
দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক ও স্থিতিশীল রাখতে পবিত্র ঈদ-উল-আজহা উপলক্ষে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশব্যাপী কঠোর নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। জনসাধারণের জানমাল রক্ষা এবং ঈদের ছুটি চলাকালীন যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা প্রতিরোধে সেনাবাহিনীর অভিযান অব্যাহত রয়েছে। একই সঙ্গে সেনাবাহিনীর সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগের জন্য আপডেটেড হটলাইন নম্বরসমূহ প্রকাশ করা হয়েছে।
সেনাবাহিনীর বিভিন্ন ফর্মেশনের ইউনিটসমূহ ইতোমধ্যে গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় চেকপোস্ট স্থাপন ও টহল কার্যক্রম পরিচালনার মাধ্যমে সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করছে। বিশেষত, কোরবানির পশুর হাটগুলোতে চাঁদাবাজি রোধ ও নিরাপদ পরিবেশ বজায় রাখতে টহল টিম নিরলসভাবে কাজ করছে।
এছাড়াও, ঈদের আগে-পরে শহর থেকে গ্রামে সাধারণ মানুষের যাত্রা নির্বিঘ্ন করতে আন্তঃজেলা বাস টার্মিনাল ও সংযোগ সড়কে তল্লাশি ও নজরদারি কার্যক্রম জোরদার করা হয়েছে। টিকিট কালোবাজারি বন্ধে সেনাবাহিনী অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে সমন্বয় করে অভিযান পরিচালনা করছে।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী জানিয়েছে, দেশের শান্তি, নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে তারা সর্বদা প্রস্তুত। যে কোনো সন্দেহজনক কার্যকলাপ বা অপরাধমূলক তথ্য সরাসরি নিকটস্থ সেনা ক্যাম্পে অথবা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে প্রদান করতে নাগরিকদের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে।
📞 সেনা ক্যাম্পের হটলাইন নম্বরসমূহ:
রংপুর বিভাগ
১। রংপুর, রংপুর ক্যাডেট কলেজ, রংপুর সদর, গংগাচড়া, কাউনিয়া, পীরগাছা, মিঠাপুকুর, তারাগঞ্জ, পীরগঞ্জ এবং বদরগঞ্জ।
০১৭৬৯৬৬২৫১৪
০১৭৬৯৫১২০৮৮
০১৭৬৯৬৬২২২১
২। দিনাজপুর বড়পুকুরিয়া কয়লার খনি, বড় পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র, মধ্যপাড়া কঠিন শিলা খনি, দিনাজপুর সদর, দিনাজপুর, পার্বতীপুর (লোকোমোটিভ ওয়ার্কশপ অয়েল রিফুয়েলিং), বিরামপুর, নবাবগঞ্জ, হাকিমপুর, ঘোড়াঘাট, কাহারুল, বোচাগঞ্জ, খানসামা, বিরল, বীরগঞ্জ, চিরিরবন্দর, পার্বতীপুর এবং ফুলবাড়ি।
০১৭৬৯৬৮২৪৪০
০১৮৮৬৫৩৬৩০৯
০১৮২৪৩৮৮৫৭৪
০১৭২১৪৬৮৮৮৯
৩। পঞ্চগড়, পঞ্চগড় সদর, তেতুলিয়া, আটোয়ারী, দেবিগঞ্জ এবং বোদা।
০১৭৬৯৬৭২৫৯৮
০১৭৬৯৬৭৬৭২১
০১৭৬৯৬৭৫০০৬
৪। ঠাকুরগাঁও, ঠাকুরগাঁও এয়ার ফিল্ড, ঠাকুরগাঁও বিটিভি স্টেশন এবং বেতার স্টেশন, ঠাকুরগাঁও সদর, বালিয়াডাঙ্গী, পীরগঞ্জ, হরিপুর এবং রানী শৈংকল।
০১৭৬৯৬৭২৬১৬
০১৭৬৯৬৬২৫২৬
০১৮২৯৬৭৫০৮৬
৫। নীলফামারী, সৈয়দপুর বিমানবন্দর, নীলফামারী সদর, ডিমলা, জলঢাকা, কিশোরগঞ্জ, ডোমার এবং সৈয়দপুর।
০১৭৬৯৬৮২৩৮৮
০১৮১৪৭৫৩৫৯৯
০১৬৩২৮২৭৮৪৬
৬। লালমনিরহাট, লালমনিরহাট মিলিটারি ফার্ম, সদর উপজেলা, কালিগঞ্জ, আদিতমারি, হাতীবান্ধা এবং পাটগ্রাম।
০১৭৬৯৬৮২৩৬০
০১৭৬৯৫১১৭৪০
০১৭৬৯৬৮২৩৬৬
৭। গাইবান্ধা, গাইবান্ধা সদর, সুন্দরগঞ্জ, পলাশবাড়ী সাদুল্লাপুর, ফুলছড়ি, সাঘাটা এবং গোবিন্দগঞ্জ।
০১৬২৫৪৬২৫৮৮
০১৭৯১৪৬৮৪৮৭
০১৭৯১৪৬৮৪৮৮
৮। কুড়িগ্রাম, কুড়িগ্রাম সদর, উলিপুর, চিলমারি ফুলবাড়ি, নাগেশ্বরী, ভুরুঙ্গামারী, রাজারহাট রৌমারী এবং রাজিবপুর।
০১৭৬৯৬৬২৫৪৬
রাজশাহী বিভাগ
১। বগুড়া সদর, মাঝিড়া, দুপচাঁচিয়া এবং সারিয়াকান্দি।
০১৭৬৯১১৭৯৬৩
০১৭৫৪৯৩০৮৬৬
০১৭৫৪৯৩০৬৯৪
০১৭৫৯৯৬১২১০
২। নওগাঁ সদর, পত্মীতলা এবং নিয়ামতপুর।
০১৭৬৯১২২১২২
০১৭৬৯১২২১০৭
০১৭৬৯১২২১০৯
৩। জয়পুরহাট, কালাই, খেতলাল, পাঁচবিবি এবং আক্কেলপুর।
০১৭৬৯১১২১৪৪
৪। সিরাজগঞ্জ সদর, বেলকুচি, কাজীপুর, তাড়াশ এবং উল্লাপাড়া।
০১৭৬৯১২৬০১৫
০১৭৬৯১২২৪৪৯
০১৭৬৯১২২৪১৯
০১৭৬৯১২২৪৯৬
০১৭৬৯১২২৪৭৬
৫। নাটোর সদর, লালপুর এবং সিংড়া থানা।
০১৭৬৯১১২৪৪৭
০১৭৬৯১১২৪৫৪
০১৭৬৯১১২৪৫৬
৬। রাজশাহী সিটি ।
০১৭৬৯১১২৩৮৮
৭। দুর্গাপুর।
০১৭৬৯১১৮৯৭১
৮। মোহনপুর।
০১৭৬৯১১৮৯৭২
৯। চারঘাট।
০১৭৬৯১১৮৯৭৩
১০। পাবনা সদর, সাঁথিয়া এবং ভাঙ্গুড়া।
০১৩৩৯৫০২৭১০
১১। চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর।
০১৭৬৯১১২৩৭২
১২। শিবগঞ্জ।
০১৭৬৯১১৭৩৯২
খুলনা বিভাগ
১। কুষ্টিয়া সদর, মিরপুর, কুমারখালী, খোকশা, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, দৌলতপুর এবং ভেড়ামারা।
০১৭৬৯৫৫২৩৬২
০১৭৬৯৫৫৮৬৪২
২। মুজিবনগর, মেহেরপুর সদর এবং গাংনী।
০১৭৬৯৫৫৮৪৫০
০১৭৬৯৫৫৮৬৫১
৩। ঝিনাইদহ সদর, কালীগঞ্জ, শৈলকুপা, হরিণাকুন্ড, মহেশপুর এবং কোটচাঁদপুর।
০১৭৬৯৫৫২৪৩৬
০১৭৬৯৫৫২৪৪২
০১৭৬৯৫৫২৪৩৮
৪। চুয়াডাঙ্গা সদর, দামুড়হুদা, জীবননগর এবং আলমডাঙ্গা।
০১৭৬৯৫৫৬৭১৫
০১৭৬৯০২৬০০৬
৫। যশোর সদর, চৌগাছা, বাঘারপাড়া, ঝিকরগাছা, শার্শা, অভয়নগর, কেশবপুর এবং মনিরামপুর।
০১৭৬৯৫৫৮১৬৮
০১৭৬৯৫৫৮১৬৭
০১৭৬৯৫৫৮১৬৬
৬। নড়াইল সদর, লোহাগড়া, নড়াগাতী এবং কালিয়া।
০১৭৬৯৫৫৪৫০৫
০১৭৬৯৫৫৮৩৫১
৭। মাগুরা সদর, শ্রীপুর, মোহাম্মদপুর এবং শালিখা।
০১৭৬৯৫৫৪৫২২
০১৭৯৭৪৭০২৯১
৮। খুলনা সদর, সোনাডাঙ্গা, রূপসা, ফুলতলা, খালিশপুর, বয়রা, ডুমুরিয়া, দাকোপ, বটিয়াঘাটা এবং পাইকগাছা।
০১৩৩৪৭৯৬৩৯৫
০১৩৩৪৭৯৬৩৯৯
০১৩৩৪৭৯৬৩৯৮
০১৩৩৪৭৯৬৩৯৭
০১৩৩৪৭৯৬৪০০
৯। সাতক্ষীরা, কলরোয়া, তালা, পাটকেলঘাটা, কালিগঞ্জ, দেবহাটা, শ্যামনগর এবং আশাশুনি।
০১৭৬৯৫৫৮৬৪৭
০১৭৬৯৫৫৮৬৪৮
০১৭৬৯৫৫৮৬৪৯
১০। বাগেরহাট সদর।
০১৭৬৯-০৭৮৪২৩
১১। মোড়েলগঞ্জ।
০১৭৬৯-০৭৮৪২০
১২। মোল্লাহাট।
০১৭৬৯-০৭৮৪২১
১৩। চিতলমারী।
০১৭৬৯-০৭৮৪২২
১৪। রামপাল।
০১৭৬৯-০৭৮৪১৯
চট্টগ্রাম বিভাগ
১। মীরসরাই, সীতাকুণ্ড, বায়েজিদ বোস্তামী, হাটহাজারী, এবং রাউজান।
০১৭৬৯২৪৫২৪৩
২। খুলসী, হালিশহর, পাহাড়তলী, বন্দর, পতেঙ্গা, ইপিজেড এবং আকবরশাহ।
০১৭৬৯২৫৩৬৪৯
৩। আনোয়ারা, কর্ণফুলী, এবং বোয়ালখালী।
০১৭৬৯২৪৪২১৪
৪। কোতোয়ালি, রাঙ্গুনিয়া, ডাবলমুরিং, সদরঘাট, পাঁচলাইশ, চাঁদগাঁও এবং চকবাজার।
০১৭৬৯২৪২৬১৭
০১৭৬৯২৪২৬১৫
৫। পটিয়া।
০১৩৩৬৬১৯৪২৫
৬। চন্দনাইশ।
০১৭৬৯১০২৪০১
৭। সাতকানিয়া।
০১৮৫৮৩৬৭৯৩৭
৮। বাশখালি।
০১৭৬৯১০২৮২২
৯। লোহাগাঁড়া।
০১৭৬৯১০৪৫৫৪
১০। কক্সবাজার সদর উপজেলা।
০১৮৩১৩৮৭৭৯৬
১১। ঈদগাঁও।
০১৭৬৯১০২৬৪৭
১২। রামু।
০১৭৬৯১০২৬৪৬
১৩। উখিয়া।
০১৮২৬৫৫২০৭৫
১৪। চকরিয়া।
০১৭৬৯১০৪৬১৭
১৫। পেকুয়া।
০১৭৬৯১০৭৪৬৯
১৬। নোয়াখালী সদর, সোনাইমুড়ী, কোম্পানীগঞ্জ এবং সেনাবাগ।
০১৭৬৯-৩৩২৩৬৬
০১৭৬৯-৩৩২৩৬৮
০১৬০২-০৩২৩৬২
০১৭৬৯-৩৩২১৮০
১৭। ফেনী সদর, সোনাগাজী, দাগনভূঞা এবং ফুলগাজী ।
০১৭৬৯-৩৩২৪১০
০১৭৬৯-৫১১১৮০
০১৭০৯-৩৪২৭৯৮
০১৭৬৯-৩৩২১৬৬
১৮। লক্ষীপুর সদর, রামগঞ্জ, রায়পুর এবং রামগতি।
০১৭৬৯-৩৩২৩৮২
০১৭৬৯-৩৩২৩৭২
০১৭৭০-৫৫২১৬৫
০১৭৬৯-৩৩১২৫৯
১৯। চাঁদপুর সদর, হাজিগঞ্জ এবং ফরিদগঞ্জ।
০১৭৬৯-৩৩২৬৫৭
০১৭৬৯-৩৩৭৬৫৩
০১৬২৭-৫০৬০০৪
২০। কুমিল্লা সদর, আলেখারচর, চৌদ্দগ্রাম, লাকসাম, নাঙ্গলকোট, মনোহরগঞ্জ, বুড়িচং, দেবিদ্বার, হোমনা, দাউদকান্দি, লালমাই এবং চান্দিনা।
০১৭৬৯-৩৩২৪৪৪০
০১৭৬৯-৩৩২৪৪৮
০১৭৬৯-৩৩২৪৪৬
০১৭৬৯৩৩২১৩৩
০১৭৬৯৩৩৭৬৫৫
০১৭৬৯-৩৩২২৫৫
০১৭৬৯-৩৩৮১৯৭
০১৭৬৯-৩৩১০৫৭
০১৭৬৯-৩৩০৩৫০
০১৭৬৯-৩৩২২৯৯
০১৮১১-৭৮১২৫৭
০১৭৬৯-৩৩১৩৩২
২১। ব্রাক্ষণবাড়িয়া সদর, আখাউড়া, আশুগঞ্জ এবং নবীনগর।
০১৭৬৯-৩৩২৬০৯
০১৭৬৯-৩৩০৩৬৫
০১৭৬৯-১১৬৪২০
০১৭৬৯-১১৬৪৪৭
সিলেট বিভাগ
১। বড়লেখা, জুরি এবং কুলাউড়া।
০১৭৬৯৫১১০৮১
২। মৌলভীবাজার, রাজনগর, শ্রীমঙ্গল এবং কমলগঞ্জ।
০১৭৬৯১৭২৩৮৬
৩। সুনামগঞ্জ সদর, তাহেরপুর, মধ্যনগর, বিষমপুর, শান্তিগঞ্জ, দিরাই, ধর্মপাশা, শাল্লা এবং জামালগঞ্জ।
০১৭৬৯১৭৮৭৫৫
৪। ছাতক, দোয়ারাবাজার এবং জগন্নাথপুর।
০১৫৭৫৫৪৫৩৯৫
৫। গোয়াইনঘাট, জৈন্তাপুর, কানাইঘাট এবং জকিগঞ্জ।
০১৭৬৯১৭৭৬৪৩
৬। গোলাপগঞ্জ, বিয়ানীবাজার, ফেঞ্চুগঞ্জ, দক্ষিণ সুরমা এবং মোগলা বাজার।
০১৭৬৯১৭২৫৩৪
৭। জালালাবাদ, কোতোয়ালি, বিমানবন্দর, শাহপরান এবং কোম্পানীগঞ্জ।
০১৭৬৯১৭২৫৫৬
৮। ওসমানীনগর, বালাগঞ্জ এবং বিশ্বনাথ।
০১৭৭৪৫৪০৪৫০
৯। হবিগঞ্জ, বাহুবল এবং রশিদপুর।
০১৭৬৯১৭২৬১৪
১০। বানিয়াচং, নবীগঞ্জ এবং আজমিরিগঞ্জ।
০১৭৬৯১৭২৬১৬
১১। মাধবপুর, শায়েস্তাগঞ্জ এবং চুনারুঘাট।
০১৭৪৫৭৭৬৪৮৮
ময়মনসিংহ বিভাগ
১। নেত্রকোনা সদর, আটপাড়া, বারহাট্টা, মোহনগঞ্জ
০১৭৬৯২০২৪৩৬
২। মদন, কেন্দুয়া, খালিয়াজুরী
০১৩০৩১২১৫৫১
৩। দুর্গাপুর, পূর্বধলা
০১৭৬৯১৯২০৯৬
৪। ময়মনসিংহ সদর, মুক্তাগাছা, ফুলবাড়িয়া
০১৭৬৯২০২৫১৬
০১৭৬৯২০৬০১৩
৫। তারাকান্দা, ফুলপুর, হালুয়াঘাট, ধোবাউরা
০১৭৬৯২০২৫৩০
৬। গৌরীপুর, ঈশ্বরগঞ্জ, নান্দাইল
০১৭৬৯১৯২১১২
৭। ভালুকা, ত্রিশাল
০১৭৬৯১৯২১৭৪
৮। গফরগাঁও
০১৭৬৯১৯২১৭৩
৯। জামালপুর সদর, মেলান্দহ
০১৮২৯৫৫৪৫৯২
১০। মাদারগঞ্জ
০১৬০৯২৫১৯৬০
১১। সরিষাবাড়ী
০১৭৪৭৩২৬৭১৯
১২। দেওয়ানগঞ্জ, বকশীগঞ্জ, ইসলামপুর
০১৭৬৯১৯২১৪৬
১৩। শেরপুর সদর
০১৭৬৯১৯২৫২০
১৪। নকলা, নালিতাবাড়ী
০১৭৬৯৫৫৬৬৬৬
১৫। শ্রীবরদী, ঝিনাইগাতী
০১৭৬৯৫১০০১২
বরিশাল বিভাগ
১। বরিশাল সদর
০১৭৬৯-০৭৮৪০০
০১৭৬৯-০৭৮৪০১
০১৭৬৯-০৭৮৪০২
২। হিজলা।
০১৭৬৯-০৭৮৪০৩
৩। বাবুগঞ্জ।
০১৭৬৯-০৭৮৪০৪
৪। গৌরনদী।
০১৭৬৯-০৭৮৪০৫
৫। বাকেরগঞ্জ।
০১৭৬৯-০৭৮৪০৬
০১৭৬৯-০৭৮৪০৭
৬। পটুয়াখালী সদর।
০১৭৬৯-০৭৮৪০৯
৭। মির্জাগঞ্জ।
০১৭৬৯-০৭৮৪০৮
৮। গলাচিপা।
০১৭৬৯-০৭৮৪১০
৯। বাউফল।
০১৭৬৯-০৭৮৪১১
১০। কলাপাড়া।
০১৭৬৯-০৭৮৪১২
০১৭৬৯-০৭৮৪১৩
১১। ঝালকাঠি সদর।
০১৭৬৯-০৭৮৪১৪
১২। কাঠালিয়া।
০১৭৬৯-০৭৮৪১৫
১৩। পিরোজপুর সদর।
০১৭৬৯-০৭৮৪১৬
১৪। মঠবাড়িয়া।
০১৭৬৯-০৭৮৪১৭
১৫। নেছারাবাদ (স্বরূপকাঠি)।
০১৭৬৯-০৭৮৪১৮
ঢাকা বিভাগ
১। কিশোরগঞ্জ সদর, হোসেনপুর, কটিয়াদী, পাকুন্দিয়া
০১৭৬৯৫১১১৪১
২। ভৈরব
০১৭৬৯২০২৩৫৬
৩। বাজিতপুর, কুলিয়ারচর
০১৬৭৯৪৩৫৬৭২
৪। করিমগঞ্জ, তারাইল, নিকলী
০১৭৬৯১৯৫০২৩
৫। মিঠামইন, অষ্টাগ্রাম
০১৭৬৯২১৫১০৪
৬। ইটনা
০১৭২৭৯৬৯৪৫৩
৭। টাঙ্গাইল সদর
০১৭৮৯৩১৭৩২৭
৮। বাসাইল, সখিপুর
০১৭৬৯২১০০৪১
৯। কালিহাতী
০১৭৬৯২১০০৪২
১০। ভুয়াপুর, গোপালপুর
০১৭৬৯২১২৬০৮
১১। মধুপুর, ধনবাড়ী
০১৭৬৯৫১০৯২৬
১২। মির্জাপুর
০১৭৬৯২৮৮৭৮৪
১৩। নাগরপুর, দেলদুয়ার, চৌহালী
০১৯৩১৩০১৭৯৯
১৪। ঘাটাইল
০১৭৬৯১৯৫০৩০
১৫। রাজবাড়ি, গোয়ালন্দ, বালিয়াকান্দি, কালুখালী এবং পাংশা।
০১৭৬৯৫৫২৩৮০
০১৭৬৯৫৫৮১৯৪
১৬। মাদারীপুর সদর
০১৭৬৯-০৭৮৪২৪
১৭। শিবচর, কালকিনি
০১৭৬৯-০৭৮৪২৫
০১৭৬৯-০৭৮৪২৬
১৮। গোপালগঞ্জ সদর, কাশিয়ানী, মুকসুদপুর, টুঙ্গিপাড়া এবং কোটালীপাড়া।
০১৭৬৯৫৫২১৬২
০১৩২৫৭৮৯৯০৮
