তোফাজ্জল হোসেন রুবেল, ঢাকা

সচিবালয়ে ৪৬১ কোটি টাকা ব্যয়ে একটি বহুতল ভবন বানানো হচ্ছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ও মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের জন্য। ২০ তলা ভবনটিতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জন্য সাতটি ফ্লোর রাখা হলেও সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী, সচিব এবং এপিডি উইংয়ের স্থান সংকুলান হবে না। মন্ত্রণালয়ের জন্য কোনো সভাকক্ষও রাখা হয়নি। এ অবস্থায় মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের জন্য নির্ধারিত ৯টি ফ্লোর থেকে একটি ছেড়ে দেওয়ার দাবি জানাচ্ছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। বিষয়টি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে দেনদরবার চললেও কোনো সুরাহা হয়নি।
একাধিক সূত্রে জানা যায়, গত বৃহস্পতিবার বিকেলে উচ্চপর্যায়ের এক সভায় বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করেও সমাধান পাওয়া যায়নি। জনপ্রশাসনমন্ত্রী ফরহাদ হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় অংশ নেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব মোহাম্মদ মেজবাহ্ উদ্দিন চৌধুরী, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব (সমন্বয় ও সংস্কার) মো. মাহমুদুল হোসাইন খান, গণপূর্তসচিব মো. নবীরুল ইসলাম, গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রধান
প্রকৌশলী মোহাম্মদ শামীম আখতার ও প্রধান স্থপতি মীর মনজুরুর রহমান।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে গণপূর্তসচিব মো. নবীরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এখানে জটিলতার তেমন কিছু নেই। ফ্লোর কীভাবে ব্যবহার হবে তা নিয়ে সভা হয়েছে। এ বিষয়ে আমরা আরও চিন্তাভাবনা করছি।’
জানা যায়, ‘বাংলাদেশ সচিবালয়ে ২০ তলাবিশিষ্ট নতুন অফিস ভবন নির্মাণ’ প্রকল্পটি ২০১৮ সালের ৩০ অক্টোবর একনেক সভায় অনুমোদিত হয়। ৪৬১ কোটি ৩১ লাখ ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে এ প্রকল্পের আওতায় দুটি বেসমেন্টসহ ২০ তলা সুপার স্ট্রাকচারবিশিষ্ট অফিস ভবন নির্মাণকাজ আগামী ডিসেম্বরে শেষ হওয়ার কথা। দুটি বেসমেন্টে ৬৬টি গাড়ি পার্কিং, নিচতলা ও দোতলায় রিসেপশন লবি, লাউঞ্জ ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য অফিস, তিন ও চারতলায় প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর (মন্ত্রিসভা বৈঠকের জন্য) থাকছে। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের জন্য মোট ৯টি এবং জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জন্য ৭টি ফ্লোর রাখা হয়েছে।
প্রকল্পসংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, ভবনের মোট আয়তন ৩ লাখ ৭৮ হাজার ৩১৯ বর্গফুট। সেখানে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ৯টি ফ্লোরে ১ লাখ ৭২ হাজার ৭০৪ বর্গফুট আর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ৭টি ফ্লোরে ১ লাখ ২ হাজার ৫৭৪ বর্গফুট জায়গা পাচ্ছে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জন্য নির্ধারণ স্থানে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী, সচিব, এপিডি উইংয়েরই অফিস কক্ষ স্থাপন সম্ভব হচ্ছে না। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের চারটি সভাকক্ষ থাকলেও জনপ্রশাসনের মন্ত্রণালয়ের জন্য একটি সভাকক্ষও নেই। তাই সভাকক্ষসহ মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের একটি ফ্লোর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় দাবি করছে। গত বৃহস্পতিবারের সভায়ও বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
সভায় উপস্থিত থাকা একাধিক সূত্রে জানা যায়, জনপ্রশাসনমন্ত্রী তাঁর মন্ত্রণালয়ের জন্য আরও কিছু জায়গা প্রয়োজন বলে যুক্তি দেখান এবং মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের জন্য নির্ধারিত জায়গা থেকে কিছুটা ছেড়ে দেওয়ার প্রস্তাব করেন। কিন্তু মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের পক্ষ থেকে জানানো হয়, তাদের জন্য রাখা জায়গায় কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বসানোর বিষয়টি নিশ্চিত করতেই তারা হিমশিম খাচ্ছে। এ ছাড়া বিভাগের অধীনে থাকা আরেকটি সংস্থাকেও এখানে জায়গা দিতে হবে। তাই জায়গা ছাড়া সম্ভব হচ্ছে না।
সূত্রমতে, সভায় ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা বলেন, যাদের জন্য এ ভবন বানানো হলো, তাদের জায়গার বিষয়টি যদি নকশা প্রণয়নের সময় বিবেচনায় নেওয়া হতো তাহলে এ জটিলতা দেখা দিত না। তাই নকশায় ত্রুটি ছিল বলে ধরে নেওয়া যায়।

সচিবালয়ে ৪৬১ কোটি টাকা ব্যয়ে একটি বহুতল ভবন বানানো হচ্ছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ও মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের জন্য। ২০ তলা ভবনটিতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জন্য সাতটি ফ্লোর রাখা হলেও সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী, সচিব এবং এপিডি উইংয়ের স্থান সংকুলান হবে না। মন্ত্রণালয়ের জন্য কোনো সভাকক্ষও রাখা হয়নি। এ অবস্থায় মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের জন্য নির্ধারিত ৯টি ফ্লোর থেকে একটি ছেড়ে দেওয়ার দাবি জানাচ্ছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। বিষয়টি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে দেনদরবার চললেও কোনো সুরাহা হয়নি।
একাধিক সূত্রে জানা যায়, গত বৃহস্পতিবার বিকেলে উচ্চপর্যায়ের এক সভায় বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করেও সমাধান পাওয়া যায়নি। জনপ্রশাসনমন্ত্রী ফরহাদ হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় অংশ নেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব মোহাম্মদ মেজবাহ্ উদ্দিন চৌধুরী, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব (সমন্বয় ও সংস্কার) মো. মাহমুদুল হোসাইন খান, গণপূর্তসচিব মো. নবীরুল ইসলাম, গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রধান
প্রকৌশলী মোহাম্মদ শামীম আখতার ও প্রধান স্থপতি মীর মনজুরুর রহমান।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে গণপূর্তসচিব মো. নবীরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এখানে জটিলতার তেমন কিছু নেই। ফ্লোর কীভাবে ব্যবহার হবে তা নিয়ে সভা হয়েছে। এ বিষয়ে আমরা আরও চিন্তাভাবনা করছি।’
