উবায়দুল্লাহ বাদল, ঢাকা

নতুন সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পরই জনপ্রশাসনের দুই স্তরে পদোন্নতির প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। এ দফায় বিসিএস ১৮তম ব্যাচের যুগ্ম-সচিবেরা অতিরিক্ত সচিব হিসেবে এবং ৩০তম ব্যাচের সিনিয়র সহকারী সচিবেরা উপসচিব হিসেবে পদোন্নতি পেতে যাচ্ছেন। সুপিরিয়র সিলেকশন বোর্ড (এসএসবি) এ ক্ষেত্রে অতিরিক্ত সচিব পদে নিয়মিত ব্যাচ হিসেবে ১৮তম ব্যাচের ১১০ জন এবং উপসচিব পদে ৩০তম ব্যাচের ২৯১ জন কর্মকর্তাকে বিবেচনায় নিচ্ছে। এ ছাড়া দুই স্তরের আগের বঞ্চিত অন্তত ১৫০ কর্মকর্তার তথ্য-উপাত্তও যাচাই-বাছাই করবে এসএসবি। পদোন্নতির সুপারিশ করতে চলতি মাসেই এসএসবির বৈঠক শুরু হচ্ছে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
সূত্রমতে, উপসচিব হিসেবে পদোন্নতি দিতে গত ১৮ জানুয়ারি প্রশাসন ক্যাডার ছাড়া অন্যান্য ক্যাডারের যোগ্য কর্মকর্তাদের তথ্য-উপাত্ত চেয়ে সব সচিবকে চিঠি দিয়েছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। ২০ ফেব্রুয়ারির মধ্যে তথ্য-উপাত্ত দিতে বলা হয়েছে। এ ছাড়া অতিরিক্ত সচিব হিসেবে পদোন্নতিপ্রত্যাশী বিসিএস ১৮তম ব্যাচের কর্মকর্তাদের তথ্য-উপাত্ত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগেই যাচাই-বাছাই করে রেখেছে এসএসবি। আরও কয়েকটি বৈঠকের পর তালিকা চূড়ান্ত হবে বলে আভাস পাওয়া গেছে।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ মেজবাহ উদ্দিন চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এগুলো প্রাথমিক পর্যায়ে আছে। ৩০তম ব্যাচের কর্মকর্তাদের তথ্য চাওয়া হয়েছে। নির্বাচনের আগে ১৮তম ব্যাচের কর্মকর্তাদের বিষয়ে এসএসবি একাধিক বৈঠক করে কাজ এগিয়ে রেখেছে। ফেব্রুয়ারিতে আমরা বাকি বৈঠকগুলো শুরু করব। এরপর যাচাই-বাছাই শেষে যথাযথ প্রক্রিয়ায় প্রজ্ঞাপন জারি হবে। এ ক্ষেত্রে সময় লাগবে।’
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর গত ১১ জানুয়ারি টানা চতুর্থবারের মতো সরকার গঠন করে আওয়ামী লীগ। নির্বাচনের পরই প্রশাসনে একধরনের স্বস্তি ফিরে আসে। যোগ্যতা অর্জনকারী কর্মকর্তারা পদোন্নতির জন্য ধরনা দিতে থাকেন সংশ্লিষ্ট বড় কর্তাদের দপ্তরে। সরকার গঠনের এক সপ্তাহের মাথায় জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় উপসচিব হিসেবে পদোন্নতি দিতে অন্যান্য ক্যাডার কর্মকর্তার তথ্য চেয়ে চিঠি দেয়। পাশাপাশি অতিরিক্ত সচিব পদে পদোন্নতির জন্যও তোড়জোড় শুরু হয়েছে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে।
জানা যায়, পদোন্নতিযোগ্য কর্মকর্তাদের প্রয়োজনীয় নম্বর, চাকরিজীবনের শৃঙ্খলা-দুর্নীতির বিষয়সহ ছাত্রজীবন থেকে শুরু করে চাকরিজীবনের যাবতীয় তথ্য-উপাত্ত এবং পরিবারের সদস্যসহ নিকটাত্মীয়দের রাজনৈতিক পরিচয় সম্পর্কেও খোঁজ নেওয়া হচ্ছে। বিষয়গুলোর চুলচেরা বিশ্লেষণ হবে এসএসবির বৈঠকে।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, প্রশাসনে অতিরিক্ত সচিবের অনুমোদিত পদ ১৩৫টি। বর্তমানে কর্মরত ৩২১ জন। অর্থাৎ অনুমোদিত পদের দ্বিগুণের বেশি। কিন্তু বিসিএস ১৮তম ব্যাচের কর্মকর্তারা গত বছরের জুনেই পদোন্নতির সব যোগ্যতা অর্জন করেছেন। এই ব্যাচের ৯৬ জন কর্মকর্তার মধ্যে ৭৩ জন যুগ্মসচিব। এদের মধ্যে তিন-চারজনের যুগ্মসচিব পদে তিন বছর পূরণ হয়নি। ফলে পদোন্নতিযোগ্য আছেন অন্তত ৭০ জন। আর বিলুপ্ত ইকোনমিক ক্যাডারের আছেন ৪০ জনের মতো। এই ১১০ জনের সঙ্গে আগের বঞ্চিত অর্ধশত যুগ্মসচিবের বিষয়টিও বিবেচনা করবে এসএসবি। এ ক্ষেত্রে শতাধিক কর্মকর্তা অতিরিক্ত সচিব হতে পারেন।
সূত্রমতে, প্রশাসনে ৪৩০টি সুপারনিউমারারি পদসহ উপসচিবের অনুমোদিত পদের সংখ্যা ১ হাজার ৪২৮। এই পদে কর্মরত আছেন ১ হাজার ৭০৯ জন। অর্থাৎ, পদের চেয়ে ২৮১ জন বেশি আছেন। এ পদে পদোন্নতিযোগ্য বিসিএস ৩০তম ব্যাচের ২৭৭ জন কর্মকর্তার মধ্যে ২৭১ জন পদোন্নতিযোগ্য আছেন। এ ছাড়া বিলুপ্ত ইকোনমিক ক্যাডারের ২০ জন অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন এই ব্যাচে। ফলে এই পদে পদোন্নতিযোগ্য মোট ২৯১ জন। পদোন্নতি বিধিমালা অনুযায়ী, উপসচিব হিসেবে পদোন্নতির ক্ষেত্রে অন্যান্য ক্যাডার থেকে ২৫ শতাংশ কর্মকর্তাকে বিবেচনায় নিতে হবে। প্রশাসন ক্যাডারের বাইরেও আগের বঞ্চিতসহ অন্তত ১৫০ কর্মকর্তাকে বিবেচনায় নিতে হবে এসএসবিকে। এ ক্ষেত্রে আড়াই শর বেশি কর্মকর্তা উপসচিব হতে পারেন।

নতুন সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পরই জনপ্রশাসনের দুই স্তরে পদোন্নতির প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। এ দফায় বিসিএস ১৮তম ব্যাচের যুগ্ম-সচিবেরা অতিরিক্ত সচিব হিসেবে এবং ৩০তম ব্যাচের সিনিয়র সহকারী সচিবেরা উপসচিব হিসেবে পদোন্নতি পেতে যাচ্ছেন। সুপিরিয়র সিলেকশন বোর্ড (এসএসবি) এ ক্ষেত্রে অতিরিক্ত সচিব পদে নিয়মিত ব্যাচ হিসেবে ১৮তম ব্যাচের ১১০ জন এবং উপসচিব পদে ৩০তম ব্যাচের ২৯১ জন কর্মকর্তাকে বিবেচনায় নিচ্ছে। এ ছাড়া দুই স্তরের আগের বঞ্চিত অন্তত ১৫০ কর্মকর্তার তথ্য-উপাত্তও যাচাই-বাছাই করবে এসএসবি। পদোন্নতির সুপারিশ করতে চলতি মাসেই এসএসবির বৈঠক শুরু হচ্ছে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
সূত্রমতে, উপসচিব হিসেবে পদোন্নতি দিতে গত ১৮ জানুয়ারি প্রশাসন ক্যাডার ছাড়া অন্যান্য ক্যাডারের যোগ্য কর্মকর্তাদের তথ্য-উপাত্ত চেয়ে সব সচিবকে চিঠি দিয়েছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। ২০ ফেব্রুয়ারির মধ্যে তথ্য-উপাত্ত দিতে বলা হয়েছে। এ ছাড়া অতিরিক্ত সচিব হিসেবে পদোন্নতিপ্রত্যাশী বিসিএস ১৮তম ব্যাচের কর্মকর্তাদের তথ্য-উপাত্ত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগেই যাচাই-বাছাই করে রেখেছে এসএসবি। আরও কয়েকটি বৈঠকের পর তালিকা চূড়ান্ত হবে বলে আভাস পাওয়া গেছে।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ মেজবাহ উদ্দিন চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এগুলো প্রাথমিক পর্যায়ে আছে। ৩০তম ব্যাচের কর্মকর্তাদের তথ্য চাওয়া হয়েছে। নির্বাচনের আগে ১৮তম ব্যাচের কর্মকর্তাদের বিষয়ে এসএসবি একাধিক বৈঠক করে কাজ এগিয়ে রেখেছে। ফেব্রুয়ারিতে আমরা বাকি বৈঠকগুলো শুরু করব। এরপর যাচাই-বাছাই শেষে যথাযথ প্রক্রিয়ায় প্রজ্ঞাপন জারি হবে। এ ক্ষেত্রে সময় লাগবে।’
