নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের প্রতিষ্ঠিত আইন ও বিচার প্রক্রিয়া নিয়ে মির্জা ফখরুলের দায়িত্বহীন বক্তব্য ও মিথ্যাচারের তীব্র নিন্দা এবং প্রতিবাদ জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। আজ বুধবার এক বিবৃতিতে তিনি এ প্রতিবাদ জানান।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সুনির্দিষ্ট আইন দ্বারা নির্ধারিত বিষয়ে লজ্জাহীনভাবে মিথ্যা ও বিকৃত তথ্য জাতির সামনে উপস্থাপন করেছে। মির্জা ফখরুল ইসলাম এবং বিএনপি তাদের চিরাচরিত অপরাজনীতির ধারাবাহিকতায় বেগম খালেদা জিয়ার অসুস্থতা নিয়েও ক্রমাগতভাবে সীমাহীন মিথ্যাচারের মাধ্যমে জাতিকে বিভ্রান্ত করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে। দেশবাসী জানে, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা সর্বোচ্চ মানবিকতা ও উদারতা নিয়ে ফৌজদারি কার্যবিধির ৪০১ ধারা অনুযায়ী দুর্নীতির দায়ে সাজাপ্রাপ্ত খালেদা জিয়াকে নিজ ঘরে থেকে দেশের সর্বাধুনিক হাসপাতালে উন্নত চিকিৎসার গ্রহণের সুযোগ করে দিয়েছেন। শুধু বাংলাদেশে নয়, বিশ্বের ইতিহাসে একজন দণ্ডপ্রাপ্ত অপরাধীর জন্য এমন মানবিকতার উদাহরণ বিরল।
‘বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার সেই উদারতাকে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম শুধু অসম্মানই করেনি, গোটা বিষয় নিয়ে অত্যন্ত উসকানিমূলক মন্তব্যের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের আইন, বিচার প্রক্রিয়া ও সংবিধান সম্পর্কে দায়িত্বহীন বক্তব্য প্রদান করেছে। বিএনপি যথাযথ আইনি প্রক্রিয়া অনুসরণ না করে খালেদা জিয়ার অসুস্থতাকে পুঁজি করে রাজনৈতিক স্বার্থসিদ্ধির জন্য জল ঘোলা করার অপতৎপরতা চালাচ্ছে।’
বিবৃতিতে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর রাজনৈতিক প্রতিহিংসা ও প্রতিপক্ষকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেওয়ার অভিযোগ করেছেন। কিন্তু ইতিহাস জানে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা অবৈধ ক্ষমতা দখলকারী সামরিক স্বৈরশাসক জিয়াউর রহমান ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার সঙ্গে জড়িত ছিল। এমনকি খুনিদের বিচার প্রক্রিয়া বন্ধ করার জন্য ইনডেমনিটি অধ্যাদেশকে আইনে পরিণত করে বঙ্গবন্ধুর খুনিদের আইনি সুরক্ষা প্রদান করেছিল। শুধু তাই নয়, খুনিদের বিভিন্ন দূতাবাসে চাকরি দিয়ে পুরস্কৃত করেছিল। তার পদাঙ্ক অনুসরণ করে খালেদা জিয়াও বঙ্গবন্ধুর খুনি রশিদ ও হুদাকে ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারির ভোটারবিহীন নির্বাচনে পার্লামেন্টে বসিয়েছিল। খুনি খায়রুজ্জামানকে চাকরিতে পুনর্বহাল করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চাকরি দিয়ে পদোন্নতির মাধ্যমে রাষ্ট্রদূত পদে নিয়োগ দিয়েছিল। ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবসের দিন বেগম খালেদা জিয়া ভুয়া জন্মদিন পালনের মধ্য দিয়ে আজ অবধি প্রতিহিংসাপরায়ণ ষড়যন্ত্রের রাজনীতির ধারা অব্যাহত রেখেছে।
‘প্রতিহিংসার রাজনীতি এবং প্রতিপক্ষকে হত্যা করার মতো নিকৃষ্ট মানসিকতা ঐতিহ্যগতভাবেই বিএনপির মতাদর্শ। বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা কখনো প্রতিহিংসার রাজনীতি করেন না। বরং তিনি বারবার বিএনপির প্রতিহিংসা ও আক্রোশের রাজনীতির শিকার হয়েছেন। ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট তৎকালীন বিএনপি-জামায়াত অশুভ জোট সরকারের সময় হাওয়া ভবনের সরাসরি তত্ত্বাবধানে বঙ্গবন্ধুকন্যাসহ আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতৃবৃন্দকে হত্যার উদ্দেশ্যে নারকীয় গ্রেনেড হামলা চালানো হয়েছিল। খালেদা জিয়ার ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোর মৃত্যুর পর মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা সমবেদনা জানাতে গেলে বাসার প্রবেশপথ তালা দিয়ে বন্ধ করে দেওয়া হয়। তারপরও বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা সর্বোচ্চ নির্বাহী ক্ষমতা ব্যবহার করে একজন দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি হওয়া সত্ত্বেও বেগম খালেদা জিয়াকে নিজ বাড়িতে অবস্থান ও উন্নত চিকিৎসা গ্রহণের সুযোগ দিয়েছেন। এমন মানবিকতার দৃষ্টান্ত পৃথিবীতে দ্বিতীয় আরেকটি নেই।’
