Ajker Patrika

সাঈদীকে জেলে ঢুকিয়ে মেরে ফেলা হয়েছে, খালেদা জিয়ার ক্ষেত্রেও উদ্দেশ্য তাই: ফখরুল 

বগুড়া প্রতিনিধি
আপডেট : ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১৫: ১৭
সাঈদীকে জেলে ঢুকিয়ে মেরে ফেলা হয়েছে, খালেদা জিয়ার ক্ষেত্রেও উদ্দেশ্য তাই: ফখরুল 

যুদ্ধাপরাধের মামলায় আজীবন দণ্ডপ্রাপ্ত দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মতো খালেদা জিয়াকেও চিকিৎসা না দিয়ে সরকার মেরে ফেলতে চায় বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠার এক দফা দাবিতে আজ রোববার বগুড়ায় তারুণ্যের রোডমার্চ শুরুর আগে পথসভায় তিনি এ অভিযোগ করেন।

বিএনপির মহাসচিব বলেন, দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে ‘মিথ্যা মামলায় কারাবন্দী করা’ হয়। যথাযথ চিকিৎসা না পেয়ে তিনি মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন। চিকিৎসকেরা বলছেন, ‘লিভার ট্রান্সপ্ল্যান্ট ছাড়া’ তাকে বাঁচানো যাবে না। বিদেশে না নিলে সেটা সম্ভব নয়। কিন্তু সরকার তা করতে দিচ্ছে না। 

বগুড়ায় রোড মার্চ কর্মসূচিতে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরমির্জা ফখরুল বলেন ‘সাঈদী সাহেবকে যেভাবে জেলে ঢুকিয়ে মেরে ফেলেছে, আজকে আমাদের দেশনেত্রীর ক্ষেত্রেও উদ্দেশ্য ওইটাই। তাই আজকে পরিষ্কার করে বলতে চাই, অবিলম্বে দেশনেত্রী খালেদা জিয়াকে মুক্তি দিয়ে বিদেশে নিয়ে চিকিৎসার ব্যবস্থা করেন।’ তা না হলে সমস্ত দায়-দায়িত্ব সরকারকেই নিতে হবে বলে হুঁশিয়ার করেন তিনি।

বিএনপি মহাসচিব আরও বলেন, ‘ভোটের অধিকার আদায় করতে আমাদের রুখে দাঁড়াতে হবে। জনগণকে জেগে উঠতে হবে। শেখ হাসিনাকে পদত্যাগ করে নির্দলীয় সরকারের অধীনে ভোট দিতে হবে। ১৪ ও ১৮ সালের ভোট আমরা দেখেছি। আগামী ২৪ সালের ভোট এই সরকারের অধীনে হতে দেওয়া যাবে না। আমরা আর শিয়ালের কাছে মুরগি বাগী দিতে রাজি না।’

ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য শেখ হাসিনা ১৮ দিনের সফরে আমেরিকায় যাচ্ছেন উল্লেখ করে মীর্জা ফখরুল বলেন, ‘এবার ছাড় দেওয়া হবে না। আমাদের অধিকার আদায় করে নিয়েই ছাড়ব।’ 

বগুড়ায় রোড মার্চ কর্মসূচি। ছবি: আজকের পত্রিকাপথসভায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ, কেন্দ্রীয় যুবদলের সভাপতি সুলতান মাহমুদ টুকু, ছাত্রদলের সভাপতি রাশেদ ইকবালসহ অন্য নেতারা বক্তব্য দেন।

বগুড়ার ১২ উপজেলা ছাড়াও জয়পুরহাট, সিরাজগঞ্জ, নাটোর ও পাবনা থেকে আগত নেতা-কর্মীরা তারুণ্যের রোডমার্চে অংশ নেন। পথসভা শেষে বগুড়া শহরতলির এরুলিয়া হাট চত্বর থেকে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্বে নেতা-কর্মীদের গাড়িবহর নওগাঁ হয়ে রাজশাহীর উদ্দেশে যাত্রা করে। গাড়িবহরে ২ হাজার মাইক্রোবাস, পাঁচ শতাধিক বাস ও ট্রাক ছাড়াও পাঁচ শতাধিক মোটরসাইকেলে নেতা-কর্মীরা অংশ নিচ্ছেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

