ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মাধ্যমে বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় গতকাল মঙ্গলবার বার্তা সংস্থা রয়টার্সের মুখোমুখি হয়েছিলেন। সেখানে তাঁকে প্রশ্ন করা হয়েছিল, তাঁর মা ভারত থেকে কবে দেশে ফিরতে পারেন। জবাবে জয় জানান, সেটা শেখ হাসিনার ওপরই নির্ভর করছে।
গতকাল রয়টার্স জয়ের কাছে জানতে চায়, শেখ হাসিনা কবে দেশে ফিরতে পারেন? জবাবে তিনি বলেন, ‘এটি তাঁর (হাসিনা) ওপর নির্ভর করবে। এই মুহূর্তে আমি আমার দলের লোকদের নিরাপদ রাখতে চাই। তাই আমি এই ইউনূস সরকার তাদের ওপর যে নৃশংসতা চালাচ্ছে, সে বিষয় সম্পর্কে আন্তর্জাতিক সচেতনতা বাড়াতে চাই।’
এর আগে, গত আগস্টে সজীব ওয়াজেদ জয় রয়টার্সকে বলেছিলেন, শেখ হাসিনা দেশে বিচারের মুখোমুখি হতে প্রস্তুত এবং আওয়ামী লীগ নির্বাচনে লড়াই করতে চায়। তিনি বলেছিলেন, ‘আপাতত তিনি (হাসিনা) ভারতে আছেন। অন্তর্বর্তী সরকার যখনই সিদ্ধান্ত নেবে, তখনই তিনি বাংলাদেশে ফিরে যাবেন।’ ৭৬ বছর বয়সী শেখ হাসিনা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন কি না, তা তিনি স্পষ্ট করে বলেননি। তিনি বলেছেন, ‘আমার মা বর্তমান মেয়াদের পরে রাজনীতি থেকে অবসর নিতেন।’
গতকাল বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সজীব ওয়াজেদ জয় বলেছেন, ‘আমি খুশি যে আমাদের প্রত্যাশিত একটি সময়সীমা এখন আছে আমাদের সামনে। তবে আমরা এই নাটক আগেও দেখেছি, যেখানে একটি অসাংবিধানিক, অনির্বাচিত সরকার সংস্কারের প্রতিশ্রুতি দেয় এবং তারপর পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়।’
এ সময় জয় ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার ঠিক আগে পাকিস্তানের জান্তা সরকারের কর্মকাণ্ডের উদাহরণ দেন। পাশাপাশি নিকট অতীতে, ২০০৭ সালে সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কথাও তিনি উল্লেখ করেন। ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠনের আগে এই অনির্বাচিত সরকার ক্ষমতায় ছিল।
গত আগস্টে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পরপরই ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ এবং অপর প্রধান দল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) তিন মাসের মধ্যে নির্বাচন দাবি করে। কিন্তু শান্তিতে নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে বাংলাদেশের অনির্বাচিত অন্তর্বর্তী সরকার নির্বাচনের আগে বিচার বিভাগ, পুলিশ এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সংস্কারের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। তবে এসব কার্যক্রম বাস্তবায়নের জন্য কোনো সময়সীমা নির্ধারণ করেনি।
ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মাধ্যমে বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় গতকাল মঙ্গলবার বার্তা সংস্থা রয়টার্সের মুখোমুখি হয়েছিলেন। সেখানে তাঁকে প্রশ্ন করা হয়েছিল, তাঁর মা ভারত থেকে কবে দেশে ফিরতে পারেন। জবাবে জয় জানান, সেটা শেখ হাসিনার ওপরই নির্ভর করছে।
গতকাল রয়টার্স জয়ের কাছে জানতে চায়, শেখ হাসিনা কবে দেশে ফিরতে পারেন? জবাবে তিনি বলেন, ‘এটি তাঁর (হাসিনা) ওপর নির্ভর করবে। এই মুহূর্তে আমি আমার দলের লোকদের নিরাপদ রাখতে চাই। তাই আমি এই ইউনূস সরকার তাদের ওপর যে নৃশংসতা চালাচ্ছে, সে বিষয় সম্পর্কে আন্তর্জাতিক সচেতনতা বাড়াতে চাই।’
