নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী প্রার্থীদের মধ্যে ৫৭ শতাংশ প্রার্থীই ব্যবসায়ী। এর মধ্যে বিদেশে এক মন্ত্রীর ২ হাজার ৩২৫ কোটি টাকার সম্পদ রয়েছে। ওই মন্ত্রী ও তাঁর স্ত্রীর নামে সেখানে ছয়টি রিয়েল এস্টেট প্রতিষ্ঠান সক্রিয় রয়েছে। কিন্তু সেই মন্ত্রী হলফনামায় সে তথ্য উল্লেখ করেননি।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর ধানমন্ডিতে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) কার্যালয়ে আয়োজিত ‘নির্বাচনী হলফনামার তথ্যচিত্র: জনগণকে কী বার্তা দিচ্ছে’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানানো হয়।
টিআইবির তথ্য অনুযায়ী, বিগত ১৫ বছরের ব্যবধানে ব্যবসায়ী প্রার্থীদের অংশগ্রহণের হার বেড়েছে ২১ শতাংশ। আইন ও কৃষিকাজকে পেশা হিসেবে দেখিয়েছেন যথাক্রমে ৯ এবং ৭ দশমিক ৮১ শতাংশ প্রার্থী। এরপরেই রয়েছেন চাকরিজীবী ৫ দশমিক ১৬ শতাংশ, শিক্ষক ৪ দশমিক ৯৫ শতাংশ। রাজনীতিকে পেশা হিসেবে দেখিয়েছেন মাত্র ২ দশমিক ৮৬ শতাংশ প্রার্থী।
শুধু ব্যবসায়ী প্রার্থী নয়, বেড়েছে বছরে ১ কোটি টাকা আয় করেন এমন প্রার্থীর সংখ্যাও। এবার নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী ১৬৪ প্রার্থী বছরে কোটি টাকা আয় করেন। কোটি টাকার কম আয় করেন এমন প্রার্থীর সংখ্যা ৬৫ দশমিক ৩০ শতাংশ।
এবার প্রায় ২৭ শতাংশ প্রার্থী কোটিপতি (অস্থাবর সম্পদ মূল্যের ভিত্তিতে)। এবার নির্বাচনে সবচেয়ে বেশি কোটিপতি প্রার্থী রয়েছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগে। দলটির ৮৬ দশমিক ৯৬ শতাংশ প্রার্থীই কোটিপতি। যেখানে একাদশ সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের কোটিপতি প্রার্থীর অনুপাত ছিল ৮৩ দশমিক ১৫ শতাংশ।
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে মোট ১ হাজার ৮৯৬ জন প্রার্থীর মধ্যে কোটিপতি রয়েছেন ৫৭১ জন।
হলফনামার তথ্য অনুসারে, এবার নির্বাচনে ১৮ জন প্রার্থীর শত কোটির ওপরে টাকার সম্পদ রয়েছে। এই তালিকায় শীর্ষ পাঁচে রয়েছেন নারায়ণগঞ্জ–১ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী গোলাম দস্তগীর গাজী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া–১ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী এস এ কে একরামুজ্জামান, ঢাকা–১ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সালমান ফজলুর রহমান, কুমিল্লা–৮ আসনের আবু জাফর মোহাম্মদ শফি উদ্দিন ও কুমিল্লা–৩ আসনের ইউসুফ আব্দুল্লাহ হারুন।
পাঁচ বছরের ব্যবধানে আয় বেড়েছে এমন শীর্ষ পাঁচ মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীর মধ্যে রয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি, স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক, বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মো. এনামুর রহমান, শিক্ষামন্ত্রী দিপু মনি।
এবারের নির্বাচনে অংশ নেওয়া অনেক প্রার্থীর দায়দেনা ও ঋণ রয়েছে। এর মধ্যে ব্যাংক ঋণ রয়েছে ১১ হাজার ৯৫০ কোটি টাকা এবং ব্যক্তিগত ও অন্যান্য ঋণ রয়েছে ৪ হাজার ২১৪ কোটি টাকা।
নির্বাচনী হলফনামার বিষয়ে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ‘প্রার্থীদের হলফনামায় দেওয়া আয় ও সম্পদ এবং ঋণ ও দায় বিবরণী কতটা সঠিক এবং আয় ও সম্পদ কতটা বৈধ উপায়ে অর্জিত তা যাচাই করা হয়নি। আবার সম্পদের অর্জনকালীন যে মূল্য হলফনামায় দেখানো হয়েছে তা নিয়েও বড় রকমের প্রশ্ন রয়েছে। এ ছাড়া প্রার্থীরা নিজেদের অর্জিত সম্পদ কতটা দেখিয়েছেন? পুরোটা দেখিয়েছেন কি না? কিংবা দেশে বা বিদেশে সম্পদ ধারণের তথ্য গোপন করেছেন কি না তা নিয়েও প্রশ্ন করার সুযোগ তৈরি হয়েছে।’
ইফতেখারুজ্জামান আরও বলেন, ‘টিআইবির প্রাপ্ত নির্ভরযোগ্য তথ্য অনুযায়ী, সরকারের মন্ত্রিসভার অন্তত একজন সদস্যের নিজ নামে বিদেশে একাধিক কোম্পানি থাকার প্রমাণ রয়েছে, যার প্রতিফলন হলফনামায় নেই। মন্ত্রী ও তাঁর স্ত্রীর মালিকানাধীন ছয়টি কোম্পানি এখনো বিদেশে সক্রিয়ভাবে রিয়েল এস্টেট ব্যবসা পরিচালনা করছে। যেসব কোম্পানির মোট সম্পদ মূল্য প্রায় ১৬ দশমিক ৬৪ কোটি পাউন্ড বা ২ হাজার ৩২৫ কোটি টাকার বেশি। ওই মন্ত্রী তাঁর হলফনামায় বিদেশে থাকা সম্পদের ব্যাপারে তথ্য দেননি।’
এ সময় টিআইবির ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান সুলতানা কামাল বলেন, ‘আমরা আসলে দুইটা সমাজ তৈরি করছি। যার মধ্যে একটা সমাজ অনেক সম্পদশালী, আরেকটা সমাজ দিন এনে দিন খায় অবস্থার মধ্যে আছে। অনেক সময় সেটাও জুটছে না। এ রকম একটা পরিস্থিতি দেশে বিরাজ করছে। মন্ত্রী-এমপিদের যে হারে সম্পদ বাড়ছে সেটা দেখে অনেক সময় নিজের কাছেই অবাস্তব মনে হয়। কিন্তু বাংলাদেশে এখন সম্পদের বৈষম্য থাকাটাই নিউ–নরমাল হয়ে গেছে।’
সংবাদ সম্মেলনে নবম, দশম, একাদশ ও দ্বাদশ নির্বাচনে নির্বাচন কমিশনে দেওয়া প্রার্থীদের হলফনামার চিত্র তুলে ধরেন গবেষণা দলের প্রধান মোহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম। তিনি জানান, দ্বাদশ নির্বাচনে ১ হাজার ৮৯৬ জন অংশগ্রহণ করছেন। এর মধ্যে স্বতন্ত্র প্রার্থী ১৮ শতাংশ। যার সংখ্যা ৩৪৭ জন। আর দলীয় প্রার্থী ৮২ শতাংশ। বিগত চার নির্বাচনের তুলনায় এবার স্বতন্ত্র প্রার্থীর সংখ্যা বেড়েছে। নবম সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী ছিল ১৪০ জন, দশমে ১০৫ জন, একাদশে ১৩৪ জন।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী প্রার্থীদের মধ্যে ৫৭ শতাংশ প্রার্থীই ব্যবসায়ী। এর মধ্যে বিদেশে এক মন্ত্রীর ২ হাজার ৩২৫ কোটি টাকার সম্পদ রয়েছে। ওই মন্ত্রী ও তাঁর স্ত্রীর নামে সেখানে ছয়টি রিয়েল এস্টেট প্রতিষ্ঠান সক্রিয় রয়েছে। কিন্তু সেই মন্ত্রী হলফনামায় সে তথ্য উল্লেখ করেননি।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর ধানমন্ডিতে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) কার্যালয়ে আয়োজিত ‘নির্বাচনী হলফনামার তথ্যচিত্র: জনগণকে কী বার্তা দিচ্ছে’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানানো হয়।
