সানজিদা সামরিন, ঢাকা
স্বস্তিকা মুখার্জি। অনেকের কাছে স্বস্তিকা মানে প্রাণের মানুষ। আবার কারও কাছে তিনি জীবনীশক্তির উৎস। তাঁকে দেখে যেন মেলে আত্মবিশ্বাসের পথ। দৃঢ় হয় মনোবল। নায়িকা বলতে আমাদের কল্পনায় যে চিরাচরিত প্রতিমা ভেসে ওঠে, তা থেকে অনেকটাই আলাদা এই লাস্যময়ী। চাইলেই পারেন, কিন্তু ছিপছিপে গড়ন আয়ত্তে আনতে দিনরাত ব্যায়াম করার প্রয়োজনবোধ তাঁর মোটেও নেই। এর চেয়ে বরং কী করে সাধারণে সুন্দর হয়ে ওঠা যায়, তাতেই বেশি মনোযোগ। পাশাপাশি পাড়ার কুকুরগুলো ঠিকমতো খেল কি না, তারা সুস্থ কি না, সেই ভাবনাও আছে তাঁর।
সেলিব্রিটি বলেই সারাক্ষণ মুখের দাগছোপ লুকোনোর মেকআপ করে বসে থাকতে হবে, এমন ভাবনা স্বস্তিকার মগজে নেই; বরং গোলাপি গালের ওপর বাদামিরঙা ফ্রেকেলসকে নিজের রূপের অংশ করে নিয়েছেন। নিজের দুধে-আলতা রং নিয়ে যেমন গর্বে মাতেন না, তেমনি বাড়তি মেদ ও ত্বকের খুঁতকেও করে নিয়েছেন আপন। আর এখান থেকেই জন্ম হয়েছে সৌন্দর্যের নতুন সংজ্ঞার।
স্বস্তিকা মুখার্জির অনুসরণকারীরা জানেন, খাঁটি বাঙালিয়ানায় ভরপুর এই তারকার শাড়িপ্রীতি কতটা। আলমারি থেকে মায়ের শরীরের গন্ধমাখা শাড়ি বের করে প্রায়ই পরেন। মায়ের বন্ধুদের নকশা করা শাড়িও পরেন খুব ভালোবেসে। স্বস্তিকার মায়ের এমনই এক বন্ধু কল্যাণী। স্বস্তিকার কল্যাণী মাসি। নিজেকে ‘শাড়ির পোকা’ দাবি করা স্বস্তিকার ভাষায়, তাঁর কল্যাণী মাসির তৈরি করা শাড়ি নরম তুলোর মতো আদুরে উপাদানে তৈরি। পরলে গায়ে লেপ্টে থাকে। তবে এক্সক্লুসিভ, যা অন্যত্র পাওয়া যাবে না বলেই তিনি মনে করেন।
প্রায়ই ফেসবুকে কল্যাণী মাসির নকশা করা শাড়ি পরে ছবি আপলোড করেন তিনি। লেখেন আবেগঘন ক্যাপশন। কী করে অন্যরাও দামে কম কিন্তু এক্সক্লুসিভ এসব শাড়ি কিনতে পারবেন, যোগাযোগের সেই উপায়ও বলে দেন। তাঁর ভাষায়, ‘কল্যাণী মাসি, ওয়ান উইমেন আর্মি। লোকবল কম, সব নিজেই করেন। কেনাকাটা বিষয়ে ফোন এলে নিজেই ধরেন।’ নিজের মায়ের প্রিয় বন্ধু হিসেবেই নয়, স্বস্তিকা চান তাঁর কল্যাণী মাসি আপনমনে আরও শাড়ি নকশা করুক, আরও মানুষের কাছে পৌঁছাক। এর জন্য তাঁর নিজের দিক থেকে যতটুকু সাহায্য করা সম্ভব, ঠিক ততটাই করার চেষ্টা করেন।
শাড়ির বেলায় স্বস্তিকা মুখার্জির আরেক পছন্দের নাম ‘পরমা’। সম্প্রতি কলকাতার পোশাকের এই প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কোলাবোরেশন করে তিনি অনেকগুলো শুট করেছেন। পরমার শাড়ি ও ব্লাউজ নিয়ে অন্য রকম ভালোবাসা রয়েছে স্বস্তিকার। শুটের ছবিগুলো দেখলেই বোঝা যায়, শাড়িগুলো তিনি নিজের ঢঙে ভালোবেসেই গায়ে জড়িয়েছেন। পরমা নিয়ে একটি পোস্টে তিনি বলেছেন, ‘আমার মোটা স্বভাবকে এই সবকিছুর যোগ্য মনে করার জন্য তোমাকে ধন্যবাদ পরমা। গোটা ২৫ বছরের ক্যারিয়ারে কত রকম আমিকে খুঁজে পেলাম! নায়কেরা মোটা হলে অসুবিধে কম। নায়িকারা হলে তাঁদের জীবন শেষ। যাক, আমারটা শেষ হলো না। মেয়েদের জীবনে অনেকগুলো অধ্যায় আসে, যেখানে তাদের শরীর পাল্টায়, শরীরের ভেতরে হরমোন পাল্টায়। চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ধীরেসুস্থে ফিটনেসের দিকে যাওয়াটাই শ্রেয়।’
