ফটোভোলটাইক প্যানেলের দাম কমে আসা এবং সরকারের টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে নানা প্রণোদনার কারণে উৎসাহিত হয়ে, সম্প্রতি লজিস্টিকস থেকে শুরু করে খুচরা বিক্রয় পর্যন্ত বিভিন্ন খাতের বেশ কয়েকটি বড় কোম্পানি তাদের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপন করেছে।
২০২৪ সালের শেষ নাগাদ বিশ্বে অন্যতম বৃহৎ সৌর-প্যানেল আমদানিকারক দেশে পরিণত হয়েছে পাকিস্তান। সবচেয়ে আশ্চর্যের বিষয় হলো—বড় কোনো সরকারি উদ্যোগ ছাড়াই এমন সাফল্য দেখিয়েছে দেশটি।
সৌরবিদ্যুতে চলা নতুন ল্যাপটপ উন্মোচন করল লেনেভো। স্পেনের বার্সেলোনায় শুরু হওয়া মোবাইল ওয়ার্ল্ড কংগ্রেসে (এমডব্লিউসি) নতুন এই কনসেপ্ট ল্যাপটপটি উন্মোচন করে প্রতিষ্ঠানটি। এটি ল্যাপটপটি ব্যবহারকারীদের বিদ্যুৎ তারের ওপর নির্ভরশীলতা কমাতে এবং বাইরের পরিবেশে কাজ করতে উৎসাহ দেবে।
২০১১ সালে পারমাণবিক বিপর্যয়ের পর, জাপানে সোলার প্যানেলের দ্রুত প্রসার ঘটেছে। ২০২৪ সালের এপ্রিল পর্যন্ত অর্থবছরে দেশের মোট বিদ্যুৎ উৎপাদনের প্রায় ১০ শতাংশ এসেছে সৌর বিদ্যুৎ থেকে।
বাজারের চেয়ে বেশি দামের বিদ্যুৎ কিনতে সরকারকে রাজি করাতে কর্মকর্তাদের ঘুষ দিয়েছিলেন তাঁরা। পর্যবেক্ষকেরা বলছেন, নবায়নযোগ্য শক্তির উদ্যোক্তাদের এই প্রবণতা ভারতের সৌরশিল্পের বৃহত্তর সমস্যাগুলোর দিকেও দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে।
নবায়নযোগ্য জ্বালানিনির্ভর বিদ্যুৎকেন্দ্রের বাণিজ্যিক উৎপাদনে সব কোম্পানিকে ১৫ বছর পর্যন্ত আয়কর অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। শর্ত সাপেক্ষে এই কর সুবিধা দিয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এতে সই করেছেন সংস্থার চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান।
ভারতীয় বিলিয়নিয়ার গৌতম আদানির সঙ্গে টোটালএনার্জির ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে। আদানি এখন ঘুষ কেলেঙ্কারিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অভিযুক্ত। এতে টোটালএনার্জির সামনে নতুন চ্যালেঞ্জ হাজির হয়েছে।
স্থানীয় বিদ্যুৎ কোম্পানিগুলো রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানির প্রস্তাবিত মূল্য পরিশোধে আগ্রহী ছিল না। এতে চুক্তিটির বাস্তবায়ন হুমকির মধ্যে পড়ে। মার্কিন কর্তৃপক্ষের অভিযোগ অনুযায়ী, চুক্তি রক্ষার জন্য আদানি স্থানীয় কর্মকর্তাদের ঘুষ দিয়ে তাঁদের এই বিদ্যুৎ কিনতে রাজি করানোর সিদ্ধান্ত নেন।
আজিজ খান রয়টার্সকে বলেন, ‘নীতিমালার পরিবর্তনের পর আমাদের ভারতীয় অংশীদাররা হয়তো ভারতেই বিক্রি করতে বেশি আগ্রহী হবেন। আমাদের কোম্পানি বাংলাদেশে সঞ্চালন লাইন তৈরিতে বিনিয়োগ করবে এবং তাহলে এ ক্ষেত্রে আমাদের আরও ঝুঁকির মুখে পড়তে হবে
