নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী প্রার্থীদের মধ্যে ৫৭ শতাংশ প্রার্থীই ব্যবসায়ী। এর মধ্যে বিদেশে এক মন্ত্রীর ২ হাজার ৩২৫ কোটি টাকার সম্পদ রয়েছে। ওই মন্ত্রী ও তাঁর স্ত্রীর নামে সেখানে ছয়টি রিয়েল এস্টেট প্রতিষ্ঠান সক্রিয় রয়েছে। কিন্তু সেই মন্ত্রী হলফনামায় সে তথ্য উল্লেখ করেননি।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর ধানমন্ডিতে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) কার্যালয়ে আয়োজিত ‘নির্বাচনী হলফনামার তথ্যচিত্র: জনগণকে কী বার্তা দিচ্ছে’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানানো হয়।
টিআইবির তথ্য অনুযায়ী, বিগত ১৫ বছরের ব্যবধানে ব্যবসায়ী প্রার্থীদের অংশগ্রহণের হার বেড়েছে ২১ শতাংশ। আইন ও কৃষিকাজকে পেশা হিসেবে দেখিয়েছেন যথাক্রমে ৯ এবং ৭ দশমিক ৮১ শতাংশ প্রার্থী। এরপরেই রয়েছেন চাকরিজীবী ৫ দশমিক ১৬ শতাংশ, শিক্ষক ৪ দশমিক ৯৫ শতাংশ। রাজনীতিকে পেশা হিসেবে দেখিয়েছেন মাত্র ২ দশমিক ৮৬ শতাংশ প্রার্থী।
শুধু ব্যবসায়ী প্রার্থী নয়, বেড়েছে বছরে ১ কোটি টাকা আয় করেন এমন প্রার্থীর সংখ্যাও। এবার নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী ১৬৪ প্রার্থী বছরে কোটি টাকা আয় করেন। কোটি টাকার কম আয় করেন এমন প্রার্থীর সংখ্যা ৬৫ দশমিক ৩০ শতাংশ।
এবার প্রায় ২৭ শতাংশ প্রার্থী কোটিপতি (অস্থাবর সম্পদ মূল্যের ভিত্তিতে)। এবার নির্বাচনে সবচেয়ে বেশি কোটিপতি প্রার্থী রয়েছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগে। দলটির ৮৬ দশমিক ৯৬ শতাংশ প্রার্থীই কোটিপতি। যেখানে একাদশ সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের কোটিপতি প্রার্থীর অনুপাত ছিল ৮৩ দশমিক ১৫ শতাংশ।
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে মোট ১ হাজার ৮৯৬ জন প্রার্থীর মধ্যে কোটিপতি রয়েছেন ৫৭১ জন।
হলফনামার তথ্য অনুসারে, এবার নির্বাচনে ১৮ জন প্রার্থীর শত কোটির ওপরে টাকার সম্পদ রয়েছে। এই তালিকায় শীর্ষ পাঁচে রয়েছেন নারায়ণগঞ্জ–১ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী গোলাম দস্তগীর গাজী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া–১ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী এস এ কে একরামুজ্জামান, ঢাকা–১ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সালমান ফজলুর রহমান, কুমিল্লা–৮ আসনের আবু জাফর মোহাম্মদ শফি উদ্দিন ও কুমিল্লা–৩ আসনের ইউসুফ আব্দুল্লাহ হারুন।
পাঁচ বছরের ব্যবধানে আয় বেড়েছে এমন শীর্ষ পাঁচ মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীর মধ্যে রয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি, স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক, বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মো. এনামুর রহমান, শিক্ষামন্ত্রী দিপু মনি।