টিআইবির তথ্য অনুযায়ী, বিগত ১৫ বছরের ব্যবধানে ব্যবসায়ী প্রার্থীদের অংশগ্রহণের হার বেড়েছে ২১ শতাংশ। আইন ও কৃষিকাজকে পেশা হিসেবে দেখিয়েছেন যথাক্রমে ৯ এবং ৭ দশমিক ৮১ শতাংশ প্রার্থী। এরপরেই রয়েছেন চাকরিজীবী ৫ দশমিক ১৬ শতাংশ, শিক্ষক ৪ দশমিক ৯৫ শতাংশ। রাজনীতিকে পেশা হিসেবে দেখিয়েছেন মাত্র ২ দশমিক ৮৬ শতাংশ প্রার্থী।
শুধু ব্যবসায়ী প্রার্থী নয়, বেড়েছে বছরে ১ কোটি টাকা আয় করেন এমন প্রার্থীর সংখ্যাও। এবার নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী ১৬৪ প্রার্থী বছরে কোটি টাকা আয় করেন। কোটি টাকার কম আয় করেন এমন প্রার্থীর সংখ্যা ৬৫ দশমিক ৩০ শতাংশ।
এবার প্রায় ২৭ শতাংশ প্রার্থী কোটিপতি (অস্থাবর সম্পদ মূল্যের ভিত্তিতে)। এবার নির্বাচনে সবচেয়ে বেশি কোটিপতি প্রার্থী রয়েছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগে। দলটির ৮৬ দশমিক ৯৬ শতাংশ প্রার্থীই কোটিপতি। যেখানে একাদশ সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের কোটিপতি প্রার্থীর অনুপাত ছিল ৮৩ দশমিক ১৫ শতাংশ।
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে মোট ১ হাজার ৮৯৬ জন প্রার্থীর মধ্যে কোটিপতি রয়েছেন ৫৭১ জন।
হলফনামার তথ্য অনুসারে, এবার নির্বাচনে ১৮ জন প্রার্থীর শত কোটির ওপরে টাকার সম্পদ রয়েছে। এই তালিকায় শীর্ষ পাঁচে রয়েছেন নারায়ণগঞ্জ–১ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী গোলাম দস্তগীর গাজী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া–১ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী এস এ কে একরামুজ্জামান, ঢাকা–১ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সালমান ফজলুর রহমান, কুমিল্লা–৮ আসনের আবু জাফর মোহাম্মদ শফি উদ্দিন ও কুমিল্লা–৩ আসনের ইউসুফ আব্দুল্লাহ হারুন।
পাঁচ বছরের ব্যবধানে আয় বেড়েছে এমন শীর্ষ পাঁচ মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীর মধ্যে রয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি, স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক, বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মো. এনামুর রহমান, শিক্ষামন্ত্রী দিপু মনি।
এবারের নির্বাচনে অংশ নেওয়া অনেক প্রার্থীর দায়দেনা ও ঋণ রয়েছে। এর মধ্যে ব্যাংক ঋণ রয়েছে ১১ হাজার ৯৫০ কোটি টাকা এবং ব্যক্তিগত ও অন্যান্য ঋণ রয়েছে ৪ হাজার ২১৪ কোটি টাকা।
নির্বাচনী হলফনামার বিষয়ে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ‘প্রার্থীদের হলফনামায় দেওয়া আয় ও সম্পদ এবং ঋণ ও দায় বিবরণী কতটা সঠিক এবং আয় ও সম্পদ কতটা বৈধ উপায়ে অর্জিত তা যাচাই করা হয়নি। আবার সম্পদের অর্জনকালীন যে মূল্য হলফনামায় দেখানো হয়েছে তা নিয়েও বড় রকমের প্রশ্ন রয়েছে। এ ছাড়া প্রার্থীরা নিজেদের অর্জিত সম্পদ কতটা দেখিয়েছেন? পুরোটা দেখিয়েছেন কি না? কিংবা দেশে বা বিদেশে সম্পদ ধারণের তথ্য গোপন করেছেন কি না তা নিয়েও প্রশ্ন করার সুযোগ তৈরি হয়েছে।’
ইফতেখারুজ্জামান আরও বলেন, ‘টিআইবির প্রাপ্ত নির্ভরযোগ্য তথ্য অনুযায়ী, সরকারের মন্ত্রিসভার অন্তত একজন সদস্যের নিজ নামে বিদেশে একাধিক কোম্পানি থাকার প্রমাণ রয়েছে, যার প্রতিফলন হলফনামায় নেই। মন্ত্রী ও তাঁর স্ত্রীর মালিকানাধীন ছয়টি কোম্পানি এখনো বিদেশে সক্রিয়ভাবে রিয়েল এস্টেট ব্যবসা পরিচালনা করছে। যেসব কোম্পানির মোট সম্পদ মূল্য প্রায় ১৬ দশমিক ৬৪ কোটি পাউন্ড বা ২ হাজার ৩২৫ কোটি টাকার বেশি। ওই মন্ত্রী তাঁর হলফনামায় বিদেশে থাকা সম্পদের ব্যাপারে তথ্য দেননি।’
এ সময় টিআইবির ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান সুলতানা কামাল বলেন, ‘আমরা আসলে দুইটা সমাজ তৈরি করছি। যার মধ্যে একটা সমাজ অনেক সম্পদশালী, আরেকটা সমাজ দিন এনে দিন খায় অবস্থার মধ্যে আছে। অনেক সময় সেটাও জুটছে না। এ রকম একটা পরিস্থিতি দেশে বিরাজ করছে। মন্ত্রী-এমপিদের যে হারে সম্পদ বাড়ছে সেটা দেখে অনেক সময় নিজের কাছেই অবাস্তব মনে হয়। কিন্তু বাংলাদেশে এখন সম্পদের বৈষম্য থাকাটাই নিউ–নরমাল হয়ে গেছে।’
সংবাদ সম্মেলনে নবম, দশম, একাদশ ও দ্বাদশ নির্বাচনে নির্বাচন কমিশনে দেওয়া প্রার্থীদের হলফনামার চিত্র তুলে ধরেন গবেষণা দলের প্রধান মোহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম। তিনি জানান, দ্বাদশ নির্বাচনে ১ হাজার ৮৯৬ জন অংশগ্রহণ করছেন। এর মধ্যে স্বতন্ত্র প্রার্থী ১৮ শতাংশ। যার সংখ্যা ৩৪৭ জন। আর দলীয় প্রার্থী ৮২ শতাংশ। বিগত চার নির্বাচনের তুলনায় এবার স্বতন্ত্র প্রার্থীর সংখ্যা বেড়েছে। নবম সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী ছিল ১৪০ জন, দশমে ১০৫ জন, একাদশে ১৩৪ জন।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী প্রার্থীদের মধ্যে ৫৭ শতাংশ প্রার্থীই ব্যবসায়ী। এর মধ্যে বিদেশে এক মন্ত্রীর ২ হাজার ৩২৫ কোটি টাকার সম্পদ রয়েছে। ওই মন্ত্রী ও তাঁর স্ত্রীর নামে সেখানে ছয়টি রিয়েল এস্টেট প্রতিষ্ঠান সক্রিয় রয়েছে। কিন্তু সেই মন্ত্রী হলফনামায় সে তথ্য উল্লেখ করেননি।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর ধানমন্ডিতে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) কার্যালয়ে আয়োজিত ‘নির্বাচনী হলফনামার তথ্যচিত্র: জনগণকে কী বার্তা দিচ্ছে’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানানো হয়।
