মুফতি আইয়ুব নাদীম
ইসলামের দৃষ্টিতে চারটি গুণ আল্লাহ তাআলার অত্যন্ত পছন্দনীয়, কিন্তু তা খুব কম মানুষের মধ্যে পাওয়া যায়। তা হলো—
আল্লাহর ভয়: আল্লাহর ভয় মুমিনের অন্যতম সম্পদ। সব সময় আল্লাহ তাআলার ভয় অন্তরে জাগরূক থাকা ইমানের অংশ। পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘হে মুমিনগণ, অন্তরে আল্লাহকে সেভাবে ভয় করো, যেভাবে তাঁকে ভয় করা উচিত। সাবধান! মুসলিম থাকা অবস্থা ছাড়া অন্য কোনো অবস্থায় যেন তোমাদের মৃত্যু না আসে।’ (সুরা আলে ইমরান: ১০২)
মধ্যপন্থা অবলম্বন: মুমিনের অন্যতম গুণ মধ্যপন্থা অবলম্বন করা। মধ্যপন্থা মানে, নিরপেক্ষতা, পরিমিতিবোধ তথা সবকিছুর ঠিক মাঝখানে অবস্থান করা ও বিশেষ কোনো দিকে ঝুঁকে না পড়া। একে পবিত্র কোরআনে মুসলমানদের বৈশিষ্ট্য সাব্যস্ত করা হয়েছে। এরশাদ হয়েছে, (হে মুসলমানগণ) এভাবেই আমি তোমাদের এক মধ্যপন্থী উম্মত বানিয়েছি, যাতে তোমরা অন্যান্য লোক সম্পর্কে সাক্ষী হও এবং রাসুল তোমাদের পক্ষে সাক্ষী।’ (সুরা বাকারা: ১৪৩)
ইনসাফ করা: আরেকটি পছন্দনীয় অভ্যাস হলো, মানুষ সন্তুষ্ট থাকুক বা না থাকুক, সব সময় ইনসাফ করা। পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে, নিশ্চয়ই আল্লাহ তাআলা ইনসাফ, দয়া এবং আত্মীয়স্বজনকে (তাদের হক) প্রদানের হুকুম দেন। আর অশ্লীলতা, মন্দ কাজ ও জুলুম করতে নিষেধ করেন।’ (সুরা নাহল: ৯০)
আল্লাহর প্রশংসা করা: স্বচ্ছতা-অস্বচ্ছতা, খুশি ও কষ্ট—সব সময় আল্লাহর প্রশংসা করাও ইবাদত। আম্বিয়ায়ে কেরাম যখন কোনো নিয়ামতপ্রাপ্ত হতেন, তখন প্রাণভরে আল্লাহ তাআলার প্রশংসা করতেন। পবিত্র কোরআনে হজরত নুহ (আ.) প্রসঙ্গে এরশাদ হয়েছে, ‘তারপর যখন তুমি এবং তোমার সঙ্গীগণ নৌযানে ঠিকঠাক হয়ে বসে যাবে, তখন বলবে, শোকর আল্লাহর, যিনি আমাদের জালিম সম্প্রদায় থেকে মুক্তি দিয়েছেন।’ (সুরা মুমিনুন: ২৮)
লেখক: শিক্ষক ও মুহাদ্দিস
ইসলামের দৃষ্টিতে চারটি গুণ আল্লাহ তাআলার অত্যন্ত পছন্দনীয়, কিন্তু তা খুব কম মানুষের মধ্যে পাওয়া যায়। তা হলো—
আল্লাহর ভয়: আল্লাহর ভয় মুমিনের অন্যতম সম্পদ। সব সময় আল্লাহ তাআলার ভয় অন্তরে জাগরূক থাকা ইমানের অংশ। পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘হে মুমিনগণ, অন্তরে আল্লাহকে সেভাবে ভয় করো, যেভাবে তাঁকে ভয় করা উচিত। সাবধান! মুসলিম থাকা অবস্থা ছাড়া অন্য কোনো অবস্থায় যেন তোমাদের মৃত্যু না আসে।’ (সুরা আলে ইমরান: ১০২)
