ইসলাম ডেস্ক

আবু লাহাব ছিল ইসলামের ঘোর বিরোধী, প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর অন্যতম প্রধান শত্রু এবং মক্কার বিখ্যাত কাফিরদের মধ্যে একজন। ইসলাম প্রচারে বাধা দেওয়া, জুলুম করা, অত্যাচার ও নিপীড়ন চালানোর কারণে বিশ্বের মুসলিমেরা তাকে ঘৃণার চোখে দেখে। কোরআনুল কারিমে তার ধ্বংস ও পরিণতির কথা উল্লেখ করে সুরা লাহাব নাজিল হয়।
নবী (সা.) যখন মানুষকে ইসলামের দাওয়াত দিতেন, আবু লাহাব তখন তাঁকে জাদুকর বলে অপবাদ দিত এবং মানুষদের দূরে সরিয়ে রাখত। প্রিয় নবী (সা.) ইসলামের পথে আনার জন্য অনেক চেষ্টা করলেও সে শত্রুতা ও বিরোধিতা চালিয়ে যেত। একবার তিনি (সা.) যখন বাজারে মানুষকে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ বলার মাধ্যমে সফলতা অর্জনের আহ্বান জানাচ্ছিলেন, তখন আবু লাহাব পেছন থেকে পাথর নিক্ষেপ করে তাঁর শরীর মোবারক রক্তাক্ত করে দেয় এবং মানুষকে তাঁকে অনুসরণ করতে বারণ করে।
আবু লাহাবের নির্মম পরিণতি
আবু লাহাব ছিল মক্কার চারজন সম্পদশালী লোকের মধ্যে একজন, কিন্তু সে ছিল অত্যন্ত কৃপণ। ধনসম্পদ জমা করত, কিন্তু কোনো দান-খয়রাত করত না। বদর যুদ্ধে মুসলমানদের বিজয় এবং কাফিরদের পরাজয়ের পর সে হতাশ হয়ে পড়ে এবং বসন্ত রোগে (একধরনের মারাত্মক সংক্রামক রোগ) আক্রান্ত হয়। তার আপন স্ত্রী-সন্তানেরা সংক্রমণের ভয়ে তাকে ঘরে একা ফেলে চলে যায়।
ঘরের মধ্যে তীব্র যন্ত্রণায় কাতরানোর একপর্যায়ে আবু লাহাব মারা যায়। তার মৃতদেহ একা ঘরের মধ্যে পড়ে থাকায় চারপাশে দুর্গন্ধ ছড়িয়ে পড়ে। প্রতিবেশীরা অতিষ্ঠ হয়ে তার এক ছেলের কাছে অভিযোগ করলে, সে কিছু লোক ভাড়া করে। তারা একটি গর্ত খনন করে লাঠি দিয়ে লাশটি সেখানে ফেলে মাটি চাপা দেয় এবং গর্তের মুখ পাথর দিয়ে বন্ধ করে দেয়।
আল্লাহ তাআলা ঘোষণা করেন, ‘ধ্বংস হোক আবু লাহাবের হস্তদ্বয় এবং ধ্বংস হোক সে নিজেও। তার ধনসম্পদ ও তার উপার্জন তার কোনো উপকারে আসবে না।’ (সুরা লাহাব: ১-২)
আবু লাহাবের স্ত্রীর পরিণতি
আবু লাহাবের স্ত্রী উম্মে জামিলও স্বামীর মতোই খারাপ স্বভাবের এবং নবীজির দুশমন ছিল। সে রাতের আঁধারে নবীজির ঘরের সামনে কাঁটা বিছিয়ে কষ্ট দিত। এ ছাড়া সে মহিলাদের বিরুদ্ধে মিথ্যাচার করে এবং অন্যের বিরুদ্ধে খেপিয়ে তুলত। একদিন সে কাঠের বোঝা বহন করার পর ক্লান্ত হয়ে পাথরের ওপর বসে বিশ্রাম নিচ্ছিল। সেই সময় একজন ফেরেশতা পেছন থেকে রশি টেনে ধরলে সে পড়ে যায় এবং সে অবস্থাতেই তার মৃত্যু হয়।
আল্লাহ বলেন, ‘অচিরেই সে শিখাবিশিষ্ট জাহান্নামের আগুনে প্রবেশ করবে এবং তার স্ত্রীও—যে ইন্ধন বহন করে। তার গলদেশে খেজুর বাকলের রজ্জু রয়েছে।’ (সুরা লাহাব: ৩-৫)
নবী (সা.)-কে কষ্ট দেওয়ার কারণে আবু লাহাব ও তার স্ত্রী চিরস্থায়ী জাহান্নামি হয়েছে। তারা জাহান্নামের তলদেশে লেলিহান শিখাযুক্ত আগুনে জ্বলবে।
লেখক: মাওলানা সাইফুল ইসলাম সালেহী, ইসলামবিষয়ক গবেষক

