সাব্বির হোসেন
সবারই দিন ২৪ ঘণ্টার। কিন্তু এই সময়কে কে কতটা কার্যকরভাবে কাজে লাগাতে পারে, তার ওপরই নির্ভর করে ব্যক্তিগত উন্নতি ও সাফল্য। একজন শিক্ষার্থীর জন্য সময় ব্যবস্থাপনা শুধু প্রয়োজন নয়—এটি একান্ত অপরিহার্য। কারণ, পড়াশোনা, বিশ্রাম, সৃজনশীলতা, সামাজিকতা ও আত্ম উন্নয়নের প্রতিটি স্তরে সময়ের চাহিদা ভিন্ন। শরীরবিজ্ঞান ও মনোবিজ্ঞানের দৃষ্টিতে আমাদের মস্তিষ্ক ও শরীরের কার্যক্ষমতা দিনে বিভিন্ন সময়ে ওঠানামা করে। তাই দিনের বিভিন্ন সময়ে ভিন্ন ভিন্ন কাজ করলে তার প্রভাবও হয় সর্বোত্তম। চলুন জেনে নিই কীভাবে দিনকে ভাগ করে নেওয়া যায়—
সকাল (৬টা-১০টা)
এই সময়ে শরীর ও মন সবচেয়ে চনমনে থাকে। ঘুম থেকে উঠে নতুন উদ্যমে কঠিন বিষয় বা নতুন কিছু শেখার উপযুক্ত সময় এটি। গণিত, বিজ্ঞানের জটিল অধ্যায়, ল্যাবের কাজ কিংবা গভীর মনোযোগের প্রয়োজন এমন যেকোনো পড়া এই সময়ে করলে মস্তিষ্ক তা সহজেই আত্মস্থ করতে পারে।
দুপুর (১০টা-১টা)
মস্তিষ্কের বিশ্লেষণী ক্ষমতা ও সৃজনশীলতা এই সময়ে সর্বোচ্চ মাত্রায় থাকে। রচনা লেখা, প্রজেক্ট পরিকল্পনা, প্রোগ্রামিং বা যেকোনো সৃজনশীল কাজের জন্য এটি দারুণ সময়। কঠিন ধারণাকে সহজভাবে বিশ্লেষণ করা যায় বলেই এ সময়ের যথাযথ ব্যবহার শিক্ষার্থীর মেধা ও মননের বিকাশ ঘটায়।
দুপুর (১টা-৩টা)
দুপুরের খাবারের পর শরীর কিছুটা ধীর গতি হয়। তাই এ সময়ে হালকা রিভিশন, সহজ নোট তৈরির মতো কাজ করা ভালো। বিশ্রাম ও হালকা পড়াশোনার সংমিশ্রণে এ সময়টি মনকে প্রস্তুত রাখে বিকেলের কাজের জন্য।
বিকেল (৩টা-৫টা)
এই সময়ে শরীর-মনে নতুন উদ্যম ফিরে আসে। নোট রিভিশন, নতুন ধারণার অনুশীলন, প্রজেক্ট ও সৃজনশীল কাজের জন্য এটি দারুণ সময়। দিনের মাঝামাঝি বিশ্রামের পর আবার গতি ফেরে পড়াশোনায়।
সন্ধ্যা (৫টা-৭টা)
এই সময়ে হালকা অধ্যায় পড়া, বন্ধুদের সঙ্গে শেখা ভাগাভাগি, সামাজিক যোগাযোগ, বা পরিবারের সঙ্গে সময় কাটানো মানসিকভাবে স্বস্তি দেয়। শিক্ষার্থীদের মানসিক বিকাশে এটি গুরুত্বপূর্ণ।
রাত (৭টা-১১টা)
দিনভর যা শিখেছেন, তা ঝালিয়ে নেওয়ার জন্য রাত উপযুক্ত। পুনরাবৃত্তি, গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে নোট নেওয়া, ও পরদিনের পরিকল্পনা—সবই হওয়া উচিত এই সময়ে। তবে গভীর পড়াশোনার পরিবর্তে হালকা মনোযোগী কাজই শ্রেয়।
ঘুম (১১টা-৬টা)
পর্যাপ্ত ঘুম ছাড়া কোনো পড়াশোনাই সফল হতে পারে না। ঘুমের সময়ে মস্তিষ্ক নতুন তথ্য সংরক্ষণ করে এবং দেহ মেরামত হয়। প্রতিদিন নিয়মিত ও পর্যাপ্ত ঘুম শিক্ষার্থীর শক্তি, মনোযোগ ও মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য অপরিহার্য।
সময় বাঁচানো নয় বরং সময়কে সঠিকভাবে ব্যবহার করাই সফলতার মূলমন্ত্র। সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে পারলে পড়াশোনা, বিশ্রাম, সৃজনশীলতা ও জীবনের ভারসাম্য বজায় রাখা সহজ হয়।
সবারই দিন ২৪ ঘণ্টার। কিন্তু এই সময়কে কে কতটা কার্যকরভাবে কাজে লাগাতে পারে, তার ওপরই নির্ভর করে ব্যক্তিগত উন্নতি ও সাফল্য। একজন শিক্ষার্থীর জন্য সময় ব্যবস্থাপনা শুধু প্রয়োজন নয়—এটি একান্ত অপরিহার্য। কারণ, পড়াশোনা, বিশ্রাম, সৃজনশীলতা, সামাজিকতা ও আত্ম উন্নয়নের প্রতিটি স্তরে সময়ের চাহিদা ভিন্ন। শরীরবিজ্ঞান ও মনোবিজ্ঞানের দৃষ্টিতে আমাদের মস্তিষ্ক ও শরীরের কার্যক্ষমতা দিনে বিভিন্ন সময়ে ওঠানামা করে। তাই দিনের বিভিন্ন সময়ে ভিন্ন ভিন্ন কাজ করলে তার প্রভাবও হয় সর্বোত্তম। চলুন জেনে নিই কীভাবে দিনকে ভাগ করে নেওয়া যায়—