০১৭৬৯৫৫২১৬৬
১৯। গাজীপুর, কোনাবাড়ী, পূবাইল, কালিয়াকৈর, জয়দেবপুর, টঙ্গি, কাপাসিয়া, কালিগঞ্জ, কাশিমপুর, শ্রীপুর, নারায়ণগঞ্জ, বন্দর, ফতুল্লা, সিদ্ধিরগঞ্জ, আড়াইহাজার, রূপগঞ্জ, সোনারগাঁও এবং গজারিয়া।
০১৭৬৯-০৯৫১৯৮
০১৭৬৯-০৯৫২৫০
০১৭৬৯-০৯১০২০
২০। সাভার, আশুলিয়া, কেরানীগঞ্জ, হেমায়েতপুর, বাইপাইল, দোহার, গাজীপুর, মৌচাক এবং মানিকগঞ্জ।
০১৭৬৯-০৯৫২০৯
০১৭৬৯-০৯৫১৯৮
০১৭৬৯-০৯৫২৫০
০১৭৬৯-০৯১০২০
২১। ফরিদপুর, নরসিংদী, মুন্সিগঞ্জ এবং শরীয়তপুর।
০১৭৬৯-০৯৩৫০৯
০১৭৬৯-০৯৫১৯৮
০১৭৬৯-০৯৫২৫০
০১৭৬৯-০৯১০২০
ঢাকা মহানগর
১। বিমানবন্দর, খিলক্ষেত, দক্ষিন খান, উত্তরখান, উত্তরা পূর্ব।
০১৭৬৯-০২৫৭৬৬
০১৭৬৯-০২৫৭৬৯
০১৭৬৯-০২৫৮৬৫
০১৭৬৯-০২৫৭৬৭
২। মিরপুর মডেল থানা, মিরপুর-২, ৬, ৭, ১০, দুয়ারীপাড়া, রুপনগর, কাজীপাড়া, শেওড়াপাড়া, মনিপুর।
০১৭৬৯-০৫০৭১০
০১৭৬৯-০৫০৬৯৩
০১৭৬৯-০৫০৬৯৫
০১৭৬৯-০৫০৬৯৬
৩। উত্তরা তুরাগ থানা ও উত্তরা পশ্চিম থানা।
০১৭৬৯-০৮২৮৩৬
০১৩১৮-৩৭১৫৫৪
০১৩১৮-৩৭১৫৫৫
৪। দারুসসালাম থানা এবং শাহআলী থানা।
০১৭৬৯-০৩৩৭০০
০১৭৬৯-০৩৩৭০২
০১৭৬৯-০৩৩৭০৪
৫। গুলশান, বনানী, ভাটারা এবং বাড্ডা থানা
০১৭৬৯০৫০২৮৩
০১৭৬৯০১১৫৫৯
৬। খিলগাঁও, সবুজবাগ ও মুগদা থানা
০১৭৬৯০৫৩১৪৪
৭। রামপুরা, সবুজবাগ এবং তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানা
০১৭৬৯০৫৩১৬৮
৮। ক্যান্টনমেন্ট, কাফরুল, ভাসানটেক।
০১৭৬৯-০৫১৮২৫
০১৭৬৯-০১৯০৭৩
০১৭৬৯-০১৩২৩৬
৯। হাজারীবাগ, ধানমন্ডি, কলাবাগান এবং নিউমার্কেট থানা।
০১৮৯৭৯১৪৮৬২
০১৮৯৭৯১৪৮৬৩
০১৮৯৭৯১৪৮৬৪
০১৮৯৭৯১৪৮৬৫
০১৭৬৯০৫১৮৩৮
০১৭৬৯০৫১৮৩৯
১০। শের-ই-বাংলা নগর, আদাবর এবং মোহাম্মদপুর থানা।
০১৮১৫৭৯৫৯৫১
০১৭৬৯০৫৯৮৮৮
০১৭৬৯০৫১৮৩৮
০১৭৬৯০৫১৮৩৯
১১। তেজগাঁও থানা।
০১৭৬৯০১৯৪০৯
০১৭৬৯০১৯৪১৫
০১৭৬৯০৫১৮৩৮
০১৭৬৯০৫১৮৩৯
১২। লালবাগ, চকবাজার এবং কামরাঙ্গীরচর থানা।
০১৭৬৯০১৩৪৩৯
০১৬১৯৮৩২০৬৯
০১৭৬৯০৫১৮৩৮
০১৭৬৯০৫১৮৩৯
১৩। ডেমরা, ওয়ারী, রমনা, শাহবাগ, পল্টন, মতিঝিল, কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন, শাহজাহানপুর, কোতোয়ালী, বংশাল, গেন্ডারিয়া, সূত্রাপুর, যাত্রাবাড়ী, শ্যামপুর এবং কদমতলী।
০১৭৬৯-০৯২৪২৮
০১৭৬৯-০৯৫১৯৮
০১৭৬৯-০৯৫২৫০
০১৭৬৯-০৯১০২০

দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক ও স্থিতিশীল রাখতে পবিত্র ঈদ-উল-আজহা উপলক্ষে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশব্যাপী কঠোর নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। জনসাধারণের জানমাল রক্ষা এবং ঈদের ছুটি চলাকালীন যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা প্রতিরোধে সেনাবাহিনীর অভিযান অব্যাহত রয়েছে। একই সঙ্গে সেনাবাহিনীর সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগের জন্য আপডেটেড হটলাইন নম্বরসমূহ প্রকাশ করা হয়েছে।
সেনাবাহিনীর বিভিন্ন ফর্মেশনের ইউনিটসমূহ ইতোমধ্যে গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় চেকপোস্ট স্থাপন ও টহল কার্যক্রম পরিচালনার মাধ্যমে সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করছে। বিশেষত, কোরবানির পশুর হাটগুলোতে চাঁদাবাজি রোধ ও নিরাপদ পরিবেশ বজায় রাখতে টহল টিম নিরলসভাবে কাজ করছে।
এছাড়াও, ঈদের আগে-পরে শহর থেকে গ্রামে সাধারণ মানুষের যাত্রা নির্বিঘ্ন করতে আন্তঃজেলা বাস টার্মিনাল ও সংযোগ সড়কে তল্লাশি ও নজরদারি কার্যক্রম জোরদার করা হয়েছে। টিকিট কালোবাজারি বন্ধে সেনাবাহিনী অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে সমন্বয় করে অভিযান পরিচালনা করছে।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী জানিয়েছে, দেশের শান্তি, নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে তারা সর্বদা প্রস্তুত। যে কোনো সন্দেহজনক কার্যকলাপ বা অপরাধমূলক তথ্য সরাসরি নিকটস্থ সেনা ক্যাম্পে অথবা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে প্রদান করতে নাগরিকদের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে।
📞 সেনা ক্যাম্পের হটলাইন নম্বরসমূহ:
রংপুর বিভাগ
১। রংপুর, রংপুর ক্যাডেট কলেজ, রংপুর সদর, গংগাচড়া, কাউনিয়া, পীরগাছা, মিঠাপুকুর, তারাগঞ্জ, পীরগঞ্জ এবং বদরগঞ্জ।
০১৭৬৯৬৬২৫১৪
০১৭৬৯৫১২০৮৮
০১৭৬৯৬৬২২২১
২। দিনাজপুর বড়পুকুরিয়া কয়লার খনি, বড় পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র, মধ্যপাড়া কঠিন শিলা খনি, দিনাজপুর সদর, দিনাজপুর, পার্বতীপুর (লোকোমোটিভ ওয়ার্কশপ অয়েল রিফুয়েলিং), বিরামপুর, নবাবগঞ্জ, হাকিমপুর, ঘোড়াঘাট, কাহারুল, বোচাগঞ্জ, খানসামা, বিরল, বীরগঞ্জ, চিরিরবন্দর, পার্বতীপুর এবং ফুলবাড়ি।
০১৭৬৯৬৮২৪৪০
০১৮৮৬৫৩৬৩০৯
০১৮২৪৩৮৮৫৭৪
০১৭২১৪৬৮৮৮৯
৩। পঞ্চগড়, পঞ্চগড় সদর, তেতুলিয়া, আটোয়ারী, দেবিগঞ্জ এবং বোদা।
০১৭৬৯৬৭২৫৯৮
০১৭৬৯৬৭৬৭২১
০১৭৬৯৬৭৫০০৬
৪। ঠাকুরগাঁও, ঠাকুরগাঁও এয়ার ফিল্ড, ঠাকুরগাঁও বিটিভি স্টেশন এবং বেতার স্টেশন, ঠাকুরগাঁও সদর, বালিয়াডাঙ্গী, পীরগঞ্জ, হরিপুর এবং রানী শৈংকল।
০১৭৬৯৬৭২৬১৬
০১৭৬৯৬৬২৫২৬
০১৮২৯৬৭৫০৮৬
৫। নীলফামারী, সৈয়দপুর বিমানবন্দর, নীলফামারী সদর, ডিমলা, জলঢাকা, কিশোরগঞ্জ, ডোমার এবং সৈয়দপুর।
০১৭৬৯৬৮২৩৮৮
০১৮১৪৭৫৩৫৯৯
০১৬৩২৮২৭৮৪৬
৬। লালমনিরহাট, লালমনিরহাট মিলিটারি ফার্ম, সদর উপজেলা, কালিগঞ্জ, আদিতমারি, হাতীবান্ধা এবং পাটগ্রাম।
০১৭৬৯৬৮২৩৬০
০১৭৬৯৫১১৭৪০
০১৭৬৯৬৮২৩৬৬
৭। গাইবান্ধা, গাইবান্ধা সদর, সুন্দরগঞ্জ, পলাশবাড়ী সাদুল্লাপুর, ফুলছড়ি, সাঘাটা এবং গোবিন্দগঞ্জ।
০১৬২৫৪৬২৫৮৮
০১৭৯১৪৬৮৪৮৭
০১৭৯১৪৬৮৪৮৮
৮। কুড়িগ্রাম, কুড়িগ্রাম সদর, উলিপুর, চিলমারি ফুলবাড়ি, নাগেশ্বরী, ভুরুঙ্গামারী, রাজারহাট রৌমারী এবং রাজিবপুর।
০১৭৬৯৬৬২৫৪৬
রাজশাহী বিভাগ
১। বগুড়া সদর, মাঝিড়া, দুপচাঁচিয়া এবং সারিয়াকান্দি।
০১৭৬৯১১৭৯৬৩
০১৭৫৪৯৩০৮৬৬
০১৭৫৪৯৩০৬৯৪
০১৭৫৯৯৬১২১০
২। নওগাঁ সদর, পত্মীতলা এবং নিয়ামতপুর।
০১৭৬৯১২২১২২
০১৭৬৯১২২১০৭
০১৭৬৯১২২১০৯
৩। জয়পুরহাট, কালাই, খেতলাল, পাঁচবিবি এবং আক্কেলপুর।
০১৭৬৯১১২১৪৪
৪। সিরাজগঞ্জ সদর, বেলকুচি, কাজীপুর, তাড়াশ এবং উল্লাপাড়া।
০১৭৬৯১২৬০১৫
০১৭৬৯১২২৪৪৯
০১৭৬৯১২২৪১৯
০১৭৬৯১২২৪৯৬
০১৭৬৯১২২৪৭৬
৫। নাটোর সদর, লালপুর এবং সিংড়া থানা।
০১৭৬৯১১২৪৪৭
০১৭৬৯১১২৪৫৪
০১৭৬৯১১২৪৫৬
৬। রাজশাহী সিটি ।
০১৭৬৯১১২৩৮৮
৭। দুর্গাপুর।
০১৭৬৯১১৮৯৭১
৮। মোহনপুর।
০১৭৬৯১১৮৯৭২
৯। চারঘাট।
০১৭৬৯১১৮৯৭৩
১০। পাবনা সদর, সাঁথিয়া এবং ভাঙ্গুড়া।
০১৩৩৯৫০২৭১০
১১। চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর।
০১৭৬৯১১২৩৭২
১২। শিবগঞ্জ।
০১৭৬৯১১৭৩৯২
খুলনা বিভাগ
১। কুষ্টিয়া সদর, মিরপুর, কুমারখালী, খোকশা, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, দৌলতপুর এবং ভেড়ামারা।
০১৭৬৯৫৫২৩৬২
০১৭৬৯৫৫৮৬৪২
২। মুজিবনগর, মেহেরপুর সদর এবং গাংনী।
০১৭৬৯৫৫৮৪৫০
০১৭৬৯৫৫৮৬৫১
৩। ঝিনাইদহ সদর, কালীগঞ্জ, শৈলকুপা, হরিণাকুন্ড, মহেশপুর এবং কোটচাঁদপুর।
০১৭৬৯৫৫২৪৩৬
০১৭৬৯৫৫২৪৪২
০১৭৬৯৫৫২৪৩৮
৪। চুয়াডাঙ্গা সদর, দামুড়হুদা, জীবননগর এবং আলমডাঙ্গা।
০১৭৬৯৫৫৬৭১৫
০১৭৬৯০২৬০০৬
৫। যশোর সদর, চৌগাছা, বাঘারপাড়া, ঝিকরগাছা, শার্শা, অভয়নগর, কেশবপুর এবং মনিরামপুর।
০১৭৬৯৫৫৮১৬৮
০১৭৬৯৫৫৮১৬৭
০১৭৬৯৫৫৮১৬৬
৬। নড়াইল সদর, লোহাগড়া, নড়াগাতী এবং কালিয়া।
০১৭৬৯৫৫৪৫০৫
০১৭৬৯৫৫৮৩৫১
৭। মাগুরা সদর, শ্রীপুর, মোহাম্মদপুর এবং শালিখা।
০১৭৬৯৫৫৪৫২২
০১৭৯৭৪৭০২৯১
৮। খুলনা সদর, সোনাডাঙ্গা, রূপসা, ফুলতলা, খালিশপুর, বয়রা, ডুমুরিয়া, দাকোপ, বটিয়াঘাটা এবং পাইকগাছা।
০১৩৩৪৭৯৬৩৯৫
০১৩৩৪৭৯৬৩৯৯
০১৩৩৪৭৯৬৩৯৮
০১৩৩৪৭৯৬৩৯৭
০১৩৩৪৭৯৬৪০০
৯। সাতক্ষীরা, কলরোয়া, তালা, পাটকেলঘাটা, কালিগঞ্জ, দেবহাটা, শ্যামনগর এবং আশাশুনি।
০১৭৬৯৫৫৮৬৪৭
০১৭৬৯৫৫৮৬৪৮
০১৭৬৯৫৫৮৬৪৯
১০। বাগেরহাট সদর।
০১৭৬৯-০৭৮৪২৩
১১। মোড়েলগঞ্জ।
০১৭৬৯-০৭৮৪২০
১২। মোল্লাহাট।
০১৭৬৯-০৭৮৪২১
১৩। চিতলমারী।
০১৭৬৯-০৭৮৪২২
১৪। রামপাল।
০১৭৬৯-০৭৮৪১৯
চট্টগ্রাম বিভাগ
১। মীরসরাই, সীতাকুণ্ড, বায়েজিদ বোস্তামী, হাটহাজারী, এবং রাউজান।
০১৭৬৯২৪৫২৪৩
২। খুলসী, হালিশহর, পাহাড়তলী, বন্দর, পতেঙ্গা, ইপিজেড এবং আকবরশাহ।
০১৭৬৯২৫৩৬৪৯
৩। আনোয়ারা, কর্ণফুলী, এবং বোয়ালখালী।
০১৭৬৯২৪৪২১৪
৪। কোতোয়ালি, রাঙ্গুনিয়া, ডাবলমুরিং, সদরঘাট, পাঁচলাইশ, চাঁদগাঁও এবং চকবাজার।
০১৭৬৯২৪২৬১৭
০১৭৬৯২৪২৬১৫
৫। পটিয়া।
০১৩৩৬৬১৯৪২৫
৬। চন্দনাইশ।
০১৭৬৯১০২৪০১
৭। সাতকানিয়া।
০১৮৫৮৩৬৭৯৩৭
৮। বাশখালি।
০১৭৬৯১০২৮২২
৯। লোহাগাঁড়া।
০১৭৬৯১০৪৫৫৪
১০। কক্সবাজার সদর উপজেলা।
০১৮৩১৩৮৭৭৯৬
১১। ঈদগাঁও।
০১৭৬৯১০২৬৪৭
১২। রামু।
০১৭৬৯১০২৬৪৬
১৩। উখিয়া।
০১৮২৬৫৫২০৭৫
১৪। চকরিয়া।
০১৭৬৯১০৪৬১৭
১৫। পেকুয়া।
০১৭৬৯১০৭৪৬৯
১৬। নোয়াখালী সদর, সোনাইমুড়ী, কোম্পানীগঞ্জ এবং সেনাবাগ।
০১৭৬৯-৩৩২৩৬৬
০১৭৬৯-৩৩২৩৬৮
০১৬০২-০৩২৩৬২
০১৭৬৯-৩৩২১৮০
১৭। ফেনী সদর, সোনাগাজী, দাগনভূঞা এবং ফুলগাজী ।
০১৭৬৯-৩৩২৪১০
০১৭৬৯-৫১১১৮০
০১৭০৯-৩৪২৭৯৮
০১৭৬৯-৩৩২১৬৬
১৮। লক্ষীপুর সদর, রামগঞ্জ, রায়পুর এবং রামগতি।
০১৭৬৯-৩৩২৩৮২
০১৭৬৯-৩৩২৩৭২
০১৭৭০-৫৫২১৬৫
০১৭৬৯-৩৩১২৫৯
১৯। চাঁদপুর সদর, হাজিগঞ্জ এবং ফরিদগঞ্জ।
০১৭৬৯-৩৩২৬৫৭
০১৭৬৯-৩৩৭৬৫৩
০১৬২৭-৫০৬০০৪
২০। কুমিল্লা সদর, আলেখারচর, চৌদ্দগ্রাম, লাকসাম, নাঙ্গলকোট, মনোহরগঞ্জ, বুড়িচং, দেবিদ্বার, হোমনা, দাউদকান্দি, লালমাই এবং চান্দিনা।
০১৭৬৯-৩৩২৪৪৪০
০১৭৬৯-৩৩২৪৪৮
০১৭৬৯-৩৩২৪৪৬
০১৭৬৯৩৩২১৩৩
০১৭৬৯৩৩৭৬৫৫
০১৭৬৯-৩৩২২৫৫
০১৭৬৯-৩৩৮১৯৭
০১৭৬৯-৩৩১০৫৭
০১৭৬৯-৩৩০৩৫০
০১৭৬৯-৩৩২২৯৯
০১৮১১-৭৮১২৫৭
০১৭৬৯-৩৩১৩৩২
২১। ব্রাক্ষণবাড়িয়া সদর, আখাউড়া, আশুগঞ্জ এবং নবীনগর।
০১৭৬৯-৩৩২৬০৯
০১৭৬৯-৩৩০৩৬৫
০১৭৬৯-১১৬৪২০
০১৭৬৯-১১৬৪৪৭
সিলেট বিভাগ
১। বড়লেখা, জুরি এবং কুলাউড়া।
০১৭৬৯৫১১০৮১
২। মৌলভীবাজার, রাজনগর, শ্রীমঙ্গল এবং কমলগঞ্জ।
০১৭৬৯১৭২৩৮৬
৩। সুনামগঞ্জ সদর, তাহেরপুর, মধ্যনগর, বিষমপুর, শান্তিগঞ্জ, দিরাই, ধর্মপাশা, শাল্লা এবং জামালগঞ্জ।
০১৭৬৯১৭৮৭৫৫
৪। ছাতক, দোয়ারাবাজার এবং জগন্নাথপুর।
০১৫৭৫৫৪৫৩৯৫
৫। গোয়াইনঘাট, জৈন্তাপুর, কানাইঘাট এবং জকিগঞ্জ।
০১৭৬৯১৭৭৬৪৩
৬। গোলাপগঞ্জ, বিয়ানীবাজার, ফেঞ্চুগঞ্জ, দক্ষিণ সুরমা এবং মোগলা বাজার।
০১৭৬৯১৭২৫৩৪
৭। জালালাবাদ, কোতোয়ালি, বিমানবন্দর, শাহপরান এবং কোম্পানীগঞ্জ।
০১৭৬৯১৭২৫৫৬
৮। ওসমানীনগর, বালাগঞ্জ এবং বিশ্বনাথ।
০১৭৭৪৫৪০৪৫০
৯। হবিগঞ্জ, বাহুবল এবং রশিদপুর।
০১৭৬৯১৭২৬১৪
১০। বানিয়াচং, নবীগঞ্জ এবং আজমিরিগঞ্জ।
০১৭৬৯১৭২৬১৬
১১। মাধবপুর, শায়েস্তাগঞ্জ এবং চুনারুঘাট।