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর গত ১১ জানুয়ারি টানা চতুর্থবারের মতো সরকার গঠন করে আওয়ামী লীগ। নির্বাচনের পরই প্রশাসনে একধরনের স্বস্তি ফিরে আসে। যোগ্যতা অর্জনকারী কর্মকর্তারা পদোন্নতির জন্য ধরনা দিতে থাকেন সংশ্লিষ্ট বড় কর্তাদের দপ্তরে। সরকার গঠনের এক সপ্তাহের মাথায় জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় উপসচিব হিসেবে পদোন্নতি দিতে অন্যান্য ক্যাডার কর্মকর্তার তথ্য চেয়ে চিঠি দেয়। পাশাপাশি অতিরিক্ত সচিব পদে পদোন্নতির জন্যও তোড়জোড় শুরু হয়েছে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে।
জানা যায়, পদোন্নতিযোগ্য কর্মকর্তাদের প্রয়োজনীয় নম্বর, চাকরিজীবনের শৃঙ্খলা-দুর্নীতির বিষয়সহ ছাত্রজীবন থেকে শুরু করে চাকরিজীবনের যাবতীয় তথ্য-উপাত্ত এবং পরিবারের সদস্যসহ নিকটাত্মীয়দের রাজনৈতিক পরিচয় সম্পর্কেও খোঁজ নেওয়া হচ্ছে। বিষয়গুলোর চুলচেরা বিশ্লেষণ হবে এসএসবির বৈঠকে।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, প্রশাসনে অতিরিক্ত সচিবের অনুমোদিত পদ ১৩৫টি। বর্তমানে কর্মরত ৩২১ জন। অর্থাৎ অনুমোদিত পদের দ্বিগুণের বেশি। কিন্তু বিসিএস ১৮তম ব্যাচের কর্মকর্তারা গত বছরের জুনেই পদোন্নতির সব যোগ্যতা অর্জন করেছেন। এই ব্যাচের ৯৬ জন কর্মকর্তার মধ্যে ৭৩ জন যুগ্মসচিব। এদের মধ্যে তিন-চারজনের যুগ্মসচিব পদে তিন বছর পূরণ হয়নি। ফলে পদোন্নতিযোগ্য আছেন অন্তত ৭০ জন। আর বিলুপ্ত ইকোনমিক ক্যাডারের আছেন ৪০ জনের মতো। এই ১১০ জনের সঙ্গে আগের বঞ্চিত অর্ধশত যুগ্মসচিবের বিষয়টিও বিবেচনা করবে এসএসবি। এ ক্ষেত্রে শতাধিক কর্মকর্তা অতিরিক্ত সচিব হতে পারেন।
সূত্রমতে, প্রশাসনে ৪৩০টি সুপারনিউমারারি পদসহ উপসচিবের অনুমোদিত পদের সংখ্যা ১ হাজার ৪২৮। এই পদে কর্মরত আছেন ১ হাজার ৭০৯ জন। অর্থাৎ, পদের চেয়ে ২৮১ জন বেশি আছেন। এ পদে পদোন্নতিযোগ্য বিসিএস ৩০তম ব্যাচের ২৭৭ জন কর্মকর্তার মধ্যে ২৭১ জন পদোন্নতিযোগ্য আছেন। এ ছাড়া বিলুপ্ত ইকোনমিক ক্যাডারের ২০ জন অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন এই ব্যাচে। ফলে এই পদে পদোন্নতিযোগ্য মোট ২৯১ জন। পদোন্নতি বিধিমালা অনুযায়ী, উপসচিব হিসেবে পদোন্নতির ক্ষেত্রে অন্যান্য ক্যাডার থেকে ২৫ শতাংশ কর্মকর্তাকে বিবেচনায় নিতে হবে। প্রশাসন ক্যাডারের বাইরেও আগের বঞ্চিতসহ অন্তত ১৫০ কর্মকর্তাকে বিবেচনায় নিতে হবে এসএসবিকে। এ ক্ষেত্রে আড়াই শর বেশি কর্মকর্তা উপসচিব হতে পারেন।
উবায়দুল্লাহ বাদল, ঢাকা

নতুন সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পরই জনপ্রশাসনের দুই স্তরে পদোন্নতির প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। এ দফায় বিসিএস ১৮তম ব্যাচের যুগ্ম-সচিবেরা অতিরিক্ত সচিব হিসেবে এবং ৩০তম ব্যাচের সিনিয়র সহকারী সচিবেরা উপসচিব হিসেবে পদোন্নতি পেতে যাচ্ছেন। সুপিরিয়র সিলেকশন বোর্ড (এসএসবি) এ ক্ষেত্রে অতিরিক্ত সচিব পদে নিয়মিত ব্যাচ হিসেবে ১৮তম ব্যাচের ১১০ জন এবং উপসচিব পদে ৩০তম ব্যাচের ২৯১ জন কর্মকর্তাকে বিবেচনায় নিচ্ছে। এ ছাড়া দুই স্তরের আগের বঞ্চিত অন্তত ১৫০ কর্মকর্তার তথ্য-উপাত্তও যাচাই-বাছাই করবে এসএসবি। পদোন্নতির সুপারিশ করতে চলতি মাসেই এসএসবির বৈঠক শুরু হচ্ছে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
সূত্রমতে, উপসচিব হিসেবে পদোন্নতি দিতে গত ১৮ জানুয়ারি প্রশাসন ক্যাডার ছাড়া অন্যান্য ক্যাডারের যোগ্য কর্মকর্তাদের তথ্য-উপাত্ত চেয়ে সব সচিবকে চিঠি দিয়েছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। ২০ ফেব্রুয়ারির মধ্যে তথ্য-উপাত্ত দিতে বলা হয়েছে। এ ছাড়া অতিরিক্ত সচিব হিসেবে পদোন্নতিপ্রত্যাশী বিসিএস ১৮তম ব্যাচের কর্মকর্তাদের তথ্য-উপাত্ত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগেই যাচাই-বাছাই করে রেখেছে এসএসবি। আরও কয়েকটি বৈঠকের পর তালিকা চূড়ান্ত হবে বলে আভাস পাওয়া গেছে।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ মেজবাহ উদ্দিন চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এগুলো প্রাথমিক পর্যায়ে আছে। ৩০তম ব্যাচের কর্মকর্তাদের তথ্য চাওয়া হয়েছে। নির্বাচনের আগে ১৮তম ব্যাচের কর্মকর্তাদের বিষয়ে এসএসবি একাধিক বৈঠক করে কাজ এগিয়ে রেখেছে। ফেব্রুয়ারিতে আমরা বাকি বৈঠকগুলো শুরু করব। এরপর যাচাই-বাছাই শেষে যথাযথ প্রক্রিয়ায় প্রজ্ঞাপন জারি হবে। এ ক্ষেত্রে সময় লাগবে।’
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর গত ১১ জানুয়ারি টানা চতুর্থবারের মতো সরকার গঠন করে আওয়ামী লীগ। নির্বাচনের পরই প্রশাসনে একধরনের স্বস্তি ফিরে আসে। যোগ্যতা অর্জনকারী কর্মকর্তারা পদোন্নতির জন্য ধরনা দিতে থাকেন সংশ্লিষ্ট বড় কর্তাদের দপ্তরে। সরকার গঠনের এক সপ্তাহের মাথায় জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় উপসচিব হিসেবে পদোন্নতি দিতে অন্যান্য ক্যাডার কর্মকর্তার তথ্য চেয়ে চিঠি দেয়। পাশাপাশি অতিরিক্ত সচিব পদে পদোন্নতির জন্যও তোড়জোড় শুরু হয়েছে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে।
