সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের ক্ষেত্রে যে নীতিমালা রয়েছে, সেটি আমাদের দেশের সঙ্গে ‘অসামঞ্জস্যপূর্ণ’ উল্লেখ করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘নীতিমালায় বলা হচ্ছে, সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্প করতে হলে প্রতি মেগাওয়াটের জন্য ৩ একর জমি দেখাতে হবে, কিন্তু ১ দশমিক ৬ একরে ১ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করা সম্ভব। অবশ্যই এই নীতিমালা পরিবর্তন করা দরকার। বাংলাদেশ ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায় এমন অসামঞ্জস্য নীতি থাকতে পারে না।’
আজ বুধবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে ২৪তম ন্যাশনাল রিনিউবেল এনার্জি কনফারেন্স অ্যান্ড গ্রিন এক্সপো-২০২৪ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি। দুই দিনব্যাপী এই অনুষ্ঠান যৌথভাবে আয়োজন করছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব এনার্জি এবং গ্রিনটেক ফাউন্ডেশন।
মন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের পলিসির পরিবর্তনের প্রয়োজন রয়েছে। আমি শক্তভাবে এ নীতিমালার পরিবর্তন চাই। আবার লিড পার্টনার নিয়েও অসংগতি রয়েছে।’
দেশের আবহাওয়া পরিস্থিতি নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেন, ‘দেশে সাইক্লোন ও ঘূর্ণিঝড় আরও বেড়েছে। এটি আগের তুলনায় অতিমাত্রায় ঘটছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগের ৮০ শতাংশ দায়ী জলবায়ু পরিবর্তন। বহু বছর ধরে আলোচনা করে ২০১৫ সালে প্যারিস চুক্তি করা হয়। সব প্রতিশ্রুতি যদি বাস্তবায়ন হয়, কার্বন নিঃসরণ যদি কমানো যায়, তাহলেও ৩ শতাংশ বাড়বে, এটি বাড়লে কী দাঁড়াবে!’
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের তুলনা টেনে মন্ত্রী বলেন, ‘পৃথিবীর গড় কার্বন নিঃসরণ ৬ দশমিক ৭৯ টন। আর যুক্তরাষ্ট্রে ১৭ দশমিক ৯ টন, চীন ১০ দশমিক ৯৫ টন। আর আমাদের মাত্র ১ দশমিক ২৯ টন। কিছু দেশ জিরো নিঃসরণে গেছে।’
অনুষ্ঠানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য (ভিসি) ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল বলেন, ‘বাংলাদেশসহ ৫২টি দেশ কার্বন নিঃসরণের জন্য ভিকটিম। কিন্তু এ দেশগুলো এর জন্য দায়ী নয়। যেসব দেশ দায়ী, তারা একটি প্রতিশ্রুতিও পূরণ করেনি।’
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এসডিজি বিষয়ক মুখ্য সমন্বয় মো. আখতার হোসেন বলেন, ‘এসডিজিতে বাংলাদেশ অনেক ভালো করেছে। র্যাঙ্কিংয়ে ভারত ও পাকিস্তানের চেয়ে অনেক এগিয়ে রয়েছে। বাংলাদেশ ১০১তম আর ভারতের র্যাঙ্কিং ১১২তম।’
এ অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন গ্রিনটেক ফাউন্ডেশনের উপদেষ্টা খন্দকার মোর্শেদ মিল্লাত। আরও বক্তব্য দেন স্রেডার চেয়ারম্যান মুনিরা সুলতানা, ইডকলের সিইও আলমগীর মোর্শেদ, বাংলাদেশ সোলার অ্যান্ড রিনিউয়েবল এনার্জি অ্যাসোসিয়েশনের (বিএসআরইএ) সভাপতি নুরুল আক্তার প্রমুখ।
সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের ক্ষেত্রে যে নীতিমালা রয়েছে, সেটি আমাদের দেশের সঙ্গে ‘অসামঞ্জস্যপূর্ণ’ উল্লেখ করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘নীতিমালায় বলা হচ্ছে, সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্প করতে হলে প্রতি মেগাওয়াটের জন্য ৩ একর জমি দেখাতে হবে, কিন্তু ১ দশমিক ৬ একরে ১ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করা সম্ভব। অবশ্যই এই নীতিমালা পরিবর্তন করা দরকার। বাংলাদেশ ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায় এমন অসামঞ্জস্য নীতি থাকতে পারে না।’
আজ বুধবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে ২৪তম ন্যাশনাল রিনিউবেল এনার্জি কনফারেন্স অ্যান্ড গ্রিন এক্সপো-২০২৪ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি। দুই দিনব্যাপী এই অনুষ্ঠান যৌথভাবে আয়োজন করছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব এনার্জি এবং গ্রিনটেক ফাউন্ডেশন।
মন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের পলিসির পরিবর্তনের প্রয়োজন রয়েছে। আমি শক্তভাবে এ নীতিমালার পরিবর্তন চাই। আবার লিড পার্টনার নিয়েও অসংগতি রয়েছে।’
দেশের আবহাওয়া পরিস্থিতি নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেন, ‘দেশে সাইক্লোন ও ঘূর্ণিঝড় আরও বেড়েছে। এটি আগের তুলনায় অতিমাত্রায় ঘটছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগের ৮০ শতাংশ দায়ী জলবায়ু পরিবর্তন। বহু বছর ধরে আলোচনা করে ২০১৫ সালে প্যারিস চুক্তি করা হয়। সব প্রতিশ্রুতি যদি বাস্তবায়ন হয়, কার্বন নিঃসরণ যদি কমানো যায়, তাহলেও ৩ শতাংশ বাড়বে, এটি বাড়লে কী দাঁড়াবে!’
