সানজিদা সামরিন, ঢাকা
বনেদি বাড়ির পূজা হোক কিংবা শহুরে মণ্ডপে ঘুরে ঘুরে পূজা দেখা; দুর্গাপূজা মানেই বাড়িতে মায়ের কাজ বেড়ে দ্বিগুণ হয়ে যাওয়া। জলখাবার থেকে শুরু করে বিশেষ ভোগ—সবটা তো তাঁকেই তৈরি করতে হয়। তারপর পূজার জন্য ঘর সাজানো থেকে ছেলেমেয়েদের জামাকাপড় কেনাকাটা—কী করেন না তিনি? কিন্তু শেষমেশ দেখা যায়, সারা বছর ধরে পূজার পাঁচ দিন যা পরবেন এবং যেভাবে সাজবেন ভেবেছিলেন, সেসবের কোনো পরিকল্পনাই সফল হয় না তাঁর। এবার পূজায় না হয় আপনিই মায়ের সাজপোশাকের পরিকল্পনা করলেন! পূজার এ কদিন তিনি কোন রঙের শাড়ি পরবেন, তার একটা খসড়া তৈরি করুন। তারপর সে অনুযায়ী শাড়ির জোগাড়যন্ত্র করে চমকে দিন বাড়ির মধ্যমণি এই মানুষকে।
বাড়ির অগ্রজদের আরাম ও পছন্দের বিষয় বিবেচনায় রেখেই আমরা আলাদা প্রোডাক্ট লাইনের কথা ভেবেছি, যেখানে তাঁদের পোশাকগুলো আলাদা করে পাওয়া যাবে। বয়োজ্যেষ্ঠরা কোন ধরনের রং পছন্দ করতে পারেন, কোন ধরনের কাপড় পরতে স্বচ্ছন্দবোধ করেন, কোন ধরনের কাটিং পরে অভ্যস্ত—সেসব কথা বিবেচনায় রেখেই রঙ বাংলাদেশের সাব–ব্র্যান্ড শ্রদ্ধাঞ্জলির পোশাকগুলো তৈরি হয়েছে। এবার পূজায় এই সাব–ব্র্যান্ডে থাকছে মায়েদের পছন্দের সঙ্গে মিল রেখে তৈরি করা বিভিন্ন রকমের শাড়ি। যাতে তাঁদের পছন্দ ও আরামের একটা মেলবন্ধন ঘটবে বলে আমরা আশা করছি। সৌমিক দাস, প্রধান নির্বাহী, রঙ বাংলাদেশ
ষষ্ঠীতে সাধারণ
মায়ের জন্য ষষ্ঠীর শাড়ি কেনার সময় খুব জাঁকজমক কিছু খোঁজার প্রয়োজন নেই। ষষ্ঠীর সন্ধ্যায় পাড়ার মণ্ডপ কেমন সাজল, তা দেখতে বের হওয়ার সময় পরা যায় এমন ওজনে হালকা সুতির শাড়ি পরতে পারেন তিনি। ঘিয়ে বা হালকা হলুদরঙা শাড়ির পাড়ে খয়েরি স্ক্রিন বা ব্লকপ্রিন্ট থাকতে পারে। শাড়ির সঙ্গে কনট্রাস্ট করে তিনি পরতে পারেন বাদামি বা কমলা রঙের ব্লাউজ। মাথার এক পাশে সিঁথি কেটে ঘাড়ের কাছে হাতখোঁপা করে তাতে জড়িয়ে দিতে পারেন গাজরার মালা।
বলে রাখা ভালো, ট্রেন্ডে যা-ই থাকুক, মায়ের জন্য কেনাকাটা করার সময় তাঁর রুচি তো বটেই, বিবেচনায় রাখতে হবে পোশাকের রং ও আরামের কথা। যে কাপড়ে তিনি স্বচ্ছন্দে চলাফেরা করতে পারবেন, সেটিই উপহার দিন।
সপ্তমীতে পদ্মরূপে
