ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি

দেশের হিন্দু সম্প্রদায়ের সদস্যদের উদ্দেশে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আপনারা কারও চেয়ে কম নন। আপনারা বাংলাদেশের নাগরিক। এ দেশ আপনাদের জন্মভূমি। রাজনৈতিক মত আলাদা হতে পারে, দল ভিন্ন হতে পারে, তবে অধিকার সবারই সমান। সেই অধিকার রক্ষা করতে আমরা জীবন দিতেও প্রস্তুত।’
আজ বুধবার ঠাকুরগাঁও শহরের কালীবাড়ির শ্রীশ্রী শনিদেব মন্দিরের ফলক উন্মোচন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মির্জা ফখরুল এসব কথা বলেন। নিজের শহরের অতীত সম্প্রীতি নিয়ে তিনি বলেন, ‘আজও মনে হয়, আমি আপনাদের একজন। আমি কখনো হিন্দু-মুসলমান ভেবে বড় হইনি। আমাদের সেই সমাজে বিভেদের দেয়াল ছিল না। আমার পিসি (ফুফু) বাবার একমাত্র বোন, সন্তান না থাকায় আমাকে ছেলের মতো ভালোবাসতেন। আমি রাতভর তাঁর ঘরেই থাকতাম। ঝড় হোক, শীত হোক—আমি যেতামই। পিসির পাশের বাড়িতে থাকতেন মোক্তার বিনোদ বাবু। তাঁর ছেলে মুকুল ছিল আমার প্রাণের বন্ধু। আমরা তখনো স্কুলে যাইনি। মুকুলের মা সন্ধ্যায় পূজা করতেন। আমি আর মুকুল পূজার ঘরের সিঁড়িতে বসে বাতাসা খাওয়ার অপেক্ষায় থাকতাম।’
বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘সমাজে আমরা কে হিন্দু, কে মুসলমান, তা নিয়ে ভাবিনি কখনো। চিন্তাহরণ বাবু, ডাক্তার দেবেশ বাবু, ফনি দা, আমাদের শিক্ষক, বন্ধু, নাট্যগুরু—সবাই ছিলেন এক পরম্পরার অংশ। ঠাকুরগাঁও শহরের আশ্রমপাড়া ও ঘোষপাড়ার মানুষজন, পূজার আয়োজন, নাটকের মহড়া—সব মিলিয়ে সেই পরিবেশ ছিল অসাধারণ।’
মহান মুক্তিযুদ্ধের সময়ের স্মৃতি তুলে ধরে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘বিদ্রোহ শুরু হয়েছে। আমরা ইউনিভার্সিটি থেকে বেরিয়ে হাতে কিছু বন্দুক নিয়ে আশ্রয় নিই শহরের আশ্রমপাড়ায় বুলুদার বাড়িতে। খবর ছড়িয়েছে, পাকিস্তান কমান্ডো পাঠাচ্ছে আমাদের মারতে। গভীর রাতে দরজায় ধাক্কা। সবাই রাইফেল তাক করলাম। দরজা খুলে দেখি, একটা বড় রামছাগল ঢুকতে চাইছে! এ ঘটনা আজও মনে পড়লে হাসি পায়।’
যুদ্ধের সময় ভারতের ইসলামপুরে জেলে যাওয়ার স্মৃতিচারণা করে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘আমাদের কেউ বলেছিল, “তোমরা তো মুসলমান, ভারতে কী করো?” সঙ্গে সঙ্গে বুলুদা বলেছিলেন, “আমরা হিন্দু-মুসলমান ভাগ করি না, আমরা মুক্তিযোদ্ধা।” পরে ইসলামপুর থানায় আমাকে ছাড়িয়ে আনতে যিনি এসেছিলেন, তিনি হিন্দু সম্প্রদায়েরই একজন, আমার বন্ধু, আমার ভাই। এই ছিল আমাদের সম্পর্ক।’
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ‘আমরা কখনো আপনাদের আলাদা করে দেখিনি, ভবিষ্যতেও দেখব না। আমার শান্তি আপনাদের শান্তি; আমার বিপদ আপনাদের বিপদ—এই চেতনা নিয়েই আমরা পথ চলি। আমাদের রাজনীতি বিভাজনের জন্য নয়, এক হওয়ার জন্য, বিভেদের দেয়াল ভেঙে ভালোবাসা আর বিশ্বাসের বাংলাদেশ গড়ার জন্য।’