জানা যায়, ‘বাংলাদেশ সচিবালয়ে ২০ তলাবিশিষ্ট নতুন অফিস ভবন নির্মাণ’ প্রকল্পটি ২০১৮ সালের ৩০ অক্টোবর একনেক সভায় অনুমোদিত হয়। ৪৬১ কোটি ৩১ লাখ ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে এ প্রকল্পের আওতায় দুটি বেসমেন্টসহ ২০ তলা সুপার স্ট্রাকচারবিশিষ্ট অফিস ভবন নির্মাণকাজ আগামী ডিসেম্বরে শেষ হওয়ার কথা। দুটি বেসমেন্টে ৬৬টি গাড়ি পার্কিং, নিচতলা ও দোতলায় রিসেপশন লবি, লাউঞ্জ ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য অফিস, তিন ও চারতলায় প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর (মন্ত্রিসভা বৈঠকের জন্য) থাকছে। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের জন্য মোট ৯টি এবং জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জন্য ৭টি ফ্লোর রাখা হয়েছে।
প্রকল্পসংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, ভবনের মোট আয়তন ৩ লাখ ৭৮ হাজার ৩১৯ বর্গফুট। সেখানে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ৯টি ফ্লোরে ১ লাখ ৭২ হাজার ৭০৪ বর্গফুট আর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ৭টি ফ্লোরে ১ লাখ ২ হাজার ৫৭৪ বর্গফুট জায়গা পাচ্ছে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জন্য নির্ধারণ স্থানে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী, সচিব, এপিডি উইংয়েরই অফিস কক্ষ স্থাপন সম্ভব হচ্ছে না। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের চারটি সভাকক্ষ থাকলেও জনপ্রশাসনের মন্ত্রণালয়ের জন্য একটি সভাকক্ষও নেই। তাই সভাকক্ষসহ মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের একটি ফ্লোর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় দাবি করছে। গত বৃহস্পতিবারের সভায়ও বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
সভায় উপস্থিত থাকা একাধিক সূত্রে জানা যায়, জনপ্রশাসনমন্ত্রী তাঁর মন্ত্রণালয়ের জন্য আরও কিছু জায়গা প্রয়োজন বলে যুক্তি দেখান এবং মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের জন্য নির্ধারিত জায়গা থেকে কিছুটা ছেড়ে দেওয়ার প্রস্তাব করেন। কিন্তু মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের পক্ষ থেকে জানানো হয়, তাদের জন্য রাখা জায়গায় কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বসানোর বিষয়টি নিশ্চিত করতেই তারা হিমশিম খাচ্ছে। এ ছাড়া বিভাগের অধীনে থাকা আরেকটি সংস্থাকেও এখানে জায়গা দিতে হবে। তাই জায়গা ছাড়া সম্ভব হচ্ছে না।
সূত্রমতে, সভায় ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা বলেন, যাদের জন্য এ ভবন বানানো হলো, তাদের জায়গার বিষয়টি যদি নকশা প্রণয়নের সময় বিবেচনায় নেওয়া হতো তাহলে এ জটিলতা দেখা দিত না। তাই নকশায় ত্রুটি ছিল বলে ধরে নেওয়া যায়।
তোফাজ্জল হোসেন রুবেল, ঢাকা

সচিবালয়ে ৪৬১ কোটি টাকা ব্যয়ে একটি বহুতল ভবন বানানো হচ্ছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ও মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের জন্য। ২০ তলা ভবনটিতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জন্য সাতটি ফ্লোর রাখা হলেও সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী, সচিব এবং এপিডি উইংয়ের স্থান সংকুলান হবে না। মন্ত্রণালয়ের জন্য কোনো সভাকক্ষও রাখা হয়নি। এ অবস্থায় মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের জন্য নির্ধারিত ৯টি ফ্লোর থেকে একটি ছেড়ে দেওয়ার দাবি জানাচ্ছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। বিষয়টি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে দেনদরবার চললেও কোনো সুরাহা হয়নি।
একাধিক সূত্রে জানা যায়, গত বৃহস্পতিবার বিকেলে উচ্চপর্যায়ের এক সভায় বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করেও সমাধান পাওয়া যায়নি। জনপ্রশাসনমন্ত্রী ফরহাদ হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় অংশ নেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব মোহাম্মদ মেজবাহ্ উদ্দিন চৌধুরী, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব (সমন্বয় ও সংস্কার) মো. মাহমুদুল হোসাইন খান, গণপূর্তসচিব মো. নবীরুল ইসলাম, গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রধান
প্রকৌশলী মোহাম্মদ শামীম আখতার ও প্রধান স্থপতি মীর মনজুরুর রহমান।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে গণপূর্তসচিব মো. নবীরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এখানে জটিলতার তেমন কিছু নেই। ফ্লোর কীভাবে ব্যবহার হবে তা নিয়ে সভা হয়েছে। এ বিষয়ে আমরা আরও চিন্তাভাবনা করছি।’
জানা যায়, ‘বাংলাদেশ সচিবালয়ে ২০ তলাবিশিষ্ট নতুন অফিস ভবন নির্মাণ’ প্রকল্পটি ২০১৮ সালের ৩০ অক্টোবর একনেক সভায় অনুমোদিত হয়। ৪৬১ কোটি ৩১ লাখ ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে এ প্রকল্পের আওতায় দুটি বেসমেন্টসহ ২০ তলা সুপার স্ট্রাকচারবিশিষ্ট অফিস ভবন নির্মাণকাজ আগামী ডিসেম্বরে শেষ হওয়ার কথা। দুটি বেসমেন্টে ৬৬টি গাড়ি পার্কিং, নিচতলা ও দোতলায় রিসেপশন লবি, লাউঞ্জ ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য অফিস, তিন ও চারতলায় প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর (মন্ত্রিসভা বৈঠকের জন্য) থাকছে। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের জন্য মোট ৯টি এবং জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জন্য ৭টি ফ্লোর রাখা হয়েছে।
প্রকল্পসংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, ভবনের মোট আয়তন ৩ লাখ ৭৮ হাজার ৩১৯ বর্গফুট। সেখানে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ৯টি ফ্লোরে ১ লাখ ৭২ হাজার ৭০৪ বর্গফুট আর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ৭টি ফ্লোরে ১ লাখ ২ হাজার ৫৭৪ বর্গফুট জায়গা পাচ্ছে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জন্য নির্ধারণ স্থানে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী, সচিব, এপিডি উইংয়েরই অফিস কক্ষ স্থাপন সম্ভব হচ্ছে না। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের চারটি সভাকক্ষ থাকলেও জনপ্রশাসনের মন্ত্রণালয়ের জন্য একটি সভাকক্ষও নেই। তাই সভাকক্ষসহ মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের একটি ফ্লোর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় দাবি করছে। গত বৃহস্পতিবারের সভায়ও বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