এই শরতে বৃষ্টি তো পিছু ছাড়ছেই না। ভোরের শীতল আমেজ নেমে যেতেই ভ্যাপসা গরম নিয়ে দিনের শুরু হয়। গনগনে সূর্য যেন আগুন ঢেলে দেয় গায়ে। এরপর কখন যে বৃষ্টি নামে, তার ঠিক নেই। মাকে তো আরামে রাখা চাই। গায়ে ও চোখে—দুই আরামই তাঁর প্রাপ্য। ফলে আবহাওয়ার এমন তালে শীতল, হালকা বা একেবারেই হালকা রঙের সুতি শাড়ি আরাম দেবে তাঁকে। সপ্তমীতে তাই পিচ, বেবি পিংক, ল্যাভেন্ডার এমন রঙের সুতি শাড়ি বেছে নিতে পারেন মায়ের জন্য। এসব শাড়ির সঙ্গে পরার জন্য সাদা বা অফ হোয়াইট রঙের ব্লাউজই হবে সেরা।
পূজায় মায়েদের কথা বিবেচনায় রেখে কোনো কোনো ফ্যাশন হাউস সাব-ব্র্যান্ড তৈরি করেছে। সেখানে শুধু বয়োজ্যেষ্ঠদের জন্যই পোশাক বিক্রি করা হয়। রঙ বাংলাদেশের সাব-ব্র্যান্ড ‘শ্রদ্ধাঞ্জলি’তে রয়েছে মায়েদের জন্য বিশেষভাবে তৈরি শাড়ি। এসব শাড়িতে পূজার আমেজ ও আরাম—দুটোই বর্তমান।
অষ্টমীতে একটু সাজো
এই পর্বে মায়ের সঙ্গে গোলযোগটা বেধে যাবে জানি! চুলের সামনের দিকটা খানিক ব্যাকব্রাশ করে পাফি করে পেছনে খোঁপা বেঁধে দিতে চাইছেন তো? মাকে রাজি করানোর কাজটা কি এতই সহজ? রাতের ভোজের কোনো একটা খাবার তৈরি করায় সাহায্য করে মানিয়ে নিন তাঁকে। এরপর বসুন চিরুনি, হেয়ার স্প্রে আর খোঁপায় গোঁজার ফুল নিয়ে। এই দিন মা কী শাড়ি পরবেন? সুতি শাড়িতেই একটু এমব্রয়ডারি করা বা ডলার বসানো রয়েছে এমন অনেক অপশন পাবেন। কমলা, মেটে বা বাদামি শেডের শাড়িতেই যদি তিনি স্বচ্ছন্দবোধ করেন, তাহলে এই রংই বেছে নিন। তবে পাড়, আঁচল ও কুঁচিতে ঘন প্রিন্ট বা কাজ রয়েছে, এমন বেছে নিলেই জমকালো ভাবটা আসবে।
ফ্যাশন হাউস রঙ বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী সৌমিক দাস বলেন, ‘আমরা ছেলেমেয়েরা চাই মা-বাবাকে একটু রঙিন কাপড়ে দেখতে। পূজার শাড়ির নকশায় সেই সুপ্ত চিন্তাটাও ছিল শ্রদ্ধাঞ্জলির নকশাকারদের। সে ক্ষেত্রে অফ টোনের ওপরই বেশি কাজ হয়েছে, আবার তাতে যেন একটা রঙিন ভাবও চলে আসে, সেই চেষ্টাও তাদের ছিল।’
নবমীর চন্দ্রিমা
মায়ের মুখ অন্ধকার মানেই বাড়ির আলো নিভে যাওয়া। তাই বাড়ির এই চাঁদকে এই দিন একটু রিলাক্স রাখুন। সকালে স্নান সেরে তিনি যদি চুলটা ছেড়েই রাখতে চান, তাই করতে দিন। পরার জন্য আগেই গুছিয়ে রাখতে পারেন নীলাভ শেডের কোনো শাড়ি। পূজার পাঁচ দিনের এক দিন না হয় কুল কালার পরলেন তিনি। কারণ, গরমে মণ্ডপ ঘুরে ঘুরে দেখতে হলে তাঁকে আরামটাও তো দিতে হবে। সুতির নীলাভ বা বেগুনি শেডের শাড়িতে শরীরের সঙ্গে চোখের সেই আরামটাও মিলবে।
দশমীতে বাড়ির দশভুজা