আমজনতার দলের নেতা তারেকের প্রতি সহমর্মিতা ইশরাকের, চাইলেন সব নিবন্ধিত দলের পুনর্নিবন্ধন

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেন। ছবি: সংগৃহীত
বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

নতুন দলের নিবন্ধন তালিকা থেকে বাদ পড়ায় নির্বাচন কমিশনের (ইসি) প্রধান ফটকের সামনে গত মঙ্গলবার থেকে আমরণ অনশন করছেন আমজনতার দলের সদস্যসচিব তারেক রহমান। তাঁর প্রতি সহমর্মিতা জানাতে এসে ঢাকা-৬ আসনের বিএনপি মনোনীত প্রার্থী ইশরাক হোসেন ইসির নিবন্ধনে থাকা সব রাজনৈতিক দলের পুনর্নিবন্ধনের দাবি জানিয়েছেন।

আজ রোববার বেলা ২টার দিকে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনের সামনে তারেক রহমানের সঙ্গে সাক্ষাতের পর সাংবাদিকদের ইশরাক বলেন, তারেক রহমানের রাজনৈতিক দলকে নিবন্ধন না দিলে, কোন কোন দল শর্ত সম্পূর্ণভাবে পূরণ করেছে, তার প্রত্যেকটির অডিটেড রিপোর্ট জনসমক্ষে প্রকাশ করতে হবে।

বিএনপি নেতা ইশরাক বলেন, ‘ইসির নিবন্ধনে থাকা ৫৭টি রাজনৈতিক দলের খোঁজ নিলে দেখা যাবে, অনেক রাজনৈতিক দল আসলে দলই না। তাদের কোনো কর্মকাণ্ড আছে কি না, তাদের কোনো রাজনৈতিক কর্মসূচি রয়েছে কি না, ভবিষ্যতে দেশের জনগণের জন্য তারা কী করতে চায়, তাদের নির্বাচনী ম্যানিফেস্টো রয়েছে কি না, তারা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে কি না—এ রকম অনেকগুলো বিষয় চলে আসে। আমি একজন বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে এই প্রতিটি রাজনৈতিক দলের পুনর্নিবন্ধনের প্রক্রিয়া চালু হোক—সেটি চাই। তার মাধ্যমে আসলেই বাছাই করা হোক—কারা রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন পাওয়ার যোগ্য এবং কারা ভুঁইফোড় রাজনৈতিক দল। এসব দলকে ক্ষমতাসীনরা যে যার সুবিধামতো প্রতিষ্ঠা করেছে।’

ইশরাক বলেন, ‘এ জন্য আমি তারেক রহমানের সঙ্গে সহমর্মিতা জানাতে এসেছি। তাঁর পাশে সহযোদ্ধা হিসেবে রয়েছি এবং আমরা জোরালো দাবি জানাচ্ছি—অবিলম্বে তাঁর দলকে নিবন্ধন দিতে হবে। আমরা দেখেছি, সরকার কোনো কোনো ক্ষেত্রে একজন ব্যক্তি এলে একদম গেট খুলে তাকে রিসিভ করার জন্য চলে আসে। আবার হাজার হাজার মানুষ দিনের পর দিন রাস্তায় বসে রোদে পুড়ে মরলেও এই সরকার কর্ণপাত করে না। আমি নিজেও এর ভিকটিম ছিলাম। কেন আজকে তারেক রহমানের সঙ্গে এই বৈষম্যমূলক আচরণ করা হচ্ছে? আমরা জোরালোভাবে এর সমাধান চাই।’

আমজনতার দলের নেতা তারেক রহমান দাবি করছেন, দুই ছাত্র উপদেষ্টার কারণে তাঁর দলকে নিবন্ধন দেওয়া হচ্ছে না।