এবারের নির্বাচনে অংশ নেওয়া অনেক প্রার্থীর দায়দেনা ও ঋণ রয়েছে। এর মধ্যে ব্যাংক ঋণ রয়েছে ১১ হাজার ৯৫০ কোটি টাকা এবং ব্যক্তিগত ও অন্যান্য ঋণ রয়েছে ৪ হাজার ২১৪ কোটি টাকা।
নির্বাচনী হলফনামার বিষয়ে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ‘প্রার্থীদের হলফনামায় দেওয়া আয় ও সম্পদ এবং ঋণ ও দায় বিবরণী কতটা সঠিক এবং আয় ও সম্পদ কতটা বৈধ উপায়ে অর্জিত তা যাচাই করা হয়নি। আবার সম্পদের অর্জনকালীন যে মূল্য হলফনামায় দেখানো হয়েছে তা নিয়েও বড় রকমের প্রশ্ন রয়েছে। এ ছাড়া প্রার্থীরা নিজেদের অর্জিত সম্পদ কতটা দেখিয়েছেন? পুরোটা দেখিয়েছেন কি না? কিংবা দেশে বা বিদেশে সম্পদ ধারণের তথ্য গোপন করেছেন কি না তা নিয়েও প্রশ্ন করার সুযোগ তৈরি হয়েছে।’
ইফতেখারুজ্জামান আরও বলেন, ‘টিআইবির প্রাপ্ত নির্ভরযোগ্য তথ্য অনুযায়ী, সরকারের মন্ত্রিসভার অন্তত একজন সদস্যের নিজ নামে বিদেশে একাধিক কোম্পানি থাকার প্রমাণ রয়েছে, যার প্রতিফলন হলফনামায় নেই। মন্ত্রী ও তাঁর স্ত্রীর মালিকানাধীন ছয়টি কোম্পানি এখনো বিদেশে সক্রিয়ভাবে রিয়েল এস্টেট ব্যবসা পরিচালনা করছে। যেসব কোম্পানির মোট সম্পদ মূল্য প্রায় ১৬ দশমিক ৬৪ কোটি পাউন্ড বা ২ হাজার ৩২৫ কোটি টাকার বেশি। ওই মন্ত্রী তাঁর হলফনামায় বিদেশে থাকা সম্পদের ব্যাপারে তথ্য দেননি।’
এ সময় টিআইবির ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান সুলতানা কামাল বলেন, ‘আমরা আসলে দুইটা সমাজ তৈরি করছি। যার মধ্যে একটা সমাজ অনেক সম্পদশালী, আরেকটা সমাজ দিন এনে দিন খায় অবস্থার মধ্যে আছে। অনেক সময় সেটাও জুটছে না। এ রকম একটা পরিস্থিতি দেশে বিরাজ করছে। মন্ত্রী-এমপিদের যে হারে সম্পদ বাড়ছে সেটা দেখে অনেক সময় নিজের কাছেই অবাস্তব মনে হয়। কিন্তু বাংলাদেশে এখন সম্পদের বৈষম্য থাকাটাই নিউ–নরমাল হয়ে গেছে।’
সংবাদ সম্মেলনে নবম, দশম, একাদশ ও দ্বাদশ নির্বাচনে নির্বাচন কমিশনে দেওয়া প্রার্থীদের হলফনামার চিত্র তুলে ধরেন গবেষণা দলের প্রধান মোহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম। তিনি জানান, দ্বাদশ নির্বাচনে ১ হাজার ৮৯৬ জন অংশগ্রহণ করছেন। এর মধ্যে স্বতন্ত্র প্রার্থী ১৮ শতাংশ। যার সংখ্যা ৩৪৭ জন। আর দলীয় প্রার্থী ৮২ শতাংশ। বিগত চার নির্বাচনের তুলনায় এবার স্বতন্ত্র প্রার্থীর সংখ্যা বেড়েছে। নবম সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী ছিল ১৪০ জন, দশমে ১০৫ জন, একাদশে ১৩৪ জন।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী প্রার্থীদের মধ্যে ৫৭ শতাংশ প্রার্থীই ব্যবসায়ী। এর মধ্যে বিদেশে এক মন্ত্রীর ২ হাজার ৩২৫ কোটি টাকার সম্পদ রয়েছে। ওই মন্ত্রী ও তাঁর স্ত্রীর নামে সেখানে ছয়টি রিয়েল এস্টেট প্রতিষ্ঠান সক্রিয় রয়েছে। কিন্তু সেই মন্ত্রী হলফনামায় সে তথ্য উল্লেখ করেননি।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর ধানমন্ডিতে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) কার্যালয়ে আয়োজিত ‘নির্বাচনী হলফনামার তথ্যচিত্র: জনগণকে কী বার্তা দিচ্ছে’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানানো হয়।