সিঁদুর খেলার জন্য আপনি চাইছিলেন, মা টুকটুকে লাল একটা শাড়ি পরুক, ঠিক আপনার মতোই। কিন্তু না, এখানেও তাঁর বাদ সাধা চাই। কী আর করার, বুদ্ধি করে এমন শাড়ি কিনে ফেলুন, যেটাতে মা ও আপনার—দুজনের শখ কিছু হলেও মিলে যাবে। ডাউন টোনের কোনো শাড়ির পাড় ও আঁচলে ওয়ার্ম কালার আছে, এমন দেখে কিনুন। এসব অংশে থাকতে পারে স্ক্রিনপ্রিন্ট, নকশিকাঁথার কাজ, ব্লকসহ বিভিন্ন মিডিয়ায় কাজ। এই দিন শাড়িটা মাকে পরিয়ে দিন ঠকুরবাড়ির মেয়েদের স্টাইলে। চুলে আটপৌরে খোঁপা করে জড়িয়ে দিন ফুলের মালা।
বনেদি বাড়ির পূজা হোক কিংবা শহুরে মণ্ডপে ঘুরে ঘুরে পূজা দেখা; দুর্গাপূজা মানেই বাড়িতে মায়ের কাজ বেড়ে দ্বিগুণ হয়ে যাওয়া। জলখাবার থেকে শুরু করে বিশেষ ভোগ—সবটা তো তাঁকেই তৈরি করতে হয়। তারপর পূজার জন্য ঘর সাজানো থেকে ছেলেমেয়েদের জামাকাপড় কেনাকাটা—কী করেন না তিনি? কিন্তু শেষমেশ দেখা যায়, সারা বছর ধরে পূজার পাঁচ দিন যা পরবেন এবং যেভাবে সাজবেন ভেবেছিলেন, সেসবের কোনো পরিকল্পনাই সফল হয় না তাঁর। এবার পূজায় না হয় আপনিই মায়ের সাজপোশাকের পরিকল্পনা করলেন! পূজার এ কদিন তিনি কোন রঙের শাড়ি পরবেন, তার একটা খসড়া তৈরি করুন। তারপর সে অনুযায়ী শাড়ির জোগাড়যন্ত্র করে চমকে দিন বাড়ির মধ্যমণি এই মানুষকে।
বাড়ির অগ্রজদের আরাম ও পছন্দের বিষয় বিবেচনায় রেখেই আমরা আলাদা প্রোডাক্ট লাইনের কথা ভেবেছি, যেখানে তাঁদের পোশাকগুলো আলাদা করে পাওয়া যাবে। বয়োজ্যেষ্ঠরা কোন ধরনের রং পছন্দ করতে পারেন, কোন ধরনের কাপড় পরতে স্বচ্ছন্দবোধ করেন, কোন ধরনের কাটিং পরে অভ্যস্ত—সেসব কথা বিবেচনায় রেখেই রঙ বাংলাদেশের সাব–ব্র্যান্ড শ্রদ্ধাঞ্জলির পোশাকগুলো তৈরি হয়েছে। এবার পূজায় এই সাব–ব্র্যান্ডে থাকছে মায়েদের পছন্দের সঙ্গে মিল রেখে তৈরি করা বিভিন্ন রকমের শাড়ি। যাতে তাঁদের পছন্দ ও আরামের একটা মেলবন্ধন ঘটবে বলে আমরা আশা করছি। সৌমিক দাস, প্রধান নির্বাহী, রঙ বাংলাদেশ
ষষ্ঠীতে সাধারণ
মায়ের জন্য ষষ্ঠীর শাড়ি কেনার সময় খুব জাঁকজমক কিছু খোঁজার প্রয়োজন নেই। ষষ্ঠীর সন্ধ্যায় পাড়ার মণ্ডপ কেমন সাজল, তা দেখতে বের হওয়ার সময় পরা যায় এমন ওজনে হালকা সুতির শাড়ি পরতে পারেন তিনি। ঘিয়ে বা হালকা হলুদরঙা শাড়ির পাড়ে খয়েরি স্ক্রিন বা ব্লকপ্রিন্ট থাকতে পারে। শাড়ির সঙ্গে কনট্রাস্ট করে তিনি পরতে পারেন বাদামি বা কমলা রঙের ব্লাউজ। মাথার এক পাশে সিঁথি কেটে ঘাড়ের কাছে হাতখোঁপা করে তাতে জড়িয়ে দিতে পারেন গাজরার মালা।
