ফিচার ডেস্ক
পূজার কোন দিন কী পোশাক পরা হবে, তা নিয়ে জল্পনা-কল্পনা তো আগেই শুরু হয়ে গেছে। পূজায় যত রঙিন পোশাকই পরুন না কেন, লাল-সাদা জুটির আবেদনই আলাদা। উৎসবে একটু সাবেকি ধাঁচের সাজসজ্জা যাঁদের মনঃপূত, তাঁরা তো বটেই; যাঁরা নিত্যনতুন ট্রেন্ডে গা ভাসান, তাঁদেরও ‘না’ নেই চিরন্তন এই রঙের মেলবন্ধনে। চলতি বছরের ট্রেন্ডে কড়া মেকআপকে রাখা হয়েছে দাগের বাইরে। ন্য়ুড মেকআপে কী করে আরও আকর্ষণীয় হয়ে ওঠা যায়, তারই কসরত চলে আয়নার সামনে। পূজায় লাল-সাদা শাড়ির সঙ্গে তাই ন্য়ুড মেকআপকেই জুতসই বলে মনে করছেন রূপবিশেষজ্ঞরা।
শাড়িতে চিরন্তন
পূজায় দিনের বেলায় বের হলে সুতি বা হাফসিল্ক লাল-সাদা মিশেলের শাড়ি অনায়াসে গায়ে জড়িয়ে নেওয়া যায়। লাল পাড়ের শাড়ির জমিনে সোনালি সুতো দিয়ে এমব্রয়ডারি করা রয়েছে, এমন শাড়িও বেছে নেওয়া যেতে পারে। শাড়িতে থাকতে পারে ছাপার কাজও। এখন অবশ্য তাঁতের শাড়ির ট্রেন্ড। তাই নারীরা প্রাধান্য দিচ্ছেন এটিকে। একরঙা সাদা শাড়িতে লাল পাড় তো বটেই, ফুল ও অন্যান্য় মোটিফের তাঁতের শাড়ি আলমারিতে তোলাই থাকে। অন্যদিকে উৎসবেও যাঁরা একেবারেই সাধারণ বাঙালি সাজে অভ্যস্ত, তাঁরা ট্র্যাডিশনাল লাল পেড়ে সাদা কাতান পরেই ছুট দেন।
একটি বিন্দু এঁকো ললাট চন্দনে
টিপ বেছে নেওয়ার ক্ষেত্রে পোশাক, মুখের গড়ন ও কোথায় পরে যাওয়া হবে—এসব বিষয় খেয়াল রাখতে হবে। কারণ একটি ছোট টিপ যেমন সাজে পরিপূর্ণতা আনতে পারে, তেমনই ভুল টিপ বাছাই সাজ নষ্ট করতে পারে। লাল-সাদা শাড়ির সঙ্গে লাল রঙের টিপ পরলেই বেশি মানায়। চাইলে আঙুলের ডগায় সিঁদুর নিয়ে কপালে আটপৌরে টিপও দিতে পারেন। একেবারে ঘরোয়া একটা লুক আসবে। টিপের নিচে থাকতে পারে চন্দনের ছোট্ট এক ফোঁটা।
গয়নার বাক্সে মন দিন
লাল-সাদা শাড়ির সঙ্গে গলায় পরা যেতে পারে সীতাহার। কেউ চাইলে চোকার আর সঙ্গে কয়েক লহরের লম্বা মালা পরতেই পারেন। কানে পরা যেতে পারে কানপাশা কিংবা ঝুমকা। ঝোলানো বড় দুলে কানটানা থাকলে বেশ মানিয়ে যাবে। হাতে কয়েক গাছি চুড়ি নয়তো গোলাপ বালা, কোমরে বিছা বা চাবির গোছা, বাহারি খোঁপায় চুলের কাঁটা। একটু ভিন্ন রকম সাজতে চাইলে নাকে নথ পরতে পারেন।
পূজার কোন দিন কী পোশাক পরা হবে, তা নিয়ে জল্পনা-কল্পনা তো আগেই শুরু হয়ে গেছে। পূজায় যত রঙিন পোশাকই পরুন না কেন, লাল-সাদা জুটির আবেদনই আলাদা। উৎসবে একটু সাবেকি ধাঁচের সাজসজ্জা যাঁদের মনঃপূত, তাঁরা তো বটেই; যাঁরা নিত্যনতুন ট্রেন্ডে গা ভাসান, তাঁদেরও ‘না’ নেই চিরন্তন এই রঙের মেলবন্ধনে। চলতি বছরের ট্রেন্ডে কড়া মেকআপকে রাখা হয়েছে দাগের বাইরে। ন্য়ুড মেকআপে কী করে আরও আকর্ষণীয় হয়ে ওঠা যায়, তারই কসরত চলে আয়নার সামনে। পূজায় লাল-সাদা শাড়ির সঙ্গে তাই ন্য়ুড মেকআপকেই জুতসই বলে মনে করছেন রূপবিশেষজ্ঞরা।
শাড়িতে চিরন্তন
পূজায় দিনের বেলায় বের হলে সুতি বা হাফসিল্ক লাল-সাদা মিশেলের শাড়ি অনায়াসে গায়ে জড়িয়ে নেওয়া যায়। লাল পাড়ের শাড়ির জমিনে সোনালি সুতো দিয়ে এমব্রয়ডারি করা রয়েছে, এমন শাড়িও বেছে নেওয়া যেতে পারে। শাড়িতে থাকতে পারে ছাপার কাজও। এখন অবশ্য তাঁতের শাড়ির ট্রেন্ড। তাই নারীরা প্রাধান্য দিচ্ছেন এটিকে। একরঙা সাদা শাড়িতে লাল পাড় তো বটেই, ফুল ও অন্যান্য় মোটিফের তাঁতের শাড়ি আলমারিতে তোলাই থাকে। অন্যদিকে উৎসবেও যাঁরা একেবারেই সাধারণ বাঙালি সাজে অভ্যস্ত, তাঁরা ট্র্যাডিশনাল লাল পেড়ে সাদা কাতান পরেই ছুট দেন।
একটি বিন্দু এঁকো ললাট চন্দনে
টিপ বেছে নেওয়ার ক্ষেত্রে পোশাক, মুখের গড়ন ও কোথায় পরে যাওয়া হবে—এসব বিষয় খেয়াল রাখতে হবে। কারণ একটি ছোট টিপ যেমন সাজে পরিপূর্ণতা আনতে পারে, তেমনই ভুল টিপ বাছাই সাজ নষ্ট করতে পারে। লাল-সাদা শাড়ির সঙ্গে লাল রঙের টিপ পরলেই বেশি মানায়। চাইলে আঙুলের ডগায় সিঁদুর নিয়ে কপালে আটপৌরে টিপও দিতে পারেন। একেবারে ঘরোয়া একটা লুক আসবে। টিপের নিচে থাকতে পারে চন্দনের ছোট্ট এক ফোঁটা।
গয়নার বাক্সে মন দিন
লাল-সাদা শাড়ির সঙ্গে গলায় পরা যেতে পারে সীতাহার। কেউ চাইলে চোকার আর সঙ্গে কয়েক লহরের লম্বা মালা পরতেই পারেন। কানে পরা যেতে পারে কানপাশা কিংবা ঝুমকা। ঝোলানো বড় দুলে কানটানা থাকলে বেশ মানিয়ে যাবে। হাতে কয়েক গাছি চুড়ি নয়তো গোলাপ বালা, কোমরে বিছা বা চাবির গোছা, বাহারি খোঁপায় চুলের কাঁটা। একটু ভিন্ন রকম সাজতে চাইলে নাকে নথ পরতে পারেন।
শাস্ত্রাচার শেষে হরেক রকম খাবারের আয়োজন হবে বাড়িতে। তাহলেই-না উৎসবের আমেজ আসবে। নানা খাবারের ঘ্রাণ ছুটবে হেঁশেল থেকে, তবেই-না পূর্ণতা! লুচি, তরকারি আর মাংস এগুলো থাকবে। কিন্তু একটু স্বাদ বদলও তো করতে হবে। সাধারণ উপকরণ দিয়ে রান্না করেই উৎসবে প্রিয় মানুষের চমকে দিতে হবে।
৪ ঘণ্টা আগেপূজার ৫ দিন সেজেগুজে ঘুরে বেড়ানোর পর ত্বকের দেখভালের কথা ভুলে যাবেন না যেন। দশমীতে সিঁদুর খেলার পর ঠিকঠাক ত্বক ডিপ ক্লিনের কথা মনে রাখতে হবে। ওই যে দিন শেষে একটাই কথা, পরিচ্ছন্নতাই সুন্দর ত্বকের রহস্য।
৫ ঘণ্টা আগেআশ্বিনে যদি পড়ে জ্যৈষ্ঠের গরম, তাহলে আদর্শ খাবার সেগুলোই, যা হালকা, সহজপাচ্য ও শরীর রাখবে ঠান্ডা। পূজায় হেঁশেলেও বাড়ে ব্যস্ততা। তাই এই গরমে বাড়তি ঘাম থেকে নিজেকে রেহাই দিতে ঝটপট তৈরি করে ফেলা যাবে, এমন পদ বাছাই করাও জরুরি।
৬ ঘণ্টা আগেঢাকার ব্যস্ত নগরজীবনে প্রতিদিনের যাতায়াত এখন অনেকটাই বদলে দিয়েছে মেট্রোরেল। কয়েক ঘণ্টার জায়গায় এখন মাত্র আধা ঘণ্টায় উত্তরা থেকে মতিঝিল যাতায়াত করা যায়। এটি যেমন কর্মজীবীদের সময় বাঁচাচ্ছে, তেমনি নগদ ভাড়ার বিকল্প ব্যবস্থা চালু করে নতুন যুগের সূচনা করেছে। এর জন্য চালু করা হয়েছে দুটি স্মার্টকার্ড...
১৬ ঘণ্টা আগে