নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সম্প্রতি দলের নেতা কর্মীদের গ্রেপ্তার ও কারাগারে পাঠানোর ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, ‘দেশে এখন আওয়ামী কর্তৃত্ববাদী শাসন চলছে। ফ্যাসিবাদের নিষ্ঠুর আঘাতে দেশের মানুষ এখন জর্জরিত ও সর্ব শান্ত। মানুষ জানমালের নিরাপত্তাহীনতায় নৈরাজ্যের অতল গহ্বরে ডুবে যাচ্ছে। নানা কায়দায় বিএনপিকে ধ্বংস করতে সর্বশক্তি নিয়োগ করেছে আওয়ামী শাসকগোষ্ঠী।’
আজ বুধবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ‘সরকার পতনের চলমান আন্দোলনকে নস্যাৎ করতে দলের নেতা কর্মীদের ভয় দেখাতে গ্রেপ্তারের হিড়িক শুরু হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় মুন্সিগঞ্জ জেলা বিএনপির সদস্যসচিব কামরুজ্জামান রতনকে কারাগারে পাঠানো, যুবদলের সাবেক সহসভাপতি আলী আকবর চুন্নুকে ডিবি পরিচয়ে তুলে নিয়ে যাওয়াসহ স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সহসভাপতি রফিক হাওলাদার এবং ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক হারুন উর রশীদ হারুনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।’
সরকারকে হুঁশিয়ার করে দিয়ে মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ‘নেতা কর্মীদের গুম-খুন এবং মিথ্যা মামলা দায়ের ও তাদের কারাবন্দী করে আওয়ামী সরকার নিজেদের নিরাপদ করতে পারবে না। কারণ আওয়ামী ভয়াবহ দুঃশাসনের বিরুদ্ধে বিদ্রোহী জনস্রোত এখন অবৈধ শাসকগোষ্ঠীর মসনদের দিকে ধাবিত হতে শুরু করেছে। সরকারের পতন না হওয়া পর্যন্ত জনগণকে সঙ্গে নিয়ে বিএনপি এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা কর্মীরা রাজপথ ছেড়ে ঘরে ফিরে যাবে না। জনবিস্ফোরণের উত্তাল তরঙ্গে আওয়ামী সরকারের রাজসিংহাসন ডুবে যাবে।’
বিবৃতিতে অবিলম্বে কামরুজ্জামান রতনের মামলা প্রত্যাহার ও মুক্তিসহ আলী আকবর চুন্নুকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর এবং রফিক হাওলাদার ও হারুন উর রশীদ হারুনের মামলা প্রত্যাহার ও তাদের নিঃশর্ত মুক্তির জোর আহ্বান জানান বিএনপি মহাসচিব।

সম্প্রতি দলের নেতা কর্মীদের গ্রেপ্তার ও কারাগারে পাঠানোর ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, ‘দেশে এখন আওয়ামী কর্তৃত্ববাদী শাসন চলছে। ফ্যাসিবাদের নিষ্ঠুর আঘাতে দেশের মানুষ এখন জর্জরিত ও সর্ব শান্ত। মানুষ জানমালের নিরাপত্তাহীনতায় নৈরাজ্যের অতল গহ্বরে ডুবে যাচ্ছে। নানা কায়দায় বিএনপিকে ধ্বংস করতে সর্বশক্তি নিয়োগ করেছে আওয়ামী শাসকগোষ্ঠী।’
আজ বুধবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ‘সরকার পতনের চলমান আন্দোলনকে নস্যাৎ করতে দলের নেতা কর্মীদের ভয় দেখাতে গ্রেপ্তারের হিড়িক শুরু হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় মুন্সিগঞ্জ জেলা বিএনপির সদস্যসচিব কামরুজ্জামান রতনকে কারাগারে পাঠানো, যুবদলের সাবেক সহসভাপতি আলী আকবর চুন্নুকে ডিবি পরিচয়ে তুলে নিয়ে যাওয়াসহ স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সহসভাপতি রফিক হাওলাদার এবং ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক হারুন উর রশীদ হারুনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।’