সৌরবিদ্যুৎ ব্যবহারের অন্যতম বড় বাধা— সোলার প্যানেলের বিশাল আকার। এর একটি সমাধান দিয়েছেন অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটির বিজ্ঞানীরা। তাঁরা সূর্যের আলো শোষনকারী উপাদান দিয়ে তৈরি করেছেন অতি-পাতলা ফিল্ম বা ঝিল্লী, যা বিশাল সোলার প্যানেলের বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করা যাবে। যেকোনো কিছুর ওপর বসালেই এটি সোলার প্যানেল
পত্রপত্রিকার খবর মোতাবেক ২০২৪ সালের মে মাসে বাংলাদেশে মাত্র ১ হাজার ২০০ মেগাওয়াটের মতো বিদ্যুৎ উৎপাদিত হচ্ছে নবায়নযোগ্য উৎসগুলো থেকে। অথচ বাংলাদেশের ‘সাসটেইনেবল অ্যান্ড রিনিউয়েবল এনার্জি ডেভেলপমেন্ট অথরিটি’ তাদের ঘোষিত ন্যাশনাল সোলার এনার্জি রোডম্যাপে ৩০ হাজার মেগাওয়াটের সোলার এনার্জির টার্গেট অর্জন
রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলে (ইপিজেড) মাত্র ৩০ শতাংশ জায়গা ব্যবহার করে কমপক্ষে ৩৩৩ মেগাওয়াট অতিরিক্ত সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন করা সম্ভব। নেট মিটারিং ব্যবস্থায় অযৌক্তিক প্রতিবন্ধকতা দূর করে উদ্যোক্তাদের সহযোগিতা করা সম্ভব। গতকাল শনিবার রাজধানীর কারওয়ান বাজারে ডেইলি স্টার সেন্টারে বেসরকারি সংস্থা চেঞ্জ ইনিশিয়
নীতিমালায় বলা হচ্ছে, সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্প করতে হলে প্রতি মেগাওয়াটের জন্য ৩ একর জমি দেখাতে হবে, কিন্তু ১ দশমিক ৬ একরে ১ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করা সম্ভব। অবশ্যই এই নীতিমালা পরিবর্তন করা দরকার। বাংলাদেশ ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায় এমন অসামঞ্জস্য নীতি থাকতে পারে না...
বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় সারা বিশ্বই ঝুঁকছে নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে। তার অংশ হিসেবে বাংলাদেশ সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন বাড়ানোর চেষ্টা করছে। গত ১৫ বছরে নির্মিত হয়েছে ১০টি বিদ্যুৎকেন্দ্র।
বিদ্যুৎ সরবরাহে সমস্যার কারণে এক সপ্তাহ বন্ধ থাকার পর চাঁদে অবতরণকারী জাপানের মনুষ্যহীন চন্দ্রযান ল্যান্ডার স্লিম বা ‘মুন স্নাইপার’ আবার কাজ শুরু করেছে। জাপান অ্যারোস্পেস এক্সপ্লোরেশন এজেন্সি (জাক্সা) বলেছে, তারা গতকাল রোববার ল্যান্ডারের সঙ্গে পুনরায় যোগাযোগ স্থাপন করেছে। এতে ত্রুটি ঠিক হওয়ার ইঙ্গিত
ময়মনসিংহ, কক্সবাজার ও বাগেরহাটে চারটি সৌরবিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের অনুমোদন দিয়েছে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি। আজ বুধবার অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়। এতে সরকারের ব্যয় হবে ১৪ হাজার ৬১ কোটি ৬০ লাখ টাকা।
চীনের সঙ্গে যৌথ মালিকানায় জামালপুরের মাদারগঞ্জে ১০০ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনে একটি সোলার পাওয়ার কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করা। সাড়ে ৩০০ একর জমিতে এই সৌরবিদ্যুৎকেন্দ্র হবে চীনা কোম্পানি সিআরইসি ইন্টারন্যাশনাল রিনিউয়েবল এনার্জি কোম্পানি এবং বাংলাদেশের বি আর পাওয়ারজেন লিমিটেডের যৌথ উদ্যোগে।