Ajker Patrika

আ.লীগের সবকিছুতে সন্ত্রাসী-জমিদারি ব্যাপার থাকে: মির্জা ফখরুল

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আপডেট : ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১৫: ০৪
আ.লীগের সবকিছুতে সন্ত্রাসী-জমিদারি ব্যাপার থাকে: মির্জা ফখরুল

আওয়ামী লীগের সবকিছুতেই একটা প্রচণ্ড সন্ত্রাসী ও জমিদারি ব্যাপার থাকে। এটাই তাদের চরিত্র। আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র ফজলে নূর তাপসের বক্তব্যের সমালোচনা করে এ মন্তব্য করেন। 

ডিএসসিসির মেয়র ফজলে নূর তাপস এর আগে বলেছিলেন, ‘মির্জা ফখরুলকে ঢাকায় ঢুকতে দেওয়া হবে না।’ মেয়রের এই বক্তব্য প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এটা হচ্ছে তাদের জমিদারি, সে জন্য কাকে ঢুকতে দেবে আর কাকে ঢুকতে দেবে না—এ ধরনের কথা তারা বলে। কে কী বলল না বলল, তাতে বাংলাদেশের জনগণের কিছু যায়-আসে না। জনগণের লক্ষ্য একটাই, তারা দেশে সুষ্ঠু, অবাধ, নিরপেক্ষ নির্বাচন চায়। সে নির্বাচন হতে হবে নির্দলীয় সরকারের অধীনে।’ 

আগামী নির্বাচনে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) পর্যবেক্ষক না পাঠানোর সিদ্ধান্তের বিষয়ে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘আওয়ামী লীগের অধীনে সুষ্ঠু, অবাধ, নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব নয়। এটা পরীক্ষিত। এ ব্যাপারে কোনো সন্দেহ নাই। ইউরোপীয় ইউনিয়ন দেশের সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে কথা বলেছে। তারা বিষয়টি উপলব্ধি করে পর্যবেক্ষক না পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এতে করে আরও প্রমাণিত হলো যে এ দেশে আসলেই নির্বাচনের পরিবেশ নাই।’ 

বিএনপির মহাসচিব আরও বলেন, ‘এরপরও তারা (আওয়ামী লীগ) এসব কথা কানে নিচ্ছে না। একটা বিষয়েই তারা জোর দিচ্ছে, আওয়ামী লীগ-হাসিনাকে প্রধানমন্ত্রী রাখতেই হবে।’ 

চলমান আন্দোলনকে নস্যাৎ করতে নানা চেষ্টা চলছে—উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘শত প্ররোচনার মুখেও আমরা একেবারে শান্তিপূর্ণ আন্দোলন করছি, গ্রেপ্তার, মামলা, অত্যাচার নির্যাতনের পরেও। শেষ পরিণতি কী হবে, সরকারের আচরণ কী হবে, তার ওপর নির্ভর করছে আমাদের আচরণ কী হবে।’

সরকারকে পদত্যাগের আহ্বান জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আওয়ামী লীগের কাছে আমাদের আবেদনটা একটাই—প্লিজ, রিজাইন। পদত্যাগ করে জনগণকে প্রতিনিধি নির্বাচনের সুযোগ দিন।’

সরকারকে উদ্দেশ্য করে মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ‘আপনাদের শুভবুদ্ধির উদয় হোক। দেশ রক্ষার জন্য, মানুষের কল্যাণের জন্য, গণতন্ত্র রক্ষার জন্য দয়া করে পদত্যাগ করুন। যত দিন আপনি থাকবেন দেশ আরও সংঘাতের দিকে যাবে, আরও খারাপের দিকে যাবে। এখনো তো সংঘাত শুরুই হয়নি।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

আমজনতার দলের নেতা তারেকের প্রতি সহমর্মিতা ইশরাকের, চাইলেন সব নিবন্ধিত দলের পুনর্নিবন্ধন

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেন। ছবি: সংগৃহীত
বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

নতুন দলের নিবন্ধন তালিকা থেকে বাদ পড়ায় নির্বাচন কমিশনের (ইসি) প্রধান ফটকের সামনে গত মঙ্গলবার থেকে আমরণ অনশন করছেন আমজনতার দলের সদস্যসচিব তারেক রহমান। তাঁর প্রতি সহমর্মিতা জানাতে এসে ঢাকা-৬ আসনের বিএনপি মনোনীত প্রার্থী ইশরাক হোসেন ইসির নিবন্ধনে থাকা সব রাজনৈতিক দলের পুনর্নিবন্ধনের দাবি জানিয়েছেন।

আজ রোববার বেলা ২টার দিকে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনের সামনে তারেক রহমানের সঙ্গে সাক্ষাতের পর সাংবাদিকদের ইশরাক বলেন, তারেক রহমানের রাজনৈতিক দলকে নিবন্ধন না দিলে, কোন কোন দল শর্ত সম্পূর্ণভাবে পূরণ করেছে, তার প্রত্যেকটির অডিটেড রিপোর্ট জনসমক্ষে প্রকাশ করতে হবে।