সরকারকে হুঁশিয়ার করে দিয়ে মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ‘নেতা কর্মীদের গুম-খুন এবং মিথ্যা মামলা দায়ের ও তাদের কারাবন্দী করে আওয়ামী সরকার নিজেদের নিরাপদ করতে পারবে না। কারণ আওয়ামী ভয়াবহ দুঃশাসনের বিরুদ্ধে বিদ্রোহী জনস্রোত এখন অবৈধ শাসকগোষ্ঠীর মসনদের দিকে ধাবিত হতে শুরু করেছে। সরকারের পতন না হওয়া পর্যন্ত জনগণকে সঙ্গে নিয়ে বিএনপি এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা কর্মীরা রাজপথ ছেড়ে ঘরে ফিরে যাবে না। জনবিস্ফোরণের উত্তাল তরঙ্গে আওয়ামী সরকারের রাজসিংহাসন ডুবে যাবে।’
বিবৃতিতে অবিলম্বে কামরুজ্জামান রতনের মামলা প্রত্যাহার ও মুক্তিসহ আলী আকবর চুন্নুকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর এবং রফিক হাওলাদার ও হারুন উর রশীদ হারুনের মামলা প্রত্যাহার ও তাদের নিঃশর্ত মুক্তির জোর আহ্বান জানান বিএনপি মহাসচিব।

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া কোনো নির্বাচন হওয়ার সম্ভাবনা নেই বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর পল্টনে যুগপৎ আন্দোলনের শরিকদের আয়োজিত এক সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
১৮ মিনিট আগে
সমাবেশে গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে প্রায় নয় মাস চেষ্টা করে সাংবিধানিক, রাজনৈতিক, প্রশাসনিক নানা সংস্কার নিয়ে আমরা যখন প্রায় একমত হয়েছি, তখন থেকে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। সেই ষড়যন্ত্রের সূত্র ধরে আগামী ১৩ তারিখে শাটডাউনের নামে নতুন নাশকতার পরিকল্পনা করা হচ্ছে।’
২৩ মিনিট আগে
সংবিধানে গণভোট নেই যারা বলছেন তাঁদের উদ্দেশে জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ বলেছেন, সংবিধান মেনে সব করলে ছাব্বিশ সালে নির্বাচন অনুষ্ঠানের কথা কোথাও লেখা নেই। সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন হওয়ার কথা উনত্রিশ সালে।
৪৪ মিনিট আগে
বাগেরহাটের আসন পুনর্বহাল নিয়ে আদালতের রায়ের পর নিজেদের দাবি তুলে ধরে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের (সিইসি) সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন জেলার বিএনপি ও জামায়াতের কয়েকজন প্রতিনিধি। মঙ্গলবার বেলা ১২টার দিকে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে আসেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া কোনো নির্বাচন হওয়ার সম্ভাবনা নেই বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর পল্টনে যুগপৎ আন্দোলনের শরিকদের আয়োজিত এক সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
শফিকুর রহমান বলেন, ‘যারা জুলাই বিপ্লব মানবেন না, তাদের জন্য ২৬ সালে কোনো নির্বাচন নাই। ২৬-এ নির্বাচন দেখতে হলে আগে জুলাই বিপ্লবের স্বীকৃতি লাগবে। আর জুলাই বিপ্লবের স্বীকৃতি দিতে হলে জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি দিতেই হবে। এই আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই।’
তিনি বলেন, ‘এ দেশের মুক্তিকামী মানুষের কথা একটাই, জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে কোনো ভোট অনুষ্ঠিত হতে হবে। গণভোটের ব্যাপারে সকল দল একমত। তাহলে তারিখ নিয়ে এই বায়নাবাজি কেন?’

