অনলাইন ডেস্ক
তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম বলেছেন, শিক্ষার্থীদের পরিকল্পিতভাবে বিতর্কিত করার চেষ্টা চলছে। আজ শনিবার ঢাকায় সরকারি বিজ্ঞান কলেজে অনুষ্ঠিত ১১তম জিএসসি ন্যাশনাল সায়েন্টিস্ট ম্যানিয়ার সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের পরিকল্পিতভাবে বিতর্কিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে। আমরা সবাই যেন এই বিষয়ের সচেতন থাকি, দায়িত্বশীল আচরণ করি। ছাত্রদের মধ্যে বিবাদ, সংঘাত শিক্ষার্থীদের নেতিবাচকভাবে দেশবাসীর কাছে উপস্থাপন করতে সহায়তা করছে। শিক্ষার্থীদের নেতিবাচকভাবে উপস্থাপন করা গেলে জুলাই অভ্যুত্থানকেও নেতিবাচকভাবে উপস্থাপন করা সহজ হবে। এ সুযোগ যেন কেউ নিতে না পারে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা এত দিন বিক্ষোভ করেছি, রাজপথে থেকেছি, আমাদের এখন রাষ্ট্র গঠনের সময়। আমাদের এখন মেধাকে কাজে লাগাতে হবে, সৃজনশীলতাকে কাজে লাগাতে হবে। আমরা বৈষম্যহীন সমাজ প্রতিষ্ঠার জন্য বাংলাদেশ গড়তে চেয়েছি।’
তথ্য উপদেষ্টা বলেন, ‘জুলাই গণ–অভ্যুত্থানের সুফল যেন বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষ পায়, সে কাজটি আমাদের করতে হবে। আমরা আশা করি, যে প্রত্যাশা নিয়ে সবাই আন্দোলন করেছে; রক্ত দিয়েছে, সে প্রত্যাশা আমাদের পূরণ হবে। জুলাই গণঅভ্যুত্থান আমাদের আত্মমর্যাদা নিয়ে দাঁড়াতে শিখিয়েছে। এই আত্মবিশ্বাস নিয়ে আমরা বাংলাদেশকে নতুন ভাবে গড়তে পারব।’
সরকারি বিজ্ঞান কলেজের প্রাক্তন শিক্ষার্থী নাহিদ সতীর্থ অনুজদের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘আমাকে স্যার বলার দরকার নেই, আমি আপনাদের ভাই। গণ–অভ্যুত্থানের মতো কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে একসাথে এগিয়ে যাব। ভুল করলে শুধরে দিবেন। যদি জাতির প্রয়োজন পড়ে আমরা আবারও রাস্তায় নামবো। তার আগপর্যন্ত সবাইকে লেখাপড়ায় মনোযোগী হতে হবে।’
জুলাই গণ–অভ্যুত্থান শহীদ ও আহতদের রাষ্ট্রীয় সন্মান প্রদান করার পাশাপাশি শহীদের পরিবারকে পুনর্বাসন এবং আহতদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হবে বলেও তিনি মন্তব্য করেন।
নাহিদ ইসলাম বলেন, জেন-জি পৃথিবীকে দেখিয়ে দিয়েছে তারা আন্দোলন সংগ্রামে রক্ত দিয়ে দেশকে স্বৈরাচারমুক্ত করতে পারে, তারা অলস নয়। জুলাই গণঅভ্যুত্থানে সরকারি বিজ্ঞান কলেজের ছাত্রদের অংশগ্রহণ এবং আত্মত্যাগের জন্য ধন্যবাদও কৃতজ্ঞতা জানান উপদেষ্টা।
বিশিষ্ট পরমাণু বিজ্ঞানী প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ শমশের আলী বলেন, বিজ্ঞানে বাতিক না থাকলে বিজ্ঞান এগোয় না। গণ–আন্দোলনে আহতরা যেন আজীবন স্বাস্থ্যসেবা পায়; আন্দোলনকারীদের স্বপ্ন যেন সত্য হয়। তরুণদের সুযোগ দিলে তারা বাংলাদেশকে বিশ্বদরবারে নতুন ভাবে পরিচিত করাবে।
অনুষ্ঠানে সরকারি বিজ্ঞান কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর কে এম আমিনুল হক, উপাধ্যক্ষ তানজিনা ফেরদৌস, নাগরিক কমিটির সদস্য সারওয়ার তুষার, জুলাই বিপ্লবের অন্যতম সমন্বয়ক সরকারি বিজ্ঞান কলেজের সাবেক ছাত্র তারিকুল ইসলামসহ শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।
তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম বলেছেন, শিক্ষার্থীদের পরিকল্পিতভাবে বিতর্কিত করার চেষ্টা চলছে। আজ শনিবার ঢাকায় সরকারি বিজ্ঞান কলেজে অনুষ্ঠিত ১১তম জিএসসি ন্যাশনাল সায়েন্টিস্ট ম্যানিয়ার সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের পরিকল্পিতভাবে বিতর্কিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে। আমরা সবাই যেন এই বিষয়ের সচেতন থাকি, দায়িত্বশীল আচরণ করি। ছাত্রদের মধ্যে বিবাদ, সংঘাত শিক্ষার্থীদের নেতিবাচকভাবে দেশবাসীর কাছে উপস্থাপন করতে সহায়তা করছে। শিক্ষার্থীদের নেতিবাচকভাবে উপস্থাপন করা গেলে জুলাই অভ্যুত্থানকেও নেতিবাচকভাবে উপস্থাপন করা সহজ হবে। এ সুযোগ যেন কেউ নিতে না পারে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা এত দিন বিক্ষোভ করেছি, রাজপথে থেকেছি, আমাদের এখন রাষ্ট্র গঠনের সময়। আমাদের এখন মেধাকে কাজে লাগাতে হবে, সৃজনশীলতাকে কাজে লাগাতে হবে। আমরা বৈষম্যহীন সমাজ প্রতিষ্ঠার জন্য বাংলাদেশ গড়তে চেয়েছি।’
তথ্য উপদেষ্টা বলেন, ‘জুলাই গণ–অভ্যুত্থানের সুফল যেন বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষ পায়, সে কাজটি আমাদের করতে হবে। আমরা আশা করি, যে প্রত্যাশা নিয়ে সবাই আন্দোলন করেছে; রক্ত দিয়েছে, সে প্রত্যাশা আমাদের পূরণ হবে। জুলাই গণঅভ্যুত্থান আমাদের আত্মমর্যাদা নিয়ে দাঁড়াতে শিখিয়েছে। এই আত্মবিশ্বাস নিয়ে আমরা বাংলাদেশকে নতুন ভাবে গড়তে পারব।’
সরকারি বিজ্ঞান কলেজের প্রাক্তন শিক্ষার্থী নাহিদ সতীর্থ অনুজদের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘আমাকে স্যার বলার দরকার নেই, আমি আপনাদের ভাই। গণ–অভ্যুত্থানের মতো কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে একসাথে এগিয়ে যাব। ভুল করলে শুধরে দিবেন। যদি জাতির প্রয়োজন পড়ে আমরা আবারও রাস্তায় নামবো। তার আগপর্যন্ত সবাইকে লেখাপড়ায় মনোযোগী হতে হবে।’
জুলাই গণ–অভ্যুত্থান শহীদ ও আহতদের রাষ্ট্রীয় সন্মান প্রদান করার পাশাপাশি শহীদের পরিবারকে পুনর্বাসন এবং আহতদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হবে বলেও তিনি মন্তব্য করেন।
নাহিদ ইসলাম বলেন, জেন-জি পৃথিবীকে দেখিয়ে দিয়েছে তারা আন্দোলন সংগ্রামে রক্ত দিয়ে দেশকে স্বৈরাচারমুক্ত করতে পারে, তারা অলস নয়। জুলাই গণঅভ্যুত্থানে সরকারি বিজ্ঞান কলেজের ছাত্রদের অংশগ্রহণ এবং আত্মত্যাগের জন্য ধন্যবাদও কৃতজ্ঞতা জানান উপদেষ্টা।
বিশিষ্ট পরমাণু বিজ্ঞানী প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ শমশের আলী বলেন, বিজ্ঞানে বাতিক না থাকলে বিজ্ঞান এগোয় না। গণ–আন্দোলনে আহতরা যেন আজীবন স্বাস্থ্যসেবা পায়; আন্দোলনকারীদের স্বপ্ন যেন সত্য হয়। তরুণদের সুযোগ দিলে তারা বাংলাদেশকে বিশ্বদরবারে নতুন ভাবে পরিচিত করাবে।
অনুষ্ঠানে সরকারি বিজ্ঞান কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর কে এম আমিনুল হক, উপাধ্যক্ষ তানজিনা ফেরদৌস, নাগরিক কমিটির সদস্য সারওয়ার তুষার, জুলাই বিপ্লবের অন্যতম সমন্বয়ক সরকারি বিজ্ঞান কলেজের সাবেক ছাত্র তারিকুল ইসলামসহ শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।
দেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
৫ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
৫ ঘণ্টা আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
৬ ঘণ্টা আগেসরকারি চাকরির নিয়োগপ্রক্রিয়া সহজ করতে ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করতে যাচ্ছে সরকার। প্রতিটি পদের বিপরীতে দুজন প্রার্থীকে অপেক্ষমাণ রাখা হবে। মূল তালিকা থেকে কেউ চাকরিতে যোগ না দিলে বা যোগ দেওয়ার পর কেউ চাকরি ছাড়লে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে নিয়োগ দেওয়া হবে। এই তালিকার মেয়াদ
৬ ঘণ্টা আগে