তিনি আরও লেখেন, ‘আমার এই গলুমলু আমিটাকেও হেব্বি পছন্দ। আনন্দে থাকাটাই আসল। যার মন ভালো, তার সব ভালো। শেষে কী ভালো হবে, তার জন্য কে বসে থাকবে? যা করার এখনই করতে হবে, রোজ করতে হবে। নিজের জন্য করতে হবে। কে মোটা বা রোগা বলল, তার জন্য নয়।’
নারীদের উদ্দেশে স্বস্তিকা বলেন, ‘নিজের শরীরকে গ্রহণ করো। নিজেকে আলিঙ্গন করো এবং তোমার জন্য যা ভালো তা করো, অন্যরা তোমার কাছ থেকে যা আশা করে, তা নয়।’
পূজায় স্বস্তিকার মতো সাজতে চান?
স্বস্তিকা মুখার্জি যদি হয়ে থাকেন আপনার ফ্যাশন আইকন, তাহলে এই পূজায় তাঁর মতো করেই সেজে উঠুন। রোদ-বৃষ্টির এ সময় সুতির বিকল্প আর কী হতে পারে। সুতি, সাধারণ ও স্বস্তিকা—যেন প্রত্যেকে প্রত্যেকের পরিপূরক। তাই ষষ্ঠী থেকে নবমী স্বস্তিকার মতো সুতি শাড়িতেই হয়ে উঠতে পারেন অনন্য।
ষষ্ঠীতে লাল শাড়িতে
ষষ্ঠীতে দুর্গার কাত্যায়নী রূপের পূজা হয়। আর কাত্যায়নীর প্রিয় রং লাল। তাই ষষ্ঠীতে পরা যেতে পারে লাল রঙের শাড়ি। লাল শাড়িতে থাকতে পারে হলুদ ফুল ও সবুজ পাতার বড় প্রিন্ট। কনট্রাস্ট করতে এর সঙ্গে পরতে পারেন হলুদ পাইপিং বা পাড় বসানো হলুদ ফুলেল নকশাওয়ালা সবুজ ব্লাউজ। সোনার গয়না, খোঁপায় ফুলের মালা আর কপালে লাল টিপে সাজ পাবে পূর্ণতা।
সপ্তমীতে নীলাম্বরী
দুর্গার কালরাত্রি রূপের পূজা হয় এদিন। দুর্গার এই রূপের প্রিয় রং নীল। তাই এবার সপ্তমীতে নীল শাড়িতেই সাজতে পারেন। রুপালি পাড়ের নীল শাড়ির সঙ্গে কনট্রাস্ট করে পরতে পারেন কলাপাতা রঙের ডিজাইনার ব্লাউজ।
অষ্টমীর গৌরী
এই দিন দুর্গার মহাগৌরী রূপ পূজিত হয়। মহাগৌরীর প্রিয় রং গোলাপি। সরাসরি গোলাপি রং পরতে যাঁরা চান না, তাঁরা চাইলে বেগুনি রঙের শাড়িও পরতে পারেন। কমলা পাড়ের বেগুনি হ্যান্ডলুম শাড়ির জমিতে থাকতে পারে বড় ফ্লোরাল প্রিন্ট। এই দিন রাবীন্দ্রিক স্টাইলে পরা যেতে পারে শাড়ি। স্বস্তিকার স্টাইলে পরতে চাইলে কাঁধের দিকে আঁচল ভাঁজ করে পিনআপ না করে বরং ছেড়ে রাখুন। কমলা রঙের ডিজাইনার ব্লাউজ আর খোঁপায় কমলারঙা আর্টিফিশিয়াল ফুলের মালা—পুরো সাজটাই বাজিমাত করে দেবে।
নবমীর সমৃদ্ধি
নবরাত্রির শেষ দিন নবমী। মহানবমীতে দুর্গার সিদ্ধিদাত্রী রূপের পূজা করা হয়। সিদ্ধিদাত্রীকে সাফল্য ও সম্পদের দেবী মনে করা হয়। এই দিনে হলুদ রঙের শাড়ি পরা যেতে পারে। লাল পাড়ের মিষ্টি হলুদ হ্যান্ডলুম শাড়ির জমিনে থাকতে পারে বেগুনিরঙা ফুলের প্রিন্ট। পাফি স্লিভ ক্রুশকাঁটা লেইস বসানো ব্লাউজ আর ফুলভর্তি খোঁপার সঙ্গে পুরো সাজটাই হয়ে উঠবে অনন্য।
দশমীতে সিঁদুর খেলায়
এই দিন লাল পেড়ে সাদা শাড়ির বিকল্প আর কীই-বা আছে? কনট্রাস্ট করতে লাল না পরে কালো রঙের ব্লাউজ পরুন। গলায় থাকুক তাজা ফুলের মালা আর কানে গুঁজে নিন পাশের বাড়ির বন্ধুর মতো ফুল জবা। তাহলেই না বোঝা যাবে স্বস্তিকার খাঁটি ভক্ত আপনি!