জুলাই সনদের ভিত্তিতেই আগামী জাতীয় সংসদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘ওই নির্বাচন যখন অনুষ্ঠিত হবে তখন আর কোনো সংশয় সন্দেহ থাকবে না। আমরা চাই আগামী ফেব্রুয়ারিতে রোজার আগেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হোক। এইটা নিয়ে কেউ ধূম্রজাল সৃষ্টি করার পাঁয়তারা চালাবেন না। উদোর পিণ্ডি বুধোর ঘাড়ে ফেলবেন না।’
জামায়াত আমির আরও বলেন, ‘সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের মতামতের ভিত্তিতে একটা চার্টার তৈরি হয়েছে। এটি হচ্ছে গণতন্ত্রের প্রথা, সংখ্যাগরিষ্ঠ যা বলবে বাকিরা তাই মেনে নেবে। কিন্তু আমরা দেখলাম, কেউ কেউ তা মেনে নিতে রাজি নন। যদি আপনি গণতন্ত্রের প্রতি শ্রদ্ধা না দেখান জাতীয় নির্বাচনে আপনি শ্রদ্ধা দেখাবেন কীভাবে? এই জায়গায় আসতে হবে।’
শফিকুর রহমান আরও বলেন, ‘সকল বায়না ভুলে যান। জুলাই শহীদের রক্তের প্রতি সম্মান দেখান। জুলাইয়ে যারা লড়াই করেছে, এখনো কষ্ট করছে, মেহেরবানি করে তাদের বোঝার চেষ্টা করুন।’

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া কোনো নির্বাচন হওয়ার সম্ভাবনা নেই বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর পল্টনে যুগপৎ আন্দোলনের শরিকদের আয়োজিত এক সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
শফিকুর রহমান বলেন, ‘যারা জুলাই বিপ্লব মানবেন না, তাদের জন্য ২৬ সালে কোনো নির্বাচন নাই। ২৬-এ নির্বাচন দেখতে হলে আগে জুলাই বিপ্লবের স্বীকৃতি লাগবে। আর জুলাই বিপ্লবের স্বীকৃতি দিতে হলে জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি দিতেই হবে। এই আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই।’
তিনি বলেন, ‘এ দেশের মুক্তিকামী মানুষের কথা একটাই, জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে কোনো ভোট অনুষ্ঠিত হতে হবে। গণভোটের ব্যাপারে সকল দল একমত। তাহলে তারিখ নিয়ে এই বায়নাবাজি কেন?’

জুলাই সনদের ভিত্তিতেই আগামী জাতীয় সংসদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘ওই নির্বাচন যখন অনুষ্ঠিত হবে তখন আর কোনো সংশয় সন্দেহ থাকবে না। আমরা চাই আগামী ফেব্রুয়ারিতে রোজার আগেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হোক। এইটা নিয়ে কেউ ধূম্রজাল সৃষ্টি করার পাঁয়তারা চালাবেন না। উদোর পিণ্ডি বুধোর ঘাড়ে ফেলবেন না।’
জামায়াত আমির আরও বলেন, ‘সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের মতামতের ভিত্তিতে একটা চার্টার তৈরি হয়েছে। এটি হচ্ছে গণতন্ত্রের প্রথা, সংখ্যাগরিষ্ঠ যা বলবে বাকিরা তাই মেনে নেবে। কিন্তু আমরা দেখলাম, কেউ কেউ তা মেনে নিতে রাজি নন। যদি আপনি গণতন্ত্রের প্রতি শ্রদ্ধা না দেখান জাতীয় নির্বাচনে আপনি শ্রদ্ধা দেখাবেন কীভাবে? এই জায়গায় আসতে হবে।’
শফিকুর রহমান আরও বলেন, ‘সকল বায়না ভুলে যান। জুলাই শহীদের রক্তের প্রতি সম্মান দেখান। জুলাইয়ে যারা লড়াই করেছে, এখনো কষ্ট করছে, মেহেরবানি করে তাদের বোঝার চেষ্টা করুন।’

দেশে এখন আওয়ামী কর্তৃত্ববাদী শাসন চলছে। ফ্যাসিবাদের নিষ্ঠুর আঘাতে দেশের মানুষ এখন জর্জরিত ও সর্ব শান্ত। মানুষ জানমালের নিরাপত্তাহীনতায় নৈরাজ্যের অতল গহ্বরে ডুবে যাচ্ছে। নানা কায়দায় বিএনপিকে ধ্বংস করতে সর্বশক্তি নিয়োগ করেছে আওয়ামী শাসকগোষ্ঠী
০৯ নভেম্বর ২০২২