বিবৃতিতে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ২০০৮ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার বিদেশে চিকিৎসা গ্রহণের বিষয়ে সম্পূর্ণ মিথ্যা তথ্য দিয়েছে। জননেত্রী শেখ হাসিনা কোনো দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি ছিলেন না এবং তাঁর বিদেশ গমনে আদালতের কোনো প্রকার নিষেধাজ্ঞা ছিল না। দেশরত্ন শেখ হাসিনা সর্বদা আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তিনি তাঁর বিরুদ্ধে দাখিলকৃত সকল মামলার জামিন পাওয়ার পর এবং যথাযথ আইনি প্রক্রিয়া অনুসরণ করেই বিদেশে চিকিৎসা গ্রহণ করতে গিয়েছিলেন। অন্যদিকে বেগম খালেদা জিয়া দুর্নীতির দায়ে সাজাপ্রাপ্ত একজন দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্বাহী ক্ষমতাবলে তার সাজা বর্তমানে স্থগিত রয়েছে। খালেদা জিয়াকে বিদেশে যেতে হলে দেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী তাকে আদালতের শরণাপন্ন হতেই হবে। বিষয়টি সম্পূর্ণ আদালতের এখতিয়ারাধীন এবং এ বিষয়ে রাজনীতি করার কারও কোনো সুযোগ নেই।’

দেশের প্রতিষ্ঠিত আইন ও বিচার প্রক্রিয়া নিয়ে মির্জা ফখরুলের দায়িত্বহীন বক্তব্য ও মিথ্যাচারের তীব্র নিন্দা এবং প্রতিবাদ জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। আজ বুধবার এক বিবৃতিতে তিনি এ প্রতিবাদ জানান।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সুনির্দিষ্ট আইন দ্বারা নির্ধারিত বিষয়ে লজ্জাহীনভাবে মিথ্যা ও বিকৃত তথ্য জাতির সামনে উপস্থাপন করেছে। মির্জা ফখরুল ইসলাম এবং বিএনপি তাদের চিরাচরিত অপরাজনীতির ধারাবাহিকতায় বেগম খালেদা জিয়ার অসুস্থতা নিয়েও ক্রমাগতভাবে সীমাহীন মিথ্যাচারের মাধ্যমে জাতিকে বিভ্রান্ত করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে। দেশবাসী জানে, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা সর্বোচ্চ মানবিকতা ও উদারতা নিয়ে ফৌজদারি কার্যবিধির ৪০১ ধারা অনুযায়ী দুর্নীতির দায়ে সাজাপ্রাপ্ত খালেদা জিয়াকে নিজ ঘরে থেকে দেশের সর্বাধুনিক হাসপাতালে উন্নত চিকিৎসার গ্রহণের সুযোগ করে দিয়েছেন। শুধু বাংলাদেশে নয়, বিশ্বের ইতিহাসে একজন দণ্ডপ্রাপ্ত অপরাধীর জন্য এমন মানবিকতার উদাহরণ বিরল।
‘বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার সেই উদারতাকে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম শুধু অসম্মানই করেনি, গোটা বিষয় নিয়ে অত্যন্ত উসকানিমূলক মন্তব্যের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের আইন, বিচার প্রক্রিয়া ও সংবিধান সম্পর্কে দায়িত্বহীন বক্তব্য প্রদান করেছে। বিএনপি যথাযথ আইনি প্রক্রিয়া অনুসরণ না করে খালেদা জিয়ার অসুস্থতাকে পুঁজি করে রাজনৈতিক স্বার্থসিদ্ধির জন্য জল ঘোলা করার অপতৎপরতা চালাচ্ছে।’
বিবৃতিতে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর রাজনৈতিক প্রতিহিংসা ও প্রতিপক্ষকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেওয়ার অভিযোগ করেছেন। কিন্তু ইতিহাস জানে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা অবৈধ ক্ষমতা দখলকারী সামরিক স্বৈরশাসক জিয়াউর রহমান ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার সঙ্গে জড়িত ছিল। এমনকি খুনিদের বিচার প্রক্রিয়া বন্ধ করার জন্য ইনডেমনিটি অধ্যাদেশকে আইনে পরিণত করে বঙ্গবন্ধুর খুনিদের আইনি সুরক্ষা প্রদান করেছিল। শুধু তাই নয়, খুনিদের বিভিন্ন দূতাবাসে চাকরি দিয়ে পুরস্কৃত করেছিল। তার পদাঙ্ক অনুসরণ করে খালেদা জিয়াও বঙ্গবন্ধুর খুনি রশিদ ও হুদাকে ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারির ভোটারবিহীন নির্বাচনে পার্লামেন্টে বসিয়েছিল। খুনি খায়রুজ্জামানকে চাকরিতে পুনর্বহাল করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চাকরি দিয়ে পদোন্নতির মাধ্যমে রাষ্ট্রদূত পদে নিয়োগ দিয়েছিল। ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবসের দিন বেগম খালেদা জিয়া ভুয়া জন্মদিন পালনের মধ্য দিয়ে আজ অবধি প্রতিহিংসাপরায়ণ ষড়যন্ত্রের রাজনীতির ধারা অব্যাহত রেখেছে।