০১৭৪৫৭৭৬৪৮৮
ময়মনসিংহ বিভাগ
১। নেত্রকোনা সদর, আটপাড়া, বারহাট্টা, মোহনগঞ্জ
০১৭৬৯২০২৪৩৬
২। মদন, কেন্দুয়া, খালিয়াজুরী
০১৩০৩১২১৫৫১
৩। দুর্গাপুর, পূর্বধলা
০১৭৬৯১৯২০৯৬
৪। ময়মনসিংহ সদর, মুক্তাগাছা, ফুলবাড়িয়া
০১৭৬৯২০২৫১৬
০১৭৬৯২০৬০১৩
৫। তারাকান্দা, ফুলপুর, হালুয়াঘাট, ধোবাউরা
০১৭৬৯২০২৫৩০
৬। গৌরীপুর, ঈশ্বরগঞ্জ, নান্দাইল
০১৭৬৯১৯২১১২
৭। ভালুকা, ত্রিশাল
০১৭৬৯১৯২১৭৪
৮। গফরগাঁও
০১৭৬৯১৯২১৭৩
৯। জামালপুর সদর, মেলান্দহ
০১৮২৯৫৫৪৫৯২
১০। মাদারগঞ্জ
০১৬০৯২৫১৯৬০
১১। সরিষাবাড়ী
০১৭৪৭৩২৬৭১৯
১২। দেওয়ানগঞ্জ, বকশীগঞ্জ, ইসলামপুর
০১৭৬৯১৯২১৪৬
১৩। শেরপুর সদর
০১৭৬৯১৯২৫২০
১৪। নকলা, নালিতাবাড়ী
০১৭৬৯৫৫৬৬৬৬
১৫। শ্রীবরদী, ঝিনাইগাতী
০১৭৬৯৫১০০১২
বরিশাল বিভাগ
১। বরিশাল সদর
০১৭৬৯-০৭৮৪০০
০১৭৬৯-০৭৮৪০১
০১৭৬৯-০৭৮৪০২
২। হিজলা।
০১৭৬৯-০৭৮৪০৩
৩। বাবুগঞ্জ।
০১৭৬৯-০৭৮৪০৪
৪। গৌরনদী।
০১৭৬৯-০৭৮৪০৫
৫। বাকেরগঞ্জ।
০১৭৬৯-০৭৮৪০৬
০১৭৬৯-০৭৮৪০৭
৬। পটুয়াখালী সদর।
০১৭৬৯-০৭৮৪০৯
৭। মির্জাগঞ্জ।
০১৭৬৯-০৭৮৪০৮
৮। গলাচিপা।
০১৭৬৯-০৭৮৪১০
৯। বাউফল।
০১৭৬৯-০৭৮৪১১
১০। কলাপাড়া।
০১৭৬৯-০৭৮৪১২
০১৭৬৯-০৭৮৪১৩
১১। ঝালকাঠি সদর।
০১৭৬৯-০৭৮৪১৪
১২। কাঠালিয়া।
০১৭৬৯-০৭৮৪১৫
১৩। পিরোজপুর সদর।
০১৭৬৯-০৭৮৪১৬
১৪। মঠবাড়িয়া।
০১৭৬৯-০৭৮৪১৭
১৫। নেছারাবাদ (স্বরূপকাঠি)।
০১৭৬৯-০৭৮৪১৮
ঢাকা বিভাগ
১। কিশোরগঞ্জ সদর, হোসেনপুর, কটিয়াদী, পাকুন্দিয়া
০১৭৬৯৫১১১৪১
২। ভৈরব
০১৭৬৯২০২৩৫৬
৩। বাজিতপুর, কুলিয়ারচর
০১৬৭৯৪৩৫৬৭২
৪। করিমগঞ্জ, তারাইল, নিকলী
০১৭৬৯১৯৫০২৩
৫। মিঠামইন, অষ্টাগ্রাম
০১৭৬৯২১৫১০৪
৬। ইটনা
০১৭২৭৯৬৯৪৫৩
৭। টাঙ্গাইল সদর
০১৭৮৯৩১৭৩২৭
৮। বাসাইল, সখিপুর
০১৭৬৯২১০০৪১
৯। কালিহাতী
০১৭৬৯২১০০৪২
১০। ভুয়াপুর, গোপালপুর
০১৭৬৯২১২৬০৮
১১। মধুপুর, ধনবাড়ী
০১৭৬৯৫১০৯২৬
১২। মির্জাপুর
০১৭৬৯২৮৮৭৮৪
১৩। নাগরপুর, দেলদুয়ার, চৌহালী
০১৯৩১৩০১৭৯৯
১৪। ঘাটাইল
০১৭৬৯১৯৫০৩০
১৫। রাজবাড়ি, গোয়ালন্দ, বালিয়াকান্দি, কালুখালী এবং পাংশা।
০১৭৬৯৫৫২৩৮০
০১৭৬৯৫৫৮১৯৪
১৬। মাদারীপুর সদর
০১৭৬৯-০৭৮৪২৪
১৭। শিবচর, কালকিনি
০১৭৬৯-০৭৮৪২৫
০১৭৬৯-০৭৮৪২৬
১৮। গোপালগঞ্জ সদর, কাশিয়ানী, মুকসুদপুর, টুঙ্গিপাড়া এবং কোটালীপাড়া।
০১৭৬৯৫৫২১৬২
০১৩২৫৭৮৯৯০৮
০১৭৬৯৫৫২১৬৬
১৯। গাজীপুর, কোনাবাড়ী, পূবাইল, কালিয়াকৈর, জয়দেবপুর, টঙ্গি, কাপাসিয়া, কালিগঞ্জ, কাশিমপুর, শ্রীপুর, নারায়ণগঞ্জ, বন্দর, ফতুল্লা, সিদ্ধিরগঞ্জ, আড়াইহাজার, রূপগঞ্জ, সোনারগাঁও এবং গজারিয়া।
০১৭৬৯-০৯৫১৯৮
০১৭৬৯-০৯৫২৫০
০১৭৬৯-০৯১০২০
২০। সাভার, আশুলিয়া, কেরানীগঞ্জ, হেমায়েতপুর, বাইপাইল, দোহার, গাজীপুর, মৌচাক এবং মানিকগঞ্জ।
০১৭৬৯-০৯৫২০৯
০১৭৬৯-০৯৫১৯৮
০১৭৬৯-০৯৫২৫০
০১৭৬৯-০৯১০২০
২১। ফরিদপুর, নরসিংদী, মুন্সিগঞ্জ এবং শরীয়তপুর।
০১৭৬৯-০৯৩৫০৯
০১৭৬৯-০৯৫১৯৮
০১৭৬৯-০৯৫২৫০
০১৭৬৯-০৯১০২০
ঢাকা মহানগর
১। বিমানবন্দর, খিলক্ষেত, দক্ষিন খান, উত্তরখান, উত্তরা পূর্ব।
০১৭৬৯-০২৫৭৬৬
০১৭৬৯-০২৫৭৬৯
০১৭৬৯-০২৫৮৬৫
০১৭৬৯-০২৫৭৬৭
২। মিরপুর মডেল থানা, মিরপুর-২, ৬, ৭, ১০, দুয়ারীপাড়া, রুপনগর, কাজীপাড়া, শেওড়াপাড়া, মনিপুর।
০১৭৬৯-০৫০৭১০
০১৭৬৯-০৫০৬৯৩
০১৭৬৯-০৫০৬৯৫
০১৭৬৯-০৫০৬৯৬
৩। উত্তরা তুরাগ থানা ও উত্তরা পশ্চিম থানা।
০১৭৬৯-০৮২৮৩৬
০১৩১৮-৩৭১৫৫৪
০১৩১৮-৩৭১৫৫৫
৪। দারুসসালাম থানা এবং শাহআলী থানা।
০১৭৬৯-০৩৩৭০০
০১৭৬৯-০৩৩৭০২
০১৭৬৯-০৩৩৭০৪
৫। গুলশান, বনানী, ভাটারা এবং বাড্ডা থানা
০১৭৬৯০৫০২৮৩
০১৭৬৯০১১৫৫৯
৬। খিলগাঁও, সবুজবাগ ও মুগদা থানা
০১৭৬৯০৫৩১৪৪
৭। রামপুরা, সবুজবাগ এবং তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানা
০১৭৬৯০৫৩১৬৮
৮। ক্যান্টনমেন্ট, কাফরুল, ভাসানটেক।
০১৭৬৯-০৫১৮২৫
০১৭৬৯-০১৯০৭৩
০১৭৬৯-০১৩২৩৬
৯। হাজারীবাগ, ধানমন্ডি, কলাবাগান এবং নিউমার্কেট থানা।
০১৮৯৭৯১৪৮৬২
০১৮৯৭৯১৪৮৬৩
০১৮৯৭৯১৪৮৬৪
০১৮৯৭৯১৪৮৬৫
০১৭৬৯০৫১৮৩৮
০১৭৬৯০৫১৮৩৯
১০। শের-ই-বাংলা নগর, আদাবর এবং মোহাম্মদপুর থানা।
০১৮১৫৭৯৫৯৫১
০১৭৬৯০৫৯৮৮৮
০১৭৬৯০৫১৮৩৮
০১৭৬৯০৫১৮৩৯
১১। তেজগাঁও থানা।
০১৭৬৯০১৯৪০৯
০১৭৬৯০১৯৪১৫
০১৭৬৯০৫১৮৩৮
০১৭৬৯০৫১৮৩৯
১২। লালবাগ, চকবাজার এবং কামরাঙ্গীরচর থানা।
০১৭৬৯০১৩৪৩৯
০১৬১৯৮৩২০৬৯
০১৭৬৯০৫১৮৩৮
০১৭৬৯০৫১৮৩৯
১৩। ডেমরা, ওয়ারী, রমনা, শাহবাগ, পল্টন, মতিঝিল, কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন, শাহজাহানপুর, কোতোয়ালী, বংশাল, গেন্ডারিয়া, সূত্রাপুর, যাত্রাবাড়ী, শ্যামপুর এবং কদমতলী।
০১৭৬৯-০৯২৪২৮
০১৭৬৯-০৯৫১৯৮
০১৭৬৯-০৯৫২৫০
০১৭৬৯-০৯১০২০

দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক ও স্থিতিশীল রাখতে পবিত্র ঈদ-উল-আজহা উপলক্ষে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশব্যাপী কঠোর নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। জনসাধারণের জানমাল রক্ষা এবং ঈদের ছুটি চলাকালীন যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা প্রতিরোধে সেনাবাহিনীর অভিযান অব্যাহত রয়েছে। একই সঙ্গে সেনাবাহিনীর সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগের জন্য আপডেটেড হটলাইন নম্বরসমূহ প্রকাশ করা হয়েছে।
সেনাবাহিনীর বিভিন্ন ফর্মেশনের ইউনিটসমূহ ইতোমধ্যে গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় চেকপোস্ট স্থাপন ও টহল কার্যক্রম পরিচালনার মাধ্যমে সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করছে। বিশেষত, কোরবানির পশুর হাটগুলোতে চাঁদাবাজি রোধ ও নিরাপদ পরিবেশ বজায় রাখতে টহল টিম নিরলসভাবে কাজ করছে।
এছাড়াও, ঈদের আগে-পরে শহর থেকে গ্রামে সাধারণ মানুষের যাত্রা নির্বিঘ্ন করতে আন্তঃজেলা বাস টার্মিনাল ও সংযোগ সড়কে তল্লাশি ও নজরদারি কার্যক্রম জোরদার করা হয়েছে। টিকিট কালোবাজারি বন্ধে সেনাবাহিনী অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে সমন্বয় করে অভিযান পরিচালনা করছে।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী জানিয়েছে, দেশের শান্তি, নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে তারা সর্বদা প্রস্তুত। যে কোনো সন্দেহজনক কার্যকলাপ বা অপরাধমূলক তথ্য সরাসরি নিকটস্থ সেনা ক্যাম্পে অথবা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে প্রদান করতে নাগরিকদের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে।
📞 সেনা ক্যাম্পের হটলাইন নম্বরসমূহ:
রংপুর বিভাগ
১। রংপুর, রংপুর ক্যাডেট কলেজ, রংপুর সদর, গংগাচড়া, কাউনিয়া, পীরগাছা, মিঠাপুকুর, তারাগঞ্জ, পীরগঞ্জ এবং বদরগঞ্জ।
০১৭৬৯৬৬২৫১৪
০১৭৬৯৫১২০৮৮
০১৭৬৯৬৬২২২১
২। দিনাজপুর বড়পুকুরিয়া কয়লার খনি, বড় পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র, মধ্যপাড়া কঠিন শিলা খনি, দিনাজপুর সদর, দিনাজপুর, পার্বতীপুর (লোকোমোটিভ ওয়ার্কশপ অয়েল রিফুয়েলিং), বিরামপুর, নবাবগঞ্জ, হাকিমপুর, ঘোড়াঘাট, কাহারুল, বোচাগঞ্জ, খানসামা, বিরল, বীরগঞ্জ, চিরিরবন্দর, পার্বতীপুর এবং ফুলবাড়ি।
০১৭৬৯৬৮২৪৪০
০১৮৮৬৫৩৬৩০৯
০১৮২৪৩৮৮৫৭৪
০১৭২১৪৬৮৮৮৯
৩। পঞ্চগড়, পঞ্চগড় সদর, তেতুলিয়া, আটোয়ারী, দেবিগঞ্জ এবং বোদা।
০১৭৬৯৬৭২৫৯৮
০১৭৬৯৬৭৬৭২১
০১৭৬৯৬৭৫০০৬
৪। ঠাকুরগাঁও, ঠাকুরগাঁও এয়ার ফিল্ড, ঠাকুরগাঁও বিটিভি স্টেশন এবং বেতার স্টেশন, ঠাকুরগাঁও সদর, বালিয়াডাঙ্গী, পীরগঞ্জ, হরিপুর এবং রানী শৈংকল।
০১৭৬৯৬৭২৬১৬
০১৭৬৯৬৬২৫২৬
০১৮২৯৬৭৫০৮৬
৫। নীলফামারী, সৈয়দপুর বিমানবন্দর, নীলফামারী সদর, ডিমলা, জলঢাকা, কিশোরগঞ্জ, ডোমার এবং সৈয়দপুর।
০১৭৬৯৬৮২৩৮৮
০১৮১৪৭৫৩৫৯৯
০১৬৩২৮২৭৮৪৬
৬। লালমনিরহাট, লালমনিরহাট মিলিটারি ফার্ম, সদর উপজেলা, কালিগঞ্জ, আদিতমারি, হাতীবান্ধা এবং পাটগ্রাম।
০১৭৬৯৬৮২৩৬০
০১৭৬৯৫১১৭৪০
০১৭৬৯৬৮২৩৬৬
৭। গাইবান্ধা, গাইবান্ধা সদর, সুন্দরগঞ্জ, পলাশবাড়ী সাদুল্লাপুর, ফুলছড়ি, সাঘাটা এবং গোবিন্দগঞ্জ।
০১৬২৫৪৬২৫৮৮
০১৭৯১৪৬৮৪৮৭
০১৭৯১৪৬৮৪৮৮
৮। কুড়িগ্রাম, কুড়িগ্রাম সদর, উলিপুর, চিলমারি ফুলবাড়ি, নাগেশ্বরী, ভুরুঙ্গামারী, রাজারহাট রৌমারী এবং রাজিবপুর।
০১৭৬৯৬৬২৫৪৬
রাজশাহী বিভাগ
১। বগুড়া সদর, মাঝিড়া, দুপচাঁচিয়া এবং সারিয়াকান্দি।
০১৭৬৯১১৭৯৬৩
০১৭৫৪৯৩০৮৬৬
০১৭৫৪৯৩০৬৯৪
০১৭৫৯৯৬১২১০
২। নওগাঁ সদর, পত্মীতলা এবং নিয়ামতপুর।
০১৭৬৯১২২১২২
০১৭৬৯১২২১০৭
০১৭৬৯১২২১০৯
৩। জয়পুরহাট, কালাই, খেতলাল, পাঁচবিবি এবং আক্কেলপুর।
০১৭৬৯১১২১৪৪
৪। সিরাজগঞ্জ সদর, বেলকুচি, কাজীপুর, তাড়াশ এবং উল্লাপাড়া।
০১৭৬৯১২৬০১৫
০১৭৬৯১২২৪৪৯
০১৭৬৯১২২৪১৯
০১৭৬৯১২২৪৯৬
০১৭৬৯১২২৪৭৬
৫। নাটোর সদর, লালপুর এবং সিংড়া থানা।
০১৭৬৯১১২৪৪৭
০১৭৬৯১১২৪৫৪
০১৭৬৯১১২৪৫৬
৬। রাজশাহী সিটি ।
০১৭৬৯১১২৩৮৮
৭। দুর্গাপুর।
০১৭৬৯১১৮৯৭১
৮। মোহনপুর।
০১৭৬৯১১৮৯৭২
৯। চারঘাট।
০১৭৬৯১১৮৯৭৩
১০। পাবনা সদর, সাঁথিয়া এবং ভাঙ্গুড়া।
০১৩৩৯৫০২৭১০
১১। চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর।
০১৭৬৯১১২৩৭২
১২। শিবগঞ্জ।
০১৭৬৯১১৭৩৯২
খুলনা বিভাগ
১। কুষ্টিয়া সদর, মিরপুর, কুমারখালী, খোকশা, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, দৌলতপুর এবং ভেড়ামারা।
০১৭৬৯৫৫২৩৬২
০১৭৬৯৫৫৮৬৪২
২। মুজিবনগর, মেহেরপুর সদর এবং গাংনী।
০১৭৬৯৫৫৮৪৫০
০১৭৬৯৫৫৮৬৫১
৩। ঝিনাইদহ সদর, কালীগঞ্জ, শৈলকুপা, হরিণাকুন্ড, মহেশপুর এবং কোটচাঁদপুর।
০১৭৬৯৫৫২৪৩৬
০১৭৬৯৫৫২৪৪২
০১৭৬৯৫৫২৪৩৮
৪। চুয়াডাঙ্গা সদর, দামুড়হুদা, জীবননগর এবং আলমডাঙ্গা।
০১৭৬৯৫৫৬৭১৫
০১৭৬৯০২৬০০৬
৫। যশোর সদর, চৌগাছা, বাঘারপাড়া, ঝিকরগাছা, শার্শা, অভয়নগর, কেশবপুর এবং মনিরামপুর।
০১৭৬৯৫৫৮১৬৮
০১৭৬৯৫৫৮১৬৭
০১৭৬৯৫৫৮১৬৬
৬। নড়াইল সদর, লোহাগড়া, নড়াগাতী এবং কালিয়া।
০১৭৬৯৫৫৪৫০৫
০১৭৬৯৫৫৮৩৫১
৭। মাগুরা সদর, শ্রীপুর, মোহাম্মদপুর এবং শালিখা।
০১৭৬৯৫৫৪৫২২
০১৭৯৭৪৭০২৯১
৮। খুলনা সদর, সোনাডাঙ্গা, রূপসা, ফুলতলা, খালিশপুর, বয়রা, ডুমুরিয়া, দাকোপ, বটিয়াঘাটা এবং পাইকগাছা।
০১৩৩৪৭৯৬৩৯৫
০১৩৩৪৭৯৬৩৯৯
০১৩৩৪৭৯৬৩৯৮
০১৩৩৪৭৯৬৩৯৭
০১৩৩৪৭৯৬৪০০
৯। সাতক্ষীরা, কলরোয়া, তালা, পাটকেলঘাটা, কালিগঞ্জ, দেবহাটা, শ্যামনগর এবং আশাশুনি।
০১৭৬৯৫৫৮৬৪৭
০১৭৬৯৫৫৮৬৪৮
০১৭৬৯৫৫৮৬৪৯
১০। বাগেরহাট সদর।
০১৭৬৯-০৭৮৪২৩
১১। মোড়েলগঞ্জ।
০১৭৬৯-০৭৮৪২০
১২। মোল্লাহাট।
০১৭৬৯-০৭৮৪২১
১৩। চিতলমারী।
০১৭৬৯-০৭৮৪২২
১৪। রামপাল।
০১৭৬৯-০৭৮৪১৯
চট্টগ্রাম বিভাগ
১। মীরসরাই, সীতাকুণ্ড, বায়েজিদ বোস্তামী, হাটহাজারী, এবং রাউজান।
০১৭৬৯২৪৫২৪৩
২। খুলসী, হালিশহর, পাহাড়তলী, বন্দর, পতেঙ্গা, ইপিজেড এবং আকবরশাহ।
০১৭৬৯২৫৩৬৪৯
৩। আনোয়ারা, কর্ণফুলী, এবং বোয়ালখালী।
০১৭৬৯২৪৪২১৪
