নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের অফিস কক্ষ ভাঙচুর করেছেন জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আহতরা। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যার পর রাজধানীর শাহবাগে বারডেম হাসপাতালের পাশের অফিসে এই ঘটনা ঘটে। জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের অফিসে প্রথমে তালা লাগানো হয়। পরে ফাউন্ডেশনের কর্মচারীদের সঙ্গে তর্কাতর্কির এক পর্যায়ে সেখানে ভাঙচুর করে আহত কয়েকজন।
হামলাকারীদের অভিযোগ, জুলাই গণ–অভ্যুত্থানে আহতদের কয়েকজনকে দ্বিতীয় ধাপের টাকা দেওয়ার কথা বলে তিন থেকে চারবার ঘোরানো হয়। এরপর মঙ্গলবার আবারও টাকা দেওয়ার তারিখ দেওয়া হলে সেখানে যান আহতরা। তবে মঙ্গলবারও তাদেরকে সহায়তার টাকা দেওয়া হয়নি।
আহতরা জানান, শাহবাগে বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন জুলাই আহতরা সহায়তার টাকা পেতে মঙ্গলবার দুপুরে অফিসে যান। তিন থেকে চার ঘণ্টা অপেক্ষার পরও টাকা দেওয়া হয়নি।
পরে সন্ধ্যার দিকে জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) কামাল আকবর বলেন, ‘আজ টাকা দিতে পারবেন না। তাঁর এই কথা শুনে ক্ষুব্ধ হয়ে অফিসে তালা লাগিয়ে দেওয়া হয়। এ সময় ফাউন্ডেশনের একজন কর্মচারী খারাপ আচরণ করলে সেখানে হাতাহাতি ও কিছু ভাঙচুর করা হয়।’
হাতাহাতি ও ভাঙচুরের এক ভিডিওতে দেখা যায়, আহতরা তাদের ক্ষতের চিহ্ন দেখাচ্ছেন। নিজেদের প্রাপ্য টাকা না পাওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন আহতরা। অফিসের প্রবেশ মুখ তালা দিয়ে রেখেছেন। ভেতরে ফাউন্ডেশনের কয়েকজন কর্মচারী ও বাইরে আহতরা। এ সময় এক কর্মচারীর সঙ্গে বাকবিতন্ডায় জড়ান আহতরা। পরে তালা খুলে তাদের মধ্যে হাতাহাতি শুরু হয়। এসময় কয়েকটি চেয়ার, পানির ফিল্টার ও দরজার গ্লাস ভাঙচুর করা হয়।
এ সময় টাকা না দিয়ে বারবার ঘুরানোয় ক্ষোভ প্রকাশ করেন আহতরা।
ঘটনার বিষয়ে জানতে চাইলে জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) কামাল আকবর রাতে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জুলাই আহতদের অনেকে এখনো মানসিক ট্রমার মধ্যে আছেন। তাদের রাগ-ভাঙচুর এটা অস্বাভাবিক নয়, তাঁরা উত্তেজিত–অবসাদগ্রস্ত। নানা কারণেই হতাশার মধ্যে আছেন। সে কারণে তারা হয়তো ভাঙচুর করেছেন। তাদের বিষয়ে কোনো অভিযোগ নেই।’
দ্বিতীয় ধাপের টাকা না দিয়ে বারবার আহতদের ঘোরানোর অভিযোগের বিষয়ে কামাল আকবর বলেন, ‘ওনাদের প্রাপ্তি ও প্রত্যাশা রয়েছে। সেই কারণে ক্ষোভ থাকতেই পারে। আমরা আহতদের মধ্যে গুরুতর আহতদের প্রথম ধাপে টাকা দিয়েছি। যারা এখনো গুরুতর অবস্থায় চিকিৎসাধীন আছেন, তাদের দ্বিতীয় ধাপের টাকা দেওয়া হচ্ছে। আমরা চেষ্টা করছি দ্রুত সমাধান করার।’
তিনি বলেন, ‘ফাউন্ডেশনে ১১০ কোটি টাকার অনুদান পেয়েছি। শহীদ পরিবারকে ৫ লাখ টাকা করে দেওয়া হয়েছে। আহতদের অনেকেই টাকা দেওয়া হয়েছে। যাচাই-বাছাই করে ধাপে ধাপে আহতদেরও সহায়তা দেওয়া হবে। যাচাইয়ের জন্য একটু সময় লাগছে। তবে আমরা দ্রুতই এগুলোর সমাধান করব।’
ঘটনার পর আহতদের সঙ্গে আলোচনায় বসেছেন বলেও জানান কামাল আকবর। সেখানে আলোচনার পর দ্রুতই টাকা দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে বলেও জানান তিনি।
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের অফিস কক্ষ ভাঙচুর করেছেন জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আহতরা। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যার পর রাজধানীর শাহবাগে বারডেম হাসপাতালের পাশের অফিসে এই ঘটনা ঘটে। জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের অফিসে প্রথমে তালা লাগানো হয়। পরে ফাউন্ডেশনের কর্মচারীদের সঙ্গে তর্কাতর্কির এক পর্যায়ে সেখানে ভাঙচুর করে আহত কয়েকজন।
হামলাকারীদের অভিযোগ, জুলাই গণ–অভ্যুত্থানে আহতদের কয়েকজনকে দ্বিতীয় ধাপের টাকা দেওয়ার কথা বলে তিন থেকে চারবার ঘোরানো হয়। এরপর মঙ্গলবার আবারও টাকা দেওয়ার তারিখ দেওয়া হলে সেখানে যান আহতরা। তবে মঙ্গলবারও তাদেরকে সহায়তার টাকা দেওয়া হয়নি।