তাঁর এই দাবি সম্পর্কে জানতে চাইলে বিএনপি নেতা ইশরাক বলেন, ‘এটা আমি অস্বীকার করব না। উড়িয়ে দেওয়ারও কোনো সুযোগ নাই। কারণ, তিনি (তারেক) যথেষ্ট সমালোচক ছিলেন। এই সরকারের বিশেষ করে এমন একটা সময় গিয়েছে, যখন বিশেষ বিশেষ ব্যক্তিদের সমালোচনা করা মানে ওই যে শেখ মুজিবের নাম নেওয়া যাবে না—এ ধরনের একটা পরিস্থিতি ছিল। সেই সময়ও তারেক রহমান সমালোচনা করে গিয়েছেন। সত্যকে সত্য, মিথ্যাকে মিথ্যা বলেছেন। তাই এটা উড়িয়ে দেওয়া যায় না। তাদের রাজনৈতিক শক্ত প্রতিপক্ষ দাঁড়ায় যায় কি না। যেহেতু তারা সমবয়সী—একটা রাজনৈতিক প্ল্যাটফর্ম থেকে এসেছে—সেটি একটি কারণ (নিবন্ধন না দেওয়ার) হতে পারে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

নির্বাচনের পরিবেশ ঘোলাটে করা গণতন্ত্রের পক্ষের শক্তির কাজ নয়: আমীর খসরু

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। ছবি: সংগৃহীত
আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, দাবি আদায়ের নামে রাস্তায় নেমে চাপ সৃষ্টি করা মানে ঐকমত্য নয়। যারা নির্বাচনের পরিবেশকে ঘোলাটে করতে চাইছে, তারা গণতন্ত্রের পক্ষের গোষ্ঠী নয়। আজ রোববার রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে একটি বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

আমীর খসরু বলেন, জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে দেশ পরিচালনা করতে হবে। অন্য কোনো দিকে যাওয়ার সুযোগ নেই। দেশের মানুষ নির্বাচনের মাধ্যমে মুক্তি চায়। সবাই নির্বাচনের অপেক্ষায় রয়েছে।

ভোটের দিনেই গণভোট করার বিধান সংবিধানে নেই উল্লেখ করে তিনি বলেন, বিএনপি তবু উদার হয়ে ভোটের দিন গণভোটে রাজি হয়েছে। এখন কেউ জোর করে নিজের মত চাপিয়ে দিতে চাইলে, তা হবে অগণতান্ত্রিক।

বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘আগামী সংসদে কী পাস হবে না হবে, তা আগামী সংসদেই ঠিক হবে। তবে কেউ কেউ এখনই সেসব সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাইছে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

আইএমএফের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীর নেতৃত্বে আইএমএফের সঙ্গে বৈঠক। ছবি: বিএনপির মিডিয়া সেল
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীর নেতৃত্বে আইএমএফের সঙ্গে বৈঠক। ছবি: বিএনপির মিডিয়া সেল

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)-এর প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক করেছে বিএনপি। আজ রোববার সকালে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানান।

বৈঠকে আইএমএফের প্রতিনিধি দলে নেতৃত্ব দেন অ্যাডভাইজার টু দ্য বাংলাদেশ মিশন চিফ ক্রিস পাপাজর্জিউ।

অন্যদিকে বিএনপির প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। বিএনপির প্রতিনিধিদলে আরও ছিলেন দলের চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ইসমাইল জবিউল্লাহ, ড. জিয়াউদ্দিন হায়দার ও সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ।

বৈঠকে অংশ নেওয়া প্রতিনিধিদলের সদস্যরা জানান, বাংলাদেশের টেকসই অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে হলে আর্থিক খাত, কর ব্যবস্থা এবং সামাজিক খাতের সংস্কার জরুরি।

তাঁরা আরও বলেন, বিএনপি বিশ্বাস করে যে, একটি জবাবদিহিমূলক ও স্বচ্ছ আর্থিক ব্যবস্থাপনা প্রতিষ্ঠা ছাড়া দীর্ঘমেয়াদি প্রবৃদ্ধি সম্ভব নয়।

