ফিচার ডেস্ক
বাজার করতে ভুলে গেছেন? সন্ধ্যায় রান্নাঘরে গিয়ে ফ্রিজ খুলে দেখেন চিংড়ি ছাড়া কোনো মাছ নেই। তাহলে? বাড়িতে শাপলা আর কচুর মুখি থেকে থাকলে চিংড়ি দিয়েই রান্না করা যাবে সুস্বাদু দুই পদ। আপনাদের জন্য সর্ষে চিংড়ি শাপলা ও কচুর মুখি দিয়ে চিংড়ির রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
সর্ষে চিংড়ি শাপলা
উপকরণ
শাপলা ২ আঁটি, পেঁয়াজ কুচি হাফ কাপ, কাঁচা মরিচ ফালি ৫-৬টা, চিংড়ি মাছ হাফ কাপ, আদা ও রসুন বাটা আধা চা চামচ, হলুদ গুঁড়া, মরিচ গুঁড়া, ধনিয়া গুঁড়া হাফ চা চামচ করে, লবণ স্বাদমতো, সরিষা বাটা ২ টেবিল চামচ, সয়াবিন তেল ৪ টেবিল চামচ।
প্রণালি
শাপলার খোসা ফেলে লম্বা করে কেটে লবণ মাখিয়ে রাখুন। পরে ধুয়ে হাত দিয়ে চেপে পানি বের করে নিন। পরে কড়াইতে শুকনা মরিচের ফোড়ন দিন। তারপর চিংড়ি মাছ, শাপলা, আদা-রসুন বাটা, হলুদ গুঁড়া, মরিচ গুঁড়া, ধনিয়া গুঁড়া এবং লবণ দিয়ে ভাজির মতো পানি শুকিয়ে নিন পরে কাঁচা মরিচ, সর্ষে বাটা দিয়ে নেড়েচেড়ে লবণ দেখে নামিয়ে নিন। তৈরি হয়ে গেল সর্ষে শাপলা।
কচুর মুখি দিয়ে চিংড়ি
উপকরণ
কচুর মুখি ৫০০ গ্রাম, মাঝারি চিংড়ি ১০-১২টা, পেঁয়াজ কুচি ২ টেবিল চামচ, আদা ও রসুন বাটা এক চা চামচ, হলুদ গুঁড়া, মরিচ গুঁড়া, ধনিয়া গুঁড়া ১ চা চামচ করে, জিরা গুঁড়া আধা চা চামচ, লবণ স্বাদমতো, কাঁচা মরিচ ফালি ৫-৬টা, বিলাতি ধনেপাতা কুচি ২ টেবিল চামচ, সয়াবিন তেল ৪ টেবিল চামচ।
প্রণালি
কচুর মুখি খোসা ফেলে দুই ভাগ করে কেটে নিন। পরে লবণ-হলুদ মাখিয়ে ধুয়ে রাখুন। পরে কড়াইতে সয়াবিন তেল গরম হলে পেঁয়াজ কুচি সামান্য ভাজুন, চিংড়ি মাছ দুই মিনিট ভেজে উঠিয়ে রাখুন। পরে আদা রসুন বাটা, হলুদ গুঁড়া, মরিচ গুঁড়া, ধনিয়া গুঁড়া এবং লবণ সামান্য পানি দিয়ে কষিয়ে নিন। তারপর কচুর মুখি দিয়ে আবার কষিয়ে পরিমাণ মতো পানি দিয়ে রান্না করুন। হয়ে এলে জিরা গুঁড়া, কাঁচা মরিচ ফালি, ধনেপাতা কুচি দিয়ে নেড়ে লবণ দেখে নামিয়ে নিন। তৈরি হয়ে গেল কচুর মুখি দিয়ে চিংড়ি।
বাজার করতে ভুলে গেছেন? সন্ধ্যায় রান্নাঘরে গিয়ে ফ্রিজ খুলে দেখেন চিংড়ি ছাড়া কোনো মাছ নেই। তাহলে? বাড়িতে শাপলা আর কচুর মুখি থেকে থাকলে চিংড়ি দিয়েই রান্না করা যাবে সুস্বাদু দুই পদ। আপনাদের জন্য সর্ষে চিংড়ি শাপলা ও কচুর মুখি দিয়ে চিংড়ির রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
সর্ষে চিংড়ি শাপলা
উপকরণ
শাপলা ২ আঁটি, পেঁয়াজ কুচি হাফ কাপ, কাঁচা মরিচ ফালি ৫-৬টা, চিংড়ি মাছ হাফ কাপ, আদা ও রসুন বাটা আধা চা চামচ, হলুদ গুঁড়া, মরিচ গুঁড়া, ধনিয়া গুঁড়া হাফ চা চামচ করে, লবণ স্বাদমতো, সরিষা বাটা ২ টেবিল চামচ, সয়াবিন তেল ৪ টেবিল চামচ।