সভায় উপস্থিত থাকা একাধিক সূত্রে জানা যায়, জনপ্রশাসনমন্ত্রী তাঁর মন্ত্রণালয়ের জন্য আরও কিছু জায়গা প্রয়োজন বলে যুক্তি দেখান এবং মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের জন্য নির্ধারিত জায়গা থেকে কিছুটা ছেড়ে দেওয়ার প্রস্তাব করেন। কিন্তু মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের পক্ষ থেকে জানানো হয়, তাদের জন্য রাখা জায়গায় কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বসানোর বিষয়টি নিশ্চিত করতেই তারা হিমশিম খাচ্ছে। এ ছাড়া বিভাগের অধীনে থাকা আরেকটি সংস্থাকেও এখানে জায়গা দিতে হবে। তাই জায়গা ছাড়া সম্ভব হচ্ছে না।
সূত্রমতে, সভায় ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা বলেন, যাদের জন্য এ ভবন বানানো হলো, তাদের জায়গার বিষয়টি যদি নকশা প্রণয়নের সময় বিবেচনায় নেওয়া হতো তাহলে এ জটিলতা দেখা দিত না। তাই নকশায় ত্রুটি ছিল বলে ধরে নেওয়া যায়।

সচিবালয়ে ৪৬১ কোটি টাকা ব্যয়ে একটি বহুতল ভবন বানানো হচ্ছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ও মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের জন্য। ২০ তলা ভবনটিতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জন্য সাতটি ফ্লোর রাখা হলেও সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী, সচিব এবং এপিডি উইংয়ের স্থান সংকুলান হবে না। মন্ত্রণালয়ের জন্য কোনো সভাকক্ষও রাখা হয়নি। এ অবস্থায় মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের জন্য নির্ধারিত ৯টি ফ্লোর থেকে একটি ছেড়ে দেওয়ার দাবি জানাচ্ছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। বিষয়টি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে দেনদরবার চললেও কোনো সুরাহা হয়নি।
একাধিক সূত্রে জানা যায়, গত বৃহস্পতিবার বিকেলে উচ্চপর্যায়ের এক সভায় বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করেও সমাধান পাওয়া যায়নি। জনপ্রশাসনমন্ত্রী ফরহাদ হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় অংশ নেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব মোহাম্মদ মেজবাহ্ উদ্দিন চৌধুরী, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব (সমন্বয় ও সংস্কার) মো. মাহমুদুল হোসাইন খান, গণপূর্তসচিব মো. নবীরুল ইসলাম, গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রধান
প্রকৌশলী মোহাম্মদ শামীম আখতার ও প্রধান স্থপতি মীর মনজুরুর রহমান।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে গণপূর্তসচিব মো. নবীরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এখানে জটিলতার তেমন কিছু নেই। ফ্লোর কীভাবে ব্যবহার হবে তা নিয়ে সভা হয়েছে। এ বিষয়ে আমরা আরও চিন্তাভাবনা করছি।’
জানা যায়, ‘বাংলাদেশ সচিবালয়ে ২০ তলাবিশিষ্ট নতুন অফিস ভবন নির্মাণ’ প্রকল্পটি ২০১৮ সালের ৩০ অক্টোবর একনেক সভায় অনুমোদিত হয়। ৪৬১ কোটি ৩১ লাখ ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে এ প্রকল্পের আওতায় দুটি বেসমেন্টসহ ২০ তলা সুপার স্ট্রাকচারবিশিষ্ট অফিস ভবন নির্মাণকাজ আগামী ডিসেম্বরে শেষ হওয়ার কথা। দুটি বেসমেন্টে ৬৬টি গাড়ি পার্কিং, নিচতলা ও দোতলায় রিসেপশন লবি, লাউঞ্জ ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য অফিস, তিন ও চারতলায় প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর (মন্ত্রিসভা বৈঠকের জন্য) থাকছে। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের জন্য মোট ৯টি এবং জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জন্য ৭টি ফ্লোর রাখা হয়েছে।
প্রকল্পসংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, ভবনের মোট আয়তন ৩ লাখ ৭৮ হাজার ৩১৯ বর্গফুট। সেখানে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ৯টি ফ্লোরে ১ লাখ ৭২ হাজার ৭০৪ বর্গফুট আর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ৭টি ফ্লোরে ১ লাখ ২ হাজার ৫৭৪ বর্গফুট জায়গা পাচ্ছে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জন্য নির্ধারণ স্থানে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী, সচিব, এপিডি উইংয়েরই অফিস কক্ষ স্থাপন সম্ভব হচ্ছে না। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের চারটি সভাকক্ষ থাকলেও জনপ্রশাসনের মন্ত্রণালয়ের জন্য একটি সভাকক্ষও নেই। তাই সভাকক্ষসহ মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের একটি ফ্লোর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় দাবি করছে। গত বৃহস্পতিবারের সভায়ও বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
সভায় উপস্থিত থাকা একাধিক সূত্রে জানা যায়, জনপ্রশাসনমন্ত্রী তাঁর মন্ত্রণালয়ের জন্য আরও কিছু জায়গা প্রয়োজন বলে যুক্তি দেখান এবং মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের জন্য নির্ধারিত জায়গা থেকে কিছুটা ছেড়ে দেওয়ার প্রস্তাব করেন। কিন্তু মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের পক্ষ থেকে জানানো হয়, তাদের জন্য রাখা জায়গায় কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বসানোর বিষয়টি নিশ্চিত করতেই তারা হিমশিম খাচ্ছে। এ ছাড়া বিভাগের অধীনে থাকা আরেকটি সংস্থাকেও এখানে জায়গা দিতে হবে। তাই জায়গা ছাড়া সম্ভব হচ্ছে না।
সূত্রমতে, সভায় ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা বলেন, যাদের জন্য এ ভবন বানানো হলো, তাদের জায়গার বিষয়টি যদি নকশা প্রণয়নের সময় বিবেচনায় নেওয়া হতো তাহলে এ জটিলতা দেখা দিত না। তাই নকশায় ত্রুটি ছিল বলে ধরে নেওয়া যায়।

আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনের লক্ষ্যে প্রস্তুতি প্রায় গুছিয়ে এনেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। চলতি মাসের মধ্যে প্রাক্-প্রস্তুতি শেষ করে ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করার চিন্তা আছে কমিশনের।
২৩ মিনিট আগে
আওয়ামী লীগের সময় অপহরণ ও গুমের অভিযোগে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় কারাগারে থাকা সেনা কর্মকর্তাদের পক্ষে ট্রাইব্যুনালে লড়বেন না ব্যারিস্টার এম সারওয়ার হোসেন।
