আফরোজা খানম মুক্তা
এখন কাঁচা আমের সময়। নববর্ষের প্রথম দিন বানাতে পারেন কাঁচা আমের কয়েক রকমের পদ। রেসিপি ও ছবি দিয়েছেন আফরোজা খানম মুক্তা।
শরবত
উপকরণ
কাঁচা আম ২ থেকে ৩টি, চিনি আধা কাপ, বিট লবণ আধা চা-চামচ, সরিষাবাটা আধা চা-চামচ, লবণ স্বাদমতো, কাঁচা মরিচ ২ থেকে ৩টি এবং বরফকুচি প্রয়োজনমতো।
প্রণালি
কাঁচা আমের খোসা ফেলে পাতলা করে কেটে নিন। পরে বরফকুচি ছাড়া বাকি সব উপকরণ একসঙ্গে ব্লেন্ড করে নিন। এবার বরফকুচি দিন। ব্যস, তৈরি হয়ে গেল সুস্বাদু ঠান্ডা ঠান্ডা কাঁচা আমের শরবত।
সালাদ
উপকরণ
আম ৪টি, চিনি বা গুড় ৪ চা-চামচ, কাসুন্দি ৪ চা-চামচ, বিট লবণ চা-চামচের চার ভাগের এক ভাগ, লবণ স্বাদমতো, লেবুর পাতা ২টি, কাঁচা মরিচের কুচি ২টি।
প্রণালি
আম খোসা ফেলে কুচি করে কেটে নিতে হবে। পরে বাটিতে সব উপকরণ একসঙ্গে মাখিয়ে নিন। শেষে লেবুপাতা ছিঁড়ে দিয়ে আবার মাখিয়ে পরিবেশন করুন। কলাপাতার কোণ তৈরি করে তাতেও এই সালাদ পরিবেশন করতে পারেন।
টক ঝাল মিষ্টি পাতুরি
উপকরণ
বেগুন ৩০০ গ্রাম; মিষ্টিআলু ১০০ গ্রাম; কাঁচা আম ১টি; আদা ও রসুনবাটা ১ চা-চামচ; হলুদ, মরিচ ও ধনেগুঁড়া ১ চা-চামচ করে; পেঁয়াজকুচি ২ টেবিল চামচ; লবণ স্বাদমতো; ধনেপাতার কুচি ২ টেবিল চামচ; সরিষার তেল ১ টেবিল চামচ; সয়াবিন তেল ৪ টেবিল চামচ।
প্রণালি
বেগুন লম্বা করে কেটে নিতে হবে। মিষ্টিআলু, আমের খোসা ফেলে লম্বা করে কেটে ধুয়ে রাখুন। কড়াইতে সয়াবিন তেল গরম হলে পেঁয়াজকুচি অল্প ভেজে আদা ও রসুনবাটা, হলুদ, মরিচ, ধনেগুঁড়া, লবণ ও পানি দিয়ে কষিয়ে নিতে হবে। পরে মিষ্টিআলু দিয়ে ২ থেকে ৩ মিনিট রান্না করে বেগুন দিয়ে কষিয়ে পরিমাণমতো পানি দিন। ফুটে উঠলে কাঁচা আম ও কাঁচা মরিচ দিন। এরপর ধনেপাতাকুচি, সরিষার তেল দিয়ে ২ থেকে ৩ মিনিট রান্না করে লবণ দেখে নামিয়ে নিন। পরে ফ্রাইপ্যানে কলাপাতা রেখে কম তাপে পাতুরি ঢেলে আরও ২-১ মিনিট রান্না করুন। তৈরি হয়ে গেল কাঁচা আমের টক, ঝাল, মিষ্টি পাতুরি।
এখন কাঁচা আমের সময়। নববর্ষের প্রথম দিন বানাতে পারেন কাঁচা আমের কয়েক রকমের পদ। রেসিপি ও ছবি দিয়েছেন আফরোজা খানম মুক্তা।
শরবত
উপকরণ
কাঁচা আম ২ থেকে ৩টি, চিনি আধা কাপ, বিট লবণ আধা চা-চামচ, সরিষাবাটা আধা চা-চামচ, লবণ স্বাদমতো, কাঁচা মরিচ ২ থেকে ৩টি এবং বরফকুচি প্রয়োজনমতো।
প্রণালি
কাঁচা আমের খোসা ফেলে পাতলা করে কেটে নিন। পরে বরফকুচি ছাড়া বাকি সব উপকরণ একসঙ্গে ব্লেন্ড করে নিন। এবার বরফকুচি দিন। ব্যস, তৈরি হয়ে গেল সুস্বাদু ঠান্ডা ঠান্ডা কাঁচা আমের শরবত।
সালাদ
উপকরণ
আম ৪টি, চিনি বা গুড় ৪ চা-চামচ, কাসুন্দি ৪ চা-চামচ, বিট লবণ চা-চামচের চার ভাগের এক ভাগ, লবণ স্বাদমতো, লেবুর পাতা ২টি, কাঁচা মরিচের কুচি ২টি।