টিআইবির তথ্য অনুযায়ী, বিগত ১৫ বছরের ব্যবধানে ব্যবসায়ী প্রার্থীদের অংশগ্রহণের হার বেড়েছে ২১ শতাংশ। আইন ও কৃষিকাজকে পেশা হিসেবে দেখিয়েছেন যথাক্রমে ৯ এবং ৭ দশমিক ৮১ শতাংশ প্রার্থী। এরপরেই রয়েছেন চাকরিজীবী ৫ দশমিক ১৬ শতাংশ, শিক্ষক ৪ দশমিক ৯৫ শতাংশ। রাজনীতিকে পেশা হিসেবে দেখিয়েছেন মাত্র ২ দশমিক ৮৬ শতাংশ প্রার্থী।
শুধু ব্যবসায়ী প্রার্থী নয়, বেড়েছে বছরে ১ কোটি টাকা আয় করেন এমন প্রার্থীর সংখ্যাও। এবার নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী ১৬৪ প্রার্থী বছরে কোটি টাকা আয় করেন। কোটি টাকার কম আয় করেন এমন প্রার্থীর সংখ্যা ৬৫ দশমিক ৩০ শতাংশ।
এবার প্রায় ২৭ শতাংশ প্রার্থী কোটিপতি (অস্থাবর সম্পদ মূল্যের ভিত্তিতে)। এবার নির্বাচনে সবচেয়ে বেশি কোটিপতি প্রার্থী রয়েছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগে। দলটির ৮৬ দশমিক ৯৬ শতাংশ প্রার্থীই কোটিপতি। যেখানে একাদশ সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের কোটিপতি প্রার্থীর অনুপাত ছিল ৮৩ দশমিক ১৫ শতাংশ।
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে মোট ১ হাজার ৮৯৬ জন প্রার্থীর মধ্যে কোটিপতি রয়েছেন ৫৭১ জন।
হলফনামার তথ্য অনুসারে, এবার নির্বাচনে ১৮ জন প্রার্থীর শত কোটির ওপরে টাকার সম্পদ রয়েছে। এই তালিকায় শীর্ষ পাঁচে রয়েছেন নারায়ণগঞ্জ–১ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী গোলাম দস্তগীর গাজী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া–১ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী এস এ কে একরামুজ্জামান, ঢাকা–১ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সালমান ফজলুর রহমান, কুমিল্লা–৮ আসনের আবু জাফর মোহাম্মদ শফি উদ্দিন ও কুমিল্লা–৩ আসনের ইউসুফ আব্দুল্লাহ হারুন।
পাঁচ বছরের ব্যবধানে আয় বেড়েছে এমন শীর্ষ পাঁচ মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীর মধ্যে রয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি, স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক, বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মো. এনামুর রহমান, শিক্ষামন্ত্রী দিপু মনি।
এবারের নির্বাচনে অংশ নেওয়া অনেক প্রার্থীর দায়দেনা ও ঋণ রয়েছে। এর মধ্যে ব্যাংক ঋণ রয়েছে ১১ হাজার ৯৫০ কোটি টাকা এবং ব্যক্তিগত ও অন্যান্য ঋণ রয়েছে ৪ হাজার ২১৪ কোটি টাকা।
নির্বাচনী হলফনামার বিষয়ে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ‘প্রার্থীদের হলফনামায় দেওয়া আয় ও সম্পদ এবং ঋণ ও দায় বিবরণী কতটা সঠিক এবং আয় ও সম্পদ কতটা বৈধ উপায়ে অর্জিত তা যাচাই করা হয়নি। আবার সম্পদের অর্জনকালীন যে মূল্য হলফনামায় দেখানো হয়েছে তা নিয়েও বড় রকমের প্রশ্ন রয়েছে। এ ছাড়া প্রার্থীরা নিজেদের অর্জিত সম্পদ কতটা দেখিয়েছেন? পুরোটা দেখিয়েছেন কি না? কিংবা দেশে বা বিদেশে সম্পদ ধারণের তথ্য গোপন করেছেন কি না তা নিয়েও প্রশ্ন করার সুযোগ তৈরি হয়েছে।’
ইফতেখারুজ্জামান আরও বলেন, ‘টিআইবির প্রাপ্ত নির্ভরযোগ্য তথ্য অনুযায়ী, সরকারের মন্ত্রিসভার অন্তত একজন সদস্যের নিজ নামে বিদেশে একাধিক কোম্পানি থাকার প্রমাণ রয়েছে, যার প্রতিফলন হলফনামায় নেই। মন্ত্রী ও তাঁর স্ত্রীর মালিকানাধীন ছয়টি কোম্পানি এখনো বিদেশে সক্রিয়ভাবে রিয়েল এস্টেট ব্যবসা পরিচালনা করছে। যেসব কোম্পানির মোট সম্পদ মূল্য প্রায় ১৬ দশমিক ৬৪ কোটি পাউন্ড বা ২ হাজার ৩২৫ কোটি টাকার বেশি। ওই মন্ত্রী তাঁর হলফনামায় বিদেশে থাকা সম্পদের ব্যাপারে তথ্য দেননি।’
এ সময় টিআইবির ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান সুলতানা কামাল বলেন, ‘আমরা আসলে দুইটা সমাজ তৈরি করছি। যার মধ্যে একটা সমাজ অনেক সম্পদশালী, আরেকটা সমাজ দিন এনে দিন খায় অবস্থার মধ্যে আছে। অনেক সময় সেটাও জুটছে না। এ রকম একটা পরিস্থিতি দেশে বিরাজ করছে। মন্ত্রী-এমপিদের যে হারে সম্পদ বাড়ছে সেটা দেখে অনেক সময় নিজের কাছেই অবাস্তব মনে হয়। কিন্তু বাংলাদেশে এখন সম্পদের বৈষম্য থাকাটাই নিউ–নরমাল হয়ে গেছে।’
সংবাদ সম্মেলনে নবম, দশম, একাদশ ও দ্বাদশ নির্বাচনে নির্বাচন কমিশনে দেওয়া প্রার্থীদের হলফনামার চিত্র তুলে ধরেন গবেষণা দলের প্রধান মোহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম। তিনি জানান, দ্বাদশ নির্বাচনে ১ হাজার ৮৯৬ জন অংশগ্রহণ করছেন। এর মধ্যে স্বতন্ত্র প্রার্থী ১৮ শতাংশ। যার সংখ্যা ৩৪৭ জন। আর দলীয় প্রার্থী ৮২ শতাংশ। বিগত চার নির্বাচনের তুলনায় এবার স্বতন্ত্র প্রার্থীর সংখ্যা বেড়েছে। নবম সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী ছিল ১৪০ জন, দশমে ১০৫ জন, একাদশে ১৩৪ জন।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী প্রার্থীদের মধ্যে ৫৭ শতাংশ প্রার্থীই ব্যবসায়ী। এর মধ্যে বিদেশে এক মন্ত্রীর ২ হাজার ৩২৫ কোটি টাকার সম্পদ রয়েছে। ওই মন্ত্রী ও তাঁর স্ত্রীর নামে সেখানে ছয়টি রিয়েল এস্টেট প্রতিষ্ঠান সক্রিয় রয়েছে। কিন্তু সেই মন্ত্রী হলফনামায় সে তথ্য উল্লেখ করেননি।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর ধানমন্ডিতে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) কার্যালয়ে আয়োজিত ‘নির্বাচনী হলফনামার তথ্যচিত্র: জনগণকে কী বার্তা দিচ্ছে’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানানো হয়।