দেশের হিন্দু সম্প্রদায়ের সদস্যদের উদ্দেশে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আপনারা কারও চেয়ে কম নন। আপনারা বাংলাদেশের নাগরিক। এ দেশ আপনাদের জন্মভূমি। রাজনৈতিক মত আলাদা হতে পারে, দল ভিন্ন হতে পারে, তবে অধিকার সবারই সমান। সেই অধিকার রক্ষা করতে আমরা জীবন দিতেও প্রস্তুত।’
আজ বুধবার ঠাকুরগাঁও শহরের কালীবাড়ির শ্রীশ্রী শনিদেব মন্দিরের ফলক উন্মোচন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মির্জা ফখরুল এসব কথা বলেন। নিজের শহরের অতীত সম্প্রীতি নিয়ে তিনি বলেন, ‘আজও মনে হয়, আমি আপনাদের একজন। আমি কখনো হিন্দু-মুসলমান ভেবে বড় হইনি। আমাদের সেই সমাজে বিভেদের দেয়াল ছিল না। আমার পিসি (ফুফু) বাবার একমাত্র বোন, সন্তান না থাকায় আমাকে ছেলের মতো ভালোবাসতেন। আমি রাতভর তাঁর ঘরেই থাকতাম। ঝড় হোক, শীত হোক—আমি যেতামই। পিসির পাশের বাড়িতে থাকতেন মোক্তার বিনোদ বাবু। তাঁর ছেলে মুকুল ছিল আমার প্রাণের বন্ধু। আমরা তখনো স্কুলে যাইনি। মুকুলের মা সন্ধ্যায় পূজা করতেন। আমি আর মুকুল পূজার ঘরের সিঁড়িতে বসে বাতাসা খাওয়ার অপেক্ষায় থাকতাম।’
বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘সমাজে আমরা কে হিন্দু, কে মুসলমান, তা নিয়ে ভাবিনি কখনো। চিন্তাহরণ বাবু, ডাক্তার দেবেশ বাবু, ফনি দা, আমাদের শিক্ষক, বন্ধু, নাট্যগুরু—সবাই ছিলেন এক পরম্পরার অংশ। ঠাকুরগাঁও শহরের আশ্রমপাড়া ও ঘোষপাড়ার মানুষজন, পূজার আয়োজন, নাটকের মহড়া—সব মিলিয়ে সেই পরিবেশ ছিল অসাধারণ।’
মহান মুক্তিযুদ্ধের সময়ের স্মৃতি তুলে ধরে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘বিদ্রোহ শুরু হয়েছে। আমরা ইউনিভার্সিটি থেকে বেরিয়ে হাতে কিছু বন্দুক নিয়ে আশ্রয় নিই শহরের আশ্রমপাড়ায় বুলুদার বাড়িতে। খবর ছড়িয়েছে, পাকিস্তান কমান্ডো পাঠাচ্ছে আমাদের মারতে। গভীর রাতে দরজায় ধাক্কা। সবাই রাইফেল তাক করলাম। দরজা খুলে দেখি, একটা বড় রামছাগল ঢুকতে চাইছে! এ ঘটনা আজও মনে পড়লে হাসি পায়।’
যুদ্ধের সময় ভারতের ইসলামপুরে জেলে যাওয়ার স্মৃতিচারণা করে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘আমাদের কেউ বলেছিল, “তোমরা তো মুসলমান, ভারতে কী করো?” সঙ্গে সঙ্গে বুলুদা বলেছিলেন, “আমরা হিন্দু-মুসলমান ভাগ করি না, আমরা মুক্তিযোদ্ধা।” পরে ইসলামপুর থানায় আমাকে ছাড়িয়ে আনতে যিনি এসেছিলেন, তিনি হিন্দু সম্প্রদায়েরই একজন, আমার বন্ধু, আমার ভাই। এই ছিল আমাদের সম্পর্ক।’
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ‘আমরা কখনো আপনাদের আলাদা করে দেখিনি, ভবিষ্যতেও দেখব না। আমার শান্তি আপনাদের শান্তি; আমার বিপদ আপনাদের বিপদ—এই চেতনা নিয়েই আমরা পথ চলি। আমাদের রাজনীতি বিভাজনের জন্য নয়, এক হওয়ার জন্য, বিভেদের দেয়াল ভেঙে ভালোবাসা আর বিশ্বাসের বাংলাদেশ গড়ার জন্য।’
ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি

দেশের হিন্দু সম্প্রদায়ের সদস্যদের উদ্দেশে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আপনারা কারও চেয়ে কম নন। আপনারা বাংলাদেশের নাগরিক। এ দেশ আপনাদের জন্মভূমি। রাজনৈতিক মত আলাদা হতে পারে, দল ভিন্ন হতে পারে, তবে অধিকার সবারই সমান। সেই অধিকার রক্ষা করতে আমরা জীবন দিতেও প্রস্তুত।’