আবু লাহাব ছিল ইসলামের ঘোর বিরোধী, প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর অন্যতম প্রধান শত্রু এবং মক্কার বিখ্যাত কাফিরদের মধ্যে একজন। ইসলাম প্রচারে বাধা দেওয়া, জুলুম করা, অত্যাচার ও নিপীড়ন চালানোর কারণে বিশ্বের মুসলিমেরা তাকে ঘৃণার চোখে দেখে। কোরআনুল কারিমে তার ধ্বংস ও পরিণতির কথা উল্লেখ করে সুরা লাহাব নাজিল হয়।
নবী (সা.) যখন মানুষকে ইসলামের দাওয়াত দিতেন, আবু লাহাব তখন তাঁকে জাদুকর বলে অপবাদ দিত এবং মানুষদের দূরে সরিয়ে রাখত। প্রিয় নবী (সা.) ইসলামের পথে আনার জন্য অনেক চেষ্টা করলেও সে শত্রুতা ও বিরোধিতা চালিয়ে যেত। একবার তিনি (সা.) যখন বাজারে মানুষকে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ বলার মাধ্যমে সফলতা অর্জনের আহ্বান জানাচ্ছিলেন, তখন আবু লাহাব পেছন থেকে পাথর নিক্ষেপ করে তাঁর শরীর মোবারক রক্তাক্ত করে দেয় এবং মানুষকে তাঁকে অনুসরণ করতে বারণ করে।
আবু লাহাবের নির্মম পরিণতি
আবু লাহাব ছিল মক্কার চারজন সম্পদশালী লোকের মধ্যে একজন, কিন্তু সে ছিল অত্যন্ত কৃপণ। ধনসম্পদ জমা করত, কিন্তু কোনো দান-খয়রাত করত না। বদর যুদ্ধে মুসলমানদের বিজয় এবং কাফিরদের পরাজয়ের পর সে হতাশ হয়ে পড়ে এবং বসন্ত রোগে (একধরনের মারাত্মক সংক্রামক রোগ) আক্রান্ত হয়। তার আপন স্ত্রী-সন্তানেরা সংক্রমণের ভয়ে তাকে ঘরে একা ফেলে চলে যায়।
ঘরের মধ্যে তীব্র যন্ত্রণায় কাতরানোর একপর্যায়ে আবু লাহাব মারা যায়। তার মৃতদেহ একা ঘরের মধ্যে পড়ে থাকায় চারপাশে দুর্গন্ধ ছড়িয়ে পড়ে। প্রতিবেশীরা অতিষ্ঠ হয়ে তার এক ছেলের কাছে অভিযোগ করলে, সে কিছু লোক ভাড়া করে। তারা একটি গর্ত খনন করে লাঠি দিয়ে লাশটি সেখানে ফেলে মাটি চাপা দেয় এবং গর্তের মুখ পাথর দিয়ে বন্ধ করে দেয়।
আল্লাহ তাআলা ঘোষণা করেন, ‘ধ্বংস হোক আবু লাহাবের হস্তদ্বয় এবং ধ্বংস হোক সে নিজেও। তার ধনসম্পদ ও তার উপার্জন তার কোনো উপকারে আসবে না।’ (সুরা লাহাব: ১-২)
আবু লাহাবের স্ত্রীর পরিণতি
আবু লাহাবের স্ত্রী উম্মে জামিলও স্বামীর মতোই খারাপ স্বভাবের এবং নবীজির দুশমন ছিল। সে রাতের আঁধারে নবীজির ঘরের সামনে কাঁটা বিছিয়ে কষ্ট দিত। এ ছাড়া সে মহিলাদের বিরুদ্ধে মিথ্যাচার করে এবং অন্যের বিরুদ্ধে খেপিয়ে তুলত। একদিন সে কাঠের বোঝা বহন করার পর ক্লান্ত হয়ে পাথরের ওপর বসে বিশ্রাম নিচ্ছিল। সেই সময় একজন ফেরেশতা পেছন থেকে রশি টেনে ধরলে সে পড়ে যায় এবং সে অবস্থাতেই তার মৃত্যু হয়।
আল্লাহ বলেন, ‘অচিরেই সে শিখাবিশিষ্ট জাহান্নামের আগুনে প্রবেশ করবে এবং তার স্ত্রীও—যে ইন্ধন বহন করে। তার গলদেশে খেজুর বাকলের রজ্জু রয়েছে।’ (সুরা লাহাব: ৩-৫)
নবী (সা.)-কে কষ্ট দেওয়ার কারণে আবু লাহাব ও তার স্ত্রী চিরস্থায়ী জাহান্নামি হয়েছে। তারা জাহান্নামের তলদেশে লেলিহান শিখাযুক্ত আগুনে জ্বলবে।
লেখক: মাওলানা সাইফুল ইসলাম সালেহী, ইসলামবিষয়ক গবেষক
ইসলাম ডেস্ক

আবু লাহাব ছিল ইসলামের ঘোর বিরোধী, প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর অন্যতম প্রধান শত্রু এবং মক্কার বিখ্যাত কাফিরদের মধ্যে একজন। ইসলাম প্রচারে বাধা দেওয়া, জুলুম করা, অত্যাচার ও নিপীড়ন চালানোর কারণে বিশ্বের মুসলিমেরা তাকে ঘৃণার চোখে দেখে। কোরআনুল কারিমে তার ধ্বংস ও পরিণতির কথা উল্লেখ করে সুরা লাহাব নাজিল হয়।
নবী (সা.) যখন মানুষকে ইসলামের দাওয়াত দিতেন, আবু লাহাব তখন তাঁকে জাদুকর বলে অপবাদ দিত এবং মানুষদের দূরে সরিয়ে রাখত। প্রিয় নবী (সা.) ইসলামের পথে আনার জন্য অনেক চেষ্টা করলেও সে শত্রুতা ও বিরোধিতা চালিয়ে যেত। একবার তিনি (সা.) যখন বাজারে মানুষকে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ বলার মাধ্যমে সফলতা অর্জনের আহ্বান জানাচ্ছিলেন, তখন আবু লাহাব পেছন থেকে পাথর নিক্ষেপ করে তাঁর শরীর মোবারক রক্তাক্ত করে দেয় এবং মানুষকে তাঁকে অনুসরণ করতে বারণ করে।
আবু লাহাবের নির্মম পরিণতি
আবু লাহাব ছিল মক্কার চারজন সম্পদশালী লোকের মধ্যে একজন, কিন্তু সে ছিল অত্যন্ত কৃপণ। ধনসম্পদ জমা করত, কিন্তু কোনো দান-খয়রাত করত না। বদর যুদ্ধে মুসলমানদের বিজয় এবং কাফিরদের পরাজয়ের পর সে হতাশ হয়ে পড়ে এবং বসন্ত রোগে (একধরনের মারাত্মক সংক্রামক রোগ) আক্রান্ত হয়। তার আপন স্ত্রী-সন্তানেরা সংক্রমণের ভয়ে তাকে ঘরে একা ফেলে চলে যায়।
ঘরের মধ্যে তীব্র যন্ত্রণায় কাতরানোর একপর্যায়ে আবু লাহাব মারা যায়। তার মৃতদেহ একা ঘরের মধ্যে পড়ে থাকায় চারপাশে দুর্গন্ধ ছড়িয়ে পড়ে। প্রতিবেশীরা অতিষ্ঠ হয়ে তার এক ছেলের কাছে অভিযোগ করলে, সে কিছু লোক ভাড়া করে। তারা একটি গর্ত খনন করে লাঠি দিয়ে লাশটি সেখানে ফেলে মাটি চাপা দেয় এবং গর্তের মুখ পাথর দিয়ে বন্ধ করে দেয়।
আল্লাহ তাআলা ঘোষণা করেন, ‘ধ্বংস হোক আবু লাহাবের হস্তদ্বয় এবং ধ্বংস হোক সে নিজেও। তার ধনসম্পদ ও তার উপার্জন তার কোনো উপকারে আসবে না।’ (সুরা লাহাব: ১-২)
আবু লাহাবের স্ত্রীর পরিণতি
আবু লাহাবের স্ত্রী উম্মে জামিলও স্বামীর মতোই খারাপ স্বভাবের এবং নবীজির দুশমন ছিল। সে রাতের আঁধারে নবীজির ঘরের সামনে কাঁটা বিছিয়ে কষ্ট দিত। এ ছাড়া সে মহিলাদের বিরুদ্ধে মিথ্যাচার করে এবং অন্যের বিরুদ্ধে খেপিয়ে তুলত। একদিন সে কাঠের বোঝা বহন করার পর ক্লান্ত হয়ে পাথরের ওপর বসে বিশ্রাম নিচ্ছিল। সেই সময় একজন ফেরেশতা পেছন থেকে রশি টেনে ধরলে সে পড়ে যায় এবং সে অবস্থাতেই তার মৃত্যু হয়।
আল্লাহ বলেন, ‘অচিরেই সে শিখাবিশিষ্ট জাহান্নামের আগুনে প্রবেশ করবে এবং তার স্ত্রীও—যে ইন্ধন বহন করে। তার গলদেশে খেজুর বাকলের রজ্জু রয়েছে।’ (সুরা লাহাব: ৩-৫)
নবী (সা.)-কে কষ্ট দেওয়ার কারণে আবু লাহাব ও তার স্ত্রী চিরস্থায়ী জাহান্নামি হয়েছে। তারা জাহান্নামের তলদেশে লেলিহান শিখাযুক্ত আগুনে জ্বলবে।
লেখক: মাওলানা সাইফুল ইসলাম সালেহী, ইসলামবিষয়ক গবেষক