জানা যায়, পদোন্নতিযোগ্য কর্মকর্তাদের প্রয়োজনীয় নম্বর, চাকরিজীবনের শৃঙ্খলা-দুর্নীতির বিষয়সহ ছাত্রজীবন থেকে শুরু করে চাকরিজীবনের যাবতীয় তথ্য-উপাত্ত এবং পরিবারের সদস্যসহ নিকটাত্মীয়দের রাজনৈতিক পরিচয় সম্পর্কেও খোঁজ নেওয়া হচ্ছে। বিষয়গুলোর চুলচেরা বিশ্লেষণ হবে এসএসবির বৈঠকে।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, প্রশাসনে অতিরিক্ত সচিবের অনুমোদিত পদ ১৩৫টি। বর্তমানে কর্মরত ৩২১ জন। অর্থাৎ অনুমোদিত পদের দ্বিগুণের বেশি। কিন্তু বিসিএস ১৮তম ব্যাচের কর্মকর্তারা গত বছরের জুনেই পদোন্নতির সব যোগ্যতা অর্জন করেছেন। এই ব্যাচের ৯৬ জন কর্মকর্তার মধ্যে ৭৩ জন যুগ্মসচিব। এদের মধ্যে তিন-চারজনের যুগ্মসচিব পদে তিন বছর পূরণ হয়নি। ফলে পদোন্নতিযোগ্য আছেন অন্তত ৭০ জন। আর বিলুপ্ত ইকোনমিক ক্যাডারের আছেন ৪০ জনের মতো। এই ১১০ জনের সঙ্গে আগের বঞ্চিত অর্ধশত যুগ্মসচিবের বিষয়টিও বিবেচনা করবে এসএসবি। এ ক্ষেত্রে শতাধিক কর্মকর্তা অতিরিক্ত সচিব হতে পারেন।
সূত্রমতে, প্রশাসনে ৪৩০টি সুপারনিউমারারি পদসহ উপসচিবের অনুমোদিত পদের সংখ্যা ১ হাজার ৪২৮। এই পদে কর্মরত আছেন ১ হাজার ৭০৯ জন। অর্থাৎ, পদের চেয়ে ২৮১ জন বেশি আছেন। এ পদে পদোন্নতিযোগ্য বিসিএস ৩০তম ব্যাচের ২৭৭ জন কর্মকর্তার মধ্যে ২৭১ জন পদোন্নতিযোগ্য আছেন। এ ছাড়া বিলুপ্ত ইকোনমিক ক্যাডারের ২০ জন অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন এই ব্যাচে। ফলে এই পদে পদোন্নতিযোগ্য মোট ২৯১ জন। পদোন্নতি বিধিমালা অনুযায়ী, উপসচিব হিসেবে পদোন্নতির ক্ষেত্রে অন্যান্য ক্যাডার থেকে ২৫ শতাংশ কর্মকর্তাকে বিবেচনায় নিতে হবে। প্রশাসন ক্যাডারের বাইরেও আগের বঞ্চিতসহ অন্তত ১৫০ কর্মকর্তাকে বিবেচনায় নিতে হবে এসএসবিকে। এ ক্ষেত্রে আড়াই শর বেশি কর্মকর্তা উপসচিব হতে পারেন।

নতুন সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পরই জনপ্রশাসনের দুই স্তরে পদোন্নতির প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। এ দফায় বিসিএস ১৮তম ব্যাচের যুগ্ম-সচিবেরা অতিরিক্ত সচিব হিসেবে এবং ৩০তম ব্যাচের সিনিয়র সহকারী সচিবেরা উপসচিব হিসেবে পদোন্নতি পেতে যাচ্ছেন। সুপিরিয়র সিলেকশন বোর্ড (এসএসবি) এ ক্ষেত্রে অতিরিক্ত সচিব পদে নিয়মিত ব্যাচ হিসেবে ১৮তম ব্যাচের ১১০ জন এবং উপসচিব পদে ৩০তম ব্যাচের ২৯১ জন কর্মকর্তাকে বিবেচনায় নিচ্ছে। এ ছাড়া দুই স্তরের আগের বঞ্চিত অন্তত ১৫০ কর্মকর্তার তথ্য-উপাত্তও যাচাই-বাছাই করবে এসএসবি। পদোন্নতির সুপারিশ করতে চলতি মাসেই এসএসবির বৈঠক শুরু হচ্ছে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
সূত্রমতে, উপসচিব হিসেবে পদোন্নতি দিতে গত ১৮ জানুয়ারি প্রশাসন ক্যাডার ছাড়া অন্যান্য ক্যাডারের যোগ্য কর্মকর্তাদের তথ্য-উপাত্ত চেয়ে সব সচিবকে চিঠি দিয়েছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। ২০ ফেব্রুয়ারির মধ্যে তথ্য-উপাত্ত দিতে বলা হয়েছে। এ ছাড়া অতিরিক্ত সচিব হিসেবে পদোন্নতিপ্রত্যাশী বিসিএস ১৮তম ব্যাচের কর্মকর্তাদের তথ্য-উপাত্ত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগেই যাচাই-বাছাই করে রেখেছে এসএসবি। আরও কয়েকটি বৈঠকের পর তালিকা চূড়ান্ত হবে বলে আভাস পাওয়া গেছে।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ মেজবাহ উদ্দিন চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এগুলো প্রাথমিক পর্যায়ে আছে। ৩০তম ব্যাচের কর্মকর্তাদের তথ্য চাওয়া হয়েছে। নির্বাচনের আগে ১৮তম ব্যাচের কর্মকর্তাদের বিষয়ে এসএসবি একাধিক বৈঠক করে কাজ এগিয়ে রেখেছে। ফেব্রুয়ারিতে আমরা বাকি বৈঠকগুলো শুরু করব। এরপর যাচাই-বাছাই শেষে যথাযথ প্রক্রিয়ায় প্রজ্ঞাপন জারি হবে। এ ক্ষেত্রে সময় লাগবে।’
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর গত ১১ জানুয়ারি টানা চতুর্থবারের মতো সরকার গঠন করে আওয়ামী লীগ। নির্বাচনের পরই প্রশাসনে একধরনের স্বস্তি ফিরে আসে। যোগ্যতা অর্জনকারী কর্মকর্তারা পদোন্নতির জন্য ধরনা দিতে থাকেন সংশ্লিষ্ট বড় কর্তাদের দপ্তরে। সরকার গঠনের এক সপ্তাহের মাথায় জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় উপসচিব হিসেবে পদোন্নতি দিতে অন্যান্য ক্যাডার কর্মকর্তার তথ্য চেয়ে চিঠি দেয়। পাশাপাশি অতিরিক্ত সচিব পদে পদোন্নতির জন্যও তোড়জোড় শুরু হয়েছে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে।
জানা যায়, পদোন্নতিযোগ্য কর্মকর্তাদের প্রয়োজনীয় নম্বর, চাকরিজীবনের শৃঙ্খলা-দুর্নীতির বিষয়সহ ছাত্রজীবন থেকে শুরু করে চাকরিজীবনের যাবতীয় তথ্য-উপাত্ত এবং পরিবারের সদস্যসহ নিকটাত্মীয়দের রাজনৈতিক পরিচয় সম্পর্কেও খোঁজ নেওয়া হচ্ছে। বিষয়গুলোর চুলচেরা বিশ্লেষণ হবে এসএসবির বৈঠকে।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, প্রশাসনে অতিরিক্ত সচিবের অনুমোদিত পদ ১৩৫টি। বর্তমানে কর্মরত ৩২১ জন। অর্থাৎ অনুমোদিত পদের দ্বিগুণের বেশি। কিন্তু বিসিএস ১৮তম ব্যাচের কর্মকর্তারা গত বছরের জুনেই পদোন্নতির সব যোগ্যতা অর্জন করেছেন। এই ব্যাচের ৯৬ জন কর্মকর্তার মধ্যে ৭৩ জন যুগ্মসচিব। এদের মধ্যে তিন-চারজনের যুগ্মসচিব পদে তিন বছর পূরণ হয়নি। ফলে পদোন্নতিযোগ্য আছেন অন্তত ৭০ জন। আর বিলুপ্ত ইকোনমিক ক্যাডারের আছেন ৪০ জনের মতো। এই ১১০ জনের সঙ্গে আগের বঞ্চিত অর্ধশত যুগ্মসচিবের বিষয়টিও বিবেচনা করবে এসএসবি। এ ক্ষেত্রে শতাধিক কর্মকর্তা অতিরিক্ত সচিব হতে পারেন।
সূত্রমতে, প্রশাসনে ৪৩০টি সুপারনিউমারারি পদসহ উপসচিবের অনুমোদিত পদের সংখ্যা ১ হাজার ৪২৮। এই পদে কর্মরত আছেন ১ হাজার ৭০৯ জন। অর্থাৎ, পদের চেয়ে ২৮১ জন বেশি আছেন। এ পদে পদোন্নতিযোগ্য বিসিএস ৩০তম ব্যাচের ২৭৭ জন কর্মকর্তার মধ্যে ২৭১ জন পদোন্নতিযোগ্য আছেন। এ ছাড়া বিলুপ্ত ইকোনমিক ক্যাডারের ২০ জন অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন এই ব্যাচে। ফলে এই পদে পদোন্নতিযোগ্য মোট ২৯১ জন। পদোন্নতি বিধিমালা অনুযায়ী, উপসচিব হিসেবে পদোন্নতির ক্ষেত্রে অন্যান্য ক্যাডার থেকে ২৫ শতাংশ কর্মকর্তাকে বিবেচনায় নিতে হবে। প্রশাসন ক্যাডারের বাইরেও আগের বঞ্চিতসহ অন্তত ১৫০ কর্মকর্তাকে বিবেচনায় নিতে হবে এসএসবিকে। এ ক্ষেত্রে আড়াই শর বেশি কর্মকর্তা উপসচিব হতে পারেন।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-১৭ আসনে প্রার্থী হওয়ার কথা জানালেন প্রখ্যাত চলচ্চিত্রকার ও সাহিত্যিক শহীদ জহির রায়হানের ছেলে তপু রায়হান। ঢাকা-১৭ আসনটি ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ১৫, ১৮, ১৯ ও ২০ ওয়ার্ড এবং ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট থানার ক্যান্টনমেন্ট এলাকা নিয়ে গঠিত।