১ ঘণ্টা আগে
রোববার সকালে রাজশাহী লিগ্যাল এইড অফিসে বিচারকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক উপদেষ্টা আসিফ নজরুল।
২ ঘণ্টা আগে
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নে অধ্যাদেশ জারির বাধ্যবাধকতা না থাকায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এ বিষয়ে আদেশ জারি করতে পারেন বলে মনে করেন আইন বিশেষজ্ঞরা। কারণ, অধ্যাদেশ জারির ক্ষেত্রে জটিলতা রয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগে আগামী ১৩ নভেম্বর থেকে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সংলাপে বসবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
আজ রোববার ইসির পরিচালক জনসংযোগ মো. রুহুল আমিন মল্লিক এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, ‘১৩ নভেম্বর থেকে দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ শুরু করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। সকাল ও বিকেলে দুই বেলা করে সংলাপ হবে। তবে কোন দলের সঙ্গে কখন বসা হবে, সেটি এখনো নির্ধারণ করা হয়নি।’
আগামী সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে অংশীজনদের সঙ্গে সংলাপ শুরু করেছে ইসি। এবার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ শুরুর আয়োজন চলছে।
আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনের লক্ষ্যে প্রস্তুতি প্রায় গুছিয়ে এনেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। চলতি মাসের মধ্যে প্রাক্-প্রস্তুতি শেষ করে ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করার চিন্তা আছে কমিশনের।
তবে গণভোটের বিষয়ে এখনো আনুষ্ঠানিক প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করেনি সাংবিধানিক এই সংস্থা। জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নে গণভোট নিয়ে সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় আছে ইসি।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগে আগামী ১৩ নভেম্বর থেকে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সংলাপে বসবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
আজ রোববার ইসির পরিচালক জনসংযোগ মো. রুহুল আমিন মল্লিক এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, ‘১৩ নভেম্বর থেকে দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ শুরু করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। সকাল ও বিকেলে দুই বেলা করে সংলাপ হবে। তবে কোন দলের সঙ্গে কখন বসা হবে, সেটি এখনো নির্ধারণ করা হয়নি।’
আগামী সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে অংশীজনদের সঙ্গে সংলাপ শুরু করেছে ইসি। এবার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ শুরুর আয়োজন চলছে।
আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনের লক্ষ্যে প্রস্তুতি প্রায় গুছিয়ে এনেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। চলতি মাসের মধ্যে প্রাক্-প্রস্তুতি শেষ করে ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করার চিন্তা আছে কমিশনের।
তবে গণভোটের বিষয়ে এখনো আনুষ্ঠানিক প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করেনি সাংবিধানিক এই সংস্থা। জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নে গণভোট নিয়ে সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় আছে ইসি।

সচিবালয়ে ৪৬১ কোটি টাকা ব্যয়ে একটি বহুতল ভবন বানানো হচ্ছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ও মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের জন্য। ২০ তলা ভবনটিতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জন্য সাতটি ফ্লোর রাখা হলেও সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী, সচিব এবং এপিডি উইংয়ের স্থান সংকুলান হবে না। মন্ত্রণালয়ের জন্য কোনো সভাকক্ষও রাখা হয়নি। এ অবস্থায় মন্ত্রিপরিষদ
২৬ মে ২০২৪
আওয়ামী লীগের সময় অপহরণ ও গুমের অভিযোগে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় কারাগারে থাকা সেনা কর্মকর্তাদের পক্ষে ট্রাইব্যুনালে লড়বেন না ব্যারিস্টার এম সারওয়ার হোসেন।
১ ঘণ্টা আগে
রোববার সকালে রাজশাহী লিগ্যাল এইড অফিসে বিচারকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক উপদেষ্টা আসিফ নজরুল।
২ ঘণ্টা আগে
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নে অধ্যাদেশ জারির বাধ্যবাধকতা না থাকায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এ বিষয়ে আদেশ জারি করতে পারেন বলে মনে করেন আইন বিশেষজ্ঞরা। কারণ, অধ্যাদেশ জারির ক্ষেত্রে জটিলতা রয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আওয়ামী লীগের সময় অপহরণ ও গুমের অভিযোগে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় কারাগারে থাকা সেনা কর্মকর্তাদের পক্ষে ট্রাইব্যুনালে লড়বেন না ব্যারিস্টার এম সারওয়ার হোসেন।
আজ রোববার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ নিজের নাম প্রত্যাহারের জন্য আবেদন করলে তা গ্রহণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
আদালত থেকে বের হয়ে সারওয়ার হোসেন বলেন, ‘১৫ জন সেনা কর্মকর্তার পক্ষে আমরা পাঁচজন আইনজীবী ওকালতনামার সাবমিট করেছিলাম ২২ অক্টোবর। পরবর্তীতে দেখলাম আমি নিজে একটি অভিযোগ করেছিলাম। সেই অভিযোগের আসামি, এই মামলারও আসামি।’
তিনি বলেন, ‘প্রফেশনাল এথিকস অ্যান্ড কনডাক্ট (পেশাগত নৈতিকতা ও আচরণবিধি) অনুযায়ী আমার ডিফেন্স আইনজীবী হওয়ার কোনো সুযোগ নেই। সেই প্রফেশনাল কনডাক্ট এবং এথিকস অনুযায়ী এবং আইসিটি বিধি অনুযায়ী আজকে একটা আবেদন করেছি। ট্রাইব্যুনাল সেই আবেদন গ্রহণ করেছেন।’
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলা তিনটির মধ্যে দুটি ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের শাসনামলে গুম-নির্যাতনের মাধ্যমে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের ঘটনার। অন্যটি জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় রাজধানীর রামপুরা ও বনশ্রী এলাকায় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধ সম্পর্কিত। এসব মামলায় সাবেক ও বর্তমান ২৫ সেনা কর্মকর্তাসহ মোট ৩২ জন আসামি। তাঁদের মধ্যে ১৫ সেনা কর্মকর্তা বর্তমানে ঢাকা সেনানিবাসে ঘোষিত সাবজেলে রয়েছেন।