সমাবেশে গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে প্রায় নয় মাস চেষ্টা করে সাংবিধানিক, রাজনৈতিক, প্রশাসনিক নানা সংস্কার নিয়ে আমরা যখন প্রায় একমত হয়েছি, তখন থেকে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। সেই ষড়যন্ত্রের সূত্র ধরে আগামী ১৩ তারিখে শাটডাউনের নামে নতুন নাশকতার পরিকল্পনা করা হচ্ছে।’
২৩ মিনিট আগে
সংবিধানে গণভোট নেই যারা বলছেন তাঁদের উদ্দেশে জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ বলেছেন, সংবিধান মেনে সব করলে ছাব্বিশ সালে নির্বাচন অনুষ্ঠানের কথা কোথাও লেখা নেই। সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন হওয়ার কথা উনত্রিশ সালে।
৪৪ মিনিট আগে
বাগেরহাটের আসন পুনর্বহাল নিয়ে আদালতের রায়ের পর নিজেদের দাবি তুলে ধরে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের (সিইসি) সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন জেলার বিএনপি ও জামায়াতের কয়েকজন প্রতিনিধি। মঙ্গলবার বেলা ১২টার দিকে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে আসেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, ‘আপনারা অবিলম্বে জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য আগে গণভোট দিন, তারপর ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচনের জন্য তফসিল ঘোষণা করুন। জাতি আপনাদের সহযোগিতা করবে।’
রাজধানীর পল্টনে আজ মঙ্গলবার দুপুরে পাঁচ দফা দাবি আদায়ে আয়োজিত এক সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি ও ওই আদেশের ওপর চলতি মাসেই গণভোট আয়োজন; ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে উভয় কক্ষে সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (পিআর) পদ্ধতি চালু; অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের লক্ষ্যে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড (সবার জন্য সমান সুযোগ) নিশ্চিত; ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের জুলুম-নির্যাতন, গণহত্যা ও দুর্নীতির বিচার দৃশ্যমান এবং জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা—এই পাঁচ দাবিতে আন্দোলন করছে জামায়াতে ইসলামী।
তাদের সঙ্গে রয়েছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টি, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা) ও বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট পার্টি।
দাবি আদায়ের লক্ষ্যে ইসলামপন্থী এই আট দল আজ পল্টনে সমাবেশের ডাক দেয়।
সমাবেশে গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে প্রায় নয় মাস চেষ্টা করে সাংবিধানিক, রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক নানা সংস্কার নিয়ে আমরা যখন প্রায় একমত হয়েছি, তখন থেকে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। সেই ষড়যন্ত্রের সূত্র ধরে আগামী ১৩ তারিখে শাটডাউনের নামে নতুন নাশকতার পরিকল্পনা করা হচ্ছে।’
ষড়যন্ত্রের সুযোগ বন্ধ করে সরকারের কাছে আবেদন জানিয়ে জামায়াতের এ নেতা বলেন, দাবি উঠেছে এক দিনে গণভোট ও জাতীয় নির্বাচনের। তাহলে দ্বিকক্ষবিশিষ্ট পার্লামেন্টসহ যা যা সংশোধন হয়েছে, গণভোটের আইনি ভিত্তি যদি না হয়, তাহলে কিসের ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন হবে?
গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘আমাদের পাঁচ দফায় মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্তদের বিচারের দাবি করেছিলাম। আমরা ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আওয়ামী লীগের বিচারপ্রক্রিয়া যখন এগিয়ে যাচ্ছে, যখন এই নভেম্বরে মামলার রায় দেওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে, তখনই ফ্যাসিস্টরা বাংলাদেশজুড়ে ককটেল, গাড়িতে আগুন দিয়ে নাশকতার ষড়যন্ত্র করছে।’
এ সময় স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার উদ্দেশে গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘আমরা শুনেছি, ঢাকায় হোটেলে-হোটেলে সন্ত্রাসীরা অবস্থান নিয়েছে। আপনারা অভিযান চালিয়ে ফ্যাসিস্টের দোসরদের গ্রেপ্তার করুন।’

অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, ‘আপনারা অবিলম্বে জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য আগে গণভোট দিন, তারপর ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচনের জন্য তফসিল ঘোষণা করুন। জাতি আপনাদের সহযোগিতা করবে।’
রাজধানীর পল্টনে আজ মঙ্গলবার দুপুরে পাঁচ দফা দাবি আদায়ে আয়োজিত এক সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি ও ওই আদেশের ওপর চলতি মাসেই গণভোট আয়োজন; ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে উভয় কক্ষে সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (পিআর) পদ্ধতি চালু; অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের লক্ষ্যে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড (সবার জন্য সমান সুযোগ) নিশ্চিত; ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের জুলুম-নির্যাতন, গণহত্যা ও দুর্নীতির বিচার দৃশ্যমান এবং জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা—এই পাঁচ দাবিতে আন্দোলন করছে জামায়াতে ইসলামী।
তাদের সঙ্গে রয়েছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টি, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা) ও বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট পার্টি।
দাবি আদায়ের লক্ষ্যে ইসলামপন্থী এই আট দল আজ পল্টনে সমাবেশের ডাক দেয়।
সমাবেশে গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে প্রায় নয় মাস চেষ্টা করে সাংবিধানিক, রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক নানা সংস্কার নিয়ে আমরা যখন প্রায় একমত হয়েছি, তখন থেকে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। সেই ষড়যন্ত্রের সূত্র ধরে আগামী ১৩ তারিখে শাটডাউনের নামে নতুন নাশকতার পরিকল্পনা করা হচ্ছে।’
ষড়যন্ত্রের সুযোগ বন্ধ করে সরকারের কাছে আবেদন জানিয়ে জামায়াতের এ নেতা বলেন, দাবি উঠেছে এক দিনে গণভোট ও জাতীয় নির্বাচনের। তাহলে দ্বিকক্ষবিশিষ্ট পার্লামেন্টসহ যা যা সংশোধন হয়েছে, গণভোটের আইনি ভিত্তি যদি না হয়, তাহলে কিসের ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন হবে?
গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘আমাদের পাঁচ দফায় মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্তদের বিচারের দাবি করেছিলাম। আমরা ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আওয়ামী লীগের বিচারপ্রক্রিয়া যখন এগিয়ে যাচ্ছে, যখন এই নভেম্বরে মামলার রায় দেওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে, তখনই ফ্যাসিস্টরা বাংলাদেশজুড়ে ককটেল, গাড়িতে আগুন দিয়ে নাশকতার ষড়যন্ত্র করছে।’
এ সময় স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার উদ্দেশে গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘আমরা শুনেছি, ঢাকায় হোটেলে-হোটেলে সন্ত্রাসীরা অবস্থান নিয়েছে। আপনারা অভিযান চালিয়ে ফ্যাসিস্টের দোসরদের গ্রেপ্তার করুন।’

