি যে, এই ইউনিয়নে হয়রানিমূলক কোনো মামলা হলে আমরা তুলে নিব। কিন্তু দেশব্যাপী হয়রানিমূলক মামলা দায়ের কিংবা মামলা তুলে নেওয়ার বিষয়ে আমি কোনো বক্তব্য প্রদান করিনি।’
ফখরুল বলেন, ‘দেশের জনগণ ও দলের সকল পর্যায়ের নেতাকর্মীকে গণমাধ্যমে প্রকাশিত ভুল বক্তব্যের বিষয়ে বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য আমি আহ্বান জানাচ্ছি।’

সরকারের পদত্যাগই দেশের বিরাজমান সংকট থেকে উত্তরণের একমাত্র পথ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। দাবি না মানলে আন্দোলনের মাধ্যমে সরকার পরিবর্তনের ঘোষণা দেন তিনি
২৩ জুলাই ২০২২
ক্ষমতায় গেলে আওয়ামী লীগের মতো প্রতিহিংসা নয়, বরং আওয়ামী লীগ নেতাদের বিরুদ্ধে করা এমন সব মামলা প্রত্যাহার করে নেওয়া হবে বলে ঘোষণা দিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি স্পষ্ট করে বলেছেন, বিএনপি প্রতিহিংসার রাজনীতিতে বিশ্বাস করে না এবং কারও ওপর প্রতিশোধ নিতে চায় না।
৯ ঘণ্টা আগে
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের বর্তমান সংবিধান অনুযায়ী জুলাই সনদ বাস্তবায়নের জন্য কোনো আদেশ জারির সুযোগ নেই বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেছেন, সরকার চাইলে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করতে পারে। আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে
১১ ঘণ্টা আগে
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া কোনো নির্বাচন হওয়ার সম্ভাবনা নেই বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর পল্টনে যুগপৎ আন্দোলনের শরিকদের আয়োজিত এক সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
১৩ ঘণ্টা আগেঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে ক্ষমতায় গেলে সারা দেশে আওয়ামী লীগের নেতা–কর্মীদের ‘প্রতিহিংসামূলক’ মামলা প্রত্যাহার করা প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, বিএনপি প্রতিহিংসার রাজনীতিতে বিশ্বাস করে না এবং কারও ওপর প্রতিশোধ নিতে চায় না।
আজ মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর) বিকেলে ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার মোহাম্মদপুর ইউনিয়নের শাপলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে স্থানীয় বিএনপির আয়োজনে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আপনাদের মনে আছে, ৫ আগস্ট আমাদের ম্যাডাম মানে খালেদা জিয়া একটা বিবৃতি দিয়েছিলেন, যে আমরা প্রতিহিংসায় বিশ্বাস করব না, আমরা প্রতিশোধ নিব না। আমরা ভালোবাসা এবং প্রেমের মধ্য দিয়ে রাজনীতি করতে চাই। আমি সে কথা আবার আজকে আপনাদের কাছে বলতে চাই যে আমরা কোনো প্রতিশোধের রাজনীতি করতে চাই না।’
তিনি আরো বলেন, আওয়ামী লীগ যেভাবে মামলা করেছে, সেভাবে মামলা করতে চাই না। যদি মামলা হয়ে থাকে আমি আপনাদেরকে কথা দিচ্ছি, সমস্ত মামলা তুলে নেওয়া হবে। যত মামলা আছে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে, আমরা সমস্ত মামলাগুলো তুলে নিব, ঠিক আছে। আমরা ওই প্রতিহিংসা–প্রতিশোধের রাজনীতি করব না।’
