বিভাবরী রায়
বর্ষায় ভেজা ও স্যাঁতসেঁতে আবহাওয়ার জন্য ত্বকে ছত্রাকঘটিত সমস্যা বেশি দেখা দেয়। এ আবহাওয়ায় জীবাণু দ্রুত হারে বংশবিস্তার করে। ব্যাকটেরিয়ার কারণে বিভিন্ন ধরনের ফাঙ্গাসের সংক্রমণে চুলকানি, র্যাশ বা ত্বক ফুলে ওঠার মতো সমস্যা দেখা দেয়। তাই এ সময় ত্বকের প্রতি একটু বেশি যত্নশীল হওয়া প্রয়োজন। চুলকানি দূর করতে কিছু ঘরোয়া উপায় মেনে চলতে পারেন।
যেসব ঘরোয়া উপায় ব্যবহার করতে পারেন—
বেকিং সোডা ও লেবু
ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে বেকিং সোডা ও লেবু ব্যবহৃত হয়। এই দুটি উপাদান ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে সাহায্য করে। এমনকি চুলকানির মতো সমস্যাও কমাতে কাজ করে। চুলকানির সমস্যা সারাতে গোসলের পানির সঙ্গে এক চামচ বেকিং সোডা ও কয়েক চামচ লেবুর রস মেশান। এই পানি দিয়ে গোসল করুন। সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার ব্যবহার করলে উপকার পাবেন।
নিম পাতা
নিম পাতার অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ক্ষমতা রয়েছে। যেকোনো ধরনের সংক্রমণ সারাতে এটি দারুণ কার্যকর। চুলকানি থেকে বাঁচতে আক্রান্ত জায়গায় নিম পাতার পেস্ট লাগান। এই প্রাকৃতিক উপাদান চুলকানির কার্যকর দাওয়াই।
চন্দন
রূপচর্চায় চন্দনের জুড়ি নেই। এটি ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে সাহায্য করে। শুধু তা-ই নয়, চন্দন চুলকানিও দূর করে। যাদের চুলকানি রয়েছে, তাঁরা আক্রান্ত জায়গায় চন্দনের পেস্ট লাগাতে পারেন।
তুলসী পাতা
তুলসী পাতা সর্দি-কাশি সারাতে কাজ করে। এটা আমরা সবাই জানি। কিন্তু অনেকে হয়তো জানেন না, তুলসী পাতা চুলকানিও দূর করে। কয়েকটি তুলসী পাতার রসের সঙ্গে সমপরিমাণ নারকেল তেল মেশান। এই মিশ্রণ ত্বকে মালিশ করুন। এটি আপনাকে চুলকানির সমস্যাসহ অন্যান্য ফাঙ্গাস সংক্রমণ থেকে মুক্তি দেবে।
নারকেল তেল
শুধু চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখে তা নয়, নারকেল তেল ত্বকও ভালো রাখে। চুলকানি দূর করতে ত্বকে এ তেল মেখে নিতে পারেন। এটি ত্বক আর্দ্র ও সতেজ রাখতে সহায়তা করবে। এতে চুলকানি কমে যাবে।
অ্যালোভেরা জেল
অ্যালোভেরা তথা ঘৃতকুমারীর গুণ অনেক। এটি ত্বকের জ্বালাপোড়া কমায়। ত্বক সতেজ রাখে। চুলকানি ও অ্যালার্জির সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে অ্যালোভেরা জেল লাগাতে পারেন। ত্বকে লাগিয়ে এটি ৩০ মিনিটের মতো রেখে ধুয়ে ফেলুন। এতে চুলকানির সমস্যা থেকে মুক্তি মিলবে।
মেনে চলতে হবে আরও কিছু বিষয়
সূত্র: বোল্ড স্কাই ও অন্যান্য
বর্ষায় ভেজা ও স্যাঁতসেঁতে আবহাওয়ার জন্য ত্বকে ছত্রাকঘটিত সমস্যা বেশি দেখা দেয়। এ আবহাওয়ায় জীবাণু দ্রুত হারে বংশবিস্তার করে। ব্যাকটেরিয়ার কারণে বিভিন্ন ধরনের ফাঙ্গাসের সংক্রমণে চুলকানি, র্যাশ বা ত্বক ফুলে ওঠার মতো সমস্যা দেখা দেয়। তাই এ সময় ত্বকের প্রতি একটু বেশি যত্নশীল হওয়া প্রয়োজন। চুলকানি দূর করতে কিছু ঘরোয়া উপায় মেনে চলতে পারেন।
যেসব ঘরোয়া উপায় ব্যবহার করতে পারেন—
বেকিং সোডা ও লেবু
ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে বেকিং সোডা ও লেবু ব্যবহৃত হয়। এই দুটি উপাদান ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে সাহায্য করে। এমনকি চুলকানির মতো সমস্যাও কমাতে কাজ করে। চুলকানির সমস্যা সারাতে গোসলের পানির সঙ্গে এক চামচ বেকিং সোডা ও কয়েক চামচ লেবুর রস মেশান। এই পানি দিয়ে গোসল করুন। সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার ব্যবহার করলে উপকার পাবেন।
নিম পাতা
নিম পাতার অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ক্ষমতা রয়েছে। যেকোনো ধরনের সংক্রমণ সারাতে এটি দারুণ কার্যকর। চুলকানি থেকে বাঁচতে আক্রান্ত জায়গায় নিম পাতার পেস্ট লাগান। এই প্রাকৃতিক উপাদান চুলকানির কার্যকর দাওয়াই।
চন্দন
রূপচর্চায় চন্দনের জুড়ি নেই। এটি ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে সাহায্য করে। শুধু তা-ই নয়, চন্দন চুলকানিও দূর করে। যাদের চুলকানি রয়েছে, তাঁরা আক্রান্ত জায়গায় চন্দনের পেস্ট লাগাতে পারেন।
তুলসী পাতা
তুলসী পাতা সর্দি-কাশি সারাতে কাজ করে। এটা আমরা সবাই জানি। কিন্তু অনেকে হয়তো জানেন না, তুলসী পাতা চুলকানিও দূর করে। কয়েকটি তুলসী পাতার রসের সঙ্গে সমপরিমাণ নারকেল তেল মেশান। এই মিশ্রণ ত্বকে মালিশ করুন। এটি আপনাকে চুলকানির সমস্যাসহ অন্যান্য ফাঙ্গাস সংক্রমণ থেকে মুক্তি দেবে।
নারকেল তেল
শুধু চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখে তা নয়, নারকেল তেল ত্বকও ভালো রাখে। চুলকানি দূর করতে ত্বকে এ তেল মেখে নিতে পারেন। এটি ত্বক আর্দ্র ও সতেজ রাখতে সহায়তা করবে। এতে চুলকানি কমে যাবে।
অ্যালোভেরা জেল
অ্যালোভেরা তথা ঘৃতকুমারীর গুণ অনেক। এটি ত্বকের জ্বালাপোড়া কমায়। ত্বক সতেজ রাখে। চুলকানি ও অ্যালার্জির সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে অ্যালোভেরা জেল লাগাতে পারেন। ত্বকে লাগিয়ে এটি ৩০ মিনিটের মতো রেখে ধুয়ে ফেলুন। এতে চুলকানির সমস্যা থেকে মুক্তি মিলবে।
মেনে চলতে হবে আরও কিছু বিষয়
সূত্র: বোল্ড স্কাই ও অন্যান্য
বাজার করতে ভুলে গেছেন? সন্ধ্যায় রান্নাঘরে গিয়ে ফ্রিজ খুলে দেখেন, চিংড়ি ছাড়া কোনো মাছ নেই। তাহলে? বাড়িতে শাপলা আর কচুর মুখি থেকে থাকলে চিংড়ি দিয়েই রান্না করা যাবে সুস্বাদু দুই পদ। আপনাদের জন্য সর্ষে চিংড়ি শাপলা ও কচুর মুখি দিয়ে চিংড়ির রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
১১ ঘণ্টা আগেএবার পূজায় না হয় আপনিই মায়ের সাজপোশাকের পরিকল্পনা করলেন! পূজার এ কদিন তিনি কোন রঙের শাড়ি পরবেন, তার একটা খসড়া তৈরি করুন। তারপর সে অনুযায়ী শাড়ির জোগাড়যন্ত্র করে চমকে দিন বাড়ির মধ্যমণি এই মানুষকে।
১৩ ঘণ্টা আগেপ্রতীক্ষার প্রহর ফুরিয়েছে। দুর্গাপূজার আর মাত্র কয়েক দিন বাকি। সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ঘরে ঘরে দেবী আগমনের অপেক্ষা। পূজার ছুটির এই কদিন পুরো বাড়ি আনন্দে মেতে থাকে। পূজার কাজ, পরিবারের সবার জন্য কেনাকাটা, উঠোনে আলপনা দেওয়া, মিষ্টি তৈরি, পূজার ভোজ রান্না—আরও কত কাজ! তবে পূজার এই সময়টা প্রণয়িনীদের...
১৪ ঘণ্টা আগেআজ তোমাকে খোলাচিঠি লিখছি। তোমার সঙ্গে সোশ্যাল মিডিয়ায় পরিচয় হয়েছিল। তারপর টুকটাক কথা, ছোটখাটো মন্তব্যের মধ্য দিয়ে বন্ধুত্বের সূচনা। আমাদের মধ্যে পছন্দ-অপছন্দের খুব যে মিল, তা-ও কিন্তু নয়! নানান তর্ক-বিতর্কের মধ্য দিয়ে আমাদের বন্ধুত্ব পাহাড়ি নদীর মতো আপন গতিতে এগিয়ে গেছে।
১৪ ঘণ্টা আগে