প্রণালি
আম খোসা ফেলে কুচি করে কেটে নিতে হবে। পরে বাটিতে সব উপকরণ একসঙ্গে মাখিয়ে নিন। শেষে লেবুপাতা ছিঁড়ে দিয়ে আবার মাখিয়ে পরিবেশন করুন। কলাপাতার কোণ তৈরি করে তাতেও এই সালাদ পরিবেশন করতে পারেন।
টক ঝাল মিষ্টি পাতুরি
উপকরণ
বেগুন ৩০০ গ্রাম; মিষ্টিআলু ১০০ গ্রাম; কাঁচা আম ১টি; আদা ও রসুনবাটা ১ চা-চামচ; হলুদ, মরিচ ও ধনেগুঁড়া ১ চা-চামচ করে; পেঁয়াজকুচি ২ টেবিল চামচ; লবণ স্বাদমতো; ধনেপাতার কুচি ২ টেবিল চামচ; সরিষার তেল ১ টেবিল চামচ; সয়াবিন তেল ৪ টেবিল চামচ।
প্রণালি
বেগুন লম্বা করে কেটে নিতে হবে। মিষ্টিআলু, আমের খোসা ফেলে লম্বা করে কেটে ধুয়ে রাখুন। কড়াইতে সয়াবিন তেল গরম হলে পেঁয়াজকুচি অল্প ভেজে আদা ও রসুনবাটা, হলুদ, মরিচ, ধনেগুঁড়া, লবণ ও পানি দিয়ে কষিয়ে নিতে হবে। পরে মিষ্টিআলু দিয়ে ২ থেকে ৩ মিনিট রান্না করে বেগুন দিয়ে কষিয়ে পরিমাণমতো পানি দিন। ফুটে উঠলে কাঁচা আম ও কাঁচা মরিচ দিন। এরপর ধনেপাতাকুচি, সরিষার তেল দিয়ে ২ থেকে ৩ মিনিট রান্না করে লবণ দেখে নামিয়ে নিন। পরে ফ্রাইপ্যানে কলাপাতা রেখে কম তাপে পাতুরি ঢেলে আরও ২-১ মিনিট রান্না করুন। তৈরি হয়ে গেল কাঁচা আমের টক, ঝাল, মিষ্টি পাতুরি।
ত্বকের বিশেষ যত্নে হোক বা না হোক, কমবেশি সবাই রোজ ত্বকে দুই বেলা ব্যবহার করেন, এমন একটি প্রসাধনী হচ্ছে ফেসওয়াশ। সাধারণত এটি খুব ভেবেচিন্তে বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ না মেনে পছন্দ হলেই কিনে ফেলি। কিন্তু কাজ হয় কি না, সেদিকে অনেক সময় খেয়ালও করি না। কিন্তু নালিশ করেই যাই, অমুক ব্র্যান্ডের ফেসওয়াশ...
৯ মিনিট আগেকফি পান করতে গিয়ে জামাকাপড়ে পড়ে যাওয়া অস্বাভাবিক কিছু নয়। কখনোবা অসাবধানতাবশত কার্পেট বা মেঝেতেও পড়ে যায়। কফির দাগ তুলতে বেগ পেতে হয়। সঠিক নিয়ম জানা থাকলে কঠিন দাগ নিমেষে দূর করা সম্ভব।
১ ঘণ্টা আগেএই রোদ, এই বৃষ্টি। এই আবহাওয়ায় সব বয়সী মানুষ নানা ধরনের ভাইরাসজনিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। অতিরিক্ত গরমে, বিশেষ করে স্কুলগামী শিশুদের ডিহাইড্রেশন দেখা দেয়, পাশাপাশি এই সময় ওদের মেজাজও খিটমিটে হয়ে থাকে। তাই স্কুলগামী শিশুদের খাবার, জীবনযাপন এবং তাদের খিটমিটে মেজাজ ঠিক রাখার জন্য অভিভাবকদের...
২ ঘণ্টা আগেরাজা হেনরি ২-এর মনে হয়েছিল, পাই ও পেস্ট্রি খেলে তাঁর সৈন্যরা সব অলস হয়ে যাবে। সে তো আর হতে দেওয়া যায় না। তাই তিনি এ দুটি খাবার বিক্রির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করলেন। সেটাই হয়ে গেল আইন। ১২ শতকের এই আইনের নাম ‘পাই অ্যান্ড পেস্ট্রি অ্যাক্ট’। এই আইনে বলা হয়েছিল, রোববার ছাড়া অন্য দিন পাই বা পেস্ট্রি বিক্রি
২ ঘণ্টা আগে