বলে রাখা ভালো, ট্রেন্ডে যা-ই থাকুক, মায়ের জন্য কেনাকাটা করার সময় তাঁর রুচি তো বটেই, বিবেচনায় রাখতে হবে পোশাকের রং ও আরামের কথা। যে কাপড়ে তিনি স্বচ্ছন্দে চলাফেরা করতে পারবেন, সেটিই উপহার দিন।
সপ্তমীতে পদ্মরূপে
এই শরতে বৃষ্টি তো পিছু ছাড়ছেই না। ভোরের শীতল আমেজ নেমে যেতেই ভ্যাপসা গরম নিয়ে দিনের শুরু হয়। গনগনে সূর্য যেন আগুন ঢেলে দেয় গায়ে। এরপর কখন যে বৃষ্টি নামে, তার ঠিক নেই। মাকে তো আরামে রাখা চাই। গায়ে ও চোখে—দুই আরামই তাঁর প্রাপ্য। ফলে আবহাওয়ার এমন তালে শীতল, হালকা বা একেবারেই হালকা রঙের সুতি শাড়ি আরাম দেবে তাঁকে। সপ্তমীতে তাই পিচ, বেবি পিংক, ল্যাভেন্ডার এমন রঙের সুতি শাড়ি বেছে নিতে পারেন মায়ের জন্য। এসব শাড়ির সঙ্গে পরার জন্য সাদা বা অফ হোয়াইট রঙের ব্লাউজই হবে সেরা।
পূজায় মায়েদের কথা বিবেচনায় রেখে কোনো কোনো ফ্যাশন হাউস সাব-ব্র্যান্ড তৈরি করেছে। সেখানে শুধু বয়োজ্যেষ্ঠদের জন্যই পোশাক বিক্রি করা হয়। রঙ বাংলাদেশের সাব-ব্র্যান্ড ‘শ্রদ্ধাঞ্জলি’তে রয়েছে মায়েদের জন্য বিশেষভাবে তৈরি শাড়ি। এসব শাড়িতে পূজার আমেজ ও আরাম—দুটোই বর্তমান।
অষ্টমীতে একটু সাজো
এই পর্বে মায়ের সঙ্গে গোলযোগটা বেধে যাবে জানি! চুলের সামনের দিকটা খানিক ব্যাকব্রাশ করে পাফি করে পেছনে খোঁপা বেঁধে দিতে চাইছেন তো? মাকে রাজি করানোর কাজটা কি এতই সহজ? রাতের ভোজের কোনো একটা খাবার তৈরি করায় সাহায্য করে মানিয়ে নিন তাঁকে। এরপর বসুন চিরুনি, হেয়ার স্প্রে আর খোঁপায় গোঁজার ফুল নিয়ে। এই দিন মা কী শাড়ি পরবেন? সুতি শাড়িতেই একটু এমব্রয়ডারি করা বা ডলার বসানো রয়েছে এমন অনেক অপশন পাবেন। কমলা, মেটে বা বাদামি শেডের শাড়িতেই যদি তিনি স্বচ্ছন্দবোধ করেন, তাহলে এই রংই বেছে নিন। তবে পাড়, আঁচল ও কুঁচিতে ঘন প্রিন্ট বা কাজ রয়েছে, এমন বেছে নিলেই জমকালো ভাবটা আসবে।
ফ্যাশন হাউস রঙ বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী সৌমিক দাস বলেন, ‘আমরা ছেলেমেয়েরা চাই মা-বাবাকে একটু রঙিন কাপড়ে দেখতে। পূজার শাড়ির নকশায় সেই সুপ্ত চিন্তাটাও ছিল শ্রদ্ধাঞ্জলির নকশাকারদের। সে ক্ষেত্রে অফ টোনের ওপরই বেশি কাজ হয়েছে, আবার তাতে যেন একটা রঙিন ভাবও চলে আসে, সেই চেষ্টাও তাদের ছিল।’
নবমীর চন্দ্রিমা
