রিদা মুনাম হক
ঈদ আর খুব বেশি দূরে নয়। এই ঈদে রান্নাঘরের প্রস্তুতিই থাকে বেশি। মাংসের বিভিন্ন ধরনের আইটেম তৈরিতে মসলা লাগবে প্রচুর। এ ক্ষেত্রে বাটা মসলা নিয়েই যত ঝামেলা পোহাতে হয়। তাই ঈদের আগে যদি প্রয়োজনীয় মসলা বেটে ডিপ ফ্রিজে সংরক্ষণ করা যায়, তাহলে রান্নাঘরের কাজ অনেকটাই এগিয়ে রাখা সম্ভব।
আদা-রসুনবাটা
ব্লেন্ডারে সমপরিমাণ আদা ও রসুন নিন। ২ চা-চামচ লবণ দিন। অল্প পরিমাণে পানি ও ২ টেবিল চামচ রান্নার তেল দিয়ে খুব ভালো করে ব্লেন্ড করে নিন মিশ্রণটি। ব্লেন্ড করার সময় কিছুক্ষণ পর পর আদা-রসুনের মিশ্রণ নেড়ে দিতে হবে। চাইলে পাটায়ও বেটে নিতে পারেন আদা-রসুন। সে ক্ষেত্রে বাটার পর তেল ও লবণ মেশাবেন। মিশ্রণ একদম মিহি হলে মুখবন্ধ কাচের বয়ামে নরমাল ফ্রিজে ৪ সপ্তাহ পর্যন্ত ভালো থাকবে। তবে দীর্ঘদিন সংরক্ষণ করতে চাইলে ডিপ ফ্রিজে রাখতে হবে। এই প্রক্রিয়ায় ২ মাস পর্যন্ত ভালো থাকবে বাটা আদা-রসুন।
পেঁয়াজবাটা
বাটা পেঁয়াজ সংরক্ষণ করা যায়। খোসা ছাড়িয়ে পেঁয়াজ ব্লেন্ড করে অথবা পাটায় বেটে নিন। এবার বরফ জমানোর ট্রেতে অল্প অল্প করে পেঁয়াজবাটা রাখুন। ট্রেটি একটি পলিব্যাগে মুড়ে ডিপ ফ্রিজে রেখে দিন। বরফ জমে গেলে ট্রে বের করে শক্ত হয়ে যাওয়া পেঁয়াজের টুকরো খুব সাবধানে উঠিয়ে নিন। টুকরাগুলো একটি পলিব্যাগে ভরে মুখ বন্ধ করে দিন। রেখে দিন ডিপ ফ্রিজে। এভাবে ৬ মাস পর্যন্ত ভালো থাকবে বাটা পেঁয়াজ।
টমেটো পিউরি
টমেটো ভালো করে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিন। ৪ টুকরো করে কেটে ব্লেন্ড করে নিন। ব্লেন্ড করা টমেটো একটি ঝাঁজরিতে ছেঁকে মিহি
পেস্ট বের করে নিন। কোনো খোসা বা দানা যেন না থাকে, সেদিকে খেয়াল রাখুন। এবার চুলায় কড়াই বসিয়ে হালকা গরম করুন। টমেটোর পেস্ট কড়াইয়ে ঢেলে দিন। সঙ্গে আধা চামচ লবণ দিন। ভালো করে মিশিয়ে নিন। এরপর ঢাকনা দিয়ে ঢেকে কম আঁচে ২০ থেকে ২৫ মিনিট রাখুন। টমেটো পিউরি ঘন হয়ে
এলে চুলা বন্ধ করে ভালোভাবে ঠান্ডা করে নিন। একটি পরিষ্কার শুকনো কাচের জারে ভরে ফ্রিজে রাখুন। এতে ১২ থেকে ১৫ দিন পর্যন্ত এটি ভালো থাকে। ১ মাস রাখতে চাইলে ডিপ ফ্রিজে সংরক্ষণ করতে পারেন।
ঈদ আর খুব বেশি দূরে নয়। এই ঈদে রান্নাঘরের প্রস্তুতিই থাকে বেশি। মাংসের বিভিন্ন ধরনের আইটেম তৈরিতে মসলা লাগবে প্রচুর। এ ক্ষেত্রে বাটা মসলা নিয়েই যত ঝামেলা পোহাতে হয়। তাই ঈদের আগে যদি প্রয়োজনীয় মসলা বেটে ডিপ ফ্রিজে সংরক্ষণ করা যায়, তাহলে রান্নাঘরের কাজ অনেকটাই এগিয়ে রাখা সম্ভব।
আদা-রসুনবাটা