গুম-নির্যাতনের ঘটনায় করা দুটি মামলার একটিতে আসামি ১৭ জন। তাঁদের মধ্যে র্যাবের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তোফায়েল মোস্তফা সারোয়ার, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. কামরুল হাসান, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাহাবুব আলম, ব্রিগেডিয়ার কে এম আজাদ, কর্নেল আবদুল্লাহ আল মোমেন ও কর্নেল আনোয়ার লতিফ খান (এখন অবসরকালীন ছুটিতে), র্যাবের গোয়েন্দা শাখার সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. মশিউর রহমান, লেফটেন্যান্ট কর্নেল সাইফুল ইসলাম সুমন ও লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. সারওয়ার বিন কাশেম এখন কারাগারে রয়েছেন।
আসামিদের মধ্যে র্যাবের সাবেক তিনজন মহাপরিচালকও আছেন। তাঁরা হলেন—বেনজীর আহমেদ (পরে আইজিপি হন), এম খুরশিদ হোসেন ও মো. হারুন-অর-রশিদ। তাঁরা পলাতক। এ মামলার আসামির তালিকায় থাকা শেখ হাসিনা, সাবেক প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান ও র্যাবের সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) মুহাম্মাদ খায়রুল ইসলাম পলাতক।
গণ-অভ্যুত্থানের সময় রাজধানীর রামপুরা ও বনশ্রী এলাকায় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের আরেকটি মামলায় বিজিবির সাবেক কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ রেদোয়ানুল ইসলাম, বিজিবির সাবেক কর্মকর্তা মেজর মো. রাফাত-বিন-আলম, পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত উপকমিশনার (এডিসি) মো. রাশেদুল ইসলাম ও সাবেক ওসি মো. মশিউর রহমানকে আসামি করা হয়েছে। এর মধ্যে রেদোয়ানুল ও রাফাত এখন সেনানিবাসের সাবজেলে আছেন। বাকি দুই আসামি পলাতক।

আওয়ামী লীগের সময় অপহরণ ও গুমের অভিযোগে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় কারাগারে থাকা সেনা কর্মকর্তাদের পক্ষে ট্রাইব্যুনালে লড়বেন না ব্যারিস্টার এম সারওয়ার হোসেন।
আজ রোববার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ নিজের নাম প্রত্যাহারের জন্য আবেদন করলে তা গ্রহণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
আদালত থেকে বের হয়ে সারওয়ার হোসেন বলেন, ‘১৫ জন সেনা কর্মকর্তার পক্ষে আমরা পাঁচজন আইনজীবী ওকালতনামার সাবমিট করেছিলাম ২২ অক্টোবর। পরবর্তীতে দেখলাম আমি নিজে একটি অভিযোগ করেছিলাম। সেই অভিযোগের আসামি, এই মামলারও আসামি।’
তিনি বলেন, ‘প্রফেশনাল এথিকস অ্যান্ড কনডাক্ট (পেশাগত নৈতিকতা ও আচরণবিধি) অনুযায়ী আমার ডিফেন্স আইনজীবী হওয়ার কোনো সুযোগ নেই। সেই প্রফেশনাল কনডাক্ট এবং এথিকস অনুযায়ী এবং আইসিটি বিধি অনুযায়ী আজকে একটা আবেদন করেছি। ট্রাইব্যুনাল সেই আবেদন গ্রহণ করেছেন।’
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলা তিনটির মধ্যে দুটি ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের শাসনামলে গুম-নির্যাতনের মাধ্যমে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের ঘটনার। অন্যটি জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় রাজধানীর রামপুরা ও বনশ্রী এলাকায় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধ সম্পর্কিত। এসব মামলায় সাবেক ও বর্তমান ২৫ সেনা কর্মকর্তাসহ মোট ৩২ জন আসামি। তাঁদের মধ্যে ১৫ সেনা কর্মকর্তা বর্তমানে ঢাকা সেনানিবাসে ঘোষিত সাবজেলে রয়েছেন।
গুম-নির্যাতনের ঘটনায় করা দুটি মামলার একটিতে আসামি ১৭ জন। তাঁদের মধ্যে র্যাবের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তোফায়েল মোস্তফা সারোয়ার, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. কামরুল হাসান, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাহাবুব আলম, ব্রিগেডিয়ার কে এম আজাদ, কর্নেল আবদুল্লাহ আল মোমেন ও কর্নেল আনোয়ার লতিফ খান (এখন অবসরকালীন ছুটিতে), র্যাবের গোয়েন্দা শাখার সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. মশিউর রহমান, লেফটেন্যান্ট কর্নেল সাইফুল ইসলাম সুমন ও লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. সারওয়ার বিন কাশেম এখন কারাগারে রয়েছেন।
আসামিদের মধ্যে র্যাবের সাবেক তিনজন মহাপরিচালকও আছেন। তাঁরা হলেন—বেনজীর আহমেদ (পরে আইজিপি হন), এম খুরশিদ হোসেন ও মো. হারুন-অর-রশিদ। তাঁরা পলাতক। এ মামলার আসামির তালিকায় থাকা শেখ হাসিনা, সাবেক প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান ও র্যাবের সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) মুহাম্মাদ খায়রুল ইসলাম পলাতক।
গণ-অভ্যুত্থানের সময় রাজধানীর রামপুরা ও বনশ্রী এলাকায় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের আরেকটি মামলায় বিজিবির সাবেক কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ রেদোয়ানুল ইসলাম, বিজিবির সাবেক কর্মকর্তা মেজর মো. রাফাত-বিন-আলম, পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত উপকমিশনার (এডিসি) মো. রাশেদুল ইসলাম ও সাবেক ওসি মো. মশিউর রহমানকে আসামি করা হয়েছে। এর মধ্যে রেদোয়ানুল ও রাফাত এখন সেনানিবাসের সাবজেলে আছেন। বাকি দুই আসামি পলাতক।

সচিবালয়ে ৪৬১ কোটি টাকা ব্যয়ে একটি বহুতল ভবন বানানো হচ্ছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ও মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের জন্য। ২০ তলা ভবনটিতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জন্য সাতটি ফ্লোর রাখা হলেও সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী, সচিব এবং এপিডি উইংয়ের স্থান সংকুলান হবে না। মন্ত্রণালয়ের জন্য কোনো সভাকক্ষও রাখা হয়নি। এ অবস্থায় মন্ত্রিপরিষদ
২৬ মে ২০২৪
আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনের লক্ষ্যে প্রস্তুতি প্রায় গুছিয়ে এনেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। চলতি মাসের মধ্যে প্রাক্-প্রস্তুতি শেষ করে ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করার চিন্তা আছে কমিশনের।
২৩ মিনিট আগে
রোববার সকালে রাজশাহী লিগ্যাল এইড অফিসে বিচারকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক উপদেষ্টা আসিফ নজরুল।
২ ঘণ্টা আগে