মায়ের মুখ অন্ধকার মানেই বাড়ির আলো নিভে যাওয়া। তাই বাড়ির এই চাঁদকে এই দিন একটু রিলাক্স রাখুন। সকালে স্নান সেরে তিনি যদি চুলটা ছেড়েই রাখতে চান, তাই করতে দিন। পরার জন্য আগেই গুছিয়ে রাখতে পারেন নীলাভ শেডের কোনো শাড়ি। পূজার পাঁচ দিনের এক দিন না হয় কুল কালার পরলেন তিনি। কারণ, গরমে মণ্ডপ ঘুরে ঘুরে দেখতে হলে তাঁকে আরামটাও তো দিতে হবে। সুতির নীলাভ বা বেগুনি শেডের শাড়িতে শরীরের সঙ্গে চোখের সেই আরামটাও মিলবে।
দশমীতে বাড়ির দশভুজা
সিঁদুর খেলার জন্য আপনি চাইছিলেন, মা টুকটুকে লাল একটা শাড়ি পরুক, ঠিক আপনার মতোই। কিন্তু না, এখানেও তাঁর বাদ সাধা চাই। কী আর করার, বুদ্ধি করে এমন শাড়ি কিনে ফেলুন, যেটাতে মা ও আপনার—দুজনের শখ কিছু হলেও মিলে যাবে। ডাউন টোনের কোনো শাড়ির পাড় ও আঁচলে ওয়ার্ম কালার আছে, এমন দেখে কিনুন। এসব অংশে থাকতে পারে স্ক্রিনপ্রিন্ট, নকশিকাঁথার কাজ, ব্লকসহ বিভিন্ন মিডিয়ায় কাজ। এই দিন শাড়িটা মাকে পরিয়ে দিন ঠকুরবাড়ির মেয়েদের স্টাইলে। চুলে আটপৌরে খোঁপা করে জড়িয়ে দিন ফুলের মালা।
বাজার করতে ভুলে গেছেন? সন্ধ্যায় রান্নাঘরে গিয়ে ফ্রিজ খুলে দেখেন চিংড়ি ছাড়া কোনো মাছ নেই। তাহলে? বাড়িতে শাপলা আর কচুর মুখি থেকে থাকলে চিংড়ি দিয়েই রান্না করা যাবে সুস্বাদু দুই পদ। আপনাদের জন্য সর্ষে চিংড়ি শাপলা ও কচুর মুখি দিয়ে চিংড়ির রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
১ ঘণ্টা আগেপ্রতীক্ষার প্রহর ফুরিয়েছে। দুর্গাপূজার আর মাত্র কয়েক দিন বাকি। সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ঘরে ঘরে দেবী আগমনের অপেক্ষা। পূজার ছুটির এই কদিন পুরো বাড়ি আনন্দে মেতে থাকে। পূজার কাজ, পরিবারের সবার জন্য কেনাকাটা, উঠোনে আলপনা দেওয়া, মিষ্টি তৈরি, পূজার ভোজ রান্না—আরও কত কাজ! তবে পূজার এই সময়টা প্রণয়িনীদের...
৪ ঘণ্টা আগেআজ তোমাকে খোলাচিঠি লিখছি। তোমার সঙ্গে সোশ্যাল মিডিয়ায় পরিচয় হয়েছিল। তারপর টুকটাক কথা, ছোটখাটো মন্তব্যের মধ্য দিয়ে বন্ধুত্বের সূচনা। আমাদের মধ্যে পছন্দ-অপছন্দের খুব যে মিল, তা-ও কিন্তু নয়! নানান তর্ক-বিতর্কের মধ্য দিয়ে আমাদের বন্ধুত্ব পাহাড়ি নদীর মতো আপন গতিতে এগিয়ে গেছে।
৪ ঘণ্টা আগেপ্রতিমা দেখতে সময়মতো মণ্ডপে পৌঁছে গেছেন। কিন্তু যে বন্ধুর আসার কথা ছিল, তাঁর তো কোনো খবরই নেই। ফোনে রিং বেজেই যাচ্ছে, কিন্তু রিসিভ করছেন না। একা দাঁড়িয়েই প্রতিমা দেখছেন। হঠাৎ পেছন থেকে দুই হাতে চোখ ধরল কেউ।
৫ ঘণ্টা আগে