টিআইবির তথ্য অনুযায়ী, বিগত ১৫ বছরের ব্যবধানে ব্যবসায়ী প্রার্থীদের অংশগ্রহণের হার বেড়েছে ২১ শতাংশ। আইন ও কৃষিকাজকে পেশা হিসেবে দেখিয়েছেন যথাক্রমে ৯ এবং ৭ দশমিক ৮১ শতাংশ প্রার্থী। এরপরেই রয়েছেন চাকরিজীবী ৫ দশমিক ১৬ শতাংশ, শিক্ষক ৪ দশমিক ৯৫ শতাংশ। রাজনীতিকে পেশা হিসেবে দেখিয়েছেন মাত্র ২ দশমিক ৮৬ শতাংশ প্রার্থী।
শুধু ব্যবসায়ী প্রার্থী নয়, বেড়েছে বছরে ১ কোটি টাকা আয় করেন এমন প্রার্থীর সংখ্যাও। এবার নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী ১৬৪ প্রার্থী বছরে কোটি টাকা আয় করেন। কোটি টাকার কম আয় করেন এমন প্রার্থীর সংখ্যা ৬৫ দশমিক ৩০ শতাংশ।
এবার প্রায় ২৭ শতাংশ প্রার্থী কোটিপতি (অস্থাবর সম্পদ মূল্যের ভিত্তিতে)। এবার নির্বাচনে সবচেয়ে বেশি কোটিপতি প্রার্থী রয়েছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগে। দলটির ৮৬ দশমিক ৯৬ শতাংশ প্রার্থীই কোটিপতি। যেখানে একাদশ সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের কোটিপতি প্রার্থীর অনুপাত ছিল ৮৩ দশমিক ১৫ শতাংশ।
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে মোট ১ হাজার ৮৯৬ জন প্রার্থীর মধ্যে কোটিপতি রয়েছেন ৫৭১ জন।
হলফনামার তথ্য অনুসারে, এবার নির্বাচনে ১৮ জন প্রার্থীর শত কোটির ওপরে টাকার সম্পদ রয়েছে। এই তালিকায় শীর্ষ পাঁচে রয়েছেন নারায়ণগঞ্জ–১ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী গোলাম দস্তগীর গাজী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া–১ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী এস এ কে একরামুজ্জামান, ঢাকা–১ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সালমান ফজলুর রহমান, কুমিল্লা–৮ আসনের আবু জাফর মোহাম্মদ শফি উদ্দিন ও কুমিল্লা–৩ আসনের ইউসুফ আব্দুল্লাহ হারুন।
পাঁচ বছরের ব্যবধানে আয় বেড়েছে এমন শীর্ষ পাঁচ মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীর মধ্যে রয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি, স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক, বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মো. এনামুর রহমান, শিক্ষামন্ত্রী দিপু মনি।
এবারের নির্বাচনে অংশ নেওয়া অনেক প্রার্থীর দায়দেনা ও ঋণ রয়েছে। এর মধ্যে ব্যাংক ঋণ রয়েছে ১১ হাজার ৯৫০ কোটি টাকা এবং ব্যক্তিগত ও অন্যান্য ঋণ রয়েছে ৪ হাজার ২১৪ কোটি টাকা।
নির্বাচনী হলফনামার বিষয়ে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ‘প্রার্থীদের হলফনামায় দেওয়া আয় ও সম্পদ এবং ঋণ ও দায় বিবরণী কতটা সঠিক এবং আয় ও সম্পদ কতটা বৈধ উপায়ে অর্জিত তা যাচাই করা হয়নি। আবার সম্পদের অর্জনকালীন যে মূল্য হলফনামায় দেখানো হয়েছে তা নিয়েও বড় রকমের প্রশ্ন রয়েছে। এ ছাড়া প্রার্থীরা নিজেদের অর্জিত সম্পদ কতটা দেখিয়েছেন? পুরোটা দেখিয়েছেন কি না? কিংবা দেশে বা বিদেশে সম্পদ ধারণের তথ্য গোপন করেছেন কি না তা নিয়েও প্রশ্ন করার সুযোগ তৈরি হয়েছে।’
ইফতেখারুজ্জামান আরও বলেন, ‘টিআইবির প্রাপ্ত নির্ভরযোগ্য তথ্য অনুযায়ী, সরকারের মন্ত্রিসভার অন্তত একজন সদস্যের নিজ নামে বিদেশে একাধিক কোম্পানি থাকার প্রমাণ রয়েছে, যার প্রতিফলন হলফনামায় নেই। মন্ত্রী ও তাঁর স্ত্রীর মালিকানাধীন ছয়টি কোম্পানি এখনো বিদেশে সক্রিয়ভাবে রিয়েল এস্টেট ব্যবসা পরিচালনা করছে। যেসব কোম্পানির মোট সম্পদ মূল্য প্রায় ১৬ দশমিক ৬৪ কোটি পাউন্ড বা ২ হাজার ৩২৫ কোটি টাকার বেশি। ওই মন্ত্রী তাঁর হলফনামায় বিদেশে থাকা সম্পদের ব্যাপারে তথ্য দেননি।’
এ সময় টিআইবির ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান সুলতানা কামাল বলেন, ‘আমরা আসলে দুইটা সমাজ তৈরি করছি। যার মধ্যে একটা সমাজ অনেক সম্পদশালী, আরেকটা সমাজ দিন এনে দিন খায় অবস্থার মধ্যে আছে। অনেক সময় সেটাও জুটছে না। এ রকম একটা পরিস্থিতি দেশে বিরাজ করছে। মন্ত্রী-এমপিদের যে হারে সম্পদ বাড়ছে সেটা দেখে অনেক সময় নিজের কাছেই অবাস্তব মনে হয়। কিন্তু বাংলাদেশে এখন সম্পদের বৈষম্য থাকাটাই নিউ–নরমাল হয়ে গেছে।’
সংবাদ সম্মেলনে নবম, দশম, একাদশ ও দ্বাদশ নির্বাচনে নির্বাচন কমিশনে দেওয়া প্রার্থীদের হলফনামার চিত্র তুলে ধরেন গবেষণা দলের প্রধান মোহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম। তিনি জানান, দ্বাদশ নির্বাচনে ১ হাজার ৮৯৬ জন অংশগ্রহণ করছেন। এর মধ্যে স্বতন্ত্র প্রার্থী ১৮ শতাংশ। যার সংখ্যা ৩৪৭ জন। আর দলীয় প্রার্থী ৮২ শতাংশ। বিগত চার নির্বাচনের তুলনায় এবার স্বতন্ত্র প্রার্থীর সংখ্যা বেড়েছে। নবম সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী ছিল ১৪০ জন, দশমে ১০৫ জন, একাদশে ১৩৪ জন।

ঠিকাদারদের প্রস্তাবিত দর বেশি হওয়ায় মেট্রোরেলের লাইন ৫-এর একটি ও লাইন ১-এর দুটি প্যাকেজের চুক্তি বাতিল করতে চায় ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)। ডিএমটিসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ফারুক আহমেদ বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেছেন, ‘লাইন ৫-এর একটা ও লাইন ১-এর দুটি প্যাকেজের চুক্তি বাতিল
১৬ মিনিট আগে
মানবতাবিরোধী অপরাধে শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে করা মামলায় রায়ের তারিখ ঘোষণা উপলক্ষে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ও তৎসংলগ্ন এলাকায় পর্যাপ্তসংখ্যক সেনাসদস্য মোতায়েন করে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সীমানার ভেতর থেকে চারটি বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার করা হয়েছে। এতে ইসির কর্মকর্তাদের মধ্যে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। এর আগে ইসিতে ককটেল নিক্ষেপের ঘটনাও ঘটেছিল।