আবু লাহাব ছিল ইসলামের ঘোর বিরোধী, প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর অন্যতম প্রধান শত্রু এবং মক্কার বিখ্যাত কাফিরদের মধ্যে একজন। ইসলাম প্রচারে বাধা দেওয়া, জুলুম করা, অত্যাচার ও নিপীড়ন চালানোর কারণে বিশ্বের মুসলিমেরা তাকে ঘৃণার চোখে দেখে। কোরআনুল কারিমে তার ধ্বংস ও পরিণতির কথা উল্লেখ করে সুরা লাহাব নাজিল হয়।
নবী (সা.) যখন মানুষকে ইসলামের দাওয়াত দিতেন, আবু লাহাব তখন তাঁকে জাদুকর বলে অপবাদ দিত এবং মানুষদের দূরে সরিয়ে রাখত। প্রিয় নবী (সা.) ইসলামের পথে আনার জন্য অনেক চেষ্টা করলেও সে শত্রুতা ও বিরোধিতা চালিয়ে যেত। একবার তিনি (সা.) যখন বাজারে মানুষকে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ বলার মাধ্যমে সফলতা অর্জনের আহ্বান জানাচ্ছিলেন, তখন আবু লাহাব পেছন থেকে পাথর নিক্ষেপ করে তাঁর শরীর মোবারক রক্তাক্ত করে দেয় এবং মানুষকে তাঁকে অনুসরণ করতে বারণ করে।
আবু লাহাবের নির্মম পরিণতি
আবু লাহাব ছিল মক্কার চারজন সম্পদশালী লোকের মধ্যে একজন, কিন্তু সে ছিল অত্যন্ত কৃপণ। ধনসম্পদ জমা করত, কিন্তু কোনো দান-খয়রাত করত না। বদর যুদ্ধে মুসলমানদের বিজয় এবং কাফিরদের পরাজয়ের পর সে হতাশ হয়ে পড়ে এবং বসন্ত রোগে (একধরনের মারাত্মক সংক্রামক রোগ) আক্রান্ত হয়। তার আপন স্ত্রী-সন্তানেরা সংক্রমণের ভয়ে তাকে ঘরে একা ফেলে চলে যায়।
ঘরের মধ্যে তীব্র যন্ত্রণায় কাতরানোর একপর্যায়ে আবু লাহাব মারা যায়। তার মৃতদেহ একা ঘরের মধ্যে পড়ে থাকায় চারপাশে দুর্গন্ধ ছড়িয়ে পড়ে। প্রতিবেশীরা অতিষ্ঠ হয়ে তার এক ছেলের কাছে অভিযোগ করলে, সে কিছু লোক ভাড়া করে। তারা একটি গর্ত খনন করে লাঠি দিয়ে লাশটি সেখানে ফেলে মাটি চাপা দেয় এবং গর্তের মুখ পাথর দিয়ে বন্ধ করে দেয়।
আল্লাহ তাআলা ঘোষণা করেন, ‘ধ্বংস হোক আবু লাহাবের হস্তদ্বয় এবং ধ্বংস হোক সে নিজেও। তার ধনসম্পদ ও তার উপার্জন তার কোনো উপকারে আসবে না।’ (সুরা লাহাব: ১-২)
আবু লাহাবের স্ত্রীর পরিণতি
আবু লাহাবের স্ত্রী উম্মে জামিলও স্বামীর মতোই খারাপ স্বভাবের এবং নবীজির দুশমন ছিল। সে রাতের আঁধারে নবীজির ঘরের সামনে কাঁটা বিছিয়ে কষ্ট দিত। এ ছাড়া সে মহিলাদের বিরুদ্ধে মিথ্যাচার করে এবং অন্যের বিরুদ্ধে খেপিয়ে তুলত। একদিন সে কাঠের বোঝা বহন করার পর ক্লান্ত হয়ে পাথরের ওপর বসে বিশ্রাম নিচ্ছিল। সেই সময় একজন ফেরেশতা পেছন থেকে রশি টেনে ধরলে সে পড়ে যায় এবং সে অবস্থাতেই তার মৃত্যু হয়।
আল্লাহ বলেন, ‘অচিরেই সে শিখাবিশিষ্ট জাহান্নামের আগুনে প্রবেশ করবে এবং তার স্ত্রীও—যে ইন্ধন বহন করে। তার গলদেশে খেজুর বাকলের রজ্জু রয়েছে।’ (সুরা লাহাব: ৩-৫)
নবী (সা.)-কে কষ্ট দেওয়ার কারণে আবু লাহাব ও তার স্ত্রী চিরস্থায়ী জাহান্নামি হয়েছে। তারা জাহান্নামের তলদেশে লেলিহান শিখাযুক্ত আগুনে জ্বলবে।
লেখক: মাওলানা সাইফুল ইসলাম সালেহী, ইসলামবিষয়ক গবেষক