দেশে এখন আওয়ামী কর্তৃত্ববাদী শাসন চলছে। ফ্যাসিবাদের নিষ্ঠুর আঘাতে দেশের মানুষ এখন জর্জরিত ও সর্ব শান্ত। মানুষ জানমালের নিরাপত্তাহীনতায় নৈরাজ্যের অতল গহ্বরে ডুবে যাচ্ছে। নানা কায়দায় বিএনপিকে ধ্বংস করতে সর্বশক্তি নিয়োগ করেছে আওয়ামী শাসকগোষ্ঠী
০৯ নভেম্বর ২০২২
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া কোনো নির্বাচন হওয়ার সম্ভাবনা নেই বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর পল্টনে যুগপৎ আন্দোলনের শরিকদের আয়োজিত এক সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
১৮ মিনিট আগে
সংবিধানে গণভোট নেই যারা বলছেন তাঁদের উদ্দেশে জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ বলেছেন, সংবিধান মেনে সব করলে ছাব্বিশ সালে নির্বাচন অনুষ্ঠানের কথা কোথাও লেখা নেই। সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন হওয়ার কথা উনত্রিশ সালে।
৪৪ মিনিট আগে
বাগেরহাটের আসন পুনর্বহাল নিয়ে আদালতের রায়ের পর নিজেদের দাবি তুলে ধরে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের (সিইসি) সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন জেলার বিএনপি ও জামায়াতের কয়েকজন প্রতিনিধি। মঙ্গলবার বেলা ১২টার দিকে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে আসেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সংবিধানে গণভোট নেই যারা বলছেন তাঁদের উদ্দেশে জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ বলেছেন, সংবিধান মেনে সব করলে ছাব্বিশ সালে নির্বাচন অনুষ্ঠানের কথা কোথাও লেখা নেই। সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন হওয়ার কথা উনত্রিশ সালে।
আজ মঙ্গলবার পল্টন মোড়ে নির্বাচনের আগে গণভোটসহ ৫ দাবিতে আয়োজিত ৮ দলের গণসমাবেশে এ কথা বলেন হামিদুর রহমান।
তিনি বলেন, ‘আমাদের বন্ধুরা কেউ কেউ বলে—সংবিধানে গণভোট নাই। তাদের উদ্দেশে বলতে চাই, আওয়ামী লীগের আমলে সংবিধান সংশোধনের মাধ্যমে গণভোট বাতিল করেছিল শেখ হাসিনা। আজকে যারা বলে সংবিধানে এটা নাই, তারা কি হাসিনার সুরে কথা বলে না?’
তিনি আরও বলেন, ‘আজকে যারা বলে তাদের কাছে জিজ্ঞাসা—৫ বছর পরপর নির্বাচনের কথা সংবিধানে লেখা আছে। চব্বিশে যদি নির্বাচন হয়, তাহলে ছাব্বিশ সালে নির্বাচন হবে কোথায় লেখা আছে? সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন হতে হবে উনত্রিশ সালে।’
হামিদুর রহমান আযাদ বলেন, ‘এই সমাজকে যদি আরও শক্তিশালী করতে, নতুন বাংলাদেশের পথে যাত্রা শুরু করতে হলে সংস্কারের প্রয়োজনে জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোট দিতে হবে। নির্বাচনের আগে গণভোট দেওয়া ছাড়া জুলাই সনদ বাস্তবায়ন সম্ভব নয়, সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়।’
বিএনপিকে উদ্দেশ করে এ জামায়াত নেতা বলেন, ‘আপনারা আবার নতুন করে ফ্যাসিবাদ কায়েম করতে চান, বাংলাদেশের জনগণ এই ষড়যন্ত্র বাংলার মাটিতে হতে দেবে না। সরকারকে বলতে চাই জুলাই সনদ আদেশ জারি করুন।’

সংবিধানে গণভোট নেই যারা বলছেন তাঁদের উদ্দেশে জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ বলেছেন, সংবিধান মেনে সব করলে ছাব্বিশ সালে নির্বাচন অনুষ্ঠানের কথা কোথাও লেখা নেই। সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন হওয়ার কথা উনত্রিশ সালে।
আজ মঙ্গলবার পল্টন মোড়ে নির্বাচনের আগে গণভোটসহ ৫ দাবিতে আয়োজিত ৮ দলের গণসমাবেশে এ কথা বলেন হামিদুর রহমান।
তিনি বলেন, ‘আমাদের বন্ধুরা কেউ কেউ বলে—সংবিধানে গণভোট নাই। তাদের উদ্দেশে বলতে চাই, আওয়ামী লীগের আমলে সংবিধান সংশোধনের মাধ্যমে গণভোট বাতিল করেছিল শেখ হাসিনা। আজকে যারা বলে সংবিধানে এটা নাই, তারা কি হাসিনার সুরে কথা বলে না?’