মধ্যপন্থা অবলম্বন: মুমিনের অন্যতম গুণ মধ্যপন্থা অবলম্বন করা। মধ্যপন্থা মানে, নিরপেক্ষতা, পরিমিতিবোধ তথা সবকিছুর ঠিক মাঝখানে অবস্থান করা ও বিশেষ কোনো দিকে ঝুঁকে না পড়া। একে পবিত্র কোরআনে মুসলমানদের বৈশিষ্ট্য সাব্যস্ত করা হয়েছে। এরশাদ হয়েছে, (হে মুসলমানগণ) এভাবেই আমি তোমাদের এক মধ্যপন্থী উম্মত বানিয়েছি, যাতে তোমরা অন্যান্য লোক সম্পর্কে সাক্ষী হও এবং রাসুল তোমাদের পক্ষে সাক্ষী।’ (সুরা বাকারা: ১৪৩)
ইনসাফ করা: আরেকটি পছন্দনীয় অভ্যাস হলো, মানুষ সন্তুষ্ট থাকুক বা না থাকুক, সব সময় ইনসাফ করা। পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে, নিশ্চয়ই আল্লাহ তাআলা ইনসাফ, দয়া এবং আত্মীয়স্বজনকে (তাদের হক) প্রদানের হুকুম দেন। আর অশ্লীলতা, মন্দ কাজ ও জুলুম করতে নিষেধ করেন।’ (সুরা নাহল: ৯০)
আল্লাহর প্রশংসা করা: স্বচ্ছতা-অস্বচ্ছতা, খুশি ও কষ্ট—সব সময় আল্লাহর প্রশংসা করাও ইবাদত। আম্বিয়ায়ে কেরাম যখন কোনো নিয়ামতপ্রাপ্ত হতেন, তখন প্রাণভরে আল্লাহ তাআলার প্রশংসা করতেন। পবিত্র কোরআনে হজরত নুহ (আ.) প্রসঙ্গে এরশাদ হয়েছে, ‘তারপর যখন তুমি এবং তোমার সঙ্গীগণ নৌযানে ঠিকঠাক হয়ে বসে যাবে, তখন বলবে, শোকর আল্লাহর, যিনি আমাদের জালিম সম্প্রদায় থেকে মুক্তি দিয়েছেন।’ (সুরা মুমিনুন: ২৮)
লেখক: শিক্ষক ও মুহাদ্দিস
পবিত্র কোরআনের অন্যতম ফজিলতপূর্ণ আয়াত হলো ‘আয়াতুল কুরসি।’ মহানবী (সা.) এই আয়াতটিকে কোরআনের শ্রেষ্ঠ আয়াত হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন। একবার তিনি সাহাবি উবাই ইবনে কাআব (রা.)-কে জিজ্ঞেস করলেন, ‘তোমার মতে কোরআনের কোন আয়াতটি সবচেয়ে মহান?’ জবাবে উবাই (রা.) বলেন, ‘আল্লাহু লা ইলাহা ইল্লা হুয়া...’
৩ ঘণ্টা আগেক্ষমতা বা রাজত্ব পেলে মানুষ আল্লাহ ভোলা হয়ে যায়। হয়ে ওঠে বেপরোয়া ও অহংকারী। দুর্বলের ওপর অবাধে চালায় অত্যাচার ও নিপীড়ন। আসলে ক্ষমতাসীনদের জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে এটা একটা বড় পরীক্ষা। ক্ষমতা পেয়ে বান্দা কেমন আচরণ করে, সেটাই দেখতে চান আল্লাহ তাআলা। তবে সবাই তো এক না।
১৭ ঘণ্টা আগেআল্লাহ তাআলার অফুরন্ত নেয়ামতের অবারিত ঠিকানা জান্নাত। জান্নাতকে পার্থিব নেয়ামত দ্বারা আল্লাহ তাআলা সাজিয়েছেন—যা কোনো চোখ চোখ দেখেনি, কোনো কান শোনেনি এবং কোনো ব্যক্তির অন্তর তা কল্পনাও করতে পারেনি।
১৯ ঘণ্টা আগেমহান আল্লাহ আমাদের একমাত্র রিজিকদাতা। সমগ্র সৃষ্টিকুলের রিজিকের ব্যবস্থা তিনিই করে থাকেন। তাই রিজিকের সন্ধানে দিশেহারা নয়, বরং আল্লাহর ইবাদতে মগ্ন থাকা জরুরি। কোরআন ও হাদিসের আলোকে ৪টি আমল করলে রিজিক বৃদ্ধি হবে বলে আশা করা যায়।
২০ ঘণ্টা আগে