একজন মুমিনের জীবনের চূড়ান্ত লক্ষ্য ও সবচেয়ে বড় সফলতা হলো আল্লাহ তাআলার প্রিয় বান্দা হওয়া। যদি আল্লাহ কাউকে ভালোবাসেন, তবে তার জন্য দুনিয়া ও আখিরাতের সব কল্যাণ ও সফলতা সহজ হয়ে যায়। এ ছাড়া আল্লাহ যাকে ভালোবাসেন, আসমান ও জমিনের সব মাখলুকের মাঝেও তার গ্রহণযোগ্যতা তৈরি করে দেন।
৯ ঘণ্টা আগে
শীতকাল ইবাদতে আগ্রহী মুমিনের জন্য বিশেষ উপহার। হাদিসের ভাষায় একে বলা হয়েছে ‘মুমিনের বসন্তকাল’। বসন্তকালে যেমন প্রকৃতি সজীব ও প্রাণবন্ত হয়ে ওঠে, তেমনি শীতকাল মুমিন বান্দাকে ইবাদত-বন্দেগি ও আত্মিক উন্নতি সাধনের এক সুবর্ণ সুযোগ এনে দেয়।
১২ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১৮ ঘণ্টা আগে
ফরজের পাশাপাশি নফল নামাজের গুরুত্ব অপরিসীম। কর্তব্যের অতিরিক্ত বা বাধ্যতামূলক নয়, এমন নামাজ ইসলামের দৃষ্টিতে নফল হিসেবে পরিচিত। নফল হলো ফরজের ঘাটতি পূরণ। কেয়ামতের দিন অল্প সময়ের নফল আমলও হতে পারে নাজাতের মাধ্যম।
১ দিন আগেমুফতি আইয়ুব নাদীম

একজন মুমিনের জীবনের চূড়ান্ত লক্ষ্য ও সবচেয়ে বড় সফলতা হলো আল্লাহ তাআলার প্রিয় বান্দা হওয়া। যদি আল্লাহ কাউকে ভালোবাসেন, তবে তার জন্য দুনিয়া ও আখিরাতের সব কল্যাণ ও সফলতা সহজ হয়ে যায়। এ ছাড়া আল্লাহ যাকে ভালোবাসেন, আসমান ও জমিনের সব মাখলুকের মাঝেও তার গ্রহণযোগ্যতা তৈরি করে দেন।
আল্লাহর ভালোবাসা অর্জন করতে পারলে নিম্নোক্ত তিনটি সফলতা বয়ে আসে জীবনে:
এক. মাখলুকের মহব্বত লাভ: প্রতিটি মুমিনের অন্তরে একটি গভীর আকাঙ্ক্ষা থাকে—আল্লাহর ভালোবাসা অর্জন করা। আল্লাহর ভালোবাসা পাওয়া মানেই তাঁর নৈকট্য লাভ করা—যা মানুষের জীবনের সবচেয়ে বড় সৌভাগ্য। যে বান্দা আল্লাহ তাআলার ভালোবাসা যত বেশি অর্জন করবে, আল্লাহ তাআলা সমস্ত মাখলুকের মধ্যে তার ভালোবাসা বাড়িয়ে দেবেন।
আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ যখন কোনো বান্দাকে ভালোবাসেন, তখন তিনি জিবরাইলকে ডেকে বলেন, নিশ্চয়ই আমি অমুককে ভালোবাসি, অতএব তুমিও তাকে ভালোবাসো। এরপর জিবরাইলও তাকে ভালোবাসতে থাকেন। অতঃপর তিনি আসমানবাসীর মধ্যে ঘোষণা করে দেন—‘আল্লাহ অমুক বান্দাকে ভালোবাসেন। কাজেই তোমরাও তাকে ভালোবাসো।’ তখন আকাশবাসীরা তাকে ভালোবাসতে শুরু করে। অতঃপর পৃথিবীতেও তাকে গ্রহণযোগ্য করার ব্যবস্থা করে দেওয়া হয়।’ (সহিহ্ বুখারি: ৩২০৯)
দুই. সমস্ত মাখলুক সেবায় নিয়োজিত হয়: মানুষ সৃষ্টির উদ্দেশ্যই হলো, সে আল্লাহ তাআলার ইবাদত-বন্দেগি করবে। যে ব্যক্তি আল্লাহর যত বেশি ইবাদত করবে, আল্লাহ তাআলা যাবতীয় মাখলুককে মানুষের কল্যাণ ও সেবায় নিয়োজিত করে দেবেন। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তিনিই সেই সত্তা, যিনি পৃথিবীতে যা কিছু আছে, তা তোমাদের জন্য সৃষ্টি করেছেন।’ (সুরা বাকারা: ২৯)
আরও একটি আয়াতে বর্ণিত হয়েছে, ‘তোমরা কি লক্ষ করোনি আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে, আল্লাহ সেগুলোকে তোমাদের কাজে নিয়োজিত রেখেছেন এবং তিনি তার প্রকাশ্য ও গুপ্ত নেয়ামতসমূহ তোমাদের প্রতি পরিপূর্ণভাবে বর্ষণ করেছেন।’ (সুরা লুকমান: ২০)
তিন. মাখলুকের ভয়: মানুষ আল্লাহকে যে পরিমাণ ভয় করবে, আল্লাহ তাআলা মাখলুকের দিলে তার ভয় ততখানি দিয়ে দেবেন। নবী (সা.)-কে আল্লাহ তাআলা ভয়ের নেয়ামত দান করেছিলেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘আমাকে এমন পাঁচটি বস্তু দান করা হয়েছে, যা আমার আগে কাউকে দেওয়া হয়নি। এক মাস পথ চলার দূরত্ব থেকে শত্রুর মাঝে ভীতি সঞ্চার করার ক্ষমতা দিয়ে আমাকে সাহায্য করা হয়েছে। আমার জন্য মাটিকে মসজিদ ও পবিত্রতা অবলম্বনের উপকরণ করা হয়েছে। অতএব, আমার উম্মতের কোনো ব্যক্তির সামনে যেখানেই নামাজের সময় উপস্থিত হয়, সে সেখানে নামাজ আদায় করতে পারে। আর আমাকে শাফাআত দান করা হয়েছে—যা আমার আগে কোনো নবীকে দান করা হয়নি। এ ছাড়া আমাকে সমগ্র মানবজাতির জন্য পাঠানো হয়েছে। আমার আগের প্রত্যেক নবী কোনো বিশেষ সম্প্রদায়ের প্রতি প্রেরিত হতেন।’ (সহিহ্ বুখারি: ৩৩৫)
লেখক: মুহাদ্দিস, জামিয়া কাশেফুল উলূম মাদ্রাসা, মধুপুর, টাঙ্গাইল