২ ঘণ্টা আগে
ভারতীয় কূটনীতিককে অনুরোধ জানানো হয়, যেন তিনি নয়াদিল্লিকে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে শেখ হাসিনার গণমাধ্যমে প্রবেশাধিকার তাৎক্ষণিকভাবে বন্ধ করার অনুরোধ পৌঁছে দেন।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ঠিকাদারদের প্রস্তাবিত দর বেশি হওয়ায় মেট্রোরেলের লাইন ৫-এর একটি ও লাইন ১-এর দুটি প্যাকেজের চুক্তি বাতিল করতে চায় ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)। ডিএমটিসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ফারুক আহমেদ বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেছেন, ‘লাইন ৫-এর একটা ও লাইন ১-এর দুটি প্যাকেজের চুক্তি বাতিল করার জন্য আমরা জানিয়েছি, কারণ, প্যাকেজগুলোর দর অনেক বেশি। আমরা শুধু কন্ট্যাক্ট প্যাকেজগুলোর রিভিউ করছি। প্রকল্প বাতিল করছি না।’
আজ বুধবার (১২ নভেম্বর) সকালে মেট্রোরেলের উত্তরা ডিপোতে রিপোর্টার্স ফর রেল অ্যান্ড রোডের (আরআরআর) সঙ্গে মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন ডিএমটিসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফারুক আহমেদ।
ফারুক আহমেদ বলেন, ‘এমআরটি লাইন ৫-এর একটি প্যাকেজে এখন পর্যন্ত ঠিকাদারের কাছ থেকে যে দর প্রস্তাব পাওয়া গেছে, তা ডিপিপির প্রাক্কলিত ব্যয় থেকে প্রায় আড়াই শ গুণ বেশি। লাইন ১-এর সবগুলো প্যাকেজেরই ডিপিপি থেকে ৩০ থেকে ৪০ গুণ বেশি দর ধরা হয়েছে। এখন এত বেশি মূল্যে মেট্রো করা উচিত কি না, সে প্রশ্ন আমার-আপনাদের কাছে।’
ফারুক আহমেদ আরও বলেন, ‘লাইন ৫ ও ২—দুটি প্রকল্পেরই সবগুলো প্যাকেজ রিভিউ করা হচ্ছে, ব্যয় কমানোর জন্য ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে নেগোসিয়েশন করা হচ্ছে। তবে লাইন ৫-এর একটা ও লাইন ১-এর দুটি প্যাকেজের চুক্তি বাতিল করার জন্য আমরা জানিয়েছি, কারণ, প্যাকেজগুলোর দর অনেক বেশি। আমরা শুধু কন্ট্যাক্ট প্যাকেজগুলোর রিভিউ করছি। প্রকল্প বাতিল করছি না।’
মেট্রোতে মনিটরিং টিম করা হচ্ছে জানিয়ে ডিএমটিসিএল এমডি বলেন, ‘লাইন ১ ও ৫-এর ব্যয় মূল্যায়ন করা হচ্ছে। এর জন্য একটা শক্তিশালী মনিটরিং টিম তৈরি করা হচ্ছে। তারা শুধু কাজের পারফরম্যান্স, অগ্রগতি ও ব্যয় মনিটরিং করবে। আশা করছি, আগামী বছর থেকে এটা করতে পারব।’
মেট্রোর এমডি নিয়োগের বিষয়ে ফারুক আহমেদ বলেন, ‘আমি বাংলাদেশি নাগরিক, আমার যদি এখানে কাজ করার অধিকার না থাকে, অন্য অনেক সংস্থার এমডি-সিও আছে, যারা বিদেশি। আধার কার্ড হলো আইডেন্টি কার্ড। ভারতে যেকোনো বিদেশি থাকতে হলে এ কার্ড নিতে হয়। এটার সঙ্গে নাগরিকত্বের কোনো সম্পর্ক নাই। আমি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কাজ করেছি। বাংলাদেশে আমার নিয়োগ সবচেয়ে স্বচ্ছ হয়েছে।’
মেট্রো বেয়ারিং প্যাড পড়ার তদন্ত কমিটির বিষয়ে এমডি বলেন, ‘তদন্ত কমিটির মেয়াদ আর দুই সপ্তাহের মতো বাড়ানো হয়েছে এবং তদন্ত কমিটিতে তিনজন সদস্য নতুন করে যুক্ত করা হয়েছে। তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন দিলে বোঝা যাবে কীভাবে এ ঘটনা ঘটেছিল। তা ছাড়া আমাদের হাতে কোনো অতিরিক্ত বেয়ারিং প্যাড নেই। নতুন বেয়ারিং প্যাড আনার অর্ডার দেওয়া হয়েছে। আগামী জানুয়ারির মধ্যে চলে আসবে।’
মেট্রোর সাম্প্রতিক সময়ের নিরাপত্তার বিষয়ে এমডি বলেন, ‘মেট্রোর সবার ছুটি বাতিল করা হয়েছে। সবাইকে স্টেশনে পাঠানো হচ্ছে নজরদারি করার জন্য। মেট্রো স্টেশনে বডি চেক করে ঢোকানো হচ্ছে যাত্রীদের। পুলিশ-আর্মির সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ আছে। স্টেশনের নিচে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।’
মেট্রোর কমলাপুর ট্রেন চালুর বিষয়ে ফারুক আহমেদ বলেন, মতিঝিল থেকে কমলাপুর পর্যন্ত মেট্রোরেল ২০২৭ সালের জানুয়ারি মাসে বাণিজ্যিকভাবে চালু হতে পারে। ২০২৬ সালে ট্রায়াল রানসহ বিভিন্ন ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষা শুরু হবে।
লাইন ৬-এর অপারেশনের বিষয়ে ফারুক আহমেদ বলেন, ‘মেট্রো অপারেশনের ক্ষেত্রে আগে পিক টাইম ছয় মিনিট ছিল, সেটাকে নামিয়ে পাঁচ মিনিট করা হয়েছে। আগামী ডিসেম্বরের শেষে এটাকে ৪.১৫ মিনিটের মধ্যে আনার চেষ্টা করছি। এর জন্য ট্রায়াল চলছে। এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ এক দিনে ৪ লাখ ৮০ হাজার যাত্রী পরিবহন করা হয়েছে। এটা আগামী দিনে ৫ লাখে যাবে। এ ছাড়া এমআরটি পাস আরও কেনার জন্য টেন্ডার প্রক্রিয়া চলছে।’
আলোচনা সভায় ডিএমটিএমএলের বিভিন্ন কর্মকর্তা ও আরআরআর সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
ওকে/কবির
ফাইল ছবি
জাতীয়
৫

ঠিকাদারদের প্রস্তাবিত দর বেশি হওয়ায় মেট্রোরেলের লাইন ৫-এর একটি ও লাইন ১-এর দুটি প্যাকেজের চুক্তি বাতিল করতে চায় ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)। ডিএমটিসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ফারুক আহমেদ বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেছেন, ‘লাইন ৫-এর একটা ও লাইন ১-এর দুটি প্যাকেজের চুক্তি বাতিল করার জন্য আমরা জানিয়েছি, কারণ, প্যাকেজগুলোর দর অনেক বেশি। আমরা শুধু কন্ট্যাক্ট প্যাকেজগুলোর রিভিউ করছি। প্রকল্প বাতিল করছি না।’
আজ বুধবার (১২ নভেম্বর) সকালে মেট্রোরেলের উত্তরা ডিপোতে রিপোর্টার্স ফর রেল অ্যান্ড রোডের (আরআরআর) সঙ্গে মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন ডিএমটিসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফারুক আহমেদ।