তিনি আরও বলেন, ‘আজকে যারা বলে তাদের কাছে জিজ্ঞাসা—৫ বছর পরপর নির্বাচনের কথা সংবিধানে লেখা আছে। চব্বিশে যদি নির্বাচন হয়, তাহলে ছাব্বিশ সালে নির্বাচন হবে কোথায় লেখা আছে? সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন হতে হবে উনত্রিশ সালে।’
হামিদুর রহমান আযাদ বলেন, ‘এই সমাজকে যদি আরও শক্তিশালী করতে, নতুন বাংলাদেশের পথে যাত্রা শুরু করতে হলে সংস্কারের প্রয়োজনে জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোট দিতে হবে। নির্বাচনের আগে গণভোট দেওয়া ছাড়া জুলাই সনদ বাস্তবায়ন সম্ভব নয়, সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়।’
বিএনপিকে উদ্দেশ করে এ জামায়াত নেতা বলেন, ‘আপনারা আবার নতুন করে ফ্যাসিবাদ কায়েম করতে চান, বাংলাদেশের জনগণ এই ষড়যন্ত্র বাংলার মাটিতে হতে দেবে না। সরকারকে বলতে চাই জুলাই সনদ আদেশ জারি করুন।’

দেশে এখন আওয়ামী কর্তৃত্ববাদী শাসন চলছে। ফ্যাসিবাদের নিষ্ঠুর আঘাতে দেশের মানুষ এখন জর্জরিত ও সর্ব শান্ত। মানুষ জানমালের নিরাপত্তাহীনতায় নৈরাজ্যের অতল গহ্বরে ডুবে যাচ্ছে। নানা কায়দায় বিএনপিকে ধ্বংস করতে সর্বশক্তি নিয়োগ করেছে আওয়ামী শাসকগোষ্ঠী
০৯ নভেম্বর ২০২২
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া কোনো নির্বাচন হওয়ার সম্ভাবনা নেই বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর পল্টনে যুগপৎ আন্দোলনের শরিকদের আয়োজিত এক সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
১৮ মিনিট আগে
সমাবেশে গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে প্রায় নয় মাস চেষ্টা করে সাংবিধানিক, রাজনৈতিক, প্রশাসনিক নানা সংস্কার নিয়ে আমরা যখন প্রায় একমত হয়েছি, তখন থেকে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। সেই ষড়যন্ত্রের সূত্র ধরে আগামী ১৩ তারিখে শাটডাউনের নামে নতুন নাশকতার পরিকল্পনা করা হচ্ছে।’
২৩ মিনিট আগে
বাগেরহাটের আসন পুনর্বহাল নিয়ে আদালতের রায়ের পর নিজেদের দাবি তুলে ধরে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের (সিইসি) সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন জেলার বিএনপি ও জামায়াতের কয়েকজন প্রতিনিধি। মঙ্গলবার বেলা ১২টার দিকে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে আসেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাগেরহাটের আসন পুনর্বহাল নিয়ে আদালতের রায়ের পর নিজেদের দাবি তুলে ধরে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের (সিইসি) সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন জেলার বিএনপি ও জামায়াতের কয়েকজন প্রতিনিধি। মঙ্গলবার বেলা ১২টার দিকে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে আসেন তাঁরা।
এ দলে বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য শেখ ওয়াহিদুজ্জামান দিপু, জেলা উপদেষ্টা ও তাঁতী দলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক কাজী মনিরুজ্জামান মনির এবং জামায়াতের মনজুরুল ইসলাম রাহাতসহ ১০ থেকে ১২ জন প্রতিনিধি ছিলেন।
বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন থেকে কমিয়ে তিনটি করে নির্বাচন কমিশন যে গেজেট জারি করেছিল, গতকাল সোমবার হাইকোর্ট তা অবৈধ ঘোষণা করে।
পরদিন আজ মঙ্গলবার বাগেরহাটের প্রতিনিধিরা নির্বাচন ভবনে এসে প্রথমে ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ এবং পরে সিইসির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।