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নে অধ্যাদেশ জারির বাধ্যবাধকতা না থাকায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এ বিষয়ে আদেশ জারি করতে পারেন বলে মনে করেন আইন বিশেষজ্ঞরা। কারণ, অধ্যাদেশ জারির ক্ষেত্রে জটিলতা রয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

রাজনৈতিক দলগুলো একে অপরের ওপর বা সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টি করতে কিছু কথা বলে। এসব দেখে মনে হতে পারে, নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা বা আশঙ্কা রয়েছে। তবে নির্বাচনের ব্যাপারে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে দ্বিমত নেই।
আজ রোববার সকালে রাজশাহী লিগ্যাল এইড অফিসে বিচারকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক উপদেষ্টা আসিফ নজরুল।
তিনি বলেন, নির্বাচন বিলম্বিত হওয়ার কোনো কারণ দেখি না। ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের এখানে ১৬-১৭ বছর ধরে নির্বাচন হয় না, ইলেকশনের অভ্যাসটাই চলে গেছে। অনেক মানুষ আছে, বয়স ৩২-৩৪ হয়ে গেছে, কিন্তু জীবনে একবারও ভোট দিতে পারে নাই। প্রায় ৫ কোটি মানুষ কখনো ভোট দিতে পারে নাই। এটা কত ইমপর্টেন্ট! আমি যেখানে যাই পোস্টার দেখতে পাচ্ছি। মানুষের মধ্যে উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখতে পাচ্ছি।’
আসিফ নজরুল বলেন, ‘নির্বাচন নিয়ে আশঙ্কার কোনো কারণ দেখি না। রাজনৈতিক দলগুলো একে অপরের ওপর চাপ সৃষ্টি করার জন্য বা আমাদের ওপর চাপ সৃষ্টি করার জন্য কিছু কিছু কথা বলে, আবার কিছু কথা হয়তো জেনুইনলি বলে। সবকিছু শুনে হয়তো মনে হয়, নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা বা আশঙ্কা রয়েছে। আমি দৃঢ়কণ্ঠে বলতে চাই, আমরা সরকারের পক্ষ থেকে ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজন করার ব্যাপারে বদ্ধপরিকর।’
উপদেষ্টা বলেন, ‘নির্বাচনকে বিলম্বিত করার কোনো ইস্যু আছে বলে মনে করি না। আমরা বিশ্বাস করি, অবশ্যই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এটার কোনো দ্বিতীয় চিন্তা বা নির্বাচন না হলে কী হবে, এই ধরনের চিন্তা আমরা মাথায় রাখছি না। আমি ব্যক্তিগতভাবে বিশ্বাস করি, আমাদের রাজনৈতিক দলগুলো যে যা-ই বলুক না কেন, তারা নির্বাচনের রাজনীতিতে বিশ্বাস করে। তাদের মধ্যে উৎসবমুখর পরিবেশ আনতে যা যা করণীয়, আমরা করব।’
আসামিদের জামিন প্রসঙ্গে আইন উপদেষ্টা বলেন, ‘জামিন দেওয়া শুধু বিচারকের ওপর নির্ভর করে না। পুলিশ কী রিপোর্ট দিচ্ছে, তার ওপরও নির্ভর করে। ভিডিও ফুটেজে দেখা গেছে কিংবা কণ্ঠ শোনা গেছে, এ রকম হলে ব্যতিক্রম হয়। যেখানে জামিন পাওয়ার যোগ্য, সেখানে জামিন পেতেই পারে। তবে যারা জামিন পেয়ে একই ধরনের অপরাধ করতে পারে, দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও পরিবেশ বিনষ্ট করতে পারে, নিষিদ্ধ কোনো সংগঠনের সদস্য হয়ে তৎপরতা চালাতে পারে, তাদের যদি বেশি জামিন হয়, সে ক্ষেত্রে আমরা আতঙ্কিত হব।’
আইন উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘একজন বিচারকের জায়গায় আদালতে তিনজন বিচারক দেওয়া হচ্ছে, যাতে মামলার চাপ কমে। আদালত সংস্কারে আমরা নানান উদ্যোগ নিচ্ছি। সুফল অবশ্যই জনগণ পাবে।’

রাজনৈতিক দলগুলো একে অপরের ওপর বা সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টি করতে কিছু কথা বলে। এসব দেখে মনে হতে পারে, নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা বা আশঙ্কা রয়েছে। তবে নির্বাচনের ব্যাপারে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে দ্বিমত নেই।
আজ রোববার সকালে রাজশাহী লিগ্যাল এইড অফিসে বিচারকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক উপদেষ্টা আসিফ নজরুল।
তিনি বলেন, নির্বাচন বিলম্বিত হওয়ার কোনো কারণ দেখি না। ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের এখানে ১৬-১৭ বছর ধরে নির্বাচন হয় না, ইলেকশনের অভ্যাসটাই চলে গেছে। অনেক মানুষ আছে, বয়স ৩২-৩৪ হয়ে গেছে, কিন্তু জীবনে একবারও ভোট দিতে পারে নাই। প্রায় ৫ কোটি মানুষ কখনো ভোট দিতে পারে নাই। এটা কত ইমপর্টেন্ট! আমি যেখানে যাই পোস্টার দেখতে পাচ্ছি। মানুষের মধ্যে উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখতে পাচ্ছি।’
আসিফ নজরুল বলেন, ‘নির্বাচন নিয়ে আশঙ্কার কোনো কারণ দেখি না। রাজনৈতিক দলগুলো একে অপরের ওপর চাপ সৃষ্টি করার জন্য বা আমাদের ওপর চাপ সৃষ্টি করার জন্য কিছু কিছু কথা বলে, আবার কিছু কথা হয়তো জেনুইনলি বলে। সবকিছু শুনে হয়তো মনে হয়, নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা বা আশঙ্কা রয়েছে। আমি দৃঢ়কণ্ঠে বলতে চাই, আমরা সরকারের পক্ষ থেকে ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজন করার ব্যাপারে বদ্ধপরিকর।’
উপদেষ্টা বলেন, ‘নির্বাচনকে বিলম্বিত করার কোনো ইস্যু আছে বলে মনে করি না। আমরা বিশ্বাস করি, অবশ্যই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এটার কোনো দ্বিতীয় চিন্তা বা নির্বাচন না হলে কী হবে, এই ধরনের চিন্তা আমরা মাথায় রাখছি না। আমি ব্যক্তিগতভাবে বিশ্বাস করি, আমাদের রাজনৈতিক দলগুলো যে যা-ই বলুক না কেন, তারা নির্বাচনের রাজনীতিতে বিশ্বাস করে। তাদের মধ্যে উৎসবমুখর পরিবেশ আনতে যা যা করণীয়, আমরা করব।’
আসামিদের জামিন প্রসঙ্গে আইন উপদেষ্টা বলেন, ‘জামিন দেওয়া শুধু বিচারকের ওপর নির্ভর করে না। পুলিশ কী রিপোর্ট দিচ্ছে, তার ওপরও নির্ভর করে। ভিডিও ফুটেজে দেখা গেছে কিংবা কণ্ঠ শোনা গেছে, এ রকম হলে ব্যতিক্রম হয়। যেখানে জামিন পাওয়ার যোগ্য, সেখানে জামিন পেতেই পারে। তবে যারা জামিন পেয়ে একই ধরনের অপরাধ করতে পারে, দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও পরিবেশ বিনষ্ট করতে পারে, নিষিদ্ধ কোনো সংগঠনের সদস্য হয়ে তৎপরতা চালাতে পারে, তাদের যদি বেশি জামিন হয়, সে ক্ষেত্রে আমরা আতঙ্কিত হব।’
আইন উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘একজন বিচারকের জায়গায় আদালতে তিনজন বিচারক দেওয়া হচ্ছে, যাতে মামলার চাপ কমে। আদালত সংস্কারে আমরা নানান উদ্যোগ নিচ্ছি। সুফল অবশ্যই জনগণ পাবে।’

সচিবালয়ে ৪৬১ কোটি টাকা ব্যয়ে একটি বহুতল ভবন বানানো হচ্ছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ও মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের জন্য। ২০ তলা ভবনটিতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জন্য সাতটি ফ্লোর রাখা হলেও সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী, সচিব এবং এপিডি উইংয়ের স্থান সংকুলান হবে না। মন্ত্রণালয়ের জন্য কোনো সভাকক্ষও রাখা হয়নি। এ অবস্থায় মন্ত্রিপরিষদ