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের তুলনা টেনে মন্ত্রী বলেন, ‘পৃথিবীর গড় কার্বন নিঃসরণ ৬ দশমিক ৭৯ টন। আর যুক্তরাষ্ট্রে ১৭ দশমিক ৯ টন, চীন ১০ দশমিক ৯৫ টন। আর আমাদের মাত্র ১ দশমিক ২৯ টন। কিছু দেশ জিরো নিঃসরণে গেছে।’
অনুষ্ঠানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য (ভিসি) ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল বলেন, ‘বাংলাদেশসহ ৫২টি দেশ কার্বন নিঃসরণের জন্য ভিকটিম। কিন্তু এ দেশগুলো এর জন্য দায়ী নয়। যেসব দেশ দায়ী, তারা একটি প্রতিশ্রুতিও পূরণ করেনি।’
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এসডিজি বিষয়ক মুখ্য সমন্বয় মো. আখতার হোসেন বলেন, ‘এসডিজিতে বাংলাদেশ অনেক ভালো করেছে। র্যাঙ্কিংয়ে ভারত ও পাকিস্তানের চেয়ে অনেক এগিয়ে রয়েছে। বাংলাদেশ ১০১তম আর ভারতের র্যাঙ্কিং ১১২তম।’
এ অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন গ্রিনটেক ফাউন্ডেশনের উপদেষ্টা খন্দকার মোর্শেদ মিল্লাত। আরও বক্তব্য দেন স্রেডার চেয়ারম্যান মুনিরা সুলতানা, ইডকলের সিইও আলমগীর মোর্শেদ, বাংলাদেশ সোলার অ্যান্ড রিনিউয়েবল এনার্জি অ্যাসোসিয়েশনের (বিএসআরইএ) সভাপতি নুরুল আক্তার প্রমুখ।
সব ধরনের ওষুধের মধ্যে দেশে পরিপাকতন্ত্রের জটিলতাবিষয়ক ওষুধ বিক্রিতে রয়েছে তৃতীয় সর্বোচ্চ স্থানে। সরকারি গবেষণায় উঠে এসেছে, এসব ওষুধ বিক্রির অঙ্ক বছরে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। এই পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট, জনসংখ্যার একটা বিশাল অংশ পরিপাকতন্ত্রের সমস্যায় ভুগছে।
৩২ মিনিট আগেবর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই পুলিশকে স্বাধীন ও রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত রাখার জন্য পদক্ষেপ নিতে প্রস্তাব দিয়েছেন পুলিশ সদস্যরা। এ জন্য তাঁরা দ্রুত স্বাধীন কমিশন গঠনের জন্য প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জোর দাবি জানান। পুলিশ সংস্কার কমিশন ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে ‘স্বাধীন কমিশন’ গঠনের...
৩৮ মিনিট আগেতিন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুতিতে নিজের সংশ্লিষ্টতা অস্বীকার করেছেন সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) নিজের ভেরিফাইড ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ দাবি করেন।
১ ঘণ্টা আগেপ্রশিক্ষণ, সেমিনার ও কর্মশালা আয়োজন এবং গবেষণার মাধ্যমে শ্রম অধিকার, শ্রম নীতিমালা, শ্রমিক-মালিক সম্পর্ক, শ্রম অসন্তোষ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের লক্ষ্যে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের...
৩ ঘণ্টা আগে