বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ বাতিল না হওয়া পর্যন্ত আগামীকাল বৃহস্পতিবার (২৯ মে) থেকে দেশের সব সরকারি দপ্তরে এক ঘণ্টা করে কর্মবিরতি পালন করবেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। আজ বুধবার সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী ঐক্য ফোরামের কো-চেয়ারম্যান মো. বাদিউল কবীর জানিয়েছেন, সকাল ১০টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত এই কর্মবিরতি পালন করা হবে।
বাদিউল কবীর বলেন, ‘আমরা সব বিষয় চিন্তাভাবনায় রেখে আগামী দিনগুলোতে আমাদের কার্যক্রম অব্যাহত রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। জরুরি সেবার বিষয়টি বিবেচনায় রেখে প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত আমাদের শান্তিপূর্ণ কর্মবিরতি চলতে থাকবে।’
ঐক্য ফোরামের কো-চেয়ারম্যান আরও বলেন, ‘আমাদের দাবি বাস্তবায়ন না হওয়া পর্যন্ত, আমাদের পরবর্তী ঘোষণা না আসা পর্যন্ত মাঠপর্যায়ে সব দপ্তর, পরিদপ্তর, অধিদপ্তর ও ডিসি অফিস, বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয় প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত কর্মবিরতি অব্যাহত থাকবে।’
বাদিউল কবীর বলেন, ‘দাবি অনুযায়ী কালো আইন সম্পূর্ণরূপে প্রত্যাহারের ক্ষেত্রে আমরা মোটামুটি একটি সবুজসংকেত পেয়েছি। আলাপ-আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে যে ফলাফল আসবে, আশা করি, এতে তাঁরা (কর্মচারী) সন্তুষ্ট হবেন।’
সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ বাতিল না হওয়া পর্যন্ত আগামীকাল বৃহস্পতিবার (২৯ মে) থেকে দেশের সব সরকারি দপ্তরে এক ঘণ্টা করে কর্মবিরতি পালন করবেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। আজ বুধবার সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী ঐক্য ফোরামের কো-চেয়ারম্যান মো. বাদিউল কবীর জানিয়েছেন, সকাল ১০টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত এই কর্মবিরতি পালন করা হবে।
বাদিউল কবীর বলেন, ‘আমরা সব বিষয় চিন্তাভাবনায় রেখে আগামী দিনগুলোতে আমাদের কার্যক্রম অব্যাহত রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। জরুরি সেবার বিষয়টি বিবেচনায় রেখে প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত আমাদের শান্তিপূর্ণ কর্মবিরতি চলতে থাকবে।’
ঐক্য ফোরামের কো-চেয়ারম্যান আরও বলেন, ‘আমাদের দাবি বাস্তবায়ন না হওয়া পর্যন্ত, আমাদের পরবর্তী ঘোষণা না আসা পর্যন্ত মাঠপর্যায়ে সব দপ্তর, পরিদপ্তর, অধিদপ্তর ও ডিসি অফিস, বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয় প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত কর্মবিরতি অব্যাহত থাকবে।’
বাদিউল কবীর বলেন, ‘দাবি অনুযায়ী কালো আইন সম্পূর্ণরূপে প্রত্যাহারের ক্ষেত্রে আমরা মোটামুটি একটি সবুজসংকেত পেয়েছি। আলাপ-আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে যে ফলাফল আসবে, আশা করি, এতে তাঁরা (কর্মচারী) সন্তুষ্ট হবেন।’
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের মাধ্যমে জুলাই জাতীয় সনদ তৈরির প্রক্রিয়া চলছে। এ প্রক্রিয়া চলমান থাকা অবস্থাতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাব্য সময়সীমা ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে এ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য ডিসেম্বরের শুরুতে তফসিল ঘোষণা হতে পারে বলে জানিয়েছে
৩১ মিনিট আগেসব ঠিক থাকলে মাস ছয়েক পরে জাতীয় নির্বাচন। প্রধান উপদেষ্টার এই ঘোষণার পর জোরেশোরে বইছে নির্বাচনী হাওয়া। প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে নির্বাচনের কাজে সংশ্লিষ্ট সব সংস্থা। পুলিশও প্রস্তুতি নিচ্ছে তাদের দায়িত্ব পালনে। এ জন্য ভোটের মাঠে যেসব উপপরিদর্শক (এসআই) ও সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) দায়িত্ব পালন করবেন,
১ ঘণ্টা আগেগত বছরের ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের মুখে পতন ঘটে আওয়ামী লীগ সরকারের। প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে দেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা।
৬ ঘণ্টা আগেবিবৃতিতে বলা হয়, সরকার গণমাধ্যমে স্বচ্ছতা, সুরক্ষা ও স্বাধীনতার প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। একই সঙ্গে এই মূল্যবোধ সংরক্ষণ ও বৃদ্ধির জন্য সব অংশীজনের একসঙ্গে কাজ করা দরকার। দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে অন্তর্বর্তী সরকার কোনো গণমাধ্যমে সম্পাদকীয়, পরিচালনাগত বা ব্যবসায়িক দিকগুলোতে হস্তক্ষেপ করেনি।
৭ ঘণ্টা আগে