একজন মুমিনের জীবনের চূড়ান্ত লক্ষ্য ও সবচেয়ে বড় সফলতা হলো আল্লাহ তাআলার প্রিয় বান্দা হওয়া। যদি আল্লাহ কাউকে ভালোবাসেন, তবে তার জন্য দুনিয়া ও আখিরাতের সব কল্যাণ ও সফলতা সহজ হয়ে যায়। এ ছাড়া আল্লাহ যাকে ভালোবাসেন, আসমান ও জমিনের সব মাখলুকের মাঝেও তার গ্রহণযোগ্যতা তৈরি করে দেন।
আল্লাহর ভালোবাসা অর্জন করতে পারলে নিম্নোক্ত তিনটি সফলতা বয়ে আসে জীবনে:
এক. মাখলুকের মহব্বত লাভ: প্রতিটি মুমিনের অন্তরে একটি গভীর আকাঙ্ক্ষা থাকে—আল্লাহর ভালোবাসা অর্জন করা। আল্লাহর ভালোবাসা পাওয়া মানেই তাঁর নৈকট্য লাভ করা—যা মানুষের জীবনের সবচেয়ে বড় সৌভাগ্য। যে বান্দা আল্লাহ তাআলার ভালোবাসা যত বেশি অর্জন করবে, আল্লাহ তাআলা সমস্ত মাখলুকের মধ্যে তার ভালোবাসা বাড়িয়ে দেবেন।
আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ যখন কোনো বান্দাকে ভালোবাসেন, তখন তিনি জিবরাইলকে ডেকে বলেন, নিশ্চয়ই আমি অমুককে ভালোবাসি, অতএব তুমিও তাকে ভালোবাসো। এরপর জিবরাইলও তাকে ভালোবাসতে থাকেন। অতঃপর তিনি আসমানবাসীর মধ্যে ঘোষণা করে দেন—‘আল্লাহ অমুক বান্দাকে ভালোবাসেন। কাজেই তোমরাও তাকে ভালোবাসো।’ তখন আকাশবাসীরা তাকে ভালোবাসতে শুরু করে। অতঃপর পৃথিবীতেও তাকে গ্রহণযোগ্য করার ব্যবস্থা করে দেওয়া হয়।’ (সহিহ্ বুখারি: ৩২০৯)
দুই. সমস্ত মাখলুক সেবায় নিয়োজিত হয়: মানুষ সৃষ্টির উদ্দেশ্যই হলো, সে আল্লাহ তাআলার ইবাদত-বন্দেগি করবে। যে ব্যক্তি আল্লাহর যত বেশি ইবাদত করবে, আল্লাহ তাআলা যাবতীয় মাখলুককে মানুষের কল্যাণ ও সেবায় নিয়োজিত করে দেবেন। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তিনিই সেই সত্তা, যিনি পৃথিবীতে যা কিছু আছে, তা তোমাদের জন্য সৃষ্টি করেছেন।’ (সুরা বাকারা: ২৯)
আরও একটি আয়াতে বর্ণিত হয়েছে, ‘তোমরা কি লক্ষ করোনি আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে, আল্লাহ সেগুলোকে তোমাদের কাজে নিয়োজিত রেখেছেন এবং তিনি তার প্রকাশ্য ও গুপ্ত নেয়ামতসমূহ তোমাদের প্রতি পরিপূর্ণভাবে বর্ষণ করেছেন।’ (সুরা লুকমান: ২০)
তিন. মাখলুকের ভয়: মানুষ আল্লাহকে যে পরিমাণ ভয় করবে, আল্লাহ তাআলা মাখলুকের দিলে তার ভয় ততখানি দিয়ে দেবেন। নবী (সা.)-কে আল্লাহ তাআলা ভয়ের নেয়ামত দান করেছিলেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘আমাকে এমন পাঁচটি বস্তু দান করা হয়েছে, যা আমার আগে কাউকে দেওয়া হয়নি। এক মাস পথ চলার দূরত্ব থেকে শত্রুর মাঝে ভীতি সঞ্চার করার ক্ষমতা দিয়ে আমাকে সাহায্য করা হয়েছে। আমার জন্য মাটিকে মসজিদ ও পবিত্রতা অবলম্বনের উপকরণ করা হয়েছে। অতএব, আমার উম্মতের কোনো ব্যক্তির সামনে যেখানেই নামাজের সময় উপস্থিত হয়, সে সেখানে নামাজ আদায় করতে পারে। আর আমাকে শাফাআত দান করা হয়েছে—যা আমার আগে কোনো নবীকে দান করা হয়নি। এ ছাড়া আমাকে সমগ্র মানবজাতির জন্য পাঠানো হয়েছে। আমার আগের প্রত্যেক নবী কোনো বিশেষ সম্প্রদায়ের প্রতি প্রেরিত হতেন।’ (সহিহ্ বুখারি: ৩৩৫)
লেখক: মুহাদ্দিস, জামিয়া কাশেফুল উলূম মাদ্রাসা, মধুপুর, টাঙ্গাইল