৪। কোতোয়ালি, রাঙ্গুনিয়া, ডাবলমুরিং, সদরঘাট, পাঁচলাইশ, চাঁদগাঁও এবং চকবাজার।
০১৭৬৯২৪২৬১৭
০১৭৬৯২৪২৬১৫
৫। পটিয়া।
০১৩৩৬৬১৯৪২৫
৬। চন্দনাইশ।
০১৭৬৯১০২৪০১
৭। সাতকানিয়া।
০১৮৫৮৩৬৭৯৩৭
৮। বাশখালি।
০১৭৬৯১০২৮২২
৯। লোহাগাঁড়া।
০১৭৬৯১০৪৫৫৪
১০। কক্সবাজার সদর উপজেলা।
০১৮৩১৩৮৭৭৯৬
১১। ঈদগাঁও।
০১৭৬৯১০২৬৪৭
১২। রামু।
০১৭৬৯১০২৬৪৬
১৩। উখিয়া।
০১৮২৬৫৫২০৭৫
১৪। চকরিয়া।
০১৭৬৯১০৪৬১৭
১৫। পেকুয়া।
০১৭৬৯১০৭৪৬৯
১৬। নোয়াখালী সদর, সোনাইমুড়ী, কোম্পানীগঞ্জ এবং সেনাবাগ।
০১৭৬৯-৩৩২৩৬৬
০১৭৬৯-৩৩২৩৬৮
০১৬০২-০৩২৩৬২
০১৭৬৯-৩৩২১৮০
১৭। ফেনী সদর, সোনাগাজী, দাগনভূঞা এবং ফুলগাজী ।
০১৭৬৯-৩৩২৪১০
০১৭৬৯-৫১১১৮০
০১৭০৯-৩৪২৭৯৮
০১৭৬৯-৩৩২১৬৬
১৮। লক্ষীপুর সদর, রামগঞ্জ, রায়পুর এবং রামগতি।
০১৭৬৯-৩৩২৩৮২
০১৭৬৯-৩৩২৩৭২
০১৭৭০-৫৫২১৬৫
০১৭৬৯-৩৩১২৫৯
১৯। চাঁদপুর সদর, হাজিগঞ্জ এবং ফরিদগঞ্জ।
০১৭৬৯-৩৩২৬৫৭
০১৭৬৯-৩৩৭৬৫৩
০১৬২৭-৫০৬০০৪
২০। কুমিল্লা সদর, আলেখারচর, চৌদ্দগ্রাম, লাকসাম, নাঙ্গলকোট, মনোহরগঞ্জ, বুড়িচং, দেবিদ্বার, হোমনা, দাউদকান্দি, লালমাই এবং চান্দিনা।
০১৭৬৯-৩৩২৪৪৪০
০১৭৬৯-৩৩২৪৪৮
০১৭৬৯-৩৩২৪৪৬
০১৭৬৯৩৩২১৩৩
০১৭৬৯৩৩৭৬৫৫
০১৭৬৯-৩৩২২৫৫
০১৭৬৯-৩৩৮১৯৭
০১৭৬৯-৩৩১০৫৭
০১৭৬৯-৩৩০৩৫০
০১৭৬৯-৩৩২২৯৯
০১৮১১-৭৮১২৫৭
০১৭৬৯-৩৩১৩৩২
২১। ব্রাক্ষণবাড়িয়া সদর, আখাউড়া, আশুগঞ্জ এবং নবীনগর।
০১৭৬৯-৩৩২৬০৯
০১৭৬৯-৩৩০৩৬৫
০১৭৬৯-১১৬৪২০
০১৭৬৯-১১৬৪৪৭
সিলেট বিভাগ
১। বড়লেখা, জুরি এবং কুলাউড়া।
০১৭৬৯৫১১০৮১
২। মৌলভীবাজার, রাজনগর, শ্রীমঙ্গল এবং কমলগঞ্জ।
০১৭৬৯১৭২৩৮৬
৩। সুনামগঞ্জ সদর, তাহেরপুর, মধ্যনগর, বিষমপুর, শান্তিগঞ্জ, দিরাই, ধর্মপাশা, শাল্লা এবং জামালগঞ্জ।
০১৭৬৯১৭৮৭৫৫
৪। ছাতক, দোয়ারাবাজার এবং জগন্নাথপুর।
০১৫৭৫৫৪৫৩৯৫
৫। গোয়াইনঘাট, জৈন্তাপুর, কানাইঘাট এবং জকিগঞ্জ।
০১৭৬৯১৭৭৬৪৩
৬। গোলাপগঞ্জ, বিয়ানীবাজার, ফেঞ্চুগঞ্জ, দক্ষিণ সুরমা এবং মোগলা বাজার।
০১৭৬৯১৭২৫৩৪
৭। জালালাবাদ, কোতোয়ালি, বিমানবন্দর, শাহপরান এবং কোম্পানীগঞ্জ।
০১৭৬৯১৭২৫৫৬
৮। ওসমানীনগর, বালাগঞ্জ এবং বিশ্বনাথ।
০১৭৭৪৫৪০৪৫০
৯। হবিগঞ্জ, বাহুবল এবং রশিদপুর।
০১৭৬৯১৭২৬১৪
১০। বানিয়াচং, নবীগঞ্জ এবং আজমিরিগঞ্জ।
০১৭৬৯১৭২৬১৬
১১। মাধবপুর, শায়েস্তাগঞ্জ এবং চুনারুঘাট।
০১৭৪৫৭৭৬৪৮৮
ময়মনসিংহ বিভাগ
১। নেত্রকোনা সদর, আটপাড়া, বারহাট্টা, মোহনগঞ্জ
০১৭৬৯২০২৪৩৬
২। মদন, কেন্দুয়া, খালিয়াজুরী
০১৩০৩১২১৫৫১
৩। দুর্গাপুর, পূর্বধলা
০১৭৬৯১৯২০৯৬
৪। ময়মনসিংহ সদর, মুক্তাগাছা, ফুলবাড়িয়া
০১৭৬৯২০২৫১৬
০১৭৬৯২০৬০১৩
৫। তারাকান্দা, ফুলপুর, হালুয়াঘাট, ধোবাউরা
০১৭৬৯২০২৫৩০
৬। গৌরীপুর, ঈশ্বরগঞ্জ, নান্দাইল
০১৭৬৯১৯২১১২
৭। ভালুকা, ত্রিশাল
০১৭৬৯১৯২১৭৪
৮। গফরগাঁও
০১৭৬৯১৯২১৭৩
৯। জামালপুর সদর, মেলান্দহ
০১৮২৯৫৫৪৫৯২
১০। মাদারগঞ্জ
০১৬০৯২৫১৯৬০
১১। সরিষাবাড়ী
০১৭৪৭৩২৬৭১৯
১২। দেওয়ানগঞ্জ, বকশীগঞ্জ, ইসলামপুর
০১৭৬৯১৯২১৪৬
১৩। শেরপুর সদর
০১৭৬৯১৯২৫২০
১৪। নকলা, নালিতাবাড়ী
০১৭৬৯৫৫৬৬৬৬
১৫। শ্রীবরদী, ঝিনাইগাতী
০১৭৬৯৫১০০১২
বরিশাল বিভাগ
১। বরিশাল সদর
০১৭৬৯-০৭৮৪০০
০১৭৬৯-০৭৮৪০১
০১৭৬৯-০৭৮৪০২
২। হিজলা।
০১৭৬৯-০৭৮৪০৩
৩। বাবুগঞ্জ।
০১৭৬৯-০৭৮৪০৪
৪। গৌরনদী।
০১৭৬৯-০৭৮৪০৫
৫। বাকেরগঞ্জ।
০১৭৬৯-০৭৮৪০৬
০১৭৬৯-০৭৮৪০৭
৬। পটুয়াখালী সদর।
০১৭৬৯-০৭৮৪০৯
৭। মির্জাগঞ্জ।
০১৭৬৯-০৭৮৪০৮
৮। গলাচিপা।
০১৭৬৯-০৭৮৪১০
৯। বাউফল।
০১৭৬৯-০৭৮৪১১
১০। কলাপাড়া।
০১৭৬৯-০৭৮৪১২
০১৭৬৯-০৭৮৪১৩
১১। ঝালকাঠি সদর।
০১৭৬৯-০৭৮৪১৪
১২। কাঠালিয়া।
০১৭৬৯-০৭৮৪১৫
১৩। পিরোজপুর সদর।
০১৭৬৯-০৭৮৪১৬
১৪। মঠবাড়িয়া।
০১৭৬৯-০৭৮৪১৭
১৫। নেছারাবাদ (স্বরূপকাঠি)।
০১৭৬৯-০৭৮৪১৮
ঢাকা বিভাগ
১। কিশোরগঞ্জ সদর, হোসেনপুর, কটিয়াদী, পাকুন্দিয়া
০১৭৬৯৫১১১৪১
২। ভৈরব
০১৭৬৯২০২৩৫৬
৩। বাজিতপুর, কুলিয়ারচর
০১৬৭৯৪৩৫৬৭২
৪। করিমগঞ্জ, তারাইল, নিকলী
০১৭৬৯১৯৫০২৩
৫। মিঠামইন, অষ্টাগ্রাম
০১৭৬৯২১৫১০৪
৬। ইটনা
০১৭২৭৯৬৯৪৫৩
৭। টাঙ্গাইল সদর
০১৭৮৯৩১৭৩২৭
৮। বাসাইল, সখিপুর
০১৭৬৯২১০০৪১
৯। কালিহাতী
০১৭৬৯২১০০৪২
১০। ভুয়াপুর, গোপালপুর
০১৭৬৯২১২৬০৮
১১। মধুপুর, ধনবাড়ী
০১৭৬৯৫১০৯২৬
১২। মির্জাপুর
০১৭৬৯২৮৮৭৮৪
১৩। নাগরপুর, দেলদুয়ার, চৌহালী
০১৯৩১৩০১৭৯৯
১৪। ঘাটাইল
০১৭৬৯১৯৫০৩০
১৫। রাজবাড়ি, গোয়ালন্দ, বালিয়াকান্দি, কালুখালী এবং পাংশা।
০১৭৬৯৫৫২৩৮০
০১৭৬৯৫৫৮১৯৪
১৬। মাদারীপুর সদর
০১৭৬৯-০৭৮৪২৪
১৭। শিবচর, কালকিনি
০১৭৬৯-০৭৮৪২৫
০১৭৬৯-০৭৮৪২৬
১৮। গোপালগঞ্জ সদর, কাশিয়ানী, মুকসুদপুর, টুঙ্গিপাড়া এবং কোটালীপাড়া।
০১৭৬৯৫৫২১৬২
০১৩২৫৭৮৯৯০৮
০১৭৬৯৫৫২১৬৬
১৯। গাজীপুর, কোনাবাড়ী, পূবাইল, কালিয়াকৈর, জয়দেবপুর, টঙ্গি, কাপাসিয়া, কালিগঞ্জ, কাশিমপুর, শ্রীপুর, নারায়ণগঞ্জ, বন্দর, ফতুল্লা, সিদ্ধিরগঞ্জ, আড়াইহাজার, রূপগঞ্জ, সোনারগাঁও এবং গজারিয়া।
০১৭৬৯-০৯৫১৯৮
০১৭৬৯-০৯৫২৫০
০১৭৬৯-০৯১০২০
২০। সাভার, আশুলিয়া, কেরানীগঞ্জ, হেমায়েতপুর, বাইপাইল, দোহার, গাজীপুর, মৌচাক এবং মানিকগঞ্জ।
০১৭৬৯-০৯৫২০৯
০১৭৬৯-০৯৫১৯৮
০১৭৬৯-০৯৫২৫০
০১৭৬৯-০৯১০২০
২১। ফরিদপুর, নরসিংদী, মুন্সিগঞ্জ এবং শরীয়তপুর।
০১৭৬৯-০৯৩৫০৯
০১৭৬৯-০৯৫১৯৮
০১৭৬৯-০৯৫২৫০
০১৭৬৯-০৯১০২০
ঢাকা মহানগর
১। বিমানবন্দর, খিলক্ষেত, দক্ষিন খান, উত্তরখান, উত্তরা পূর্ব।
০১৭৬৯-০২৫৭৬৬
০১৭৬৯-০২৫৭৬৯
০১৭৬৯-০২৫৮৬৫
০১৭৬৯-০২৫৭৬৭
২। মিরপুর মডেল থানা, মিরপুর-২, ৬, ৭, ১০, দুয়ারীপাড়া, রুপনগর, কাজীপাড়া, শেওড়াপাড়া, মনিপুর।
০১৭৬৯-০৫০৭১০
০১৭৬৯-০৫০৬৯৩
০১৭৬৯-০৫০৬৯৫
০১৭৬৯-০৫০৬৯৬
৩। উত্তরা তুরাগ থানা ও উত্তরা পশ্চিম থানা।
০১৭৬৯-০৮২৮৩৬
০১৩১৮-৩৭১৫৫৪
০১৩১৮-৩৭১৫৫৫
৪। দারুসসালাম থানা এবং শাহআলী থানা।
০১৭৬৯-০৩৩৭০০
০১৭৬৯-০৩৩৭০২
০১৭৬৯-০৩৩৭০৪
৫। গুলশান, বনানী, ভাটারা এবং বাড্ডা থানা
০১৭৬৯০৫০২৮৩
০১৭৬৯০১১৫৫৯
৬। খিলগাঁও, সবুজবাগ ও মুগদা থানা
০১৭৬৯০৫৩১৪৪
৭। রামপুরা, সবুজবাগ এবং তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানা
০১৭৬৯০৫৩১৬৮
৮। ক্যান্টনমেন্ট, কাফরুল, ভাসানটেক।
০১৭৬৯-০৫১৮২৫
০১৭৬৯-০১৯০৭৩
০১৭৬৯-০১৩২৩৬
৯। হাজারীবাগ, ধানমন্ডি, কলাবাগান এবং নিউমার্কেট থানা।
০১৮৯৭৯১৪৮৬২
০১৮৯৭৯১৪৮৬৩
০১৮৯৭৯১৪৮৬৪
০১৮৯৭৯১৪৮৬৫
০১৭৬৯০৫১৮৩৮
০১৭৬৯০৫১৮৩৯
১০। শের-ই-বাংলা নগর, আদাবর এবং মোহাম্মদপুর থানা।
০১৮১৫৭৯৫৯৫১
০১৭৬৯০৫৯৮৮৮
০১৭৬৯০৫১৮৩৮
০১৭৬৯০৫১৮৩৯
১১। তেজগাঁও থানা।
০১৭৬৯০১৯৪০৯
০১৭৬৯০১৯৪১৫
০১৭৬৯০৫১৮৩৮
০১৭৬৯০৫১৮৩৯
১২। লালবাগ, চকবাজার এবং কামরাঙ্গীরচর থানা।
০১৭৬৯০১৩৪৩৯
০১৬১৯৮৩২০৬৯
০১৭৬৯০৫১৮৩৮
০১৭৬৯০৫১৮৩৯
১৩। ডেমরা, ওয়ারী, রমনা, শাহবাগ, পল্টন, মতিঝিল, কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন, শাহজাহানপুর, কোতোয়ালী, বংশাল, গেন্ডারিয়া, সূত্রাপুর, যাত্রাবাড়ী, শ্যামপুর এবং কদমতলী।
০১৭৬৯-০৯২৪২৮
০১৭৬৯-০৯৫১৯৮
০১৭৬৯-০৯৫২৫০
০১৭৬৯-০৯১০২০

দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক ও স্থিতিশীল রাখতে পবিত্র ঈদ-উল-আজহা উপলক্ষে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশব্যাপী কঠোর নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। জনসাধারণের জানমাল রক্ষা এবং ঈদের ছুটি চলাকালীন যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা প্রতিরোধে সেনাবাহিনীর অভিযান অব্যাহত রয়েছে। একই সঙ্গে সেনাবাহিনীর সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগের জন্য আপডেটেড হটলাইন নম্বরসমূহ প্রকাশ করা হয়েছে।
সেনাবাহিনীর বিভিন্ন ফর্মেশনের ইউনিটসমূহ ইতোমধ্যে গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় চেকপোস্ট স্থাপন ও টহল কার্যক্রম পরিচালনার মাধ্যমে সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করছে। বিশেষত, কোরবানির পশুর হাটগুলোতে চাঁদাবাজি রোধ ও নিরাপদ পরিবেশ বজায় রাখতে টহল টিম নিরলসভাবে কাজ করছে।
এছাড়াও, ঈদের আগে-পরে শহর থেকে গ্রামে সাধারণ মানুষের যাত্রা নির্বিঘ্ন করতে আন্তঃজেলা বাস টার্মিনাল ও সংযোগ সড়কে তল্লাশি ও নজরদারি কার্যক্রম জোরদার করা হয়েছে। টিকিট কালোবাজারি বন্ধে সেনাবাহিনী অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে সমন্বয় করে অভিযান পরিচালনা করছে।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী জানিয়েছে, দেশের শান্তি, নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে তারা সর্বদা প্রস্তুত। যে কোনো সন্দেহজনক কার্যকলাপ বা অপরাধমূলক তথ্য সরাসরি নিকটস্থ সেনা ক্যাম্পে অথবা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে প্রদান করতে নাগরিকদের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে।
📞 সেনা ক্যাম্পের হটলাইন নম্বরসমূহ:
রংপুর বিভাগ
১। রংপুর, রংপুর ক্যাডেট কলেজ, রংপুর সদর, গংগাচড়া, কাউনিয়া, পীরগাছা, মিঠাপুকুর, তারাগঞ্জ, পীরগঞ্জ এবং বদরগঞ্জ।
০১৭৬৯৬৬২৫১৪
০১৭৬৯৫১২০৮৮
০১৭৬৯৬৬২২২১
২। দিনাজপুর বড়পুকুরিয়া কয়লার খনি, বড় পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র, মধ্যপাড়া কঠিন শিলা খনি, দিনাজপুর সদর, দিনাজপুর, পার্বতীপুর (লোকোমোটিভ ওয়ার্কশপ অয়েল রিফুয়েলিং), বিরামপুর, নবাবগঞ্জ, হাকিমপুর, ঘোড়াঘাট, কাহারুল, বোচাগঞ্জ, খানসামা, বিরল, বীরগঞ্জ, চিরিরবন্দর, পার্বতীপুর এবং ফুলবাড়ি।
০১৭৬৯৬৮২৪৪০
০১৮৮৬৫৩৬৩০৯
০১৮২৪৩৮৮৫৭৪
০১৭২১৪৬৮৮৮৯
৩। পঞ্চগড়, পঞ্চগড় সদর, তেতুলিয়া, আটোয়ারী, দেবিগঞ্জ এবং বোদা।
০১৭৬৯৬৭২৫৯৮
০১৭৬৯৬৭৬৭২১
০১৭৬৯৬৭৫০০৬
৪। ঠাকুরগাঁও, ঠাকুরগাঁও এয়ার ফিল্ড, ঠাকুরগাঁও বিটিভি স্টেশন এবং বেতার স্টেশন, ঠাকুরগাঁও সদর, বালিয়াডাঙ্গী, পীরগঞ্জ, হরিপুর এবং রানী শৈংকল।
০১৭৬৯৬৭২৬১৬
০১৭৬৯৬৬২৫২৬
০১৮২৯৬৭৫০৮৬
৫। নীলফামারী, সৈয়দপুর বিমানবন্দর, নীলফামারী সদর, ডিমলা, জলঢাকা, কিশোরগঞ্জ, ডোমার এবং সৈয়দপুর।
০১৭৬৯৬৮২৩৮৮
০১৮১৪৭৫৩৫৯৯
০১৬৩২৮২৭৮৪৬
৬। লালমনিরহাট, লালমনিরহাট মিলিটারি ফার্ম, সদর উপজেলা, কালিগঞ্জ, আদিতমারি, হাতীবান্ধা এবং পাটগ্রাম।
০১৭৬৯৬৮২৩৬০
০১৭৬৯৫১১৭৪০
০১৭৬৯৬৮২৩৬৬
৭। গাইবান্ধা, গাইবান্ধা সদর, সুন্দরগঞ্জ, পলাশবাড়ী সাদুল্লাপুর, ফুলছড়ি, সাঘাটা এবং গোবিন্দগঞ্জ।
০১৬২৫৪৬২৫৮৮
০১৭৯১৪৬৮৪৮৭
০১৭৯১৪৬৮৪৮৮
৮। কুড়িগ্রাম, কুড়িগ্রাম সদর, উলিপুর, চিলমারি ফুলবাড়ি, নাগেশ্বরী, ভুরুঙ্গামারী, রাজারহাট রৌমারী এবং রাজিবপুর।
০১৭৬৯৬৬২৫৪৬
রাজশাহী বিভাগ
১। বগুড়া সদর, মাঝিড়া, দুপচাঁচিয়া এবং সারিয়াকান্দি।
০১৭৬৯১১৭৯৬৩
০১৭৫৪৯৩০৮৬৬
০১৭৫৪৯৩০৬৯৪
০১৭৫৯৯৬১২১০
২। নওগাঁ সদর, পত্মীতলা এবং নিয়ামতপুর।
০১৭৬৯১২২১২২
০১৭৬৯১২২১০৭
০১৭৬৯১২২১০৯
