ফারিয়া রহমান খান
বিশেষ দিন কিংবা উদ্যাপনের সময়গুলো এখন আর শুধু ব্যক্তিগত পোশাক-আশাক কিংবা খাওয়াদাওয়ায় সীমাবদ্ধ নেই। এর ব্যাপ্তি ছড়িয়ে পড়েছে অন্দরসজ্জাতেও। ঘর সাজানোর পণ্য বিক্রি হয়, এমন দোকানগুলোতে যদি একবার হলেও উঁকি দেন, দেখতে পাবেন বসন্ত আর ভালোবাসা দিবসকে বর্ণিল করে উদ্যাপনের জন্য কোনো কমতি নেই আয়োজনের।
ভালোবাসার বিভিন্ন রঙের ব্যবহার, আসবাব ইত্যাদি সহযোগে আপনার ঘর করে তুলতে পারেন আরও সুন্দর ও আকর্ষণীয়। কীভাবে করবেন? একটু চোখ বুলিয়ে নিতে পারেন।
মেঝেতে পাতুন রকমারি কার্পেট বা মাদুর
বাড়তি সৌন্দর্যের জন্য ঘরের মেঝেতে রাখতে পারেন বিভিন্ন নকশার মাদুর বা কার্পেট। টার্কিশ, কাশ্মীরি বা দেশি কার্পেট, এমনকি বিভিন্ন রঙের শতরঞ্জিও ব্যবহার করতে পারেন। ম্যাজেন্টা, মেরুন, কটনক্যান্ডি কিংবা এমন উজ্জ্বল রঙের রাগস ব্যবহার করলে তা ঘরে প্রাণবন্ত আবহ সৃষ্টি করে। সেই সঙ্গে ঘর সুন্দর দেখায়। বিভিন্ন নকশার কার্পেট ঘরে শৈল্পিক ছোঁয়া আনে।
ভিনটেজ আসবাব
এখন ঝাঁ-চকচকে আসবাব কেনার যেমন হিড়িক আছে, তেমনি অনেকে পরিচিত কারিগর দিয়ে বিভিন্ন রকম ভিনটেজ আসবাবও বানিয়ে নিচ্ছেন। এগুলো দেখতে যেমন নান্দনিক, তেমনি কালের বিভিন্ন ঘটনার সাক্ষীও। বোহিমিয়ানদের ঘরে এসব আসবাব একটা দারুণ আবহ নিয়ে আসে।
প্রকৃতির ছোঁয়া
প্রাণের ছোঁয়া রাখতে বিভিন্ন প্রাকৃতিক উপকরণ দিয়ে ঘর সাজাতে পারেন। বাঁশ, বেত, দড়ি—এসবের তৈরি জিনিস ব্যবহার করতে পারেন। তা ছাড়া ঘরে বেশি বেশি গাছ রাখুন। তারা ঘরের বায়ু পরিষ্কার রাখার সঙ্গে দেবে সুন্দর, কোমল ও আরামদায়ক আবহ। সাকুলেন্ট, স্নেক প্ল্যান্ট, পাতাবাহারসহ বিভিন্ন ইনডোর প্ল্যান্ট দিয়ে ঘর সাজাতে পারেন। গাছের মাধ্যমে প্রকৃতিকে ঘরের ভেতর নিজের খুব কাছে রাখা সম্ভব।
নিচু আসবাব ও বর্ণিল বালিশ
ছোট ঘর যেন দেখতে অনেকটা বড় দেখায়, সে জন্য নিচু আসবাব ব্যবহার করুন। ম্যাট্রেস ও থ্রো পিলো দিয়ে ঘর সাজান, যাতে আরাম করে বসা যায়। বিভিন্ন রং ও আকারের বালিশ বা পিলো ব্যবহার করুন। এতে ঘর লাগবে প্রাণবন্ত। এ ছাড়া দোলনাও রেখে দিতে পারেন ঘরের কোণে।
বিভিন্ন রঙের ব্যবহার
ভালোবাসা দিবসের জন্য ঘর সাজাতে দেয়ালের রংটাও বদলে নিতে পারেন। মিষ্টি গোলাপি, বিস্কুট রং, কোনো এক দেয়ালে সিঁদুর রংসহ উজ্জ্বল থেকে শুরু করে হালকা রং বেছে নিতে পারেন।