ফারুক আহমেদ বলেন, ‘এমআরটি লাইন ৫-এর একটি প্যাকেজে এখন পর্যন্ত ঠিকাদারের কাছ থেকে যে দর প্রস্তাব পাওয়া গেছে, তা ডিপিপির প্রাক্কলিত ব্যয় থেকে প্রায় আড়াই শ গুণ বেশি। লাইন ১-এর সবগুলো প্যাকেজেরই ডিপিপি থেকে ৩০ থেকে ৪০ গুণ বেশি দর ধরা হয়েছে। এখন এত বেশি মূল্যে মেট্রো করা উচিত কি না, সে প্রশ্ন আমার-আপনাদের কাছে।’
ফারুক আহমেদ আরও বলেন, ‘লাইন ৫ ও ২—দুটি প্রকল্পেরই সবগুলো প্যাকেজ রিভিউ করা হচ্ছে, ব্যয় কমানোর জন্য ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে নেগোসিয়েশন করা হচ্ছে। তবে লাইন ৫-এর একটা ও লাইন ১-এর দুটি প্যাকেজের চুক্তি বাতিল করার জন্য আমরা জানিয়েছি, কারণ, প্যাকেজগুলোর দর অনেক বেশি। আমরা শুধু কন্ট্যাক্ট প্যাকেজগুলোর রিভিউ করছি। প্রকল্প বাতিল করছি না।’
মেট্রোতে মনিটরিং টিম করা হচ্ছে জানিয়ে ডিএমটিসিএল এমডি বলেন, ‘লাইন ১ ও ৫-এর ব্যয় মূল্যায়ন করা হচ্ছে। এর জন্য একটা শক্তিশালী মনিটরিং টিম তৈরি করা হচ্ছে। তারা শুধু কাজের পারফরম্যান্স, অগ্রগতি ও ব্যয় মনিটরিং করবে। আশা করছি, আগামী বছর থেকে এটা করতে পারব।’
মেট্রোর এমডি নিয়োগের বিষয়ে ফারুক আহমেদ বলেন, ‘আমি বাংলাদেশি নাগরিক, আমার যদি এখানে কাজ করার অধিকার না থাকে, অন্য অনেক সংস্থার এমডি-সিও আছে, যারা বিদেশি। আধার কার্ড হলো আইডেন্টি কার্ড। ভারতে যেকোনো বিদেশি থাকতে হলে এ কার্ড নিতে হয়। এটার সঙ্গে নাগরিকত্বের কোনো সম্পর্ক নাই। আমি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কাজ করেছি। বাংলাদেশে আমার নিয়োগ সবচেয়ে স্বচ্ছ হয়েছে।’
মেট্রো বেয়ারিং প্যাড পড়ার তদন্ত কমিটির বিষয়ে এমডি বলেন, ‘তদন্ত কমিটির মেয়াদ আর দুই সপ্তাহের মতো বাড়ানো হয়েছে এবং তদন্ত কমিটিতে তিনজন সদস্য নতুন করে যুক্ত করা হয়েছে। তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন দিলে বোঝা যাবে কীভাবে এ ঘটনা ঘটেছিল। তা ছাড়া আমাদের হাতে কোনো অতিরিক্ত বেয়ারিং প্যাড নেই। নতুন বেয়ারিং প্যাড আনার অর্ডার দেওয়া হয়েছে। আগামী জানুয়ারির মধ্যে চলে আসবে।’
মেট্রোর সাম্প্রতিক সময়ের নিরাপত্তার বিষয়ে এমডি বলেন, ‘মেট্রোর সবার ছুটি বাতিল করা হয়েছে। সবাইকে স্টেশনে পাঠানো হচ্ছে নজরদারি করার জন্য। মেট্রো স্টেশনে বডি চেক করে ঢোকানো হচ্ছে যাত্রীদের। পুলিশ-আর্মির সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ আছে। স্টেশনের নিচে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।’
মেট্রোর কমলাপুর ট্রেন চালুর বিষয়ে ফারুক আহমেদ বলেন, মতিঝিল থেকে কমলাপুর পর্যন্ত মেট্রোরেল ২০২৭ সালের জানুয়ারি মাসে বাণিজ্যিকভাবে চালু হতে পারে। ২০২৬ সালে ট্রায়াল রানসহ বিভিন্ন ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষা শুরু হবে।
লাইন ৬-এর অপারেশনের বিষয়ে ফারুক আহমেদ বলেন, ‘মেট্রো অপারেশনের ক্ষেত্রে আগে পিক টাইম ছয় মিনিট ছিল, সেটাকে নামিয়ে পাঁচ মিনিট করা হয়েছে। আগামী ডিসেম্বরের শেষে এটাকে ৪.১৫ মিনিটের মধ্যে আনার চেষ্টা করছি। এর জন্য ট্রায়াল চলছে। এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ এক দিনে ৪ লাখ ৮০ হাজার যাত্রী পরিবহন করা হয়েছে। এটা আগামী দিনে ৫ লাখে যাবে। এ ছাড়া এমআরটি পাস আরও কেনার জন্য টেন্ডার প্রক্রিয়া চলছে।’
আলোচনা সভায় ডিএমটিএমএলের বিভিন্ন কর্মকর্তা ও আরআরআর সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
ওকে/কবির
ফাইল ছবি
জাতীয়
৫

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী প্রার্থীদের মধ্যে ৫৭ শতাংশ প্রার্থীই ব্যবসায়ী। এর মধ্যে বিদেশে এক মন্ত্রীর ২ হাজার ৩২৫ টাকার সম্পদ রয়েছে। ওই মন্ত্রী ও তাঁর স্ত্রীর নামে সেখানে ছয়টি রিয়েল এস্টেট প্রতিষ্ঠান সক্রিয় রয়েছে। কিন্তু সেই মন্ত্রী হলফনামায় সে তথ্য উল্লেখ করেননি।
২৬ ডিসেম্বর ২০২৩
মানবতাবিরোধী অপরাধে শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে করা মামলায় রায়ের তারিখ ঘোষণা উপলক্ষে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ও তৎসংলগ্ন এলাকায় পর্যাপ্তসংখ্যক সেনাসদস্য মোতায়েন করে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সীমানার ভেতর থেকে চারটি বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার করা হয়েছে। এতে ইসির কর্মকর্তাদের মধ্যে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। এর আগে ইসিতে ককটেল নিক্ষেপের ঘটনাও ঘটেছিল।
২ ঘণ্টা আগে
ভারতীয় কূটনীতিককে অনুরোধ জানানো হয়, যেন তিনি নয়াদিল্লিকে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে শেখ হাসিনার গণমাধ্যমে প্রবেশাধিকার তাৎক্ষণিকভাবে বন্ধ করার অনুরোধ পৌঁছে দেন।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মানবতাবিরোধী অপরাধে শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে করা মামলায় রায়ের তারিখ ঘোষণা উপলক্ষে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ও তৎসংলগ্ন এলাকায় পর্যাপ্তসংখ্যক সেনাসদস্য মোতায়েন করে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
আজ বুধবার সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন থেকে সেনাসদরে এই চিঠি দেওয়া হয়েছে। সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসনের একটি সূত্র আজকের পত্রিকাকে চিঠি দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
সূত্র বলছে, দেশের বর্তমান পরিস্থিতি ও মামলাটির সংবেদনশীলতার কারণে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ও সুপ্রিম কোর্ট এলাকায় যেকোনো প্রকার অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটতে পারে। এতে আইনশৃঙ্খলার অবনতি বা নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। যার কারণে আগামীকাল বৃহস্পতিবার পর্যাপ্তসংখ্যক সেনাসদস্য মোতায়েন করতে চিঠি দেওয়া হয়েছে।