ভারতে আশ্রয় নেওয়া কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আর ওসব পাগলামি করবেন না! ওই অত্যাচার–নির্যাতন করে অতীতে শাসন করতে পারেননি, সামনেও ভয় দেখিয়ে শাসন করতে পারবেন না। বরঞ্চ বাংলাদেশের জনগণের সামনে দুই হাত তুলে মাফ চান— যা করেছি ভুল করেছি, ছেলেগুলোকে গুলি করে মেরে ভুল করেছি, আমাকে আপনারা মাফ করে দিবেন।’
জুলাই–আগস্টের সেই বীভৎসতা তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘কেউ বাদ যায়নি ভাই, এই যে ছোট্ট ছোট্ট বাচ্চা–নারী–ছেলেরা আমাদের, তাদেরকে পাখির মত গুলি করে মারছে। একটা বাচ্চা মেয়ে সে জানালা ধরে মিছিল দেখতে গেছে, ওকেও গুলি করে মারছে— এই সহিংসতা সে করেছে। তারপরও আমরা বলতে চাই, আমরা সেই প্রতিশোধে রাজনীতি করতে চাই না। আমরা শান্তির রাজনীতি করতে চাই। আমরা শান্তি দেখতে চাই বাংলাদেশে। বাংলাদেশে আর অশান্তি চাই না।’
আগে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মধ্যে নৌকা ও শীষে প্রতীকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হতো উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এবার নৌকাটা আর নাই। নৌকার যে কান্ডারি, যে মূল মাঝি নৌকা ফেলে দিয়ে পালিয়ে চলে গেছে, ইন্ডিয়া চলে গেছে। এখন আমাদের যাঁরা এখানে নৌকা করতেন সারা বাংলাদেশে, তাঁরা তো একটু অসহায় অবস্থায় আছেন যে, আমাদের মূল লোকটাই পালিয়ে গেছে। আমরা এখন কী করব?
তিনি বলেন, ‘তো সেই জায়গায় আমি আপনাদেরকে এইটুকু আশ্বাস দিতে পারি যে, আপনারা কেউ হতাশ হবেন না। ধানের শীষ আপনাদের পাশে আছে। আমরা আপনাদের পাশে আছি। আমরা বেঁচে থাকতে আপনাদের গায়ে কেউ ফুলের টোকাও দিতে পারবে না।’

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে ক্ষমতায় গেলে সারা দেশে আওয়ামী লীগের নেতা–কর্মীদের ‘প্রতিহিংসামূলক’ মামলা প্রত্যাহার করা প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, বিএনপি প্রতিহিংসার রাজনীতিতে বিশ্বাস করে না এবং কারও ওপর প্রতিশোধ নিতে চায় না।
আজ মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর) বিকেলে ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার মোহাম্মদপুর ইউনিয়নের শাপলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে স্থানীয় বিএনপির আয়োজনে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আপনাদের মনে আছে, ৫ আগস্ট আমাদের ম্যাডাম মানে খালেদা জিয়া একটা বিবৃতি দিয়েছিলেন, যে আমরা প্রতিহিংসায় বিশ্বাস করব না, আমরা প্রতিশোধ নিব না। আমরা ভালোবাসা এবং প্রেমের মধ্য দিয়ে রাজনীতি করতে চাই। আমি সে কথা আবার আজকে আপনাদের কাছে বলতে চাই যে আমরা কোনো প্রতিশোধের রাজনীতি করতে চাই না।’
তিনি আরো বলেন, আওয়ামী লীগ যেভাবে মামলা করেছে, সেভাবে মামলা করতে চাই না। যদি মামলা হয়ে থাকে আমি আপনাদেরকে কথা দিচ্ছি, সমস্ত মামলা তুলে নেওয়া হবে। যত মামলা আছে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে, আমরা সমস্ত মামলাগুলো তুলে নিব, ঠিক আছে। আমরা ওই প্রতিহিংসা–প্রতিশোধের রাজনীতি করব না।’
