অনলাইন ডেস্ক
সামনে কঠিন সময় মোকাবিলা করতে সাবেক সেনা কর্মকর্তাসহ দেশবাসীর সহযোগিতা চেয়েছেন সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। তিনি বলেছেন, ‘সামনে একটু ডিফিকাল্ট সময় পার করতে হবে। আমরা যেন দেশ ও জাতিকে একটা ভালো জায়গায় এবং নিরাপদ জায়গায় নিয়ে যেতে পারি, সে জন্য আমাদের জন্য দোয়া করবেন। আমরা সবাই মিলে একসঙ্গে কাজ করলে ইনশা আল্লাহ দেশের ক্রান্তিলগ্ন থেকে দেশকে উদ্ধার করতে সক্ষম হব। একটা শান্তি-সুশৃঙ্খল ভবিষ্যতের দিকে যেতে সক্ষম হব।’
আজ রোববার ঢাকা সেনানিবাসের আর্মি মাল্টিপারপাস কমপ্লেক্সে ‘বীর মুক্তিযোদ্ধা সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা এবং সেনাবাহিনীর শান্তিকালীন পদক’ অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। দেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে বীর মুক্তিযোদ্ধা সেনাসদস্যদের অবদানকে চিরস্মরণীয় করে রাখতে প্রতিবছর সেনাসদর এই সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করে থাকে।
সেনাপ্রধান বলেন, ‘সেনাবাহিনী দেশের ক্রান্তিকালে অনেক ভালো কাজ করে যাচ্ছে। দেশ ও জাতি এই সেনাবাহিনীর কাছে কৃতজ্ঞ। দিন-রাত সেনাসদস্যরা দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় পরিশ্রম করে যাচ্ছে। দেশ ও জাতি গঠনের বিভিন্ন কাজে আমরা নিয়োজিত আছি। ইউএন মিশনে বিশ্ব শান্তিরক্ষায় আমরা কাজ করে যাচ্ছি। দুর্যোগে ত্রাণ বিতরণেও কাজ করছি এবং আমরা পারদর্শিতা অর্জন করেছি।’
মুক্তিযোদ্ধাদের উদ্দেশে সেনাপ্রধান বলেন, ‘আপনাদের ঋণ কোনো দিন শোধ করতে পারব না। আপনারা জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান, আমাদের পথিকৃৎ। শুধু মুক্তিযুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করেননি, পরবর্তী সময় সেনাবাহিনী যখন নতুন ছিল, সৃষ্টির সময় থেকে সেনাবাহিনীতে আপনারা (মুক্তিযোদ্ধা) অবদান রেখেছেন। আপনাদের অবদানের ফলশ্রুতিতে আমরা সেনাবাহিনী আজ এখানে দাঁড়িয়ে আছি।’
অনুষ্ঠানে সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান খেতাবপ্রাপ্ত ও বীর মুক্তিযোদ্ধা সেনাসদস্য এবং তাঁদের নিকটাত্মীয়দের সঙ্গে কুশলাদি বিনিময় করেন।
এ ছাড়া ২০২৩-২৪ অর্থবছরে শান্তিকালীন বিভিন্ন বীরত্বপূর্ণ কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ পাঁচজন সেনাবাহিনী পদক (এসবিপি), পাঁচজন অসামান্য সেবা পদক (ওএসপি) ও ১৮ জন বিশিষ্ট সেবা পদক (বিএসপি) প্রাপ্ত মোট ২৮ জন সেনাসদস্যকে পদক পরিয়ে দেন।
অনুষ্ঠানের শুরুতে খেতাবপ্রাপ্ত ও বীর মুক্তিযোদ্ধা সেনাসদস্যদের মহান মুক্তিযুদ্ধকালীন বীরত্বগাথা এবং শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের প্রশংসনীয় কর্মকাণ্ডের সারসংক্ষেপ তুলে ধরা হয়।
অনুষ্ঠানে খেতাবপ্রাপ্ত ও বীর মুক্তিযোদ্ধা সেনাসদস্য, তাঁদের নিকটাত্মীয়, ঊর্ধ্বতন সামরিক কর্মকর্তা ও সেনাসদস্য, আমন্ত্রিত অতিথি এবং গণমাধ্যম ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।
সামনে কঠিন সময় মোকাবিলা করতে সাবেক সেনা কর্মকর্তাসহ দেশবাসীর সহযোগিতা চেয়েছেন সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। তিনি বলেছেন, ‘সামনে একটু ডিফিকাল্ট সময় পার করতে হবে। আমরা যেন দেশ ও জাতিকে একটা ভালো জায়গায় এবং নিরাপদ জায়গায় নিয়ে যেতে পারি, সে জন্য আমাদের জন্য দোয়া করবেন। আমরা সবাই মিলে একসঙ্গে কাজ করলে ইনশা আল্লাহ দেশের ক্রান্তিলগ্ন থেকে দেশকে উদ্ধার করতে সক্ষম হব। একটা শান্তি-সুশৃঙ্খল ভবিষ্যতের দিকে যেতে সক্ষম হব।’
আজ রোববার ঢাকা সেনানিবাসের আর্মি মাল্টিপারপাস কমপ্লেক্সে ‘বীর মুক্তিযোদ্ধা সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা এবং সেনাবাহিনীর শান্তিকালীন পদক’ অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। দেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে বীর মুক্তিযোদ্ধা সেনাসদস্যদের অবদানকে চিরস্মরণীয় করে রাখতে প্রতিবছর সেনাসদর এই সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করে থাকে।