আবু লাহাব ছিল ইসলামের ঘোর বিরোধী, প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর অন্যতম প্রধান শত্রু এবং মক্কার বিখ্যাত কাফিরদের মধ্যে একজন। ইসলাম প্রচারে বাধা দেওয়া, জুলুম করা, অত্যাচার ও নিপীড়ন চালানোর কারণে বিশ্বের মুসলিমেরা তাকে ঘৃণার চোখে দেখে।
৩ ঘণ্টা আগে
শীতকাল ইবাদতে আগ্রহী মুমিনের জন্য বিশেষ উপহার। হাদিসের ভাষায় একে বলা হয়েছে ‘মুমিনের বসন্তকাল’। বসন্তকালে যেমন প্রকৃতি সজীব ও প্রাণবন্ত হয়ে ওঠে, তেমনি শীতকাল মুমিন বান্দাকে ইবাদত-বন্দেগি ও আত্মিক উন্নতি সাধনের এক সুবর্ণ সুযোগ এনে দেয়।
১২ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১৮ ঘণ্টা আগে
ফরজের পাশাপাশি নফল নামাজের গুরুত্ব অপরিসীম। কর্তব্যের অতিরিক্ত বা বাধ্যতামূলক নয়, এমন নামাজ ইসলামের দৃষ্টিতে নফল হিসেবে পরিচিত। নফল হলো ফরজের ঘাটতি পূরণ। কেয়ামতের দিন অল্প সময়ের নফল আমলও হতে পারে নাজাতের মাধ্যম।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

শীতকাল ইবাদতে আগ্রহী মুমিনের জন্য বিশেষ উপহার। হাদিসের ভাষায় একে বলা হয়েছে ‘মুমিনের বসন্তকাল’। বসন্তকালে যেমন প্রকৃতি সজীব ও প্রাণবন্ত হয়ে ওঠে, তেমনি শীতকাল মুমিন বান্দাকে ইবাদত-বন্দেগি ও আত্মিক উন্নতি সাধনের এক সুবর্ণ সুযোগ এনে দেয়। বছরের অন্যান্য সময়ে যেসব ইবাদত আদায় করা কষ্টসাধ্য, শীতে তা পালন করা সহজ ও আরামদায়ক।
হজরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) যেমন বলেছেন, ‘শীতকালকে মোবারকবাদ। এতে বরকতের ঝরনাধারা নাজিল হয়। রাত দীর্ঘ হয় তাহাজ্জুদের জন্য। আর দিন ছোট হয় রোজা রাখার জন্য।’ (লাতায়িফুল মাআরিফ: পৃ. ৩২৭)
শীতকালে দিনের দৈর্ঘ্য বছরের যেকোনো সময়ের তুলনায় কম হয় এবং আবহাওয়া থাকে শীতল। মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘শীতের রাত দীর্ঘ হওয়ায় মুমিন রাত্রিকালীন নফল নামাজ আদায় করতে পারে এবং দিন ছোট হওয়ায় রোজা রাখতে পারে।’ (শুআবুল ইমান: ৩৯৪০)।
এই বরকতময় সময়ে নফল ইবাদতের পাশাপাশি রমজানের কাজা রোজা আদায় করার জন্যও সবচেয়ে উপযুক্ত। কারণ বছরের অন্যান্য ঋতুতে প্রচণ্ড গরমের কারণে রোজা রাখা তুলনামূলক কঠিন হয়। আল্লাহ তাআলা কাজা রোজা আদায়ের নির্দেশ দিয়ে বলেন, ‘আর যে ব্যক্তি অসুস্থ বা মুসাফির, সে অন্য দিনে সংখ্যা পূরণ করে নেবে (কাজা আদায় করবে)। আল্লাহ তোমাদের জন্য সহজটাই চান, কঠিন করতে চান না।’ (সুরা বাকারা: ১৮৫)
যেহেতু কাজা রোজা আদায় করা ফরজ, তাই এই শীতল ও ছোট দিনের সুযোগ গ্রহণ করে বিগত বছরগুলোতে কারও রমজানের ফরজ রোজা কাজা হয়ে থাকলে তা দ্রুত আদায় করে নেওয়া বুদ্ধিমানের কাজ।

শীতকাল ইবাদতে আগ্রহী মুমিনের জন্য বিশেষ উপহার। হাদিসের ভাষায় একে বলা হয়েছে ‘মুমিনের বসন্তকাল’। বসন্তকালে যেমন প্রকৃতি সজীব ও প্রাণবন্ত হয়ে ওঠে, তেমনি শীতকাল মুমিন বান্দাকে ইবাদত-বন্দেগি ও আত্মিক উন্নতি সাধনের এক সুবর্ণ সুযোগ এনে দেয়। বছরের অন্যান্য সময়ে যেসব ইবাদত আদায় করা কষ্টসাধ্য, শীতে তা পালন করা সহজ ও আরামদায়ক।
হজরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) যেমন বলেছেন, ‘শীতকালকে মোবারকবাদ। এতে বরকতের ঝরনাধারা নাজিল হয়। রাত দীর্ঘ হয় তাহাজ্জুদের জন্য। আর দিন ছোট হয় রোজা রাখার জন্য।’ (লাতায়িফুল মাআরিফ: পৃ. ৩২৭)
শীতকালে দিনের দৈর্ঘ্য বছরের যেকোনো সময়ের তুলনায় কম হয় এবং আবহাওয়া থাকে শীতল। মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘শীতের রাত দীর্ঘ হওয়ায় মুমিন রাত্রিকালীন নফল নামাজ আদায় করতে পারে এবং দিন ছোট হওয়ায় রোজা রাখতে পারে।’ (শুআবুল ইমান: ৩৯৪০)।
এই বরকতময় সময়ে নফল ইবাদতের পাশাপাশি রমজানের কাজা রোজা আদায় করার জন্যও সবচেয়ে উপযুক্ত। কারণ বছরের অন্যান্য ঋতুতে প্রচণ্ড গরমের কারণে রোজা রাখা তুলনামূলক কঠিন হয়। আল্লাহ তাআলা কাজা রোজা আদায়ের নির্দেশ দিয়ে বলেন, ‘আর যে ব্যক্তি অসুস্থ বা মুসাফির, সে অন্য দিনে সংখ্যা পূরণ করে নেবে (কাজা আদায় করবে)। আল্লাহ তোমাদের জন্য সহজটাই চান, কঠিন করতে চান না।’ (সুরা বাকারা: ১৮৫)
যেহেতু কাজা রোজা আদায় করা ফরজ, তাই এই শীতল ও ছোট দিনের সুযোগ গ্রহণ করে বিগত বছরগুলোতে কারও রমজানের ফরজ রোজা কাজা হয়ে থাকলে তা দ্রুত আদায় করে নেওয়া বুদ্ধিমানের কাজ।