ভারতে আশ্রয় নেওয়া কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আর ওসব পাগলামি করবেন না! ওই অত্যাচার–নির্যাতন করে অতীতে শাসন করতে পারেননি, সামনেও ভয় দেখিয়ে শাসন করতে পারবেন না। বরঞ্চ বাংলাদেশের জনগণের সামনে দুই হাত তুলে মাফ চান— যা করেছি ভুল করেছি, ছেলেগুলোকে গুলি করে মেরে ভুল করেছি, আমাকে আপনারা মাফ করে দিবেন।’
জুলাই–আগস্টের সেই বীভৎসতা তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘কেউ বাদ যায়নি ভাই, এই যে ছোট্ট ছোট্ট বাচ্চা–নারী–ছেলেরা আমাদের, তাদেরকে পাখির মত গুলি করে মারছে। একটা বাচ্চা মেয়ে সে জানালা ধরে মিছিল দেখতে গেছে, ওকেও গুলি করে মারছে— এই সহিংসতা সে করেছে। তারপরও আমরা বলতে চাই, আমরা সেই প্রতিশোধে রাজনীতি করতে চাই না। আমরা শান্তির রাজনীতি করতে চাই। আমরা শান্তি দেখতে চাই বাংলাদেশে। বাংলাদেশে আর অশান্তি চাই না।’
আগে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মধ্যে নৌকা ও শীষে প্রতীকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হতো উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এবার নৌকাটা আর নাই। নৌকার যে কান্ডারি, যে মূল মাঝি নৌকা ফেলে দিয়ে পালিয়ে চলে গেছে, ইন্ডিয়া চলে গেছে। এখন আমাদের যাঁরা এখানে নৌকা করতেন সারা বাংলাদেশে, তাঁরা তো একটু অসহায় অবস্থায় আছেন যে, আমাদের মূল লোকটাই পালিয়ে গেছে। আমরা এখন কী করব?
তিনি বলেন, ‘তো সেই জায়গায় আমি আপনাদেরকে এইটুকু আশ্বাস দিতে পারি যে, আপনারা কেউ হতাশ হবেন না। ধানের শীষ আপনাদের পাশে আছে। আমরা আপনাদের পাশে আছি। আমরা বেঁচে থাকতে আপনাদের গায়ে কেউ ফুলের টোকাও দিতে পারবে না।’

সরকারের পদত্যাগই দেশের বিরাজমান সংকট থেকে উত্তরণের একমাত্র পথ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। দাবি না মানলে আন্দোলনের মাধ্যমে সরকার পরিবর্তনের ঘোষণা দেন তিনি
২৩ জুলাই ২০২২
ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার মোহাম্মদপুর ইউনিয়নে এক মতবিনিময় সভায় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগ যেভাবে মামলা করছে, আমরা সেভাবে মামলা করতে চাই না। যদি মামলা হয়ে থাকেও আমি আপনাদের কথা দিচ্ছি, সব মামলা তুলে নেওয়া হবে। আমরা প্রতিহিংসায় বিশ্বাস করব না। আমরা প্রতিশোধ নেব না।
৯ ঘণ্টা আগে
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের বর্তমান সংবিধান অনুযায়ী জুলাই সনদ বাস্তবায়নের জন্য কোনো আদেশ জারির সুযোগ নেই বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেছেন, সরকার চাইলে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করতে পারে। আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে
১১ ঘণ্টা আগে
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া কোনো নির্বাচন হওয়ার সম্ভাবনা নেই বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর পল্টনে যুগপৎ আন্দোলনের শরিকদের আয়োজিত এক সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
১৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের বর্তমান সংবিধান অনুযায়ী জুলাই সনদ বাস্তবায়নের জন্য কোনো আদেশ জারির সুযোগ নেই বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেছেন, সরকার চাইলে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করতে পারে। আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারির বিষয়ে বিএনপির অবস্থান জানতে চাইলে সালাহউদ্দিন বলেন, ‘আমরা স্পেসিফিক কোনো প্রস্তাব দিইনি যে, আদেশ কে জারি করবে। আমরা একটা সাংবিধানিকতার মধ্যে আছি; সাংবিধানিকভাবে এ সরকার শপথ নিয়েছে; সবকিছু আইনানুগভাবে চলছে। এখন কোনো অধ্যাদেশ জারি করার ক্ষমতা এই সংবিধান অনুযায়ী রাষ্ট্রপতির। যদি কোনো আদেশ জারি করতে হয়, সেই আদেশের মর্যাদা যদি আইনি হয়, সেই আদেশ জারি করার মতো কোনো সাংবিধানিক অবস্থা এখন বাংলাদেশে নেই। কারণ, প্রেসিডেন্টের অর্ডার জারি করার একটা বিধান একসময় ছিল, যত দিন পর্যন্ত বাংলাদেশের সংবিধান গৃহীত হয়নি, আপনারা সবাই জানেন, সে রকম পিও অর্থাৎ প্রেসিডেন্ট অর্ডার নিয়ে তখন রাষ্ট্রটা চলত। সংবিধান গৃহীত হয়ে যাওয়ার পরে রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির আর কোনো বিধান রইল না, সেটা বিলুপ্ত হলো। এখন কী রকম আদেশ দেবে? সেই আদেশের মর্যাদা কি আইনি হবে? সেটা এখনো সরকার নির্ধারণ করেনি। একমাত্র অধ্যাদেশ প্রণয়ন করা ছাড়া রাষ্ট্রপতির অন্য কোনোভাবে আইন প্রণয়ন করার ক্ষমতা এখন নেই। কিন্তু আদেশ জারি করার কোনো বিধান বর্তমান সংবিধানে নেই।
‘কিন্তু যদি এখন কোনো প্রজ্ঞাপনকে আদেশ নামকরণ করতে চায় এবং সেটার আইনি মর্যাদা না থাকে, সেটা প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে সরকার প্রকাশ করতে পারে, গেজেট নোটিফিকেশন, সেটা আইন হবে না। এখন সরকার যদি আলোচনার আহ্বান জানায়, সে ক্ষেত্রে আলোচনার সুযোগ থাকতে পারে, রাজপথে তো নয়।’
এর আগে গতকাল সোমবার রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। ওই সভার সিদ্ধান্ত জানাতেই এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। এতে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ও জ্যেষ্ঠ নেতা খন্দকার মোশাররফ হোসেন।
সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির পক্ষ থেকে স্পষ্ট ভাষায় বলা হয়, জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় ঐতিহাসিক অনুষ্ঠানে স্বাক্ষরিত জুলাই সনদের বাইরে সরকার কোনো সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিলে সনদে স্বাক্ষরকারী কোনো রাজনৈতিকের ওপর কোনো দায় বর্তাবে না অর্থাৎ পরিবর্তিত সনদ দলগুলো মানতে বাধ্য থাকবে না।
বিষয়টি ব্যাখ্যা করে ঐকমত্য কমিশনে বিএনপির প্রতিনিধি সালাহউদ্দিন বলেন, ‘জুলাই জাতীয় সনদ, ২০২৫ ঐতিহাসিক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে স্বাক্ষরিত হয়েছে। সেই সনদে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলে বিভিন্ন দফায় কিছু নোট অব ডিসেন্ট আছে। সেই নোট অব ডিসেন্টগুলোর ক্ষেত্রে সনদে বলা আছে যে, দলগুলো যদি নির্বাচনী ইশতেহারে উল্লেখ করে জনগণের ম্যান্ডেট পায়, নোট অব ডিসেন্টগুলো তারা সেভাবে বাস্তবায়ন করতে পারবে। এখানে আমরা এক শ ভাগ একমত, এখনো আমরা সেই জায়গায় আছি এবং আমরা স্বাক্ষরিত সনদের বাইরে নেই। কিন্তু জাতীয় ঐকমত্য কমিশন সরকারের কাছে সনদ বাস্তবায়নের উপায়সংক্রান্ত যে সুপারিশ দিয়েছে, তার মধ্যে নোট অব ডিসেন্ডের অংশগুলোর উল্লেখ নেই, একদম নেই। শুধু প্রস্তাবগুলোর ব্যাপারে ৪৮টা দফা দিয়ে তারা একটা তফসিল করেছে। সেই তফসিলে প্রস্তাবগুলো সম্পর্কে গণভোটের প্রস্তাব করেছে।’
