নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের (ইউসিবি) ৫৬ কোটি টাকা ঋণখেলাপির মামলায় বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) সহসভাপতি ও কে স্পোর্টসের মালিক ফাহাদ মোহাম্মদ আহমেদ করিম ওরফে ফাহাদ করিমসহ তাঁর স্ত্রী মিসেস নোরা লাহলালির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন অর্থঋণ আদালত। আজ মঙ্গলবার শুনানি শেষে ঢাকার ৫ নম্বর অর্থঋণ আদালতের বিচারক মুজাহিদুর রহমান এই আদেশ দেন।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, অর্থঋণ মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে আদালতে হাজির হতে সমন জারি করা হয়েছিল। কিন্তু নির্ধারিত তারিখে তাঁরা উপস্থিত হননি। এ জন্য গত ১৭ এপ্রিল ইউসিবি ব্যাংক থেকে কেন আসামিদের বিরুদ্ধে দেশত্যাগের নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হবে না মর্মে কারণ দর্শানোর আদেশ দেওয়া হয়।
বাদীপক্ষের আইনজীবী আদালতকে জানান, আসামিদের কর্তৃক গৃহীত ঋণের বিপরীতে কোনো স্থাবর সম্পত্তি ইউসিবি ব্যাংকের কাছে দায়বদ্ধ নেই।
আসামিদের পারসোনাল গ্যারান্টিতে ও ট্রাস্ট রিসিটের ভিত্তিতে এ ঋণ মঞ্জুর করা হয়েছিল। বিগত সাত বছর ধরে জনগণের বিপুল আমানতের টাকা আসামিরা উপভোগ করে চলেছেন। আসামিরা দেশে-বিদেশে বিলাসী জীবনযাপনে অভ্যস্ত। তাই নানাবিধ আর্থসামাজিক কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকলেও ইউসিবি ব্যাংকের বিপুল পাওনা পরিশোধে চরম অবহেলা দেখিয়েছেন। আসামিদের যথেষ্ট আর্থিক সক্ষমতা থাকা সত্ত্বেও ব্যাংকের পাওনা পরিশোধ না করায় আসামিরা ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপি হিসেবে বিবেচিত হন। ফাহাদ করিমের স্ত্রীর নামে বিভিন্ন ব্যাংকে আরও খেলাপি ঋণের মামলা চলমান রয়েছে। আসামিরা বিপুল ঋণ পরিশোধ এড়াতে দেশত্যাগের প্রস্তুতি নিচ্ছেন বলে জানা গেছে। তাই বাদীপক্ষের আইনজীবীদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আসামিদের বিরুদ্ধে দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়। আসামিরা যেন আদালতের অনুমতি ছাড়া দেশত্যাগ করতে না পারেন, তার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বিশেষ পুলিশ সুপারকে (ইমিগ্রেশন) প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বলেন আদালত।
মামলা সূত্রে জানা যায়, ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক থেকে ৫৬ কোটি ৬৫ লাখ ৬০ হাজার ৩৯৮ টাকা ঋণ নেন আসামি ফাহাদ করিম। তবে দীর্ঘদিন ধরে তিনি এ ঋণ পরিশোধ করেননি। এ জন্য খেলাপি ঋণ আদায়ের জন্য চলতি বছরের ৩০ জানুয়ারি ফাহাদ করিমের বিরুদ্ধে অর্থঋণ আদালতে মামলাটি করে ইউসিবি ব্যাংক।
ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের (ইউসিবি) ৫৬ কোটি টাকা ঋণখেলাপির মামলায় বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) সহসভাপতি ও কে স্পোর্টসের মালিক ফাহাদ মোহাম্মদ আহমেদ করিম ওরফে ফাহাদ করিমসহ তাঁর স্ত্রী মিসেস নোরা লাহলালির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন অর্থঋণ আদালত। আজ মঙ্গলবার শুনানি শেষে ঢাকার ৫ নম্বর অর্থঋণ আদালতের বিচারক মুজাহিদুর রহমান এই আদেশ দেন।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, অর্থঋণ মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে আদালতে হাজির হতে সমন জারি করা হয়েছিল। কিন্তু নির্ধারিত তারিখে তাঁরা উপস্থিত হননি। এ জন্য গত ১৭ এপ্রিল ইউসিবি ব্যাংক থেকে কেন আসামিদের বিরুদ্ধে দেশত্যাগের নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হবে না মর্মে কারণ দর্শানোর আদেশ দেওয়া হয়।