২১ মিনিট আগে
দায়িত্ব পালনের সময় অস্বাভাবিক সম্পদ অর্জন, অনিয়ম ও প্রভাব খাটানোর অভিযোগের ভিত্তিতে প্রাথমিক অনুসন্ধান শেষে এই নোটিশ পাঠানো হয়েছে। নোটিশে তাঁদের নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সম্পদের উৎস ও বিবরণ জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনের লক্ষ্যে প্রস্তুতি প্রায় গুছিয়ে এনেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। চলতি মাসের মধ্যে প্রাক্-প্রস্তুতি শেষ করে ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করার চিন্তা আছে কমিশনের।
২ ঘণ্টা আগে
আওয়ামী লীগের সময় অপহরণ ও গুমের অভিযোগে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় কারাগারে থাকা সেনা কর্মকর্তাদের পক্ষে ট্রাইব্যুনালে লড়বেন না ব্যারিস্টার এম সারওয়ার হোসেন।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

‘আমি কোনো প্রথাগত রাজনীতি করতে আসিনি’—এমন ঘোষণা দিয়ে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকার একটি আসনে প্রার্থী হওয়ার কথা জানালেন প্রখ্যাত চলচ্চিত্রকার ও সাহিত্যিক শহীদ জহির রায়হানের ছেলে তপু রায়হান।
আজ রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবের আবদুস সালাম হলে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেন তিনি। সংবাদ সম্মেলনে নিজের রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি এবং নির্বাচনী কৌশল তুলে ধরেন তপু রায়হান।
তপু রায়হান সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘আমাদের দরকার দুর্নীতিমুক্ত, দলীয়করণমুক্ত, রাজনৈতিক অ্যাজেন্ডামুক্ত সত্যিকারের জনকল্যাণমুখী, সৃজনশীল একটি সরকার ও তার প্রশাসন। আমার বাবা জহির রায়হান রাজনৈতিক সচেতন হলেও কোনো দলের সক্রিয় সদস্য ছিলেন না। বাবার মানবতাবাদী সমাজ প্রতিষ্ঠার স্বপ্নকে ধারণ করে সংসদীয় গণতন্ত্রের মাধ্যমে কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট না হয়েও মানবকল্যাণমুখী রাজনীতি করা সম্ভব বলে আমি বিশ্বাস করি।’
তপু রায়হান জানান, ঢাকা-১৭ আসন থেকে তিনি নির্বাচনে লড়বেন। ঢাকা-১৭ আসনটি ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ১৫, ১৮, ১৯ ও ২০ ওয়ার্ড এবং ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট থানার ক্যান্টনমেন্ট এলাকা নিয়ে গঠিত। মূলত গুলশান, বনানী, নিকেতন, মহাখালী, বারিধারা, শাহজাদপুর এবং ঢাকা সেনানিবাসের একাংশ নিয়ে এই আসনটি।
তপু রায়হান বলেন, ‘এই এলাকার সমস্যা সমাধানে আমি এলাকাভিত্তিক ইশতেহার তৈরির উদ্যোগ নিয়েছি। কড়াইল বস্তির মতো নির্দিষ্ট অঞ্চলের মানুষের সমস্যা চিহ্নিত করে সেগুলোর কার্যকর মডেল তৈরির চেষ্টা করছি।’
তপু রায়হান আরও বলেন, ‘এই মাসেই এলাকাভিত্তিক ইশতেহারগুলো প্রকাশ করা হবে। এই ইশতেহার নিয়ে সব প্রার্থীর কাছে যাব এবং তাঁদের সহযোগিতা চাইব।’
সহযোগিতামূলক রাজনৈতিক সংস্কৃতিই আমার নির্বাচনী প্রচারণার মূল ভিত্তি—উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমি জয়ী হই বা না হই, নির্বাচনের পর ঢাকা-১৭ আসনে যিনিই এমপি হন, এলাকার উন্নয়ন ও সমস্যা সমাধানে আমি তাঁর সঙ্গে কাজ করে যাব।’
জহির রায়হানপুত্র বলেন, ‘সরকারের সঙ্গে একযোগে কাজ করার লক্ষ্যে বিশেষজ্ঞদের নিয়ে একটি উপদেষ্টামণ্ডলী তৈরির চেষ্টা করছি। নীতি (পলিসি) তৈরি, বাজেট প্রণয়ন এবং কাজ শুরু করার প্রতিটি ধাপে এই কমিটি আমাকে সাহায্য করবে।’

‘আমি কোনো প্রথাগত রাজনীতি করতে আসিনি’—এমন ঘোষণা দিয়ে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকার একটি আসনে প্রার্থী হওয়ার কথা জানালেন প্রখ্যাত চলচ্চিত্রকার ও সাহিত্যিক শহীদ জহির রায়হানের ছেলে তপু রায়হান।
আজ রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবের আবদুস সালাম হলে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেন তিনি। সংবাদ সম্মেলনে নিজের রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি এবং নির্বাচনী কৌশল তুলে ধরেন তপু রায়হান।
তপু রায়হান সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘আমাদের দরকার দুর্নীতিমুক্ত, দলীয়করণমুক্ত, রাজনৈতিক অ্যাজেন্ডামুক্ত সত্যিকারের জনকল্যাণমুখী, সৃজনশীল একটি সরকার ও তার প্রশাসন। আমার বাবা জহির রায়হান রাজনৈতিক সচেতন হলেও কোনো দলের সক্রিয় সদস্য ছিলেন না। বাবার মানবতাবাদী সমাজ প্রতিষ্ঠার স্বপ্নকে ধারণ করে সংসদীয় গণতন্ত্রের মাধ্যমে কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট না হয়েও মানবকল্যাণমুখী রাজনীতি করা সম্ভব বলে আমি বিশ্বাস করি।’
তপু রায়হান জানান, ঢাকা-১৭ আসন থেকে তিনি নির্বাচনে লড়বেন। ঢাকা-১৭ আসনটি ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ১৫, ১৮, ১৯ ও ২০ ওয়ার্ড এবং ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট থানার ক্যান্টনমেন্ট এলাকা নিয়ে গঠিত। মূলত গুলশান, বনানী, নিকেতন, মহাখালী, বারিধারা, শাহজাদপুর এবং ঢাকা সেনানিবাসের একাংশ নিয়ে এই আসনটি।
তপু রায়হান বলেন, ‘এই এলাকার সমস্যা সমাধানে আমি এলাকাভিত্তিক ইশতেহার তৈরির উদ্যোগ নিয়েছি। কড়াইল বস্তির মতো নির্দিষ্ট অঞ্চলের মানুষের সমস্যা চিহ্নিত করে সেগুলোর কার্যকর মডেল তৈরির চেষ্টা করছি।’
তপু রায়হান আরও বলেন, ‘এই মাসেই এলাকাভিত্তিক ইশতেহারগুলো প্রকাশ করা হবে। এই ইশতেহার নিয়ে সব প্রার্থীর কাছে যাব এবং তাঁদের সহযোগিতা চাইব।’
সহযোগিতামূলক রাজনৈতিক সংস্কৃতিই আমার নির্বাচনী প্রচারণার মূল ভিত্তি—উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমি জয়ী হই বা না হই, নির্বাচনের পর ঢাকা-১৭ আসনে যিনিই এমপি হন, এলাকার উন্নয়ন ও সমস্যা সমাধানে আমি তাঁর সঙ্গে কাজ করে যাব।’