২৬ মে ২০২৪
আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনের লক্ষ্যে প্রস্তুতি প্রায় গুছিয়ে এনেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। চলতি মাসের মধ্যে প্রাক্-প্রস্তুতি শেষ করে ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করার চিন্তা আছে কমিশনের।
২৩ মিনিট আগে
আওয়ামী লীগের সময় অপহরণ ও গুমের অভিযোগে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় কারাগারে থাকা সেনা কর্মকর্তাদের পক্ষে ট্রাইব্যুনালে লড়বেন না ব্যারিস্টার এম সারওয়ার হোসেন।
১ ঘণ্টা আগে
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নে অধ্যাদেশ জারির বাধ্যবাধকতা না থাকায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এ বিষয়ে আদেশ জারি করতে পারেন বলে মনে করেন আইন বিশেষজ্ঞরা। কারণ, অধ্যাদেশ জারির ক্ষেত্রে জটিলতা রয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেতানিম আহমেদ, ঢাকা

জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নে অধ্যাদেশ জারির বাধ্যবাধকতা না থাকায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এ বিষয়ে আদেশ জারি করতে পারেন বলে মনে করেন আইন বিশেষজ্ঞরা। কারণ, অধ্যাদেশ জারির ক্ষেত্রে জটিলতা রয়েছে।
সংসদ কার্যকর না থাকায় অধ্যাদেশ জারির ক্ষমতা এখন রাষ্ট্রপতির হাতে। কিন্তু জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) রাষ্ট্রপতির কাছ থেকে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের অধ্যাদেশ চায় না। কাজেই প্রধান উপদেষ্টার মাধ্যমে আদেশ জারির পথেই সরকার এগোচ্ছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে।
তবে বিএনপি আবার আদেশ জারির বিরোধিতা করছে। জুলাই সনদ নিয়ে রাষ্ট্রপতি অধ্যাদেশ জারি করলে তার ওপর গণভোট হতে পারে বলে মত দিয়েছে দলটি।
সূত্র জানায়, জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশ কীভাবে জারি করা হবে, আইনি কাঠামোর মধ্য থেকে সে পথ বের করার উপায় খুঁজছে সরকার। এক্ষেত্রে গণ-অভ্যুত্থানের পর বিশেষ পরিস্থিতিতে জনগণের অভিপ্রায়কে প্রাধান্য দেওয়ার চিন্তা চলছে।
জুলাই সনদের খসড়ায় সংবিধানের ১০৬ অনুচ্ছেদবলে আপিল বিভাগের মতামতের আলোকে অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব নেওয়ার কথা বলা ছিল। কিন্তু চূড়ান্ত জুলাই সনদে এই অংশটুকু বাদ দিয়ে বলা হয়েছে, গণ-অভ্যুত্থানের পর অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে ২০২৪ সালের ৮ আগস্ট অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করে। এর মধ্য দিয়ে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকে জনগণের অভিপ্রায় হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছে।
ঐকমত্য কমিশন তাদের সুপারিশে বলেছে, জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন করতে একটি আনুষ্ঠানিক আদেশ জারি করা একান্ত প্রয়োজন। গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে প্রকাশিত জনগণের সার্বভৌম ক্ষমতা ও অভিপ্রায়ের ভিত্তিতে সরকারকে এই আদেশ জারির সুপারিশ করেছে কমিশন।
সরকারের কয়েকটি সূত্র বলছে, জুলাই সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছ থেকে সাড়া না পেয়ে কীভাবে এই আদেশ জারি করা যায়, তা নিবিড়ভাবে পর্যালোচনা করা হচ্ছে। আইনি জটিলতা না থাকলে প্রধান উপদেষ্টা এই আদেশ জারি করবেন। তবে আদেশটি রাষ্ট্রপতির মাধ্যমে জারি করা যায় কি না, এখনো সে বিষয়টি ভাবনার মধ্যে রয়েছে। জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশ জারি নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যাতে নতুন কোনো বিভেদ সৃষ্টি না হয়, তা মাথায় রাখছে সরকার।
গত ২৭ অক্টোবর সরকারের কাছে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে সুপারিশ জমা দেয় জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ নামে আদেশ জারির সুপারিশ করে কমিশন। সেখানে আদেশে থাকা সংবিধান-সম্পর্কিত বিষয়গুলোতে গণভোট এবং আগামী সংসদের দ্বৈত ভূমিকা পালনের মাধ্যমে সংবিধান-সম্পর্কিত সুপারিশগুলো সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করার সুপারিশ করা হয়েছে। ঐকমত্য কমিশনের ৮৪টি সুপারিশের মধ্যে ৪৭টি সংবিধান-সম্পর্কিত।
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশ জারির পাশাপাশি বাস্তবায়নের দুটি বিকল্প প্রস্তাব দিয়েছে কমিশন। প্রথম প্রস্তাবে বলা হয়েছে, গণভোটে বিষয়টি পাস হলে সংসদের প্রথম অধিবেশন থেকে ২৭০ দিনের মধ্যে এসব সংস্কার শেষ করতে হবে। এ সময়ের মধ্যে শেষ না করলে তা স্বয়ংক্রিয়ভাবে কার্যকর হবে। দ্বিতীয় প্রস্তাবে সংবিধান সংস্কার পরিষদকে গাঠনিক ক্ষমতা দেওয়া হলেও প্রথম অধিবেশন শুরুর ২৭০ দিনের মধ্যে জুলাই সনদ অনুসারে সংবিধান সংস্কার শেষ করতে হবে।
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশ কীভাবে জারি করা যাবে, তা সাংবিধানিক কাঠামোর মধ্যে খুঁজে পাওয়া যাবে না বলে জানিয়েছেন আইন বিশেষজ্ঞরা। তাঁরা জানিয়েছেন, এই কোনো অধ্যাদেশ নয়, আবার সংসদ দ্বারা তৈরি কোনো আইনও নয়।
জানতে চাইলে ব্যারিস্টার ইমরান সিদ্দিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, বর্তমান সাংবিধানিক কাঠামোর মধ্যে জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ জারির আইনগত কিছু নেই। যেহেতু বর্তমান সরকার জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতায় এসেছে, সেই অনুযায়ী আদেশ জারির বিষয়টি অন্তর্বর্তী সরকারের ক্ষমতা। সরকার যেভাবে চায়, সেভাবে জারি করতে পারে। সরকার যদি মনে করে প্রধান উপদেষ্টা এটি জারি করবেন, সেটা পারবেন। আবার সরকার যদি মনে করে রাষ্ট্রপতি এটা জারি করবেন, সেটাও হতে পারে। এ ক্ষমতাটা সরকারের।
সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ড. শরীফ ভূঁইয়া বলেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নের জন্য এই আদেশ জারি করতে হবে। রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার মধ্যে গণ-অভ্যুত্থানের প্রতীক হিসেবে প্রধান উপদেষ্টাকে বেশি ধারক বলা যায়, তাই তিনি এই আদেশ জারি করতে পারেন। এক্ষেত্রে আইনি কোনো ঝামেলা নেই, কারণ এটি অধ্যাদেশ নয়।

জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নে অধ্যাদেশ জারির বাধ্যবাধকতা না থাকায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এ বিষয়ে আদেশ জারি করতে পারেন বলে মনে করেন আইন বিশেষজ্ঞরা। কারণ, অধ্যাদেশ জারির ক্ষেত্রে জটিলতা রয়েছে।
সংসদ কার্যকর না থাকায় অধ্যাদেশ জারির ক্ষমতা এখন রাষ্ট্রপতির হাতে। কিন্তু জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) রাষ্ট্রপতির কাছ থেকে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের অধ্যাদেশ চায় না। কাজেই প্রধান উপদেষ্টার মাধ্যমে আদেশ জারির পথেই সরকার এগোচ্ছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে।
তবে বিএনপি আবার আদেশ জারির বিরোধিতা করছে। জুলাই সনদ নিয়ে রাষ্ট্রপতি অধ্যাদেশ জারি করলে তার ওপর গণভোট হতে পারে বলে মত দিয়েছে দলটি।
সূত্র জানায়, জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশ কীভাবে জারি করা হবে, আইনি কাঠামোর মধ্য থেকে সে পথ বের করার উপায় খুঁজছে সরকার। এক্ষেত্রে গণ-অভ্যুত্থানের পর বিশেষ পরিস্থিতিতে জনগণের অভিপ্রায়কে প্রাধান্য দেওয়ার চিন্তা চলছে।
জুলাই সনদের খসড়ায় সংবিধানের ১০৬ অনুচ্ছেদবলে আপিল বিভাগের মতামতের আলোকে অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব নেওয়ার কথা বলা ছিল। কিন্তু চূড়ান্ত জুলাই সনদে এই অংশটুকু বাদ দিয়ে বলা হয়েছে, গণ-অভ্যুত্থানের পর অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে ২০২৪ সালের ৮ আগস্ট অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করে। এর মধ্য দিয়ে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকে জনগণের অভিপ্রায় হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছে।
ঐকমত্য কমিশন তাদের সুপারিশে বলেছে, জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন করতে একটি আনুষ্ঠানিক আদেশ জারি করা একান্ত প্রয়োজন। গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে প্রকাশিত জনগণের সার্বভৌম ক্ষমতা ও অভিপ্রায়ের ভিত্তিতে সরকারকে এই আদেশ জারির সুপারিশ করেছে কমিশন।
সরকারের কয়েকটি সূত্র বলছে, জুলাই সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছ থেকে সাড়া না পেয়ে কীভাবে এই আদেশ জারি করা যায়, তা নিবিড়ভাবে পর্যালোচনা করা হচ্ছে। আইনি জটিলতা না থাকলে প্রধান উপদেষ্টা এই আদেশ জারি করবেন। তবে আদেশটি রাষ্ট্রপতির মাধ্যমে জারি করা যায় কি না, এখনো সে বিষয়টি ভাবনার মধ্যে রয়েছে। জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশ জারি নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যাতে নতুন কোনো বিভেদ সৃষ্টি না হয়, তা মাথায় রাখছে সরকার।
গত ২৭ অক্টোবর সরকারের কাছে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে সুপারিশ জমা দেয় জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ নামে আদেশ জারির সুপারিশ করে কমিশন। সেখানে আদেশে থাকা সংবিধান-সম্পর্কিত বিষয়গুলোতে গণভোট এবং আগামী সংসদের দ্বৈত ভূমিকা পালনের মাধ্যমে সংবিধান-সম্পর্কিত সুপারিশগুলো সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করার সুপারিশ করা হয়েছে। ঐকমত্য কমিশনের ৮৪টি সুপারিশের মধ্যে ৪৭টি সংবিধান-সম্পর্কিত।
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশ জারির পাশাপাশি বাস্তবায়নের দুটি বিকল্প প্রস্তাব দিয়েছে কমিশন। প্রথম প্রস্তাবে বলা হয়েছে, গণভোটে বিষয়টি পাস হলে সংসদের প্রথম অধিবেশন থেকে ২৭০ দিনের মধ্যে এসব সংস্কার শেষ করতে হবে। এ সময়ের মধ্যে শেষ না করলে তা স্বয়ংক্রিয়ভাবে কার্যকর হবে। দ্বিতীয় প্রস্তাবে সংবিধান সংস্কার পরিষদকে গাঠনিক ক্ষমতা দেওয়া হলেও প্রথম অধিবেশন শুরুর ২৭০ দিনের মধ্যে জুলাই সনদ অনুসারে সংবিধান সংস্কার শেষ করতে হবে।
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশ কীভাবে জারি করা যাবে, তা সাংবিধানিক কাঠামোর মধ্যে খুঁজে পাওয়া যাবে না বলে জানিয়েছেন আইন বিশেষজ্ঞরা। তাঁরা জানিয়েছেন, এই কোনো অধ্যাদেশ নয়, আবার সংসদ দ্বারা তৈরি কোনো আইনও নয়।
জানতে চাইলে ব্যারিস্টার ইমরান সিদ্দিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, বর্তমান সাংবিধানিক কাঠামোর মধ্যে জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ জারির আইনগত কিছু নেই। যেহেতু বর্তমান সরকার জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতায় এসেছে, সেই অনুযায়ী আদেশ জারির বিষয়টি অন্তর্বর্তী সরকারের ক্ষমতা। সরকার যেভাবে চায়, সেভাবে জারি করতে পারে। সরকার যদি মনে করে প্রধান উপদেষ্টা এটি জারি করবেন, সেটা পারবেন। আবার সরকার যদি মনে করে রাষ্ট্রপতি এটা জারি করবেন, সেটাও হতে পারে। এ ক্ষমতাটা সরকারের।
সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ড. শরীফ ভূঁইয়া বলেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নের জন্য এই আদেশ জারি করতে হবে। রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার মধ্যে গণ-অভ্যুত্থানের প্রতীক হিসেবে প্রধান উপদেষ্টাকে বেশি ধারক বলা যায়, তাই তিনি এই আদেশ জারি করতে পারেন। এক্ষেত্রে আইনি কোনো ঝামেলা নেই, কারণ এটি অধ্যাদেশ নয়।

সচিবালয়ে ৪৬১ কোটি টাকা ব্যয়ে একটি বহুতল ভবন বানানো হচ্ছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ও মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের জন্য। ২০ তলা ভবনটিতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জন্য সাতটি ফ্লোর রাখা হলেও সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী, সচিব এবং এপিডি উইংয়ের স্থান সংকুলান হবে না। মন্ত্রণালয়ের জন্য কোনো সভাকক্ষও রাখা হয়নি। এ অবস্থায় মন্ত্রিপরিষদ
২৬ মে ২০২৪
আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনের লক্ষ্যে প্রস্তুতি প্রায় গুছিয়ে এনেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। চলতি মাসের মধ্যে প্রাক্-প্রস্তুতি শেষ করে ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করার চিন্তা আছে কমিশনের।
২৩ মিনিট আগে
আওয়ামী লীগের সময় অপহরণ ও গুমের অভিযোগে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় কারাগারে থাকা সেনা কর্মকর্তাদের পক্ষে ট্রাইব্যুনালে লড়বেন না ব্যারিস্টার এম সারওয়ার হোসেন।
১ ঘণ্টা আগে
রোববার সকালে রাজশাহী লিগ্যাল এইড অফিসে বিচারকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক উপদেষ্টা আসিফ নজরুল।
২ ঘণ্টা আগে