সকাল (৬টা-১০টা)
এই সময়ে শরীর ও মন সবচেয়ে চনমনে থাকে। ঘুম থেকে উঠে নতুন উদ্যমে কঠিন বিষয় বা নতুন কিছু শেখার উপযুক্ত সময় এটি। গণিত, বিজ্ঞানের জটিল অধ্যায়, ল্যাবের কাজ কিংবা গভীর মনোযোগের প্রয়োজন এমন যেকোনো পড়া এই সময়ে করলে মস্তিষ্ক তা সহজেই আত্মস্থ করতে পারে।
দুপুর (১০টা-১টা)
মস্তিষ্কের বিশ্লেষণী ক্ষমতা ও সৃজনশীলতা এই সময়ে সর্বোচ্চ মাত্রায় থাকে। রচনা লেখা, প্রজেক্ট পরিকল্পনা, প্রোগ্রামিং বা যেকোনো সৃজনশীল কাজের জন্য এটি দারুণ সময়। কঠিন ধারণাকে সহজভাবে বিশ্লেষণ করা যায় বলেই এ সময়ের যথাযথ ব্যবহার শিক্ষার্থীর মেধা ও মননের বিকাশ ঘটায়।
দুপুর (১টা-৩টা)
দুপুরের খাবারের পর শরীর কিছুটা ধীর গতি হয়। তাই এ সময়ে হালকা রিভিশন, সহজ নোট তৈরির মতো কাজ করা ভালো। বিশ্রাম ও হালকা পড়াশোনার সংমিশ্রণে এ সময়টি মনকে প্রস্তুত রাখে বিকেলের কাজের জন্য।
বিকেল (৩টা-৫টা)
এই সময়ে শরীর-মনে নতুন উদ্যম ফিরে আসে। নোট রিভিশন, নতুন ধারণার অনুশীলন, প্রজেক্ট ও সৃজনশীল কাজের জন্য এটি দারুণ সময়। দিনের মাঝামাঝি বিশ্রামের পর আবার গতি ফেরে পড়াশোনায়।
সন্ধ্যা (৫টা-৭টা)
এই সময়ে হালকা অধ্যায় পড়া, বন্ধুদের সঙ্গে শেখা ভাগাভাগি, সামাজিক যোগাযোগ, বা পরিবারের সঙ্গে সময় কাটানো মানসিকভাবে স্বস্তি দেয়। শিক্ষার্থীদের মানসিক বিকাশে এটি গুরুত্বপূর্ণ।
রাত (৭টা-১১টা)
দিনভর যা শিখেছেন, তা ঝালিয়ে নেওয়ার জন্য রাত উপযুক্ত। পুনরাবৃত্তি, গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে নোট নেওয়া, ও পরদিনের পরিকল্পনা—সবই হওয়া উচিত এই সময়ে। তবে গভীর পড়াশোনার পরিবর্তে হালকা মনোযোগী কাজই শ্রেয়।
ঘুম (১১টা-৬টা)
পর্যাপ্ত ঘুম ছাড়া কোনো পড়াশোনাই সফল হতে পারে না। ঘুমের সময়ে মস্তিষ্ক নতুন তথ্য সংরক্ষণ করে এবং দেহ মেরামত হয়। প্রতিদিন নিয়মিত ও পর্যাপ্ত ঘুম শিক্ষার্থীর শক্তি, মনোযোগ ও মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য অপরিহার্য।
সময় বাঁচানো নয় বরং সময়কে সঠিকভাবে ব্যবহার করাই সফলতার মূলমন্ত্র। সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে পারলে পড়াশোনা, বিশ্রাম, সৃজনশীলতা ও জীবনের ভারসাম্য বজায় রাখা সহজ হয়।
৪৯তম বিসিএস পরীক্ষায় আয়নাঘর ও গণ-অভ্যুত্থানে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী শহীদ আবু সাঈদকে নিয়ে প্রশ্ন এসেছে। পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সাম্প্রতিক বাংলাদেশ সফর এবং ১৯৭০ সালের পাকিস্তানের সাধারণ নির্বাচন নিয়েও দুটি প্রশ্ন ছিল।
৫ ঘণ্টা আগে৪৯তম বিসিএসের (বিশেষ) মৌখিক পরীক্ষা ২৬ অক্টোবর থেকে শুরু হতে পারে। এর আগে ১৬ বা ১৯ অক্টোবরের লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হবে।
৯ ঘণ্টা আগেগাজী গ্রুপে জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠানটিতে ‘এক্সিকিউটিভ/সিনিয়র এক্সিকিউটিভ’ পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ৫ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
২ দিন আগেজনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক মানবিক সংস্থা কেয়ার বাংলাদেশ। সংস্থাটির ‘কমিউনিটি সুপারভাইজার’ পদে ৪ জন কর্মী নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ৫ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
২ দিন আগে