বিএনপি নেতা ইশরাক বলেন, ‘ইসির নিবন্ধনে থাকা ৫৭টি রাজনৈতিক দলের খোঁজ নিলে দেখা যাবে, অনেক রাজনৈতিক দল আসলে দলই না। তাদের কোনো কর্মকাণ্ড আছে কি না, তাদের কোনো রাজনৈতিক কর্মসূচি রয়েছে কি না, ভবিষ্যতে দেশের জনগণের জন্য তারা কী করতে চায়, তাদের নির্বাচনী ম্যানিফেস্টো রয়েছে কি না, তারা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে কি না—এ রকম অনেকগুলো বিষয় চলে আসে। আমি একজন বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে এই প্রতিটি রাজনৈতিক দলের পুনর্নিবন্ধনের প্রক্রিয়া চালু হোক—সেটি চাই। তার মাধ্যমে আসলেই বাছাই করা হোক—কারা রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন পাওয়ার যোগ্য এবং কারা ভুঁইফোড় রাজনৈতিক দল। এসব দলকে ক্ষমতাসীনরা যে যার সুবিধামতো প্রতিষ্ঠা করেছে।’

ইশরাক বলেন, ‘এ জন্য আমি তারেক রহমানের সঙ্গে সহমর্মিতা জানাতে এসেছি। তাঁর পাশে সহযোদ্ধা হিসেবে রয়েছি এবং আমরা জোরালো দাবি জানাচ্ছি—অবিলম্বে তাঁর দলকে নিবন্ধন দিতে হবে। আমরা দেখেছি, সরকার কোনো কোনো ক্ষেত্রে একজন ব্যক্তি এলে একদম গেট খুলে তাকে রিসিভ করার জন্য চলে আসে। আবার হাজার হাজার মানুষ দিনের পর দিন রাস্তায় বসে রোদে পুড়ে মরলেও এই সরকার কর্ণপাত করে না। আমি নিজেও এর ভিকটিম ছিলাম। কেন আজকে তারেক রহমানের সঙ্গে এই বৈষম্যমূলক আচরণ করা হচ্ছে? আমরা জোরালোভাবে এর সমাধান চাই।’

আমজনতার দলের নেতা তারেক রহমান দাবি করছেন, দুই ছাত্র উপদেষ্টার কারণে তাঁর দলকে নিবন্ধন দেওয়া হচ্ছে না।

তাঁর এই দাবি সম্পর্কে জানতে চাইলে বিএনপি নেতা ইশরাক বলেন, ‘এটা আমি অস্বীকার করব না। উড়িয়ে দেওয়ারও কোনো সুযোগ নাই। কারণ, তিনি (তারেক) যথেষ্ট সমালোচক ছিলেন। এই সরকারের বিশেষ করে এমন একটা সময় গিয়েছে, যখন বিশেষ বিশেষ ব্যক্তিদের সমালোচনা করা মানে ওই যে শেখ মুজিবের নাম নেওয়া যাবে না—এ ধরনের একটা পরিস্থিতি ছিল। সেই সময়ও তারেক রহমান সমালোচনা করে গিয়েছেন। সত্যকে সত্য, মিথ্যাকে মিথ্যা বলেছেন। তাই এটা উড়িয়ে দেওয়া যায় না। তাদের রাজনৈতিক শক্ত প্রতিপক্ষ দাঁড়ায় যায় কি না। যেহেতু তারা সমবয়সী—একটা রাজনৈতিক প্ল্যাটফর্ম থেকে এসেছে—সেটি একটি কারণ (নিবন্ধন না দেওয়ার) হতে পারে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

নির্বাচনের পরিবেশ ঘোলাটে করা গণতন্ত্রের পক্ষের শক্তির কাজ নয়: আমীর খসরু

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। ছবি: সংগৃহীত
আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, দাবি আদায়ের নামে রাস্তায় নেমে চাপ সৃষ্টি করা মানে ঐকমত্য নয়। যারা নির্বাচনের পরিবেশকে ঘোলাটে করতে চাইছে, তারা গণতন্ত্রের পক্ষের গোষ্ঠী নয়। আজ রোববার রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে একটি বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

আমীর খসরু বলেন, জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে দেশ পরিচালনা করতে হবে। অন্য কোনো দিকে যাওয়ার সুযোগ নেই। দেশের মানুষ নির্বাচনের মাধ্যমে মুক্তি চায়। সবাই নির্বাচনের অপেক্ষায় রয়েছে।

ভোটের দিনেই গণভোট করার বিধান সংবিধানে নেই উল্লেখ করে তিনি বলেন, বিএনপি তবু উদার হয়ে ভোটের দিন গণভোটে রাজি হয়েছে। এখন কেউ জোর করে নিজের মত চাপিয়ে দিতে চাইলে, তা হবে অগণতান্ত্রিক।

বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘আগামী সংসদে কী পাস হবে না হবে, তা আগামী সংসদেই ঠিক হবে। তবে কেউ কেউ এখনই সেসব সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাইছে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

আইএমএফের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীর নেতৃত্বে আইএমএফের সঙ্গে বৈঠক। ছবি: বিএনপির মিডিয়া সেল
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীর নেতৃত্বে আইএমএফের সঙ্গে বৈঠক। ছবি: বিএনপির মিডিয়া সেল