শায়রুল কবির খান জানান, বিএনপির প্রস্তাবিত নীতি-অগ্রাধিকার এবং সংস্কারভিত্তিক দৃষ্টিভঙ্গির প্রশংসা করেছে আইএমএফ প্রতিনিধি দল।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

ঢাকা-১০ আসনে ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ, প্রার্থী হওয়া নিয়ে গুঞ্জন

আজকের পত্রিকা ডেস্ক­
আপডেট : ০৯ নভেম্বর ২০২৫, ১৩: ৪০
আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। ফাইল ছবি
আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। ফাইল ছবি

জাতীয় সংসদীয় আসন সমঝোতা নিয়ে চলমান রাজনৈতিক আলোচনার মধ্যেই স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হতে যাচ্ছেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক এই সমন্বয়ক আজ রোববার বিকেলে ধানমন্ডি থানার নির্বাচন কার্যালয়ে গিয়ে ভোটার হওয়ার আনুষ্ঠানিক আবেদন করবেন।

স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তার পাঠানো এক বার্তায় জানানো হয়েছে, উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ ধানমন্ডি থানা নির্বাচন কার্যালয়ে উপস্থিত থেকে তাঁর ভোটার স্থানান্তরের প্রক্রিয়া সম্পন্ন করবেন।

আসিফ মাহমুদের এই পদক্ষেপ ঢাকা-১০ নির্বাচনী আসন ঘিরে নির্বাচনকালীন জল্পনাকে আরও জোরালো করেছে। এ আসনটি ধানমন্ডি, নিউমার্কেট, কলাবাগান এবং হাজারীবাগ থানা নিয়ে গঠিত।

উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ কুমিল্লা-৩ (মুরাদনগর উপজেলা) আসনের ভোটার। সেখান থেকে তিনি নির্বাচন করতে পারেন বলে আলোচনা শোনা যাচ্ছিল। তবে গুঞ্জন রয়েছে, যদি বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা হয়, তবে তিনি সরকার থেকে পদত্যাগ করে ঢাকা-১০ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারেন। বিএনপি এই আসনে এখনো কোনো প্রার্থী ঘোষণা না করায় গুঞ্জন আরও প্রবল হয়েছে।

অন্যদিকে এই আসনে জামায়াতে ইসলামী ইতিমধ্যে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী জসীম উদ্দিন সরকারকে নিজেদের প্রার্থী ঘোষণা করেছে।

আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের নেতৃত্ব দেওয়া প্ল্যাটফর্ম বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম প্রধান সমন্বয়ক ছিলেন। অভ্যুত্থানের সময় তাঁর ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ কর্মসূচি ঘোষণা এবং ৬ আগস্টের পরিবর্তে ৫ আগস্টে আন্দোলনকে চূড়ান্ত রূপ দেওয়ার বিষয়টি ফেসবুকে পোস্ট করে তিনি ব্যাপকভাবে আলোচিত হন।

শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর গত বছরের ৮ আগস্ট গঠিত অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদে তিনি স্থান পান। বর্তমানে তিনি স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের পাশাপাশি যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন।

কুমিল্লার ছেলে আসিফ মাহমুদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাষাবিজ্ঞান বিভাগ থেকে স্নাতক সম্পন্ন করেছেন (২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষ)। ছাত্রজীবনের শুরু থেকেই ছাত্র অধিকার পরিষদের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। ২০২৩ সালে গঠিত গণতান্ত্রিক ছাত্রশক্তির ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার আহ্বায়ক হিসেবেও নেতৃত্ব দেন। জুলাই অভ্যুত্থানের সামনের সারির অধিকাংশ নেতা এই ছাত্রশক্তির অংশ ছিলেন। সরকারি দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি তিনি বেসরকারি নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটিতে পলিসি অ্যান্ড গভর্ন্যান্স বিষয়ে স্নাতকোত্তর করছেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত