নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
অভিনয় থেকে চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি বছরের মাত্র চার লাখ টাকা আয় করেন। তাঁর হাতে এখন আছে নগদ দেড় লাখ টাকা। ব্যাংকে আছে এক লাখের কিছু বেশি। মাহি রাজশাহী-১ (গোদাগাড়ী-তানোর) আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে নির্বাচন কমিশনে যে হলফনামা জমা দিয়েছেন, তাতে দেখা গেছে মাহির এ আয়ের চিত্র।
হলফনামায় নিজের ও স্বামীর স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তির বিবরণ দিয়েছেন নায়িকা মাহি। এতে দেখা যায়, মাহির শিক্ষাগত যোগ্যতা বিবিএ। তাঁর পেশা অভিনয় ও ব্যবসা। তবে কী ব্যবসা করেন তা উল্লেখ করেননি। যদিও ব্যবসা থেকে তিনি বছরে আয় করেন তিন লাখ টাকা। আর অভিনয় থেকে তাঁর আয় মাত্র চার লাখ টাকা।
অন্যান্য খাত থেকে আরও ১ লাখ ২৫ হাজার টাকা আয় হয় মাহির। মাহির হাতে নগদ টাকা আছে দেড় লাখ। আর স্বামীর কাছে আছে তিন লাখ টাকা। নিজের নামে ব্যাংকে জমা আছে ১ লাখ ১৪ হাজার টাকা এবং স্বামীর নামে আছে ২৫ লাখ ৮১ হাজার ৫৫০ টাকা। ৫৬ লাখ ১৪ হাজার মূল্যের একটি জিপ গাড়ির মালিক তিনি। আর স্বামীর আছে ৮৩ লাখ মূল্যের একটি টয়োটা হ্যারিয়ার গাড়ি।
মাহির স্বর্ণ আছে ৩০ তোলা, যার মূল্য ১৫ লাখ টাকা। আর মাহির স্বামীর ৫০ তোলা স্বর্ণের মূল্য দেখানো হয়েছে ২৫ লাখ টাকা। তবে মাহির ঋণ রয়েছে ১৮ লাখ ২০ হাজার ৫২০ টাকা। মাহির বিরুদ্ধে ঢাকায় সাইবার ট্রাইব্যুনালে একটি মামলা চলছে বলেও উল্লেখ করেছেন হলফনামায়।
হলফনামায় দেওয়া তথ্যের বিষয়ে জানতে রাজশাহী-১ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি বলেন, ‘হলফনামায় আমার কোনো সম্পত্তি লুকানো নেই। যতটুকু যা আছে সবই উল্লেখ করা হয়েছে।’
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হতে দলের মনোনয়ন কিনেছিলেন তিনি। কিন্তু দলের মনোনয়ন না পেয়ে রাজশাহী-১ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দেন নির্বাচন কমিশনে। ৩ ডিসেম্বর রাজশাহী জেলা প্রশাসক ও জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা শামীম আহমেদ তাঁর নিজ কার্যালয়ে আসন্ন এ নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই করেন। ওই দিন চিত্রনায়িকা মাহির মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে তাঁর মনোনয়নপত্র অবৈধ ঘোষণা করা হয়। পরে নির্বাচন কমিশনে আপিলের মাধ্যমে প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন তিনি।
নায়িকা মাহিয়া মাহির বাড়ি চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোল উপজেলায়। পার্শ্ববর্তী তানোর উপজেলায় তাঁর নানার বাড়ি। এ আসন থেকেই তিনি নির্বাচনে অংশ নিয়েছেন।
অভিনয় থেকে চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি বছরের মাত্র চার লাখ টাকা আয় করেন। তাঁর হাতে এখন আছে নগদ দেড় লাখ টাকা। ব্যাংকে আছে এক লাখের কিছু বেশি। মাহি রাজশাহী-১ (গোদাগাড়ী-তানোর) আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে নির্বাচন কমিশনে যে হলফনামা জমা দিয়েছেন, তাতে দেখা গেছে মাহির এ আয়ের চিত্র।
হলফনামায় নিজের ও স্বামীর স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তির বিবরণ দিয়েছেন নায়িকা মাহি। এতে দেখা যায়, মাহির শিক্ষাগত যোগ্যতা বিবিএ। তাঁর পেশা অভিনয় ও ব্যবসা। তবে কী ব্যবসা করেন তা উল্লেখ করেননি। যদিও ব্যবসা থেকে তিনি বছরে আয় করেন তিন লাখ টাকা। আর অভিনয় থেকে তাঁর আয় মাত্র চার লাখ টাকা।
