দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মো. এনামুর রহমান বলেছেন, ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’ সুপার সাইক্লোনে রূপ নিতে পারে। এটি আগামী রোববার নাগাদ বাংলাদেশের কক্সবাজার উপকূল অতিক্রম করতে পারে। সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় সবদিক থেকে প্রস্তুত সরকার।
আজ বুধবার দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন। এর আগে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় মোখার মোকাবিলার প্রস্তুতি নিয়ে আন্তমন্ত্রণালয় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
দুর্যোগ প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘লঘুচাপটি বৃহস্পতিবারের মধ্যে ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে। ১৩ মে সন্ধ্যা থেকে ১৪ মে সকালের মধ্যে এটা আঘাত হানার পূর্বাভাস পাওয়া গেছে। বাংলাদেশ ও ভারতের আবহাওয়া অধিদপ্তরসহ বিভিন্ন দেশের পূর্বাভাস সংস্থার প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে দেখেছি। এটা এখন উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। এটি এখনো বাংলাদেশের উপকূল থেকে গড়ে দেড় হাজার কিলোমিটার দক্ষিণে রয়েছে। ১২ মে নাগাদ এটি উত্তর-পূর্ব দিকে মোড় নেবে। এটা সুপার সাইক্লোনে রূপ নিতে পারে। তখন বাতাসের গতি ঘণ্টায় ২২০ থেকে ২৩২ কিলোমিটার পর্যন্ত হতে পারে। এটি মোকাবিলায় আমরা সবদিক থেকেই প্রস্তুত আছি। প্রতিবারের মতো ইনশাআল্লাহ এবারও ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলা করতে পারব। সেনা, নৌ ও কোস্টগার্ড প্রস্তুত আছে। চট্টগ্রামকেও প্রস্তুত করা আছে। দায়িত্বরত সংশ্লিষ্ট সবাই প্রস্তুত। পার্বত্য জেলাগুলোতেও পাহাড় ধসের ব্যাপারে প্রস্তুতি আছে।’
ডা. এনামুর রহমান বলেন, ‘জলোচ্ছ্বাসের শঙ্কা নেই। কক্সবাজার ও মিয়ানমার উপকূলে আঘাত হানতে পারে। সবচেয়ে ঝুঁকিতে রয়েছে সেন্ট মার্টিন ও টেকনাফের নিম্ন এলাকা। এ সময় গতিবেগ থাকতে পারে ১৮০ থেকে ২২০ কিলোমিটার। আমরা এসওডি (দুর্যোগবিষয়ক স্থায়ী আদেশাবলি) অনুযায়ী ব্যবস্থা নিচ্ছি। মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলেছি। ৫, ৬ ও ৭ নম্বর বিপদসংকেত জারি হলে মানুষকে আশ্রয়কেন্দ্রে নেওয়া শুরু হবে। উপকূলীয় উপজেলাগুলোর আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখতে বলা হয়েছে। খাওয়ার জন্য ১৪ টন ড্রাই কেক ও টোস্ট বিস্কুট পাঠানো হয়েছে। আরও ২০০ টন চাল চলে যাবে। চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার জেলায় ১০ লাখ করে নগদ ২০ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।’
আরও পড়ুন:
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মো. এনামুর রহমান বলেছেন, ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’ সুপার সাইক্লোনে রূপ নিতে পারে। এটি আগামী রোববার নাগাদ বাংলাদেশের কক্সবাজার উপকূল অতিক্রম করতে পারে। সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় সবদিক থেকে প্রস্তুত সরকার।
আজ বুধবার দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন। এর আগে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় মোখার মোকাবিলার প্রস্তুতি নিয়ে আন্তমন্ত্রণালয় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