আজ বুধবার ঠাকুরগাঁও শহরের কালীবাড়ির শ্রীশ্রী শনিদেব মন্দিরের ফলক উন্মোচন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মির্জা ফখরুল এসব কথা বলেন। নিজের শহরের অতীত সম্প্রীতি নিয়ে তিনি বলেন, ‘আজও মনে হয়, আমি আপনাদের একজন। আমি কখনো হিন্দু-মুসলমান ভেবে বড় হইনি। আমাদের সেই সমাজে বিভেদের দেয়াল ছিল না। আমার পিসি (ফুফু) বাবার একমাত্র বোন, সন্তান না থাকায় আমাকে ছেলের মতো ভালোবাসতেন। আমি রাতভর তাঁর ঘরেই থাকতাম। ঝড় হোক, শীত হোক—আমি যেতামই। পিসির পাশের বাড়িতে থাকতেন মোক্তার বিনোদ বাবু। তাঁর ছেলে মুকুল ছিল আমার প্রাণের বন্ধু। আমরা তখনো স্কুলে যাইনি। মুকুলের মা সন্ধ্যায় পূজা করতেন। আমি আর মুকুল পূজার ঘরের সিঁড়িতে বসে বাতাসা খাওয়ার অপেক্ষায় থাকতাম।’
বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘সমাজে আমরা কে হিন্দু, কে মুসলমান, তা নিয়ে ভাবিনি কখনো। চিন্তাহরণ বাবু, ডাক্তার দেবেশ বাবু, ফনি দা, আমাদের শিক্ষক, বন্ধু, নাট্যগুরু—সবাই ছিলেন এক পরম্পরার অংশ। ঠাকুরগাঁও শহরের আশ্রমপাড়া ও ঘোষপাড়ার মানুষজন, পূজার আয়োজন, নাটকের মহড়া—সব মিলিয়ে সেই পরিবেশ ছিল অসাধারণ।’
মহান মুক্তিযুদ্ধের সময়ের স্মৃতি তুলে ধরে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘বিদ্রোহ শুরু হয়েছে। আমরা ইউনিভার্সিটি থেকে বেরিয়ে হাতে কিছু বন্দুক নিয়ে আশ্রয় নিই শহরের আশ্রমপাড়ায় বুলুদার বাড়িতে। খবর ছড়িয়েছে, পাকিস্তান কমান্ডো পাঠাচ্ছে আমাদের মারতে। গভীর রাতে দরজায় ধাক্কা। সবাই রাইফেল তাক করলাম। দরজা খুলে দেখি, একটা বড় রামছাগল ঢুকতে চাইছে! এ ঘটনা আজও মনে পড়লে হাসি পায়।’
যুদ্ধের সময় ভারতের ইসলামপুরে জেলে যাওয়ার স্মৃতিচারণা করে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘আমাদের কেউ বলেছিল, “তোমরা তো মুসলমান, ভারতে কী করো?” সঙ্গে সঙ্গে বুলুদা বলেছিলেন, “আমরা হিন্দু-মুসলমান ভাগ করি না, আমরা মুক্তিযোদ্ধা।” পরে ইসলামপুর থানায় আমাকে ছাড়িয়ে আনতে যিনি এসেছিলেন, তিনি হিন্দু সম্প্রদায়েরই একজন, আমার বন্ধু, আমার ভাই। এই ছিল আমাদের সম্পর্ক।’
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ‘আমরা কখনো আপনাদের আলাদা করে দেখিনি, ভবিষ্যতেও দেখব না। আমার শান্তি আপনাদের শান্তি; আমার বিপদ আপনাদের বিপদ—এই চেতনা নিয়েই আমরা পথ চলি। আমাদের রাজনীতি বিভাজনের জন্য নয়, এক হওয়ার জন্য, বিভেদের দেয়াল ভেঙে ভালোবাসা আর বিশ্বাসের বাংলাদেশ গড়ার জন্য।’

দেশের হিন্দু সম্প্রদায়ের সদস্যদের উদ্দেশে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আপনারা কারও চেয়ে কম নন। আপনারা বাংলাদেশের নাগরিক। এ দেশ আপনাদের জন্মভূমি। রাজনৈতিক মত আলাদা হতে পারে, দল ভিন্ন হতে পারে, তবে অধিকার সবারই সমান। সেই অধিকার রক্ষা করতে আমরা জীবন দিতেও প্রস্তুত।’