‘প্রতিহিংসার রাজনীতি এবং প্রতিপক্ষকে হত্যা করার মতো নিকৃষ্ট মানসিকতা ঐতিহ্যগতভাবেই বিএনপির মতাদর্শ। বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা কখনো প্রতিহিংসার রাজনীতি করেন না। বরং তিনি বারবার বিএনপির প্রতিহিংসা ও আক্রোশের রাজনীতির শিকার হয়েছেন। ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট তৎকালীন বিএনপি-জামায়াত অশুভ জোট সরকারের সময় হাওয়া ভবনের সরাসরি তত্ত্বাবধানে বঙ্গবন্ধুকন্যাসহ আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতৃবৃন্দকে হত্যার উদ্দেশ্যে নারকীয় গ্রেনেড হামলা চালানো হয়েছিল। খালেদা জিয়ার ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোর মৃত্যুর পর মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা সমবেদনা জানাতে গেলে বাসার প্রবেশপথ তালা দিয়ে বন্ধ করে দেওয়া হয়। তারপরও বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা সর্বোচ্চ নির্বাহী ক্ষমতা ব্যবহার করে একজন দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি হওয়া সত্ত্বেও বেগম খালেদা জিয়াকে নিজ বাড়িতে অবস্থান ও উন্নত চিকিৎসা গ্রহণের সুযোগ দিয়েছেন। এমন মানবিকতার দৃষ্টান্ত পৃথিবীতে দ্বিতীয় আরেকটি নেই।’
বিবৃতিতে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ২০০৮ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার বিদেশে চিকিৎসা গ্রহণের বিষয়ে সম্পূর্ণ মিথ্যা তথ্য দিয়েছে। জননেত্রী শেখ হাসিনা কোনো দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি ছিলেন না এবং তাঁর বিদেশ গমনে আদালতের কোনো প্রকার নিষেধাজ্ঞা ছিল না। দেশরত্ন শেখ হাসিনা সর্বদা আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তিনি তাঁর বিরুদ্ধে দাখিলকৃত সকল মামলার জামিন পাওয়ার পর এবং যথাযথ আইনি প্রক্রিয়া অনুসরণ করেই বিদেশে চিকিৎসা গ্রহণ করতে গিয়েছিলেন। অন্যদিকে বেগম খালেদা জিয়া দুর্নীতির দায়ে সাজাপ্রাপ্ত একজন দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্বাহী ক্ষমতাবলে তার সাজা বর্তমানে স্থগিত রয়েছে। খালেদা জিয়াকে বিদেশে যেতে হলে দেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী তাকে আদালতের শরণাপন্ন হতেই হবে। বিষয়টি সম্পূর্ণ আদালতের এখতিয়ারাধীন এবং এ বিষয়ে রাজনীতি করার কারও কোনো সুযোগ নেই।’

চার বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের পর পরিবর্তনের কথা উল্লেখ করে জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ডালের ঘনত্ব বেড়েছে, টর্চার সেল বন্ধ হয়ে গেছে। গাঁজা ও মদের আড্ডা সেখানে এখন আর নেই।
১ ঘণ্টা আগে
তরুণদের কাছে প্রত্যাশার কথা বলতে গিয়ে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় আমির শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘তরুণেরা ককপিটে বসে দেশ পরিচালনা করবে, আমরা পেছন থেকে শক্তি জোগাব।’ আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) সকালে রাজধানীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলনকেন্দ্রে কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচিত প্রতিনিধি সংবর্ধনা ২০২৫-এর অনুষ্ঠান
২ ঘণ্টা আগে
আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) বিকেলে রাজধানীর নয়াপল্টনে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে বিএনপি আয়োজিত র্যালির আগে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন। এ সময় মির্জা ফখরুল আরও বলেন, আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে। তা না হলে দেশের জনগণ সেটি মানবে না।
২ ঘণ্টা আগে
একটি অশুভ শক্তি পরিকল্পিতভাবে সংস্কার নিয়ে জটিলতা তৈরি করছে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। তিনি বলেছেন, ‘একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের উদ্যোগে সমস্যা তৈরি করা হচ্ছে। ইচ্ছাকৃতভাবেই কোনো একটি অশুভ শক্তি এটা করছে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

চার বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের পর পরিবর্তনের কথা উল্লেখ করে জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ডালের ঘনত্ব বেড়েছে, টর্চার সেল বন্ধ হয়ে গেছে। গাঁজা ও মদের আড্ডা সেখানে এখন আর নেই।
আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) সকালে রাজধানীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচিত প্রতিনিধি সংবর্ধনা ২৫-এর অনুষ্ঠানে অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে কেন্দ্রীয় ইসলামী ছাত্রশিবির।
জামায়াতের নেতা তাহের বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় একটি পরিপূর্ণ ছাত্র সংসদ নির্বাচনে এত ভোটের ব্যবধানে নির্বাচিত হওয়ার ঘটনা এই প্রথম একটি ইতিহাস। ইসলামী ছাত্রশিবির পরপর চারটি বৃহৎ বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচনে সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীদের ম্যান্ডেট লাভ করেছে। এতে এটাই প্রমাণ করেছে, ইসলামী ছাত্রশিবির শুধু একটি মাত্র সংগঠন নয়, এটি আজ বাংলাদেশের সমগ্র ছাত্রসমাজ।’
শিবিরকে কেন ভোট দিয়েছে, অনেকের কাছে তার কারণ জিজ্ঞাসা করেছেন তিনি। তাহের বলেন, ‘অনেকে বলেছে, শিবির তার স্বীয় মহিমায় যেসব গুণাবলি আছে, ভদ্র আচরণ করা, কনস্ট্রাক্টিভ কাজ করা ও ছাত্রছাত্রীর কল্যাণে মনোযোগ দেওয়া; সেটার কারণেই। পাশাপাশি শিবিরের প্যানেলে যারা আছে, তারা একাডেমিক্যালিও অনেক সাউন্ড ও স্পেশাল।’

চার বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের পর পরিবর্তনের কথা উল্লেখ করে জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ডালের ঘনত্ব বেড়েছে, টর্চার সেল বন্ধ হয়ে গেছে। গাঁজা ও মদের আড্ডা সেখানে এখন আর নেই।
আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) সকালে রাজধানীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচিত প্রতিনিধি সংবর্ধনা ২৫-এর অনুষ্ঠানে অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে কেন্দ্রীয় ইসলামী ছাত্রশিবির।
জামায়াতের নেতা তাহের বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় একটি পরিপূর্ণ ছাত্র সংসদ নির্বাচনে এত ভোটের ব্যবধানে নির্বাচিত হওয়ার ঘটনা এই প্রথম একটি ইতিহাস। ইসলামী ছাত্রশিবির পরপর চারটি বৃহৎ বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচনে সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীদের ম্যান্ডেট লাভ করেছে। এতে এটাই প্রমাণ করেছে, ইসলামী ছাত্রশিবির শুধু একটি মাত্র সংগঠন নয়, এটি আজ বাংলাদেশের সমগ্র ছাত্রসমাজ।’
শিবিরকে কেন ভোট দিয়েছে, অনেকের কাছে তার কারণ জিজ্ঞাসা করেছেন তিনি। তাহের বলেন, ‘অনেকে বলেছে, শিবির তার স্বীয় মহিমায় যেসব গুণাবলি আছে, ভদ্র আচরণ করা, কনস্ট্রাক্টিভ কাজ করা ও ছাত্রছাত্রীর কল্যাণে মনোযোগ দেওয়া; সেটার কারণেই। পাশাপাশি শিবিরের প্যানেলে যারা আছে, তারা একাডেমিক্যালিও অনেক সাউন্ড ও স্পেশাল।’

দেশের প্রতিষ্ঠিত আইন ও বিচার প্রক্রিয়া নিয়ে মির্জা ফখরুলের দায়িত্বহীন বক্তব্য ও মিথ্যাচারের তীব্র নিন্দা এবং প্রতিবাদ জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। আজ বুধবার এক বিবৃতিতে তিনি এ প্রতিবাদ জানান
০৪ অক্টোবর ২০২৩
তরুণদের কাছে প্রত্যাশার কথা বলতে গিয়ে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় আমির শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘তরুণেরা ককপিটে বসে দেশ পরিচালনা করবে, আমরা পেছন থেকে শক্তি জোগাব।’ আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) সকালে রাজধানীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলনকেন্দ্রে কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচিত প্রতিনিধি সংবর্ধনা ২০২৫-এর অনুষ্ঠান
২ ঘণ্টা আগে
আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) বিকেলে রাজধানীর নয়াপল্টনে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে বিএনপি আয়োজিত র্যালির আগে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন। এ সময় মির্জা ফখরুল আরও বলেন, আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে। তা না হলে দেশের জনগণ সেটি মানবে না।
২ ঘণ্টা আগে
একটি অশুভ শক্তি পরিকল্পিতভাবে সংস্কার নিয়ে জটিলতা তৈরি করছে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। তিনি বলেছেন, ‘একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের উদ্যোগে সমস্যা তৈরি করা হচ্ছে। ইচ্ছাকৃতভাবেই কোনো একটি অশুভ শক্তি এটা করছে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