মানবতাবিরোধী অপরাধে শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে করা মামলায় রায়ের তারিখ ঘোষণা উপলক্ষে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ও তৎসংলগ্ন এলাকায় পর্যাপ্তসংখ্যক সেনাসদস্য মোতায়েন করে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
আজ বুধবার সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন থেকে সেনাসদরে এই চিঠি দেওয়া হয়েছে। সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসনের একটি সূত্র আজকের পত্রিকাকে চিঠি দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
সূত্র বলছে, দেশের বর্তমান পরিস্থিতি ও মামলাটির সংবেদনশীলতার কারণে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ও সুপ্রিম কোর্ট এলাকায় যেকোনো প্রকার অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটতে পারে। এতে আইনশৃঙ্খলার অবনতি বা নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। যার কারণে আগামীকাল বৃহস্পতিবার পর্যাপ্তসংখ্যক সেনাসদস্য মোতায়েন করতে চিঠি দেওয়া হয়েছে।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী প্রার্থীদের মধ্যে ৫৭ শতাংশ প্রার্থীই ব্যবসায়ী। এর মধ্যে বিদেশে এক মন্ত্রীর ২ হাজার ৩২৫ টাকার সম্পদ রয়েছে। ওই মন্ত্রী ও তাঁর স্ত্রীর নামে সেখানে ছয়টি রিয়েল এস্টেট প্রতিষ্ঠান সক্রিয় রয়েছে। কিন্তু সেই মন্ত্রী হলফনামায় সে তথ্য উল্লেখ করেননি।
২৬ ডিসেম্বর ২০২৩
ঠিকাদারদের প্রস্তাবিত দর বেশি হওয়ায় মেট্রোরেলের লাইন ৫-এর একটি ও লাইন ১-এর দুটি প্যাকেজের চুক্তি বাতিল করতে চায় ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)। ডিএমটিসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ফারুক আহমেদ বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেছেন, ‘লাইন ৫-এর একটা ও লাইন ১-এর দুটি প্যাকেজের চুক্তি বাতিল
১৬ মিনিট আগে
নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সীমানার ভেতর থেকে চারটি বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার করা হয়েছে। এতে ইসির কর্মকর্তাদের মধ্যে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। এর আগে ইসিতে ককটেল নিক্ষেপের ঘটনাও ঘটেছিল।
২ ঘণ্টা আগে
ভারতীয় কূটনীতিককে অনুরোধ জানানো হয়, যেন তিনি নয়াদিল্লিকে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে শেখ হাসিনার গণমাধ্যমে প্রবেশাধিকার তাৎক্ষণিকভাবে বন্ধ করার অনুরোধ পৌঁছে দেন।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সীমানার ভেতর থেকে চারটি বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার করা হয়েছে। এতে ইসির কর্মকর্তাদের মধ্যে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।
এর আগে ইসিতে ককটেল নিক্ষেপের ঘটনাও ঘটেছিল।
এ বিষয়ে ইসির প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তা সহিদ আব্দুস সালাম সাংবাদিকদের বলেন, সকাল ১০টার দিকে চকলেট বোমাসদৃশ চারটি বস্তু দেখা যায়। পরে পুলিশ এসে সেগুলো উদ্ধার করে নিয়ে গেছে।
এ বিষয়ে শেরেবাংলা নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাজ্জাদ হোসেন বলেন, ‘লাল টেপ মোড়ানো চারটি বোমাসদ্যৃশ বস্তু উদ্ধার করা হয়েছে। আমরা সেগুলোর বিস্ফোরণ ঘটিয়েছি। বিস্ফোরণের মাত্রা দেখে বুঝেছি, সেগুলো পটকা। এগুলোর শব্দের মাত্রা কম ছিল।’
ওসি আরও বলেন, ধারণা করা হচ্ছে, স্থানীয়ভাবে এগুলো তৈরি। মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ছড়াতে কেউ এসব পটকা রেখে গেছে।
জানা গেছে, রাজধানীর আগারগাঁওয়ে অবস্থিত নির্বাচন কমিশনের বাউন্ডারির ভেতরে চারটি চকলেট বোমা পড়ে ছিল। পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা সেখানে কাজ করার সময় সেগুলো দেখতে পেয়ে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তাদের অবহিত করেন। পরে শেরেবাংলা নগর থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধার করে।
এর আগে ২৫ অক্টোবর নির্বাচন কমিশন ভবনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণের’ পর ‘ধাওয়া দিয়ে’ এক যুবককে আটক করার কথা জানায় পুলিশ। এসব ঘটনায় স্পর্শকাতর প্রতিষ্ঠানটির নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।

নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সীমানার ভেতর থেকে চারটি বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার করা হয়েছে। এতে ইসির কর্মকর্তাদের মধ্যে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।
এর আগে ইসিতে ককটেল নিক্ষেপের ঘটনাও ঘটেছিল।
এ বিষয়ে ইসির প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তা সহিদ আব্দুস সালাম সাংবাদিকদের বলেন, সকাল ১০টার দিকে চকলেট বোমাসদৃশ চারটি বস্তু দেখা যায়। পরে পুলিশ এসে সেগুলো উদ্ধার করে নিয়ে গেছে।
এ বিষয়ে শেরেবাংলা নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাজ্জাদ হোসেন বলেন, ‘লাল টেপ মোড়ানো চারটি বোমাসদ্যৃশ বস্তু উদ্ধার করা হয়েছে। আমরা সেগুলোর বিস্ফোরণ ঘটিয়েছি। বিস্ফোরণের মাত্রা দেখে বুঝেছি, সেগুলো পটকা। এগুলোর শব্দের মাত্রা কম ছিল।’
ওসি আরও বলেন, ধারণা করা হচ্ছে, স্থানীয়ভাবে এগুলো তৈরি। মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ছড়াতে কেউ এসব পটকা রেখে গেছে।
জানা গেছে, রাজধানীর আগারগাঁওয়ে অবস্থিত নির্বাচন কমিশনের বাউন্ডারির ভেতরে চারটি চকলেট বোমা পড়ে ছিল। পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা সেখানে কাজ করার সময় সেগুলো দেখতে পেয়ে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তাদের অবহিত করেন। পরে শেরেবাংলা নগর থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধার করে।