জহির রায়হানপুত্র বলেন, ‘সরকারের সঙ্গে একযোগে কাজ করার লক্ষ্যে বিশেষজ্ঞদের নিয়ে একটি উপদেষ্টামণ্ডলী তৈরির চেষ্টা করছি। নীতি (পলিসি) তৈরি, বাজেট প্রণয়ন এবং কাজ শুরু করার প্রতিটি ধাপে এই কমিটি আমাকে সাহায্য করবে।’

নতুন সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পরই জনপ্রশাসনের দুই স্তরে পদোন্নতির প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। এ দফায় বিসিএস ১৮তম ব্যাচের যুগ্ম-সচিবেরা অতিরিক্ত সচিব হিসেবে এবং ৩০তম ব্যাচের সিনিয়র সহকারী সচিবেরা উপসচিব হিসেবে পদোন্নতি পেতে যাচ্ছেন। সুপিরিয়র সিলেকশন বোর্ড (এসএসবি) এ ক্ষেত্রে অতিরিক্ত সচিব পদে নিয়মিত ব্যাচ হিসে
০৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
দায়িত্ব পালনের সময় অস্বাভাবিক সম্পদ অর্জন, অনিয়ম ও প্রভাব খাটানোর অভিযোগের ভিত্তিতে প্রাথমিক অনুসন্ধান শেষে এই নোটিশ পাঠানো হয়েছে। নোটিশে তাঁদের নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সম্পদের উৎস ও বিবরণ জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনের লক্ষ্যে প্রস্তুতি প্রায় গুছিয়ে এনেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। চলতি মাসের মধ্যে প্রাক্-প্রস্তুতি শেষ করে ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করার চিন্তা আছে কমিশনের।
২ ঘণ্টা আগে
আওয়ামী লীগের সময় অপহরণ ও গুমের অভিযোগে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় কারাগারে থাকা সেনা কর্মকর্তাদের পক্ষে ট্রাইব্যুনালে লড়বেন না ব্যারিস্টার এম সারওয়ার হোসেন।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগমের সাবেক দুই ব্যক্তিগত কর্মকর্তা তুহিন ফারাবী ও মাহমুদুল হাসানের নামে থাকা সম্পদের হিসাব চেয়ে নোটিশ জারি করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। সম্প্রতি দুদক থেকে নোটিশ জারির বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন দুদকের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা।
দুদকের সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, দায়িত্ব পালনের সময় অস্বাভাবিক সম্পদ অর্জন, অনিয়ম ও প্রভাব খাটানোর অভিযোগের ভিত্তিতে প্রাথমিক অনুসন্ধান শেষে এই নোটিশ পাঠানো হয়েছে। নোটিশে তাঁদের নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সম্পদের উৎস ও বিবরণ জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
সূত্র আরও জানায়, তুহিন ফারাবী ও মাহমুদুল হাসানকে এর আগে দুদক প্রাথমিকভাবে তলব করে জিজ্ঞাসাবাদও করেছিল, যেখানে তাঁদের কাছ থেকে আয়-ব্যয়ের প্রাথমিক তথ্য সংগ্রহ করা হয়। সেই জিজ্ঞাসাবাদের ভিত্তিতেই দুদক পরবর্তীতে সম্পদের বিস্তারিত হিসাব চেয়ে নোটিশ পাঠায়।
দুদক জানায়, সম্পদের হিসাব না দিলে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ অনুযায়ী পরবর্তী আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সম্প্রতি স্বাস্থ্য খাত-সংক্রান্ত বেশ কয়েকটি দুর্নীতি ও অনিয়মের অনুসন্ধানের অংশ হিসেবেই এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
সূত্রটি বলছে, স্বাস্থ্য উপদেষ্টার কার্যালয়ে দায়িত্ব পালনকালে কিছু কর্মকর্তার বিরুদ্ধে সরকারি বরাদ্দের অপব্যবহার, নিয়োগ বাণিজ্য ও সরবরাহ কার্যক্রমে অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। ওই অভিযোগগুলোর পরিপ্রেক্ষিতেই তুহিন ফারাবী ও মাহমুদুল হাসানের সম্পদ যাচাইপ্রক্রিয়া শুরু করে দুদক।
এর আগে গত ২১ মে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার সাবেক ব্যক্তিগত কর্মকর্তা (পিও) তুহিন ফারাবী (ছাত্র প্রতিনিধি), ডা. মাহমুদুল হাসান ও এনসিপির বহিষ্কারকৃত যুগ্ম সদস্যসচিব গাজী সালাউদ্দীন তানভীরকে জিজ্ঞাসাবাদ করে দুদক। ওই দিন তদবির, চাঁদাবাজি, টেন্ডার বাণিজ্যসহ নানা অনিয়ম, দুর্নীতির অভিযোগে কমিশনের বিশেষ অনুসন্ধান ও তদন্ত সংক্রান্ত দু’টি শাখার কর্মকর্তারা রাজধানীর সেগুনবাগিচায় দুদকের প্রধান কার্যালয়ে তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করেন। দুদকের প্রাথমিক অনুসন্ধানে তাঁদের নামে স্থাবর-অস্থাবর সম্পদের তথ্য পাওয়া গেছে। জিজ্ঞাসাবাদকালে তাঁদের ওই সব সম্পদের উৎস সম্পর্কে জানতে চাওয়া হয়।
তুহিন ফারাবীর বিরুদ্ধে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার দপ্তরে কাজ করার সময় ক্ষমতার অপব্যবহার, তদবির বাণিজ্য, চাঁদাবাজি, টেন্ডার বাণিজ্যসহ নানা দুর্নীতি ও অনিয়মের মাধ্যমে নামে-বেনামে শত শত কোটি টাকার অবৈধ সম্পদের মালিক হওয়ার অভিযোগ উঠেছে। তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদের সময় নিজের এবং স্ত্রী ও সন্তানদের জাতীয় পরিচয়পত্র, পাসপোর্ট, তাঁর ও স্ত্রীর আয়করের হালনাগাদ নথির সত্যায়িত ফটোকপি, নিজের ও স্ত্রী-সন্তানদের নামে পরিচালিত ব্যাংক হিসাবের বিবরণী জমা দিতে বলা হয়েছিল।
ডা. মাহমুদুল হাসানের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার, তদবির, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজির মাধ্যমে বিপুল অবৈধ সম্পদের মালিক হওয়ার অভিযোগ রয়েছে। তাঁর নিজের, স্ত্রী ও সন্তানদের জাতীয় পরিচয়পত্র, পাসপোর্ট (যদি থাকে), আয়কর নথি, ব্যাংক হিসাবের বিবরণীসহ হাজির হতে বলা হয়।
এর পর গত ২৭ মে তুহিন ফারাবী ও মাহমুদুল হাসানের বিরুদ্ধে দেশত্যাগ ও জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) ব্লকের নিষেধাজ্ঞা দেন ঢাকা মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন গালিব।

স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগমের সাবেক দুই ব্যক্তিগত কর্মকর্তা তুহিন ফারাবী ও মাহমুদুল হাসানের নামে থাকা সম্পদের হিসাব চেয়ে নোটিশ জারি করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। সম্প্রতি দুদক থেকে নোটিশ জারির বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন দুদকের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা।