তরুণদের কাছে প্রত্যাশার কথা বলতে গিয়ে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় আমির শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘তরুণেরা ককপিটে বসে দেশ পরিচালনা করবে, আমরা পেছন থেকে শক্তি জোগাব।’
আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) সকালে রাজধানীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলনকেন্দ্রে কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচিত প্রতিনিধি সংবর্ধনা ২০২৫-এর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। ‘দুর্বার নেতৃত্বে গড়ি স্বপ্নের ক্যাম্পাস’—স্লোগানে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে কেন্দ্রীয় ইসলামী ছাত্রশিবির।
জামায়াতের আমির শফিকুর রহমান বলেন, ‘একজন নাগরিক হিসেবে ভবিষ্যতের বৃহৎ নেতৃত্বের জন্য নিজেকে তৈরি করতে হবে। তোমাদের (তরুণ) হাতে নেতৃত্ব তুলে দিয়ে আমরা পেছন থেকে তোমাদের শক্তি জোগাতে চাই। দেশের ককপিটে তোমাদের বসাতে চাই। তোমরা ককপিটে বসে দেশ পরিচালনা করবা, পেছন থেকে আমরা তোমাদের জন্য দোয়া করব, শক্তি জোগাব।’
জামায়াতের আমির আরও বলেন, ‘ভুল করলে কানে কানে তোমাদেরকে বলে সংশোধন করে দিব, কথা না শুনলে হাতে ধরে ঝাঁকি দেব। যদি তা-ও না শোনো, তাহলে সম্মানের এই আসন থেকে জাতিকে সঙ্গে নিয়ে তোমাদেরকে সরায়ে দেব।’
দেশ পরিচালনায় তরুণদের প্রস্তুতির কথা উল্লেখ করে শফিকুর রহমান বলেন, ‘তোমাদেরকে সেইভাবেই প্রস্তুত হতে হবে। আমি গভীরভাবে বিশ্বাস করি, তোমরা পারবা, তোমরা পেরেছ। একটা হস্তীকে তোমরা এই সমাজ থেকে তাড়াতে পেরেছ, এটাই পর্বতপ্রমাণ। আর সেটা তোমাদের নেতৃত্বেই সফল হয়েছে। আগামীর নতুন বাংলাদেশ, বেটার বাংলাদেশ তরুণদের হাত দিয়ে গড়ে উঠবে।’
আগামী দিনের বাংলাদেশ কীভাবে গড়বে, তার রিহার্সাল হচ্ছে ছাত্র সংসদ নির্বাচন উল্লেখ করে জামায়াতের এ নেতা বলেন, ‘আমি সব সময় তারুণ্যের বিকাশের পথে। তারুণ্যনির্ভর একটা বাংলাদেশ আমরা দেখতে চাই, ১৮ কোটি মানুষ দেখতে চাই। এই তরুণেরা আগামীর বাংলাদেশ কীভাবে গড়বে, তার রিহার্সাল হচ্ছে এখনকার ছাত্র সংসদের মাধ্যম।’
শফিকুর রহমান বলেন, ‘আমাকে লোকেরা আরও জিজ্ঞেস করে, আগামীর বাংলাদেশটা কেমন হবে? আমি বলি যে, কয়েকটা দিন অপেক্ষা করেন। যেমন হবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়; তেমনই হবে আগামীর বাংলাদেশ। তাহলে বুঝতে হবে, তরুণদের ওপরে দায়িত্ব কত ভারী। এই ভারী দায়িত্বের পাহাড় নয়, পর্বতও আপনারা ডিঙাতে পারবেন।’

তরুণদের কাছে প্রত্যাশার কথা বলতে গিয়ে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় আমির শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘তরুণেরা ককপিটে বসে দেশ পরিচালনা করবে, আমরা পেছন থেকে শক্তি জোগাব।’
আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) সকালে রাজধানীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলনকেন্দ্রে কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচিত প্রতিনিধি সংবর্ধনা ২০২৫-এর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। ‘দুর্বার নেতৃত্বে গড়ি স্বপ্নের ক্যাম্পাস’—স্লোগানে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে কেন্দ্রীয় ইসলামী ছাত্রশিবির।
জামায়াতের আমির শফিকুর রহমান বলেন, ‘একজন নাগরিক হিসেবে ভবিষ্যতের বৃহৎ নেতৃত্বের জন্য নিজেকে তৈরি করতে হবে। তোমাদের (তরুণ) হাতে নেতৃত্ব তুলে দিয়ে আমরা পেছন থেকে তোমাদের শক্তি জোগাতে চাই। দেশের ককপিটে তোমাদের বসাতে চাই। তোমরা ককপিটে বসে দেশ পরিচালনা করবা, পেছন থেকে আমরা তোমাদের জন্য দোয়া করব, শক্তি জোগাব।’
জামায়াতের আমির আরও বলেন, ‘ভুল করলে কানে কানে তোমাদেরকে বলে সংশোধন করে দিব, কথা না শুনলে হাতে ধরে ঝাঁকি দেব। যদি তা-ও না শোনো, তাহলে সম্মানের এই আসন থেকে জাতিকে সঙ্গে নিয়ে তোমাদেরকে সরায়ে দেব।’
দেশ পরিচালনায় তরুণদের প্রস্তুতির কথা উল্লেখ করে শফিকুর রহমান বলেন, ‘তোমাদেরকে সেইভাবেই প্রস্তুত হতে হবে। আমি গভীরভাবে বিশ্বাস করি, তোমরা পারবা, তোমরা পেরেছ। একটা হস্তীকে তোমরা এই সমাজ থেকে তাড়াতে পেরেছ, এটাই পর্বতপ্রমাণ। আর সেটা তোমাদের নেতৃত্বেই সফল হয়েছে। আগামীর নতুন বাংলাদেশ, বেটার বাংলাদেশ তরুণদের হাত দিয়ে গড়ে উঠবে।’