সালাহউদ্দিন আরও বলেন, ‘গণভোটের বিষয়ে জাতীয় স্বার্থে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের একই দিনে গণভোটের মাধ্যমে জনগণের সম্মতি নেওয়ার জন্য জুলাই জাতীয় সনদের ওপরে আমরা রাজি হয়েছিলাম। সে জায়গায় আমরা আছি। এখন এই স্বাক্ষরিত সনদের বাইরে গিয়ে কোনো কোনো রাজনৈতিক দল জুলাই সনদ বাস্তবায়নের জন্য যে অযৌক্তিক ও নতুন নতুন ইস্যু তৈরি করে যে আন্দোলন করছে, সে ব্যাপারে তারা তাদের বক্তব্য দিতে পারে। কিন্তু সনদে স্বাক্ষরিত যে বিষয়গুলো আছে, তার বাইরে যদি সরকার কোনো সিদ্ধান্ত নিতে যায়, তাহলে কোনো রাজনৈতিক দল, যারা সনদে স্বাক্ষর করেছে, তাদের ওপরে কোনো দায়দায়িত্ব বর্তায় না বা তারা মানতে বাধ্য নয়। এই মেসেজটা দেওয়ার জন্যই আজকে আমাদের এই সংবাদ সম্মেলন।’

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের বর্তমান সংবিধান অনুযায়ী জুলাই সনদ বাস্তবায়নের জন্য কোনো আদেশ জারির সুযোগ নেই বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেছেন, সরকার চাইলে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করতে পারে। আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারির বিষয়ে বিএনপির অবস্থান জানতে চাইলে সালাহউদ্দিন বলেন, ‘আমরা স্পেসিফিক কোনো প্রস্তাব দিইনি যে, আদেশ কে জারি করবে। আমরা একটা সাংবিধানিকতার মধ্যে আছি; সাংবিধানিকভাবে এ সরকার শপথ নিয়েছে; সবকিছু আইনানুগভাবে চলছে। এখন কোনো অধ্যাদেশ জারি করার ক্ষমতা এই সংবিধান অনুযায়ী রাষ্ট্রপতির। যদি কোনো আদেশ জারি করতে হয়, সেই আদেশের মর্যাদা যদি আইনি হয়, সেই আদেশ জারি করার মতো কোনো সাংবিধানিক অবস্থা এখন বাংলাদেশে নেই। কারণ, প্রেসিডেন্টের অর্ডার জারি করার একটা বিধান একসময় ছিল, যত দিন পর্যন্ত বাংলাদেশের সংবিধান গৃহীত হয়নি, আপনারা সবাই জানেন, সে রকম পিও অর্থাৎ প্রেসিডেন্ট অর্ডার নিয়ে তখন রাষ্ট্রটা চলত। সংবিধান গৃহীত হয়ে যাওয়ার পরে রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির আর কোনো বিধান রইল না, সেটা বিলুপ্ত হলো। এখন কী রকম আদেশ দেবে? সেই আদেশের মর্যাদা কি আইনি হবে? সেটা এখনো সরকার নির্ধারণ করেনি। একমাত্র অধ্যাদেশ প্রণয়ন করা ছাড়া রাষ্ট্রপতির অন্য কোনোভাবে আইন প্রণয়ন করার ক্ষমতা এখন নেই। কিন্তু আদেশ জারি করার কোনো বিধান বর্তমান সংবিধানে নেই।
‘কিন্তু যদি এখন কোনো প্রজ্ঞাপনকে আদেশ নামকরণ করতে চায় এবং সেটার আইনি মর্যাদা না থাকে, সেটা প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে সরকার প্রকাশ করতে পারে, গেজেট নোটিফিকেশন, সেটা আইন হবে না। এখন সরকার যদি আলোচনার আহ্বান জানায়, সে ক্ষেত্রে আলোচনার সুযোগ থাকতে পারে, রাজপথে তো নয়।’
এর আগে গতকাল সোমবার রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। ওই সভার সিদ্ধান্ত জানাতেই এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। এতে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ও জ্যেষ্ঠ নেতা খন্দকার মোশাররফ হোসেন।
সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির পক্ষ থেকে স্পষ্ট ভাষায় বলা হয়, জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় ঐতিহাসিক অনুষ্ঠানে স্বাক্ষরিত জুলাই সনদের বাইরে সরকার কোনো সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিলে সনদে স্বাক্ষরকারী কোনো রাজনৈতিকের ওপর কোনো দায় বর্তাবে না অর্থাৎ পরিবর্তিত সনদ দলগুলো মানতে বাধ্য থাকবে না।
বিষয়টি ব্যাখ্যা করে ঐকমত্য কমিশনে বিএনপির প্রতিনিধি সালাহউদ্দিন বলেন, ‘জুলাই জাতীয় সনদ, ২০২৫ ঐতিহাসিক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে স্বাক্ষরিত হয়েছে। সেই সনদে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলে বিভিন্ন দফায় কিছু নোট অব ডিসেন্ট আছে। সেই নোট অব ডিসেন্টগুলোর ক্ষেত্রে সনদে বলা আছে যে, দলগুলো যদি নির্বাচনী ইশতেহারে উল্লেখ করে জনগণের ম্যান্ডেট পায়, নোট অব ডিসেন্টগুলো তারা সেভাবে বাস্তবায়ন করতে পারবে। এখানে আমরা এক শ ভাগ একমত, এখনো আমরা সেই জায়গায় আছি এবং আমরা স্বাক্ষরিত সনদের বাইরে নেই। কিন্তু জাতীয় ঐকমত্য কমিশন সরকারের কাছে সনদ বাস্তবায়নের উপায়সংক্রান্ত যে সুপারিশ দিয়েছে, তার মধ্যে নোট অব ডিসেন্ডের অংশগুলোর উল্লেখ নেই, একদম নেই। শুধু প্রস্তাবগুলোর ব্যাপারে ৪৮টা দফা দিয়ে তারা একটা তফসিল করেছে। সেই তফসিলে প্রস্তাবগুলো সম্পর্কে গণভোটের প্রস্তাব করেছে।’
সালাহউদ্দিন আরও বলেন, ‘গণভোটের বিষয়ে জাতীয় স্বার্থে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের একই দিনে গণভোটের মাধ্যমে জনগণের সম্মতি নেওয়ার জন্য জুলাই জাতীয় সনদের ওপরে আমরা রাজি হয়েছিলাম। সে জায়গায় আমরা আছি। এখন এই স্বাক্ষরিত সনদের বাইরে গিয়ে কোনো কোনো রাজনৈতিক দল জুলাই সনদ বাস্তবায়নের জন্য যে অযৌক্তিক ও নতুন নতুন ইস্যু তৈরি করে যে আন্দোলন করছে, সে ব্যাপারে তারা তাদের বক্তব্য দিতে পারে। কিন্তু সনদে স্বাক্ষরিত যে বিষয়গুলো আছে, তার বাইরে যদি সরকার কোনো সিদ্ধান্ত নিতে যায়, তাহলে কোনো রাজনৈতিক দল, যারা সনদে স্বাক্ষর করেছে, তাদের ওপরে কোনো দায়দায়িত্ব বর্তায় না বা তারা মানতে বাধ্য নয়। এই মেসেজটা দেওয়ার জন্যই আজকে আমাদের এই সংবাদ সম্মেলন।’

সরকারের পদত্যাগই দেশের বিরাজমান সংকট থেকে উত্তরণের একমাত্র পথ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। দাবি না মানলে আন্দোলনের মাধ্যমে সরকার পরিবর্তনের ঘোষণা দেন তিনি
২৩ জুলাই ২০২২
ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার মোহাম্মদপুর ইউনিয়নে এক মতবিনিময় সভায় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগ যেভাবে মামলা করছে, আমরা সেভাবে মামলা করতে চাই না। যদি মামলা হয়ে থাকেও আমি আপনাদের কথা দিচ্ছি, সব মামলা তুলে নেওয়া হবে। আমরা প্রতিহিংসায় বিশ্বাস করব না। আমরা প্রতিশোধ নেব না।
৯ ঘণ্টা আগে
ক্ষমতায় গেলে আওয়ামী লীগের মতো প্রতিহিংসা নয়, বরং আওয়ামী লীগ নেতাদের বিরুদ্ধে করা এমন সব মামলা প্রত্যাহার করে নেওয়া হবে বলে ঘোষণা দিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি স্পষ্ট করে বলেছেন, বিএনপি প্রতিহিংসার রাজনীতিতে বিশ্বাস করে না এবং কারও ওপর প্রতিশোধ নিতে চায় না।
