নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আওয়ামী লীগ সরকার এসে এ দেশে অস্ত্র চোরাকারবারির যে রুট, সেটা বন্ধ করেছে। ভারতে উলফা থেকে শুরু করে যেখানে যেখানে যারা অস্ত্র সাপ্লাই দিত, সেগুলো বন্ধ করা হয়েছে। তাদেরও যাতে শান্তি আসে, সেভেন সিস্টারে সেই ব্যবস্থাটা আওয়ামী লীগ করেছে। এটা সব থেকে বড় কাজ।
আজ শনিবার রাজধানীর বঙ্গবাজারে ১০ তলা বঙ্গবাজার পাইকারি মার্কেটসহ ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) চারটি উন্নয়ন প্রকল্পের নির্মাণকাজ উদ্বোধনকালে এসব কথা বলেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের যে ল্যান্ড বাউন্ডারি (ছিটমহল), সেটাও বিনিময় করে সারা বিশ্বে একটা দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছি। বিশাল সমুদ্রসীমা আমরা জয় করেছি। যারা আগে ক্ষমতায় ছিল, তারা (বিএনপি) তো এ ব্যাপারে কোনো উদ্যোগই নেয়নি। জানতই না।’
বিএনপি সরকারের সমালোচনা করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘তারা আসছিল লুটপাট করতে, দুর্নীতি করতে, অস্ত্র চোরাকারবারি করতে, সে কাজেই ব্যস্ত ছিল, আর মানুষ খুন করতে। ২১ আগস্টে গ্রেনেড হামলা থেকে শুরু করে, যত রকমের মানুষ, আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের ওপর অত্যাচার, ধরে নিয়ে গিয়ে অত্যাচার, দিনের পর অত্যাচারই করতে পেরেছে।’
তিনি বলেন, ‘এই দেশটাকে তারা কোথায় নিয়ে গিয়েছিল! সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ, অস্ত্র চোরাকারবারি; ওই তারেক জিয়া তো অস্ত্র চোরাকারবার মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি। ওখানে বসে (লন্ডনে) এখন নানাভাবে ওই অগ্নিসন্ত্রাস দিয়ে মানুষ মারা, মানুষ খুন করা, আগুন দিয়ে মানুষকে পোড়ানো—এসব কাজ করে বেড়ায়।’
টানা তিন মেয়াদে সরকারের বিভিন্ন উন্নয়ন ও উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পাওয়ার কথা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমাদের উন্নয়নের ধারাটা অব্যাহত রেখে এগিয়ে যেতে হবে, সেভাবে আমরা এগিয়ে যাব।’
অনুষ্ঠানের শুরুতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রাজধানীর বঙ্গবাজারে ‘বঙ্গবাজার নগর পাইকারি বিপণিবিতান’; পোস্তগোলা ব্রিজ থেকে রায়েরবাজার স্লুইসগেট পর্যন্ত আট লেনের ‘বীর মুক্তিযোদ্ধা ফজলুল হক মনি সরণি (ইনার সার্কুলার রিং রোড) ’, ধানমন্ডি হ্রদে ‘নজরুলসরোবর’ এবং শাহবাগে ‘হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী শিশু উদ্যান’ আধুনিকীকরণ শীর্ষক চারটি উন্নয়ন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন স্থানীয় সরকারমন্ত্রী তাজুল ইসলাম, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস, সংসদ সদস্য আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আওয়ামী লীগ সরকার এসে এ দেশে অস্ত্র চোরাকারবারির যে রুট, সেটা বন্ধ করেছে। ভারতে উলফা থেকে শুরু করে যেখানে যেখানে যারা অস্ত্র সাপ্লাই দিত, সেগুলো বন্ধ করা হয়েছে। তাদেরও যাতে শান্তি আসে, সেভেন সিস্টারে সেই ব্যবস্থাটা আওয়ামী লীগ করেছে। এটা সব থেকে বড় কাজ।
আজ শনিবার রাজধানীর বঙ্গবাজারে ১০ তলা বঙ্গবাজার পাইকারি মার্কেটসহ ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) চারটি উন্নয়ন প্রকল্পের নির্মাণকাজ উদ্বোধনকালে এসব কথা বলেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের যে ল্যান্ড বাউন্ডারি (ছিটমহল), সেটাও বিনিময় করে সারা বিশ্বে একটা দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছি। বিশাল সমুদ্রসীমা আমরা জয় করেছি। যারা আগে ক্ষমতায় ছিল, তারা (বিএনপি) তো এ ব্যাপারে কোনো উদ্যোগই নেয়নি। জানতই না।’
বিএনপি সরকারের সমালোচনা করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘তারা আসছিল লুটপাট করতে, দুর্নীতি করতে, অস্ত্র চোরাকারবারি করতে, সে কাজেই ব্যস্ত ছিল, আর মানুষ খুন করতে। ২১ আগস্টে গ্রেনেড হামলা থেকে শুরু করে, যত রকমের মানুষ, আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের ওপর অত্যাচার, ধরে নিয়ে গিয়ে অত্যাচার, দিনের পর অত্যাচারই করতে পেরেছে।’
তিনি বলেন, ‘এই দেশটাকে তারা কোথায় নিয়ে গিয়েছিল! সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ, অস্ত্র চোরাকারবারি; ওই তারেক জিয়া তো অস্ত্র চোরাকারবার মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি। ওখানে বসে (লন্ডনে) এখন নানাভাবে ওই অগ্নিসন্ত্রাস দিয়ে মানুষ মারা, মানুষ খুন করা, আগুন দিয়ে মানুষকে পোড়ানো—এসব কাজ করে বেড়ায়।’
টানা তিন মেয়াদে সরকারের বিভিন্ন উন্নয়ন ও উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পাওয়ার কথা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমাদের উন্নয়নের ধারাটা অব্যাহত রেখে এগিয়ে যেতে হবে, সেভাবে আমরা এগিয়ে যাব।’
অনুষ্ঠানের শুরুতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রাজধানীর বঙ্গবাজারে ‘বঙ্গবাজার নগর পাইকারি বিপণিবিতান’; পোস্তগোলা ব্রিজ থেকে রায়েরবাজার স্লুইসগেট পর্যন্ত আট লেনের ‘বীর মুক্তিযোদ্ধা ফজলুল হক মনি সরণি (ইনার সার্কুলার রিং রোড) ’, ধানমন্ডি হ্রদে ‘নজরুলসরোবর’ এবং শাহবাগে ‘হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী শিশু উদ্যান’ আধুনিকীকরণ শীর্ষক চারটি উন্নয়ন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন স্থানীয় সরকারমন্ত্রী তাজুল ইসলাম, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস, সংসদ সদস্য আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম।
মানবিক সহায়তা পাঠানোর জন্য মিয়ানমারের রাখাইনের সঙ্গে ‘করিডর’ বা ‘প্যাসেজ’ চালুর বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের ‘নীতিগত সিদ্ধান্ত’ নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলো এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকারের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
১ ঘণ্টা আগেদেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
৭ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
৭ ঘণ্টা আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
৮ ঘণ্টা আগে