আগামী দিনের বাংলাদেশ কীভাবে গড়বে, তার রিহার্সাল হচ্ছে ছাত্র সংসদ নির্বাচন উল্লেখ করে জামায়াতের এ নেতা বলেন, ‘আমি সব সময় তারুণ্যের বিকাশের পথে। তারুণ্যনির্ভর একটা বাংলাদেশ আমরা দেখতে চাই, ১৮ কোটি মানুষ দেখতে চাই। এই তরুণেরা আগামীর বাংলাদেশ কীভাবে গড়বে, তার রিহার্সাল হচ্ছে এখনকার ছাত্র সংসদের মাধ্যম।’
শফিকুর রহমান বলেন, ‘আমাকে লোকেরা আরও জিজ্ঞেস করে, আগামীর বাংলাদেশটা কেমন হবে? আমি বলি যে, কয়েকটা দিন অপেক্ষা করেন। যেমন হবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়; তেমনই হবে আগামীর বাংলাদেশ। তাহলে বুঝতে হবে, তরুণদের ওপরে দায়িত্ব কত ভারী। এই ভারী দায়িত্বের পাহাড় নয়, পর্বতও আপনারা ডিঙাতে পারবেন।’

দেশের প্রতিষ্ঠিত আইন ও বিচার প্রক্রিয়া নিয়ে মির্জা ফখরুলের দায়িত্বহীন বক্তব্য ও মিথ্যাচারের তীব্র নিন্দা এবং প্রতিবাদ জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। আজ বুধবার এক বিবৃতিতে তিনি এ প্রতিবাদ জানান
০৪ অক্টোবর ২০২৩
চার বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের পর পরিবর্তনের কথা উল্লেখ করে জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ডালের ঘনত্ব বেড়েছে, টর্চার সেল বন্ধ হয়ে গেছে। গাঁজা ও মদের আড্ডা সেখানে এখন আর নেই।
১ ঘণ্টা আগে
আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) বিকেলে রাজধানীর নয়াপল্টনে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে বিএনপি আয়োজিত র্যালির আগে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন। এ সময় মির্জা ফখরুল আরও বলেন, আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে। তা না হলে দেশের জনগণ সেটি মানবে না।
২ ঘণ্টা আগে
একটি অশুভ শক্তি পরিকল্পিতভাবে সংস্কার নিয়ে জটিলতা তৈরি করছে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। তিনি বলেছেন, ‘একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের উদ্যোগে সমস্যা তৈরি করা হচ্ছে। ইচ্ছাকৃতভাবেই কোনো একটি অশুভ শক্তি এটা করছে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

একটি রাজনৈতিক দল জোট বানিয়ে গণভোটের চাপ সৃষ্টি করছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, গণভোট হলে নির্বাচনের দিনই হতে হবে।
আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) বিকেলে রাজধানীর নয়াপল্টনে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে বিএনপি আয়োজিত র্যালির আগে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, একটা রাজনৈতিক দল কয়েক দলের সঙ্গে জোট বানিয়েছে। জোট বানিয়ে তারা চাপ সৃষ্টি করছে—নির্বাচনের আগে গণভোট দিতে হবে। কেন নির্বাচনের আগে দিতে হবে? আলাদা দুটি ভোট করতে গেলে অনেক টাকা খরচ হবে। যারা নির্বাচনের আগে গণভোট চাচ্ছে, তারা এর মাধ্যমে নির্বাচনকে বানচাল করার ষড়যন্ত্র করছে।
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, বিএনপি স্পষ্ট করে জানিয়েছে, গণভোট হলে নির্বাচনের দিনই হতে হবে। আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে। তা না হলে দেশের জনগণ সেটি মানবে না।

একটি রাজনৈতিক দল জোট বানিয়ে গণভোটের চাপ সৃষ্টি করছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, গণভোট হলে নির্বাচনের দিনই হতে হবে।
আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) বিকেলে রাজধানীর নয়াপল্টনে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে বিএনপি আয়োজিত র্যালির আগে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, একটা রাজনৈতিক দল কয়েক দলের সঙ্গে জোট বানিয়েছে। জোট বানিয়ে তারা চাপ সৃষ্টি করছে—নির্বাচনের আগে গণভোট দিতে হবে। কেন নির্বাচনের আগে দিতে হবে? আলাদা দুটি ভোট করতে গেলে অনেক টাকা খরচ হবে। যারা নির্বাচনের আগে গণভোট চাচ্ছে, তারা এর মাধ্যমে নির্বাচনকে বানচাল করার ষড়যন্ত্র করছে।
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, বিএনপি স্পষ্ট করে জানিয়েছে, গণভোট হলে নির্বাচনের দিনই হতে হবে। আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে। তা না হলে দেশের জনগণ সেটি মানবে না।