এর আগে, গত আগস্টে সজীব ওয়াজেদ জয় রয়টার্সকে বলেছিলেন, শেখ হাসিনা দেশে বিচারের মুখোমুখি হতে প্রস্তুত এবং আওয়ামী লীগ নির্বাচনে লড়াই করতে চায়। তিনি বলেছিলেন, ‘আপাতত তিনি (হাসিনা) ভারতে আছেন। অন্তর্বর্তী সরকার যখনই সিদ্ধান্ত নেবে, তখনই তিনি বাংলাদেশে ফিরে যাবেন।’ ৭৬ বছর বয়সী শেখ হাসিনা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন কি না, তা তিনি স্পষ্ট করে বলেননি। তিনি বলেছেন, ‘আমার মা বর্তমান মেয়াদের পরে রাজনীতি থেকে অবসর নিতেন।’
গতকাল বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সজীব ওয়াজেদ জয় বলেছেন, ‘আমি খুশি যে আমাদের প্রত্যাশিত একটি সময়সীমা এখন আছে আমাদের সামনে। তবে আমরা এই নাটক আগেও দেখেছি, যেখানে একটি অসাংবিধানিক, অনির্বাচিত সরকার সংস্কারের প্রতিশ্রুতি দেয় এবং তারপর পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়।’
এ সময় জয় ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার ঠিক আগে পাকিস্তানের জান্তা সরকারের কর্মকাণ্ডের উদাহরণ দেন। পাশাপাশি নিকট অতীতে, ২০০৭ সালে সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কথাও তিনি উল্লেখ করেন। ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠনের আগে এই অনির্বাচিত সরকার ক্ষমতায় ছিল।
গত আগস্টে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পরপরই ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ এবং অপর প্রধান দল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) তিন মাসের মধ্যে নির্বাচন দাবি করে। কিন্তু শান্তিতে নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে বাংলাদেশের অনির্বাচিত অন্তর্বর্তী সরকার নির্বাচনের আগে বিচার বিভাগ, পুলিশ এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সংস্কারের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। তবে এসব কার্যক্রম বাস্তবায়নের জন্য কোনো সময়সীমা নির্ধারণ করেনি।
বিএনপির নির্বাহী কমিটির সহ-আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা বলেছেন, সেফ এক্সিটের কথা কী আর বলব, প্রত্যেকটা উপদেষ্টাই তো বিদেশি নাগরিক।
৩ ঘণ্টা আগেরেজাউল করীম বলেন, শ্রমিকবান্ধব রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে। বর্তমান সংখ্যাগরিষ্ঠতাভিত্তিক নির্বাচনী পদ্ধতিতে জনগণের প্রকৃত মতামত সংসদে প্রতিফলিত হয় না। এর ফলে জাতীয় রাজনীতিতে বৈষম্য, অস্থিরতা ও অন্যায় প্রভাব বিস্তার করছে। দেশের গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে সুষ্ঠু প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত
৪ ঘণ্টা আগেরিজভী বলেন, ‘গণতন্ত্রে বিশ্বাস করলে আলোচনার মাধ্যমে একটি যৌক্তিক সিদ্ধান্তে আসা সম্ভব। আমরা আশাবাদী, জুলাই সনদ নিয়ে একটি ইতিবাচক রাজনৈতিক সমঝোতা হবে।’
৫ ঘণ্টা আগেসংবিধান পরিবর্তন ও জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি বাস্তবায়নে জাতীয় নির্বাচনের আগেই ডিসেম্বরের মধ্যে গণভোটের দাবি করেছেন জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির (জাগপা) সহসভাপতি ও দলীয় মুখপাত্র রাশেদ প্রধান। আজ শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এক বিক্ষোভ সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
৬ ঘণ্টা আগে