এর আগে ২৫ অক্টোবর নির্বাচন কমিশন ভবনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণের’ পর ‘ধাওয়া দিয়ে’ এক যুবককে আটক করার কথা জানায় পুলিশ। এসব ঘটনায় স্পর্শকাতর প্রতিষ্ঠানটির নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী প্রার্থীদের মধ্যে ৫৭ শতাংশ প্রার্থীই ব্যবসায়ী। এর মধ্যে বিদেশে এক মন্ত্রীর ২ হাজার ৩২৫ টাকার সম্পদ রয়েছে। ওই মন্ত্রী ও তাঁর স্ত্রীর নামে সেখানে ছয়টি রিয়েল এস্টেট প্রতিষ্ঠান সক্রিয় রয়েছে। কিন্তু সেই মন্ত্রী হলফনামায় সে তথ্য উল্লেখ করেননি।
২৬ ডিসেম্বর ২০২৩
ঠিকাদারদের প্রস্তাবিত দর বেশি হওয়ায় মেট্রোরেলের লাইন ৫-এর একটি ও লাইন ১-এর দুটি প্যাকেজের চুক্তি বাতিল করতে চায় ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)। ডিএমটিসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ফারুক আহমেদ বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেছেন, ‘লাইন ৫-এর একটা ও লাইন ১-এর দুটি প্যাকেজের চুক্তি বাতিল
১৬ মিনিট আগে
মানবতাবিরোধী অপরাধে শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে করা মামলায় রায়ের তারিখ ঘোষণা উপলক্ষে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ও তৎসংলগ্ন এলাকায় পর্যাপ্তসংখ্যক সেনাসদস্য মোতায়েন করে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
ভারতীয় কূটনীতিককে অনুরোধ জানানো হয়, যেন তিনি নয়াদিল্লিকে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে শেখ হাসিনার গণমাধ্যমে প্রবেশাধিকার তাৎক্ষণিকভাবে বন্ধ করার অনুরোধ পৌঁছে দেন।
২ ঘণ্টা আগেবাসস, ঢাকা

ভারত সরকার বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত ও পলাতক নেত্রী শেখ হাসিনাকে দেশটির মূলধারার গণমাধ্যমের সঙ্গে সাক্ষাৎ ও মতবিনিময়ের সুযোগ দেওয়ায় বাংলাদেশ আজ ঢাকায় নিযুক্ত ভারতের ডেপুটি হাইকমিশনার পবন বাদেহকে আনুষ্ঠানিকভাবে তলব করে গভীর উদ্বেগ জানিয়েছে। আজ বুধবার সন্ধ্যায় এক উচ্চপদস্থ কূটনৈতিক সূত্র বাসসকে এ খবর জানিয়েছে।
সূত্র জানায়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায় যে, মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে বিচারাধীন এক কুখ্যাত পলাতক আসামিকে আশ্রয় দেওয়া এবং তাঁকে বাংলাদেশবিরোধী বিদ্বেষ ছড়ানো ও দেশে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে উসকানি দেওয়ার মতো বক্তব্য প্রচারের সুযোগ করে দেওয়া দুই দেশের গঠনমূলক দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের জন্য ‘অসহায়ক ও অনভিপ্রেত’।
ভারতীয় কূটনীতিককে অনুরোধ জানানো হয়, যেন তিনি নয়াদিল্লিকে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে শেখ হাসিনার গণমাধ্যমে প্রবেশাধিকার তাৎক্ষণিকভাবে বন্ধ করার অনুরোধ পৌঁছে দেন।

ভারত সরকার বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত ও পলাতক নেত্রী শেখ হাসিনাকে দেশটির মূলধারার গণমাধ্যমের সঙ্গে সাক্ষাৎ ও মতবিনিময়ের সুযোগ দেওয়ায় বাংলাদেশ আজ ঢাকায় নিযুক্ত ভারতের ডেপুটি হাইকমিশনার পবন বাদেহকে আনুষ্ঠানিকভাবে তলব করে গভীর উদ্বেগ জানিয়েছে। আজ বুধবার সন্ধ্যায় এক উচ্চপদস্থ কূটনৈতিক সূত্র বাসসকে এ খবর জানিয়েছে।
সূত্র জানায়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায় যে, মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে বিচারাধীন এক কুখ্যাত পলাতক আসামিকে আশ্রয় দেওয়া এবং তাঁকে বাংলাদেশবিরোধী বিদ্বেষ ছড়ানো ও দেশে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে উসকানি দেওয়ার মতো বক্তব্য প্রচারের সুযোগ করে দেওয়া দুই দেশের গঠনমূলক দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের জন্য ‘অসহায়ক ও অনভিপ্রেত’।
ভারতীয় কূটনীতিককে অনুরোধ জানানো হয়, যেন তিনি নয়াদিল্লিকে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে শেখ হাসিনার গণমাধ্যমে প্রবেশাধিকার তাৎক্ষণিকভাবে বন্ধ করার অনুরোধ পৌঁছে দেন।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী প্রার্থীদের মধ্যে ৫৭ শতাংশ প্রার্থীই ব্যবসায়ী। এর মধ্যে বিদেশে এক মন্ত্রীর ২ হাজার ৩২৫ টাকার সম্পদ রয়েছে। ওই মন্ত্রী ও তাঁর স্ত্রীর নামে সেখানে ছয়টি রিয়েল এস্টেট প্রতিষ্ঠান সক্রিয় রয়েছে। কিন্তু সেই মন্ত্রী হলফনামায় সে তথ্য উল্লেখ করেননি।
২৬ ডিসেম্বর ২০২৩
ঠিকাদারদের প্রস্তাবিত দর বেশি হওয়ায় মেট্রোরেলের লাইন ৫-এর একটি ও লাইন ১-এর দুটি প্যাকেজের চুক্তি বাতিল করতে চায় ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)। ডিএমটিসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ফারুক আহমেদ বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেছেন, ‘লাইন ৫-এর একটা ও লাইন ১-এর দুটি প্যাকেজের চুক্তি বাতিল
১৬ মিনিট আগে
মানবতাবিরোধী অপরাধে শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে করা মামলায় রায়ের তারিখ ঘোষণা উপলক্ষে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ও তৎসংলগ্ন এলাকায় পর্যাপ্তসংখ্যক সেনাসদস্য মোতায়েন করে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সীমানার ভেতর থেকে চারটি বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার করা হয়েছে। এতে ইসির কর্মকর্তাদের মধ্যে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। এর আগে ইসিতে ককটেল নিক্ষেপের ঘটনাও ঘটেছিল।
২ ঘণ্টা আগে