বাদীপক্ষের আইনজীবী আদালতকে জানান, আসামিদের কর্তৃক গৃহীত ঋণের বিপরীতে কোনো স্থাবর সম্পত্তি ইউসিবি ব্যাংকের কাছে দায়বদ্ধ নেই।
আসামিদের পারসোনাল গ্যারান্টিতে ও ট্রাস্ট রিসিটের ভিত্তিতে এ ঋণ মঞ্জুর করা হয়েছিল। বিগত সাত বছর ধরে জনগণের বিপুল আমানতের টাকা আসামিরা উপভোগ করে চলেছেন। আসামিরা দেশে-বিদেশে বিলাসী জীবনযাপনে অভ্যস্ত। তাই নানাবিধ আর্থসামাজিক কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকলেও ইউসিবি ব্যাংকের বিপুল পাওনা পরিশোধে চরম অবহেলা দেখিয়েছেন। আসামিদের যথেষ্ট আর্থিক সক্ষমতা থাকা সত্ত্বেও ব্যাংকের পাওনা পরিশোধ না করায় আসামিরা ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপি হিসেবে বিবেচিত হন। ফাহাদ করিমের স্ত্রীর নামে বিভিন্ন ব্যাংকে আরও খেলাপি ঋণের মামলা চলমান রয়েছে। আসামিরা বিপুল ঋণ পরিশোধ এড়াতে দেশত্যাগের প্রস্তুতি নিচ্ছেন বলে জানা গেছে। তাই বাদীপক্ষের আইনজীবীদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আসামিদের বিরুদ্ধে দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়। আসামিরা যেন আদালতের অনুমতি ছাড়া দেশত্যাগ করতে না পারেন, তার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বিশেষ পুলিশ সুপারকে (ইমিগ্রেশন) প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বলেন আদালত।
মামলা সূত্রে জানা যায়, ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক থেকে ৫৬ কোটি ৬৫ লাখ ৬০ হাজার ৩৯৮ টাকা ঋণ নেন আসামি ফাহাদ করিম। তবে দীর্ঘদিন ধরে তিনি এ ঋণ পরিশোধ করেননি। এ জন্য খেলাপি ঋণ আদায়ের জন্য চলতি বছরের ৩০ জানুয়ারি ফাহাদ করিমের বিরুদ্ধে অর্থঋণ আদালতে মামলাটি করে ইউসিবি ব্যাংক।
মালয়েশিয়ার শ্রমিক পাঠাতে পাঁচ-ছয় গুণ বেশি টাকা নেওয়ার অভিযোগের প্রমাণ না মেলা ও জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে তদন্ত স্থগিতের খবরে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে অভিবাসন নিয়ে কাজ করা ২৩টি সংগঠনের জোট বাংলাদেশ সিভিল সোসাইটি ফর মাইগ্রেন্টস (বিসিএসএম)।
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ-মালয়েশিয়ার অংশীদারত্ব গভীর করার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম। পুত্রজায়ায় পার্দানা পুত্রা ভবনে গতকাল মঙ্গলবার দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে এ প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন দুই নেতা। বৈঠকে দুই নেতার উপস্থিতিতে
৪ ঘণ্টা আগেআজ মঙ্গলবার বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল–১-এ তাঁদের সাক্ষ্য নেওয়া হয়। পরে তাঁদের জেরা করেন আসামিপক্ষের আইনজীবীরা। পরবর্তী সাক্ষ্য নেওয়ার জন্য আগামীকাল বুধবার দিন ধার্য করা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেবঙ্গোপসাগরের জলসীমার নিরাপত্তায় সার্বক্ষণিক নজরদারি করা ছাড়াও দেশের বিভিন্ন স্থানে লঞ্চডুবি ও প্রাকৃতিক দুর্যোগসহ ‘ইন এইড টু সিভিল’ পাওয়ারের আওতায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পাশাপাশি নৌবাহিনী ও বিমান বাহিনীও কাজ করে যাচ্ছে। ডিফেন্স জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ডিজাব) উদ্যোগে প্রতিরক্ষা বিষয়ক
৬ ঘণ্টা আগে