৩। জয়পুরহাট, কালাই, খেতলাল, পাঁচবিবি এবং আক্কেলপুর।
০১৭৬৯১১২১৪৪
৪। সিরাজগঞ্জ সদর, বেলকুচি, কাজীপুর, তাড়াশ এবং উল্লাপাড়া।
০১৭৬৯১২৬০১৫
০১৭৬৯১২২৪৪৯
০১৭৬৯১২২৪১৯
০১৭৬৯১২২৪৯৬
০১৭৬৯১২২৪৭৬
৫। নাটোর সদর, লালপুর এবং সিংড়া থানা।
০১৭৬৯১১২৪৪৭
০১৭৬৯১১২৪৫৪
০১৭৬৯১১২৪৫৬
৬। রাজশাহী সিটি ।
০১৭৬৯১১২৩৮৮
৭। দুর্গাপুর।
০১৭৬৯১১৮৯৭১
৮। মোহনপুর।
০১৭৬৯১১৮৯৭২
৯। চারঘাট।
০১৭৬৯১১৮৯৭৩
১০। পাবনা সদর, সাঁথিয়া এবং ভাঙ্গুড়া।
০১৩৩৯৫০২৭১০
১১। চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর।
০১৭৬৯১১২৩৭২
১২। শিবগঞ্জ।
০১৭৬৯১১৭৩৯২
খুলনা বিভাগ
১। কুষ্টিয়া সদর, মিরপুর, কুমারখালী, খোকশা, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, দৌলতপুর এবং ভেড়ামারা।
০১৭৬৯৫৫২৩৬২
০১৭৬৯৫৫৮৬৪২
২। মুজিবনগর, মেহেরপুর সদর এবং গাংনী।
০১৭৬৯৫৫৮৪৫০
০১৭৬৯৫৫৮৬৫১
৩। ঝিনাইদহ সদর, কালীগঞ্জ, শৈলকুপা, হরিণাকুন্ড, মহেশপুর এবং কোটচাঁদপুর।
০১৭৬৯৫৫২৪৩৬
০১৭৬৯৫৫২৪৪২
০১৭৬৯৫৫২৪৩৮
৪। চুয়াডাঙ্গা সদর, দামুড়হুদা, জীবননগর এবং আলমডাঙ্গা।
০১৭৬৯৫৫৬৭১৫
০১৭৬৯০২৬০০৬
৫। যশোর সদর, চৌগাছা, বাঘারপাড়া, ঝিকরগাছা, শার্শা, অভয়নগর, কেশবপুর এবং মনিরামপুর।
০১৭৬৯৫৫৮১৬৮
০১৭৬৯৫৫৮১৬৭
০১৭৬৯৫৫৮১৬৬
৬। নড়াইল সদর, লোহাগড়া, নড়াগাতী এবং কালিয়া।
০১৭৬৯৫৫৪৫০৫
০১৭৬৯৫৫৮৩৫১
৭। মাগুরা সদর, শ্রীপুর, মোহাম্মদপুর এবং শালিখা।
০১৭৬৯৫৫৪৫২২
০১৭৯৭৪৭০২৯১
৮। খুলনা সদর, সোনাডাঙ্গা, রূপসা, ফুলতলা, খালিশপুর, বয়রা, ডুমুরিয়া, দাকোপ, বটিয়াঘাটা এবং পাইকগাছা।
০১৩৩৪৭৯৬৩৯৫
০১৩৩৪৭৯৬৩৯৯
০১৩৩৪৭৯৬৩৯৮
০১৩৩৪৭৯৬৩৯৭
০১৩৩৪৭৯৬৪০০
৯। সাতক্ষীরা, কলরোয়া, তালা, পাটকেলঘাটা, কালিগঞ্জ, দেবহাটা, শ্যামনগর এবং আশাশুনি।
০১৭৬৯৫৫৮৬৪৭
০১৭৬৯৫৫৮৬৪৮
০১৭৬৯৫৫৮৬৪৯
১০। বাগেরহাট সদর।
০১৭৬৯-০৭৮৪২৩
১১। মোড়েলগঞ্জ।
০১৭৬৯-০৭৮৪২০
১২। মোল্লাহাট।
০১৭৬৯-০৭৮৪২১
১৩। চিতলমারী।
০১৭৬৯-০৭৮৪২২
১৪। রামপাল।
০১৭৬৯-০৭৮৪১৯
চট্টগ্রাম বিভাগ
১। মীরসরাই, সীতাকুণ্ড, বায়েজিদ বোস্তামী, হাটহাজারী, এবং রাউজান।
০১৭৬৯২৪৫২৪৩
২। খুলসী, হালিশহর, পাহাড়তলী, বন্দর, পতেঙ্গা, ইপিজেড এবং আকবরশাহ।
০১৭৬৯২৫৩৬৪৯
৩। আনোয়ারা, কর্ণফুলী, এবং বোয়ালখালী।
০১৭৬৯২৪৪২১৪
৪। কোতোয়ালি, রাঙ্গুনিয়া, ডাবলমুরিং, সদরঘাট, পাঁচলাইশ, চাঁদগাঁও এবং চকবাজার।
০১৭৬৯২৪২৬১৭
০১৭৬৯২৪২৬১৫
৫। পটিয়া।
০১৩৩৬৬১৯৪২৫
৬। চন্দনাইশ।
০১৭৬৯১০২৪০১
৭। সাতকানিয়া।
০১৮৫৮৩৬৭৯৩৭
৮। বাশখালি।
০১৭৬৯১০২৮২২
৯। লোহাগাঁড়া।
০১৭৬৯১০৪৫৫৪
১০। কক্সবাজার সদর উপজেলা।
০১৮৩১৩৮৭৭৯৬
১১। ঈদগাঁও।
০১৭৬৯১০২৬৪৭
১২। রামু।
০১৭৬৯১০২৬৪৬
১৩। উখিয়া।
০১৮২৬৫৫২০৭৫
১৪। চকরিয়া।
০১৭৬৯১০৪৬১৭
১৫। পেকুয়া।
০১৭৬৯১০৭৪৬৯
১৬। নোয়াখালী সদর, সোনাইমুড়ী, কোম্পানীগঞ্জ এবং সেনাবাগ।
০১৭৬৯-৩৩২৩৬৬
০১৭৬৯-৩৩২৩৬৮
০১৬০২-০৩২৩৬২
০১৭৬৯-৩৩২১৮০
১৭। ফেনী সদর, সোনাগাজী, দাগনভূঞা এবং ফুলগাজী ।
০১৭৬৯-৩৩২৪১০
০১৭৬৯-৫১১১৮০
০১৭০৯-৩৪২৭৯৮
০১৭৬৯-৩৩২১৬৬
১৮। লক্ষীপুর সদর, রামগঞ্জ, রায়পুর এবং রামগতি।
০১৭৬৯-৩৩২৩৮২
০১৭৬৯-৩৩২৩৭২
০১৭৭০-৫৫২১৬৫
০১৭৬৯-৩৩১২৫৯
১৯। চাঁদপুর সদর, হাজিগঞ্জ এবং ফরিদগঞ্জ।
০১৭৬৯-৩৩২৬৫৭
০১৭৬৯-৩৩৭৬৫৩
০১৬২৭-৫০৬০০৪
২০। কুমিল্লা সদর, আলেখারচর, চৌদ্দগ্রাম, লাকসাম, নাঙ্গলকোট, মনোহরগঞ্জ, বুড়িচং, দেবিদ্বার, হোমনা, দাউদকান্দি, লালমাই এবং চান্দিনা।
০১৭৬৯-৩৩২৪৪৪০
০১৭৬৯-৩৩২৪৪৮
০১৭৬৯-৩৩২৪৪৬
০১৭৬৯৩৩২১৩৩
০১৭৬৯৩৩৭৬৫৫
০১৭৬৯-৩৩২২৫৫
০১৭৬৯-৩৩৮১৯৭
০১৭৬৯-৩৩১০৫৭
০১৭৬৯-৩৩০৩৫০
০১৭৬৯-৩৩২২৯৯
০১৮১১-৭৮১২৫৭
০১৭৬৯-৩৩১৩৩২
২১। ব্রাক্ষণবাড়িয়া সদর, আখাউড়া, আশুগঞ্জ এবং নবীনগর।
০১৭৬৯-৩৩২৬০৯
০১৭৬৯-৩৩০৩৬৫
০১৭৬৯-১১৬৪২০
০১৭৬৯-১১৬৪৪৭
সিলেট বিভাগ
১। বড়লেখা, জুরি এবং কুলাউড়া।
০১৭৬৯৫১১০৮১
২। মৌলভীবাজার, রাজনগর, শ্রীমঙ্গল এবং কমলগঞ্জ।
০১৭৬৯১৭২৩৮৬
৩। সুনামগঞ্জ সদর, তাহেরপুর, মধ্যনগর, বিষমপুর, শান্তিগঞ্জ, দিরাই, ধর্মপাশা, শাল্লা এবং জামালগঞ্জ।
০১৭৬৯১৭৮৭৫৫
৪। ছাতক, দোয়ারাবাজার এবং জগন্নাথপুর।
০১৫৭৫৫৪৫৩৯৫
৫। গোয়াইনঘাট, জৈন্তাপুর, কানাইঘাট এবং জকিগঞ্জ।
০১৭৬৯১৭৭৬৪৩
৬। গোলাপগঞ্জ, বিয়ানীবাজার, ফেঞ্চুগঞ্জ, দক্ষিণ সুরমা এবং মোগলা বাজার।
০১৭৬৯১৭২৫৩৪
৭। জালালাবাদ, কোতোয়ালি, বিমানবন্দর, শাহপরান এবং কোম্পানীগঞ্জ।
০১৭৬৯১৭২৫৫৬
৮। ওসমানীনগর, বালাগঞ্জ এবং বিশ্বনাথ।
০১৭৭৪৫৪০৪৫০
৯। হবিগঞ্জ, বাহুবল এবং রশিদপুর।
০১৭৬৯১৭২৬১৪
১০। বানিয়াচং, নবীগঞ্জ এবং আজমিরিগঞ্জ।
০১৭৬৯১৭২৬১৬
১১। মাধবপুর, শায়েস্তাগঞ্জ এবং চুনারুঘাট।
০১৭৪৫৭৭৬৪৮৮
ময়মনসিংহ বিভাগ
১। নেত্রকোনা সদর, আটপাড়া, বারহাট্টা, মোহনগঞ্জ
০১৭৬৯২০২৪৩৬
২। মদন, কেন্দুয়া, খালিয়াজুরী
০১৩০৩১২১৫৫১
৩। দুর্গাপুর, পূর্বধলা
০১৭৬৯১৯২০৯৬
৪। ময়মনসিংহ সদর, মুক্তাগাছা, ফুলবাড়িয়া
০১৭৬৯২০২৫১৬
০১৭৬৯২০৬০১৩
৫। তারাকান্দা, ফুলপুর, হালুয়াঘাট, ধোবাউরা
০১৭৬৯২০২৫৩০
৬। গৌরীপুর, ঈশ্বরগঞ্জ, নান্দাইল
০১৭৬৯১৯২১১২
৭। ভালুকা, ত্রিশাল
০১৭৬৯১৯২১৭৪
৮। গফরগাঁও
০১৭৬৯১৯২১৭৩
৯। জামালপুর সদর, মেলান্দহ
০১৮২৯৫৫৪৫৯২
১০। মাদারগঞ্জ
০১৬০৯২৫১৯৬০
১১। সরিষাবাড়ী
০১৭৪৭৩২৬৭১৯
১২। দেওয়ানগঞ্জ, বকশীগঞ্জ, ইসলামপুর
০১৭৬৯১৯২১৪৬
১৩। শেরপুর সদর
০১৭৬৯১৯২৫২০
১৪। নকলা, নালিতাবাড়ী
০১৭৬৯৫৫৬৬৬৬
১৫। শ্রীবরদী, ঝিনাইগাতী
০১৭৬৯৫১০০১২
বরিশাল বিভাগ
১। বরিশাল সদর
০১৭৬৯-০৭৮৪০০
০১৭৬৯-০৭৮৪০১
০১৭৬৯-০৭৮৪০২
২। হিজলা।
০১৭৬৯-০৭৮৪০৩
৩। বাবুগঞ্জ।
০১৭৬৯-০৭৮৪০৪
৪। গৌরনদী।
০১৭৬৯-০৭৮৪০৫
৫। বাকেরগঞ্জ।
০১৭৬৯-০৭৮৪০৬
০১৭৬৯-০৭৮৪০৭
৬। পটুয়াখালী সদর।
০১৭৬৯-০৭৮৪০৯
৭। মির্জাগঞ্জ।
০১৭৬৯-০৭৮৪০৮
৮। গলাচিপা।
০১৭৬৯-০৭৮৪১০
৯। বাউফল।
০১৭৬৯-০৭৮৪১১
১০। কলাপাড়া।
০১৭৬৯-০৭৮৪১২
০১৭৬৯-০৭৮৪১৩
১১। ঝালকাঠি সদর।
০১৭৬৯-০৭৮৪১৪
১২। কাঠালিয়া।
০১৭৬৯-০৭৮৪১৫
১৩। পিরোজপুর সদর।
০১৭৬৯-০৭৮৪১৬
১৪। মঠবাড়িয়া।
০১৭৬৯-০৭৮৪১৭
১৫। নেছারাবাদ (স্বরূপকাঠি)।
০১৭৬৯-০৭৮৪১৮
ঢাকা বিভাগ
১। কিশোরগঞ্জ সদর, হোসেনপুর, কটিয়াদী, পাকুন্দিয়া
০১৭৬৯৫১১১৪১
২। ভৈরব
০১৭৬৯২০২৩৫৬
৩। বাজিতপুর, কুলিয়ারচর
০১৬৭৯৪৩৫৬৭২
৪। করিমগঞ্জ, তারাইল, নিকলী
০১৭৬৯১৯৫০২৩
৫। মিঠামইন, অষ্টাগ্রাম
০১৭৬৯২১৫১০৪
৬। ইটনা
০১৭২৭৯৬৯৪৫৩
৭। টাঙ্গাইল সদর
০১৭৮৯৩১৭৩২৭
৮। বাসাইল, সখিপুর
০১৭৬৯২১০০৪১
৯। কালিহাতী
০১৭৬৯২১০০৪২
১০। ভুয়াপুর, গোপালপুর
০১৭৬৯২১২৬০৮
১১। মধুপুর, ধনবাড়ী
০১৭৬৯৫১০৯২৬
১২। মির্জাপুর
০১৭৬৯২৮৮৭৮৪
১৩। নাগরপুর, দেলদুয়ার, চৌহালী
০১৯৩১৩০১৭৯৯
১৪। ঘাটাইল
০১৭৬৯১৯৫০৩০
১৫। রাজবাড়ি, গোয়ালন্দ, বালিয়াকান্দি, কালুখালী এবং পাংশা।
০১৭৬৯৫৫২৩৮০
০১৭৬৯৫৫৮১৯৪
১৬। মাদারীপুর সদর
০১৭৬৯-০৭৮৪২৪
১৭। শিবচর, কালকিনি
০১৭৬৯-০৭৮৪২৫
০১৭৬৯-০৭৮৪২৬
১৮। গোপালগঞ্জ সদর, কাশিয়ানী, মুকসুদপুর, টুঙ্গিপাড়া এবং কোটালীপাড়া।
০১৭৬৯৫৫২১৬২
০১৩২৫৭৮৯৯০৮
০১৭৬৯৫৫২১৬৬
১৯। গাজীপুর, কোনাবাড়ী, পূবাইল, কালিয়াকৈর, জয়দেবপুর, টঙ্গি, কাপাসিয়া, কালিগঞ্জ, কাশিমপুর, শ্রীপুর, নারায়ণগঞ্জ, বন্দর, ফতুল্লা, সিদ্ধিরগঞ্জ, আড়াইহাজার, রূপগঞ্জ, সোনারগাঁও এবং গজারিয়া।
০১৭৬৯-০৯৫১৯৮
০১৭৬৯-০৯৫২৫০
০১৭৬৯-০৯১০২০
২০। সাভার, আশুলিয়া, কেরানীগঞ্জ, হেমায়েতপুর, বাইপাইল, দোহার, গাজীপুর, মৌচাক এবং মানিকগঞ্জ।
০১৭৬৯-০৯৫২০৯
০১৭৬৯-০৯৫১৯৮
০১৭৬৯-০৯৫২৫০
০১৭৬৯-০৯১০২০
২১। ফরিদপুর, নরসিংদী, মুন্সিগঞ্জ এবং শরীয়তপুর।
০১৭৬৯-০৯৩৫০৯
০১৭৬৯-০৯৫১৯৮
০১৭৬৯-০৯৫২৫০
০১৭৬৯-০৯১০২০
ঢাকা মহানগর
১। বিমানবন্দর, খিলক্ষেত, দক্ষিন খান, উত্তরখান, উত্তরা পূর্ব।
০১৭৬৯-০২৫৭৬৬
০১৭৬৯-০২৫৭৬৯
০১৭৬৯-০২৫৮৬৫
০১৭৬৯-০২৫৭৬৭
২। মিরপুর মডেল থানা, মিরপুর-২, ৬, ৭, ১০, দুয়ারীপাড়া, রুপনগর, কাজীপাড়া, শেওড়াপাড়া, মনিপুর।
০১৭৬৯-০৫০৭১০
০১৭৬৯-০৫০৬৯৩
০১৭৬৯-০৫০৬৯৫
০১৭৬৯-০৫০৬৯৬
৩। উত্তরা তুরাগ থানা ও উত্তরা পশ্চিম থানা।
০১৭৬৯-০৮২৮৩৬
০১৩১৮-৩৭১৫৫৪
০১৩১৮-৩৭১৫৫৫
৪। দারুসসালাম থানা এবং শাহআলী থানা।
০১৭৬৯-০৩৩৭০০
০১৭৬৯-০৩৩৭০২
০১৭৬৯-০৩৩৭০৪
৫। গুলশান, বনানী, ভাটারা এবং বাড্ডা থানা
০১৭৬৯০৫০২৮৩
০১৭৬৯০১১৫৫৯
৬। খিলগাঁও, সবুজবাগ ও মুগদা থানা
০১৭৬৯০৫৩১৪৪
৭। রামপুরা, সবুজবাগ এবং তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানা
০১৭৬৯০৫৩১৬৮
৮। ক্যান্টনমেন্ট, কাফরুল, ভাসানটেক।
০১৭৬৯-০৫১৮২৫
০১৭৬৯-০১৯০৭৩
০১৭৬৯-০১৩২৩৬
৯। হাজারীবাগ, ধানমন্ডি, কলাবাগান এবং নিউমার্কেট থানা।
০১৮৯৭৯১৪৮৬২
০১৮৯৭৯১৪৮৬৩
০১৮৯৭৯১৪৮৬৪
০১৮৯৭৯১৪৮৬৫
০১৭৬৯০৫১৮৩৮
০১৭৬৯০৫১৮৩৯
১০। শের-ই-বাংলা নগর, আদাবর এবং মোহাম্মদপুর থানা।
০১৮১৫৭৯৫৯৫১
০১৭৬৯০৫৯৮৮৮
০১৭৬৯০৫১৮৩৮
০১৭৬৯০৫১৮৩৯
১১। তেজগাঁও থানা।
০১৭৬৯০১৯৪০৯
০১৭৬৯০১৯৪১৫
০১৭৬৯০৫১৮৩৮
০১৭৬৯০৫১৮৩৯
১২। লালবাগ, চকবাজার এবং কামরাঙ্গীরচর থানা।
০১৭৬৯০১৩৪৩৯
০১৬১৯৮৩২০৬৯
০১৭৬৯০৫১৮৩৮
০১৭৬৯০৫১৮৩৯
১৩। ডেমরা, ওয়ারী, রমনা, শাহবাগ, পল্টন, মতিঝিল, কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন, শাহজাহানপুর, কোতোয়ালী, বংশাল, গেন্ডারিয়া, সূত্রাপুর, যাত্রাবাড়ী, শ্যামপুর এবং কদমতলী।
০১৭৬৯-০৯২৪২৮
০১৭৬৯-০৯৫১৯৮
০১৭৬৯-০৯৫২৫০
০১৭৬৯-০৯১০২০

আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনের লক্ষ্যে প্রস্তুতি প্রায় গুছিয়ে এনেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। চলতি মাসের মধ্যে প্রাক্-প্রস্তুতি শেষ করে ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করার চিন্তা আছে কমিশনের।
৩১ মিনিট আগে
আওয়ামী লীগের সময় অপহরণ ও গুমের অভিযোগে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় কারাগারে থাকা সেনা কর্মকর্তাদের পক্ষে ট্রাইব্যুনালে লড়বেন না ব্যারিস্টার এম সারওয়ার হোসেন।
১ ঘণ্টা আগে
রোববার সকালে রাজশাহী লিগ্যাল এইড অফিসে বিচারকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক উপদেষ্টা আসিফ নজরুল।
২ ঘণ্টা আগে
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নে অধ্যাদেশ জারির বাধ্যবাধকতা না থাকায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এ বিষয়ে আদেশ জারি করতে পারেন বলে মনে করেন আইন বিশেষজ্ঞরা। কারণ, অধ্যাদেশ জারির ক্ষেত্রে জটিলতা রয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগে আগামী ১৩ নভেম্বর থেকে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সংলাপে বসবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
আজ রোববার ইসির পরিচালক জনসংযোগ মো. রুহুল আমিন মল্লিক এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, ‘১৩ নভেম্বর থেকে দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ শুরু করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। সকাল ও বিকেলে দুই বেলা করে সংলাপ হবে। তবে কোন দলের সঙ্গে কখন বসা হবে, সেটি এখনো নির্ধারণ করা হয়নি।’
