সাকী মাহবুব
ইসলামে জ্ঞান অর্জন ও বই পড়ার গুরুত্ব অপরিসীম। কোরআন ও হাদিসে জ্ঞানচর্চার ওপর ব্যাপক গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। জ্ঞান অর্জনের গুরুত্ব বোঝাতে গিয়ে আল্লাহ তাআলা বলেছেন, ‘জ্ঞানবান ও অজ্ঞ ব্যক্তি কি সমান হতে পারে? চিন্তাভাবনা কেবল তারাই করে, যারা বুদ্ধিমান।’ (সুরা জুমার: ৯) এ আয়াত থেকে স্পষ্ট হয়, জ্ঞান অর্জন করা এবং বই পড়ার মাধ্যমে জ্ঞান বৃদ্ধি করা ইসলামের একটি গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশ।
নবী মুহাম্মদ (সা.)-এর ওপর মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের প্রথম যে নির্দেশ নাজিল হয়, তা ছিল ‘পড়ো’ শব্দ দিয়ে শুরু। ‘পড়ো তোমার প্রভুর নামে, যিনি সৃষ্টি করেছেন।’ (সুরা আলাক: ১) এটি জ্ঞানচর্চা ও বই পড়ার গুরুত্বকে আরও সুস্পষ্ট করে। জ্ঞানীর মর্যাদা সম্পর্কে মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি জ্ঞান অর্জনের পথে চলবে, আল্লাহ তাকে জান্নাতের পথ সহজ করে দেবেন।’ (সহিহ মুসলিম)
ইসলামে জ্ঞান অর্জন ও বই পড়াকে ইবাদত হিসেবে গণ্য করা হয়। কারণ এটি মানুষকে সঠিক পথের দিশা দেয় এবং আল্লাহর সৃষ্টি সম্পর্কে গভীর উপলব্ধি দান করে। রাসুল (সা.) বলেন, ‘রাতের এক মুহূর্ত জ্ঞান চর্চা করা পুরো রাত জেগে থাকার চেয়ে উত্তম।’ (দারিমি)
বই পড়ার মাধ্যমে মানুষের নৈতিক ও আধ্যাত্মিক উন্নতি ঘটে। ইসলামি সাহিত্য, কোরআন, হাদিস, ফিকহ, তাফসির ইত্যাদি পড়ার মাধ্যমে ব্যক্তি তার ইমান ও আমলকে শক্তিশালী করতে পারে।
নবী মুহাম্মদ (সা.) জ্ঞানচর্চার ওপর বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছেন। তাই প্রতিটি মুসলমানের জন্য জ্ঞান অর্জনকে ফরজ করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘জ্ঞান অর্জন করা প্রত্যেক মুসলিম নর-নারীর ওপর ফরজ।’ (ইবনে মাজাহ)
ইসলামে জ্ঞান অর্জন ও বই পড়ার গুরুত্ব অপরিসীম। কোরআন ও হাদিসে জ্ঞানচর্চার ওপর ব্যাপক গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। জ্ঞান অর্জনের গুরুত্ব বোঝাতে গিয়ে আল্লাহ তাআলা বলেছেন, ‘জ্ঞানবান ও অজ্ঞ ব্যক্তি কি সমান হতে পারে? চিন্তাভাবনা কেবল তারাই করে, যারা বুদ্ধিমান।’ (সুরা জুমার: ৯) এ আয়াত থেকে স্পষ্ট হয়, জ্ঞান অর্জন করা এবং বই পড়ার মাধ্যমে জ্ঞান বৃদ্ধি করা ইসলামের একটি গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশ।
নবী মুহাম্মদ (সা.)-এর ওপর মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের প্রথম যে নির্দেশ নাজিল হয়, তা ছিল ‘পড়ো’ শব্দ দিয়ে শুরু। ‘পড়ো তোমার প্রভুর নামে, যিনি সৃষ্টি করেছেন।’ (সুরা আলাক: ১) এটি জ্ঞানচর্চা ও বই পড়ার গুরুত্বকে আরও সুস্পষ্ট করে। জ্ঞানীর মর্যাদা সম্পর্কে মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি জ্ঞান অর্জনের পথে চলবে, আল্লাহ তাকে জান্নাতের পথ সহজ করে দেবেন।’ (সহিহ মুসলিম)
ইসলামে জ্ঞান অর্জন ও বই পড়াকে ইবাদত হিসেবে গণ্য করা হয়। কারণ এটি মানুষকে সঠিক পথের দিশা দেয় এবং আল্লাহর সৃষ্টি সম্পর্কে গভীর উপলব্ধি দান করে। রাসুল (সা.) বলেন, ‘রাতের এক মুহূর্ত জ্ঞান চর্চা করা পুরো রাত জেগে থাকার চেয়ে উত্তম।’ (দারিমি)
বই পড়ার মাধ্যমে মানুষের নৈতিক ও আধ্যাত্মিক উন্নতি ঘটে। ইসলামি সাহিত্য, কোরআন, হাদিস, ফিকহ, তাফসির ইত্যাদি পড়ার মাধ্যমে ব্যক্তি তার ইমান ও আমলকে শক্তিশালী করতে পারে।
নবী মুহাম্মদ (সা.) জ্ঞানচর্চার ওপর বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছেন। তাই প্রতিটি মুসলমানের জন্য জ্ঞান অর্জনকে ফরজ করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘জ্ঞান অর্জন করা প্রত্যেক মুসলিম নর-নারীর ওপর ফরজ।’ (ইবনে মাজাহ)
ক্ষমতা বা রাজত্ব পেলে মানুষ আল্লাহ ভোলা হয়ে যায়। হয়ে ওঠে বেপরোয়া ও অহংকারী। দুর্বলের ওপর অবাধে চালায় অত্যাচার ও নিপীড়ন। আসলে ক্ষমতাসীনদের জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে এটা একটা বড় পরীক্ষা। ক্ষমতা পেয়ে বান্দা কেমন আচরণ করে, সেটাই দেখতে চান আল্লাহ তাআলা। তবে সবাই তো এক না।
১১ ঘণ্টা আগেআল্লাহ তাআলার অফুরন্ত নেয়ামতের অবারিত ঠিকানা জান্নাত। জান্নাতকে পার্থিব নেয়ামত দ্বারা আল্লাহ তাআলা সাজিয়েছেন—যা কোনো চোখ চোখ দেখেনি, কোনো কান শোনেনি এবং কোনো ব্যক্তির অন্তর তা কল্পনাও করতে পারেনি।
১৩ ঘণ্টা আগেমহান আল্লাহ আমাদের একমাত্র রিজিকদাতা। সমগ্র সৃষ্টিকুলের রিজিকের ব্যবস্থা তিনিই করে থাকেন। তাই রিজিকের সন্ধানে দিশেহারা নয়, বরং আল্লাহর ইবাদতে মগ্ন থাকা জরুরি। কোরআন ও হাদিসের আলোকে ৪টি আমল করলে রিজিক বৃদ্ধি হবে বলে আশা করা যায়।
১৪ ঘণ্টা আগেইসলামে দান-সদকা অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ একটি আমল। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে এর অসংখ্য ফজিলতের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। সদকা কেবল দরিদ্রের প্রয়োজনই মেটায় না, বরং এটি বান্দা ও তার প্রতিপালকের মধ্যে সম্পর্ককে আরও মজবুত করে।
২১ ঘণ্টা আগে