নাহিন আশরাফ
চলছে অমর একুশে বইমেলা। বইমেলা মানেই ঘরে নতুন বইয়ের আমদানি। এ সময়টায় কমবেশি বই কেনা হয় অনেকের। নতুন ও পুরোনো বই গুছিয়ে তুলতে হিমশিম খেতে হয়। বই সঠিকভাবে গুছিয়ে না রাখায় সেগুলোর কিছু নষ্ট হয়ে যায়। তা ছাড়া গুছিয়ে না রাখলে প্রয়োজনের সময় সঠিক বইটি খুঁজে পেতে কষ্ট হয়। তাই বই সংরক্ষণ বিষয়টি জেনে রাখা জরুরি।
পুরোনো বই পেছনে, নতুন বই
সামনের সারিতে রাখুন
খুব স্বাভাবিকভাবে পড়া হয়নি এমন নতুন বইয়ের প্রতি মানুষের আকর্ষণ বেশি। নতুন ও পুরোনো বই একসঙ্গে মিলিয়ে রাখলে পড়ার সময় খুঁজে পেতে হিমশিম খেতে হয়। তাই মেলা থেকে বই কিনে আনার পর পুরোনো বই পেছনের সারিতে এবং নতুনগুলো সামনে রাখুন। বইগুলো এমন করে সারিবদ্ধ করে রাখুন, যাতে সহজে বইয়ের নাম চোখে পড়ে।
নতুন বুকশেলফ কিনুন
অনেকে বুকশেলফে বই না রেখে যেখানে-সেখানে বই ফেলে রাখেন। এতে ঘর যেমন অগোছালো থাকে, তেমনি বইও ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বইমেলার এই সময় যেহেতু বইপ্রেমীদের অনেক বই কেনা হয়, তাই এই উপলক্ষে ঘরে একটি নতুন বুকশেলফ কিনতে পারেন। মূল্যবান আসবাব হিসেবে বুকশেলফ ভর্তি বইয়ের তুলনা হয় না।
দেয়ালে বইয়ের তাক
বই সাজিয়ে রাখার জন্য দেয়ালে বইয়ের তাক তৈরি করে নেওয়া যায়। এতে ঘরের জায়গা যেমন অপচয় হয় না, তেমনি ঘরের সৌন্দর্যও বাড়ে। বইয়ের তাকের ক্ষেত্রে গতানুগতিক নকশা থেকে বেরিয়ে আসুন। তাতে ঘরে বৈচিত্র্য আসবে।
বসার ঘর সাজান বই দিয়ে
আপনার বসার ঘরটি সাজিয়ে তুলতে পারেন বই দিয়ে। এতে যেমন ঘরের সৌন্দর্য বাড়বে, তেমন পরিচয় পাবে আপনার রুচির। বসার ঘরে কেবিনেট করে নানা রকম বইয়ে সাজিয়ে রাখতে পারেন। যে বইগুলো পড়া হয়ে গেছে কিন্তু মলাট নতুন, সেসব বই বসার ঘরে রাখতে পারেন। আপনার বসার ঘরের এক কোণে বাঁশের কিংবা বেতের ঝুড়িতেও বই রাখতে পারেন। সে ক্ষেত্রে বইয়ের ওপরে অবশ্যই কোনো কভার দিয়ে ঢেকে দিতে হবে। নইলে ধুলো পড়ার আশঙ্কা থাকে।
শোয়ার ঘরে কোন ধরনের বই রাখবেন
একটু হালকা ধাঁচের গল্পের বই শোয়ার ঘরের বেডসাইট টেবিল বা পড়ার টেবিলে রাখতে পারেন। শোয়ার ঘরে এমন বই রাখা উচিত, যা শিগগির পড়ার পরিকল্পনা রয়েছে কিংবা পছন্দের লেখকের বই। যেন পড়তে ইচ্ছা করলে হুট করে হাতে নিয়ে কয়েক পাতা পড়ে নেওয়া যায়। শোয়ার ঘরে বই রাখার জন্য বুকশেলফ কিংবা বইয়ের ঝুড়ির ব্যবস্থাও রাখতে পারেন।
পুরোনো বই দান করুন
অনেকবার পড়ে ফেলা বই কিংবা পুরোনো বই আমাদের ঘরের কোণে পড়ে থেকে ধুলো জমতে থাকে। এতে জায়গা অপচয় ও নতুন বইয়ের জন্য জায়গা করা কঠিন হয়ে যায়। সে ক্ষেত্রে বই দান করতে পারেন। এতে আপনারও উপকার হবে, আবার বইটি আরেকজনও পড়তে পারবে।