দুর্যোগ প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘লঘুচাপটি বৃহস্পতিবারের মধ্যে ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে। ১৩ মে সন্ধ্যা থেকে ১৪ মে সকালের মধ্যে এটা আঘাত হানার পূর্বাভাস পাওয়া গেছে। বাংলাদেশ ও ভারতের আবহাওয়া অধিদপ্তরসহ বিভিন্ন দেশের পূর্বাভাস সংস্থার প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে দেখেছি। এটা এখন উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। এটি এখনো বাংলাদেশের উপকূল থেকে গড়ে দেড় হাজার কিলোমিটার দক্ষিণে রয়েছে। ১২ মে নাগাদ এটি উত্তর-পূর্ব দিকে মোড় নেবে। এটা সুপার সাইক্লোনে রূপ নিতে পারে। তখন বাতাসের গতি ঘণ্টায় ২২০ থেকে ২৩২ কিলোমিটার পর্যন্ত হতে পারে। এটি মোকাবিলায় আমরা সবদিক থেকেই প্রস্তুত আছি। প্রতিবারের মতো ইনশাআল্লাহ এবারও ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলা করতে পারব। সেনা, নৌ ও কোস্টগার্ড প্রস্তুত আছে। চট্টগ্রামকেও প্রস্তুত করা আছে। দায়িত্বরত সংশ্লিষ্ট সবাই প্রস্তুত। পার্বত্য জেলাগুলোতেও পাহাড় ধসের ব্যাপারে প্রস্তুতি আছে।’
ডা. এনামুর রহমান বলেন, ‘জলোচ্ছ্বাসের শঙ্কা নেই। কক্সবাজার ও মিয়ানমার উপকূলে আঘাত হানতে পারে। সবচেয়ে ঝুঁকিতে রয়েছে সেন্ট মার্টিন ও টেকনাফের নিম্ন এলাকা। এ সময় গতিবেগ থাকতে পারে ১৮০ থেকে ২২০ কিলোমিটার। আমরা এসওডি (দুর্যোগবিষয়ক স্থায়ী আদেশাবলি) অনুযায়ী ব্যবস্থা নিচ্ছি। মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলেছি। ৫, ৬ ও ৭ নম্বর বিপদসংকেত জারি হলে মানুষকে আশ্রয়কেন্দ্রে নেওয়া শুরু হবে। উপকূলীয় উপজেলাগুলোর আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখতে বলা হয়েছে। খাওয়ার জন্য ১৪ টন ড্রাই কেক ও টোস্ট বিস্কুট পাঠানো হয়েছে। আরও ২০০ টন চাল চলে যাবে। চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার জেলায় ১০ লাখ করে নগদ ২০ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।’
আরও পড়ুন:
বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীনের সঙ্গে বাংলাদেশে নিযুক্ত সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাষ্ট্রদূত আব্দুল্লাহ আলি আল হামুদি বৈঠক করেছেন। আজ বুধবার বিকেলে সচিবালয়ে বাণিজ্য উপদেষ্টার অফিস কক্ষে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে তাঁরা দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কোন্নয়ন, দক্ষ জনশক্তি রপ্তানি, ভিসা চালু, বাণিজ্য-বিনিয়োগ ও সহযোগিতা
২২ মিনিট আগেরাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে হাইকোর্টের দেওয়া জামিন স্থগিতের আবেদন করেছে রাষ্ট্রপক্ষ। আজ বুধবার আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতি মো. রেজাউল হকের কাছে আবেদন করা
১ ঘণ্টা আগেসাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তাঁর বোন শেখ রেহানার পরিবারের সদস্যদের ৬ কোটি ২১ লাখ ৬১ হাজার ৫০০ টাকা মূল্যের বাড়ি ও জমি ক্রোকের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আজ বুধবার (৩০ এপ্রিল) ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন এই
২ ঘণ্টা আগেমাত্র আট মাসে দুর্নীতিবাজ, অর্থ পাচারকারী, সরকারি অর্থ আত্মসাৎকারী ও ঋণখেলাপি অর্ধশতাধিক ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের ১৩ হাজার কোটি টাকার স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি ক্রোক (জব্দ) ও অবরুদ্ধ করা হয়েছে। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) মামলা করার পর আদালতের নির্দেশে এই ক্রোক ও অবরুদ্ধ করা হয়। দুদকের নথ
২ ঘণ্টা আগে