আবু লাহাব ছিল ইসলামের ঘোর বিরোধী, প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর অন্যতম প্রধান শত্রু এবং মক্কার বিখ্যাত কাফিরদের মধ্যে একজন। ইসলাম প্রচারে বাধা দেওয়া, জুলুম করা, অত্যাচার ও নিপীড়ন চালানোর কারণে বিশ্বের মুসলিমেরা তাকে ঘৃণার চোখে দেখে।
৩ ঘণ্টা আগে
একজন মুমিনের জীবনের চূড়ান্ত লক্ষ্য ও সবচেয়ে বড় সফলতা হলো আল্লাহ তাআলার প্রিয় বান্দা হওয়া। যদি আল্লাহ কাউকে ভালোবাসেন, তবে তার জন্য দুনিয়া ও আখিরাতের সব কল্যাণ ও সফলতা সহজ হয়ে যায়। এ ছাড়া আল্লাহ যাকে ভালোবাসেন, আসমান ও জমিনের সব মাখলুকের মাঝেও তার গ্রহণযোগ্যতা তৈরি করে দেন।
৯ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১৮ ঘণ্টা আগে
ফরজের পাশাপাশি নফল নামাজের গুরুত্ব অপরিসীম। কর্তব্যের অতিরিক্ত বা বাধ্যতামূলক নয়, এমন নামাজ ইসলামের দৃষ্টিতে নফল হিসেবে পরিচিত। নফল হলো ফরজের ঘাটতি পূরণ। কেয়ামতের দিন অল্প সময়ের নফল আমলও হতে পারে নাজাতের মাধ্যম।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত। প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ বৃহস্পতিবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ২১ কার্তিক ১৪৩২ বাংলা, ১৪ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৪: ৪৯ মিনিট |
| ফজর | ০৪: ৫০ মিনিট | ০৬: ০৬ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৪৩ মিনিট | ০৩: ৪০ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪১ মিনিট | ০৫: ১৫ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৭ মিনিট | ০৬: ৩৩ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৪ মিনিট | ০৪: ৪৯ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত। প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ বৃহস্পতিবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ২১ কার্তিক ১৪৩২ বাংলা, ১৪ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৪: ৪৯ মিনিট |
| ফজর | ০৪: ৫০ মিনিট | ০৬: ০৬ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৪৩ মিনিট | ০৩: ৪০ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪১ মিনিট | ০৫: ১৫ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৭ মিনিট | ০৬: ৩৩ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৪ মিনিট | ০৪: ৪৯ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

আবু লাহাব ছিল ইসলামের ঘোর বিরোধী, প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর অন্যতম প্রধান শত্রু এবং মক্কার বিখ্যাত কাফিরদের মধ্যে একজন। ইসলাম প্রচারে বাধা দেওয়া, জুলুম করা, অত্যাচার ও নিপীড়ন চালানোর কারণে বিশ্বের মুসলিমেরা তাকে ঘৃণার চোখে দেখে।
৩ ঘণ্টা আগে
একজন মুমিনের জীবনের চূড়ান্ত লক্ষ্য ও সবচেয়ে বড় সফলতা হলো আল্লাহ তাআলার প্রিয় বান্দা হওয়া। যদি আল্লাহ কাউকে ভালোবাসেন, তবে তার জন্য দুনিয়া ও আখিরাতের সব কল্যাণ ও সফলতা সহজ হয়ে যায়। এ ছাড়া আল্লাহ যাকে ভালোবাসেন, আসমান ও জমিনের সব মাখলুকের মাঝেও তার গ্রহণযোগ্যতা তৈরি করে দেন।
৯ ঘণ্টা আগে
শীতকাল ইবাদতে আগ্রহী মুমিনের জন্য বিশেষ উপহার। হাদিসের ভাষায় একে বলা হয়েছে ‘মুমিনের বসন্তকাল’। বসন্তকালে যেমন প্রকৃতি সজীব ও প্রাণবন্ত হয়ে ওঠে, তেমনি শীতকাল মুমিন বান্দাকে ইবাদত-বন্দেগি ও আত্মিক উন্নতি সাধনের এক সুবর্ণ সুযোগ এনে দেয়।
১২ ঘণ্টা আগে
ফরজের পাশাপাশি নফল নামাজের গুরুত্ব অপরিসীম। কর্তব্যের অতিরিক্ত বা বাধ্যতামূলক নয়, এমন নামাজ ইসলামের দৃষ্টিতে নফল হিসেবে পরিচিত। নফল হলো ফরজের ঘাটতি পূরণ। কেয়ামতের দিন অল্প সময়ের নফল আমলও হতে পারে নাজাতের মাধ্যম।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

