অর্চি হক, ঢাকা
শহুরে জীবনে বেশির ভাগ মানুষই বাজার থেকে মাছ-মাংস কেটে আনেন। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বা প্রয়োজনের তাগিদে এই চর্চাটাও এখন একটু একটু করে বদলে যাচ্ছে।
রান্নার জন্য বাজার থেকে মাছ-মাংস কিনে আনার বদলে ঘরে বসে রেডি টু কুক ফুড, অর্থাৎ কেটে-ধুয়ে পরিষ্কার করা রান্নার জন্য প্রস্তুত খাদ্য উপকরণ কেনার প্রবণতা বাড়ছে। ফ্রেশ টুডে, প্রোটিন মার্কেট, গ্রিন মার্ট, গরিলামুভসহ বেশ কিছু অনলাইন শপ এখন দ্রুততম সময়ের মধ্যে রেডি টু কুক খাবার পৌঁছে দিতে কাজ করছে।
প্রোটিন মার্কেটের উদ্যোক্তা শারমিন সুলতানা জানান, এক বছরের মধ্যে তাঁদের কাছে আসা অর্ডারের পরিমাণ প্রায় চার গুণ বেড়েছে। এই অনলাইন শপ বিভিন্ন রকম প্রোটিনজাতীয় পণ্য, যেমন গরু, খাসি, ভেড়া, মুরগির মাংসসহ নদী, ঘের ও সামুদ্রিক মাছ সরবরাহ করে। প্রোটিন মার্কেটের যাত্রা খুব বেশি দিনের নয়। অল্প সময়ের যাত্রায় প্রতিষ্ঠানটি প্রায় ২০ হাজার মানুষকে সেবা দিয়ে যাচ্ছে। বিভিন্ন ধরনের মাছ সরবরাহ করে ফিশ মার্ট।
গত ফেব্রুয়ারি থেকে প্রতিষ্ঠানটি শাকসবজিসহ সব ধরনের বাটা মসলা সরবরাহের কাজও শুরু করেছে। ফিশ মার্টের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মাহফুজুল ইসলাম জানিয়েছেন, মানুষ এখন কেটে-ধুয়ে পরিষ্কার করা মাছ-মাংসই বেশি পছন্দ করছে। এর পেছনের অন্যতম কারণ হলো, বেশির ভাগ পরিবারের সব সদস্যই কর্মজীবী। যাঁদের বাসায় এসে খাবার কেটে-ধুয়ে পরিষ্কার করার মতো সময় বা ইচ্ছা থাকে না বললেই চলে। তাই মানুষ রেডি টু কুক খাদ্য উপকরণের প্রতি বেশি আগ্রহী হয়ে পড়ছে।
রেডি টু কুক ফুডের ক্ষেত্রে একটা বড় চ্যালেঞ্জ হলো স্বাদ ও খাদ্যমান বজায় রাখা। এ বিষয়গুলো কীভাবে নিশ্চিত করেন? এমন প্রশ্নের জবাবে শারমিন সুলতানা জানিয়েছেন, তাঁরা যে মাছ-মাংস সরবরাহ করেন, তার খাদ্যমান ও স্বাদ নিশ্চিত করতে বেশ কয়েকটি বিষয়ের ওপর নজর দেন। পরিপূর্ণ স্বাস্থ্যবিধি ও পরিচ্ছন্নতার বিষয়টি নিশ্চিত করেন। মাছ-মাংস বিশুদ্ধ পানি দিয়ে পরিষ্কার করা, নিরাপদে ড্রেসিং করে এয়ারটাইট প্যাকেজিং করার সব ধাপ মেনে চলেন তাঁরা। গুণগত মান রক্ষার জন্য নিজস্ব ফ্রিজিং ভ্যানের মাধ্যমে ডেলিভারি করা হয়।
প্রোটিন মার্কেট, ফিশ মার্ট, ফ্রেশ টুডেসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান তাদের ওয়েবসাইট ও ফেসবুক পেজের মাধ্যমে অর্ডার নেয়। পাশাপাশি ফোন কলের মাধ্যমেও অর্ডার করা যায়।
শহুরে জীবনে বেশির ভাগ মানুষই বাজার থেকে মাছ-মাংস কেটে আনেন। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বা প্রয়োজনের তাগিদে এই চর্চাটাও এখন একটু একটু করে বদলে যাচ্ছে।
রান্নার জন্য বাজার থেকে মাছ-মাংস কিনে আনার বদলে ঘরে বসে রেডি টু কুক ফুড, অর্থাৎ কেটে-ধুয়ে পরিষ্কার করা রান্নার জন্য প্রস্তুত খাদ্য উপকরণ কেনার প্রবণতা বাড়ছে। ফ্রেশ টুডে, প্রোটিন মার্কেট, গ্রিন মার্ট, গরিলামুভসহ বেশ কিছু অনলাইন শপ এখন দ্রুততম সময়ের মধ্যে রেডি টু কুক খাবার পৌঁছে দিতে কাজ করছে।