টিআইবির তথ্য অনুযায়ী, বিগত ১৫ বছরের ব্যবধানে ব্যবসায়ী প্রার্থীদের অংশগ্রহণের হার বেড়েছে ২১ শতাংশ। আইন ও কৃষিকাজকে পেশা হিসেবে দেখিয়েছেন যথাক্রমে ৯ এবং ৭ দশমিক ৮১ শতাংশ প্রার্থী। এরপরেই রয়েছেন চাকরিজীবী ৫ দশমিক ১৬ শতাংশ, শিক্ষক ৪ দশমিক ৯৫ শতাংশ। রাজনীতিকে পেশা হিসেবে দেখিয়েছেন মাত্র ২ দশমিক ৮৬ শতাংশ প্রার্থী।
শুধু ব্যবসায়ী প্রার্থী নয়, বেড়েছে বছরে ১ কোটি টাকা আয় করেন এমন প্রার্থীর সংখ্যাও। এবার নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী ১৬৪ প্রার্থী বছরে কোটি টাকা আয় করেন। কোটি টাকার কম আয় করেন এমন প্রার্থীর সংখ্যা ৬৫ দশমিক ৩০ শতাংশ।
এবার প্রায় ২৭ শতাংশ প্রার্থী কোটিপতি (অস্থাবর সম্পদ মূল্যের ভিত্তিতে)। এবার নির্বাচনে সবচেয়ে বেশি কোটিপতি প্রার্থী রয়েছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগে। দলটির ৮৬ দশমিক ৯৬ শতাংশ প্রার্থীই কোটিপতি। যেখানে একাদশ সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের কোটিপতি প্রার্থীর অনুপাত ছিল ৮৩ দশমিক ১৫ শতাংশ।
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে মোট ১ হাজার ৮৯৬ জন প্রার্থীর মধ্যে কোটিপতি রয়েছেন ৫৭১ জন।
হলফনামার তথ্য অনুসারে, এবার নির্বাচনে ১৮ জন প্রার্থীর শত কোটির ওপরে টাকার সম্পদ রয়েছে। এই তালিকায় শীর্ষ পাঁচে রয়েছেন নারায়ণগঞ্জ–১ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী গোলাম দস্তগীর গাজী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া–১ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী এস এ কে একরামুজ্জামান, ঢাকা–১ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সালমান ফজলুর রহমান, কুমিল্লা–৮ আসনের আবু জাফর মোহাম্মদ শফি উদ্দিন ও কুমিল্লা–৩ আসনের ইউসুফ আব্দুল্লাহ হারুন।
পাঁচ বছরের ব্যবধানে আয় বেড়েছে এমন শীর্ষ পাঁচ মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীর মধ্যে রয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি, স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক, বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মো. এনামুর রহমান, শিক্ষামন্ত্রী দিপু মনি।
এবারের নির্বাচনে অংশ নেওয়া অনেক প্রার্থীর দায়দেনা ও ঋণ রয়েছে। এর মধ্যে ব্যাংক ঋণ রয়েছে ১১ হাজার ৯৫০ কোটি টাকা এবং ব্যক্তিগত ও অন্যান্য ঋণ রয়েছে ৪ হাজার ২১৪ কোটি টাকা।
নির্বাচনী হলফনামার বিষয়ে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ‘প্রার্থীদের হলফনামায় দেওয়া আয় ও সম্পদ এবং ঋণ ও দায় বিবরণী কতটা সঠিক এবং আয় ও সম্পদ কতটা বৈধ উপায়ে অর্জিত তা যাচাই করা হয়নি। আবার সম্পদের অর্জনকালীন যে মূল্য হলফনামায় দেখানো হয়েছে তা নিয়েও বড় রকমের প্রশ্ন রয়েছে। এ ছাড়া প্রার্থীরা নিজেদের অর্জিত সম্পদ কতটা দেখিয়েছেন? পুরোটা দেখিয়েছেন কি না? কিংবা দেশে বা বিদেশে সম্পদ ধারণের তথ্য গোপন করেছেন কি না তা নিয়েও প্রশ্ন করার সুযোগ তৈরি হয়েছে।’