সিইসির সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে শেখ ওয়াহিদুজ্জামান দিপু সাংবাদিকদের বলেন, ‘রায়ের কপি আসেনি। আমরা এর আগেই ইসি সচিব ও সিইসির সঙ্গে দেখা করেছি। আমরা বাগেরহাটের সব জনগণের আর্তি তাদের জানিয়েছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘আইনি-বেআইনি যে প্রক্রিয়ায় হোক, ইসি যে কাজটি করেছে তা দেশের সর্বোচ্চ আদালতে অবৈধ ও বেআইনি ঘোষিত হয়েছে। আমরা ইসিকে অনুরোধ জানাব, আপনারা আদালতের রায়ের প্রতি শ্রদ্ধা দেখাবেন। আর এমন কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করতে যাবেন না, ওই অঞ্চলের জনগণের প্রতি নতুন করে চাপ সৃষ্টি হয়।’

বাগেরহাটের আসন পুনর্বহাল নিয়ে আদালতের রায়ের পর নিজেদের দাবি তুলে ধরে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের (সিইসি) সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন জেলার বিএনপি ও জামায়াতের কয়েকজন প্রতিনিধি। মঙ্গলবার বেলা ১২টার দিকে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে আসেন তাঁরা।
এ দলে বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য শেখ ওয়াহিদুজ্জামান দিপু, জেলা উপদেষ্টা ও তাঁতী দলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক কাজী মনিরুজ্জামান মনির এবং জামায়াতের মনজুরুল ইসলাম রাহাতসহ ১০ থেকে ১২ জন প্রতিনিধি ছিলেন।
বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন থেকে কমিয়ে তিনটি করে নির্বাচন কমিশন যে গেজেট জারি করেছিল, গতকাল সোমবার হাইকোর্ট তা অবৈধ ঘোষণা করে।
পরদিন আজ মঙ্গলবার বাগেরহাটের প্রতিনিধিরা নির্বাচন ভবনে এসে প্রথমে ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ এবং পরে সিইসির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।
সিইসির সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে শেখ ওয়াহিদুজ্জামান দিপু সাংবাদিকদের বলেন, ‘রায়ের কপি আসেনি। আমরা এর আগেই ইসি সচিব ও সিইসির সঙ্গে দেখা করেছি। আমরা বাগেরহাটের সব জনগণের আর্তি তাদের জানিয়েছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘আইনি-বেআইনি যে প্রক্রিয়ায় হোক, ইসি যে কাজটি করেছে তা দেশের সর্বোচ্চ আদালতে অবৈধ ও বেআইনি ঘোষিত হয়েছে। আমরা ইসিকে অনুরোধ জানাব, আপনারা আদালতের রায়ের প্রতি শ্রদ্ধা দেখাবেন। আর এমন কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করতে যাবেন না, ওই অঞ্চলের জনগণের প্রতি নতুন করে চাপ সৃষ্টি হয়।’

দেশে এখন আওয়ামী কর্তৃত্ববাদী শাসন চলছে। ফ্যাসিবাদের নিষ্ঠুর আঘাতে দেশের মানুষ এখন জর্জরিত ও সর্ব শান্ত। মানুষ জানমালের নিরাপত্তাহীনতায় নৈরাজ্যের অতল গহ্বরে ডুবে যাচ্ছে। নানা কায়দায় বিএনপিকে ধ্বংস করতে সর্বশক্তি নিয়োগ করেছে আওয়ামী শাসকগোষ্ঠী
০৯ নভেম্বর ২০২২
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া কোনো নির্বাচন হওয়ার সম্ভাবনা নেই বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর পল্টনে যুগপৎ আন্দোলনের শরিকদের আয়োজিত এক সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
১৮ মিনিট আগে
সমাবেশে গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে প্রায় নয় মাস চেষ্টা করে সাংবিধানিক, রাজনৈতিক, প্রশাসনিক নানা সংস্কার নিয়ে আমরা যখন প্রায় একমত হয়েছি, তখন থেকে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। সেই ষড়যন্ত্রের সূত্র ধরে আগামী ১৩ তারিখে শাটডাউনের নামে নতুন নাশকতার পরিকল্পনা করা হচ্ছে।’
২৩ মিনিট আগে
সংবিধানে গণভোট নেই যারা বলছেন তাঁদের উদ্দেশে জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ বলেছেন, সংবিধান মেনে সব করলে ছাব্বিশ সালে নির্বাচন অনুষ্ঠানের কথা কোথাও লেখা নেই। সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন হওয়ার কথা উনত্রিশ সালে।
৪৪ মিনিট আগে