সেনাপ্রধান বলেন, ‘সেনাবাহিনী দেশের ক্রান্তিকালে অনেক ভালো কাজ করে যাচ্ছে। দেশ ও জাতি এই সেনাবাহিনীর কাছে কৃতজ্ঞ। দিন-রাত সেনাসদস্যরা দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় পরিশ্রম করে যাচ্ছে। দেশ ও জাতি গঠনের বিভিন্ন কাজে আমরা নিয়োজিত আছি। ইউএন মিশনে বিশ্ব শান্তিরক্ষায় আমরা কাজ করে যাচ্ছি। দুর্যোগে ত্রাণ বিতরণেও কাজ করছি এবং আমরা পারদর্শিতা অর্জন করেছি।’
মুক্তিযোদ্ধাদের উদ্দেশে সেনাপ্রধান বলেন, ‘আপনাদের ঋণ কোনো দিন শোধ করতে পারব না। আপনারা জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান, আমাদের পথিকৃৎ। শুধু মুক্তিযুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করেননি, পরবর্তী সময় সেনাবাহিনী যখন নতুন ছিল, সৃষ্টির সময় থেকে সেনাবাহিনীতে আপনারা (মুক্তিযোদ্ধা) অবদান রেখেছেন। আপনাদের অবদানের ফলশ্রুতিতে আমরা সেনাবাহিনী আজ এখানে দাঁড়িয়ে আছি।’
অনুষ্ঠানে সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান খেতাবপ্রাপ্ত ও বীর মুক্তিযোদ্ধা সেনাসদস্য এবং তাঁদের নিকটাত্মীয়দের সঙ্গে কুশলাদি বিনিময় করেন।
এ ছাড়া ২০২৩-২৪ অর্থবছরে শান্তিকালীন বিভিন্ন বীরত্বপূর্ণ কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ পাঁচজন সেনাবাহিনী পদক (এসবিপি), পাঁচজন অসামান্য সেবা পদক (ওএসপি) ও ১৮ জন বিশিষ্ট সেবা পদক (বিএসপি) প্রাপ্ত মোট ২৮ জন সেনাসদস্যকে পদক পরিয়ে দেন।
অনুষ্ঠানের শুরুতে খেতাবপ্রাপ্ত ও বীর মুক্তিযোদ্ধা সেনাসদস্যদের মহান মুক্তিযুদ্ধকালীন বীরত্বগাথা এবং শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের প্রশংসনীয় কর্মকাণ্ডের সারসংক্ষেপ তুলে ধরা হয়।
অনুষ্ঠানে খেতাবপ্রাপ্ত ও বীর মুক্তিযোদ্ধা সেনাসদস্য, তাঁদের নিকটাত্মীয়, ঊর্ধ্বতন সামরিক কর্মকর্তা ও সেনাসদস্য, আমন্ত্রিত অতিথি এবং গণমাধ্যম ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।
ভারতীয় টিভি চ্যানেল রিপাবলিক বাংলার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে এবং বাংলাদেশে তাদের সম্প্রচার নিষিদ্ধে নিষ্ক্রিয়তা নিয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। এ-সংক্রান্ত একটি রিটের পরিপ্রেক্ষিতে আজ রোববার বিচারপতি ফাহমিদা কাদের ও বিচারপতি সৈয়দ জাহেদ মনসুরের বেঞ্চ এই রুল জারি করেন।
১ ঘণ্টা আগেপররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, এই হামলার পরিণতিতে যে পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, তা ইতিমধ্যেই নাজুক একটি অঞ্চলের স্থিতিশীলতা আরও বিঘ্নিত করার ঝুঁকি তৈরি করেছে, যা আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার প্রতি হুমকিস্বরূপ। বাংলাদেশ সব পক্ষকে সর্বোচ্চ সংযম প্রদর্শনের আহ্বান জানিয়েছে এবং আঞ্চলিক উত্তেজনা
৩ ঘণ্টা আগেদূতাবাস বলছে, তেহরানসহ ইরানের বিভিন্ন স্থানে বৈধ ও অবৈধভাবে অবস্থান করছেন প্রায় আড়াই হাজার বাংলাদেশি। তাঁদের মধ্যে ২০০ শিক্ষার্থী, দূতাবাসের কূটনীতিক কর্মী, তাঁদের পরিবারসহ প্রায় ৪০ জন, চিকিৎসার জন্য সেখানে যাওয়া কিছু রোগীসহ প্রায় ৩০০ জনের নিরাপত্তা ও অন্যান্য ঝুঁকি তুলনামূলকভাবে বেশি।
৩ ঘণ্টা আগেবিএনপি নেতা সালাহ উদ্দিন খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সিইসি ও ইসি সচিবের কাছে অভিযোগ জমা দিয়েছি। আমরা জানি, বর্তমান কমিশন এ অভিযোগের বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেবে। আগের কমিশন যেহেতু সংবিধান লঙ্ঘন করে ফৌজদারি অপরাধ করেছে, এ জন্য তাদের বিরুদ্ধে শেরেবাংলা থানায় মামলা করা হয়েছে।’
৪ ঘণ্টা আগে