আজ বুধবার ঠাকুরগাঁও শহরের কালীবাড়ির শ্রীশ্রী শনিদেব মন্দিরের ফলক উন্মোচন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মির্জা ফখরুল এসব কথা বলেন। নিজের শহরের অতীত সম্প্রীতি নিয়ে তিনি বলেন, ‘আজও মনে হয়, আমি আপনাদের একজন। আমি কখনো হিন্দু-মুসলমান ভেবে বড় হইনি। আমাদের সেই সমাজে বিভেদের দেয়াল ছিল না। আমার পিসি (ফুফু) বাবার একমাত্র বোন, সন্তান না থাকায় আমাকে ছেলের মতো ভালোবাসতেন। আমি রাতভর তাঁর ঘরেই থাকতাম। ঝড় হোক, শীত হোক—আমি যেতামই। পিসির পাশের বাড়িতে থাকতেন মোক্তার বিনোদ বাবু। তাঁর ছেলে মুকুল ছিল আমার প্রাণের বন্ধু। আমরা তখনো স্কুলে যাইনি। মুকুলের মা সন্ধ্যায় পূজা করতেন। আমি আর মুকুল পূজার ঘরের সিঁড়িতে বসে বাতাসা খাওয়ার অপেক্ষায় থাকতাম।’
বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘সমাজে আমরা কে হিন্দু, কে মুসলমান, তা নিয়ে ভাবিনি কখনো। চিন্তাহরণ বাবু, ডাক্তার দেবেশ বাবু, ফনি দা, আমাদের শিক্ষক, বন্ধু, নাট্যগুরু—সবাই ছিলেন এক পরম্পরার অংশ। ঠাকুরগাঁও শহরের আশ্রমপাড়া ও ঘোষপাড়ার মানুষজন, পূজার আয়োজন, নাটকের মহড়া—সব মিলিয়ে সেই পরিবেশ ছিল অসাধারণ।’
মহান মুক্তিযুদ্ধের সময়ের স্মৃতি তুলে ধরে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘বিদ্রোহ শুরু হয়েছে। আমরা ইউনিভার্সিটি থেকে বেরিয়ে হাতে কিছু বন্দুক নিয়ে আশ্রয় নিই শহরের আশ্রমপাড়ায় বুলুদার বাড়িতে। খবর ছড়িয়েছে, পাকিস্তান কমান্ডো পাঠাচ্ছে আমাদের মারতে। গভীর রাতে দরজায় ধাক্কা। সবাই রাইফেল তাক করলাম। দরজা খুলে দেখি, একটা বড় রামছাগল ঢুকতে চাইছে! এ ঘটনা আজও মনে পড়লে হাসি পায়।’
যুদ্ধের সময় ভারতের ইসলামপুরে জেলে যাওয়ার স্মৃতিচারণা করে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘আমাদের কেউ বলেছিল, “তোমরা তো মুসলমান, ভারতে কী করো?” সঙ্গে সঙ্গে বুলুদা বলেছিলেন, “আমরা হিন্দু-মুসলমান ভাগ করি না, আমরা মুক্তিযোদ্ধা।” পরে ইসলামপুর থানায় আমাকে ছাড়িয়ে আনতে যিনি এসেছিলেন, তিনি হিন্দু সম্প্রদায়েরই একজন, আমার বন্ধু, আমার ভাই। এই ছিল আমাদের সম্পর্ক।’
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ‘আমরা কখনো আপনাদের আলাদা করে দেখিনি, ভবিষ্যতেও দেখব না। আমার শান্তি আপনাদের শান্তি; আমার বিপদ আপনাদের বিপদ—এই চেতনা নিয়েই আমরা পথ চলি। আমাদের রাজনীতি বিভাজনের জন্য নয়, এক হওয়ার জন্য, বিভেদের দেয়াল ভেঙে ভালোবাসা আর বিশ্বাসের বাংলাদেশ গড়ার জন্য।’

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য ২৩৭ আসনে সম্ভাব্য প্রার্থী ঘোষণার পরদিন একজনের দলীয় মনোনয়ন স্থগিত করেছে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভীর সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৩৭ মিনিট আগে
মির্জা আব্বাস বলেন, বর্তমান সরকারের নিজস্ব কোনো শক্তি নাই। দুটি দলের ওপর ভর করে টিকে আছে। এটা তাদের কার্যক্রম দেখলে বোঝা যায়। ওই দুটি দল যা বলে, এই সরকার তা-ই করে।
৩ ঘণ্টা আগে
মির্জা ফখরুল লিখেছেন, আমি যখন ১৯৮৭তে সিদ্ধান্ত নেই, আবার রাজনীতিতে ফিরব, আমার মেয়ে দুটো একদমই ছোট ছিল! ঢাকায় পড়ত। আমার স্ত্রীর বয়স অনেক কম ছিল! সে প্রথমে স্তম্ভিত হয়ে গিয়েছিল! বুঝতে পারছিল কি ভয়াবহ অনিশ্চিত জীবনে পা দিতে যাচ্ছে!