প্রোটিন মার্কেটের উদ্যোক্তা শারমিন সুলতানা জানান, এক বছরের মধ্যে তাঁদের কাছে আসা অর্ডারের পরিমাণ প্রায় চার গুণ বেড়েছে। এই অনলাইন শপ বিভিন্ন রকম প্রোটিনজাতীয় পণ্য, যেমন গরু, খাসি, ভেড়া, মুরগির মাংসসহ নদী, ঘের ও সামুদ্রিক মাছ সরবরাহ করে। প্রোটিন মার্কেটের যাত্রা খুব বেশি দিনের নয়। অল্প সময়ের যাত্রায় প্রতিষ্ঠানটি প্রায় ২০ হাজার মানুষকে সেবা দিয়ে যাচ্ছে। বিভিন্ন ধরনের মাছ সরবরাহ করে ফিশ মার্ট।
গত ফেব্রুয়ারি থেকে প্রতিষ্ঠানটি শাকসবজিসহ সব ধরনের বাটা মসলা সরবরাহের কাজও শুরু করেছে। ফিশ মার্টের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মাহফুজুল ইসলাম জানিয়েছেন, মানুষ এখন কেটে-ধুয়ে পরিষ্কার করা মাছ-মাংসই বেশি পছন্দ করছে। এর পেছনের অন্যতম কারণ হলো, বেশির ভাগ পরিবারের সব সদস্যই কর্মজীবী। যাঁদের বাসায় এসে খাবার কেটে-ধুয়ে পরিষ্কার করার মতো সময় বা ইচ্ছা থাকে না বললেই চলে। তাই মানুষ রেডি টু কুক খাদ্য উপকরণের প্রতি বেশি আগ্রহী হয়ে পড়ছে।
রেডি টু কুক ফুডের ক্ষেত্রে একটা বড় চ্যালেঞ্জ হলো স্বাদ ও খাদ্যমান বজায় রাখা। এ বিষয়গুলো কীভাবে নিশ্চিত করেন? এমন প্রশ্নের জবাবে শারমিন সুলতানা জানিয়েছেন, তাঁরা যে মাছ-মাংস সরবরাহ করেন, তার খাদ্যমান ও স্বাদ নিশ্চিত করতে বেশ কয়েকটি বিষয়ের ওপর নজর দেন। পরিপূর্ণ স্বাস্থ্যবিধি ও পরিচ্ছন্নতার বিষয়টি নিশ্চিত করেন। মাছ-মাংস বিশুদ্ধ পানি দিয়ে পরিষ্কার করা, নিরাপদে ড্রেসিং করে এয়ারটাইট প্যাকেজিং করার সব ধাপ মেনে চলেন তাঁরা। গুণগত মান রক্ষার জন্য নিজস্ব ফ্রিজিং ভ্যানের মাধ্যমে ডেলিভারি করা হয়।
প্রোটিন মার্কেট, ফিশ মার্ট, ফ্রেশ টুডেসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান তাদের ওয়েবসাইট ও ফেসবুক পেজের মাধ্যমে অর্ডার নেয়। পাশাপাশি ফোন কলের মাধ্যমেও অর্ডার করা যায়।
ফ্রিজে যতদিন কোরবানির মাংস আছে ততদিন বাড়িতে অতিথি এলেই পোলাও আর মাংসের পদ তৈরি হবেই। তবে এই গরমে ভারী খাবারের পর এক গ্লাস বোরহানি পান করলে অনেকটাই স্বস্তি মিলবে।
১ ঘণ্টা আগেধারণা করা হচ্ছে, ২০৩০ সাল নাগাদ বিশ্বে মুসলিম ভ্রমণকারীর সংখ্যা দাঁড়াবে ২৪৫ মিলিয়ন। তখন মুসলিম পর্যটকদের ভ্রমণ ব্যয় দাঁড়াবে প্রায় ২৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০২৫ সালের ‘টপ মুসলিম-ফ্রেন্ডলি ডেস্টিনেশন অব দ্য ইয়ার’ খেতাব পেয়েছে মালয়েশিয়া।
১৯ ঘণ্টা আগেতিব্বত অঞ্চলের খাবার হলেও মোমো এখন আমাদের দেশে পাওয়া যায়। রাস্তার মোড়ে কিংবা গলির দোকানে এখন হরেক স্বাদের মোমোর দেখা মেলে। একেবারে তিব্বতি বা নেপালি মোমো এখানে তৈরি হওয়া সম্ভব নয় উপকরণের স্বল্পতার কারণে। তাই নিজের মতো করে তৈরি করে নিতে পারেন এ খাবার।
১ দিন আগেশখ ডিপ্রেশনের লক্ষণ কমাতে পারে। শুধু তা-ই নয়, এটি মানসিক রোগ হওয়ার ঝুঁকি প্রায় ৩০ শতাংশ পর্যন্ত কমাতে পারে। একই সঙ্গে ইতিমধ্যে ডিপ্রেশনে ভোগা রোগীদের মধ্যে যাঁরা অন্তত একটি শখ পূরণে কাজ শুরু করেছেন, তাঁদের সুস্থ হয়ে ওঠার সম্ভাবনা ২৭২ শতাংশ বেশি।
১ দিন আগে