হস্তশিল্পের ব্যবহার
দেয়াল সাজানোর উপকরণ, ঘরের পর্দা থেকে বিছানার চাদর— সবকিছুতে হস্তশিল্পের ছোঁয়া রাখার চেষ্টা করুন। কুসি-কাঁটার বিভিন্ন জিনিস দিয়েও ঘর সাজিয়ে নিতে পারেন। ফ্যাক্টরি মেড জিনিসের বদলে হস্তশিল্পের জিনিস দিয়ে ঘর সাজিয়েই দেখুন না, নান্দনিকতার পার্থক্য টের পাবেন।
সূত্র: হাউস বিউটিফুল
বিশেষ দিন কিংবা উদ্যাপনের সময়গুলো এখন আর শুধু ব্যক্তিগত পোশাক-আশাক কিংবা খাওয়াদাওয়ায় সীমাবদ্ধ নেই। এর ব্যাপ্তি ছড়িয়ে পড়েছে অন্দরসজ্জাতেও। ঘর সাজানোর পণ্য বিক্রি হয়, এমন দোকানগুলোতে যদি একবার হলেও উঁকি দেন, দেখতে পাবেন বসন্ত আর ভালোবাসা দিবসকে বর্ণিল করে উদ্যাপনের জন্য কোনো কমতি নেই আয়োজনের।
ভালোবাসার বিভিন্ন রঙের ব্যবহার, আসবাব ইত্যাদি সহযোগে আপনার ঘর করে তুলতে পারেন আরও সুন্দর ও আকর্ষণীয়। কীভাবে করবেন? একটু চোখ বুলিয়ে নিতে পারেন।
মেঝেতে পাতুন রকমারি কার্পেট বা মাদুর
বাড়তি সৌন্দর্যের জন্য ঘরের মেঝেতে রাখতে পারেন বিভিন্ন নকশার মাদুর বা কার্পেট। টার্কিশ, কাশ্মীরি বা দেশি কার্পেট, এমনকি বিভিন্ন রঙের শতরঞ্জিও ব্যবহার করতে পারেন। ম্যাজেন্টা, মেরুন, কটনক্যান্ডি কিংবা এমন উজ্জ্বল রঙের রাগস ব্যবহার করলে তা ঘরে প্রাণবন্ত আবহ সৃষ্টি করে। সেই সঙ্গে ঘর সুন্দর দেখায়। বিভিন্ন নকশার কার্পেট ঘরে শৈল্পিক ছোঁয়া আনে।
ভিনটেজ আসবাব
এখন ঝাঁ-চকচকে আসবাব কেনার যেমন হিড়িক আছে, তেমনি অনেকে পরিচিত কারিগর দিয়ে বিভিন্ন রকম ভিনটেজ আসবাবও বানিয়ে নিচ্ছেন। এগুলো দেখতে যেমন নান্দনিক, তেমনি কালের বিভিন্ন ঘটনার সাক্ষীও। বোহিমিয়ানদের ঘরে এসব আসবাব একটা দারুণ আবহ নিয়ে আসে।
প্রকৃতির ছোঁয়া
প্রাণের ছোঁয়া রাখতে বিভিন্ন প্রাকৃতিক উপকরণ দিয়ে ঘর সাজাতে পারেন। বাঁশ, বেত, দড়ি—এসবের তৈরি জিনিস ব্যবহার করতে পারেন। তা ছাড়া ঘরে বেশি বেশি গাছ রাখুন। তারা ঘরের বায়ু পরিষ্কার রাখার সঙ্গে দেবে সুন্দর, কোমল ও আরামদায়ক আবহ। সাকুলেন্ট, স্নেক প্ল্যান্ট, পাতাবাহারসহ বিভিন্ন ইনডোর প্ল্যান্ট দিয়ে ঘর সাজাতে পারেন। গাছের মাধ্যমে প্রকৃতিকে ঘরের ভেতর নিজের খুব কাছে রাখা সম্ভব।
নিচু আসবাব ও বর্ণিল বালিশ