৩ ঘণ্টা আগে
আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টায় গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে আসেন মিসরের রাষ্ট্রদূত। এর পর বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
৮ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য ২৩৭ আসনে সম্ভাব্য প্রার্থী ঘোষণার পরদিন একজনের দলীয় মনোনয়ন স্থগিত করেছে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভীর সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গতকাল সোমবার গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর মনোনয়নপ্রাপ্তদের নাম ঘোষণা করেন। এ সময় ২৩৭টি সংসদীয় আসনের মধ্যে মাদারীপুর-১ (শিবচর উপজেলা) আসনেও মনোনয়নপ্রাপ্ত কামাল জামান মোল্লার নাম ঘোষণা করা হয়।
অনিবার্য কারণে ঘোষিত মাদারীপুর-১ আসন ও দলীয় মনোনয়নপ্রাপ্ত ব্যক্তির নাম স্থগিত রাখা হলো।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য ২৩৭ আসনে সম্ভাব্য প্রার্থী ঘোষণার পরদিন একজনের দলীয় মনোনয়ন স্থগিত করেছে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভীর সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গতকাল সোমবার গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর মনোনয়নপ্রাপ্তদের নাম ঘোষণা করেন। এ সময় ২৩৭টি সংসদীয় আসনের মধ্যে মাদারীপুর-১ (শিবচর উপজেলা) আসনেও মনোনয়নপ্রাপ্ত কামাল জামান মোল্লার নাম ঘোষণা করা হয়।
অনিবার্য কারণে ঘোষিত মাদারীপুর-১ আসন ও দলীয় মনোনয়নপ্রাপ্ত ব্যক্তির নাম স্থগিত রাখা হলো।

দেশের হিন্দু সম্প্রদায়ের সদস্যদের উদ্দেশে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আপনারা কারও চেয়ে কম নন। আপনারা বাংলাদেশের নাগরিক। এ দেশ আপনাদের জন্মভূমি। রাজনৈতিক মত আলাদা হতে পারে, দল ভিন্ন হতে পারে, তবে অধিকার সবারই সমান। সেই অধিকার রক্ষা করতে আমরা জীবন দিতেও প্রস্তুত।’
৩০ এপ্রিল ২০২৫
মির্জা আব্বাস বলেন, বর্তমান সরকারের নিজস্ব কোনো শক্তি নাই। দুটি দলের ওপর ভর করে টিকে আছে। এটা তাদের কার্যক্রম দেখলে বোঝা যায়। ওই দুটি দল যা বলে, এই সরকার তা-ই করে।
৩ ঘণ্টা আগে
মির্জা ফখরুল লিখেছেন, আমি যখন ১৯৮৭তে সিদ্ধান্ত নেই, আবার রাজনীতিতে ফিরব, আমার মেয়ে দুটো একদমই ছোট ছিল! ঢাকায় পড়ত। আমার স্ত্রীর বয়স অনেক কম ছিল! সে প্রথমে স্তম্ভিত হয়ে গিয়েছিল! বুঝতে পারছিল কি ভয়াবহ অনিশ্চিত জীবনে পা দিতে যাচ্ছে!