আগামী সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে অংশীজনদের সঙ্গে সংলাপ শুরু করেছে ইসি। এবার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ শুরুর আয়োজন চলছে।
আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনের লক্ষ্যে প্রস্তুতি প্রায় গুছিয়ে এনেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। চলতি মাসের মধ্যে প্রাক্-প্রস্তুতি শেষ করে ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করার চিন্তা আছে কমিশনের।
তবে গণভোটের বিষয়ে এখনো আনুষ্ঠানিক প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করেনি সাংবিধানিক এই সংস্থা। জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নে গণভোট নিয়ে সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় আছে ইসি।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগে আগামী ১৩ নভেম্বর থেকে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সংলাপে বসবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
আজ রোববার ইসির পরিচালক জনসংযোগ মো. রুহুল আমিন মল্লিক এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, ‘১৩ নভেম্বর থেকে দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ শুরু করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। সকাল ও বিকেলে দুই বেলা করে সংলাপ হবে। তবে কোন দলের সঙ্গে কখন বসা হবে, সেটি এখনো নির্ধারণ করা হয়নি।’
আগামী সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে অংশীজনদের সঙ্গে সংলাপ শুরু করেছে ইসি। এবার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ শুরুর আয়োজন চলছে।
আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনের লক্ষ্যে প্রস্তুতি প্রায় গুছিয়ে এনেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। চলতি মাসের মধ্যে প্রাক্-প্রস্তুতি শেষ করে ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করার চিন্তা আছে কমিশনের।
তবে গণভোটের বিষয়ে এখনো আনুষ্ঠানিক প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করেনি সাংবিধানিক এই সংস্থা। জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নে গণভোট নিয়ে সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় আছে ইসি।

দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক ও স্থিতিশীল রাখতে পবিত্র ঈদ-উল-আজহা উপলক্ষে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশব্যাপী কঠোর নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। জনসাধারণের জানমাল রক্ষা এবং ঈদের ছুটি চলাকালীন যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা প্রতিরোধে সেনাবাহিনীর অভিযান অব্যাহত রয়েছে। একই সঙ্গে সেনাবাহিনীর সঙ
০৭ জুন ২০২৫
আওয়ামী লীগের সময় অপহরণ ও গুমের অভিযোগে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় কারাগারে থাকা সেনা কর্মকর্তাদের পক্ষে ট্রাইব্যুনালে লড়বেন না ব্যারিস্টার এম সারওয়ার হোসেন।
১ ঘণ্টা আগে
রোববার সকালে রাজশাহী লিগ্যাল এইড অফিসে বিচারকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক উপদেষ্টা আসিফ নজরুল।
২ ঘণ্টা আগে
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নে অধ্যাদেশ জারির বাধ্যবাধকতা না থাকায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এ বিষয়ে আদেশ জারি করতে পারেন বলে মনে করেন আইন বিশেষজ্ঞরা। কারণ, অধ্যাদেশ জারির ক্ষেত্রে জটিলতা রয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আওয়ামী লীগের সময় অপহরণ ও গুমের অভিযোগে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় কারাগারে থাকা সেনা কর্মকর্তাদের পক্ষে ট্রাইব্যুনালে লড়বেন না ব্যারিস্টার এম সারওয়ার হোসেন।
আজ রোববার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ নিজের নাম প্রত্যাহারের জন্য আবেদন করলে তা গ্রহণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
আদালত থেকে বের হয়ে সারওয়ার হোসেন বলেন, ‘১৫ জন সেনা কর্মকর্তার পক্ষে আমরা পাঁচজন আইনজীবী ওকালতনামার সাবমিট করেছিলাম ২২ অক্টোবর। পরবর্তীতে দেখলাম আমি নিজে একটি অভিযোগ করেছিলাম। সেই অভিযোগের আসামি, এই মামলারও আসামি।’
তিনি বলেন, ‘প্রফেশনাল এথিকস অ্যান্ড কনডাক্ট (পেশাগত নৈতিকতা ও আচরণবিধি) অনুযায়ী আমার ডিফেন্স আইনজীবী হওয়ার কোনো সুযোগ নেই। সেই প্রফেশনাল কনডাক্ট এবং এথিকস অনুযায়ী এবং আইসিটি বিধি অনুযায়ী আজকে একটা আবেদন করেছি। ট্রাইব্যুনাল সেই আবেদন গ্রহণ করেছেন।’
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলা তিনটির মধ্যে দুটি ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের শাসনামলে গুম-নির্যাতনের মাধ্যমে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের ঘটনার। অন্যটি জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় রাজধানীর রামপুরা ও বনশ্রী এলাকায় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধ সম্পর্কিত। এসব মামলায় সাবেক ও বর্তমান ২৫ সেনা কর্মকর্তাসহ মোট ৩২ জন আসামি। তাঁদের মধ্যে ১৫ সেনা কর্মকর্তা বর্তমানে ঢাকা সেনানিবাসে ঘোষিত সাবজেলে রয়েছেন।
গুম-নির্যাতনের ঘটনায় করা দুটি মামলার একটিতে আসামি ১৭ জন। তাঁদের মধ্যে র্যাবের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তোফায়েল মোস্তফা সারোয়ার, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. কামরুল হাসান, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাহাবুব আলম, ব্রিগেডিয়ার কে এম আজাদ, কর্নেল আবদুল্লাহ আল মোমেন ও কর্নেল আনোয়ার লতিফ খান (এখন অবসরকালীন ছুটিতে), র্যাবের গোয়েন্দা শাখার সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. মশিউর রহমান, লেফটেন্যান্ট কর্নেল সাইফুল ইসলাম সুমন ও লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. সারওয়ার বিন কাশেম এখন কারাগারে রয়েছেন।
আসামিদের মধ্যে র্যাবের সাবেক তিনজন মহাপরিচালকও আছেন। তাঁরা হলেন—বেনজীর আহমেদ (পরে আইজিপি হন), এম খুরশিদ হোসেন ও মো. হারুন-অর-রশিদ। তাঁরা পলাতক। এ মামলার আসামির তালিকায় থাকা শেখ হাসিনা, সাবেক প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান ও র্যাবের সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) মুহাম্মাদ খায়রুল ইসলাম পলাতক।
গণ-অভ্যুত্থানের সময় রাজধানীর রামপুরা ও বনশ্রী এলাকায় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের আরেকটি মামলায় বিজিবির সাবেক কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ রেদোয়ানুল ইসলাম, বিজিবির সাবেক কর্মকর্তা মেজর মো. রাফাত-বিন-আলম, পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত উপকমিশনার (এডিসি) মো. রাশেদুল ইসলাম ও সাবেক ওসি মো. মশিউর রহমানকে আসামি করা হয়েছে। এর মধ্যে রেদোয়ানুল ও রাফাত এখন সেনানিবাসের সাবজেলে আছেন। বাকি দুই আসামি পলাতক।

আওয়ামী লীগের সময় অপহরণ ও গুমের অভিযোগে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় কারাগারে থাকা সেনা কর্মকর্তাদের পক্ষে ট্রাইব্যুনালে লড়বেন না ব্যারিস্টার এম সারওয়ার হোসেন।
আজ রোববার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ নিজের নাম প্রত্যাহারের জন্য আবেদন করলে তা গ্রহণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
আদালত থেকে বের হয়ে সারওয়ার হোসেন বলেন, ‘১৫ জন সেনা কর্মকর্তার পক্ষে আমরা পাঁচজন আইনজীবী ওকালতনামার সাবমিট করেছিলাম ২২ অক্টোবর। পরবর্তীতে দেখলাম আমি নিজে একটি অভিযোগ করেছিলাম। সেই অভিযোগের আসামি, এই মামলারও আসামি।’
তিনি বলেন, ‘প্রফেশনাল এথিকস অ্যান্ড কনডাক্ট (পেশাগত নৈতিকতা ও আচরণবিধি) অনুযায়ী আমার ডিফেন্স আইনজীবী হওয়ার কোনো সুযোগ নেই। সেই প্রফেশনাল কনডাক্ট এবং এথিকস অনুযায়ী এবং আইসিটি বিধি অনুযায়ী আজকে একটা আবেদন করেছি। ট্রাইব্যুনাল সেই আবেদন গ্রহণ করেছেন।’
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলা তিনটির মধ্যে দুটি ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের শাসনামলে গুম-নির্যাতনের মাধ্যমে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের ঘটনার। অন্যটি জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় রাজধানীর রামপুরা ও বনশ্রী এলাকায় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধ সম্পর্কিত। এসব মামলায় সাবেক ও বর্তমান ২৫ সেনা কর্মকর্তাসহ মোট ৩২ জন আসামি। তাঁদের মধ্যে ১৫ সেনা কর্মকর্তা বর্তমানে ঢাকা সেনানিবাসে ঘোষিত সাবজেলে রয়েছেন।
গুম-নির্যাতনের ঘটনায় করা দুটি মামলার একটিতে আসামি ১৭ জন। তাঁদের মধ্যে র্যাবের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তোফায়েল মোস্তফা সারোয়ার, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. কামরুল হাসান, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাহাবুব আলম, ব্রিগেডিয়ার কে এম আজাদ, কর্নেল আবদুল্লাহ আল মোমেন ও কর্নেল আনোয়ার লতিফ খান (এখন অবসরকালীন ছুটিতে), র্যাবের গোয়েন্দা শাখার সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. মশিউর রহমান, লেফটেন্যান্ট কর্নেল সাইফুল ইসলাম সুমন ও লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. সারওয়ার বিন কাশেম এখন কারাগারে রয়েছেন।
আসামিদের মধ্যে র্যাবের সাবেক তিনজন মহাপরিচালকও আছেন। তাঁরা হলেন—বেনজীর আহমেদ (পরে আইজিপি হন), এম খুরশিদ হোসেন ও মো. হারুন-অর-রশিদ। তাঁরা পলাতক। এ মামলার আসামির তালিকায় থাকা শেখ হাসিনা, সাবেক প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান ও র্যাবের সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) মুহাম্মাদ খায়রুল ইসলাম পলাতক।
গণ-অভ্যুত্থানের সময় রাজধানীর রামপুরা ও বনশ্রী এলাকায় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের আরেকটি মামলায় বিজিবির সাবেক কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ রেদোয়ানুল ইসলাম, বিজিবির সাবেক কর্মকর্তা মেজর মো. রাফাত-বিন-আলম, পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত উপকমিশনার (এডিসি) মো. রাশেদুল ইসলাম ও সাবেক ওসি মো. মশিউর রহমানকে আসামি করা হয়েছে। এর মধ্যে রেদোয়ানুল ও রাফাত এখন সেনানিবাসের সাবজেলে আছেন। বাকি দুই আসামি পলাতক।

দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক ও স্থিতিশীল রাখতে পবিত্র ঈদ-উল-আজহা উপলক্ষে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশব্যাপী কঠোর নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। জনসাধারণের জানমাল রক্ষা এবং ঈদের ছুটি চলাকালীন যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা প্রতিরোধে সেনাবাহিনীর অভিযান অব্যাহত রয়েছে। একই সঙ্গে সেনাবাহিনীর সঙ
০৭ জুন ২০২৫
আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনের লক্ষ্যে প্রস্তুতি প্রায় গুছিয়ে এনেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। চলতি মাসের মধ্যে প্রাক্-প্রস্তুতি শেষ করে ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করার চিন্তা আছে কমিশনের।
৩১ মিনিট আগে
রোববার সকালে রাজশাহী লিগ্যাল এইড অফিসে বিচারকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক উপদেষ্টা আসিফ নজরুল।
২ ঘণ্টা আগে
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নে অধ্যাদেশ জারির বাধ্যবাধকতা না থাকায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এ বিষয়ে আদেশ জারি করতে পারেন বলে মনে করেন আইন বিশেষজ্ঞরা। কারণ, অধ্যাদেশ জারির ক্ষেত্রে জটিলতা রয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

রাজনৈতিক দলগুলো একে অপরের ওপর বা সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টি করতে কিছু কথা বলে। এসব দেখে মনে হতে পারে, নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা বা আশঙ্কা রয়েছে। তবে নির্বাচনের ব্যাপারে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে দ্বিমত নেই।
আজ রোববার সকালে রাজশাহী লিগ্যাল এইড অফিসে বিচারকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক উপদেষ্টা আসিফ নজরুল।
তিনি বলেন, নির্বাচন বিলম্বিত হওয়ার কোনো কারণ দেখি না। ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের এখানে ১৬-১৭ বছর ধরে নির্বাচন হয় না, ইলেকশনের অভ্যাসটাই চলে গেছে। অনেক মানুষ আছে, বয়স ৩২-৩৪ হয়ে গেছে, কিন্তু জীবনে একবারও ভোট দিতে পারে নাই। প্রায় ৫ কোটি মানুষ কখনো ভোট দিতে পারে নাই। এটা কত ইমপর্টেন্ট! আমি যেখানে যাই পোস্টার দেখতে পাচ্ছি। মানুষের মধ্যে উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখতে পাচ্ছি।’
আসিফ নজরুল বলেন, ‘নির্বাচন নিয়ে আশঙ্কার কোনো কারণ দেখি না। রাজনৈতিক দলগুলো একে অপরের ওপর চাপ সৃষ্টি করার জন্য বা আমাদের ওপর চাপ সৃষ্টি করার জন্য কিছু কিছু কথা বলে, আবার কিছু কথা হয়তো জেনুইনলি বলে। সবকিছু শুনে হয়তো মনে হয়, নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা বা আশঙ্কা রয়েছে। আমি দৃঢ়কণ্ঠে বলতে চাই, আমরা সরকারের পক্ষ থেকে ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজন করার ব্যাপারে বদ্ধপরিকর।’
উপদেষ্টা বলেন, ‘নির্বাচনকে বিলম্বিত করার কোনো ইস্যু আছে বলে মনে করি না। আমরা বিশ্বাস করি, অবশ্যই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এটার কোনো দ্বিতীয় চিন্তা বা নির্বাচন না হলে কী হবে, এই ধরনের চিন্তা আমরা মাথায় রাখছি না। আমি ব্যক্তিগতভাবে বিশ্বাস করি, আমাদের রাজনৈতিক দলগুলো যে যা-ই বলুক না কেন, তারা নির্বাচনের রাজনীতিতে বিশ্বাস করে। তাদের মধ্যে উৎসবমুখর পরিবেশ আনতে যা যা করণীয়, আমরা করব।’
আসামিদের জামিন প্রসঙ্গে আইন উপদেষ্টা বলেন, ‘জামিন দেওয়া শুধু বিচারকের ওপর নির্ভর করে না। পুলিশ কী রিপোর্ট দিচ্ছে, তার ওপরও নির্ভর করে। ভিডিও ফুটেজে দেখা গেছে কিংবা কণ্ঠ শোনা গেছে, এ রকম হলে ব্যতিক্রম হয়। যেখানে জামিন পাওয়ার যোগ্য, সেখানে জামিন পেতেই পারে। তবে যারা জামিন পেয়ে একই ধরনের অপরাধ করতে পারে, দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও পরিবেশ বিনষ্ট করতে পারে, নিষিদ্ধ কোনো সংগঠনের সদস্য হয়ে তৎপরতা চালাতে পারে, তাদের যদি বেশি জামিন হয়, সে ক্ষেত্রে আমরা আতঙ্কিত হব।’
আইন উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘একজন বিচারকের জায়গায় আদালতে তিনজন বিচারক দেওয়া হচ্ছে, যাতে মামলার চাপ কমে। আদালত সংস্কারে আমরা নানান উদ্যোগ নিচ্ছি। সুফল অবশ্যই জনগণ পাবে।’

রাজনৈতিক দলগুলো একে অপরের ওপর বা সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টি করতে কিছু কথা বলে। এসব দেখে মনে হতে পারে, নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা বা আশঙ্কা রয়েছে। তবে নির্বাচনের ব্যাপারে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে দ্বিমত নেই।
আজ রোববার সকালে রাজশাহী লিগ্যাল এইড অফিসে বিচারকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক উপদেষ্টা আসিফ নজরুল।
তিনি বলেন, নির্বাচন বিলম্বিত হওয়ার কোনো কারণ দেখি না। ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের এখানে ১৬-১৭ বছর ধরে নির্বাচন হয় না, ইলেকশনের অভ্যাসটাই চলে গেছে। অনেক মানুষ আছে, বয়স ৩২-৩৪ হয়ে গেছে, কিন্তু জীবনে একবারও ভোট দিতে পারে নাই। প্রায় ৫ কোটি মানুষ কখনো ভোট দিতে পারে নাই। এটা কত ইমপর্টেন্ট! আমি যেখানে যাই পোস্টার দেখতে পাচ্ছি। মানুষের মধ্যে উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখতে পাচ্ছি।’
আসিফ নজরুল বলেন, ‘নির্বাচন নিয়ে আশঙ্কার কোনো কারণ দেখি না। রাজনৈতিক দলগুলো একে অপরের ওপর চাপ সৃষ্টি করার জন্য বা আমাদের ওপর চাপ সৃষ্টি করার জন্য কিছু কিছু কথা বলে, আবার কিছু কথা হয়তো জেনুইনলি বলে। সবকিছু শুনে হয়তো মনে হয়, নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা বা আশঙ্কা রয়েছে। আমি দৃঢ়কণ্ঠে বলতে চাই, আমরা সরকারের পক্ষ থেকে ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজন করার ব্যাপারে বদ্ধপরিকর।’
উপদেষ্টা বলেন, ‘নির্বাচনকে বিলম্বিত করার কোনো ইস্যু আছে বলে মনে করি না। আমরা বিশ্বাস করি, অবশ্যই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এটার কোনো দ্বিতীয় চিন্তা বা নির্বাচন না হলে কী হবে, এই ধরনের চিন্তা আমরা মাথায় রাখছি না। আমি ব্যক্তিগতভাবে বিশ্বাস করি, আমাদের রাজনৈতিক দলগুলো যে যা-ই বলুক না কেন, তারা নির্বাচনের রাজনীতিতে বিশ্বাস করে। তাদের মধ্যে উৎসবমুখর পরিবেশ আনতে যা যা করণীয়, আমরা করব।’
আসামিদের জামিন প্রসঙ্গে আইন উপদেষ্টা বলেন, ‘জামিন দেওয়া শুধু বিচারকের ওপর নির্ভর করে না। পুলিশ কী রিপোর্ট দিচ্ছে, তার ওপরও নির্ভর করে। ভিডিও ফুটেজে দেখা গেছে কিংবা কণ্ঠ শোনা গেছে, এ রকম হলে ব্যতিক্রম হয়। যেখানে জামিন পাওয়ার যোগ্য, সেখানে জামিন পেতেই পারে। তবে যারা জামিন পেয়ে একই ধরনের অপরাধ করতে পারে, দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও পরিবেশ বিনষ্ট করতে পারে, নিষিদ্ধ কোনো সংগঠনের সদস্য হয়ে তৎপরতা চালাতে পারে, তাদের যদি বেশি জামিন হয়, সে ক্ষেত্রে আমরা আতঙ্কিত হব।’
আইন উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘একজন বিচারকের জায়গায় আদালতে তিনজন বিচারক দেওয়া হচ্ছে, যাতে মামলার চাপ কমে। আদালত সংস্কারে আমরা নানান উদ্যোগ নিচ্ছি। সুফল অবশ্যই জনগণ পাবে।’

দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক ও স্থিতিশীল রাখতে পবিত্র ঈদ-উল-আজহা উপলক্ষে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশব্যাপী কঠোর নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। জনসাধারণের জানমাল রক্ষা এবং ঈদের ছুটি চলাকালীন যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা প্রতিরোধে সেনাবাহিনীর অভিযান অব্যাহত রয়েছে। একই সঙ্গে সেনাবাহিনীর সঙ
০৭ জুন ২০২৫
আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনের লক্ষ্যে প্রস্তুতি প্রায় গুছিয়ে এনেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। চলতি মাসের মধ্যে প্রাক্-প্রস্তুতি শেষ করে ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করার চিন্তা আছে কমিশনের।
৩১ মিনিট আগে
আওয়ামী লীগের সময় অপহরণ ও গুমের অভিযোগে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় কারাগারে থাকা সেনা কর্মকর্তাদের পক্ষে ট্রাইব্যুনালে লড়বেন না ব্যারিস্টার এম সারওয়ার হোসেন।
১ ঘণ্টা আগে
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নে অধ্যাদেশ জারির বাধ্যবাধকতা না থাকায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এ বিষয়ে আদেশ জারি করতে পারেন বলে মনে করেন আইন বিশেষজ্ঞরা। কারণ, অধ্যাদেশ জারির ক্ষেত্রে জটিলতা রয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগেতানিম আহমেদ, ঢাকা

জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নে অধ্যাদেশ জারির বাধ্যবাধকতা না থাকায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এ বিষয়ে আদেশ জারি করতে পারেন বলে মনে করেন আইন বিশেষজ্ঞরা। কারণ, অধ্যাদেশ জারির ক্ষেত্রে জটিলতা রয়েছে।
সংসদ কার্যকর না থাকায় অধ্যাদেশ জারির ক্ষমতা এখন রাষ্ট্রপতির হাতে। কিন্তু জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) রাষ্ট্রপতির কাছ থেকে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের অধ্যাদেশ চায় না। কাজেই প্রধান উপদেষ্টার মাধ্যমে আদেশ জারির পথেই সরকার এগোচ্ছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে।
তবে বিএনপি আবার আদেশ জারির বিরোধিতা করছে। জুলাই সনদ নিয়ে রাষ্ট্রপতি অধ্যাদেশ জারি করলে তার ওপর গণভোট হতে পারে বলে মত দিয়েছে দলটি।
সূত্র জানায়, জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশ কীভাবে জারি করা হবে, আইনি কাঠামোর মধ্য থেকে সে পথ বের করার উপায় খুঁজছে সরকার। এক্ষেত্রে গণ-অভ্যুত্থানের পর বিশেষ পরিস্থিতিতে জনগণের অভিপ্রায়কে প্রাধান্য দেওয়ার চিন্তা চলছে।