দেশের প্রতিষ্ঠিত আইন ও বিচার প্রক্রিয়া নিয়ে মির্জা ফখরুলের দায়িত্বহীন বক্তব্য ও মিথ্যাচারের তীব্র নিন্দা এবং প্রতিবাদ জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। আজ বুধবার এক বিবৃতিতে তিনি এ প্রতিবাদ জানান
০৪ অক্টোবর ২০২৩
চার বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের পর পরিবর্তনের কথা উল্লেখ করে জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ডালের ঘনত্ব বেড়েছে, টর্চার সেল বন্ধ হয়ে গেছে। গাঁজা ও মদের আড্ডা সেখানে এখন আর নেই।
১ ঘণ্টা আগে
তরুণদের কাছে প্রত্যাশার কথা বলতে গিয়ে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় আমির শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘তরুণেরা ককপিটে বসে দেশ পরিচালনা করবে, আমরা পেছন থেকে শক্তি জোগাব।’ আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) সকালে রাজধানীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলনকেন্দ্রে কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচিত প্রতিনিধি সংবর্ধনা ২০২৫-এর অনুষ্ঠান
২ ঘণ্টা আগে
একটি অশুভ শক্তি পরিকল্পিতভাবে সংস্কার নিয়ে জটিলতা তৈরি করছে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। তিনি বলেছেন, ‘একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের উদ্যোগে সমস্যা তৈরি করা হচ্ছে। ইচ্ছাকৃতভাবেই কোনো একটি অশুভ শক্তি এটা করছে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

একটি অশুভ শক্তি পরিকল্পিতভাবে সংস্কার নিয়ে জটিলতা তৈরি করছে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। তিনি বলেছেন, ‘একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের উদ্যোগে সমস্যা তৈরি করা হচ্ছে। ইচ্ছাকৃতভাবেই কোনো একটি অশুভ শক্তি এটা করছে। এখনই এটাকে থামিয়ে দেওয়ার জন্য সেই ডাকসু, রাকসু, জাকসু ও চাকসু এবং ছাত্র সমাজকে আবার বড় ধরনের ভূমিকা নিয়ে এটাকে থামিয়ে দিতে হবে ও স্তব্ধ করে দিতে হবে।’
আজ শুক্রবার রাজধানীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে ‘কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচিত প্রতিনিধি সংবর্ধনা-২৫’-এর অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। ‘দুর্বার নেতৃত্বে গড়ি স্বপ্নের ক্যাম্পাস’ স্লোগানে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে কেন্দ্রীয় ইসলামী ছাত্রশিবির।
মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘জুলাই বিপ্লব নেতৃত্ব পর্যায়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের রক্তের বিনিময়ে হয়েছে। সারা দেশ তাঁদের সঙ্গে ছিল কোনো সন্দেহ নেই। আপনাদের সেই সংগ্রামই ফ্যাসিবাদকে বিতাড়িত করিয়েছে ভারতে। কিন্তু এই সংগ্রাম শেষ হয়নি। আপনাদের সেই সংগ্রাম দিয়ে বাংলাদেশের দুর্নীতিকে প্রশান্ত মহাসাগরে ফেলে দিতে হবে।’
জামায়াতের এই নেতা বলেন, ‘যে স্পিরিট, যে চেতনায় তরুণ ছাত্ররা-ছাত্রীরা একটি আদর্শবাদী দলকে সমর্থন দিয়েছিল বা এখনো দিয়ে যাচ্ছে, আগামী নির্বাচনে ৪ কোটি তরুণ ছাত্রসমাজ যেন সেই ধারাবাহিকতা রাখে এবং দেশের একটি পজিটিভ পরিবর্তনের জন্য সিদ্ধান্ত নিয়ে আদর্শবাদী দল এবং দলগুলোকে বিজয়ী করে। সেই বিজয়ের জন্য মাঠে অংশগ্রহণ করে সেইভাবে তরুণ সমাজের মাইন্ডকে প্রস্তুত করার জন্য আপনাদের (শিক্ষার্থীদের) এখন থেকে ভূমিকা নিতে হবে।’
নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘আপনাদের সেইরকম ছোট ছোট করে মেসেজ তৈরি করতে হবে, ছোট ছোট করে থিম তৈরি করতে হবে, ছোট ছোট করে আইডিয়া তৈরি করতে হবে। সারা বাংলাদেশে তরুণদের সেই স্পিরিটে গ্রামে গ্রামে, বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে মানুষকে সংগঠিত করার জন্য যে ঢেউ...তা অব্যাহত রাখতে হবে। ইনশা আল্লাহ, আমরা দেখছি বা আশা করছি, বিশ্ববিদ্যালয়ের যে রিফ্লেকশন, এটাই বাংলাদেশ হবে। আগামী নির্বাচনে তারই প্রভাবে আরেকটি মিরাকল হতে পারে, আমরা এটা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি।’
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। এ ছাড়া ডাকসু, জাকসু, রাকসু, চাকসুর ভিপিসহ নেতৃবৃন্দ, জামায়াত, শিবির ও বিভিন্ন রাজনৈতিক ছাত্র সংগঠনের কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

