ইসলাম ডেস্ক
পবিত্র কোরআন আল্লাহর পক্ষ থেকে প্রেরিত এক ঐশী গ্রন্থ; যা মানবজাতিকে সঠিক পথের দিশা দিতে নাজিল হয়েছে। পবিত্র কোরআন তিলাওয়াত করা একটি স্বতন্ত্র ইবাদত, যার প্রতিটি অক্ষরের বিনিময়ে মুমিন বান্দা দশটি করে নেকি লাভ করে। হাদিসে এই ফজিলত সুস্পষ্টভাবে বর্ণিত হয়েছে। তবে, শুধু না বুঝে তিলাওয়াত করাকে কোরআনের পূর্ণাঙ্গ উদ্দেশ্য হিসেবে দেখা ভুল। কারণ, কোরআন নাজিলের মূল লক্ষ্যই হলো এর গভীর মর্ম অনুধাবন করা এবং তা থেকে হেদায়েত ও শিক্ষা গ্রহণ করা।
আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে বিভিন্ন আয়াতে এর মর্ম বোঝার ওপর জোর দিয়েছেন। আল্লাহ বলেন, ‘আমি এই কোরআনকে উপদেশ গ্রহণের জন্য সহজ করেছি। আছে কি কোনো শিক্ষা গ্রহণকারী?’ (সুরা কামার: ২২)
অপর দিকে কোরআন নিয়ে গভীরভাবে চিন্তাভাবনা না করার কারণে আল্লাহ তাআলা কাফের ও মুনাফিকদের ভর্ৎসনা করেছেন। আল্লাহ বলেন, ‘ওরা কি কোরআন নিয়ে চিন্তাভাবনা করে না, নাকি তাদের অন্তর তালাযুক্ত করে দেওয়া হয়েছে?’ (সুরা মুহাম্মদ: ২৪)। অন্য আয়াতে তিনি বলেন, ‘তারা কি কোরআন নিয়ে ভাবে না? যদি এ কোরআন আল্লাহ ছাড়া অন্য কারও তরফ থেকে অবতীর্ণ হতো, তবে তারা এতে বহু সাংঘর্ষিক কথাবার্তা পেত।’ (সুরা নিসা: ৮২)
এই আয়াতগুলো থেকে স্পষ্ট হয় যে কোরআন নিয়ে চিন্তা-গবেষণা করা একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। যারা এই দায়িত্ব পালন করে না, তারা আল্লাহর পক্ষ থেকে তিরস্কারের যোগ্য। সুতরাং, কোরআন তিলাওয়াত শুধু পরকালের নেকি অর্জনের মাধ্যম নয়, বরং এটি ইহকালীন জীবনকে সুন্দর ও অর্থবহ করারও এক পথপ্রদর্শক। এর প্রতিটি আয়াত বুঝে ও উপলব্ধি করে তিলাওয়াত করার মাধ্যমেই একজন মুমিন জীবনের সঠিক দিকনির্দেশনা পেতে পারে।
পবিত্র কোরআন আল্লাহর পক্ষ থেকে প্রেরিত এক ঐশী গ্রন্থ; যা মানবজাতিকে সঠিক পথের দিশা দিতে নাজিল হয়েছে। পবিত্র কোরআন তিলাওয়াত করা একটি স্বতন্ত্র ইবাদত, যার প্রতিটি অক্ষরের বিনিময়ে মুমিন বান্দা দশটি করে নেকি লাভ করে। হাদিসে এই ফজিলত সুস্পষ্টভাবে বর্ণিত হয়েছে। তবে, শুধু না বুঝে তিলাওয়াত করাকে কোরআনের পূর্ণাঙ্গ উদ্দেশ্য হিসেবে দেখা ভুল। কারণ, কোরআন নাজিলের মূল লক্ষ্যই হলো এর গভীর মর্ম অনুধাবন করা এবং তা থেকে হেদায়েত ও শিক্ষা গ্রহণ করা।
আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে বিভিন্ন আয়াতে এর মর্ম বোঝার ওপর জোর দিয়েছেন। আল্লাহ বলেন, ‘আমি এই কোরআনকে উপদেশ গ্রহণের জন্য সহজ করেছি। আছে কি কোনো শিক্ষা গ্রহণকারী?’ (সুরা কামার: ২২)
অপর দিকে কোরআন নিয়ে গভীরভাবে চিন্তাভাবনা না করার কারণে আল্লাহ তাআলা কাফের ও মুনাফিকদের ভর্ৎসনা করেছেন। আল্লাহ বলেন, ‘ওরা কি কোরআন নিয়ে চিন্তাভাবনা করে না, নাকি তাদের অন্তর তালাযুক্ত করে দেওয়া হয়েছে?’ (সুরা মুহাম্মদ: ২৪)। অন্য আয়াতে তিনি বলেন, ‘তারা কি কোরআন নিয়ে ভাবে না? যদি এ কোরআন আল্লাহ ছাড়া অন্য কারও তরফ থেকে অবতীর্ণ হতো, তবে তারা এতে বহু সাংঘর্ষিক কথাবার্তা পেত।’ (সুরা নিসা: ৮২)
এই আয়াতগুলো থেকে স্পষ্ট হয় যে কোরআন নিয়ে চিন্তা-গবেষণা করা একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। যারা এই দায়িত্ব পালন করে না, তারা আল্লাহর পক্ষ থেকে তিরস্কারের যোগ্য। সুতরাং, কোরআন তিলাওয়াত শুধু পরকালের নেকি অর্জনের মাধ্যম নয়, বরং এটি ইহকালীন জীবনকে সুন্দর ও অর্থবহ করারও এক পথপ্রদর্শক। এর প্রতিটি আয়াত বুঝে ও উপলব্ধি করে তিলাওয়াত করার মাধ্যমেই একজন মুমিন জীবনের সঠিক দিকনির্দেশনা পেতে পারে।
মানুষের মুখের ভাষা তার অন্তরের প্রতিচ্ছবি। একজন মুমিনের মুখের ভাষা শুধু তার ব্যক্তিগত আচরণ নয়; বরং তার ইমান, চরিত্র এবং আল্লাহর প্রতি আনুগত্যের পরিচায়ক। ইসলাম এমন একটি জীবনব্যবস্থা, যা মানুষের প্রতিটি দিককে শুদ্ধ ও সুন্দর করার শিক্ষা দেয়। মুখের ভাষা তার অন্যতম।
১ ঘণ্টা আগেসৌদি আরবের শহরগুলোর নামকরণের পেছনে রয়েছে ইতিহাস, ভূগোল, এবং আধ্যাত্মিকতার গভীর সম্পর্ক। মক্কা ও মদিনা থেকে শুরু করে জেদ্দা এবং নিওম পর্যন্ত, এই শহরগুলোর নাম তাদের উৎপত্তি ও তাৎপর্যকে নির্দেশ করে।
৮ ঘণ্টা আগেনামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৮ ঘণ্টা আগেইসলামের দৃষ্টিতে পরিচ্ছন্নতা ও পবিত্রতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ। ইসলাম শুধু ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতার ওপর জোর দেয় না, বরং সামাজিক, পরিবেশগত ও আধ্যাত্মিক পরিচ্ছন্নতাকেও সমান গুরুত্ব দেয়।
১৩ ঘণ্টা আগে