সম্পাদকীয়
সংঘাত থামছে না ইসরায়েল-ফিলিস্তিনে। অব্যাহতভাবে চলছে বিমান হামলা। নির্বিচারে মারা যাচ্ছে শিশু, নারীসহ সর্বস্তরের নিরপরাধ মানুষ। এ পর্যন্ত ইসরায়েলের হামলায় গাজা, পশ্চিম তীরসহ ফিলিস্তিনের বিভিন্ন এলাকায় প্রাণহানির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে প্রায় ২০০ জন, যাদের মধ্যে অন্তত ৫৫ জনই শিশু।
ইসরায়েলি বাহিনী গাজায় অবস্থিত ১২ তলা একটি ভবন হামলা চালিয়ে গুঁড়িয়ে দিয়েছে। ওই ভবনে এপি ও আল-জাজিরার কার্যালয় ছিল। ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর দাবি, আল-জালা নামের ওই ভবন তাদের হামলার লক্ষ্যবস্তু ছিল। সেখানে হামাসের সামরিক বাহিনীর কার্যালয় রয়েছে। এ কারণে হামলার আগে তারা ওই ভবন থেকে মানুষকে সরে যেতে সতর্ক করেছিল। হামলার নিন্দা জানিয়েছে বার্তা সংস্থা এপি।
চলমান এ হামলায় গাজায় রীতিমতো মানবিক বিপর্যয় চলছে। নিরপরাধ শিশুদের নির্দয়ভাবে হত্যা করা হচ্ছে। এটা এই সভ্য সমাজে আশা করা যায় না।
দেশে দেশে যুদ্ধ রাজনৈতিক ও ক্ষমতা প্রকাশের হাতিয়ার। এর বলি হচ্ছেন সাধারণ মানুষ। এটি কোনোভাবেই কাম্য নয়। গেল কয়েক দিন এই সংঘাত ও হত্যাযজ্ঞ চললেও বিশ্বনেতাদের কার্যকর কোনো পদক্ষেপ দেখা যায়নি। জাতিসংঘও দায়সারাভাবে বিবৃতি দিচ্ছে। যত দ্রুত সম্ভব সংঘাত থামাতে হবে। জাতিসংঘসহ সব পক্ষকে এগিয়ে এসে এর সমাধান করতে হবে।
যুগের পর যুগ ধরে চলা ইসরায়েল ও ফিলিস্তিন সংকটের একটি গ্রহণযোগ্য সমাধান হওয়া জরুরি। এটা এভাবে টিকিয়ে রেখে মানবসভ্যতার নগ্ন চেহারাটি আর কত দিন দেখতে হবে? যদিও এই পরিস্থিতিতে জরুরি বৈঠক করেছে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ। ইউরোপীয় ইউনিয়নেরও (ইইউ) পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠক ডাকা হয়েছে। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন টুইট করে অবিলম্বে সহিংসতা নিরসন করার আহ্বান জানিয়েছেন। এ জন্য সব পক্ষের এগিয়ে আসা প্রয়োজন বলেও মত দেন তিনি। ইসরায়েল, গাজা এবং দখলকৃত পশ্চিম তীরে চলমান সহিংসতা নিয়ে মিসরের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনার পরে তিনি এ টুইট করেন।
কথা হচ্ছে, এগুলো যেন শুধু বৈঠকের মধ্যে সীমাবদ্ধ না থাকে, তা দেখতে হবে। এরই মধ্যে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু গতকাল টেলিভিশনে দেওয়া এক ভাষণে যত দিন প্রয়োজন, তত দিন হামলা চালাবেন বলে হুমকি দিয়েছেন। এ রকম উসকানিমূলক বক্তব্য সংঘাত থামাবে না বরং বাড়িয়ে দেবে। তাই দুই পক্ষকে পরিস্থিতি সহনীয় করতে নমনীয় হতে হবে। না হলে কোনো বৈঠক বা আলোচনার পরিবেশ তৈরি হবে না। সবচেয়ে বড় কথা হলো—যেকোনো মূল্যে নিরাপরাধ মানুষ হত্যা অবিলম্বে বন্ধ করতে হবে।
সংঘাত থামছে না ইসরায়েল-ফিলিস্তিনে। অব্যাহতভাবে চলছে বিমান হামলা। নির্বিচারে মারা যাচ্ছে শিশু, নারীসহ সর্বস্তরের নিরপরাধ মানুষ। এ পর্যন্ত ইসরায়েলের হামলায় গাজা, পশ্চিম তীরসহ ফিলিস্তিনের বিভিন্ন এলাকায় প্রাণহানির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে প্রায় ২০০ জন, যাদের মধ্যে অন্তত ৫৫ জনই শিশু।
ইসরায়েলি বাহিনী গাজায় অবস্থিত ১২ তলা একটি ভবন হামলা চালিয়ে গুঁড়িয়ে দিয়েছে। ওই ভবনে এপি ও আল-জাজিরার কার্যালয় ছিল। ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর দাবি, আল-জালা নামের ওই ভবন তাদের হামলার লক্ষ্যবস্তু ছিল। সেখানে হামাসের সামরিক বাহিনীর কার্যালয় রয়েছে। এ কারণে হামলার আগে তারা ওই ভবন থেকে মানুষকে সরে যেতে সতর্ক করেছিল। হামলার নিন্দা জানিয়েছে বার্তা সংস্থা এপি।