প্রণালি
শাপলার খোসা ফেলে লম্বা করে কেটে লবণ মাখিয়ে রাখুন। পরে ধুয়ে হাত দিয়ে চেপে পানি বের করে নিন। পরে কড়াইতে শুকনা মরিচের ফোড়ন দিন। তারপর চিংড়ি মাছ, শাপলা, আদা-রসুন বাটা, হলুদ গুঁড়া, মরিচ গুঁড়া, ধনিয়া গুঁড়া এবং লবণ দিয়ে ভাজির মতো পানি শুকিয়ে নিন পরে কাঁচা মরিচ, সর্ষে বাটা দিয়ে নেড়েচেড়ে লবণ দেখে নামিয়ে নিন। তৈরি হয়ে গেল সর্ষে শাপলা।
কচুর মুখি দিয়ে চিংড়ি
উপকরণ
কচুর মুখি ৫০০ গ্রাম, মাঝারি চিংড়ি ১০-১২টা, পেঁয়াজ কুচি ২ টেবিল চামচ, আদা ও রসুন বাটা এক চা চামচ, হলুদ গুঁড়া, মরিচ গুঁড়া, ধনিয়া গুঁড়া ১ চা চামচ করে, জিরা গুঁড়া আধা চা চামচ, লবণ স্বাদমতো, কাঁচা মরিচ ফালি ৫-৬টা, বিলাতি ধনেপাতা কুচি ২ টেবিল চামচ, সয়াবিন তেল ৪ টেবিল চামচ।
প্রণালি
কচুর মুখি খোসা ফেলে দুই ভাগ করে কেটে নিন। পরে লবণ-হলুদ মাখিয়ে ধুয়ে রাখুন। পরে কড়াইতে সয়াবিন তেল গরম হলে পেঁয়াজ কুচি সামান্য ভাজুন, চিংড়ি মাছ দুই মিনিট ভেজে উঠিয়ে রাখুন। পরে আদা রসুন বাটা, হলুদ গুঁড়া, মরিচ গুঁড়া, ধনিয়া গুঁড়া এবং লবণ সামান্য পানি দিয়ে কষিয়ে নিন। তারপর কচুর মুখি দিয়ে আবার কষিয়ে পরিমাণ মতো পানি দিয়ে রান্না করুন। হয়ে এলে জিরা গুঁড়া, কাঁচা মরিচ ফালি, ধনেপাতা কুচি দিয়ে নেড়ে লবণ দেখে নামিয়ে নিন। তৈরি হয়ে গেল কচুর মুখি দিয়ে চিংড়ি।
এবার পূজায় না হয় আপনিই মায়ের সাজপোশাকের পরিকল্পনা করলেন! পূজার এ কদিন তিনি কোন রঙের শাড়ি পরবেন, তার একটা খসড়া তৈরি করুন। তারপর সে অনুযায়ী শাড়ির জোগাড়যন্ত্র করে চমকে দিন বাড়ির মধ্যমণি এই মানুষকে।
৫ ঘণ্টা আগেপ্রতীক্ষার প্রহর ফুরিয়েছে। দুর্গাপূজার আর মাত্র কয়েক দিন বাকি। সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ঘরে ঘরে দেবী আগমনের অপেক্ষা। পূজার ছুটির এই কদিন পুরো বাড়ি আনন্দে মেতে থাকে। পূজার কাজ, পরিবারের সবার জন্য কেনাকাটা, উঠোনে আলপনা দেওয়া, মিষ্টি তৈরি, পূজার ভোজ রান্না—আরও কত কাজ! তবে পূজার এই সময়টা প্রণয়িনীদের...
৫ ঘণ্টা আগেআজ তোমাকে খোলাচিঠি লিখছি। তোমার সঙ্গে সোশ্যাল মিডিয়ায় পরিচয় হয়েছিল। তারপর টুকটাক কথা, ছোটখাটো মন্তব্যের মধ্য দিয়ে বন্ধুত্বের সূচনা। আমাদের মধ্যে পছন্দ-অপছন্দের খুব যে মিল, তা-ও কিন্তু নয়! নানান তর্ক-বিতর্কের মধ্য দিয়ে আমাদের বন্ধুত্ব পাহাড়ি নদীর মতো আপন গতিতে এগিয়ে গেছে।
৬ ঘণ্টা আগেপ্রতিমা দেখতে সময়মতো মণ্ডপে পৌঁছে গেছেন। কিন্তু যে বন্ধুর আসার কথা ছিল, তাঁর তো কোনো খবরই নেই। ফোনে রিং বেজেই যাচ্ছে, কিন্তু রিসিভ করছেন না। একা দাঁড়িয়েই প্রতিমা দেখছেন। হঠাৎ পেছন থেকে দুই হাতে চোখ ধরল কেউ।
৭ ঘণ্টা আগে