অন্যান্য খাত থেকে আরও ১ লাখ ২৫ হাজার টাকা আয় হয় মাহির। মাহির হাতে নগদ টাকা আছে দেড় লাখ। আর স্বামীর কাছে আছে তিন লাখ টাকা। নিজের নামে ব্যাংকে জমা আছে ১ লাখ ১৪ হাজার টাকা এবং স্বামীর নামে আছে ২৫ লাখ ৮১ হাজার ৫৫০ টাকা। ৫৬ লাখ ১৪ হাজার মূল্যের একটি জিপ গাড়ির মালিক তিনি। আর স্বামীর আছে ৮৩ লাখ মূল্যের একটি টয়োটা হ্যারিয়ার গাড়ি।
মাহির স্বর্ণ আছে ৩০ তোলা, যার মূল্য ১৫ লাখ টাকা। আর মাহির স্বামীর ৫০ তোলা স্বর্ণের মূল্য দেখানো হয়েছে ২৫ লাখ টাকা। তবে মাহির ঋণ রয়েছে ১৮ লাখ ২০ হাজার ৫২০ টাকা। মাহির বিরুদ্ধে ঢাকায় সাইবার ট্রাইব্যুনালে একটি মামলা চলছে বলেও উল্লেখ করেছেন হলফনামায়।
হলফনামায় দেওয়া তথ্যের বিষয়ে জানতে রাজশাহী-১ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি বলেন, ‘হলফনামায় আমার কোনো সম্পত্তি লুকানো নেই। যতটুকু যা আছে সবই উল্লেখ করা হয়েছে।’
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হতে দলের মনোনয়ন কিনেছিলেন তিনি। কিন্তু দলের মনোনয়ন না পেয়ে রাজশাহী-১ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দেন নির্বাচন কমিশনে। ৩ ডিসেম্বর রাজশাহী জেলা প্রশাসক ও জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা শামীম আহমেদ তাঁর নিজ কার্যালয়ে আসন্ন এ নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই করেন। ওই দিন চিত্রনায়িকা মাহির মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে তাঁর মনোনয়নপত্র অবৈধ ঘোষণা করা হয়। পরে নির্বাচন কমিশনে আপিলের মাধ্যমে প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন তিনি।
নায়িকা মাহিয়া মাহির বাড়ি চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোল উপজেলায়। পার্শ্ববর্তী তানোর উপজেলায় তাঁর নানার বাড়ি। এ আসন থেকেই তিনি নির্বাচনে অংশ নিয়েছেন।
জুলাই-আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানে ছাত্র-জনতাকে গুলি করে হত্যাসহ আওয়ামী লীগ সরকারের ১৫ বছরের হত্যা, গুম, নির্যাতনসহ বিভিন্ন অভিযোগে পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে অনেক মামলা করা হয়েছে। এসব মামলায় এক হাজারের বেশি পুলিশ সদস্যকে আসামি করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে এ পর্যন্ত সাবেক আইজিসহ পুলিশের ৬৩ জন সদস্য গ্রেপ্তার হয়ে
৪ ঘণ্টা আগেআকাশে যেন দুর্যোগের মেঘ। বিপদ হেঁটে চলেছে পাশ ঘেঁষে, আর অল্পের জন্য রক্ষা পেয়ে যাচ্ছে বিমান। উড়ন্ত উড়োজাহাজে যেভাবে একের পর এক যান্ত্রিক ত্রুটি ধরা পড়ছে, তাতে যেকোনো সময় বড় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) ১৯৭২ (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৫-এর খসড়া চূড়ান্ত করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে গতকাল সোমবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সভাপতিত্বে সভা শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান নির্বাচন কমিশনার
৪ ঘণ্টা আগেফৌজদারি কার্যবিধির ৩২ ধারায় বর্ণিত বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেটদের জরিমানার ক্ষমতা ব্যাপক বাড়ানো হয়েছে। এর ফলে প্রথম শ্রেণির ম্যাজিস্ট্রেটরা আগের ১০ হাজার টাকার জায়গায় এখন ৫ লাখ টাকা জরিমানা করতে পারবেন। সংসদ অধিবেশন না থাকায় সংবিধানের ৯৩(১) অনুচ্ছেদের ক্ষমতাবলে রাষ্ট্রপতি এরই মধ্যে ফৌজদারি কার্যবিধি
৭ ঘণ্টা আগে