ছবি সৌজন্য: পরমা
স্বস্তিকা মুখার্জি। অনেকের কাছে স্বস্তিকা মানে প্রাণের মানুষ। আবার কারও কাছে তিনি জীবনীশক্তির উৎস। তাঁকে দেখে যেন মেলে আত্মবিশ্বাসের পথ। দৃঢ় হয় মনোবল। নায়িকা বলতে আমাদের কল্পনায় যে চিরাচরিত প্রতিমা ভেসে ওঠে, তা থেকে অনেকটাই আলাদা এই লাস্যময়ী। চাইলেই পারেন, কিন্তু ছিপছিপে গড়ন আয়ত্তে আনতে দিনরাত ব্যায়াম করার প্রয়োজনবোধ তাঁর মোটেও নেই। এর চেয়ে বরং কী করে সাধারণে সুন্দর হয়ে ওঠা যায়, তাতেই বেশি মনোযোগ। পাশাপাশি পাড়ার কুকুরগুলো ঠিকমতো খেল কি না, তারা সুস্থ কি না, সেই ভাবনাও আছে তাঁর।
সেলিব্রিটি বলেই সারাক্ষণ মুখের দাগছোপ লুকোনোর মেকআপ করে বসে থাকতে হবে, এমন ভাবনা স্বস্তিকার মগজে নেই; বরং গোলাপি গালের ওপর বাদামিরঙা ফ্রেকেলসকে নিজের রূপের অংশ করে নিয়েছেন। নিজের দুধে-আলতা রং নিয়ে যেমন গর্বে মাতেন না, তেমনি বাড়তি মেদ ও ত্বকের খুঁতকেও করে নিয়েছেন আপন। আর এখান থেকেই জন্ম হয়েছে সৌন্দর্যের নতুন সংজ্ঞার।
স্বস্তিকা মুখার্জির অনুসরণকারীরা জানেন, খাঁটি বাঙালিয়ানায় ভরপুর এই তারকার শাড়িপ্রীতি কতটা। আলমারি থেকে মায়ের শরীরের গন্ধমাখা শাড়ি বের করে প্রায়ই পরেন। মায়ের বন্ধুদের নকশা করা শাড়িও পরেন খুব ভালোবেসে। স্বস্তিকার মায়ের এমনই এক বন্ধু কল্যাণী। স্বস্তিকার কল্যাণী মাসি। নিজেকে ‘শাড়ির পোকা’ দাবি করা স্বস্তিকার ভাষায়, তাঁর কল্যাণী মাসির তৈরি করা শাড়ি নরম তুলোর মতো আদুরে উপাদানে তৈরি। পরলে গায়ে লেপ্টে থাকে। তবে এক্সক্লুসিভ, যা অন্যত্র পাওয়া যাবে না বলেই তিনি মনে করেন।
প্রায়ই ফেসবুকে কল্যাণী মাসির নকশা করা শাড়ি পরে ছবি আপলোড করেন তিনি। লেখেন আবেগঘন ক্যাপশন। কী করে অন্যরাও দামে কম কিন্তু এক্সক্লুসিভ এসব শাড়ি কিনতে পারবেন, যোগাযোগের সেই উপায়ও বলে দেন। তাঁর ভাষায়, ‘কল্যাণী মাসি, ওয়ান উইমেন আর্মি। লোকবল কম, সব নিজেই করেন। কেনাকাটা বিষয়ে ফোন এলে নিজেই ধরেন।’ নিজের মায়ের প্রিয় বন্ধু হিসেবেই নয়, স্বস্তিকা চান তাঁর কল্যাণী মাসি আপনমনে আরও শাড়ি নকশা করুক, আরও মানুষের কাছে পৌঁছাক। এর জন্য তাঁর নিজের দিক থেকে যতটুকু সাহায্য করা সম্ভব, ঠিক ততটাই করার চেষ্টা করেন।