৯ ঘণ্টা আগে
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া কোনো নির্বাচন হওয়ার সম্ভাবনা নেই বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর পল্টনে যুগপৎ আন্দোলনের শরিকদের আয়োজিত এক সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
১৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া কোনো নির্বাচন হওয়ার সম্ভাবনা নেই বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর পল্টনে যুগপৎ আন্দোলনের শরিকদের আয়োজিত এক সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
শফিকুর রহমান বলেন, ‘যারা জুলাই বিপ্লব মানবেন না, তাদের জন্য ২৬ সালে কোনো নির্বাচন নাই। ২৬-এ নির্বাচন দেখতে হলে আগে জুলাই বিপ্লবের স্বীকৃতি লাগবে। আর জুলাই বিপ্লবের স্বীকৃতি দিতে হলে জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি দিতেই হবে। এই আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই।’
তিনি বলেন, ‘এ দেশের মুক্তিকামী মানুষের কথা একটাই, জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে কোনো ভোট অনুষ্ঠিত হতে হবে। গণভোটের ব্যাপারে সকল দল একমত। তাহলে তারিখ নিয়ে এই বায়নাবাজি কেন?’

জুলাই সনদের ভিত্তিতেই আগামী জাতীয় সংসদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘ওই নির্বাচন যখন অনুষ্ঠিত হবে তখন আর কোনো সংশয় সন্দেহ থাকবে না। আমরা চাই আগামী ফেব্রুয়ারিতে রোজার আগেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হোক। এইটা নিয়ে কেউ ধূম্রজাল সৃষ্টি করার পাঁয়তারা চালাবেন না। উদোর পিণ্ডি বুধোর ঘাড়ে ফেলবেন না।’
জামায়াত আমির আরও বলেন, ‘সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের মতামতের ভিত্তিতে একটা চার্টার তৈরি হয়েছে। এটি হচ্ছে গণতন্ত্রের প্রথা, সংখ্যাগরিষ্ঠ যা বলবে বাকিরা তাই মেনে নেবে। কিন্তু আমরা দেখলাম, কেউ কেউ তা মেনে নিতে রাজি নন। যদি আপনি গণতন্ত্রের প্রতি শ্রদ্ধা না দেখান জাতীয় নির্বাচনে আপনি শ্রদ্ধা দেখাবেন কীভাবে? এই জায়গায় আসতে হবে।’
শফিকুর রহমান আরও বলেন, ‘সকল বায়না ভুলে যান। জুলাই শহীদের রক্তের প্রতি সম্মান দেখান। জুলাইয়ে যারা লড়াই করেছে, এখনো কষ্ট করছে, মেহেরবানি করে তাদের বোঝার চেষ্টা করুন।’

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া কোনো নির্বাচন হওয়ার সম্ভাবনা নেই বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর পল্টনে যুগপৎ আন্দোলনের শরিকদের আয়োজিত এক সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
শফিকুর রহমান বলেন, ‘যারা জুলাই বিপ্লব মানবেন না, তাদের জন্য ২৬ সালে কোনো নির্বাচন নাই। ২৬-এ নির্বাচন দেখতে হলে আগে জুলাই বিপ্লবের স্বীকৃতি লাগবে। আর জুলাই বিপ্লবের স্বীকৃতি দিতে হলে জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি দিতেই হবে। এই আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই।’
তিনি বলেন, ‘এ দেশের মুক্তিকামী মানুষের কথা একটাই, জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে কোনো ভোট অনুষ্ঠিত হতে হবে। গণভোটের ব্যাপারে সকল দল একমত। তাহলে তারিখ নিয়ে এই বায়নাবাজি কেন?’