দুদকের সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, দায়িত্ব পালনের সময় অস্বাভাবিক সম্পদ অর্জন, অনিয়ম ও প্রভাব খাটানোর অভিযোগের ভিত্তিতে প্রাথমিক অনুসন্ধান শেষে এই নোটিশ পাঠানো হয়েছে। নোটিশে তাঁদের নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সম্পদের উৎস ও বিবরণ জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
সূত্র আরও জানায়, তুহিন ফারাবী ও মাহমুদুল হাসানকে এর আগে দুদক প্রাথমিকভাবে তলব করে জিজ্ঞাসাবাদও করেছিল, যেখানে তাঁদের কাছ থেকে আয়-ব্যয়ের প্রাথমিক তথ্য সংগ্রহ করা হয়। সেই জিজ্ঞাসাবাদের ভিত্তিতেই দুদক পরবর্তীতে সম্পদের বিস্তারিত হিসাব চেয়ে নোটিশ পাঠায়।
দুদক জানায়, সম্পদের হিসাব না দিলে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ অনুযায়ী পরবর্তী আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সম্প্রতি স্বাস্থ্য খাত-সংক্রান্ত বেশ কয়েকটি দুর্নীতি ও অনিয়মের অনুসন্ধানের অংশ হিসেবেই এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
সূত্রটি বলছে, স্বাস্থ্য উপদেষ্টার কার্যালয়ে দায়িত্ব পালনকালে কিছু কর্মকর্তার বিরুদ্ধে সরকারি বরাদ্দের অপব্যবহার, নিয়োগ বাণিজ্য ও সরবরাহ কার্যক্রমে অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। ওই অভিযোগগুলোর পরিপ্রেক্ষিতেই তুহিন ফারাবী ও মাহমুদুল হাসানের সম্পদ যাচাইপ্রক্রিয়া শুরু করে দুদক।
এর আগে গত ২১ মে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার সাবেক ব্যক্তিগত কর্মকর্তা (পিও) তুহিন ফারাবী (ছাত্র প্রতিনিধি), ডা. মাহমুদুল হাসান ও এনসিপির বহিষ্কারকৃত যুগ্ম সদস্যসচিব গাজী সালাউদ্দীন তানভীরকে জিজ্ঞাসাবাদ করে দুদক। ওই দিন তদবির, চাঁদাবাজি, টেন্ডার বাণিজ্যসহ নানা অনিয়ম, দুর্নীতির অভিযোগে কমিশনের বিশেষ অনুসন্ধান ও তদন্ত সংক্রান্ত দু’টি শাখার কর্মকর্তারা রাজধানীর সেগুনবাগিচায় দুদকের প্রধান কার্যালয়ে তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করেন। দুদকের প্রাথমিক অনুসন্ধানে তাঁদের নামে স্থাবর-অস্থাবর সম্পদের তথ্য পাওয়া গেছে। জিজ্ঞাসাবাদকালে তাঁদের ওই সব সম্পদের উৎস সম্পর্কে জানতে চাওয়া হয়।
তুহিন ফারাবীর বিরুদ্ধে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার দপ্তরে কাজ করার সময় ক্ষমতার অপব্যবহার, তদবির বাণিজ্য, চাঁদাবাজি, টেন্ডার বাণিজ্যসহ নানা দুর্নীতি ও অনিয়মের মাধ্যমে নামে-বেনামে শত শত কোটি টাকার অবৈধ সম্পদের মালিক হওয়ার অভিযোগ উঠেছে। তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদের সময় নিজের এবং স্ত্রী ও সন্তানদের জাতীয় পরিচয়পত্র, পাসপোর্ট, তাঁর ও স্ত্রীর আয়করের হালনাগাদ নথির সত্যায়িত ফটোকপি, নিজের ও স্ত্রী-সন্তানদের নামে পরিচালিত ব্যাংক হিসাবের বিবরণী জমা দিতে বলা হয়েছিল।
ডা. মাহমুদুল হাসানের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার, তদবির, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজির মাধ্যমে বিপুল অবৈধ সম্পদের মালিক হওয়ার অভিযোগ রয়েছে। তাঁর নিজের, স্ত্রী ও সন্তানদের জাতীয় পরিচয়পত্র, পাসপোর্ট (যদি থাকে), আয়কর নথি, ব্যাংক হিসাবের বিবরণীসহ হাজির হতে বলা হয়।
এর পর গত ২৭ মে তুহিন ফারাবী ও মাহমুদুল হাসানের বিরুদ্ধে দেশত্যাগ ও জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) ব্লকের নিষেধাজ্ঞা দেন ঢাকা মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন গালিব।

নতুন সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পরই জনপ্রশাসনের দুই স্তরে পদোন্নতির প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। এ দফায় বিসিএস ১৮তম ব্যাচের যুগ্ম-সচিবেরা অতিরিক্ত সচিব হিসেবে এবং ৩০তম ব্যাচের সিনিয়র সহকারী সচিবেরা উপসচিব হিসেবে পদোন্নতি পেতে যাচ্ছেন। সুপিরিয়র সিলেকশন বোর্ড (এসএসবি) এ ক্ষেত্রে অতিরিক্ত সচিব পদে নিয়মিত ব্যাচ হিসে
০৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-১৭ আসনে প্রার্থী হওয়ার কথা জানালেন প্রখ্যাত চলচ্চিত্রকার ও সাহিত্যিক শহীদ জহির রায়হানের ছেলে তপু রায়হান। ঢাকা-১৭ আসনটি ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ১৫, ১৮, ১৯ ও ২০ ওয়ার্ড এবং ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট থানার ক্যান্টনমেন্ট এলাকা নিয়ে গঠিত।
২১ মিনিট আগে
আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনের লক্ষ্যে প্রস্তুতি প্রায় গুছিয়ে এনেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। চলতি মাসের মধ্যে প্রাক্-প্রস্তুতি শেষ করে ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করার চিন্তা আছে কমিশনের।
২ ঘণ্টা আগে
আওয়ামী লীগের সময় অপহরণ ও গুমের অভিযোগে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় কারাগারে থাকা সেনা কর্মকর্তাদের পক্ষে ট্রাইব্যুনালে লড়বেন না ব্যারিস্টার এম সারওয়ার হোসেন।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগে আগামী ১৩ নভেম্বর থেকে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সংলাপে বসবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
আজ রোববার ইসির পরিচালক জনসংযোগ মো. রুহুল আমিন মল্লিক এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, ‘১৩ নভেম্বর থেকে দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ শুরু করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। সকাল ও বিকেলে দুই বেলা করে সংলাপ হবে। তবে কোন দলের সঙ্গে কখন বসা হবে, সেটি এখনো নির্ধারণ করা হয়নি।’
আগামী সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে অংশীজনদের সঙ্গে সংলাপ শুরু করেছে ইসি। এবার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ শুরুর আয়োজন চলছে।
আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনের লক্ষ্যে প্রস্তুতি প্রায় গুছিয়ে এনেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। চলতি মাসের মধ্যে প্রাক্-প্রস্তুতি শেষ করে ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করার চিন্তা আছে কমিশনের।
তবে গণভোটের বিষয়ে এখনো আনুষ্ঠানিক প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করেনি সাংবিধানিক এই সংস্থা। জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নে গণভোট নিয়ে সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় আছে ইসি।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগে আগামী ১৩ নভেম্বর থেকে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সংলাপে বসবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
আজ রোববার ইসির পরিচালক জনসংযোগ মো. রুহুল আমিন মল্লিক এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, ‘১৩ নভেম্বর থেকে দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ শুরু করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। সকাল ও বিকেলে দুই বেলা করে সংলাপ হবে। তবে কোন দলের সঙ্গে কখন বসা হবে, সেটি এখনো নির্ধারণ করা হয়নি।’
আগামী সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে অংশীজনদের সঙ্গে সংলাপ শুরু করেছে ইসি। এবার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ শুরুর আয়োজন চলছে।
আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনের লক্ষ্যে প্রস্তুতি প্রায় গুছিয়ে এনেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। চলতি মাসের মধ্যে প্রাক্-প্রস্তুতি শেষ করে ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করার চিন্তা আছে কমিশনের।
তবে গণভোটের বিষয়ে এখনো আনুষ্ঠানিক প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করেনি সাংবিধানিক এই সংস্থা। জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নে গণভোট নিয়ে সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় আছে ইসি।

নতুন সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পরই জনপ্রশাসনের দুই স্তরে পদোন্নতির প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। এ দফায় বিসিএস ১৮তম ব্যাচের যুগ্ম-সচিবেরা অতিরিক্ত সচিব হিসেবে এবং ৩০তম ব্যাচের সিনিয়র সহকারী সচিবেরা উপসচিব হিসেবে পদোন্নতি পেতে যাচ্ছেন। সুপিরিয়র সিলেকশন বোর্ড (এসএসবি) এ ক্ষেত্রে অতিরিক্ত সচিব পদে নিয়মিত ব্যাচ হিসে
০৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-১৭ আসনে প্রার্থী হওয়ার কথা জানালেন প্রখ্যাত চলচ্চিত্রকার ও সাহিত্যিক শহীদ জহির রায়হানের ছেলে তপু রায়হান। ঢাকা-১৭ আসনটি ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ১৫, ১৮, ১৯ ও ২০ ওয়ার্ড এবং ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট থানার ক্যান্টনমেন্ট এলাকা নিয়ে গঠিত।
২১ মিনিট আগে
দায়িত্ব পালনের সময় অস্বাভাবিক সম্পদ অর্জন, অনিয়ম ও প্রভাব খাটানোর অভিযোগের ভিত্তিতে প্রাথমিক অনুসন্ধান শেষে এই নোটিশ পাঠানো হয়েছে। নোটিশে তাঁদের নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সম্পদের উৎস ও বিবরণ জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
আওয়ামী লীগের সময় অপহরণ ও গুমের অভিযোগে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় কারাগারে থাকা সেনা কর্মকর্তাদের পক্ষে ট্রাইব্যুনালে লড়বেন না ব্যারিস্টার এম সারওয়ার হোসেন।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আওয়ামী লীগের সময় অপহরণ ও গুমের অভিযোগে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় কারাগারে থাকা সেনা কর্মকর্তাদের পক্ষে ট্রাইব্যুনালে লড়বেন না ব্যারিস্টার এম সারওয়ার হোসেন।
আজ রোববার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ নিজের নাম প্রত্যাহারের জন্য আবেদন করলে তা গ্রহণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
আদালত থেকে বের হয়ে সারওয়ার হোসেন বলেন, ‘১৫ জন সেনা কর্মকর্তার পক্ষে আমরা পাঁচজন আইনজীবী ওকালতনামার সাবমিট করেছিলাম ২২ অক্টোবর। পরবর্তীতে দেখলাম আমি নিজে একটি অভিযোগ করেছিলাম। সেই অভিযোগের আসামি, এই মামলারও আসামি।’
তিনি বলেন, ‘প্রফেশনাল এথিকস অ্যান্ড কনডাক্ট (পেশাগত নৈতিকতা ও আচরণবিধি) অনুযায়ী আমার ডিফেন্স আইনজীবী হওয়ার কোনো সুযোগ নেই। সেই প্রফেশনাল কনডাক্ট এবং এথিকস অনুযায়ী এবং আইসিটি বিধি অনুযায়ী আজকে একটা আবেদন করেছি। ট্রাইব্যুনাল সেই আবেদন গ্রহণ করেছেন।’
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলা তিনটির মধ্যে দুটি ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের শাসনামলে গুম-নির্যাতনের মাধ্যমে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের ঘটনার। অন্যটি জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় রাজধানীর রামপুরা ও বনশ্রী এলাকায় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধ সম্পর্কিত। এসব মামলায় সাবেক ও বর্তমান ২৫ সেনা কর্মকর্তাসহ মোট ৩২ জন আসামি। তাঁদের মধ্যে ১৫ সেনা কর্মকর্তা বর্তমানে ঢাকা সেনানিবাসে ঘোষিত সাবজেলে রয়েছেন।
গুম-নির্যাতনের ঘটনায় করা দুটি মামলার একটিতে আসামি ১৭ জন। তাঁদের মধ্যে র্যাবের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তোফায়েল মোস্তফা সারোয়ার, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. কামরুল হাসান, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাহাবুব আলম, ব্রিগেডিয়ার কে এম আজাদ, কর্নেল আবদুল্লাহ আল মোমেন ও কর্নেল আনোয়ার লতিফ খান (এখন অবসরকালীন ছুটিতে), র্যাবের গোয়েন্দা শাখার সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. মশিউর রহমান, লেফটেন্যান্ট কর্নেল সাইফুল ইসলাম সুমন ও লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. সারওয়ার বিন কাশেম এখন কারাগারে রয়েছেন।