শাড়ির বেলায় স্বস্তিকা মুখার্জির আরেক পছন্দের নাম ‘পরমা’। সম্প্রতি কলকাতার পোশাকের এই প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কোলাবোরেশন করে তিনি অনেকগুলো শুট করেছেন। পরমার শাড়ি ও ব্লাউজ নিয়ে অন্য রকম ভালোবাসা রয়েছে স্বস্তিকার। শুটের ছবিগুলো দেখলেই বোঝা যায়, শাড়িগুলো তিনি নিজের ঢঙে ভালোবেসেই গায়ে জড়িয়েছেন। পরমা নিয়ে একটি পোস্টে তিনি বলেছেন, ‘আমার মোটা স্বভাবকে এই সবকিছুর যোগ্য মনে করার জন্য তোমাকে ধন্যবাদ পরমা। গোটা ২৫ বছরের ক্যারিয়ারে কত রকম আমিকে খুঁজে পেলাম! নায়কেরা মোটা হলে অসুবিধে কম। নায়িকারা হলে তাঁদের জীবন শেষ। যাক, আমারটা শেষ হলো না। মেয়েদের জীবনে অনেকগুলো অধ্যায় আসে, যেখানে তাদের শরীর পাল্টায়, শরীরের ভেতরে হরমোন পাল্টায়। চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ধীরেসুস্থে ফিটনেসের দিকে যাওয়াটাই শ্রেয়।’
তিনি আরও লেখেন, ‘আমার এই গলুমলু আমিটাকেও হেব্বি পছন্দ। আনন্দে থাকাটাই আসল। যার মন ভালো, তার সব ভালো। শেষে কী ভালো হবে, তার জন্য কে বসে থাকবে? যা করার এখনই করতে হবে, রোজ করতে হবে। নিজের জন্য করতে হবে। কে মোটা বা রোগা বলল, তার জন্য নয়।’
নারীদের উদ্দেশে স্বস্তিকা বলেন, ‘নিজের শরীরকে গ্রহণ করো। নিজেকে আলিঙ্গন করো এবং তোমার জন্য যা ভালো তা করো, অন্যরা তোমার কাছ থেকে যা আশা করে, তা নয়।’
পূজায় স্বস্তিকার মতো সাজতে চান?
স্বস্তিকা মুখার্জি যদি হয়ে থাকেন আপনার ফ্যাশন আইকন, তাহলে এই পূজায় তাঁর মতো করেই সেজে উঠুন। রোদ-বৃষ্টির এ সময় সুতির বিকল্প আর কী হতে পারে। সুতি, সাধারণ ও স্বস্তিকা—যেন প্রত্যেকে প্রত্যেকের পরিপূরক। তাই ষষ্ঠী থেকে নবমী স্বস্তিকার মতো সুতি শাড়িতেই হয়ে উঠতে পারেন অনন্য।
ষষ্ঠীতে লাল শাড়িতে
ষষ্ঠীতে দুর্গার কাত্যায়নী রূপের পূজা হয়। আর কাত্যায়নীর প্রিয় রং লাল। তাই ষষ্ঠীতে পরা যেতে পারে লাল রঙের শাড়ি। লাল শাড়িতে থাকতে পারে হলুদ ফুল ও সবুজ পাতার বড় প্রিন্ট। কনট্রাস্ট করতে এর সঙ্গে পরতে পারেন হলুদ পাইপিং বা পাড় বসানো হলুদ ফুলেল নকশাওয়ালা সবুজ ব্লাউজ। সোনার গয়না, খোঁপায় ফুলের মালা আর কপালে লাল টিপে সাজ পাবে পূর্ণতা।
সপ্তমীতে নীলাম্বরী
দুর্গার কালরাত্রি রূপের পূজা হয় এদিন। দুর্গার এই রূপের প্রিয় রং নীল। তাই এবার সপ্তমীতে নীল শাড়িতেই সাজতে পারেন। রুপালি পাড়ের নীল শাড়ির সঙ্গে কনট্রাস্ট করে পরতে পারেন কলাপাতা রঙের ডিজাইনার ব্লাউজ।
অষ্টমীর গৌরী
এই দিন দুর্গার মহাগৌরী রূপ পূজিত হয়। মহাগৌরীর প্রিয় রং গোলাপি। সরাসরি গোলাপি রং পরতে যাঁরা চান না, তাঁরা চাইলে বেগুনি রঙের শাড়িও পরতে পারেন। কমলা পাড়ের বেগুনি হ্যান্ডলুম শাড়ির জমিতে থাকতে পারে বড় ফ্লোরাল প্রিন্ট। এই দিন রাবীন্দ্রিক স্টাইলে পরা যেতে পারে শাড়ি। স্বস্তিকার স্টাইলে পরতে চাইলে কাঁধের দিকে আঁচল ভাঁজ করে পিনআপ না করে বরং ছেড়ে রাখুন। কমলা রঙের ডিজাইনার ব্লাউজ আর খোঁপায় কমলারঙা আর্টিফিশিয়াল ফুলের মালা—পুরো সাজটাই বাজিমাত করে দেবে।