চলমান এ হামলায় গাজায় রীতিমতো মানবিক বিপর্যয় চলছে। নিরপরাধ শিশুদের নির্দয়ভাবে হত্যা করা হচ্ছে। এটা এই সভ্য সমাজে আশা করা যায় না।
দেশে দেশে যুদ্ধ রাজনৈতিক ও ক্ষমতা প্রকাশের হাতিয়ার। এর বলি হচ্ছেন সাধারণ মানুষ। এটি কোনোভাবেই কাম্য নয়। গেল কয়েক দিন এই সংঘাত ও হত্যাযজ্ঞ চললেও বিশ্বনেতাদের কার্যকর কোনো পদক্ষেপ দেখা যায়নি। জাতিসংঘও দায়সারাভাবে বিবৃতি দিচ্ছে। যত দ্রুত সম্ভব সংঘাত থামাতে হবে। জাতিসংঘসহ সব পক্ষকে এগিয়ে এসে এর সমাধান করতে হবে।
যুগের পর যুগ ধরে চলা ইসরায়েল ও ফিলিস্তিন সংকটের একটি গ্রহণযোগ্য সমাধান হওয়া জরুরি। এটা এভাবে টিকিয়ে রেখে মানবসভ্যতার নগ্ন চেহারাটি আর কত দিন দেখতে হবে? যদিও এই পরিস্থিতিতে জরুরি বৈঠক করেছে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ। ইউরোপীয় ইউনিয়নেরও (ইইউ) পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠক ডাকা হয়েছে। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন টুইট করে অবিলম্বে সহিংসতা নিরসন করার আহ্বান জানিয়েছেন। এ জন্য সব পক্ষের এগিয়ে আসা প্রয়োজন বলেও মত দেন তিনি। ইসরায়েল, গাজা এবং দখলকৃত পশ্চিম তীরে চলমান সহিংসতা নিয়ে মিসরের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনার পরে তিনি এ টুইট করেন।
কথা হচ্ছে, এগুলো যেন শুধু বৈঠকের মধ্যে সীমাবদ্ধ না থাকে, তা দেখতে হবে। এরই মধ্যে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু গতকাল টেলিভিশনে দেওয়া এক ভাষণে যত দিন প্রয়োজন, তত দিন হামলা চালাবেন বলে হুমকি দিয়েছেন। এ রকম উসকানিমূলক বক্তব্য সংঘাত থামাবে না বরং বাড়িয়ে দেবে। তাই দুই পক্ষকে পরিস্থিতি সহনীয় করতে নমনীয় হতে হবে। না হলে কোনো বৈঠক বা আলোচনার পরিবেশ তৈরি হবে না। সবচেয়ে বড় কথা হলো—যেকোনো মূল্যে নিরাপরাধ মানুষ হত্যা অবিলম্বে বন্ধ করতে হবে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগে পড়াশোনা করা মোজাম্মেল হোসেন, ঘনিষ্ঠ মহলে যিনি মঞ্জু নামেই বেশি পরিচিত, ছাত্রাবস্থায় ১৯৬৯ সালে সাপ্তাহিক ‘যুগবাণী’ ও ১৯৭০ সালে সাপ্তাহিক ‘একতা’য় প্রতিবেদক হিসেবে পেশাজীবন শুরু করেন। মুক্তিযুদ্ধের সময় ‘মুক্তিযুদ্ধ’ পত্রিকার সহকারী সম্পাদক ছিলেন।
২০ ঘণ্টা আগেসোশ্যাল মিডিয়া বা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এখন আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অঙ্গ। নতুন প্রজন্ম বেড়ে উঠছে ইউটিউব, ফেসবুক, টুইটার (বর্তমানে এক্স), ইনস্টাগ্রাম, মোবাইল অ্যাপ, ডিজিটাল কনটেন্টের প্রভাবিত জগতে। শুধু নতুন প্রজন্মই নয়, এটা জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে সব বয়সীর মধ্যে।
২০ ঘণ্টা আগেঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার ৩৭ নম্বর মধ্য গোপালপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের করুণ চিত্র ফুটে উঠেছে আজকের পত্রিকায় ছাপা হওয়া এক প্রতিবেদনে। একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে একজনমাত্র শিক্ষক প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়ে বসেছেন পড়াতে।
২০ ঘণ্টা আগেআশা-নিরাশা নিয়ে যুগে যুগে জ্ঞানী-গুণী, মহাজনদের মুখনিঃসৃত বাণী আমাদের মতো সাধারণ মানুষকে বিষম-বিভ্রমের মধ্যে ফেলে রেখেছে। কারণ, তাঁদের কেউ বলেছেন ‘ধন্য আশা কুহকিনি/তোমার মায়ায়, অসার সংসারচক্র ঘোরে নিরবধি, দাঁড়াইত স্থিরভাবে, চলিত না হায়; মন্ত্রবলে তুমি চক্র না ঘুরাতে যদি...’।
২ দিন আগে