একটি অশুভ শক্তি পরিকল্পিতভাবে সংস্কার নিয়ে জটিলতা তৈরি করছে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। তিনি বলেছেন, ‘একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের উদ্যোগে সমস্যা তৈরি করা হচ্ছে। ইচ্ছাকৃতভাবেই কোনো একটি অশুভ শক্তি এটা করছে। এখনই এটাকে থামিয়ে দেওয়ার জন্য সেই ডাকসু, রাকসু, জাকসু ও চাকসু এবং ছাত্র সমাজকে আবার বড় ধরনের ভূমিকা নিয়ে এটাকে থামিয়ে দিতে হবে ও স্তব্ধ করে দিতে হবে।’
আজ শুক্রবার রাজধানীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে ‘কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচিত প্রতিনিধি সংবর্ধনা-২৫’-এর অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। ‘দুর্বার নেতৃত্বে গড়ি স্বপ্নের ক্যাম্পাস’ স্লোগানে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে কেন্দ্রীয় ইসলামী ছাত্রশিবির।
মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘জুলাই বিপ্লব নেতৃত্ব পর্যায়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের রক্তের বিনিময়ে হয়েছে। সারা দেশ তাঁদের সঙ্গে ছিল কোনো সন্দেহ নেই। আপনাদের সেই সংগ্রামই ফ্যাসিবাদকে বিতাড়িত করিয়েছে ভারতে। কিন্তু এই সংগ্রাম শেষ হয়নি। আপনাদের সেই সংগ্রাম দিয়ে বাংলাদেশের দুর্নীতিকে প্রশান্ত মহাসাগরে ফেলে দিতে হবে।’
জামায়াতের এই নেতা বলেন, ‘যে স্পিরিট, যে চেতনায় তরুণ ছাত্ররা-ছাত্রীরা একটি আদর্শবাদী দলকে সমর্থন দিয়েছিল বা এখনো দিয়ে যাচ্ছে, আগামী নির্বাচনে ৪ কোটি তরুণ ছাত্রসমাজ যেন সেই ধারাবাহিকতা রাখে এবং দেশের একটি পজিটিভ পরিবর্তনের জন্য সিদ্ধান্ত নিয়ে আদর্শবাদী দল এবং দলগুলোকে বিজয়ী করে। সেই বিজয়ের জন্য মাঠে অংশগ্রহণ করে সেইভাবে তরুণ সমাজের মাইন্ডকে প্রস্তুত করার জন্য আপনাদের (শিক্ষার্থীদের) এখন থেকে ভূমিকা নিতে হবে।’
নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘আপনাদের সেইরকম ছোট ছোট করে মেসেজ তৈরি করতে হবে, ছোট ছোট করে থিম তৈরি করতে হবে, ছোট ছোট করে আইডিয়া তৈরি করতে হবে। সারা বাংলাদেশে তরুণদের সেই স্পিরিটে গ্রামে গ্রামে, বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে মানুষকে সংগঠিত করার জন্য যে ঢেউ...তা অব্যাহত রাখতে হবে। ইনশা আল্লাহ, আমরা দেখছি বা আশা করছি, বিশ্ববিদ্যালয়ের যে রিফ্লেকশন, এটাই বাংলাদেশ হবে। আগামী নির্বাচনে তারই প্রভাবে আরেকটি মিরাকল হতে পারে, আমরা এটা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি।’
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। এ ছাড়া ডাকসু, জাকসু, রাকসু, চাকসুর ভিপিসহ নেতৃবৃন্দ, জামায়াত, শিবির ও বিভিন্ন রাজনৈতিক ছাত্র সংগঠনের কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

দেশের প্রতিষ্ঠিত আইন ও বিচার প্রক্রিয়া নিয়ে মির্জা ফখরুলের দায়িত্বহীন বক্তব্য ও মিথ্যাচারের তীব্র নিন্দা এবং প্রতিবাদ জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। আজ বুধবার এক বিবৃতিতে তিনি এ প্রতিবাদ জানান
০৪ অক্টোবর ২০২৩
চার বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের পর পরিবর্তনের কথা উল্লেখ করে জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ডালের ঘনত্ব বেড়েছে, টর্চার সেল বন্ধ হয়ে গেছে। গাঁজা ও মদের আড্ডা সেখানে এখন আর নেই।
১ ঘণ্টা আগে
তরুণদের কাছে প্রত্যাশার কথা বলতে গিয়ে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় আমির শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘তরুণেরা ককপিটে বসে দেশ পরিচালনা করবে, আমরা পেছন থেকে শক্তি জোগাব।’ আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) সকালে রাজধানীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলনকেন্দ্রে কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচিত প্রতিনিধি সংবর্ধনা ২০২৫-এর অনুষ্ঠান
২ ঘণ্টা আগে
আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) বিকেলে রাজধানীর নয়াপল্টনে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে বিএনপি আয়োজিত র্যালির আগে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন। এ সময় মির্জা ফখরুল আরও বলেন, আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে। তা না হলে দেশের জনগণ সেটি মানবে না।
২ ঘণ্টা আগে