নবমীর সমৃদ্ধি
নবরাত্রির শেষ দিন নবমী। মহানবমীতে দুর্গার সিদ্ধিদাত্রী রূপের পূজা করা হয়। সিদ্ধিদাত্রীকে সাফল্য ও সম্পদের দেবী মনে করা হয়। এই দিনে হলুদ রঙের শাড়ি পরা যেতে পারে। লাল পাড়ের মিষ্টি হলুদ হ্যান্ডলুম শাড়ির জমিনে থাকতে পারে বেগুনিরঙা ফুলের প্রিন্ট। পাফি স্লিভ ক্রুশকাঁটা লেইস বসানো ব্লাউজ আর ফুলভর্তি খোঁপার সঙ্গে পুরো সাজটাই হয়ে উঠবে অনন্য।
দশমীতে সিঁদুর খেলায়
এই দিন লাল পেড়ে সাদা শাড়ির বিকল্প আর কীই-বা আছে? কনট্রাস্ট করতে লাল না পরে কালো রঙের ব্লাউজ পরুন। গলায় থাকুক তাজা ফুলের মালা আর কানে গুঁজে নিন পাশের বাড়ির বন্ধুর মতো ফুল জবা। তাহলেই না বোঝা যাবে স্বস্তিকার খাঁটি ভক্ত আপনি!
ছবি সৌজন্য: পরমা
সময়টা ১৯৫৩ সালের জুন। যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয় অঙ্গরাজ্যের অটোয়া শহরের অ্যালান বল নামের ১৬ বছর বয়সী এক কিশোর। জীবনের প্রথম বিদেশ ভ্রমণে বেরিয়েছেন। তাঁর গন্তব্য পুয়ের্তো রিকো। সেখানে খালা মেরির কফি বাগানে গ্রীষ্মকালের ছুটি কাটাবেন। সেই ভ্রমণের জন্য তাঁকে নিজে টাকা জোগাড় করতে হয়েছিল কয়েক বছর ধরে বাড়তি
৫ ঘণ্টা আগেআসামের কিংবদন্তি গায়ক জুবিন গার্গের শেষযাত্রায় শোকে স্তব্ধ পুরো গুয়াহাটি। প্রিয় শিল্পীকে বিদায় জানাতে লাখ লাখ ভক্ত শহরের রাস্তায় নেমে আসেন। চোখের জলে ভেসে যাওয়া সেই বিদায়ের মুহূর্ত এখন ইতিহাস। ‘লিমকা বুক অব রেকর্ডস’-এ ঘটনাকে বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম জনসমাবেশ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। এই তালিকায় তাঁর আগে
১৫ ঘণ্টা আগেদীর্ঘদিন ধরে কোনো খবরাখবর মিলছিল না বলিউডের জনপ্রিয় তারকা ক্যাটরিনা কাইফের। ইনস্টায়ও খুব একটা সক্রিয় ছিলেন না তিনি। ভক্তদের অনেকে অনুমান করছিলেন, এবার কি তবে ক্যাটের মা হওয়ার সময় এল! তাই কি তিনি আড়ালে রয়েছেন? জীবনসঙ্গী ভিকির দিক থেকেও তেমন কোনো আওয়াজ ছিল না বাবা হওয়ার ব্যাপারে।
১ দিন আগেঘুমানোর সময় অনেকেই ফ্যান চালিয়ে রাখেন। কারও মতে ফ্যানের শীতল বাতাস ও শব্দ দ্রুত ঘুমিয়ে পড়তে সাহায্য করে। তবে এ অভ্যাসের কিছু সুবিধা থাকার পাশাপাশি কিছু অসুবিধাও রয়েছে। বিশেষ করে ফ্যানের বাতাস সরাসরি গায়ে লাগলে।
১ দিন আগে