আহতরা জানান, শাহবাগে বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন জুলাই আহতরা সহায়তার টাকা পেতে মঙ্গলবার দুপুরে অফিসে যান। তিন থেকে চার ঘণ্টা অপেক্ষার পরও টাকা দেওয়া হয়নি।
পরে সন্ধ্যার দিকে জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) কামাল আকবর বলেন, ‘আজ টাকা দিতে পারবেন না। তাঁর এই কথা শুনে ক্ষুব্ধ হয়ে অফিসে তালা লাগিয়ে দেওয়া হয়। এ সময় ফাউন্ডেশনের একজন কর্মচারী খারাপ আচরণ করলে সেখানে হাতাহাতি ও কিছু ভাঙচুর করা হয়।’
হাতাহাতি ও ভাঙচুরের এক ভিডিওতে দেখা যায়, আহতরা তাদের ক্ষতের চিহ্ন দেখাচ্ছেন। নিজেদের প্রাপ্য টাকা না পাওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন আহতরা। অফিসের প্রবেশ মুখ তালা দিয়ে রেখেছেন। ভেতরে ফাউন্ডেশনের কয়েকজন কর্মচারী ও বাইরে আহতরা। এ সময় এক কর্মচারীর সঙ্গে বাকবিতন্ডায় জড়ান আহতরা। পরে তালা খুলে তাদের মধ্যে হাতাহাতি শুরু হয়। এসময় কয়েকটি চেয়ার, পানির ফিল্টার ও দরজার গ্লাস ভাঙচুর করা হয়।
এ সময় টাকা না দিয়ে বারবার ঘুরানোয় ক্ষোভ প্রকাশ করেন আহতরা।
ঘটনার বিষয়ে জানতে চাইলে জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) কামাল আকবর রাতে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জুলাই আহতদের অনেকে এখনো মানসিক ট্রমার মধ্যে আছেন। তাদের রাগ-ভাঙচুর এটা অস্বাভাবিক নয়, তাঁরা উত্তেজিত–অবসাদগ্রস্ত। নানা কারণেই হতাশার মধ্যে আছেন। সে কারণে তারা হয়তো ভাঙচুর করেছেন। তাদের বিষয়ে কোনো অভিযোগ নেই।’
দ্বিতীয় ধাপের টাকা না দিয়ে বারবার আহতদের ঘোরানোর অভিযোগের বিষয়ে কামাল আকবর বলেন, ‘ওনাদের প্রাপ্তি ও প্রত্যাশা রয়েছে। সেই কারণে ক্ষোভ থাকতেই পারে। আমরা আহতদের মধ্যে গুরুতর আহতদের প্রথম ধাপে টাকা দিয়েছি। যারা এখনো গুরুতর অবস্থায় চিকিৎসাধীন আছেন, তাদের দ্বিতীয় ধাপের টাকা দেওয়া হচ্ছে। আমরা চেষ্টা করছি দ্রুত সমাধান করার।’
তিনি বলেন, ‘ফাউন্ডেশনে ১১০ কোটি টাকার অনুদান পেয়েছি। শহীদ পরিবারকে ৫ লাখ টাকা করে দেওয়া হয়েছে। আহতদের অনেকেই টাকা দেওয়া হয়েছে। যাচাই-বাছাই করে ধাপে ধাপে আহতদেরও সহায়তা দেওয়া হবে। যাচাইয়ের জন্য একটু সময় লাগছে। তবে আমরা দ্রুতই এগুলোর সমাধান করব।’
ঘটনার পর আহতদের সঙ্গে আলোচনায় বসেছেন বলেও জানান কামাল আকবর। সেখানে আলোচনার পর দ্রুতই টাকা দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে বলেও জানান তিনি।
আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য দেশ সম্পূর্ণ প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। স্থানীয় সময় গতকাল সোমবার নিউইয়র্কে যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক বিশেষ দূত এবং ভারতের জন্য মনোনীত রাষ্ট্রদূত সার্জিও গোরের সঙ্গে বৈঠককালে...
২ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৮০তম অধিবেশনে যোগ দিতে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে পৌঁছেছেন। গতকাল সোমবার স্থানীয় সময় বিকেল ৩টায় প্রধান উপদেষ্টা ও তাঁর সফরসঙ্গীদের বহনকারী এমিরেটস এয়ারলাইনসের একটি বাণিজ্যিক ফ্লাইট জন এফ কেনেডি আন্তর্জাতিক...
২ ঘণ্টা আগেসব ধরনের রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল ঠেকাতে কড়া নজরদারি শুরু করেছে পুলিশ। পাশাপাশি এসব মিছিলের ঘটনায় করা মামলার অভিযোগপত্র ১৫ দিনের মধ্যে দেওয়ার পরিকল্পনা চলছে; যাতে গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা দ্রুত জামিনে মুক্তি পেয়ে আবার সংগঠিত হয়ে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টির চেষ্টা করতে না পারেন
৮ ঘণ্টা আগেআসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আগামী ১৮ নভেম্বর হালনাগাদকৃত চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
১০ ঘণ্টা আগে