আসামিদের মধ্যে র্যাবের সাবেক তিনজন মহাপরিচালকও আছেন। তাঁরা হলেন—বেনজীর আহমেদ (পরে আইজিপি হন), এম খুরশিদ হোসেন ও মো. হারুন-অর-রশিদ। তাঁরা পলাতক। এ মামলার আসামির তালিকায় থাকা শেখ হাসিনা, সাবেক প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান ও র্যাবের সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) মুহাম্মাদ খায়রুল ইসলাম পলাতক।
গণ-অভ্যুত্থানের সময় রাজধানীর রামপুরা ও বনশ্রী এলাকায় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের আরেকটি মামলায় বিজিবির সাবেক কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ রেদোয়ানুল ইসলাম, বিজিবির সাবেক কর্মকর্তা মেজর মো. রাফাত-বিন-আলম, পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত উপকমিশনার (এডিসি) মো. রাশেদুল ইসলাম ও সাবেক ওসি মো. মশিউর রহমানকে আসামি করা হয়েছে। এর মধ্যে রেদোয়ানুল ও রাফাত এখন সেনানিবাসের সাবজেলে আছেন। বাকি দুই আসামি পলাতক।

আওয়ামী লীগের সময় অপহরণ ও গুমের অভিযোগে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় কারাগারে থাকা সেনা কর্মকর্তাদের পক্ষে ট্রাইব্যুনালে লড়বেন না ব্যারিস্টার এম সারওয়ার হোসেন।
আজ রোববার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ নিজের নাম প্রত্যাহারের জন্য আবেদন করলে তা গ্রহণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
আদালত থেকে বের হয়ে সারওয়ার হোসেন বলেন, ‘১৫ জন সেনা কর্মকর্তার পক্ষে আমরা পাঁচজন আইনজীবী ওকালতনামার সাবমিট করেছিলাম ২২ অক্টোবর। পরবর্তীতে দেখলাম আমি নিজে একটি অভিযোগ করেছিলাম। সেই অভিযোগের আসামি, এই মামলারও আসামি।’
তিনি বলেন, ‘প্রফেশনাল এথিকস অ্যান্ড কনডাক্ট (পেশাগত নৈতিকতা ও আচরণবিধি) অনুযায়ী আমার ডিফেন্স আইনজীবী হওয়ার কোনো সুযোগ নেই। সেই প্রফেশনাল কনডাক্ট এবং এথিকস অনুযায়ী এবং আইসিটি বিধি অনুযায়ী আজকে একটা আবেদন করেছি। ট্রাইব্যুনাল সেই আবেদন গ্রহণ করেছেন।’
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলা তিনটির মধ্যে দুটি ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের শাসনামলে গুম-নির্যাতনের মাধ্যমে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের ঘটনার। অন্যটি জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় রাজধানীর রামপুরা ও বনশ্রী এলাকায় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধ সম্পর্কিত। এসব মামলায় সাবেক ও বর্তমান ২৫ সেনা কর্মকর্তাসহ মোট ৩২ জন আসামি। তাঁদের মধ্যে ১৫ সেনা কর্মকর্তা বর্তমানে ঢাকা সেনানিবাসে ঘোষিত সাবজেলে রয়েছেন।
গুম-নির্যাতনের ঘটনায় করা দুটি মামলার একটিতে আসামি ১৭ জন। তাঁদের মধ্যে র্যাবের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তোফায়েল মোস্তফা সারোয়ার, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. কামরুল হাসান, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাহাবুব আলম, ব্রিগেডিয়ার কে এম আজাদ, কর্নেল আবদুল্লাহ আল মোমেন ও কর্নেল আনোয়ার লতিফ খান (এখন অবসরকালীন ছুটিতে), র্যাবের গোয়েন্দা শাখার সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. মশিউর রহমান, লেফটেন্যান্ট কর্নেল সাইফুল ইসলাম সুমন ও লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. সারওয়ার বিন কাশেম এখন কারাগারে রয়েছেন।
আসামিদের মধ্যে র্যাবের সাবেক তিনজন মহাপরিচালকও আছেন। তাঁরা হলেন—বেনজীর আহমেদ (পরে আইজিপি হন), এম খুরশিদ হোসেন ও মো. হারুন-অর-রশিদ। তাঁরা পলাতক। এ মামলার আসামির তালিকায় থাকা শেখ হাসিনা, সাবেক প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান ও র্যাবের সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) মুহাম্মাদ খায়রুল ইসলাম পলাতক।
গণ-অভ্যুত্থানের সময় রাজধানীর রামপুরা ও বনশ্রী এলাকায় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের আরেকটি মামলায় বিজিবির সাবেক কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ রেদোয়ানুল ইসলাম, বিজিবির সাবেক কর্মকর্তা মেজর মো. রাফাত-বিন-আলম, পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত উপকমিশনার (এডিসি) মো. রাশেদুল ইসলাম ও সাবেক ওসি মো. মশিউর রহমানকে আসামি করা হয়েছে। এর মধ্যে রেদোয়ানুল ও রাফাত এখন সেনানিবাসের সাবজেলে আছেন। বাকি দুই আসামি পলাতক।

নতুন সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পরই জনপ্রশাসনের দুই স্তরে পদোন্নতির প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। এ দফায় বিসিএস ১৮তম ব্যাচের যুগ্ম-সচিবেরা অতিরিক্ত সচিব হিসেবে এবং ৩০তম ব্যাচের সিনিয়র সহকারী সচিবেরা উপসচিব হিসেবে পদোন্নতি পেতে যাচ্ছেন। সুপিরিয়র সিলেকশন বোর্ড (এসএসবি) এ ক্ষেত্রে অতিরিক্ত সচিব পদে নিয়মিত ব্যাচ হিসে
০৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-১৭ আসনে প্রার্থী হওয়ার কথা জানালেন প্রখ্যাত চলচ্চিত্রকার ও সাহিত্যিক শহীদ জহির রায়হানের ছেলে তপু রায়হান। ঢাকা-১৭ আসনটি ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ১৫, ১৮, ১৯ ও ২০ ওয়ার্ড এবং ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট থানার ক্যান্টনমেন্ট এলাকা নিয়ে গঠিত।
২১ মিনিট আগে
দায়িত্ব পালনের সময় অস্বাভাবিক সম্পদ অর্জন, অনিয়ম ও প্রভাব খাটানোর অভিযোগের ভিত্তিতে প্রাথমিক অনুসন্ধান শেষে এই নোটিশ পাঠানো হয়েছে। নোটিশে তাঁদের নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সম্পদের উৎস ও বিবরণ জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনের লক্ষ্যে প্রস্তুতি প্রায় গুছিয়ে এনেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। চলতি মাসের মধ্যে প্রাক্-প্রস্তুতি শেষ করে ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করার চিন্তা আছে কমিশনের।
২ ঘণ্টা আগে