এ ছাড়া সেতুর দুই পাশে থাকা পাঁচটি দোকানও পানির তীব্র স্রোতে ভেসে গেছে। ক্ষতিগ্রস্ত দোকানদাররা জানান, তারা মঙ্গলবার রাত ১১টার পর দোকান বন্ধ করে বাড়ি চলে যান। ভোরে এসে দেখেন, দোকানের কিছুই অবশিষ্ট নেই। জমির উদ্দিন নামে একজন দোকানদার বলেন, “আমার দোকানে বিভিন্ন মালামাল ছিল, সব মিলিয়ে প্রায় আড়াই লক্ষ