ফরজের পাশাপাশি নফল নামাজের গুরুত্ব অপরিসীম। কর্তব্যের অতিরিক্ত বা বাধ্যতামূলক নয়, এমন নামাজ ইসলামের দৃষ্টিতে নফল হিসেবে পরিচিত। নফল হলো ফরজের ঘাটতি পূরণ। কেয়ামতের দিন অল্প সময়ের নফল আমলও হতে পারে নাজাতের মাধ্যম।
নবী করিম (সা.) বলেন, কিয়ামতের দিন বান্দার সর্বপ্রথম হিসাব নেওয়া হবে তার নামাজের। যদি তার নামাজের হিসাব সঠিক হয় তাহলে সে সফলকাম হবে এবং নাজাত পাবে। আর যদি নামাজ নষ্ট হয়ে যায় তাহলে সে বিফল ও ক্ষতিগ্রস্ত হবে। যদি ফরজ নামাজে কিছু কমতি হয়, তাহলে আল্লাহ বলবেন, দেখো, আমার বান্দার কোনো নফল ইবাদত রয়েছে কি না? তখন নফল দিয়ে ফরজের ঘাটতি পূরণ করা হবে। এরপর এভাবে অন্য সব ফরজ আমলের ত্রুটি নফলের মাধ্যমে দূর করা হবে। (সুনানে আবু দাউদ: ৮৬৪)
নফল নামাজের মধ্য চাশতের নামাজ খুব ফজিলত পূর্ণ। এই নফল নামাজ দ্বিপ্রহরের আগপর্যন্ত আদায় করা যায়। চাশতের নামাজ সাধারণত ৪ রাকাত। তবে বেশিও আদায় করা যায়। আয়েশা (রা.) বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) চাশতের নামাজ ৪ রাকাত আদায় করতেন। আল্লাহ চাইলে কখনো কখনো বেশিও পড়তেন। (সহিহ্ মুসলিম: ১৬৯৬)
আবু জর গিফারী (রা.)-কে নবী (সা.) একবার বলেন, ‘যদি তুমি চাশতের নামাজ ২ রাকাত পড়, তাহলে তোমাকে গাফেলদের মধ্যে গণ্য করা হবে না। যদি ৪ রাকাত পড়, তাহলে তোমাকে নেককারদের মধ্যে গণ্য করা হবে। যদি তুমি ৬ রাকাত পড়, তাহলে তোমাকে আনুগত্যকারীদের অন্তর্ভুক্ত করা হবে। যদি তুমি ৮ রাকাত পড়, তাহলে তোমাকে সফলকাম ব্যক্তিদের তালিকায় লেখা হবে। যদি ১০ রাকাত পড়, তাহলে সেদিন তোমার আমলনামায় কোনো গুনাহ লেখা হবে না। আর যদি ১২ রাকাত পড়, তাহলে জান্নাতে তোমার জন্য একটি ঘর নির্মাণ করা হবে।’ (সুনানুল কুবরা বায়হাকি: ৪৯০৬)

ফরজের পাশাপাশি নফল নামাজের গুরুত্ব অপরিসীম। কর্তব্যের অতিরিক্ত বা বাধ্যতামূলক নয়, এমন নামাজ ইসলামের দৃষ্টিতে নফল হিসেবে পরিচিত। নফল হলো ফরজের ঘাটতি পূরণ। কেয়ামতের দিন অল্প সময়ের নফল আমলও হতে পারে নাজাতের মাধ্যম।
নবী করিম (সা.) বলেন, কিয়ামতের দিন বান্দার সর্বপ্রথম হিসাব নেওয়া হবে তার নামাজের। যদি তার নামাজের হিসাব সঠিক হয় তাহলে সে সফলকাম হবে এবং নাজাত পাবে। আর যদি নামাজ নষ্ট হয়ে যায় তাহলে সে বিফল ও ক্ষতিগ্রস্ত হবে। যদি ফরজ নামাজে কিছু কমতি হয়, তাহলে আল্লাহ বলবেন, দেখো, আমার বান্দার কোনো নফল ইবাদত রয়েছে কি না? তখন নফল দিয়ে ফরজের ঘাটতি পূরণ করা হবে। এরপর এভাবে অন্য সব ফরজ আমলের ত্রুটি নফলের মাধ্যমে দূর করা হবে। (সুনানে আবু দাউদ: ৮৬৪)
নফল নামাজের মধ্য চাশতের নামাজ খুব ফজিলত পূর্ণ। এই নফল নামাজ দ্বিপ্রহরের আগপর্যন্ত আদায় করা যায়। চাশতের নামাজ সাধারণত ৪ রাকাত। তবে বেশিও আদায় করা যায়। আয়েশা (রা.) বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) চাশতের নামাজ ৪ রাকাত আদায় করতেন। আল্লাহ চাইলে কখনো কখনো বেশিও পড়তেন। (সহিহ্ মুসলিম: ১৬৯৬)
আবু জর গিফারী (রা.)-কে নবী (সা.) একবার বলেন, ‘যদি তুমি চাশতের নামাজ ২ রাকাত পড়, তাহলে তোমাকে গাফেলদের মধ্যে গণ্য করা হবে না। যদি ৪ রাকাত পড়, তাহলে তোমাকে নেককারদের মধ্যে গণ্য করা হবে। যদি তুমি ৬ রাকাত পড়, তাহলে তোমাকে আনুগত্যকারীদের অন্তর্ভুক্ত করা হবে। যদি তুমি ৮ রাকাত পড়, তাহলে তোমাকে সফলকাম ব্যক্তিদের তালিকায় লেখা হবে। যদি ১০ রাকাত পড়, তাহলে সেদিন তোমার আমলনামায় কোনো গুনাহ লেখা হবে না। আর যদি ১২ রাকাত পড়, তাহলে জান্নাতে তোমার জন্য একটি ঘর নির্মাণ করা হবে।’ (সুনানুল কুবরা বায়হাকি: ৪৯০৬)

আবু লাহাব ছিল ইসলামের ঘোর বিরোধী, প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর অন্যতম প্রধান শত্রু এবং মক্কার বিখ্যাত কাফিরদের মধ্যে একজন। ইসলাম প্রচারে বাধা দেওয়া, জুলুম করা, অত্যাচার ও নিপীড়ন চালানোর কারণে বিশ্বের মুসলিমেরা তাকে ঘৃণার চোখে দেখে।
৩ ঘণ্টা আগে
একজন মুমিনের জীবনের চূড়ান্ত লক্ষ্য ও সবচেয়ে বড় সফলতা হলো আল্লাহ তাআলার প্রিয় বান্দা হওয়া। যদি আল্লাহ কাউকে ভালোবাসেন, তবে তার জন্য দুনিয়া ও আখিরাতের সব কল্যাণ ও সফলতা সহজ হয়ে যায়। এ ছাড়া আল্লাহ যাকে ভালোবাসেন, আসমান ও জমিনের সব মাখলুকের মাঝেও তার গ্রহণযোগ্যতা তৈরি করে দেন।
৯ ঘণ্টা আগে
শীতকাল ইবাদতে আগ্রহী মুমিনের জন্য বিশেষ উপহার। হাদিসের ভাষায় একে বলা হয়েছে ‘মুমিনের বসন্তকাল’। বসন্তকালে যেমন প্রকৃতি সজীব ও প্রাণবন্ত হয়ে ওঠে, তেমনি শীতকাল মুমিন বান্দাকে ইবাদত-বন্দেগি ও আত্মিক উন্নতি সাধনের এক সুবর্ণ সুযোগ এনে দেয়।
১২ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১৮ ঘণ্টা আগে