৩ ঘণ্টা আগে
আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টায় গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে আসেন মিসরের রাষ্ট্রদূত। এর পর বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
৮ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

অন্তর্বর্তী সরকার ‘দুটি দলের ওপর ভর করে টিকে আছে’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস।
রাজধানীর নয়াপল্টনে আজ মঙ্গলবার বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান সাদেক হোসেন খোকার ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত দোয়া মাহফিল ও আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘বর্তমান সরকারের নিজস্ব কোনো শক্তি নাই। দুটি দলের ওপর ভর করে টিকে আছে। এটা তাদের কার্যক্রম দেখলে বোঝা যায়। ওই দুটি দল যা বলে, এই সরকার তা-ই করে।’
তিনি বলেন, ‘দেশটা কার? কে দেশটা চালায়? দেখার লোক নাই। সবাই শুধু ব্যস্ত সংস্কারে। কী সংস্কার করছেন—এটাই তো বুঝতে পারলাম না।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘দেশে বেকারের সংখ্যা বেড়ে গেছে। রাস্তায় নামলে হাঁটা যায় না। একটা শ্রেণি দেশে নতুন জুটেছে। এরা দেশকে লুটেপুটে খাওয়ার চিন্তাভাবনা করছে।’
তিনি বলেন, ‘যারা এই বাংলাদেশকেই চায়নি কোনো দিন, তারা বাংলাদেশের শাসনভার চায়। তারা নানা সময়ে এ দেশের মানুষের স্বার্থের বিরুদ্ধে কথা বলেছে। এখন তারা লম্বা লম্বা কথা বলে।’
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের সমর্থকেরা নির্দিষ্ট কোনো দলকে নয়; তাঁরা দেশপ্রেমিক প্রার্থীকেই ভোট দেবেন বলে আশা প্রকাশ করেন মির্জা আব্বাস।

অন্তর্বর্তী সরকার ‘দুটি দলের ওপর ভর করে টিকে আছে’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস।
রাজধানীর নয়াপল্টনে আজ মঙ্গলবার বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান সাদেক হোসেন খোকার ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত দোয়া মাহফিল ও আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘বর্তমান সরকারের নিজস্ব কোনো শক্তি নাই। দুটি দলের ওপর ভর করে টিকে আছে। এটা তাদের কার্যক্রম দেখলে বোঝা যায়। ওই দুটি দল যা বলে, এই সরকার তা-ই করে।’
তিনি বলেন, ‘দেশটা কার? কে দেশটা চালায়? দেখার লোক নাই। সবাই শুধু ব্যস্ত সংস্কারে। কী সংস্কার করছেন—এটাই তো বুঝতে পারলাম না।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘দেশে বেকারের সংখ্যা বেড়ে গেছে। রাস্তায় নামলে হাঁটা যায় না। একটা শ্রেণি দেশে নতুন জুটেছে। এরা দেশকে লুটেপুটে খাওয়ার চিন্তাভাবনা করছে।’
তিনি বলেন, ‘যারা এই বাংলাদেশকেই চায়নি কোনো দিন, তারা বাংলাদেশের শাসনভার চায়। তারা নানা সময়ে এ দেশের মানুষের স্বার্থের বিরুদ্ধে কথা বলেছে। এখন তারা লম্বা লম্বা কথা বলে।’
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের সমর্থকেরা নির্দিষ্ট কোনো দলকে নয়; তাঁরা দেশপ্রেমিক প্রার্থীকেই ভোট দেবেন বলে আশা প্রকাশ করেন মির্জা আব্বাস।

দেশের হিন্দু সম্প্রদায়ের সদস্যদের উদ্দেশে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আপনারা কারও চেয়ে কম নন। আপনারা বাংলাদেশের নাগরিক। এ দেশ আপনাদের জন্মভূমি। রাজনৈতিক মত আলাদা হতে পারে, দল ভিন্ন হতে পারে, তবে অধিকার সবারই সমান। সেই অধিকার রক্ষা করতে আমরা জীবন দিতেও প্রস্তুত।’
৩০ এপ্রিল ২০২৫
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য ২৩৭ আসনে সম্ভাব্য প্রার্থী ঘোষণার পরদিন একজনের দলীয় মনোনয়ন স্থগিত করেছে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভীর সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৩৭ মিনিট আগে
মির্জা ফখরুল লিখেছেন, আমি যখন ১৯৮৭তে সিদ্ধান্ত নেই, আবার রাজনীতিতে ফিরব, আমার মেয়ে দুটো একদমই ছোট ছিল! ঢাকায় পড়ত। আমার স্ত্রীর বয়স অনেক কম ছিল! সে প্রথমে স্তম্ভিত হয়ে গিয়েছিল! বুঝতে পারছিল কি ভয়াবহ অনিশ্চিত জীবনে পা দিতে যাচ্ছে!
৩ ঘণ্টা আগে
আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টায় গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে আসেন মিসরের রাষ্ট্রদূত। এর পর বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
৮ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন জীবনের শেষ নির্বাচন হতে পারে বলে জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এছাড়াও যাঁরা এবার দলীয় মনোনয়ন পাননি, তাঁদের দল যথাযথ মর্যাদা ও সম্মান দেবে বলে আশ্বাস দেন তিনি। আজ মঙ্গলবার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড পেজে দেওয়া এক পোস্টে এসব কথা জানান মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
ফেসবুক পোস্টে তিনি বলেন, ‘এই নির্বাচন হয়তো আমার শেষ নির্বাচন! যারা মনোনয়ন পায়নি, বিশ্বাস রাখুন, ইনশা আল্লাহ দল আপনাদের যথাযথ দায়িত্ব ও সম্মান দেবে!’