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)-এর প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক করেছে বিএনপি। আজ রোববার সকালে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানান।

বৈঠকে আইএমএফের প্রতিনিধি দলে নেতৃত্ব দেন অ্যাডভাইজার টু দ্য বাংলাদেশ মিশন চিফ ক্রিস পাপাজর্জিউ।

অন্যদিকে বিএনপির প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। বিএনপির প্রতিনিধিদলে আরও ছিলেন দলের চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ইসমাইল জবিউল্লাহ, ড. জিয়াউদ্দিন হায়দার ও সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ।

বৈঠকে অংশ নেওয়া প্রতিনিধিদলের সদস্যরা জানান, বাংলাদেশের টেকসই অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে হলে আর্থিক খাত, কর ব্যবস্থা এবং সামাজিক খাতের সংস্কার জরুরি।

তাঁরা আরও বলেন, বিএনপি বিশ্বাস করে যে, একটি জবাবদিহিমূলক ও স্বচ্ছ আর্থিক ব্যবস্থাপনা প্রতিষ্ঠা ছাড়া দীর্ঘমেয়াদি প্রবৃদ্ধি সম্ভব নয়।

শায়রুল কবির খান জানান, বিএনপির প্রস্তাবিত নীতি-অগ্রাধিকার এবং সংস্কারভিত্তিক দৃষ্টিভঙ্গির প্রশংসা করেছে আইএমএফ প্রতিনিধি দল।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

ঢাকা-১০ আসনে ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ, প্রার্থী হওয়া নিয়ে গুঞ্জন

আজকের পত্রিকা ডেস্ক­
আপডেট : ০৯ নভেম্বর ২০২৫, ১৩: ৪০
আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। ফাইল ছবি
আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। ফাইল ছবি

জাতীয় সংসদীয় আসন সমঝোতা নিয়ে চলমান রাজনৈতিক আলোচনার মধ্যেই স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হতে যাচ্ছেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক এই সমন্বয়ক আজ রোববার বিকেলে ধানমন্ডি থানার নির্বাচন কার্যালয়ে গিয়ে ভোটার হওয়ার আনুষ্ঠানিক আবেদন করবেন।

স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তার পাঠানো এক বার্তায় জানানো হয়েছে, উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ ধানমন্ডি থানা নির্বাচন কার্যালয়ে উপস্থিত থেকে তাঁর ভোটার স্থানান্তরের প্রক্রিয়া সম্পন্ন করবেন।

আসিফ মাহমুদের এই পদক্ষেপ ঢাকা-১০ নির্বাচনী আসন ঘিরে নির্বাচনকালীন জল্পনাকে আরও জোরালো করেছে। এ আসনটি ধানমন্ডি, নিউমার্কেট, কলাবাগান এবং হাজারীবাগ থানা নিয়ে গঠিত।

উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ কুমিল্লা-৩ (মুরাদনগর উপজেলা) আসনের ভোটার। সেখান থেকে তিনি নির্বাচন করতে পারেন বলে আলোচনা শোনা যাচ্ছিল। তবে গুঞ্জন রয়েছে, যদি বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা হয়, তবে তিনি সরকার থেকে পদত্যাগ করে ঢাকা-১০ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারেন। বিএনপি এই আসনে এখনো কোনো প্রার্থী ঘোষণা না করায় গুঞ্জন আরও প্রবল হয়েছে।

অন্যদিকে এই আসনে জামায়াতে ইসলামী ইতিমধ্যে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী জসীম উদ্দিন সরকারকে নিজেদের প্রার্থী ঘোষণা করেছে।

আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের নেতৃত্ব দেওয়া প্ল্যাটফর্ম বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম প্রধান সমন্বয়ক ছিলেন। অভ্যুত্থানের সময় তাঁর ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ কর্মসূচি ঘোষণা এবং ৬ আগস্টের পরিবর্তে ৫ আগস্টে আন্দোলনকে চূড়ান্ত রূপ দেওয়ার বিষয়টি ফেসবুকে পোস্ট করে তিনি ব্যাপকভাবে আলোচিত হন।

শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর গত বছরের ৮ আগস্ট গঠিত অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদে তিনি স্থান পান। বর্তমানে তিনি স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের পাশাপাশি যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন।

কুমিল্লার ছেলে আসিফ মাহমুদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাষাবিজ্ঞান বিভাগ থেকে স্নাতক সম্পন্ন করেছেন (২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষ)। ছাত্রজীবনের শুরু থেকেই ছাত্র অধিকার পরিষদের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। ২০২৩ সালে গঠিত গণতান্ত্রিক ছাত্রশক্তির ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার আহ্বায়ক হিসেবেও নেতৃত্ব দেন। জুলাই অভ্যুত্থানের সামনের সারির অধিকাংশ নেতা এই ছাত্রশক্তির অংশ ছিলেন। সরকারি দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি তিনি বেসরকারি নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটিতে পলিসি অ্যান্ড গভর্ন্যান্স বিষয়ে স্নাতকোত্তর করছেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত