তারুণ্যের পোশাক ডেনিম। একটা সময় মূলত পুরুষের পোশাক হয়ে থাকলেও এটি ক্রমেই ‘ইউনিসেক্স’ হয়ে উঠেছে। অর্থাৎ নারী-পুরুষনির্বিশেষে এখন ডেনিমের পোশাক পরে। আর সে জন্যই সম্ভবত ডেনিম দিয়ে তৈরি পোশাকে বৈচিত্র্য এসেছে। এখন প্যান্ট, জ্যাকেট, কটি ও শার্টের বাইরে বানানো হচ্ছে নানা ডিজাইনের স্কার্ট, ড্রেস, ব্লাউজ...
গরমকাল পুরুষদের জন্য কালস্বরূপ! হ্যাঁ, সত্য়ি বলছি। গরমে পুরুষেরা অনেক বেশিই ঘামেন। বলতে দ্বিধা নেই, অধিকাংশ পুরুষ স্রেফ সচেতনতার অভাবে গরমে অস্বস্তিতে ভোগেন। এখন আর সেই সময় নেই যে, এক কাপড়ে বেরিয়ে গিয়ে সেই রাতে বাড়ি ফিরবেন। গ্রীষ্মকালে সূর্যের দাপট এখন আগের চেয়ে অনেক বেশি।
সন্ধ্যার পর বাতি নিভিয়ে খোলা বারান্দায় পাটি বিছিয়ে বা টুল নিয়ে বসতে খারাপ লাগে না। একটু বড় জায়গা থাকলে বারান্দা বাগান তো বটেই, স্থায়ী বসার জায়গাও তৈরি করেন নেন অনেকে। আবার বাড়িতে অতিথি এলে হয়তো বারান্দাতেই জমে ওঠে দীর্ঘ আড্ডা। বারান্দাকে নতুন করে সাজিয়ে তোলার মৌসুম কিন্তু চলে এসেছে।
শিশুর বয়স ছয় মাস হওয়া পর্যন্ত তেমন ভাবনা নেই। নরম সুতির ফিতে দেওয়া নিমা পরেই দিন পার হয় ছেলে কিংবা মেয়েশিশুর। কিন্তু সে যখন বসে বসে খেলতে শেখে বা একটু হেঁটে বেড়ায়, যখন পুরো ঘরই তার জন্য এক বিস্ময়ের জগৎ। সারা বাড়ি ঘুরে দেখা, এটা-ওটা ধরে খেলা করতে গিয়ে ঘাম হয়...
বৈশাখের শুরুতে আবহাওয়ার যা মেজাজ দেখা যাচ্ছে, তাতে বলা যায়, গরমে নাভিশ্বাস উঠবে এবার। আবহাওয়া যা-ই হোক, বাইরে যাওয়া তো আর বন্ধ রাখা যাবে না। তাই চট করে তৈরি হয়ে বের হওয়ার জন্য এমন কিছু কাপড় ওয়ার্ডরোবে গুছিয়ে রাখুন, যাতে আরাম ও স্টাইল—দুটোই মেলে। আবার ভাঁজে ভাঁজে...
ঘড়ি কেবল সময় দেখার যন্ত্র নয়। বহু আগেই ফ্যাশনের অনুষঙ্গ হয়ে উঠেছে। তবে সাম্প্রতিক সময়ে ঘড়ির ভিন্ন রূপে ফিরে আসা নিয়ে ‘ওয়াচেস অ্যান্ড ওয়ান্ডার্স’ নামের বিশেষ প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়েছে জেনেভায়। যেখানে নামীদামি সব ব্র্যান্ড নিজেদের ঘড়ির পসরা সাজিয়ে বসেছে।
সকাল সকাল স্মার্টফোনে অ্যালার্ম বাজতেই তড়িঘড়ি করে গোসল করতে দৌড়। এরপর আলমারি খুলে হাতের কাছে যা পাওয়া যায়, তাই পরে ব্যাগটা কাঁধে নিয়েই চম্পট। পাঁচ মিনিট দেরি হলেই বাস পাওয়া যাবে না। মেট্রো তো না-ই। যে মেয়েটার রোজ ক্লাস বা অফিস ধরতে এমনভাবে সকালটা যায়, বিশেষ দিনগুলোয় তার হালটা বোঝেন...
চলছে চেরি ব্লসম বা সাকুরা ঋতু। চেরি ফুলের জাপানিজ নাম সাকুরা। মার্চের শেষ থেকে এপ্রিলের শেষ পর্যন্ত ফোটে এই ফুল। জাপানের সংস্কৃতিতে তো বটেই, পৃথিবীর ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রিকে ভীষণভাবে প্রভাবিত করেছে এই চেরি ব্লসম।
ঈদুল ফিতর চলে গেলেও কিন্তু উৎসবের ভাইব রয়ে গেছে। কারণ আর কিছুই নয়, কয়েক দিন পরই বাংলা নববর্ষ। বাংলা সনের প্রথম দিন মানেই সেজেগুজে ঘুরে বেড়ানো আর খাওয়াদাওয়া। পয়লা বৈশাখে কী পোশাক পরা হবে, তা নিয়ে জল্পনাকল্পনা এরই মধ্যে শুরু হয়ে গেছে।
দাওয়াতে উজ্জ্বল রঙের কাতান, অরগাঞ্জা বা সিল্কের শাড়ি, মানানসই লিপস্টিক, চোখে কাজল ও মাসকারা আর ম্যাচিং গয়না; এইতো, আর কী চাই!
এই গরমে চুল খোলা রাখা দুঃসাহসই বলা চলে। এতে ঘেমে নেয়ে অবস্থা তো খারাপ হয়ই, ধুলোবালিতে চুলের ক্ষতিও হয়। তবে ঈদ বলে কথা। গরম হোক আর ঠান্ডা এ সময় চাই স্টাইলিশ লুক।
আগামীকাল ২৬ শে মার্চ স্বাধীনতা দিবস। রোজা চলছে বলে ছুটির এই দিনে হয়ত সেজেগুজে ঘুরতে বের না হতে পারেন, তবে ঈদের আগে বাড়িতে বড় পরিসরের ইফতারের আয়োজন তো থাকতেই পারে। বন্ধুবান্ধব বা আত্মীয়স্বজন ঈদে বাড়ি যাওয়ার আগে হয়ত এই ছুটির দিনেই...
এবার পোশাক নিয়ে খানিক দ্বিধায় রয়েছে মানুষ। একদিকে চৈত্রের গরম, অন্যদিকে উৎসবে পোশাকের আয়োজন জাঁকালো না হলে আবার জমবে না। রংও থাকতে হবে উজ্জ্বল। আবার থাকতে হবে আরামে। এ তো আসলেই উভয়সংকট।
ঈদের পোশাক কেনা হয়ে গেছে? এবার চিন্তা ঈদের সাজ নিয়ে। এর মধ্য়েই কি ইনস্টাগ্রাম, পিন্টারেস্ট স্ক্রল করা শুরু করে দিয়েছেন কীভাবে সাজবেন তারই রেফারেন্স খুঁজতে? এই সুযোগে জানিয়ে রাখি, ঈদে যদি আনারকলি কিনে থাকেন, তাহলে সাজতে পারেন বলিউড তারকা ক্যাটরিনার মতো।
ঘরে ঘরে ঈদের জোগাড়যন্ত্র শুরু হয়ে গেছে। ঈদের পোশাকে একদিকে যেমন উৎসবের আমেজ থাকা চাই, পাশাপাশি প্রয়োজন আরামও। যাঁরা ঈদে শুধু সালোয়ার-কামিজ পরবেন বলে ভেবে রেখেছেন, তাঁরা আরও আগে থেকেই ভাবতে বসেছেন, গরমের এই ঈদে কী ধরনের কাপড় ও কারুকাজের পোশাকটিই আদর্শ হবে।
ঈদ মানেই ঝলমলে নতুন পোশাকে নিজেদের সাজিয়ে নেওয়া। ঈদুল ফিতরের আবহ বা প্রস্তুতি সাধারণত শুরু হয়ে যায় রমজানের প্রথম দিন থেকে। বিশেষ করে পরিবারের কে কেমন পোশাক পরবে তা নিয়েই ভাবনা–চিন্তা চলতে থাকে।
ঈদের আর বেশি দিন বাকি নেই। ভরা চৈত্র মাসেই যখন উৎসব, তখন সাজসজ্জা, পোশাক-আশাক নিয়ে বাড়তি ভাবনা থাকবেই। ঈদ মানে তো নতুন পোশাক পরে সেজেগুজে ঘুরে বেড়ানোই শুধু নয়, অতিথি আপ্য়ায়নে রান্নাঘরেই কেটে যায় অনেকটা সময়। তার ওপর এখনই যে গরম, তাতে সামনের দিনগুলোয় তরতাজা থাকা নিয়ে কপালে ভাঁজ তো পড়ারই কথা...