সবার কাছে দোয়া চেয়ে বিএনপি মহাসচিব পোস্টে আরও লিখেছেন, ‘আপনারা সবাই আমার জন্য দুআ করবেন, আমাদের দলের প্রতিটি নেতাকর্মীর জন্য দুআ করবেন! আমরা সবাই মিলে আপনাদের পাশে থাকব এবং কাজ করব! বিএনপির সেই যোগ্যতা আছে দেশকে মর্যাদার সঙ্গে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার! ইনশা আল্লাহ! আপনারা পাশে থেকেন।’
দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া, তারেক রহমানসহ সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে মির্জা ফখরুল লিখেছেন, ‘মহান আল্লাহর রহমতে বিএনপি আমাকে ঠাকুরগাঁও-১ আসনে মনোনীত করেছে! আমি বেগম খালেদা জিয়া, তারেক রহমান, এবং সকল নেতা এবং নেত্রীকে আমার কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানাই। দলের সকল কর্মীকে জানাই আমার আন্তরিক ধন্যবাদ আজীবন আমার সঙ্গে থাকার জন্য!’
নিজের রাজনৈতিক জীবনের কথা উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল লিখেছেন, ‘আমরা যারা সারাজীবন রাজনীতি করেছি, জেলে গেছি, আমাদের নিজেদের একটা গল্প থাকে! অনেকেই তা জানে না! আমি যখন ১৯৮৭তে সিদ্ধান্ত নেই, আবার রাজনীতিতে ফিরব, আমার মেয়ে দুটো একদমই ছোট ছিল! ঢাকায় পড়ত। আমার স্ত্রীর বয়স অনেক কম ছিল! সে প্রথমে স্তম্ভিত হয়ে গিয়েছিল! বুঝতে পারছিল কি ভয়াবহ অনিশ্চিত জীবনে পা দিতে যাচ্ছে!’
তিনি আরও লেখেন, ‘আমার মেয়ে দুটোর হাত ধরে সেই নিয়ে গেছে স্কুলে, ডাক্তারের কাছে! মনে পরে আমার বড় মেয়ের একটা অপারেশন হবে, আমি সারা রাত গাড়িতে ছিলাম, ঢাকার পথে! যাতে মেয়ের পাশে থাকতে পারি! গল্পগুলো অন্য কোনও দিন বলব যদি আল্লাহ চান! এরকম গল্প আমাদের হাজার হাজার নেতা কর্মীর আছে!’

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন জীবনের শেষ নির্বাচন হতে পারে বলে জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এছাড়াও যাঁরা এবার দলীয় মনোনয়ন পাননি, তাঁদের দল যথাযথ মর্যাদা ও সম্মান দেবে বলে আশ্বাস দেন তিনি। আজ মঙ্গলবার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড পেজে দেওয়া এক পোস্টে এসব কথা জানান মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
ফেসবুক পোস্টে তিনি বলেন, ‘এই নির্বাচন হয়তো আমার শেষ নির্বাচন! যারা মনোনয়ন পায়নি, বিশ্বাস রাখুন, ইনশা আল্লাহ দল আপনাদের যথাযথ দায়িত্ব ও সম্মান দেবে!’
সবার কাছে দোয়া চেয়ে বিএনপি মহাসচিব পোস্টে আরও লিখেছেন, ‘আপনারা সবাই আমার জন্য দুআ করবেন, আমাদের দলের প্রতিটি নেতাকর্মীর জন্য দুআ করবেন! আমরা সবাই মিলে আপনাদের পাশে থাকব এবং কাজ করব! বিএনপির সেই যোগ্যতা আছে দেশকে মর্যাদার সঙ্গে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার! ইনশা আল্লাহ! আপনারা পাশে থেকেন।’
দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া, তারেক রহমানসহ সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে মির্জা ফখরুল লিখেছেন, ‘মহান আল্লাহর রহমতে বিএনপি আমাকে ঠাকুরগাঁও-১ আসনে মনোনীত করেছে! আমি বেগম খালেদা জিয়া, তারেক রহমান, এবং সকল নেতা এবং নেত্রীকে আমার কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানাই। দলের সকল কর্মীকে জানাই আমার আন্তরিক ধন্যবাদ আজীবন আমার সঙ্গে থাকার জন্য!’