জুলাই সনদের খসড়ায় সংবিধানের ১০৬ অনুচ্ছেদবলে আপিল বিভাগের মতামতের আলোকে অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব নেওয়ার কথা বলা ছিল। কিন্তু চূড়ান্ত জুলাই সনদে এই অংশটুকু বাদ দিয়ে বলা হয়েছে, গণ-অভ্যুত্থানের পর অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে ২০২৪ সালের ৮ আগস্ট অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করে। এর মধ্য দিয়ে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকে জনগণের অভিপ্রায় হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছে।
ঐকমত্য কমিশন তাদের সুপারিশে বলেছে, জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন করতে একটি আনুষ্ঠানিক আদেশ জারি করা একান্ত প্রয়োজন। গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে প্রকাশিত জনগণের সার্বভৌম ক্ষমতা ও অভিপ্রায়ের ভিত্তিতে সরকারকে এই আদেশ জারির সুপারিশ করেছে কমিশন।
সরকারের কয়েকটি সূত্র বলছে, জুলাই সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছ থেকে সাড়া না পেয়ে কীভাবে এই আদেশ জারি করা যায়, তা নিবিড়ভাবে পর্যালোচনা করা হচ্ছে। আইনি জটিলতা না থাকলে প্রধান উপদেষ্টা এই আদেশ জারি করবেন। তবে আদেশটি রাষ্ট্রপতির মাধ্যমে জারি করা যায় কি না, এখনো সে বিষয়টি ভাবনার মধ্যে রয়েছে। জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশ জারি নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যাতে নতুন কোনো বিভেদ সৃষ্টি না হয়, তা মাথায় রাখছে সরকার।
গত ২৭ অক্টোবর সরকারের কাছে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে সুপারিশ জমা দেয় জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ নামে আদেশ জারির সুপারিশ করে কমিশন। সেখানে আদেশে থাকা সংবিধান-সম্পর্কিত বিষয়গুলোতে গণভোট এবং আগামী সংসদের দ্বৈত ভূমিকা পালনের মাধ্যমে সংবিধান-সম্পর্কিত সুপারিশগুলো সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করার সুপারিশ করা হয়েছে। ঐকমত্য কমিশনের ৮৪টি সুপারিশের মধ্যে ৪৭টি সংবিধান-সম্পর্কিত।
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশ জারির পাশাপাশি বাস্তবায়নের দুটি বিকল্প প্রস্তাব দিয়েছে কমিশন। প্রথম প্রস্তাবে বলা হয়েছে, গণভোটে বিষয়টি পাস হলে সংসদের প্রথম অধিবেশন থেকে ২৭০ দিনের মধ্যে এসব সংস্কার শেষ করতে হবে। এ সময়ের মধ্যে শেষ না করলে তা স্বয়ংক্রিয়ভাবে কার্যকর হবে। দ্বিতীয় প্রস্তাবে সংবিধান সংস্কার পরিষদকে গাঠনিক ক্ষমতা দেওয়া হলেও প্রথম অধিবেশন শুরুর ২৭০ দিনের মধ্যে জুলাই সনদ অনুসারে সংবিধান সংস্কার শেষ করতে হবে।
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশ কীভাবে জারি করা যাবে, তা সাংবিধানিক কাঠামোর মধ্যে খুঁজে পাওয়া যাবে না বলে জানিয়েছেন আইন বিশেষজ্ঞরা। তাঁরা জানিয়েছেন, এই কোনো অধ্যাদেশ নয়, আবার সংসদ দ্বারা তৈরি কোনো আইনও নয়।
জানতে চাইলে ব্যারিস্টার ইমরান সিদ্দিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, বর্তমান সাংবিধানিক কাঠামোর মধ্যে জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ জারির আইনগত কিছু নেই। যেহেতু বর্তমান সরকার জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতায় এসেছে, সেই অনুযায়ী আদেশ জারির বিষয়টি অন্তর্বর্তী সরকারের ক্ষমতা। সরকার যেভাবে চায়, সেভাবে জারি করতে পারে। সরকার যদি মনে করে প্রধান উপদেষ্টা এটি জারি করবেন, সেটা পারবেন। আবার সরকার যদি মনে করে রাষ্ট্রপতি এটা জারি করবেন, সেটাও হতে পারে। এ ক্ষমতাটা সরকারের।
সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ড. শরীফ ভূঁইয়া বলেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নের জন্য এই আদেশ জারি করতে হবে। রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার মধ্যে গণ-অভ্যুত্থানের প্রতীক হিসেবে প্রধান উপদেষ্টাকে বেশি ধারক বলা যায়, তাই তিনি এই আদেশ জারি করতে পারেন। এক্ষেত্রে আইনি কোনো ঝামেলা নেই, কারণ এটি অধ্যাদেশ নয়।

জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নে অধ্যাদেশ জারির বাধ্যবাধকতা না থাকায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এ বিষয়ে আদেশ জারি করতে পারেন বলে মনে করেন আইন বিশেষজ্ঞরা। কারণ, অধ্যাদেশ জারির ক্ষেত্রে জটিলতা রয়েছে।
সংসদ কার্যকর না থাকায় অধ্যাদেশ জারির ক্ষমতা এখন রাষ্ট্রপতির হাতে। কিন্তু জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) রাষ্ট্রপতির কাছ থেকে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের অধ্যাদেশ চায় না। কাজেই প্রধান উপদেষ্টার মাধ্যমে আদেশ জারির পথেই সরকার এগোচ্ছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে।
তবে বিএনপি আবার আদেশ জারির বিরোধিতা করছে। জুলাই সনদ নিয়ে রাষ্ট্রপতি অধ্যাদেশ জারি করলে তার ওপর গণভোট হতে পারে বলে মত দিয়েছে দলটি।
সূত্র জানায়, জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশ কীভাবে জারি করা হবে, আইনি কাঠামোর মধ্য থেকে সে পথ বের করার উপায় খুঁজছে সরকার। এক্ষেত্রে গণ-অভ্যুত্থানের পর বিশেষ পরিস্থিতিতে জনগণের অভিপ্রায়কে প্রাধান্য দেওয়ার চিন্তা চলছে।
জুলাই সনদের খসড়ায় সংবিধানের ১০৬ অনুচ্ছেদবলে আপিল বিভাগের মতামতের আলোকে অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব নেওয়ার কথা বলা ছিল। কিন্তু চূড়ান্ত জুলাই সনদে এই অংশটুকু বাদ দিয়ে বলা হয়েছে, গণ-অভ্যুত্থানের পর অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে ২০২৪ সালের ৮ আগস্ট অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করে। এর মধ্য দিয়ে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকে জনগণের অভিপ্রায় হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছে।
ঐকমত্য কমিশন তাদের সুপারিশে বলেছে, জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন করতে একটি আনুষ্ঠানিক আদেশ জারি করা একান্ত প্রয়োজন। গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে প্রকাশিত জনগণের সার্বভৌম ক্ষমতা ও অভিপ্রায়ের ভিত্তিতে সরকারকে এই আদেশ জারির সুপারিশ করেছে কমিশন।
সরকারের কয়েকটি সূত্র বলছে, জুলাই সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছ থেকে সাড়া না পেয়ে কীভাবে এই আদেশ জারি করা যায়, তা নিবিড়ভাবে পর্যালোচনা করা হচ্ছে। আইনি জটিলতা না থাকলে প্রধান উপদেষ্টা এই আদেশ জারি করবেন। তবে আদেশটি রাষ্ট্রপতির মাধ্যমে জারি করা যায় কি না, এখনো সে বিষয়টি ভাবনার মধ্যে রয়েছে। জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশ জারি নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যাতে নতুন কোনো বিভেদ সৃষ্টি না হয়, তা মাথায় রাখছে সরকার।
গত ২৭ অক্টোবর সরকারের কাছে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে সুপারিশ জমা দেয় জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ নামে আদেশ জারির সুপারিশ করে কমিশন। সেখানে আদেশে থাকা সংবিধান-সম্পর্কিত বিষয়গুলোতে গণভোট এবং আগামী সংসদের দ্বৈত ভূমিকা পালনের মাধ্যমে সংবিধান-সম্পর্কিত সুপারিশগুলো সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করার সুপারিশ করা হয়েছে। ঐকমত্য কমিশনের ৮৪টি সুপারিশের মধ্যে ৪৭টি সংবিধান-সম্পর্কিত।
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশ জারির পাশাপাশি বাস্তবায়নের দুটি বিকল্প প্রস্তাব দিয়েছে কমিশন। প্রথম প্রস্তাবে বলা হয়েছে, গণভোটে বিষয়টি পাস হলে সংসদের প্রথম অধিবেশন থেকে ২৭০ দিনের মধ্যে এসব সংস্কার শেষ করতে হবে। এ সময়ের মধ্যে শেষ না করলে তা স্বয়ংক্রিয়ভাবে কার্যকর হবে। দ্বিতীয় প্রস্তাবে সংবিধান সংস্কার পরিষদকে গাঠনিক ক্ষমতা দেওয়া হলেও প্রথম অধিবেশন শুরুর ২৭০ দিনের মধ্যে জুলাই সনদ অনুসারে সংবিধান সংস্কার শেষ করতে হবে।
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশ কীভাবে জারি করা যাবে, তা সাংবিধানিক কাঠামোর মধ্যে খুঁজে পাওয়া যাবে না বলে জানিয়েছেন আইন বিশেষজ্ঞরা। তাঁরা জানিয়েছেন, এই কোনো অধ্যাদেশ নয়, আবার সংসদ দ্বারা তৈরি কোনো আইনও নয়।
জানতে চাইলে ব্যারিস্টার ইমরান সিদ্দিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, বর্তমান সাংবিধানিক কাঠামোর মধ্যে জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ জারির আইনগত কিছু নেই। যেহেতু বর্তমান সরকার জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতায় এসেছে, সেই অনুযায়ী আদেশ জারির বিষয়টি অন্তর্বর্তী সরকারের ক্ষমতা। সরকার যেভাবে চায়, সেভাবে জারি করতে পারে। সরকার যদি মনে করে প্রধান উপদেষ্টা এটি জারি করবেন, সেটা পারবেন। আবার সরকার যদি মনে করে রাষ্ট্রপতি এটা জারি করবেন, সেটাও হতে পারে। এ ক্ষমতাটা সরকারের।
সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ড. শরীফ ভূঁইয়া বলেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নের জন্য এই আদেশ জারি করতে হবে। রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার মধ্যে গণ-অভ্যুত্থানের প্রতীক হিসেবে প্রধান উপদেষ্টাকে বেশি ধারক বলা যায়, তাই তিনি এই আদেশ জারি করতে পারেন। এক্ষেত্রে আইনি কোনো ঝামেলা নেই, কারণ এটি অধ্যাদেশ নয়।

দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক ও স্থিতিশীল রাখতে পবিত্র ঈদ-উল-আজহা উপলক্ষে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশব্যাপী কঠোর নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। জনসাধারণের জানমাল রক্ষা এবং ঈদের ছুটি চলাকালীন যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা প্রতিরোধে সেনাবাহিনীর অভিযান অব্যাহত রয়েছে। একই সঙ্গে সেনাবাহিনীর সঙ
০৭ জুন ২০২৫
আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনের লক্ষ্যে প্রস্তুতি প্রায় গুছিয়ে এনেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। চলতি মাসের মধ্যে প্রাক্-প্রস্তুতি শেষ করে ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করার চিন্তা আছে কমিশনের।
৩১ মিনিট আগে
আওয়ামী লীগের সময় অপহরণ ও গুমের অভিযোগে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় কারাগারে থাকা সেনা কর্মকর্তাদের পক্ষে ট্রাইব্যুনালে লড়বেন না ব্যারিস্টার এম সারওয়ার হোসেন।
১ ঘণ্টা আগে
রোববার সকালে রাজশাহী লিগ্যাল এইড অফিসে বিচারকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক উপদেষ্টা আসিফ নজরুল।
২ ঘণ্টা আগে