ফয়জুল্লাহ রিয়াদ
আল্লাহ তাআলার অফুরন্ত নেয়ামতের অবারিত ঠিকানা জান্নাত। জান্নাতকে এমন সব নেয়ামত দ্বারা আল্লাহ তাআলা সাজিয়েছেন—যা কোনো চোখ চোখ দেখেনি, কোনো কান শোনেনি এবং কোনো ব্যক্তির অন্তর তা কল্পনাও করতে পারেনি।
আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘কোনো ব্যক্তি জানে না এরূপ (নেককার) লোকদের জন্য তাদের কর্মফল স্বরূপ চোখ জুড়ানোর কত কি উপকরণ লুকিয়ে রাখা হয়েছে।’ (সুরা সাজদা: ১৭)
ইমান, আমল, ইবাদত ও আল্লাহর আদেশ পালনের পুরস্কারস্বরূপ মানুষকে জান্নাতে প্রবেশ করানো হবে। জান্নাতের অধিবাসীরা সেখানে নিজেদের আকাঙ্ক্ষা মোতাবেক সবকিছু পাবে।
আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে বলেন, ‘তারা (জান্নাতবাসীগণ) তাতে পাবে এমন সবকিছু যা তারা কামনা করবে।’ (সুরা কাফ: ৩৫)
মানুষ হবে জান্নাতের মেহমান, মেজবান হবেন স্বয়ং আল্লাহ তাআলা। পবিত্র কোরআনে বলা হয়েছে, ‘যারা বলে আমাদের পালনকর্তা আল্লাহ, এরপর তারা এতেই অবিচল থাকে, নিঃসন্দেহে তাদের কাছে ফেরেশতা অবতীর্ণ হবে এবং বলবে, তোমরা ভয় করো না, চিন্তা করো না এবং তোমাদের প্রতিশ্রুত জান্নাতের সুসংবাদ শুনো। পার্থিব জীবনেও আমরা তোমাদের সঙ্গী ছিলাম, পরকালীন জীবনেও থাকব। জান্নাতে তোমাদের জন্য রয়েছে এমন সবকিছুই—যা তোমাদের অন্তর চায় এবং এমন সবকিছু যার ফরমাশ তোমরা করবে। এটা ক্ষমাশীল পরম দয়ালু (আল্লাহর) পক্ষ থেকে আতিথেয়তা স্বরূপ।’ (সুরা হা-মিম সাজদা: ৩০-৩২)
পরকালীন জীবনে জান্নাতবাসী হওয়া প্রতিজন মানুষের ঐকান্তিক কামনা। পার্থিব জীবনে ছয়টি আমলের বিনিময়ে মহানবী (সা.) উম্মতকে জান্নাতের গ্যারান্টি দিয়েছেন।
রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘তোমরা নিজেদের ছয়টি বিষয়ের জিম্মাদার হও, আমি তোমাদের জান্নাতের জিম্মাদার হব। যখন তোমরা কথা বলবে, সত্য বলবে; কোনো অঙ্গীকার করলে তা পূরণ করবে; আমানত গ্রহণ করলে তা যথাযথভাবে আদায় করবে; যৌনাঙ্গের হেফাজত করবে; দৃষ্টি সংযত রাখবে এবং তোমাদের হাত কাউকে কষ্ট দেওয়া থেকে বিরত রাখবে।’ (মুসনাদে আহমদ: ৮২)
লেখক: মুহাদ্দিস ও ইসলামবিষয়ক গবেষক
আল্লাহ তাআলার অফুরন্ত নেয়ামতের অবারিত ঠিকানা জান্নাত। জান্নাতকে এমন সব নেয়ামত দ্বারা আল্লাহ তাআলা সাজিয়েছেন—যা কোনো চোখ চোখ দেখেনি, কোনো কান শোনেনি এবং কোনো ব্যক্তির অন্তর তা কল্পনাও করতে পারেনি।
আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘কোনো ব্যক্তি জানে না এরূপ (নেককার) লোকদের জন্য তাদের কর্মফল স্বরূপ চোখ জুড়ানোর কত কি উপকরণ লুকিয়ে রাখা হয়েছে।’ (সুরা সাজদা: ১৭)
ইমান, আমল, ইবাদত ও আল্লাহর আদেশ পালনের পুরস্কারস্বরূপ মানুষকে জান্নাতে প্রবেশ করানো হবে। জান্নাতের অধিবাসীরা সেখানে নিজেদের আকাঙ্ক্ষা মোতাবেক সবকিছু পাবে।
আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে বলেন, ‘তারা (জান্নাতবাসীগণ) তাতে পাবে এমন সবকিছু যা তারা কামনা করবে।’ (সুরা কাফ: ৩৫)
মানুষ হবে জান্নাতের মেহমান, মেজবান হবেন স্বয়ং আল্লাহ তাআলা। পবিত্র কোরআনে বলা হয়েছে, ‘যারা বলে আমাদের পালনকর্তা আল্লাহ, এরপর তারা এতেই অবিচল থাকে, নিঃসন্দেহে তাদের কাছে ফেরেশতা অবতীর্ণ হবে এবং বলবে, তোমরা ভয় করো না, চিন্তা করো না এবং তোমাদের প্রতিশ্রুত জান্নাতের সুসংবাদ শুনো। পার্থিব জীবনেও আমরা তোমাদের সঙ্গী ছিলাম, পরকালীন জীবনেও থাকব। জান্নাতে তোমাদের জন্য রয়েছে এমন সবকিছুই—যা তোমাদের অন্তর চায় এবং এমন সবকিছু যার ফরমাশ তোমরা করবে। এটা ক্ষমাশীল পরম দয়ালু (আল্লাহর) পক্ষ থেকে আতিথেয়তা স্বরূপ।’ (সুরা হা-মিম সাজদা: ৩০-৩২)
পরকালীন জীবনে জান্নাতবাসী হওয়া প্রতিজন মানুষের ঐকান্তিক কামনা। পার্থিব জীবনে ছয়টি আমলের বিনিময়ে মহানবী (সা.) উম্মতকে জান্নাতের গ্যারান্টি দিয়েছেন।
রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘তোমরা নিজেদের ছয়টি বিষয়ের জিম্মাদার হও, আমি তোমাদের জান্নাতের জিম্মাদার হব। যখন তোমরা কথা বলবে, সত্য বলবে; কোনো অঙ্গীকার করলে তা পূরণ করবে; আমানত গ্রহণ করলে তা যথাযথভাবে আদায় করবে; যৌনাঙ্গের হেফাজত করবে; দৃষ্টি সংযত রাখবে এবং তোমাদের হাত কাউকে কষ্ট দেওয়া থেকে বিরত রাখবে।’ (মুসনাদে আহমদ: ৮২)
লেখক: মুহাদ্দিস ও ইসলামবিষয়ক গবেষক
ক্ষমতা বা রাজত্ব পেলে মানুষ আল্লাহ ভোলা হয়ে যায়। হয়ে ওঠে বেপরোয়া ও অহংকারী। দুর্বলের ওপর অবাধে চালায় অত্যাচার ও নিপীড়ন। আসলে ক্ষমতাসীনদের জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে এটা একটা বড় পরীক্ষা। ক্ষমতা পেয়ে বান্দা কেমন আচরণ করে, সেটাই দেখতে চান আল্লাহ তাআলা। তবে সবাই তো এক না।
৩ ঘণ্টা আগেমহান আল্লাহ আমাদের একমাত্র রিজিকদাতা। সমগ্র সৃষ্টিকুলের রিজিকের ব্যবস্থা তিনিই করে থাকেন। তাই রিজিকের সন্ধানে দিশেহারা নয়, বরং আল্লাহর ইবাদতে মগ্ন থাকা জরুরি। কোরআন ও হাদিসের আলোকে ৪টি আমল করলে রিজিক বৃদ্ধি হবে বলে আশা করা যায়।
৬ ঘণ্টা আগেইসলামে দান-সদকা অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ একটি আমল। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে এর অসংখ্য ফজিলতের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। সদকা কেবল দরিদ্রের প্রয়োজনই মেটায় না, বরং এটি বান্দা ও তার প্রতিপালকের মধ্যে সম্পর্ককে আরও মজবুত করে।
১৪ ঘণ্টা আগেআত্মীয়তার বন্ধন আছে বলেই পৃথিবী এত সুন্দর। পারস্পরিক সম্পর্কের এ বন্ধন না থাকলে হয়তো পৃথিবীর রূপ ভিন্ন থাকত। মা তার সন্তানের প্রতি, ভাই তার ভাইয়ের প্রতি, স্বামী তার স্ত্রীর প্রতি ভালোবাসার যে রূপ আমরা দেখতে পাই—তা হয়তো থাকত না। কোরআন ও হাদিসে আত্মীয়তার বন্ধন রক্ষার প্রতি বিশেষ গুরুত্বারোপ করা হয়েছে।
১ দিন আগে