ছোট ঘর যেন দেখতে অনেকটা বড় দেখায়, সে জন্য নিচু আসবাব ব্যবহার করুন। ম্যাট্রেস ও থ্রো পিলো দিয়ে ঘর সাজান, যাতে আরাম করে বসা যায়। বিভিন্ন রং ও আকারের বালিশ বা পিলো ব্যবহার করুন। এতে ঘর লাগবে প্রাণবন্ত। এ ছাড়া দোলনাও রেখে দিতে পারেন ঘরের কোণে।
বিভিন্ন রঙের ব্যবহার
ভালোবাসা দিবসের জন্য ঘর সাজাতে দেয়ালের রংটাও বদলে নিতে পারেন। মিষ্টি গোলাপি, বিস্কুট রং, কোনো এক দেয়ালে সিঁদুর রংসহ উজ্জ্বল থেকে শুরু করে হালকা রং বেছে নিতে পারেন।
হস্তশিল্পের ব্যবহার
দেয়াল সাজানোর উপকরণ, ঘরের পর্দা থেকে বিছানার চাদর— সবকিছুতে হস্তশিল্পের ছোঁয়া রাখার চেষ্টা করুন। কুসি-কাঁটার বিভিন্ন জিনিস দিয়েও ঘর সাজিয়ে নিতে পারেন। ফ্যাক্টরি মেড জিনিসের বদলে হস্তশিল্পের জিনিস দিয়ে ঘর সাজিয়েই দেখুন না, নান্দনিকতার পার্থক্য টের পাবেন।
সূত্র: হাউস বিউটিফুল
টক দইয়ে চিনি, নাকি লবণ মেশাবেন, সেটা নির্ভর করছে দই খাওয়ার কারণের ওপর। অর্থাৎ কেন দই খাচ্ছেন, তার ওপর। দুটির স্বাস্থ্যের ওপর প্রভাব ভিন্ন ভিন্ন। টক দইয়ে উপস্থিত প্রচুর পুষ্টি উপাদান এবং প্রোবায়োটিকসের কারণে নিয়মিত টাটকা দই খাওয়া কিছু রোগ প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে।
১ ঘণ্টা আগেবলিউড নায়িকারা মা হওয়ার পরও কী করে ফিট থাকেন, এটা নিয়ে সবারই প্রশ্ন। এরপরের প্রশ্নটি হলো, মা হওয়ার পরও কীভাবে তাঁরা ক্যারিয়ার সামলাচ্ছেন। ভোগ ম্যাগাজিনে প্রকাশিত একটি ফিচারে জানা গেছে, বলিউড তারকা মায়েদের প্যারেন্টিং বিষয়ে। এতে নতুন ও কর্মজীবী মায়েদেরও কিছু টিপস দিয়েছেন তাঁরা।
৩ ঘণ্টা আগেকচি লাউ দিয়ে মজাদার ডেজার্ট তৈরি করা যায়। রাতে খাওয়ার পর মিষ্টি কিছু খেতে ইচ্ছা হওয়াটা দোষের কিছু নয়। লাউ দিয়েই বানিয়ে ফেলুন মজাদার বরফি। আপনাদের জন্য লাউয়ের বরফির রেসিপি ও ছবি দিয়েছেন রন্ধনশিল্পী সানিয়া সোমা।
১ দিন আগেবলা হয়, ফ্যাশন উইকগুলোয় র্যাম্পে মডেলরা যেসব পোশাক পরে হেঁটে বেড়ান, সেগুলো আদৌ সাধারণ মানুষের আলমারিতে তোলার উপযোগী নয়। তাহলে অত দামি ফ্যাব্রিক গায়ে তোলেন কারা? হ্যাঁ, বলিউডের সোনম বা আলিয়াদের গায়ে কখনো কখনো রানওয়ে পোশাকের নকশা বা প্রিন্ট দেখা যায়; তবে সেখানেও প্রশ্ন যে উদ্ভট নকশাওয়ালা পোশাকগুলো..
১ দিন আগে