বইয়ের যত্ন
দিনের পর দিন বই রেখে দিলে তা নষ্ট হওয়ার শঙ্কা থাকে। তাই মাঝেমধ্যে সেগুলো বের করে রোদে দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। অনেকের খাওয়ার সময় বই পড়ার অভ্যাস থাকে। সে ক্ষেত্রে খেয়াল রাখতে হবে, যাতে বইয়ে তেল-ঝোল না লাগে। এতে বই পিঁপড়ায় ধরতে পারে। ধুলো পড়ে যাওয়া বই সপ্তাহে এক দিন সুতির শুকনো কাপড় দিয়ে মুছে দিতে হবে। সঠিকভাবে যত্ন নিলে আপনার শখের বইটি ভালো থাকবে অনেক দিন।
চলছে অমর একুশে বইমেলা। বইমেলা মানেই ঘরে নতুন বইয়ের আমদানি। এ সময়টায় কমবেশি বই কেনা হয় অনেকের। নতুন ও পুরোনো বই গুছিয়ে তুলতে হিমশিম খেতে হয়। বই সঠিকভাবে গুছিয়ে না রাখায় সেগুলোর কিছু নষ্ট হয়ে যায়। তা ছাড়া গুছিয়ে না রাখলে প্রয়োজনের সময় সঠিক বইটি খুঁজে পেতে কষ্ট হয়। তাই বই সংরক্ষণ বিষয়টি জেনে রাখা জরুরি।
পুরোনো বই পেছনে, নতুন বই
সামনের সারিতে রাখুন
খুব স্বাভাবিকভাবে পড়া হয়নি এমন নতুন বইয়ের প্রতি মানুষের আকর্ষণ বেশি। নতুন ও পুরোনো বই একসঙ্গে মিলিয়ে রাখলে পড়ার সময় খুঁজে পেতে হিমশিম খেতে হয়। তাই মেলা থেকে বই কিনে আনার পর পুরোনো বই পেছনের সারিতে এবং নতুনগুলো সামনে রাখুন। বইগুলো এমন করে সারিবদ্ধ করে রাখুন, যাতে সহজে বইয়ের নাম চোখে পড়ে।
নতুন বুকশেলফ কিনুন
অনেকে বুকশেলফে বই না রেখে যেখানে-সেখানে বই ফেলে রাখেন। এতে ঘর যেমন অগোছালো থাকে, তেমনি বইও ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বইমেলার এই সময় যেহেতু বইপ্রেমীদের অনেক বই কেনা হয়, তাই এই উপলক্ষে ঘরে একটি নতুন বুকশেলফ কিনতে পারেন। মূল্যবান আসবাব হিসেবে বুকশেলফ ভর্তি বইয়ের তুলনা হয় না।
দেয়ালে বইয়ের তাক
বই সাজিয়ে রাখার জন্য দেয়ালে বইয়ের তাক তৈরি করে নেওয়া যায়। এতে ঘরের জায়গা যেমন অপচয় হয় না, তেমনি ঘরের সৌন্দর্যও বাড়ে। বইয়ের তাকের ক্ষেত্রে গতানুগতিক নকশা থেকে বেরিয়ে আসুন। তাতে ঘরে বৈচিত্র্য আসবে।
বসার ঘর সাজান বই দিয়ে
আপনার বসার ঘরটি সাজিয়ে তুলতে পারেন বই দিয়ে। এতে যেমন ঘরের সৌন্দর্য বাড়বে, তেমন পরিচয় পাবে আপনার রুচির। বসার ঘরে কেবিনেট করে নানা রকম বইয়ে সাজিয়ে রাখতে পারেন। যে বইগুলো পড়া হয়ে গেছে কিন্তু মলাট নতুন, সেসব বই বসার ঘরে রাখতে পারেন। আপনার বসার ঘরের এক কোণে বাঁশের কিংবা বেতের ঝুড়িতেও বই রাখতে পারেন। সে ক্ষেত্রে বইয়ের ওপরে অবশ্যই কোনো কভার দিয়ে ঢেকে দিতে হবে। নইলে ধুলো পড়ার আশঙ্কা থাকে।
শোয়ার ঘরে কোন ধরনের বই রাখবেন