ব্লেন্ডারে সমপরিমাণ আদা ও রসুন নিন। ২ চা-চামচ লবণ দিন। অল্প পরিমাণে পানি ও ২ টেবিল চামচ রান্নার তেল দিয়ে খুব ভালো করে ব্লেন্ড করে নিন মিশ্রণটি। ব্লেন্ড করার সময় কিছুক্ষণ পর পর আদা-রসুনের মিশ্রণ নেড়ে দিতে হবে। চাইলে পাটায়ও বেটে নিতে পারেন আদা-রসুন। সে ক্ষেত্রে বাটার পর তেল ও লবণ মেশাবেন। মিশ্রণ একদম মিহি হলে মুখবন্ধ কাচের বয়ামে নরমাল ফ্রিজে ৪ সপ্তাহ পর্যন্ত ভালো থাকবে। তবে দীর্ঘদিন সংরক্ষণ করতে চাইলে ডিপ ফ্রিজে রাখতে হবে। এই প্রক্রিয়ায় ২ মাস পর্যন্ত ভালো থাকবে বাটা আদা-রসুন।
পেঁয়াজবাটা
বাটা পেঁয়াজ সংরক্ষণ করা যায়। খোসা ছাড়িয়ে পেঁয়াজ ব্লেন্ড করে অথবা পাটায় বেটে নিন। এবার বরফ জমানোর ট্রেতে অল্প অল্প করে পেঁয়াজবাটা রাখুন। ট্রেটি একটি পলিব্যাগে মুড়ে ডিপ ফ্রিজে রেখে দিন। বরফ জমে গেলে ট্রে বের করে শক্ত হয়ে যাওয়া পেঁয়াজের টুকরো খুব সাবধানে উঠিয়ে নিন। টুকরাগুলো একটি পলিব্যাগে ভরে মুখ বন্ধ করে দিন। রেখে দিন ডিপ ফ্রিজে। এভাবে ৬ মাস পর্যন্ত ভালো থাকবে বাটা পেঁয়াজ।
টমেটো পিউরি
টমেটো ভালো করে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিন। ৪ টুকরো করে কেটে ব্লেন্ড করে নিন। ব্লেন্ড করা টমেটো একটি ঝাঁজরিতে ছেঁকে মিহি
পেস্ট বের করে নিন। কোনো খোসা বা দানা যেন না থাকে, সেদিকে খেয়াল রাখুন। এবার চুলায় কড়াই বসিয়ে হালকা গরম করুন। টমেটোর পেস্ট কড়াইয়ে ঢেলে দিন। সঙ্গে আধা চামচ লবণ দিন। ভালো করে মিশিয়ে নিন। এরপর ঢাকনা দিয়ে ঢেকে কম আঁচে ২০ থেকে ২৫ মিনিট রাখুন। টমেটো পিউরি ঘন হয়ে
এলে চুলা বন্ধ করে ভালোভাবে ঠান্ডা করে নিন। একটি পরিষ্কার শুকনো কাচের জারে ভরে ফ্রিজে রাখুন। এতে ১২ থেকে ১৫ দিন পর্যন্ত এটি ভালো থাকে। ১ মাস রাখতে চাইলে ডিপ ফ্রিজে সংরক্ষণ করতে পারেন।
চল্লিশ বছর বয়সের পর চোখের নিচে বলিরেখা দেখা, ত্বকের অনুজ্জ্বল ভাব আরও স্পষ্ট হতে শুরু করে। এ সময় যত ব্যস্তই থাকুন না কেন, দিনের একটু সময় নিজের জন্য বরাদ্দ রাখুন, নিজের যত্ন নিন। খাদ্যতালিকায় শরীর ও ত্বকের উপযোগী খাবারকে প্রাধান্য দিন। তবেই ত্বক হাসবে নতুন করে।
৭ ঘণ্টা আগেসারা দিন হাতের ত্বকের ওপর সূর্যরশ্মির প্রচণ্ড অত্যাচার চলে। ফলে খুব স্বাভাবিকভাবে হাতের ত্বকের রং মুখের ত্বকের তুলনায় গাঢ় হয়ে যায়। প্রায় সবার ক্ষেত্রে দেখা যায় মুখের রঙের তুলনায় হাতের রং একটু গাঢ়। ফলে পুরো দেহের ত্বকের রঙের এই ভারসাম্যহীনতা দূর করতে হাতের যত্ন নিতে হবে একটু মনে করেই।
১৭ ঘণ্টা আগেনবম থেকে এগারো শতকের জাপানে ছাতা ছিল কেবল ক্ষমতাবানদের ব্যবহার্য জিনিস। তখন শাসক বা ধর্মীয় নেতাদের মাথার ওপর সম্মান ও আধ্যাত্মিক ছায়ার প্রতীক হিসেবে দীর্ঘ হাতলযুক্ত বড় ছাতা ধরা হতো। বারো শতকের পর সাধারণ মানুষও ছাতা ব্যবহার শুরু করে।
১ দিন আগেড. উইনগার্ডের মতে, মশা কাকে বেশি কামড়াবে, তার ৮৫ শতাংশ নির্ভর করে আমাদের জেনেটিক বৈশিষ্ট্যের ওপর। তবে বাকি অংশ আমরা নিয়ন্ত্রণ করতে পারি কিছু সাধারণ অভ্যাস পরিবর্তনের মাধ্যমে। তিনি গ্রীষ্মকালে মশার হাত থেকে বাঁচতে ৫টি বৈজ্ঞানিক উপায় জানিয়েছেন।
১ দিন আগে