নিজের রাজনৈতিক জীবনের কথা উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল লিখেছেন, ‘আমরা যারা সারাজীবন রাজনীতি করেছি, জেলে গেছি, আমাদের নিজেদের একটা গল্প থাকে! অনেকেই তা জানে না! আমি যখন ১৯৮৭তে সিদ্ধান্ত নেই, আবার রাজনীতিতে ফিরব, আমার মেয়ে দুটো একদমই ছোট ছিল! ঢাকায় পড়ত। আমার স্ত্রীর বয়স অনেক কম ছিল! সে প্রথমে স্তম্ভিত হয়ে গিয়েছিল! বুঝতে পারছিল কি ভয়াবহ অনিশ্চিত জীবনে পা দিতে যাচ্ছে!’
তিনি আরও লেখেন, ‘আমার মেয়ে দুটোর হাত ধরে সেই নিয়ে গেছে স্কুলে, ডাক্তারের কাছে! মনে পরে আমার বড় মেয়ের একটা অপারেশন হবে, আমি সারা রাত গাড়িতে ছিলাম, ঢাকার পথে! যাতে মেয়ের পাশে থাকতে পারি! গল্পগুলো অন্য কোনও দিন বলব যদি আল্লাহ চান! এরকম গল্প আমাদের হাজার হাজার নেতা কর্মীর আছে!’

দেশের হিন্দু সম্প্রদায়ের সদস্যদের উদ্দেশে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আপনারা কারও চেয়ে কম নন। আপনারা বাংলাদেশের নাগরিক। এ দেশ আপনাদের জন্মভূমি। রাজনৈতিক মত আলাদা হতে পারে, দল ভিন্ন হতে পারে, তবে অধিকার সবারই সমান। সেই অধিকার রক্ষা করতে আমরা জীবন দিতেও প্রস্তুত।’
৩০ এপ্রিল ২০২৫
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য ২৩৭ আসনে সম্ভাব্য প্রার্থী ঘোষণার পরদিন একজনের দলীয় মনোনয়ন স্থগিত করেছে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভীর সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৩৭ মিনিট আগে
মির্জা আব্বাস বলেন, বর্তমান সরকারের নিজস্ব কোনো শক্তি নাই। দুটি দলের ওপর ভর করে টিকে আছে। এটা তাদের কার্যক্রম দেখলে বোঝা যায়। ওই দুটি দল যা বলে, এই সরকার তা-ই করে।
৩ ঘণ্টা আগে
আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টায় গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে আসেন মিসরের রাষ্ট্রদূত। এর পর বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
৮ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত মিসরের রাষ্ট্রদূত ওমর ফাহমি। আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টায় গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে আসেন মিসরের রাষ্ট্রদূত। এর পর বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
এ সময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, যুগ্ম মহাসচিব হুমায়ুন কবির, সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ উপস্থিত ছিলেন।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানান।

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত মিসরের রাষ্ট্রদূত ওমর ফাহমি। আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টায় গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে আসেন মিসরের রাষ্ট্রদূত। এর পর বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
এ সময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, যুগ্ম মহাসচিব হুমায়ুন কবির, সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ উপস্থিত ছিলেন।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানান।

দেশের হিন্দু সম্প্রদায়ের সদস্যদের উদ্দেশে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আপনারা কারও চেয়ে কম নন। আপনারা বাংলাদেশের নাগরিক। এ দেশ আপনাদের জন্মভূমি। রাজনৈতিক মত আলাদা হতে পারে, দল ভিন্ন হতে পারে, তবে অধিকার সবারই সমান। সেই অধিকার রক্ষা করতে আমরা জীবন দিতেও প্রস্তুত।’
৩০ এপ্রিল ২০২৫
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য ২৩৭ আসনে সম্ভাব্য প্রার্থী ঘোষণার পরদিন একজনের দলীয় মনোনয়ন স্থগিত করেছে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভীর সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৩৭ মিনিট আগে
মির্জা আব্বাস বলেন, বর্তমান সরকারের নিজস্ব কোনো শক্তি নাই। দুটি দলের ওপর ভর করে টিকে আছে। এটা তাদের কার্যক্রম দেখলে বোঝা যায়। ওই দুটি দল যা বলে, এই সরকার তা-ই করে।
৩ ঘণ্টা আগে
মির্জা ফখরুল লিখেছেন, আমি যখন ১৯৮৭তে সিদ্ধান্ত নেই, আবার রাজনীতিতে ফিরব, আমার মেয়ে দুটো একদমই ছোট ছিল! ঢাকায় পড়ত। আমার স্ত্রীর বয়স অনেক কম ছিল! সে প্রথমে স্তম্ভিত হয়ে গিয়েছিল! বুঝতে পারছিল কি ভয়াবহ অনিশ্চিত জীবনে পা দিতে যাচ্ছে!
৩ ঘণ্টা আগে