একটু হালকা ধাঁচের গল্পের বই শোয়ার ঘরের বেডসাইট টেবিল বা পড়ার টেবিলে রাখতে পারেন। শোয়ার ঘরে এমন বই রাখা উচিত, যা শিগগির পড়ার পরিকল্পনা রয়েছে কিংবা পছন্দের লেখকের বই। যেন পড়তে ইচ্ছা করলে হুট করে হাতে নিয়ে কয়েক পাতা পড়ে নেওয়া যায়। শোয়ার ঘরে বই রাখার জন্য বুকশেলফ কিংবা বইয়ের ঝুড়ির ব্যবস্থাও রাখতে পারেন।
পুরোনো বই দান করুন
অনেকবার পড়ে ফেলা বই কিংবা পুরোনো বই আমাদের ঘরের কোণে পড়ে থেকে ধুলো জমতে থাকে। এতে জায়গা অপচয় ও নতুন বইয়ের জন্য জায়গা করা কঠিন হয়ে যায়। সে ক্ষেত্রে বই দান করতে পারেন। এতে আপনারও উপকার হবে, আবার বইটি আরেকজনও পড়তে পারবে।
বইয়ের যত্ন
দিনের পর দিন বই রেখে দিলে তা নষ্ট হওয়ার শঙ্কা থাকে। তাই মাঝেমধ্যে সেগুলো বের করে রোদে দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। অনেকের খাওয়ার সময় বই পড়ার অভ্যাস থাকে। সে ক্ষেত্রে খেয়াল রাখতে হবে, যাতে বইয়ে তেল-ঝোল না লাগে। এতে বই পিঁপড়ায় ধরতে পারে। ধুলো পড়ে যাওয়া বই সপ্তাহে এক দিন সুতির শুকনো কাপড় দিয়ে মুছে দিতে হবে। সঠিকভাবে যত্ন নিলে আপনার শখের বইটি ভালো থাকবে অনেক দিন।
সকালের নাশতায় রোজ কি রুটির সঙ্গে আলুভাজি খেতে ভালো লাগে? কোনো একদিন সকালে বানিয়ে ফেলুন ফুলকো লুচি, আর সঙ্গে থাকতে পারে কাবলি ছোলার ঘুগনি। আপনাদের জন্য কাবলি ছোলার ঘুগনির রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
১০ ঘণ্টা আগেআজ আন্তর্জাতিক কন্যাশিশু দিবস। প্রতিবছর বিশ্বজুড়ে জাতিসংঘের সদস্যরাষ্ট্রগুলো ১১ অক্টোবর দিনটিকে আন্তর্জাতিক কন্যাশিশু দিবস হিসেবে পালন করে। আন্তর্জাতিক কন্যাশিশু দিবসের এবারের প্রতিপাদ্য ‘দ্য গার্ল, আই অ্যাম দ্য চেঞ্জ লিড: গার্লস অন দ্য ফ্রন্টলাইনস অব ক্রাইসিস’ বা ‘আমি সেই মেয়ে, আমিই পরিবর্তনের...
১০ ঘণ্টা আগেবাড়িতে থাকলে সকালে উঠেই চা বা কফি পান করা অনেকের প্রধান অভ্যাস। কোথাও ছুটিতে গেলেও সেই অভ্যাস ছাড়তে পারেন না তাঁরা। ভ্রমণের সময় হোটেলের যে কক্ষে থাকেন, সকালে উঠে সেখানেই সকালের চা-কফির পর্ব সেরে নিতে চান অনেকে। কিন্তু আপনি কি জানেন, কেটলি কতটা স্বাস্থ্যসম্মত? পরের বার যখন কোনো হোটেল রুমে থাকবেন..
১১ ঘণ্টা আগেরক্তে শর্করা বা ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখা শুধু ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্য নয়। সুস্থ থাকা এবং দীর্ঘ মেয়াদে রোগ প্রতিরোধের জন্যও এটি সমান জরুরি। আমাদের অনেকের ধারণা, ‘আমি তো বেশি মিষ্টি খাই না, তাহলে রক্তে শর্করা বেড়ে যাবে কেন?’ কিন্তু আসল সমস্যা হলো কিছু সাধারণ দৈনন্দিন অভ্যাস। যেগুলো আমরা...
১৩ ঘণ্টা আগে