ইফতেখারুজ্জামান আরও বলেন, ‘টিআইবির প্রাপ্ত নির্ভরযোগ্য তথ্য অনুযায়ী, সরকারের মন্ত্রিসভার অন্তত একজন সদস্যের নিজ নামে বিদেশে একাধিক কোম্পানি থাকার প্রমাণ রয়েছে, যার প্রতিফলন হলফনামায় নেই। মন্ত্রী ও তাঁর স্ত্রীর মালিকানাধীন ছয়টি কোম্পানি এখনো বিদেশে সক্রিয়ভাবে রিয়েল এস্টেট ব্যবসা পরিচালনা করছে। যেসব কোম্পানির মোট সম্পদ মূল্য প্রায় ১৬ দশমিক ৬৪ কোটি পাউন্ড বা ২ হাজার ৩২৫ কোটি টাকার বেশি। ওই মন্ত্রী তাঁর হলফনামায় বিদেশে থাকা সম্পদের ব্যাপারে তথ্য দেননি।’
এ সময় টিআইবির ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান সুলতানা কামাল বলেন, ‘আমরা আসলে দুইটা সমাজ তৈরি করছি। যার মধ্যে একটা সমাজ অনেক সম্পদশালী, আরেকটা সমাজ দিন এনে দিন খায় অবস্থার মধ্যে আছে। অনেক সময় সেটাও জুটছে না। এ রকম একটা পরিস্থিতি দেশে বিরাজ করছে। মন্ত্রী-এমপিদের যে হারে সম্পদ বাড়ছে সেটা দেখে অনেক সময় নিজের কাছেই অবাস্তব মনে হয়। কিন্তু বাংলাদেশে এখন সম্পদের বৈষম্য থাকাটাই নিউ–নরমাল হয়ে গেছে।’
সংবাদ সম্মেলনে নবম, দশম, একাদশ ও দ্বাদশ নির্বাচনে নির্বাচন কমিশনে দেওয়া প্রার্থীদের হলফনামার চিত্র তুলে ধরেন গবেষণা দলের প্রধান মোহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম। তিনি জানান, দ্বাদশ নির্বাচনে ১ হাজার ৮৯৬ জন অংশগ্রহণ করছেন। এর মধ্যে স্বতন্ত্র প্রার্থী ১৮ শতাংশ। যার সংখ্যা ৩৪৭ জন। আর দলীয় প্রার্থী ৮২ শতাংশ। বিগত চার নির্বাচনের তুলনায় এবার স্বতন্ত্র প্রার্থীর সংখ্যা বেড়েছে। নবম সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী ছিল ১৪০ জন, দশমে ১০৫ জন, একাদশে ১৩৪ জন।
ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপসের কথোপকথনের সময় শেখ হাসিনাকে বলতে শোনা গেছে, ‘সব জায়গায় আগুন। বিআরটি, বিটিআরসি বন্ধ করে দিছে, পোড়াইয়া দিছে, বিটিভি পোড়াইয়া দিছে। এখন তো ইন্টারনেট বন্ধ, সব পোড়াইয়া দিছে, এখন চলবে কীভাবে।’ তখন অপর প্রান্ত থেকে তাপস বলেন, ‘জি এটা ভালো হয়েছে।’
২০ মিনিট আগেপ্রবাসীদের ভোটপ্রতি ৭০০ টাকা ব্যয় হবে জানিয়ে এই নির্বাচন কমিশনার বলেন, এর মধ্যে ৫০০ টাকা যাবে প্রবাসে আনা-নেওয়ায়। আর ২০০ টাকা অন্যান্য খাতে। পোস্টাল ব্যালটে নিবন্ধন ও ভোট দেওয়ার হার কম। ব্যয়বহুল হলেও যৌক্তিক বিবেচনায় পোস্টাল ভোটিং করা হচ্ছে; আর প্রত্যাশাকেও সীমিত রাখতে হবে।
৪৪ মিনিট আগেতরুণ ভোটারদের চোখে বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীদের মধ্যে সর্বোচ্চ জনপ্রিয় নেতা হিসেবে উঠে এসেছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। আর অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সবচেয়ে বেশি অজনপ্রিয়।
১ ঘণ্টা আগেআজ বুধবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ শেখ হাসিনা ও হাসানুল হক ইনুর সঙ্গে কথোপকথনের অডিওতে এসব কথা বলতে শোনা যায়।
১ ঘণ্টা আগে