জুলাই সনদের ভিত্তিতেই আগামী জাতীয় সংসদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘ওই নির্বাচন যখন অনুষ্ঠিত হবে তখন আর কোনো সংশয় সন্দেহ থাকবে না। আমরা চাই আগামী ফেব্রুয়ারিতে রোজার আগেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হোক। এইটা নিয়ে কেউ ধূম্রজাল সৃষ্টি করার পাঁয়তারা চালাবেন না। উদোর পিণ্ডি বুধোর ঘাড়ে ফেলবেন না।’
জামায়াত আমির আরও বলেন, ‘সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের মতামতের ভিত্তিতে একটা চার্টার তৈরি হয়েছে। এটি হচ্ছে গণতন্ত্রের প্রথা, সংখ্যাগরিষ্ঠ যা বলবে বাকিরা তাই মেনে নেবে। কিন্তু আমরা দেখলাম, কেউ কেউ তা মেনে নিতে রাজি নন। যদি আপনি গণতন্ত্রের প্রতি শ্রদ্ধা না দেখান জাতীয় নির্বাচনে আপনি শ্রদ্ধা দেখাবেন কীভাবে? এই জায়গায় আসতে হবে।’
শফিকুর রহমান আরও বলেন, ‘সকল বায়না ভুলে যান। জুলাই শহীদের রক্তের প্রতি সম্মান দেখান। জুলাইয়ে যারা লড়াই করেছে, এখনো কষ্ট করছে, মেহেরবানি করে তাদের বোঝার চেষ্টা করুন।’

সরকারের পদত্যাগই দেশের বিরাজমান সংকট থেকে উত্তরণের একমাত্র পথ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। দাবি না মানলে আন্দোলনের মাধ্যমে সরকার পরিবর্তনের ঘোষণা দেন তিনি
২৩ জুলাই ২০২২
ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার মোহাম্মদপুর ইউনিয়নে এক মতবিনিময় সভায় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগ যেভাবে মামলা করছে, আমরা সেভাবে মামলা করতে চাই না। যদি মামলা হয়ে থাকেও আমি আপনাদের কথা দিচ্ছি, সব মামলা তুলে নেওয়া হবে। আমরা প্রতিহিংসায় বিশ্বাস করব না। আমরা প্রতিশোধ নেব না।
৯ ঘণ্টা আগে
ক্ষমতায় গেলে আওয়ামী লীগের মতো প্রতিহিংসা নয়, বরং আওয়ামী লীগ নেতাদের বিরুদ্ধে করা এমন সব মামলা প্রত্যাহার করে নেওয়া হবে বলে ঘোষণা দিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি স্পষ্ট করে বলেছেন, বিএনপি প্রতিহিংসার রাজনীতিতে বিশ্বাস করে না এবং কারও ওপর প্রতিশোধ নিতে চায় না।
৯ ঘণ্টা আগে
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের বর্তমান সংবিধান অনুযায়ী জুলাই সনদ বাস্তবায়নের জন্য কোনো আদেশ জারির সুযোগ নেই বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেছেন, সরকার চাইলে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করতে পারে। আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে
১১ ঘণ্টা আগে